শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

উন্নয়ন ভোগান্তির শেষ নেই

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন ভোগান্তির শেষ নেই

রাজধানী ঢাকায় চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফলে সৃষ্ট ভোগান্তি যেন নিত্যসঙ্গী। যানজট সমস্যার সমাধান তো হলোই না বরং এর সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে নানা ভোগান্তি। বছরের পর বছর রাজধানী ঢাকায় সৃষ্ট উন্নয়ন ভোগান্তির কারণে নগরবাসীও দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বছরের পর বছর ধরে চলা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় সৃষ্টি হয়েছে চরম জনদুর্ভোগ। ঢাকার অলিগলিতেও এখন রাত-বিরাতে যানজট লেগে থাকছে। এই ভোগান্তির শেষ কোথায় কেউ জানে না।

ঢাকার রাজপথ থেকে মহল্লার গলিপথ কোথাও যেন স্বস্তি নেই রাস্তা চলতে। উন্নয়নের গল্পগুলো এখন ঢাকাবাসীকে যতটা সুখ দেয়, এর চেয়ে অনেক বেশি অস্বস্তিতে ফেলেছে। মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটিসহ চলমান বৃহৎ প্রকল্প রাস্তাঘাট সংস্কার, সরকারি-বেসরকারি ভবন নির্মাণ, ফুটপাতের উন্নয়ন, ড্রেনেজ ব্যবস্থার সংস্কার- কোথাও নেই ন্যূনতম কোনো শৃঙ্খলা। এমনকি রাজউক, সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, তিতাস, বিটিআরসিসহ সেবা সংস্থাগুলোর মধ্যে নেই সমন্বয়ের বালাই। এ ছাড়া ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা তো এখনো সেই গত শতাব্দীর সত্তর-আশির দশকের মতোই হাতের ইশারায় চলছে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নে নানারকম প্রকল্প নেওয়া হলেও এর ব্যবস্থার সামান্য কোনো উন্নতি হয়নি স্বাধীনতার ৫০ বছরে।

রয়েছে উন্নয়নের ধুলোবালি আর গাড়ির অসহনীয় হাইড্রোলিক হর্নের শব্দদূষণ। বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার, কাভার্ড ভ্যান, লরি, এমনকি মোটরবাাইকের মতো যানেও এখন হাইড্রোলিক হর্ন বাজে অহরহ। এ ছাড়া ব্যাটারিচালিত রিকশাগুলোও উচ্চ শব্দে হর্ন বাজিয়ে শহরের অলিগলিতে মানুষের শ্রবণশক্তির অপূরণীয় ক্ষতি করে চলেছে, যা রীতিমতো নীরব ঘাতক হিসেবে আগামীর প্রজন্মকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। বৃষ্টি হলে কাদা আর রোদ হলে ধুলো যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। যানজটের ফলে প্রতি বছর হাজারো কর্মঘণ্টা হারাচ্ছে মানুষ। নবসৃষ্ট ওয়ার্ডগুলোতে নাগরিক সেবার ন্যূনতম কোনো সুবিধা পাওয়া যায় না। এমনকি এসব বিষয়ে অভিযোগ করারও কোনো জায়গা নেই। কারণ কর্তৃপক্ষ নিরুপায়। উত্তরখান-দক্ষিণখানের রাস্তাঘাটের ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নকাজ চলছে বছরের পর বছর। রাস্তার মাঝখান দিয়ে ২০-২৫ ফুট গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে। আর গর্তের দুই ধারে ফেলে রাখা হয়েছে পাইপ ও মাটি। সামান্য বৃষ্টি হলেই এসব রাস্তায় অসহনীয় ভোগান্তির সৃষ্টি হচ্ছে, যেখানে হেঁটে চলারও ব্যবস্থা নেই। মাস্টারপাড়া থেকে মু া পর্যন্ত রাস্তা তো প্রায় ছয় মাস ধরে বন্ধই রয়েছে উন্নয়নের জন্য। কুড়িল-বাড্ডা-মালিবাগ, এয়ারপোর্ট-উত্তরা রোডে তো রাত ৩টায়ও যানজট লেগে থাকছে। আবার সকালেও থাকছে একই অবস্থা। বিআরটি প্রকল্পের জন্য ভোগান্তি ঠেকেছে অসহনীয় পর্যায়ে। রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, মাদারটেক, বাসাবো এলাকার বহু রাস্তা মাসের পর মাস বন্ধ রাখা হয়েছে উন্নয়নের জন্য। কোথাও ড্রেনের কাজ, কোথাও ফুটপাতের কাজ- একই রাস্তা কাটা হচ্ছে বারবার। আজ বিটিআরসি তো কাল তিতাস, পরশু সিটি করপোরেশন। এ রকম সারা বছরই চলছে উন্নয়নের খোঁড়াখুঁড়ি। এতে জনভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে। ফার্মগেট, শাহবাগ, প্রেস ক্লাব, মতিঝিল এলাকায় মেট্রোরেলের কাজের জন্য নিচের রাস্তায় হাঁটাও দায়। সোমবার ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সারা দিনই বৃষ্টি ঝরে। এর ফলে ঢাকার প্রায় সব রাস্তায় পানি জমে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। কেননা একদিকে উন্নয়ন কার্যক্রম ও বিকলাঙ্গ ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে পানি নামতে পারে না, অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি উন্নয়নের নামে ঢাকার খালগুলো দখল হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির পানি সহজে নামতে পারে না। ফলে তৈরি হচ্ছে জনভোগান্তি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নগর ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, ২০৩৫ সালের মধ্যে সব কটি মেট্রোলাইনের কাজ শেষ হলেও যানজট কমবে না, যদি পাবলিক বাস সার্ভিসের উন্নতি না হয়। কারণ তখনো মোট যাত্রীর ১৭ শতাংশ মেট্রো ব্যবহার করবেন। অন্যদের ভরসা থাকবে বাস। ফলে বাসব্যবস্থার উন্নয়ন করতে না পারলে ঢাকা থেকে যানজট বিদায় করা যাবে না কোনোভাবেই।

রাজউকের এক সমীক্ষার তথ্যমতে, সংস্থাটির আওতাধীন এলাকায় মোট ১৩ হাজার ৮৬৫ কিলোমিটার সড়ক আছে। এর মধ্যে মাত্র সাড়ে ১০ শতাংশ রাস্তা ২০ ফুটের বেশি চওড়া। ৫ ফুট বা এরও কম প্রশস্ত গলি ১৩ শতাংশ। আর ১০ ফুট বা এর চেয়ে কম প্রশস্ত সড়ক সাড়ে ৫৯ শতাংশ।

বিআরটিএর তথ্য বলছে, এ পর্যন্ত ঢাকা মেট্রো এলাকায় ৩৭ হাজার ৫৯৩টি বাসের নিবন্ধন হয়েছে। এসব বাসের একটা অংশ আবার বিকল হয়ে প্রতিদিন সড়কে নামতে পারে না। গত বছর ঢাকায় বাস নেমেছে ১ হাজার ২১৩টি। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ খাতে নৈরাজ্য বন্ধ করে সুষ্ঠুভাবে বাস চালাতে পারলে এবং রাস্তায় মানসম্পন্ন বাস নামালে যাত্রী ভোগান্তি কমার পাশাপাশি যানজট পরিস্থিতিরও যথেষ্ট উন্নতি হবে। রাজউকের দেওয়া তথ্যমতে, ঢাকার সড়কের মাত্র ১ শতাংশ দখলে রাখে বাস। অথচ এই বাস প্রায় ৬০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করে। ফলে শুধু বড় বড় প্রকল্প, সেতু, ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, ভবন গড়ে তুলে কোনোভাবেই ঢাকার মানুষের ভোগান্তি কমানো সম্ভব নয়, যদি ব্যবস্থার উন্নতি করা না যায়। এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদরা বলছেন, ঢাকায় ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল হলেও নৌপথ ও রেলপথ অবহেলিত। যে কোনো শহরের সহজ চলাচলের জন্য নৌপথ ও রেলপথ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ আমরা এটাকে অচল করে রেখেছি। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন একসময় সদরঘাট-গাবতলী রুটে চালু করেছিল ‘ওয়াটার বাস সার্ভিস’। শুরু না হতেই বন্ধ হয়ে গেছে এ সেবা। ফলে নগরবাসীর চলাচলের একমাত্র পথ সড়ক। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঢাকায় সড়ক আছে মোট ভূমির ৭-৮ শতাংশ। এসব সড়কের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ আবার পার্কিং আর হকারদের দখলে। শহরের হাতেগোনা কয়েকটি সড়ক ছাড়া বেশির ভাগ সড়কের ফুটপাত দিয়েই হাঁটার জো নেই। অন্যদিকে বেশির ভাগ সড়কই সরু। ফলে যানবাহনের চাপ নিতে পারছে না।

বিভিন্ন সংস্থার চলমান উন্নয়ন কার্যক্রম এবং প্রকল্পের কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট রাস্তাগুলো থাকছে ব্যবহারের অনুপযোগী। আবার এসব রাস্তার কোনো বিকল্পও নেই। ফলে সব মিলিয়ে স্থবির হয়ে পড়ছে ঢাকা। স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া ঢাকাকে যানজটমুক্ত করা যাবে না। পাবলিক পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন করতে হবে সবার আগে। এখানে জবাবদিহির কোনো বালাই নেই। একই সঙ্গে যেসব উন্নয়ন প্রকল্প চলমান রয়েছে সেগুলোর কাজের ধীরগতিও ভোগান্তি সৃষ্টির জন্য দায়ী বলে তিনি মনে করেন।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) মো. সেলিম রেজা এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঢাকায় প্রথমত মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। এ ছাড়া আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। যানবাহন, রাস্তাঘাটেরও কিছু সমস্যা রয়েছে।’ তবে সবকিছু পরিকল্পনামাফিক করতে পারলে ঢাকার মানুষকে স্বস্তি দেওয়া সম্ভব বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে