শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বেদখল রেলের জমি

উবায়দুল্লাহ বাদল
প্রিন্ট ভার্সন
বেদখল রেলের জমি

কমলাপুর স্টেশন নির্মাণের আগে ঢাকার প্রথম রেলস্টেশন ছিল রাজধানীর ফুলবাড়িয়ায়। সেই পুরনো স্টেশনের ৩.৯৭ একর জমি বর্তমানে বেদখল। স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হলেও সেই লাখো কোটি টাকার সম্পদ উদ্ধার করা যায়নি। এ জমি নিয়ে তিনটি মামলা হয়েছে। একটির রায় রেলের পক্ষে হলেও বাকি দুটি এখনো চলমান। একইভাবে পাশেই আনন্দবাজারে ২.৮৭ একর রেলের জমি দখলে নিয়ে সাততলা ভবন নির্মাণ করে মার্কেট গড়ে তোলা হয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক কারণে ওই জায়গা উদ্ধার সম্ভব হচ্ছে না। ফুলবাড়িয়া ও আনন্দবাজারের মতো দেশের ৩ হাজার ৬১৪ একর রেলের জমি বেদখল হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, এর বাইরে ১ হাজার ৮৪১ একর জমির কোনো হদিস নেই। দখলবাজরা এসব জমির দলিল, পর্চা ও নথি গায়েব করে দিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, এই নথি গায়েবকান্ডে জড়িত রেলওয়ের ভূসম্পত্তি বিভাগ, রেল ভবন থেকে শুরু করে পূর্ব ও পশ্চিম রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের   অসাধু কর্মকর্তারা। তাদের যোগসাজশে দখলবাজরা এসব জমি রেকর্ড করে নিয়েছেন নিজেদের নামে। ফলে সব মিলিয়ে ৫ হাজার ৪৫৫ একর জমিই এখন হাতছাড়া বাংলাদেশ রেলওয়ের। তবে বাস্তব চিত্র আরও ভয়াবহ বলে জানিয়েছেন রেল-সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, কাগজে-কলমে যা-ই থাক বাস্তবে এর চেয়েও বেশি জমি দখলদারদের কবজায় চলে গেছে। ব্রিটিশ শাসনামলের বেঙ্গল রেলওয়ে থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে বিশাল ভূসম্পদ পেয়েছিল রেলওয়ে। তাদের হিসাবে, জমি রয়েছে ৬১ হাজার ৮৬০ দশমিক ২৮ একর। এর মধ্যে রেলওয়ে অপারেশন কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ৩০ হাজার ৭৬৮ দশমিক ৫১ একর জমি। এ ছাড়া লাইসেন্স ও লিজকৃত জমি রয়েছে ১৩ হাজার ২৩ একর। দখলকৃত অব্যবহৃত জমির পরিমাণ ১২ হাজার ৫৪৩ একর। তবে ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশ রেলওয়ের বর্তমানে ভূমির পরিমাণ ৬১ হাজার ৮২০ দশমিক ৩৫ একর। এর মধ্যে দখলে ৫৮ হাজার ৬০৬ দশমিক ৫৭ একর। অর্থাৎ প্রায় ৩ হাজার ৬১৪ একর জমি বেদখলে।’ তবে আধুনিক পদ্ধতিতে জরিপের পর ২০১৪ সালে রেলওয়ে কর্তৃক নিয়োগ পাওয়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শেলটেক কনসালট্যান্ট লিমিটেডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রেলের জমির পরিমাণ ৫৯ হাজার ৭৫৫ একর। তাদের হিসাবে বেদখল জমির পরিমাণ ৪ হাজার ৬৩৬ একর। এ ছাড়া ১ হাজার ৮৪১ একর জমির কোনো হদিস নেই। দখল হওয়া এসব জমির মধ্যে পূর্ব ও পশ্চিম রেলওয়েতে ১০ বছরের চেষ্টায় ১ হাজার ১৮৫ একর উদ্ধার করলেও আবার বেদখল হয়েছে। জানা গেছে, রেলপথের দুই পাশে ১০ ফুট জায়গা খালি রাখার বিধান রয়েছে। রেল আইন অনুযায়ী, রেলপথের দুই পাশের দুই ফুট জায়গায় সব সময় ১৪৪ ধারা জারি থাকার কথা। অথচ ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী ও নারায়ণগঞ্জ রেলপথের দুই পাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য অবৈধ স্থাপনা, অস্থায়ী বাজার। রেলওয়ে সূত্র জানায়, সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে রেলের ৯২২ একর জমি। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দখলে রয়েছে ২ হাজার ৮২৮ একর জমি। আর ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে দখল করা হয়েছে রেলের ৯০ একর জমি। ইজারায় ব্যবহৃত হচ্ছে ১৪ হাজার ৪৭৩ একর জমি। কৃষিকাজের জন্য রেলওয়ের ইজারা দেওয়া জমি ব্যবহৃত হচ্ছে বাণিজ্যিক কাজে। এসব জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে বহুতল ভবন। রেল ভবন সূত্রে জানা যায়, এ-সংক্রান্ত হাজারো মামলা রয়েছে। রাজধানীর ফুলবাড়িয়া রেলস্টেশনের ৩ দশমিক ৯৭ একর জমি দখল হওয়ার চার দশকেও তা উদ্ধার করা যাচ্ছে না মামলার কারণে। রেলের পাকশী বিভাগে সর্বাধিক জমি দখল করেছেন দখলবাজরা। এ বিভাগে ২৭ হাজার একর জমির মধ্যে দখল করা হয়েছে ২ হাজার ৬০০ একর জমি। ঢাকা বিভাগে ১৭ হাজার ১৬৯ একর জমির মধ্যে ৩ হাজার ৩৯৩ একর ইজারাদারদের দেওয়া হয়েছে। আর এ বিভাগে দখল হয়েছে ৬৮৪ একর জমি। লালমনিরহাট বিভাগে ১০ হাজার ৮৯৮ একর জমির মধ্যে দখল হয়েছে ৫১৮ একর জমি। চট্টগ্রাম বিভাগের ৭ হাজার ২৭১ একর জমির মধ্যে দখল হয়েছে ১৬৯ একর জমি। এসব দখলের পাশাপাশি মন্ত্রণালয়সহ সরকারি সংস্থাও দখল করেছে বিপুল পরিমাণ রেলের জমি। রেলের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। নব্বইয়ের দশকে অনেক রেলপথ ও স্টেশনে রেল চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরিত্যক্ত এসব সম্পদ দখল হয়েছে বেশি। এমনকি রেলের জমি ‘বিক্রি’ হয়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। বিশেষ করে ১৯৯১ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত রেলের ১৩ হাজার একরের বেশি জমি ইজারা নেন ক্ষমতাসীন দলগুলোর নেতা-কর্মীরা। এসব জমি বেদখল হওয়ার আশঙ্কা করছেন রেল-সংশ্লিষ্টরা। এসব জমি কৌশলে নিজেদের নামে কাগজপত্র করে নেওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন কিছু ইজারাদার। রেলের জমি নিয়ে কত মামলা চলছে তার তথ্য মেলেনি রেল ভবনে। তবে ভূসম্পদ বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা ধারণা দেন, মামলার সংখ্যা হাজারের বেশি। মামলা পরিচালনাতেও রয়েছে সমস্যা। রেলের আইনজীবীদের মামলা পরিচালনার সম্মানীও কম। ভালো আইনজীবীরা তাই রেলের হয়ে মামলা লড়তে চান না। আদালতে দখলদারদের পক্ষ নেন এমন গুরুতর অভিযোগও রয়েছে রেলের আইনজীবীদের বিরুদ্ধে। সংশ্লিষ্টদের দাবি, স্বাধীনতার পর থেকে রেলের জমি বেদখল হতে থাকলেও উদ্ধারে কার্যকর চেষ্টা চালায়নি কোনো সরকার। ২০১১ সালে রেলপথ মন্ত্রণালয় গঠনের পর মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করা চারজন মন্ত্রীই প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দেন। প্রতিটি সভা-সমাবেশে বেদখল জমি উদ্ধারে প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতিই সার। রেলের এসব হাতছাড়া জমি উদ্ধার করতে সাত বছরের জেল-জরিমানার বিধান রেখে আলাদা একটি ‘রেলওয়ে সম্পত্তি (অবৈধ দখল উদ্ধার) আইন, ২০১৬’ তৈরি করেছে সরকার। কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য কারণে জমি উদ্ধারে কঠোর হচ্ছে না রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। আইনটি প্রয়োগ করে কাউকে সাজা দেওয়া হয়েছে এমন নজিরের কথা বলতে পারেননি সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মকর্তা। তবে এমন বক্তব্য মানতে নারাজ রেলসচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অবৈধ দখলে থাকা রেলের জমি উদ্ধারে নিয়মিত অভিযান চলমান আছে। গত এক বছরে সারা দেশের ৯২.০৮৮ একর জমি উদ্ধার করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে হাতছাড়া হওয়া সব জমিই উদ্ধার করা হবে।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ে ভূসম্পত্তি বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জানান, জমি উদ্ধার কিংবা অবৈধ স্থাপনা সরানোর জন্য রেলের নিজস্ব কোনো যান-সরঞ্জাম নেই। উদ্ধার অভিযানের জন্য বুলডোজার ও সরঞ্জাম ভাড়া আনা হয়। দিনে একেকটি বুলডোজার (ছোট-বড় সাইজ) ৪০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাড়া দিতে হয়। এ ছাড়া উচ্ছেদ অভিযানের জন্য শ্রমিক নিয়োগ করতে হয়। অবৈধ জমি উদ্ধারের নামে সাজসরঞ্জাম নিয়ে কদিন পর পরই অভিযানে যায় রেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু উদ্ধার হওয়া জমি আয়ত্তে রাখতে পারে না।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৫৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা