শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

উন্নয়ন ভোগান্তির শেষ নেই

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন ভোগান্তির শেষ নেই

রাজধানী ঢাকায় চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফলে সৃষ্ট ভোগান্তি যেন নিত্যসঙ্গী। যানজট সমস্যার সমাধান তো হলোই না বরং এর সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে নানা ভোগান্তি। বছরের পর বছর রাজধানী ঢাকায় সৃষ্ট উন্নয়ন ভোগান্তির কারণে নগরবাসীও দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বছরের পর বছর ধরে চলা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় সৃষ্টি হয়েছে চরম জনদুর্ভোগ। ঢাকার অলিগলিতেও এখন রাত-বিরাতে যানজট লেগে থাকছে। এই ভোগান্তির শেষ কোথায় কেউ জানে না।

ঢাকার রাজপথ থেকে মহল্লার গলিপথ কোথাও যেন স্বস্তি নেই রাস্তা চলতে। উন্নয়নের গল্পগুলো এখন ঢাকাবাসীকে যতটা সুখ দেয়, এর চেয়ে অনেক বেশি অস্বস্তিতে ফেলেছে। মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটিসহ চলমান বৃহৎ প্রকল্প রাস্তাঘাট সংস্কার, সরকারি-বেসরকারি ভবন নির্মাণ, ফুটপাতের উন্নয়ন, ড্রেনেজ ব্যবস্থার সংস্কার- কোথাও নেই ন্যূনতম কোনো শৃঙ্খলা। এমনকি রাজউক, সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, তিতাস, বিটিআরসিসহ সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে নেই সমন্বয়ের বালাই। এ ছাড়া ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা তো এখনো সেই গত শতাব্দীর সত্তর-আশির দশকের মতোই হাতের ইশারায় চলছে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নে নানারকম প্রকল্প নেওয়া হলেও এর ব্যবস্থার সামান্য কোনো উন্নতি হয়নি স্বাধীনতার ৫০ বছরে।

রয়েছে উন্নয়নের ধুলোবালি আর গাড়ির অসহনীয় হাইড্রোলিক হর্নের শব্দদূষণ। বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার, কাভার্ড ভ্যান, লরি, এমনকি মোটরবাাইকের মতো যানেও এখন হাইড্রোলিক হর্ন বাজে অহরহ। এ ছাড়া ব্যাটারিচালিত রিকশাগুলোও উচ্চ শব্দে হর্ন বাজিয়ে শহরের অলিগলিতে মানুষের শ্রবণশক্তির অপূরণীয় ক্ষতি করে চলেছে, যা রীতিমতো নীরব ঘাতক হিসেবে আগামীর প্রজন্মকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। বৃষ্টি হলে কাদা আর রোদ হলে ধুলো যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। যানজটের ফলে প্রতি বছর হাজারো কর্মঘণ্টা হারাচ্ছে মানুষ। নবসৃষ্ট ওয়ার্ডগুলোতে নাগরিক সেবার ন্যূনতম কোনো সুবিধা পাওয়া যায় না। এমনকি এসব বিষয়ে অভিযোগ করারও কোনো জায়গা নেই। কারণ কর্তৃপক্ষ নিরুপায়। উত্তরখান-দক্ষিণখানের রাস্তাঘাটের ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নকাজ চলছে বছরের পর বছর। রাস্তার মাঝখান দিয়ে ২০-২৫ ফুট গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। আর গর্তের দুই ধারে ফেলে রাখা হয়েছে পাইপ ও মাটি। সামান্য বৃষ্টি হলেই এসব রাস্তায় অসহনীয় ভোগান্তির সৃষ্টি হচ্ছে, যেখানে হেঁটে চলারও ব্যবস্থা নেই। মাস্টারপাড়া থেকে মু া পর্যন্ত রাস্তা তো প্রায় ছয় মাস ধরে বন্ধই রয়েছে উন্নয়নের জন্য। কুড়িল-বাড্ডা-মালিবাগ, এয়ারপোর্ট-উত্তরা রোডে তো রাত ৩টায়ও যানজট লেগে থাকছে। আবার সকালেও থাকছে একই অবস্থা। বিআরটি প্রকল্পের জন্য ভোগান্তি ঠেকেছে অসহনীয় পর্যায়ে। রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, মাদারটেক, বাসাবো এলাকার বহু রাস্তা মাসের পর মাস বন্ধ রাখা হয়েছে উন্নয়নের জন্য। কোথাও ড্রেনের কাজ, কোথাও ফুটপাতের কাজ- একই রাস্তা কাটা হচ্ছে বারবার। আজ বিটিআরসি তো কাল তিতাস, পরশু সিটি করপোরেশন। এ রকম সারা বছরই চলছে উন্নয়নের খোঁড়াখুঁড়ি। এতে জনভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে। ফার্মগেট, শাহবাগ, প্রেস ক্লাব, মতিঝিল এলাকায় মেট্রোরেলের কাজের জন্য নিচের রাস্তায় হাঁটাও দায়। সোমবার ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সারা দিনই বৃষ্টি ঝরে। এর ফলে ঢাকার প্রায় সব রাস্তায় পানি জমে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। কেননা একদিকে উন্নয়ন কার্যক্রম ও বিকলাঙ্গ ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে পানি নামতে পারে না, অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নের নামে ঢাকার খালগুলো দখল হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির পানি সহজে নামতে পারে না। ফলে তৈরি হচ্ছে জনভোগান্তি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে সব কটি মেট্রোলাইনের কাজ শেষ হলেও যানজট কমবে না, যদি পাবলিক বাস সার্ভিসের উন্নতি না হয়। কারণ তখনো মোট যাত্রীর ১৭ শতাংশ মেট্রো ব্যবহার করবেন। অন্যদের ভরসা থাকবে বাস। ফলে বাসব্যবস্থার উন্নয়ন করতে না পারলে ঢাকা থেকে যানজট বিদায় করা যাবে না কোনোভাবেই।

রাজউকের এক সমীক্ষার তথ্যমতে, সংস্থাটির আওতাধীন এলাকায় মোট ১৩ হাজার ৮৬৫ কিলোমিটার সড়ক আছে। এর মধ্যে মাত্র সাড়ে ১০ শতাংশ রাস্তা ২০ ফুটের বেশি চওড়া। ৫ ফুট বা এরও কম প্রশস্ত গলি ১৩ শতাংশ। আর ১০ ফুট বা এর চেয়ে কম প্রশস্ত সড়ক সাড়ে ৫৯ শতাংশ।

বিআরটিএর তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ঢাকা মেট্রো এলাকায় ৩৭ হাজার ৫৯৩টি বাসের নিবন্ধন হয়েছে। এসব বাসের একটা অংশ আবার বিকল হয়ে প্রতিদিন সড়কে নামতে পারে না। গত বছর ঢাকায় বাস নেমেছে ১ হাজার ২১৩টি। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ খাতে নৈরাজ্য বন্ধ করে সুষ্ঠুভাবে বাস চালাতে পারলে এবং রাস্তায় মানসম্পন্ন বাস নামালে যাত্রী ভোগান্তি কমার পাশাপাশি যানজট পরিস্থিতিরও যথেষ্ট উন্নতি হবে। রাজউকের দেওয়া তথ্যমতে, ঢাকার সড়কের মাত্র ১ শতাংশ দখলে রাখে বাস। অথচ এই বাস প্রায় ৬০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করে। ফলে শুধু বড় বড় প্রকল্প, সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, ভবন গড়ে তুলে কোনোভাবেই ঢাকার মানুষের ভোগান্তি কমানো সম্ভব নয়, যদি ব্যবস্থার উন্নতি করা না যায়। এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, ঢাকায় ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল হলেও নৌপথ ও রেলপথ অবহেলিত। যে কোনো শহরের সহজ চলাচলের জন্য নৌপথ ও রেলপথ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ আমরা এটাকে অচল করে রেখেছি। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন একসময় সদরঘাট-গাবতলী রুটে চালু করেছিল ‘ওয়াটার বাস সার্ভিস’। শুরু না হতেই বন্ধ হয়ে গেছে এ সেবা। ফলে নগরবাসীর চলাচলের একমাত্র পথ সড়ক। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঢাকায় সড়ক আছে মোট ভূমির ৭-৮ শতাংশ। এসব সড়কের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ আবার পার্কিং আর হকারদের দখলে। শহরের হাতেগোনা কয়েকটি সড়ক ছাড়া বেশির ভাগ সড়কের ফুটপাত দিয়েই হাঁটার জো নেই। অন্যদিকে বেশির ভাগ সড়কই সরু। ফলে যানবাহনের চাপ নিতে পারছে না।

বিভিন্ন সংস্থার চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম এবং প্রকল্পের কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট রাস্তাগুলো থাকছে ব্যবহারের অনুপযোগী। আবার এসব রাস্তার কোনো বিকল্পও নেই। ফলে সব মিলিয়ে স্থবির হয়ে পড়ছে ঢাকা। স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া ঢাকাকে যানজটমুক্ত করা যাবে না। পাবলিক পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে সবার আগে। এখানে জবাবদিহির কোনো বালাই নেই। একই সঙ্গে যেসব উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে সেগুলোর কাজের ধীরগতিও ভোগান্তি সৃষ্টির জন্য দায়ী বলে তিনি মনে করেন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) মো. সেলিম রেজা এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকায় প্রথমত মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। এ ছাড়া আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। যানবাহন, রাস্তাঘাটেরও কিছু সমস্যা রয়েছে।’ তবে সবকিছু পরিকল্পনামাফিক করতে পারলে ঢাকার মানুষকে স্বস্তি দেওয়া সম্ভব বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক