শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ঋণে আইএমএফের পাঁচ শর্ত

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণে আইএমএফের পাঁচ শর্ত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ পেতে সরকারকে প্রধানত পাঁচটি শর্ত মানতে হবে। অবশ্য সরকার বলছে, শর্তগুলো জানতে পারলে এবং আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় এলে তাদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

অর্থ বিভাগ বলছে, প্রাথমিক আলোচনা অনুযায়ী ক) বিদ্যুৎ-জ্বালানিসহ সার্বিক বাজেট ভর্তুকি কমিয়ে আনা, ভর্তুকির তথ্য আইএমএফকে প্রদান করতে হবে। খ) খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, ব্যাংকসহ সমগ্র আর্থিক খাতের সংস্কার করতে হবে। কার্যকর থাকা ব্যাংকের সুদের ৬, ৯ হার পুনর্নির্ধারণ করতে হবে। গ) কর কাঠামোর পুনর্বিন্যাস করতে হবে। ঘ) প্রকল্প বাস্তবায়ন ও অতিমূল্যায়ন বন্ধ করতে হবে। মেগা প্রকল্পসহ সব ধরনের উন্নয়ন প্রকল্পের কেনাকাটায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। ঙ) বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে কোনো রকম নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা যাবে না। বিশেষ করে ডলারের বাজারকে নিয়ন্ত্রণ না করে স্বাভাবিক গতিতে চলতে দিতে হবে। তবে এগুলো চূড়ান্ত নয়। শর্ত আরও বাড়তে পারে। কেননা আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দলকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সে দলের সঙ্গে শর্ত ও ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হবে বলে জানিয়েছে অর্থ বিভাগ। অর্থ বিভাগের একটি সূত্র জানায়, আইএমএফের যে কোনো ঋণ পেতে কোনো না কোনো শর্ত মানতে হয়। এটা অবশ্য শুধু বাংলাদেশ নয়, সব দেশকেই কিছু না কিছু শর্ত মানতে হয়। গত মাসে প্রাথমিকভাবে ১২ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর করে। সে সময় দলটির সঙ্গে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের বাজেট সহায়তা নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। এর পরই বাংলাদেশ ঋণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়েছে। আইএমএফ অবশ্য গতকাল পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। তবে আশা করা হচ্ছে খুব শিগগিরই আইএমএফের আরেকটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসবে ঋণ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার জন্য।

গত মাসে ঢাকা সফরের সময় আইএমএফ প্রতিনিধি দল ও সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগগুলোর সঙ্গে আলোচনায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রস্তাবের ব্যাপারে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। সেখানে কিছু শর্ত নিয়েও প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে অর্থ বিভাগ। আইএমএফের ঋণ পেতে হলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতসহ সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি কমাতে হবে। এ ছাড়া অন্তত ১০ বছর ধরে এসব এ খাতে যে পরিমাণ ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে তার বিস্তারিত বিবরণ জানতে চেয়েছে সংস্থাটি।

ক্ষয়িষ্ণু ব্যাংক খাত ও ব্যবসা-বাণিজ্য রক্ষায় সরকার কভিডকালীন অচলাবস্থায় ব্যাংক সুদ ৬ ও ৯ শতাংশ নির্ধারণ করে যা এখনো চলমান। এর বাইরে শিল্প, কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে কয়েকটি প্যাকেজের মাধ্যমে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা দেওয়া হয়। সে অর্থ কারা পেয়েছে, কী কাজে লেগেছে? এতে কভিড পরিস্থিতির জন্য কতটা সহায়ক ছিল সেসব তথ্যও জানতে চেয়েছে আইএমএফ। এ জন্য ব্যাংকসহ সমগ্র আর্থিক খাতের সংস্কার ও খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার শর্তারোপ করা হতে পারে এই ঋণের বিপরীতে।

করোনা মহামারির প্রভাবে সরকারের রাজস্ব আদায়ে ব্যাপক ছন্দপতন ঘটেছে। যার ফলে সরকারের তহবিলে টান পড়েছে। আবার বৈশ্বিক সংকটের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমদানি-রপ্তানি খাতসহ সামগ্রিক আর্থিক খাত নানাভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছে। এমতাবস্থায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও সম্ভাব্য মন্দা মোকাবিলায় বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় কর কাঠামোর পুনর্বিন্যাস করার ব্যাপারেও সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। অর্থাৎ আইএমএফের ঋণ পেতে হলে সরকারকে এ শর্তও মানতে হবে।

বর্তমানে ডলারের বাজারে চরম এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। খোলাবাজারে ডলারের দাম ১১২ টাকায় উঠেছে। এমনকি ব্যাংক খাতেও ডলারের দাম ১০৫ টাকায় উঠেছে। তবুও এলসি খুলতে পারছে না অনেক ব্যাংক। দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে বিরাজ করছে ভারসাম্যহীনতা। এখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছাড়াও সরকারের নানা রকম হস্তক্ষেপ রয়েছে বলে মনে করে আইএমএফ। এ জন্য বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা ও ভারসাম্য রক্ষায় এ বাজারে অযাচিত হস্তক্ষেপ না করার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে। বিশেষ করে ডলারের সীমা, দাম নির্ধারণ, ডলার ধরে রাখা ইত্যাদিতে কোনো প্রকার নিয়ন্ত্রণারোপ করা যাবে না।

সব ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতার অভাব রয়েছে এ অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে মেগা প্রকল্পগুলোর কেনাকাটায় বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে। এতে অনেক প্রকল্পই অতিমূল্যায়িত হয়েছে, হচ্ছে। এসব নিয়ে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। আইএমএফের ঋণ পেতে হলে  প্রকল্প বাস্তবায়নে সব ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতি, অতিমূল্যায়ন রোধ করতে হবে। মেগা প্রকল্পসমূহে স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। প্রাথমিক আলোচনায় এসব বিষয় নিয়েই কথা হয়েছে দুই পক্ষের বলে জানা গেছে।

এদিকে বৈশ্বিক সংকটের পাশাপাশি গণতান্ত্রিক সুশাসনের অভাবে দেশের আর্থিক খাতও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। অর্থনীতি সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ কিছুটা হলেও ব্যাকফুটে রয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশই অবশ্য একই অবস্থায় রয়েছে। ফলে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে এই দুর্বলতার সুযোগটা যেন কোনো দেশ বা উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা নিতে না পারে। তাই যে কোনো বিদেশি ঋণ নিতে হলে অনেক ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন প্রখ্যাত এই অর্থনীতিবিদ। 

বৈশি^ক মহামারি করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। সংকটে পড়া বৈদেশিক লেনদেন পরিস্থিতির উন্নতি, বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ চাঙা করা এবং মুদ্রাবাজারের স্থিতিশীলতা আনতে আইএমএফের কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা প্রত্যাশা করছে সরকার। আগামী তিন বছরে বাংলাদেশকে ৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার বাজেট সহায়তা দিতে আগ্রহ দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে প্রথমবারের মতো সুদমুক্ত সুবিধায় ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ চেয়েছে বাংলাদেশ। যা দেশের ক্রমহ্রাসমান বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভকে সহায়তা দেবে। অন্যদিকে বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ায় ‘ব্যালেন্স অব পেমেন্ট’ এবং ‘কারেন্ট অ্যাকাউন্ট’ ভারসাম্যে বড় ধরনের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ওপর চাপ বাড়ছে, ডলারের বিপরীতে টাকার মান উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতিও গত আট বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে মন্দা পরিস্থিতি নেমে আসার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, এতে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় আরও কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা