শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

উন্নয়ন ভোগান্তির শেষ নেই

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন ভোগান্তির শেষ নেই

রাজধানী ঢাকায় চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফলে সৃষ্ট ভোগান্তি যেন নিত্যসঙ্গী। যানজট সমস্যার সমাধান তো হলোই না বরং এর সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে নানা ভোগান্তি। বছরের পর বছর রাজধানী ঢাকায় সৃষ্ট উন্নয়ন ভোগান্তির কারণে নগরবাসীও দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বছরের পর বছর ধরে চলা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় সৃষ্টি হয়েছে চরম জনদুর্ভোগ। ঢাকার অলিগলিতেও এখন রাত-বিরাতে যানজট লেগে থাকছে। এই ভোগান্তির শেষ কোথায় কেউ জানে না।

ঢাকার রাজপথ থেকে মহল্লার গলিপথ কোথাও যেন স্বস্তি নেই রাস্তা চলতে। উন্নয়নের গল্পগুলো এখন ঢাকাবাসীকে যতটা সুখ দেয়, এর চেয়ে অনেক বেশি অস্বস্তিতে ফেলেছে। মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটিসহ চলমান বৃহৎ প্রকল্প রাস্তাঘাট সংস্কার, সরকারি-বেসরকারি ভবন নির্মাণ, ফুটপাতের উন্নয়ন, ড্রেনেজ ব্যবস্থার সংস্কার- কোথাও নেই ন্যূনতম কোনো শৃঙ্খলা। এমনকি রাজউক, সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, তিতাস, বিটিআরসিসহ সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে নেই সমন্বয়ের বালাই। এ ছাড়া ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা তো এখনো সেই গত শতাব্দীর সত্তর-আশির দশকের মতোই হাতের ইশারায় চলছে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নে নানারকম প্রকল্প নেওয়া হলেও এর ব্যবস্থার সামান্য কোনো উন্নতি হয়নি স্বাধীনতার ৫০ বছরে।

রয়েছে উন্নয়নের ধুলোবালি আর গাড়ির অসহনীয় হাইড্রোলিক হর্নের শব্দদূষণ। বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার, কাভার্ড ভ্যান, লরি, এমনকি মোটরবাাইকের মতো যানেও এখন হাইড্রোলিক হর্ন বাজে অহরহ। এ ছাড়া ব্যাটারিচালিত রিকশাগুলোও উচ্চ শব্দে হর্ন বাজিয়ে শহরের অলিগলিতে মানুষের শ্রবণশক্তির অপূরণীয় ক্ষতি করে চলেছে, যা রীতিমতো নীরব ঘাতক হিসেবে আগামীর প্রজন্মকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। বৃষ্টি হলে কাদা আর রোদ হলে ধুলো যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। যানজটের ফলে প্রতি বছর হাজারো কর্মঘণ্টা হারাচ্ছে মানুষ। নবসৃষ্ট ওয়ার্ডগুলোতে নাগরিক সেবার ন্যূনতম কোনো সুবিধা পাওয়া যায় না। এমনকি এসব বিষয়ে অভিযোগ করারও কোনো জায়গা নেই। কারণ কর্তৃপক্ষ নিরুপায়। উত্তরখান-দক্ষিণখানের রাস্তাঘাটের ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নকাজ চলছে বছরের পর বছর। রাস্তার মাঝখান দিয়ে ২০-২৫ ফুট গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। আর গর্তের দুই ধারে ফেলে রাখা হয়েছে পাইপ ও মাটি। সামান্য বৃষ্টি হলেই এসব রাস্তায় অসহনীয় ভোগান্তির সৃষ্টি হচ্ছে, যেখানে হেঁটে চলারও ব্যবস্থা নেই। মাস্টারপাড়া থেকে মু া পর্যন্ত রাস্তা তো প্রায় ছয় মাস ধরে বন্ধই রয়েছে উন্নয়নের জন্য। কুড়িল-বাড্ডা-মালিবাগ, এয়ারপোর্ট-উত্তরা রোডে তো রাত ৩টায়ও যানজট লেগে থাকছে। আবার সকালেও থাকছে একই অবস্থা। বিআরটি প্রকল্পের জন্য ভোগান্তি ঠেকেছে অসহনীয় পর্যায়ে। রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, মাদারটেক, বাসাবো এলাকার বহু রাস্তা মাসের পর মাস বন্ধ রাখা হয়েছে উন্নয়নের জন্য। কোথাও ড্রেনের কাজ, কোথাও ফুটপাতের কাজ- একই রাস্তা কাটা হচ্ছে বারবার। আজ বিটিআরসি তো কাল তিতাস, পরশু সিটি করপোরেশন। এ রকম সারা বছরই চলছে উন্নয়নের খোঁড়াখুঁড়ি। এতে জনভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে। ফার্মগেট, শাহবাগ, প্রেস ক্লাব, মতিঝিল এলাকায় মেট্রোরেলের কাজের জন্য নিচের রাস্তায় হাঁটাও দায়। সোমবার ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সারা দিনই বৃষ্টি ঝরে। এর ফলে ঢাকার প্রায় সব রাস্তায় পানি জমে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। কেননা একদিকে উন্নয়ন কার্যক্রম ও বিকলাঙ্গ ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে পানি নামতে পারে না, অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নের নামে ঢাকার খালগুলো দখল হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির পানি সহজে নামতে পারে না। ফলে তৈরি হচ্ছে জনভোগান্তি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে সব কটি মেট্রোলাইনের কাজ শেষ হলেও যানজট কমবে না, যদি পাবলিক বাস সার্ভিসের উন্নতি না হয়। কারণ তখনো মোট যাত্রীর ১৭ শতাংশ মেট্রো ব্যবহার করবেন। অন্যদের ভরসা থাকবে বাস। ফলে বাসব্যবস্থার উন্নয়ন করতে না পারলে ঢাকা থেকে যানজট বিদায় করা যাবে না কোনোভাবেই।

রাজউকের এক সমীক্ষার তথ্যমতে, সংস্থাটির আওতাধীন এলাকায় মোট ১৩ হাজার ৮৬৫ কিলোমিটার সড়ক আছে। এর মধ্যে মাত্র সাড়ে ১০ শতাংশ রাস্তা ২০ ফুটের বেশি চওড়া। ৫ ফুট বা এরও কম প্রশস্ত গলি ১৩ শতাংশ। আর ১০ ফুট বা এর চেয়ে কম প্রশস্ত সড়ক সাড়ে ৫৯ শতাংশ।

বিআরটিএর তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ঢাকা মেট্রো এলাকায় ৩৭ হাজার ৫৯৩টি বাসের নিবন্ধন হয়েছে। এসব বাসের একটা অংশ আবার বিকল হয়ে প্রতিদিন সড়কে নামতে পারে না। গত বছর ঢাকায় বাস নেমেছে ১ হাজার ২১৩টি। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ খাতে নৈরাজ্য বন্ধ করে সুষ্ঠুভাবে বাস চালাতে পারলে এবং রাস্তায় মানসম্পন্ন বাস নামালে যাত্রী ভোগান্তি কমার পাশাপাশি যানজট পরিস্থিতিরও যথেষ্ট উন্নতি হবে। রাজউকের দেওয়া তথ্যমতে, ঢাকার সড়কের মাত্র ১ শতাংশ দখলে রাখে বাস। অথচ এই বাস প্রায় ৬০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করে। ফলে শুধু বড় বড় প্রকল্প, সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, ভবন গড়ে তুলে কোনোভাবেই ঢাকার মানুষের ভোগান্তি কমানো সম্ভব নয়, যদি ব্যবস্থার উন্নতি করা না যায়। এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, ঢাকায় ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল হলেও নৌপথ ও রেলপথ অবহেলিত। যে কোনো শহরের সহজ চলাচলের জন্য নৌপথ ও রেলপথ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ আমরা এটাকে অচল করে রেখেছি। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন একসময় সদরঘাট-গাবতলী রুটে চালু করেছিল ‘ওয়াটার বাস সার্ভিস’। শুরু না হতেই বন্ধ হয়ে গেছে এ সেবা। ফলে নগরবাসীর চলাচলের একমাত্র পথ সড়ক। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঢাকায় সড়ক আছে মোট ভূমির ৭-৮ শতাংশ। এসব সড়কের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ আবার পার্কিং আর হকারদের দখলে। শহরের হাতেগোনা কয়েকটি সড়ক ছাড়া বেশির ভাগ সড়কের ফুটপাত দিয়েই হাঁটার জো নেই। অন্যদিকে বেশির ভাগ সড়কই সরু। ফলে যানবাহনের চাপ নিতে পারছে না।

বিভিন্ন সংস্থার চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম এবং প্রকল্পের কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট রাস্তাগুলো থাকছে ব্যবহারের অনুপযোগী। আবার এসব রাস্তার কোনো বিকল্পও নেই। ফলে সব মিলিয়ে স্থবির হয়ে পড়ছে ঢাকা। স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া ঢাকাকে যানজটমুক্ত করা যাবে না। পাবলিক পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে সবার আগে। এখানে জবাবদিহির কোনো বালাই নেই। একই সঙ্গে যেসব উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে সেগুলোর কাজের ধীরগতিও ভোগান্তি সৃষ্টির জন্য দায়ী বলে তিনি মনে করেন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) মো. সেলিম রেজা এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকায় প্রথমত মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। এ ছাড়া আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। যানবাহন, রাস্তাঘাটেরও কিছু সমস্যা রয়েছে।’ তবে সবকিছু পরিকল্পনামাফিক করতে পারলে ঢাকার মানুষকে স্বস্তি দেওয়া সম্ভব বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম