শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

সব দলকে ভোটে চাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সব দলকে ভোটে চাই

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ক্ষমতায় আসতে হলে নির্বাচনের বিকল্প নেই।  যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা চাই সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।

গতকাল বিকালে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে যুক্তরাষ্ট্র এবং রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে যোগদান উপলক্ষে লন্ডন সফর-পরবর্তী এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে মঞ্চে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, দলীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন উপস্থিত ছিলেন। নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে চায়ের আমন্ত্রণ জানাবেন কি না জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনার সময়ে আমন্ত্রণ নিমন্ত্রণ একটু কমই দেখা যাচ্ছে। করোনা হচ্ছে। নির্বাচন হলে রাজনৈতিক দলের সিদ্ধান্ত কে আসবে কে আসবে না। সেখানে আমরা তো আর চাপিয়ে দিতে পারি না। রাজনীতি করতে হলে দলগুলো নিজে সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা চাই সব দল অংশগ্রহণ করুক। তিনি বলেন, এ দেশে নির্বাচনের যতটুকু উন্নতি, যতটুকু সংস্কার, এটা কিন্তু আওয়ামী লীগ এবং মহাজোট করে সবাইকে নিয়েই করে দিয়েছি। এরপর যদি কেউ না আসে সেখানে আমাদের কী করণীয়। হারার ভয়ে আসব না। আর একেবারে সবাইকে লোকমা তুলে খাইয়ে দিতে হবে। জিতিয়ে দিতে হবে তবে আসব, এটা তো আর হয় না।

দেশে শক্ত খুঁটি না থাকায় বিএনপি বিদেশিদের কাছে দৌড়াচ্ছে : দেশের মাটিতে যদি তাদের খুঁটির শক্তি থাকত, তাহলে বিদেশে ধরনা দেওয়ার প্রয়োজন হতো না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনসমর্থন থাকলে, জনগণের প্রতি আস্থা থাকলে বিএনপি জনগণের কাছে যেত, বিদেশিদের কাছে দৌড়াত না। এটা হলো বাস্তবতা। কিন্তু সেই শক্তি নেই বলে তারা বিভিন্ন জায়গায় দৌড়াচ্ছে। তিনি বলেন, কোন মুখে জনগণের কাছে ভোট চাইতে যাবে? আগুন দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে, গ্রেনেড মেরে মানুষের কাছে যাবে কীভাবে। আপনারা আন্দোলন করেন, সংগ্রাম করেন, আমরা তো বাধা দিচ্ছি না। যত আন্দোলন করে ততই ভালো। কিন্তু করে না তো, কী করব। সরকারপ্রধান বলেন, বিরোধী দলের আন্দোলন, সংগ্রামের হুমকি, অনেক কিছু পাওয়া যাচ্ছে। সেটা তো তাদের কাজ। করতেই হবে। না হলে বিরোধী দল কী? বিরোধী দল যদি শক্তিশালী হতো, তাহলে অনেক কিছুই হতো।

চাই নতুন নেতৃত্ব আসুক : এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ডিসেম্বর মাসে আমরা দলের সম্মেলন করব। দল সিদ্ধান্ত নেবে। আওয়ামী লীগের একজন কাউন্সিলর যদি বলেন, আমাকে চায় না, আমি কোনো দিনই থাকব না। এটা যেদিন থেকে আমার অবর্তমানে আমাকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট করেছিল, তখন থেকেই শর্তটা মেনে যাচ্ছি। এটা ঠিক দীর্ঘদিন হয়ে গেছে, অবশ্যই আমি চাই নতুন নেতৃত্ব আসুক। নেতৃত্ব সাধারণত কাউন্সিলররা ঠিক করেন। আমার তো আসলে সময় হয়ে গেছে। এখন বিদায় নেওয়ার জন্য আমি প্রস্তুত। তিনি বলেন, পরবর্তী বছরই নির্বাচন। প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি। আর দলের প্রত্যেকটা বিষয়ে গঠনতন্ত্র মেনে আমরা সিদ্ধান্ত নিই। প্রত্যেকবার আমরা কী কী অঙ্গীকার করেছিলাম, কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পেরেছি তার হিসাব করি। আগামীতে আমরা কী করব সেটাও সেভাবে তৈরি করি। তিনি বলেন, অনেক চড়াই-উতরাই পার করে গণতন্ত্র উদ্ধার করি। সেই ২০০৮ সালের নির্বাচন থেকে শুরু করে ২০২২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম টানা গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে। এর মাঝে অনেক চড়াই-উতরাই খুন-খারাপি থেকে শুরু করে অগ্নিসন্ত্রাস নানা কিছু ঘটেছে। তারপরও ক্ষমতায় একটানা ছিলাম বলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা উন্নীত হয়েছি। এখন বিদায় নেওয়ার জন্য আমি প্রস্তুত। আমার সময় হয়ে গেছে।

আসন্ন অর্থনীতির সংকট মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগামীর সংকট মোকাবিলায় আলাদাভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ জন্য একটি আলাদা ফান্ড করা হয়েছে। সেই ফান্ডের টাকা দিয়ে কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্যবহার করা হবে। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের মানুষ যেন ভালো থাকে। তিনি বলেন, করোনা মহামারির পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে বিশ্বব্যাপী অশান্তি বিরাজ করছে। সারা বিশ্বে জ্বালানিসহ সব জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়েছি। সেখানে যাদের সঙ্গে কথা হয়েছে একটি কথাই শুনেছি, আগামী ২০২৩ সালে সারা বিশ্ব একটা অরাজক পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে। বিশেষ করে অর্থনীতি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। ভয়াবহ খাদ্য ঘাটতিতে পড়তে পারে বিশ্ব। তিনি বলেন, এসব জানার পর আমি অর্থ সচিবসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে মিটিং করেছি। আলাদা একটা ফান্ড প্রস্তুত করেছি। খাদ্য ঘাটতি মোকাবিলায় নির্দেশনা দিয়েছি। এক ইঞ্চি জায়গাও যেন পতিত না থাকে সে জন্য বলেছি। অন্তত দেশের মানুষ যাতে খেয়ে-পরে বাঁচতে পারে। এবার আমেরিকাতেও প্রবাসী বাঙালিদের বলেছি, আপনারা পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন, তাদের বলুন যেন কোনো জায়গা খালি পড়ে না থাকে। ফসল ফলাতে পারলে আমরা সবকিছু মোকাবিলা করতে পারব। তিনি বলেন, খাদ্য নিরাপত্তায় আমরা কাজ শুরু করেছি। কৃষি বা খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারলে আমরা টিকে থাকতে পারব। আমার দেশের লোকজন শান্তিতে থাকতে পারবে। 

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রিজার্ভ যথেষ্ট। যদি কোনো সংকট আসে তাহলে পাঁচ মাসের খাদ্য কেনার মতো সক্ষমতা আছে কি না সেটা দেখা হয়। আমাদের তা আছে। বাংলাদেশ কখনো ঋণখেলাপি ছিল না বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

সংকট মোকাবিলায় জনগণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের কিছু কিছু পত্রিকা সারা জীবনই বাংলাদেশের খারাপ কথাটা বলতে পারলেই স্বস্তি পায়। এটা আমি যুগ যুগ ধরে দেখছি। এরকম এক ধরনের মানুষ থাকে। সব সময় নেতিবাচক চিন্তা অথবা পরশ্রীকাতরতায় ভোগে। মানুষ যতই ভালো করুক, তাদের চোখে ভালো হওয়া যাবে না। তবে সেটা নিয়ে আমার মাথাব্যথা নেই, চিন্তাও করি না। জনগণের ওপর আমার আস্থা ও বিশ্বাস আছে।

প্রস্তুত হোন চেরাগ জ্বালিয়ে চলতে হবে : বিশ্বের জ্বালানি সংকটের পরিস্থিতিতে আদি যুগে ফেরত যাওয়ার আশঙ্কার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শেষে ভেন্নার তেল আর রেড়ির তেল দিয়ে কুপিবাতি জ্বালাতে হবে। এখন থেকে সবাই প্রস্তুত হোন চেরাগ জ্বালিয়ে চলতে হবে। কাঠখড়ি পুড়িয়ে রান্না করতে হবে। তিনি বলেন, বিশ্বে তেলের দাম বেড়ে যাচ্ছে, গ্যাসের অভাব। আমাদের যতটুকু আছে তা ব্যবহার করছি। নতুন করে সন্ধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।  উন্নত দেশগুলোর মানুষের যে দুরবস্থা, সেখানকার মানুষ সব থেকে কষ্ট পাচ্ছে। আমাদের দেশেও সেভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। এখন থেকে সবাই প্রস্তুত হোন চেরাগ জ্বালিয়ে চলতে হবে। হাঁড়িতে কাঠখড়ি পুড়িয়ে রান্না করতে হবে।

বাংলাদেশে সন্ত্রাস না থাকায় যুক্তরাষ্ট্র কী নাখোশ : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা জাতির পিতার নীতি, ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়’ নিয়ে চলি। আমেরিকা কখনো কখনো নিষেধাজ্ঞা দেয়। র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তারা কতটুকু তুলবে জানি না, তবে যাদের দিয়ে এ দেশের সন্ত্রাস দমন হয়েছে, তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার অর্থ কী? সন্ত্রাসীদের মদদ দেওয়া? এটাই প্রশ্ন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে। তাহলে কি তারা সন্ত্রাস দমনে নাখোশ? ৪০ বছর ধরে তালেবানের সঙ্গে যুদ্ধ করে সেই তালেবানকেই ক্ষমতা দিয়ে চলে এলো যুক্তরাষ্ট্র। ৪০ বছর তো তারা রাজত্ব করল। তাহলে তাদের ব্যর্থতার কথা বলে না কেন।

র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞাসহ বিভিন্ন সময় নানা রকম ঘটনা ঘটায়। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশেরই কিছু লোক স্থানীয়ভাবে সেখানে থাকে। তারা সেখানের সিনেটরদের কাছে বানোয়াট ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকে। এসব তথ্য দিয়ে একটা পরিবেশ সৃষ্টি করে। যারা এসব করে তারা কিন্তু এক একটি অপকর্ম করেই দেশছাড়া। র‌্যাবের ওপর তারা যখন নিষেধাজ্ঞা দিল, আমার প্রশ্ন হচ্ছে র‌্যাব সৃষ্টি করেছে কে? এটি তো যুক্তরাষ্ট্রের পরামর্শে হয়েছে। তারাই তো র‌্যাব সৃষ্টি করতে পরামর্শ দিয়েছে। র‌্যাবের প্রশিক্ষণ, অস্ত্র, হেলিকপ্টার, আইটি সিস্টেম সবই যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া। যখন নিষেধাজ্ঞা দেয়, অভিযোগ জানায়, তখন তো বলা লাগে যেমন ট্রেনিং দিয়েছে তেমনই কাজ করছে। এখানে আমাদের করার কী আছে? তিনি আরও বলেন, ট্রেনিং যদি ভালো হতো তাহলে তো একটু কথা ছিল। দ্বিতীয় কথা, আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা সংস্থা র‌্যাব, পুলিশ যেই হোক, তারা যদি কোনো অপরাধ করে তার বিচার হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রে ইচ্ছামতো গুলি করে মারলেও বিচার হয় না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থা গুম খুন নিয়ে কথা বলে। গুমের হিসাব নিয়ে দেখা গেল সবচেয়ে বেশি গুম জিয়াউর রহমানের আমলে। আমরা যখন তালিকা চাইলাম ৭৬ জনের নাম পাওয়া গেল। এর মধ্যে এমনও আছে, আরেকজনকে শায়েস্তা করতে মাকে লুকিয়ে রেখেছে। কেউ বোনকে লুকিয়ে রেখেছে। আবার দেখা গেছে ঢাকা থেকে খুলনা চলে গেছে। তালিকায় এমনও নাম আছে, ভারতে পলাতক। এটা কেমন করে হয়? এমনও হয়েছে যে তালিকায় নাম আছে কিন্তু লুকিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রে। সেই বিষয়গুলো আমরা তাদের সামনে তুলে ধরেছি। এরকম গুমের ঘটনা যখনই ঘটে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী খুঁজে বের করে। গুম যত বড় করে দেখানো হয়, খুঁজে পাওয়া যদি বড় করে দেখানো হতো তাহলে বাংলাদেশের বদনাম হতো না।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের সদিচ্ছার অভাব : মিয়ানমারের সামরিক শাসক কারও কথা মানতে চায় না মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শুধু জাতিসংঘ কেন, আসিয়ান দেশগুলোও কম চেষ্টা করেনি। অন্যান্য দেশও করেছে। মিয়ানমার সরকার তো কারও কথাই মানছে না। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যার কথা আমি (জাতিসংঘ অধিবেশনে) তুলে ধরেছি। আমাদের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তারা নিজেরা আত্মঘাতী কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে, ড্রাগ ট্রাফিকিং হচ্ছে। আবার কেউ কেউ নৌকায় উঠে মালয়েশিয়া যাবে বলে মাঝপথে হারিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু রোহিঙ্গারা কতটুকু ফেরত যেতে পারবে, সেটাই হলো সব থেকে বড় কথা। আজকে পাঁচটা বছর এরা আমাদের কাঁধে বোঝা হয়ে আছে। তাছাড়া যে বৈদেশিক সহযোগিতা আসত, সেটাও অনেকটা সীমিত হয়ে এসেছে। যেহেতু তাদেরকে মানবিক কারণে আমরা আশ্রয় দিয়েছি, আশ্রিত যারা তাদের তো আমরা ঠেলে দিতে পারি না।

সরকারপ্রধান বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গেও আমরা আলোচনা করছি। তাদেরকেও বলছি, আপনাদের লোক আপনারা ফেরত নেন। আমরা তাদের সঙ্গে কোনো সংঘাতে যাচ্ছি না। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে বোঝাতে চেষ্টা করছি যে, তাদের দেশের মানুষ পরদেশে পড়ে থাকবে, এটা ভালো না। তাদের ফেরত নিয়ে যাওয়া উচিত।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশ আশ্রয় দিয়ে আসছে। রোহিঙ্গারা যাতে সম্মানের সঙ্গে ও নিরাপদে তাদের নিজ দেশে ফিরতে পারে সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয়, ত্রিপক্ষীয় ও বহুপাক্ষিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু মিয়ানমার সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন এখন পর্যন্ত সম্ভব হয়নি।  

এবার জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কার্যকর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানানোর কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ তৈরিতে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টি এবং রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন ত্বরান্বিত করতে জাতিসংঘকে কার্যকর ও জোরালো ভূমিকা রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছি। ৫ দফা প্রস্তাবও দিয়ে এসেছি।

লিখিত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এবারের জাতিসংঘের অধিবেশনে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ সব সভায় সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছে, যা বহুপাক্ষিক ফোরামে বাংলাদেশের অবস্থান যেমন সুদৃঢ় করেছে, তেমনি বাংলাদেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়কে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও বিস্তৃত করবে।

যুক্তরাজ্য সফর প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ১৮ সেপ্টেম্বর আমি এবং আমার ছোট বোন শেখ রেহানা বাকিংহাম প্যালেসে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের সম্মানে যুক্তরাজ্যের রাজার এক সংবর্ধনায় যোগ দিই। ওয়েস্টমিনস্টার প্যালেসের হলে শবাধারে সংরক্ষিত প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করি। পরে ল্যাঙ্কাস্টার হাউসে রাখা শোক বইতে বাংলায় লিখি, ‘আমি বাংলাদেশের জনগণ, আমার পরিবার এবং আমার ছোট বোন শেখ রেহানার পক্ষ থেকে গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।’ আর শোক বইয়ে শেখ রেহানা লেখেন- ‘তিনি আমাদের হৃদয়ের রানি এবং সব সময় থাকবেন।’

ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতে উপায় খুঁজে বের করার ওপর গুরুত্বারোপ : গতকাল সকালে গণভবনে ন্যাশনাল ডিজিটাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতের সম্ভাব্য সর্বোত্তম উপায় বের করতে এবং দেশের মানুষকে এ ব্যাপারে সতর্ক করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে তিনি আরও বলেন, এই নতুন প্রযুক্তির আবির্ভাবের ফলে বিশ্ব আরও জটিল হয়ে উঠছে। বিশ্ব আজ একটি কঠিন সময় পার করছে এবং বাংলাদেশও এর বিরূপ প্রভাবের সম্মুখীন হচ্ছে। তাই দেশকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে, মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং দেশের অগ্রগতি ও উন্নতি অব্যাহত রাখতে এ ব্যাপারে সুপরিকল্পিত মতামত জরুরি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল দেশে পরিণত হয়েছে এবং চলমান কভিড-১৯ মহামারিকালে এই ডিজিটাল প্রযুক্তির সম্পূর্ণ সুবিধা গ্রহণ করেছে। পাশাপাশি এর নেতিবাচক দিকটির বিরুদ্ধেও সতর্ক করা হয়েছে, যা মূলত নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য হুমকি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম