শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২ আপডেট:

বন্যায় বিপর্যস্ত জনজীবন

বন্যায় ভেসে গেছে সব স্বপ্ন

বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ, রংপুরে ভেসে গেছে মাছ, ফেঞ্চুগঞ্জে বাড়ছে পানি, চাঁদপুর শহররক্ষা বাঁধ হুমকির মুখে, কুড়িগ্রামে আহাজারি, বগুড়ায় পরিস্থিতির অবনতি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যায় ভেসে গেছে সব স্বপ্ন

মাত্র কয়েক দিনের বন্যায় ভেসে গেছে অগণিত মানুষর স্বপ্ন। ভেসে গেছে খেতের ফসল, পুকুরের মাছ। বিধ্বস্ত হয়েছে বাড়িঘর-সহায়-সম্পদ। এসব হারিয়ে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ এখন দিশাহারা। তারা হয়ে পড়েছেন নিঃস্ব, অসহায়। এরপরও বন্যার পানি বাড়ছেই। হুমকিতে পড়ছে জনপদের পর জনপদ। সরকার এবং বিবেকবান মানুষ সাহায্য-সহযোগিতায় সর্বাত্মকভাবে এগিয়ে এলেও দুর্গত মানুষ তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে নিশ্চিন্ত হতে পারছে না।

এ অবস্থায়  গতকাল বন্যাকবলিত এলাকা থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। প্রতিদিনই প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। এরই মধ্যে উপজেলার ১ হাজার ৫০০ পরিবারের প্রায় ৭ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। তলিয়ে গেছে উপজেলার প্রায় ৩০ কিলোমিটার আধাপাকা-পাকা সড়ক। পানির তোড়ে উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের একটি ব্রিজ ভেঙে গেছে। ভেসে গেছে উপজেলার প্রায় ৭০০ পুকুরের মাছ। সাড়ে ৪ হাজার রোপা আমন ধানের জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। উপজেলার ১২৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৭০টি বিদ্যালয়ের চারপাশেই পানি উঠেছে। কিছু বিদ্যালয়ের ভিতরেও পানি ঢুকেছে। ফলে ২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার চাতলপাড়, ভলাকুট, গোয়ালনগর, বুড়িশ্বর, কুণ্ডা, পূর্বভাগ, ধরমণ্ডল, গোকর্ণ ও চাপরতলা ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকাই প্লাবিত হয়েছে। এ অবস্থায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৮টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে।

গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় ঘাঘট ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, তিস্তা, করতোয়া সবকটি নদীর পানি অপরিবর্তিত রয়েছে। গতকাল বিকাল ৩টা পর্যন্ত ব্রহ্মপুত্রের পানি ১৩ সেন্টিমিটার এবং ঘাঘটে বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ ছাড়া যমুনা, তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে ছিল। জেলার বন্যাকবলিত সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও গাইবান্ধা সদর উপজেলার ১১১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বানের পানিতে ডুবে যাওয়ায় পাঠদান কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া ওই ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমও বন্ধ রয়েছে। এসব এলাকার ২৩টি ইউনিয়নে ৯৬টি গ্রাম বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। পানি বৃদ্ধির ফলে মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। নিমজ্জিত হয়েছে ১ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমির ফসল।

রংপুর : রংপুর বিভাগে তিস্তাসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় ৪ কোটি ৬৫ টাকার ৩১৯ মেট্রিক টন পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। এ ছাড়া ৫৫ লাখের বেশি মাছের পোনা ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষিরা এ পর্যন্ত কোনো সহায়তা পাননি। তবে মৎস্য অফিস বলছে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে ঢাকায় পাঠানো হবে। ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষিরা চোখেমুখে অন্ধকার দেখছেন। তারা ক্ষতি পোষাতে সরকারি প্রণোদনার অপেক্ষায় রয়েছেন। এদিকে গতকাল সকাল ৬টায় তিস্তার ডালিয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার নিচে ৫২ দশমিক ৫৫ সেন্টিমিটারে প্রবাহিত হচ্ছিল।

রংপুর বিভাগীয় মৎস্য অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, বন্যায় এ পর্যন্ত রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, গাইবান্ধা ও লালমনিরহাটে ৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষিদের তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া মৎস্য চাষিদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

সিলেট কোম্পানীগঞ্জে দুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে সেনাবাহিনী   -রোহেত রাজীব

সিলেট : সিলেটে কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটেছে। সুরমা নদীর তীরবর্তী নগরী ও অন্যান্য এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করলেও বন্যা থেকে মুক্তি মিলছে না মানুষের। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত বৃষ্টি হওয়ায় ধলাই, পিয়াইন, লোভা ও সারি নদী তীরবর্তী উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। সিলেট জেলার অসংখ্য মানুষ এখনো পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। দুর্গম এলাকাগুলোতে এখনো সরকারি ত্রাণ না পৌঁছার অভিযোগ করেছেন অনেকে। গতকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কুশিয়ারা নদীর পানি তিনটি পয়েন্টে বিপৎসীমার বেশ ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। যে কারণে জেলার বালাগঞ্জ, ওসমানী নগর, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, জকিগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। কুশিয়ারায় পানি বৃদ্ধির ফলে বিয়ানীবাজার উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এ উপজেলার ৯০ ভাগ এলাকা পানিতে তলিয়ে প্রায় ২ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন। প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে বন্যা উপদ্রুত এলাকার সংখ্যা। এরই মধ্যে উপজেলার ১১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ৪০টি বিদ্যালয়ে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। প্রশাসন এবং বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম চালানো হলেও এখনো তা প্রয়োজনের চেয়ে খুব কম। কুশিয়ারার পানি বৃদ্ধির ফলে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। মুহূর্তের মধ্যে বৃদ্ধি পেয়ে তলিয়ে যাচ্ছে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, হাটবাজার। এ উপজেলার অন্তত ৮০ ভাগ মানুষ বর্তমানে পানিবন্দি রয়েছেন। ওসমানী নগর উপজেলার কুশিয়ারা তীরবর্তী প্রায় শতাধিক গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এতে উপজেলার প্রায় আড়াই লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। কুশিয়ারা তীরবর্তী গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি এবং সুরমা তীরবর্তী এলাকায় ধীরগতিতে উন্নতি হচ্ছে। একইভাবে দক্ষিণ সুরমা উপজেলার সুরমা তীরবর্তী এলাকায় উন্নতি হলেও পাশর্^বর্তী ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় জকিগঞ্জ উপজেলার বন্যার পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। উপজেলার প্রায় ৮০ ভাগ এলাকা এখন পানিতে নিমজ্জিত। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নদী ভাঙনের ফলে প্লাবিত হচ্ছে জনপদ। রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় ব্যাহত হচ্ছে যোগাযোগ। এদিকে বন্যা আক্রান্ত উপজেলাগুলোতে তীব্র খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। রাস্তাঘাট ও হাটবাজার তলিয়ে যাওয়ায় বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া খাদ্যসামগ্রীর দাম দ্বিগুণ হয়ে গেছে। উপদ্রুত দুর্গম এলাকাগুলোতে টাকা দিয়েও খাদ্যসামগ্রী মিলছে না। অনেক জায়গায় এখনো সরকারি উদ্যোগে পৌঁছেনি কোনো ধরনের ত্রাণ।

আরেক খবরে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার থেকে ফের চালু হচ্ছে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিমানবন্দরের স্টেশন ম্যানেজার আবদুস সাত্তার। উল্লেখ্য, রানওয়েতে পানি উঠে পড়ায় গত শুক্রবার বিকাল থেকে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সব ধরনের ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ করে দেওয়া হয়। একটি সূত্র জানিয়েছে, পানি নেমে যাওয়ার পরও অ্যাপ্রোচ লাইটগুলো জ্বলছে না। এ অবস্থার মাঝেও যাত্রীদের কথা বিবেচনায় বিমানবন্দর চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে রাতের ফ্লাইটগুলোর ব্যাপারে বিভিন্ন এয়ারলাইনস এখনো পুরোপুরি সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি, দিনের ফ্লাইটগুলো শিডিউল অনুযায়ী ওঠানামা করবে। এ ছাড়া সবার নিরাপত্তার স্বার্থে সিলেটের ঝুঁকিপূর্ণ ২৮টি গ্রামে পানি না কমা পর্যন্ত রাতের বেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। দিনের বেলা ক্লিয়ারেন্স নিশ্চিত করে সংযোগ চালু রাখার চেষ্টা করা হবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, ঝুঁকিপূর্ণ গ্রামগুলোর মধ্যে আছে জালালপুর ইউনিয়নের করিমপুর, মালাকান্দি, বুরুণ্ডা, মূর্তি-ইসলামপুর, সমসপুর, বড়চক-নোয়াগাঁও, মুক্তারপুর, নিজ-জালালপুর, রায়বন্দ, সুনামপুর। দাউদপুর ইউনিয়নের ইনাত আলীপুর, মির্জানগর, মানিকনগর, রাওতকান্দি, সিকান্দারপুর। মোগলাবাজার ইউনিয়নের পাঠানচক, খলাগাঁও, হরিনাথপুর, ধরমপুর, মোহাম্মদপুর, মাহমুদাবাদ, ভাঙ্গী। সিলাম ইউনিয়নের ডুংশ্রী, খড়ারিয়া, মোল্লারচক, সরকারচক, চারকাঠিরচক, ভরাউট।

হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে বন্যা। এখনো স্বাভাবিক হয়নি বন্যা পরিস্থিতি। এরই মধ্যে জেলার ৪টি উপজেলার ৫১টি ইউনিয়নের প্রায় আড়ই শতাধিক গ্রাম বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ২৩ হাজার ২৩৫টি পরিবার। দুর্ভোগে পড়েছেন লাখ-লাখ মানুষ। এর মধ্যে গত কয়েক দিন ধরে বন্যাকবলিত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার ও তীব্র বিশুদ্ধ পানি সংকট। যদিও জেলা প্রশাসন বলছে, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে ত্রাণ সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যার পানি কালনি-কুশিয়ারা দিয়ে নামছে হবিগঞ্জে। অন্যদিকে মেঘনা নদীর পানি বেড়ে বইছে উজানে। এতে উজান-ভাটি দুই দিক থেকেই হবিগঞ্জে ঢুকছে পানি। সেই সঙ্গে তীব্র হচ্ছে বন্যা পরিস্থিতি। এমতাবস্থায় গত তিন দিন ধরে টানা বৃষ্টি না হলেও পাহাড়ি ঢলের পর বৃষ্টির পানি উজান থেকে বাড়তে থাকে জেলার বিভিন্ন স্থানে। এরই মধ্যে কালনি-কুশিয়ারা ও খোয়াই নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করে। এদিকে, আজমিরীগঞ্জ, বানিয়াচং, নবীগঞ্জ ও লাখাই উপজেলার প্লাবিত হওয়া গ্রামগুলোর বেশকিছু পরিবার স্থান নিয়েছে আশ্রয় কেন্দ্রে। বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় গবাদি পশুপাখি নিয়েও অনেকে পড়েছেন বিপাকে। ডুবে গেছে টিউবওয়েল ও টয়লেটও। যে কারণে দুর্ভোগের মাত্রা চরম আকার ধারণ করছে। দেখা দিয়েছে খাবার ও তীব্র বিশুদ্ধ পানি সংকট। অনেককেই আবার যেসব স্থানে টিউবওয়েল ডুবে যায়নি সেসব স্থান থেকে নৌকা অথবা কলা গাছের ভেড়া করে বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহ করতে দেখা গেছে।

চাঁদপুর : বর্ষার বৃষ্টিতে চাঁদপুরের পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে চাঁদপুর শহর রক্ষাবাঁধ হুমকির মুখে পড়েছে। এ ছাড়া প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানায় পানি উন্নয়ন বোর্ড। সরেজমিন দেখা গেছে, পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়ার মিলনস্থলের পাশ দিয়ে শহর রক্ষাবাঁধ ঘেঁষে নদীতে তীব্র স্রোত সৃষ্টি হয়েছে। এতে স্রোত ঠেলে লঞ্চসহ নৌযান চলাচল মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিআইডব্লিউটিএ চাঁদপুরের উপ-পরিচালক এ কে এম কায়সারুল ইসলাম বলেন, চাঁদপুর-ঢাকা ও বরিশাল-চাঁদপুর-ঢাকা যাত্রীবাহী লঞ্চগুলোকে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মেঘনা ও পদ্মায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্রোতের তীব্রতাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জের বন্যাকবলিত এলাকা থেকে বানের পানি নামতে শুরু করলেও পরিস্থিতি এখনো স্বাভাবিক হয়নি। প্রধান নদী সুরমার পানি রয়েছে বিপৎসীমার ওপরে। যে কারণে নিচু এলাকার বহু ঘরবাড়িতে রয়েছে বন্যার পানি। ডুবে আছে জেলা ও উপজেলার অনেক অভ্যন্তরীণ সড়ক। এদিকে আশ্রয় কেন্দ্রসহ জেলাজুড়ে বিশুদ্ধ পানির সংকট রয়েছে। পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার অপ্রতুলতায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন বানভাসিরা। খাবার সংকটে পড়েছে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো। স্মরণকালের ভয়াবহ এ বন্যায় প্রায় প্রতিটি ঘরে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে ইলেকট্রনিক সামগ্রী, আসবাবপত্রসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় গৃহস্থালি সামগ্রীর। পানি নামার পর বাসাবাড়ি ও দোকানপাট থেকে মূল্যবান সামগ্রীর জঞ্জাল সরাচ্ছেন ভুক্তভোগীরা। ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে সাধারণ মানুষ তার হিসাব কষা দুরূহ।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার থেকে অস্বাভাবিক বন্যায় প্রায় প্রতিটি একতলা ঘরে মূল্যবান সামগ্রী রেখে আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যান বাসিন্দারা। খুব অল্প সময়ে পানির কারণে সবকিছু রেখে আসতে হয় ঘরে। ঘরের ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন, কম্পিউটারসহ গৃহস্থালির নানা মূল্যবান সামগ্রী চার দিন ডুবে থাকে বানের পানিতে। তলিয়ে যায় বিছানাসহ কাঠের তৈরি আসবাবপত্র। নষ্ট হয় ধান-চালসহ খাদ্যসামগ্রী। এসব মূল্যবান সামগ্রীর অনেক কিছুই এখন পরিণত হয়েছে জঞ্জালে। মোটা অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির মধ্যে পড়েছে দুর্গত পরিবারগুলো। একই দশা হয়েছে প্লাবিত দোকানপাটেরও। মালামাল নষ্ট হওয়ায় প্রত্যেক ব্যবসায়ী মোটা অঙ্কের ক্ষতির মুখে পড়েছেন। নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানো অনেকের পক্ষে কষ্টসাধ্য।

সিরাজগঞ্জ : মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে বুধবার দুপুর পর্যন্ত যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে স্থিতিশীল থাকার পর দুপুর থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আরও ৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বাড়ায় সিরাজগঞ্জ সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, শাহজাদপুর ও চৌহালী উপজেলার প্রায় ২২টি ইউনিয়নসহ সিরাজগঞ্জ পৌরসভার কয়েকটি নিম্নাঞ্চলের কয়েকটি গ্রাম পানিতে তলিয়ে গেছে। বন্যার কারণে জেলার ৬ হাজার ৯২ হেক্টর জমির পাট- আউস ধানসহ শাকসবজি তলিয়ে গেছে। এতে কৃষকরা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। বন্যার কারণে রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। বন্যা অঞ্চলে ভাঙন শুরু হয়েছে। মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে প্রায় ৪ শতাধিক বসতভিটা ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বন্যা এলাকায় এখনো সরকারি-বেসরকারি সহায়তা পৌঁছেনি। তবে গত বছরের তালিকা অনুযায়ী গত দুই দিনে কাজিপুর ও চৌহালীতে ভাঙনের শিকার প্রায় দেড় শতাধিক ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ ৫০ হাজার করে টাকাসহ ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।  সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে প্রায় ৩৬ ঘণ্টা স্থিতিশীল থকার পর আবারও ৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তবে নদীতীর সংরক্ষণ বাঁধে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ ছাড়াও যেসব পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছিল সেখানে জিও ব্যাগ ফেলে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।

সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ-মৌলভীবাজার সড়কে বইছে বন্যার পানি। ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। গরু নিয়ে নিরাপদ স্থানে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। ছবিটি সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ইলাশপুর থেকে তোলা -রোহেত রাজীব

মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজারে হাওর অঞ্চলে পানি বাড়ছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন হাওর পারের কয়েক লাখ বাসিন্দা। বিশুদ্ধ পানি, খাদ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও গো-খাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। নৌকা না থাকায় অনেকেই গৃহবন্দি হয়ে পড়েছেন। আবার হাওর পারের কোনো কোনো আশ্রয় কেন্দ্রেও পানি উঠতে শুরু করেছে। তবে আশার দিক হলো এরই মধ্যে জেলার নদীগুলোতে পানি কমতে শুরু করেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাকালুকি, কাউয়াদীঘি ও হাইল হাওরে দ্রুত গতিতে পানি বাড়ছে।

নেত্রকোনা : নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর সদরের পানি কিছুটা কমলেও অন্যান্য উপজেলাগুলোতে বেড়েই চলেছে। আটপাড়া, বারহাট্টাসহ নেত্রকোনা সদরের নতুন নতুন এলাকায় পানিবন্দি হচ্ছেন মানুষ। বাড়ি থেকে মূল সড়কে যেতে লাগছে নৌকা। চিঁড়া-মুড়ি আনতে গেলেও যাদের নৌকা নেই যেতে হচ্ছে কোমরপানি ভেঙেই। এ অবস্থা জেলার আটপাড়া উপজেলার স্বমুশিয়া, সুখারী, শুনইসহ প্রায় সবকটি ইউনিয়নেই।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহ ধরে তেমন কোনো উন্নতি নেই নেত্রকোনা জেলার। পুরো এক সপ্তাহে ১০ উপজেলার ৫ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। প্রথম বন্যাকবলিত কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর এলাকায় সেনাবাহিনীসহ প্রশাসন এবং নানা সংগঠনের উদ্ধার তৎপরতা ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালু থাকলেও কংশ নদীর পানির ঢল এখন অন্যান্য এলাকায় ধাবিত হচ্ছে। বাড়িঘর থেকে বের হতে পারছেন না নারী শিশু।

কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামের সবকটি নদ-নদীর পানি বেড়ে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি মারাত্মক রূপ নিয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে তিস্তার পানি সামান্য কমলেও আবারও ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল দুপুরে স্থানীয় পাউবো জানায়, ধরলা নদীর সেতু পয়েন্টে পানি বেড়ে বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্র নদের চিলমারী পয়েন্টে ৫৩ সেন্টিমিটার ও নুনখাওয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ফলে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হয়ে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অপরিবর্তিত রয়েছে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী ১ লাখ ৪১ হাজার ৬১২ জন মানুষ পানিবন্দির কথা বলা হলেও তা দুই লক্ষাধিক ছাড়িয়ে গেছে বলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়। এসব বানভাসির দুর্ভোগ ক্রমেই বেড়ে চলেছে।

বগুড়া : বগুড়ায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি। বন্যাকবলিত এলাকায় বানভাসিদের মাঝে দুর্ভোগ বাড়ছে। খাবার পানি, রান্না করা খাবার সংকটে ভুগছে। যমুনা নদীর পানি বুধবার আরও এক দফা বেড়ে বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। পানি বাড়তে থাকায় নতুন করে গ্রাম প্লাবিত হচ্ছে। জেলা প্রশাসন থেকে বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শুরু করেছে।

বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, এবারের বন্যায় জেলার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও ধুনট উপজেলায় মোট ৩ হাজার ৪৬৫টি হেক্টর জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। এর মধ্যে পাট ২ হাজার ৮৫০ হেক্টর, আউশ ৫৯০ হেক্টর, ভুট্টা, ধৈঞ্চা ও বিভিন্ন প্রকার সবজির খেত রয়েছে।

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায় বন্যায় ১০ হাজার ২৫০টি টিউবওয়েল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির অভাব রয়েছে। ১ লাখ ১০ হাজার গবাদি পশু পানিবন্দি হয়েছে। পশুখাদ্য তলিয়ে যাওয়ায় সীমাহীন দুর্ভোগে রয়েছে গবাদি পশুগুলো। পানিতে আংশিকভাবে নিমজ্জিত হয়েছে ৫৫০টি বাড়িঘর। ডুবে গেছে উপজেলার ৬৮টি কাঁচা রাস্তা, ৩টি পাকা রাস্তা এবং ৯টি ব্রিজ। ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আংশিক ডুবে গেছে। এ ছাড়া ২ হাজার ৪৬৯ হেক্টর কৃষিজমির ফসল এখন পানিতে নিমজ্জিত। এর মধ্যে পাট ২ হাজার হেক্টর, আউশ ধান ৪৫০ হেক্টর, ভুট্টা ৪ হেক্টর এবং সবজি ১৫ হেক্টর।

এদিকে বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনা নদীর বন্যার পানিতে পড়ে আতিক হাসান (৭) নামে এক শিশু নিখোঁজ হয়েছে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার ভাণ্ডারবাড়ি ইউনিয়নের শিমুলবাড়ি সড়কের কালভার্টের কাছে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আতিক উপজেলা গোসাইবাড়ি পূর্বপাড়ার কমল হোসেনের ছেলে।

রাজবাড়ী : রাজবাড়ীতে পদ্মা নদীর তিনটি পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। আগামী দুই দিন পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি পাবে। এরপর আবার কমতে শুরু করবে। সেই হিসাবে রাজবাড়ীতে বন্যার সম্ভাবনা নেই। গতকাল দুপুরে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আরিফুর রহমান অঙ্কুর। তিনি বলেন, রাজবাড়ী শহর রক্ষাবাঁধ ভালো অবস্থানে রয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় রাজবাড়ীর পদ্মা নদীর পানি গোয়ালন্দ পয়েন্টে ৮ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। রাজবাড়ীর জেলা প্রশাসক আবু কায়সার খান বলেন, পদ্মা নদীর পানি বৃৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে রাজবাড়ীতে সেভাবে বন্যা হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আমাদের কাছে নেই। যেহেতু পদ্মা নদীর পাশে কিছু নিচু এলাকা রয়েছে। পানি বৃদ্ধির ফলে সেগুলো প্লাবিত হতে পারে। জেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।

নীলফামারী : নীলফামারীতে তিস্তার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। গতকাল বিকাল ৩টায় ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ১৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ খান বলেন, ‘গতকাল সকাল থেকে তিস্তা নদীর পানি কমতে শুরু করে। আমার ইউনিয়নে দেড় হাজার পরিবার পানিবন্দি ছিল। এখন পর্যন্ত অর্ধেক পরিবারের বাড়িঘর থেকে পানি নেমে গেছে। এতে মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও ফের বন্যার আতঙ্কে রয়েছেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা