শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ঢাকায় সমাবেশ, রাজপথ দখলে নিতে চায় বিএনপি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় সমাবেশ, রাজপথ দখলে নিতে চায় বিএনপি

সরকার হটাতে দলীয় নেতা-কর্মীদের ‘রাজপথ দখলে’র প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংগ্রাম শুরু হয়েছে। যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। লড়াই শুরু হয়ে গেছে। এ লড়াই দেশ বাঁচানোর লড়াই। গণতন্ত্র মুক্তির লড়াই। এ লড়াই আমাদের প্রাণের লড়াই, আমাদের বেঁচে থাকার লড়াই। এ লড়াই বাংলাদেশকে রক্ষা করার লড়াই। এ লড়াই বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে বাঁচানোর লড়াই। দেশের সব তরুণ ও যুবসমাজকে এ লড়াইয়ে শামিল হতে হবে। যেভাবে আমরা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। আজ আপনাদের আবারও এ দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে হবে। এ সরকারকে বিদায়ের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এর মাধ্যমে দেশ বাঁচাতে হবে। দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে। এ লড়াইয়ে অবশ্যই আমাদের সবাইকে শরিক হতে হবে। আমাদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। রাজপথ আমাদের দখল করতেই হবে। রাজপথের লড়াইয়ের মধ্যদিয়ে অবশ্যই এ ফ্যাসিস্ট দানবীয় সরকারকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থেই আমরা জনগণের সরকার, জনগণের রাষ্ট্র, জনগণের সমাজ তৈরি করব।

গতকাল সন্ধ্যার আগে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক দাম বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, বিদ্যুতের নজিরবিহীন লোডশেডিং, গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধিসহ সম্প্রতি ভোলায় পুলিশের গুলিতে দলের দুজন কর্মী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি যৌথভাবে এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালামের সভাপতিত্বে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক ও রফিকুল আলম মজনু সমাবেশ পরিচালনা করেন। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, আবদুল্লাহ আল নোমান, মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, শামসুজ্জামান দুদু, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, জয়নাল আবেদীন, আমান উল্লাহ আমান, আফরোজা খান রিতা, রুহুল কবির রিজভী, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, ডা. দেওয়ান মো. সালাহউদ্দিনসহ দল ও অঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতারা বক্তৃতা করেন। বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সব আশা-আকাক্সক্ষা ধ্বংস করে দিয়েছে। প্রত্যেকটি গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। দেশের অর্থনীতিকে দেউলিয়ায় পরিণত করেছে। সিভিল প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, বিচারব্যবস্থাকে সম্পূর্ণভাবে দলীয়করণ করে ফেলেছে। ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে দেশের নির্বাচনীব্যবস্থা তথা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে সংবিধান থেকে বাতিল করেছে। এসবের মাধ্যমে তারা একটি দানব সরকারে পরিণত হয়েছে। খুন, গুম, সন্ত্রাস, গুলি, হত্যার মাধ্যমে তারা ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে চায়। কিন্তু তা আর সম্ভব হবে না। মানুষ জেগে উঠতে শুরু করেছে। গণআন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। মির্জা ফখরুল বলেন, জ্বালানি তেলে দাম বৃদ্ধির ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসহ সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে। গণপরিবহনের ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় মানুষ অসহনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।

প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা, কর্মচারী। আপনাদের কাজকর্ম দেশের জনগণের জন্য। নিরপেক্ষভাবে আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে।

সমাবেশ চলাকালে সমাবেশস্থলের ওপর দিয়ে ড্রোন চলার বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, এ সরকার ইরান থেকে ড্রোন কিনে নিয়ে এসেছে। সেখান থেকে ট্রেনিংও দিয়ে এনেছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। এগুলো নাকি ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের ওপর মনিটরিং করার জন্য এনেছে। কিন্তু আমরা শঙ্কিত। কারণ বিভিন্ন দেশে বিরোধী নেতাকর্মীর গতিবিধি লক্ষ্য করা এবং তাদের হত্যার জন্যই এসব ড্রোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সমাবেশে আসার সময় উত্তরা থেকে বিএনপি নেতাকর্মীদের এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতাকে গ্রেফতারের অভিযোগ করে অবিলম্বে তাদের মুক্তি দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, আগামী ২২ আগস্ট থেকে দেশের সব উপজেলা ও গ্রাম পর্যায়ে আমরা ছড়িয়ে পড়ব এবং সেই একইভাবে প্রত্যেকটি উপজেলা, জেলায় ও মহানগরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিলে শান্তিপূর্ণভাবে জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মধ্যদিয়ে আমরা এ সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগ করে একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে বাধ্য করব ইনশাআল্লাহ।

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, শ্রীলঙ্কার চেয়েও আজ খারাপ অবস্থা বাংলাদেশের। অর্থনীতিকে সম্পূর্ণভাবে ফোকলা করে দিয়েছে এ সরকার। শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের দেশের পার্থক্য হলো, সে দেশের জনগণ রাস্তায় নেমে এসেছে। আমরা এখনো রাস্তায় নামিনি। সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে আবদুস সালাম বলেন, আজকের সমাবেশে কয়েক লাখ নেতা-কর্মী উপস্থিত হয়েছেন। এ সমাবেশ থেকে শুরু হবে সরকার পতনের আন্দোলন।

দীর্ঘদিন পর রাজধানীতে বিএনপির শোডাউন : দীর্ঘদিন পর বিএনপি রাজধানীতে শোডাউন করেছে। বিভিন্ন স্তরের হাজার হাজার নেতা-কর্মী এতে অংশ নেন। দুপুর ১২টার আগে থেকে রাজধানীর বিভিন্ন থানা-ওয়ার্ডের বিএনপি নেতাকর্মীরা দলে দলে মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনে আসতে শুরু করেন। নয়াপল্টন এলাকার ভিআইপি সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। নাশকতা ও বিশৃঙ্খলা এড়াতে সমাবেশ ঘিরে সতর্ক অবস্থানে ছিল পুলিশ। সমাবেশস্থল ও আশপাশের এলাকায় বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়। প্রস্তুত রাখা হয় প্রিজন ভ্যান, জলকামান ও সাজোয়া যান। পোশাকধারী পুলিশ সদস্যদের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক সাদা পোশাকের পুলিশও দায়িত্ব পালন করে। ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আবদুল আহাদ গণমাধ্যমকে এ বিষয়ে বলেন, সমাবেশ ঘিরে পল্টন ও আশপাশের এলাকায় বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

দুই গ্রুপের মারামারি, কয়েকজন আহত  : বিএনপির সমাবেশে অংশ নেওয়া সাবেক ছাত্রদল নেতাদের দুই গ্রুপের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনের সড়কে সমাবেশস্থলে বসার জায়গা নিয়ে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের পরে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ব্যক্তিগত অফিসে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

বিএনপির সমাবেশে ড্রোন : বিএনপির এ সমাবেশ চলাকালে নয়াপল্টন পলওয়েল ও চায়না টাউন মার্কেটের আকাশে কয়েকটি ড্রোন উড়তে দেখা যায়। যদিও কে বা কারা ড্রোন উড়িয়েছে তা জানা যায়নি। সমাবেশ চলাকালে আকাশে ড্রোন ওড়ানোর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপির ঢাকা উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের কোনো সংস্থা হয়তো আকাশে ড্রোন উড়িয়ে সমাবেশের উপস্থিতি দেখছে। কারণ সাধারণ মানুষের ড্রোন ওড়ানোর কোনো অনুমতি নেই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক