শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

চলছে না বিআরটিসি

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
চলছে না বিআরটিসি

দেশে নামমাত্র পরিবহন সেবা দিচ্ছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি)। যেখানে বেসরকারি বাস দিন দিন রুটের সংখ্যা বৃদ্ধি করছে সেখানে বিআরটিসি উদ্যোগেই সীমাবদ্ধ। শুধু রাজধানীতে ৩৮৬টি রুট রয়েছে, এর মধ্যে মাত্র ৪৩টি রুটে ৫০০ বাস চলছে সরকারি এই সেবাদাতা সংস্থাটির। এ ছাড়া সংস্থাটির বহরে থাকা সচল বাস ১ হাজার ১৯৫টি, এর মধ্যে ৩২ শতাংশ বাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ইজারা দেওয়া।

পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিআরটিসির প্রতি সরকারকে আরও মনোযোগ দিতে হবে। কারণ সারা দেশের বেসরকারি বাসের সংখ্যার তুলনায় ১ শতাংশ বাস নেই বিআরটিসির। একই সঙ্গে জনবল সংকট ও আধুনিক ওয়ার্কশপ না থাকায় ধুঁকছে সংস্থাটি। ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে সারা দেশে আরও বাস বৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে।

বাসের সংখ্যা কমছে : প্রতি বছরই কমছে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা। সরকারি এই সংস্থাটির আওতায় ২০০০ সালের পর সারা দেশে তাদের বহরে ২ হাজার ২০৪টি বাস যুক্ত ছিল। এরপর ২০১৯ সালে বাসের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮২৪টিতে। ২০২১ সালের জুলাই মাসে বাসের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছিল ১ হাজার ৭৬২টিতে। বর্তমানে  বিআরটিসির বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী সংস্থাটির বহরে বাস আছে ১ হাজার ৬০০টি। এর মধ্যে সচল আছে ১ হাজার ১৯৫টি। তাদের প্রতিবেদন অনুযায়ী ক্রমেই বাসের সংখ্যা কমছে। তবে সচল বাসের পরিমাণ আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। একই অবস্থা মহিলা বাসের। ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন রুটে কর্মজীবীসহ অন্যান্য মহিলাদের বিভিন্ন গন্তব্য আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে ৯টি রুটে ৯টি মহিলা বাস চলাচল করছে। অথচ ২০২০ সাল পর্যন্ত ২০ রুটে ২৩টি বাস চলাচল ছিল।

৩২ শতাংশ বাস ইজারায় : বিআরটিসির হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, ঢাকার ৪১টি রুটে চলাচলকারী ৫০০টির বেশি বাস চলাচল করছে। দৈনিক গড়ে রুটে বাস চলে ১২টি। এসব রুটের মধ্যে গুলিস্তান থেকে নরসিংদী, মেঘনা, গৌরীপুর; কুড়িল বিশ্বরোড থেকে ভুলতা, বিশনন্দী, ইটাখোলা; মতিঝিল থেকে গাজীপুর; গাবতলী থেকে গাজীপুর; চিটাগাং রোড থেকে সাভার এবং যাত্রাবাড়ী থেকে মাওয়ার মতো পথও রয়েছে। এর মধ্যে সারা দেশে এ সংস্থার ৩৮৩টি বাস বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ইজারা দেওয়া; বাকি ৮৫২টি গণপরিবহন হিসেবে চলে। অন্যদিকে ঢাকাসহ সারা দেশে চলাচলকারী বাসগুলোর ৩২ শতাংশ বাস ইজারায় চলে। যার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মী এবং শিক্ষার্থী পরিবহন করে থাকে।

চাহিদার তুলনায় সংখ্যা খুবই কম : এখনো যাত্রীদের পছন্দের তালিকায় এগিয়ে আছে বিআরটিসি। অথচ চাহিদার তুলনায় এর সংখ্যা খুবই কম। মতিঝিল থেকে উত্তরা ও মিরপুর রুটে চলাচলকারী বিআরটিসি বাসের যাত্রী বরাবরই বেশি। বিশেষ করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বাস সেবা রাজধানীতে এখন পর্যন্ত বিআরটিসিই দিয়ে আসছে। তবে বিআরটিসি থেকে লিজ কিংবা ভাড়ায় নিয়ে চালানো বাসগুলোর ভাড়া আদায় নিয়ে আছে বড়সড় অভিযোগ। উত্তরা থেকে প্রতিদিন বাংলামোটরে এসে অফিস করেন রেজাউল হোসেন। বললেন, আগের তুলনায় এখন বিআরটিসি এসি বাসের ভাড়া বেড়েছে কিন্তু সেবার মান আরও কমেছে। বাস কমেছে। আগে সকাল ৮টার পর অহরহ বাস পাওয়া যেত। এখন ৮টার পর শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বাস পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, এসি বাসগুলো যাত্রীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অথচ বাসের সংখ্যা কমেছে। বাস কম যাত্রী বেশি। অনেক ভিড় থাকে। তাই বাধ্য হয়ে বিআরটিসিতে চড়া বাদ দিয়েছি।

জরাজীর্ণ বাস : মতিঝিল থেকে মিরপুর, মিরপুর থেকে গুলশান-বাড্ডা, মতিঝিল থেকে উত্তরা ও বনানী এবং পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়কে চলাচল করা এসি ও নন-এসি বিআরটিসি বাসের অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীরা বাধ্য হয়েই চড়ছেন বিআরটিসি বাসে। রাষ্ট্রায়ত্ত এই বাহনে যাতায়াতে যাত্রীদের আগ্রহ থাকলেও বাসের দুর্দশায় সে আগ্রহে ভাটা পড়ছে যাত্রীদের। অন্যদিকে রাস্তায় নামা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও ওয়াইফাইসমৃদ্ধ ডিজিটাল বাস সার্ভিস চলছে ধুঁকে ধুঁকে। সড়কে জ্যামে আটকে থেকে যাত্রীরা যাতে ইন্টারনেট চালাতে পারেন, এমন ভাবনা থেকে ২০১৪ সালের এপ্রিলে চালু হয়েছিল এ ব্যবস্থা। মতিঝিল থেকে উত্তরার পথে চলাচল বিআরটিসির এসি বাসে বসানো হয়েছিল রাউটার, ছিল বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সংযোগ। আর এ সুবিধায় যাত্রীরা যানজটে স্মার্টফোন-ট্যাব বা ল্যাপটপে ইচ্ছামতো সময় কাটাতে পারতেন। কিন্তু ইন্টারনেটের ধীরগতি থাকায় তা দিয়ে কোনো কাজ করা যায় না বলে অভিযোগ এই বাসের যাত্রীদের। অনেক যাত্রী সরাসরি অভিযোগ করেন, ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা দেওয়ার কথা বলে বিআরটিসি আমাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করছে। আর নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বাসেও কাক্সিক্ষত সেবা পাচ্ছেন না যাত্রীরা। বিআরটিসি বাসের নিয়মিত যাত্রী চাকরিজীবী রাশেদুল আলম বলেন, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত দীর্ঘ পথে বাসে ইন্টারনেট সুবিধা যাত্রীদের কাছে খুব জনপ্রিয় ছিল। শুরুর দিকে গতি ধীর হলেও বিরক্ত হওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। এরপর এমন ধীর হলো যে ব্যবহারই করা যাচ্ছে না। ফেসবুক ও ইউটিউব ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বাস যাত্রী আমিনুল ইসলাম বলেন, বিআরটিসি বাসের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। বডিতে জোড়াতালির কারণে অনেক সময় হাত-পা কেটে যায়। বসার সিটের অবস্থাও খুব করুণ। অনেক বাসে ফোম ছাড়া চেয়ার স্থাপন করায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে শরীর ব্যথা করে। অন্য এক যাত্রী শিক্ষার্থী মামুন হোসেন বলেন, ধুঁকে ধুঁকে চলছে বিআরটিসি বাস। বাসগুলোর ভিতরের অবস্থা যেমন খারাপ, তেমনি বাইরের অবস্থাও। অনেক বাসের গ্লাস নেই, এতে বৃষ্টির পানিতে ভিজে যেতে হয়। আর হেলপারদের ব্যবহারও খুব খারাপ। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির সাবেক পরিচালক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির মেনটেইন্যান্স, স্টোর, চালক কোনো খাতেই পর্যাপ্ত জনবল নেই। ওয়ার্কশপগুলোতে আধুনিক যন্ত্রপাতি নেই, পর্যাপ্ত স্পেয়ার পার্সও অনেক সময় থাকে না। ফলে নতুন গাড়িগুলো কয়েক বছর পরই নষ্ট হতে শুরু করে। নিজস্ব জনবল ও যন্ত্রপাতি দিয়ে গোটা বিআরটিসিকে নতুন করে ঢেলে না সাজালে এটা কখনই টেকসই সংস্থা হবে না। তিনি বলেন, বিআরটিসি ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠা হওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, দেশে নিয়মতান্ত্রিকভাবে পরিবহন সেবা দিয়ে যাবে। এ সংস্থাটিকে দেখে বেসরকারি পরিবহনগুলো যাতায়াত করবে। কিন্তু সংস্থাটি সে জায়গায় যেতে পারেনি। তবে বর্তমান চেয়ারম্যান সংস্থাটিকে টেনে তুলতে চেষ্টা করছেন। পরিবহন সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে বাসের সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে। আর রাজধানীতে এসি বাসের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এ বিষয়ে বিআরটিসির চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বিআরটিসি বাস চলাচলে কোনো রুট পারমিট লাগে না। আমরা চাইলে জনগণের স্বার্থে যে কোনো রুটে বাস চালু করতে পারি। বিভিন্ন সময় প্রাইভেট বাস মালিকরা রংপুর, নোয়াখালী, শরীয়তপুরসহ কয়েকটি স্থানে বাস বন্ধ করেছিল। এরই মধ্যে বন্ধ হওয়া এসব রুটের বাসগুলো আবার চালু হয়েছে। তিনি বলেন, সারা দেশে ২১৪টি রুটে দৈনিক ৭৫০টি বাস চলাচল করছে। তবে চাহিদার তুলনায় আমাদের বাসের সংখ্যা কম। নতুন ৩২০টি বাস আমাদের বহরে যুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এগুলো এলে কিছু অংশ বাস ঢাকা শহরে যুক্ত হবে, বাকিগুলো আন্তজেলায় যুক্ত করা হবে। আর আমরা চাইলেই গাড়ির সংখ্যা বাড়াতে পারি না। এই কর্মকর্তা আরও বলেন, জরাজীর্ণ বাসগুলো আমরা অপসারণ করছি। এগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বাসগুলো টেন্ডার হয়ে গেলে রাস্তায় থাকা বাসগুলো ডিপোর ভিতরে নিয়ে আসা হবে। ডিপোতে জায়গা সংকটের কারণে বাসগুলো বাইরে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক