শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

চলছে না বিআরটিসি

হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
চলছে না বিআরটিসি

দেশে নামমাত্র পরিবহন সেবা দিচ্ছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি)। যেখানে বেসরকারি বাস দিন দিন রুটের সংখ্যা বৃদ্ধি করছে সেখানে বিআরটিসি উদ্যোগেই সীমাবদ্ধ। শুধু রাজধানীতে ৩৮৬টি রুট রয়েছে, এর মধ্যে মাত্র ৪৩টি রুটে ৫০০ বাস চলছে সরকারি এই সেবাদাতা সংস্থাটির। এ ছাড়া সংস্থাটির বহরে থাকা সচল বাস ১ হাজার ১৯৫টি, এর মধ্যে ৩২ শতাংশ বাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে ইজারা দেওয়া।

পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিআরটিসির প্রতি সরকারকে আরও মনোযোগ দিতে হবে। কারণ সারা দেশের বেসরকারি বাসের সংখ্যার তুলনায় ১ শতাংশ বাস নেই বিআরটিসির। একই সঙ্গে জনবল সংকট ও আধুনিক ওয়ার্কশপ না থাকায় ধুঁকছে সংস্থাটি। ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে সারা দেশে আরও বাস বৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে।

বাসের সংখ্যা কমছে : প্রতি বছরই কমছে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা। সরকারি এই সংস্থাটির আওতায় ২০০০ সালের পর সারা দেশে তাদের বহরে ২ হাজার ২০৪টি বাস যুক্ত ছিল। এরপর ২০১৯ সালে বাসের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮২৪টিতে। ২০২১ সালের জুলাই মাসে বাসের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছিল ১ হাজার ৭৬২টিতে। বর্তমানে  বিআরটিসির বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী সংস্থাটির বহরে বাস আছে ১ হাজার ৬০০টি। এর মধ্যে সচল আছে ১ হাজার ১৯৫টি। তাদের প্রতিবেদন অনুযায়ী ক্রমেই বাসের সংখ্যা কমছে। তবে সচল বাসের পরিমাণ আগের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে। একই অবস্থা মহিলা বাসের। ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন রুটে কর্মজীবীসহ অন্যান্য মহিলাদের বিভিন্ন গন্তব্য আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে ৯টি রুটে ৯টি মহিলা বাস চলাচল করছে। অথচ ২০২০ সাল পর্যন্ত ২০ রুটে ২৩টি বাস চলাচল ছিল।

৩২ শতাংশ বাস ইজারায় : বিআরটিসির হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, ঢাকার ৪১টি রুটে চলাচলকারী ৫০০টির বেশি বাস চলাচল করছে। দৈনিক গড়ে রুটে বাস চলে ১২টি। এসব রুটের মধ্যে গুলিস্তান থেকে নরসিংদী, মেঘনা, গৌরীপুর; কুড়িল বিশ্বরোড থেকে ভুলতা, বিশনন্দী, ইটাখোলা; মতিঝিল থেকে গাজীপুর; গাবতলী থেকে গাজীপুর; চিটাগাং রোড থেকে সাভার এবং যাত্রাবাড়ী থেকে মাওয়ার মতো পথও রয়েছে। এর মধ্যে সারা দেশে এ সংস্থার ৩৮৩টি বাস বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ইজারা দেওয়া; বাকি ৮৫২টি গণপরিবহন হিসেবে চলে। অন্যদিকে ঢাকাসহ সারা দেশে চলাচলকারী বাসগুলোর ৩২ শতাংশ বাস ইজারায় চলে। যার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মী এবং শিক্ষার্থী পরিবহন করে থাকে।

চাহিদার তুলনায় সংখ্যা খুবই কম : এখনো যাত্রীদের পছন্দের তালিকায় এগিয়ে আছে বিআরটিসি। অথচ চাহিদার তুলনায় এর সংখ্যা খুবই কম। মতিঝিল থেকে উত্তরা ও মিরপুর রুটে চলাচলকারী বিআরটিসি বাসের যাত্রী বরাবরই বেশি। বিশেষ করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বাস সেবা রাজধানীতে এখন পর্যন্ত বিআরটিসিই দিয়ে আসছে। তবে বিআরটিসি থেকে লিজ কিংবা ভাড়ায় নিয়ে চালানো বাসগুলোর ভাড়া আদায় নিয়ে আছে বড়সড় অভিযোগ। উত্তরা থেকে প্রতিদিন বাংলামোটরে এসে অফিস করেন রেজাউল হোসেন। বললেন, আগের তুলনায় এখন বিআরটিসি এসি বাসের ভাড়া বেড়েছে কিন্তু সেবার মান আরও কমেছে। বাস কমেছে। আগে সকাল ৮টার পর অহরহ বাস পাওয়া যেত। এখন ৮টার পর শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ বাস পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, এসি বাসগুলো যাত্রীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অথচ বাসের সংখ্যা কমেছে। বাস কম যাত্রী বেশি। অনেক ভিড় থাকে। তাই বাধ্য হয়ে বিআরটিসিতে চড়া বাদ দিয়েছি।

জরাজীর্ণ বাস : মতিঝিল থেকে মিরপুর, মিরপুর থেকে গুলশান-বাড্ডা, মতিঝিল থেকে উত্তরা ও বনানী এবং পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়কে চলাচল করা এসি ও নন-এসি বিআরটিসি বাসের অবস্থা খুবই জরাজীর্ণ। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীরা বাধ্য হয়েই চড়ছেন বিআরটিসি বাসে। রাষ্ট্রায়ত্ত এই বাহনে যাতায়াতে যাত্রীদের আগ্রহ থাকলেও বাসের দুর্দশায় সে আগ্রহে ভাটা পড়ছে যাত্রীদের। অন্যদিকে রাস্তায় নামা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও ওয়াইফাইসমৃদ্ধ ডিজিটাল বাস সার্ভিস চলছে ধুঁকে ধুঁকে। সড়কে জ্যামে আটকে থেকে যাত্রীরা যাতে ইন্টারনেট চালাতে পারেন, এমন ভাবনা থেকে ২০১৪ সালের এপ্রিলে চালু হয়েছিল এ ব্যবস্থা। মতিঝিল থেকে উত্তরার পথে চলাচল বিআরটিসির এসি বাসে বসানো হয়েছিল রাউটার, ছিল বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সংযোগ। আর এ সুবিধায় যাত্রীরা যানজটে স্মার্টফোন-ট্যাব বা ল্যাপটপে ইচ্ছামতো সময় কাটাতে পারতেন। কিন্তু ইন্টারনেটের ধীরগতি থাকায় তা দিয়ে কোনো কাজ করা যায় না বলে অভিযোগ এই বাসের যাত্রীদের। অনেক যাত্রী সরাসরি অভিযোগ করেন, ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা দেওয়ার কথা বলে বিআরটিসি আমাদের সঙ্গে ধোঁকাবাজি করছে। আর নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বাসেও কাক্সিক্ষত সেবা পাচ্ছেন না যাত্রীরা। বিআরটিসি বাসের নিয়মিত যাত্রী চাকরিজীবী রাশেদুল আলম বলেন, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত দীর্ঘ পথে বাসে ইন্টারনেট সুবিধা যাত্রীদের কাছে খুব জনপ্রিয় ছিল। শুরুর দিকে গতি ধীর হলেও বিরক্ত হওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। এরপর এমন ধীর হলো যে ব্যবহারই করা যাচ্ছে না। ফেসবুক ও ইউটিউব ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বাস যাত্রী আমিনুল ইসলাম বলেন, বিআরটিসি বাসের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। বডিতে জোড়াতালির কারণে অনেক সময় হাত-পা কেটে যায়। বসার সিটের অবস্থাও খুব করুণ। অনেক বাসে ফোম ছাড়া চেয়ার স্থাপন করায় দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে শরীর ব্যথা করে। অন্য এক যাত্রী শিক্ষার্থী মামুন হোসেন বলেন, ধুঁকে ধুঁকে চলছে বিআরটিসি বাস। বাসগুলোর ভিতরের অবস্থা যেমন খারাপ, তেমনি বাইরের অবস্থাও। অনেক বাসের গ্লাস নেই, এতে বৃষ্টির পানিতে ভিজে যেতে হয়। আর হেলপারদের ব্যবহারও খুব খারাপ। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির সাবেক পরিচালক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির মেনটেইন্যান্স, স্টোর, চালক কোনো খাতেই পর্যাপ্ত জনবল নেই। ওয়ার্কশপগুলোতে আধুনিক যন্ত্রপাতি নেই, পর্যাপ্ত স্পেয়ার পার্সও অনেক সময় থাকে না। ফলে নতুন গাড়িগুলো কয়েক বছর পরই নষ্ট হতে শুরু করে। নিজস্ব জনবল ও যন্ত্রপাতি দিয়ে গোটা বিআরটিসিকে নতুন করে ঢেলে না সাজালে এটা কখনই টেকসই সংস্থা হবে না। তিনি বলেন, বিআরটিসি ১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠা হওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, দেশে নিয়মতান্ত্রিকভাবে পরিবহন সেবা দিয়ে যাবে। এ সংস্থাটিকে দেখে বেসরকারি পরিবহনগুলো যাতায়াত করবে। কিন্তু সংস্থাটি সে জায়গায় যেতে পারেনি। তবে বর্তমান চেয়ারম্যান সংস্থাটিকে টেনে তুলতে চেষ্টা করছেন। পরিবহন সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হলে বাসের সংখ্যা আরও বাড়াতে হবে। আর রাজধানীতে এসি বাসের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এ বিষয়ে বিআরটিসির চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মো. তাজুল ইসলাম বলেন, বিআরটিসি বাস চলাচলে কোনো রুট পারমিট লাগে না। আমরা চাইলে জনগণের স্বার্থে যে কোনো রুটে বাস চালু করতে পারি। বিভিন্ন সময় প্রাইভেট বাস মালিকরা রংপুর, নোয়াখালী, শরীয়তপুরসহ কয়েকটি স্থানে বাস বন্ধ করেছিল। এরই মধ্যে বন্ধ হওয়া এসব রুটের বাসগুলো আবার চালু হয়েছে। তিনি বলেন, সারা দেশে ২১৪টি রুটে দৈনিক ৭৫০টি বাস চলাচল করছে। তবে চাহিদার তুলনায় আমাদের বাসের সংখ্যা কম। নতুন ৩২০টি বাস আমাদের বহরে যুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এগুলো এলে কিছু অংশ বাস ঢাকা শহরে যুক্ত হবে, বাকিগুলো আন্তজেলায় যুক্ত করা হবে। আর আমরা চাইলেই গাড়ির সংখ্যা বাড়াতে পারি না। এই কর্মকর্তা আরও বলেন, জরাজীর্ণ বাসগুলো আমরা অপসারণ করছি। এগুলো টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বাসগুলো টেন্ডার হয়ে গেলে রাস্তায় থাকা বাসগুলো ডিপোর ভিতরে নিয়ে আসা হবে। ডিপোতে জায়গা সংকটের কারণে বাসগুলো বাইরে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম