শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

অর্থনীতি, ব্যাংক খাত, বাজারব্যবস্থা, খাদ্যপণ্য, জ্বালানি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রপ্তানি-রেমিট্যান্স সবখানেই বিরাজ করছে আতঙ্ক
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

দেশের অর্থনীতি, ব্যাংক, খাদ্য ও জ্বালানি সংকটের কারণে জনমনে তৈরি হয়েছে চরম এক আতঙ্ক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে যতটা সংকট বিরাজ করছে তার চেয়েও বেশি বিরাজ করছে আতঙ্ক। ডলার সংকট এবং ব্যাংক খাতের অনিয়ম, দুর্নীতি এ খাতে সৃষ্টি করেছে আস্থাহীনতা; যার ফলে গ্রাহক আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১০টি ব্যাংককে দুর্বল চিহ্নিত করায় এ খাতে আতঙ্ক আরও বেড়েছে। মানুষ ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিচ্ছে। অবশ্য জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে আমানত ভাঙা শুরু করেছিল আরও দেড়-দুই বছর আগেই। করোনা মহামারি শুরুর প্রাক্কালে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছিল জীবন নিয়ে। এখন মানুষের উদ্বেগ জীবন ধারণের। কেননা গত দুই বছরের ব্যবধানে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে কয়েক গুণ। অন্যদিকে মানুষের আয় কমে গেছে। ফলে দৈনন্দিন খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বৈশ্বিক মন্দা ও দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক।

নিত্যপণ্যের বাজারে ক্রেতারা বলছেন পণ্যের সরবরাহ কমে গেছে। এজন্য দামও বেশি। অন্যদিকে এ বছর বিশ্বব্যাপী সব ধরনের উৎপাদনও কমবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। ফলে অপেক্ষমাণ খাদ্য সংকট ও বিশ্বমন্দা মানুষকে যতটা উদ্বিগ্ন করছে, তারা তার চেয়ে বেশি রয়েছে আতঙ্কে।

এদিকে ২৬ অক্টোবর থেকে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির আজ রাতে ঢাকা ছাড়ার কথা। ১৫ দিনের সফরে প্রতিনিধি দলটি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থা, বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে। দেশের সামষ্টিক পরিস্থিতি, ব্যাংক খাত, মূল্যস্ফীতি, আমদানি-রপ্তানি, জাতীয় নির্বাচন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ডলার সংকটসহ সামগ্রিক বিষয়ে তারা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে। আজ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁর দফতরে বিদায়ী বৈঠক করবে প্রতিনিধি দলটি। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আইএমএফ এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রাহুল আনন্দ। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে। যদি তা করেন সেটা হবে করোনা মহামারির পর প্রথম তাঁর সরাসরি সংবাদ সম্মেলন। অবশ্য অনলাইন প্ল্যাটফরমে মাঝেমধ্যে তিনি ব্রিফ করতেন। বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনও করেছিলেন অনলাইনে। আইএমএফের কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ আবেদন করেছে সরকার। এ ঋণ নিয়ে আলোচনা করতেই প্রতিনিধি দলটির ঢাকায় আসা।

উত্তরার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা। পেনশনের টাকা ও বাড়ি ভাড়ার অর্থ দিয়ে সংসার চলে। প্রতিদিনের ওষুধ কেনা, অন্যান্য খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন কয়েক মাস ধরে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক। তিনি বলেন, বাজারে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, চাল, ডাল কোনো কিছুরই অভাব নেই। অথচ বিক্রেতারা বলছেন সরবরাহ কম। কিন্তু পণ্য কিনতে গিয়ে বাজারে তা পাওয়া যায় না এমনটা কিন্তু হচ্ছে না। ফলে কোথাও এক ধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। যেটা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। এ ছাড়া সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কয়েকটি ভাষণে আসন্ন বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষের ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্র্ক করেছেন। তা নিয়েও মানুষের মনে এক ধরনের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

সধারণ ক্রেতা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংকে ডলার সংকট চলছে। এটা সত্যি। দুর্ভিক্ষ আসতে পারে এও সত্যি। বিশ্বমন্দা ধেয়ে আসছে এও সন্দেহাতীত। কিন্তু এসব সংকটের খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বেশি ছড়িয়ে পড়ায় জনমনে উদ্বেগ-দুশ্চিন্তা তীব্র হয়ে উঠছে। কেননা অর্থনৈতিক সংকট, ডলার সংকট, ব্যাংক খাতের সংকট, খাদ্যের মজুদ, আমদানি-রপ্তানি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এসব তথ্য যে-যার মতো ‘পি ত’ হয়ে জ্ঞান বিতরণ করছে। বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভুলভাল, মনগড়া তথ্য মানুষকে চমকে দিচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংকট আসছে বা চলমান এটা তো দেখাই যাচ্ছে। তবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, মূল্যস্ফীতি এবং ডলার সংকট এ-জাতীয় তথ্যের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিবিএস ও সরকারের অন্য সংস্থাগুলো তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কিছুটা গড়িমসি করেছে সাম্প্রতিক সময়ে। এ কারণেও জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হতে পারে। এ ছাড়া এখন পত্রিকা, টেলিভিশনের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ বেশি সক্রিয়। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় অসম্পাদিত নানা ধরনের তথ্যও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বেড়ে গেছে বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে জাতিংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বিশ্ববাসীকে প্রায় তিন মাস আগে থেকেই সতর্ক করে আসছিল বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গে। এমনকি আজ থেকে আট মাস আগে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে বিশ্বব্যাংক বলেছিল এ যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্ব অর্থনীতি চরম সংকটের মুখে পড়বে। এরপর শুরু হয় দেশে খাদ্য মজুদ। খাদ্য রপ্তানির শীর্ষে থাকা দেশগুলো রপ্তানি খাতে নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে থাকে। তারও আগে জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সম্মেলনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর নির্ভর করবে বিশ্ব পরিস্থিতি।

সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বিশ্বব্যাংক বলেছিল বিশ্বমন্দা আসছে। যার মূল প্রভাবটা পড়বে ২০২৩ সালে। এ সংস্থাটি আরও বলে, বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতি সুদহার বাড়াচ্ছে। এর ফলে ২০২৩ সালের মধ্যে মন্দার লক্ষণগুলো আরও তীব্র হচ্ছে। সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি আগে কার্যকর হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সুদহার এত বৃদ্ধির প্রবণতা বিগত ৫০ বছরেও দেখা যায়নি। ‘বিশ্বমন্দা কি আসন্ন’ শিরোনামে বিশ্বব্যাংকের ওই বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে বলা হয়- ১৯৭০ সালের পর এবার অর্থনীতির গতি সবচেয়ে কমে গেছে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং ইউরোপের প্রবৃদ্ধি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আগামী বছর মন্দায় রূপ নিতে পারে। এর পরপরই জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ থেকে বলা হয়- বিশ্বের ৮২টি দেশের অন্তত ৩৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।

জাতিসংঘ খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি সে সময় আরও বলেন, যদি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে এ সংখ্যার সঙ্গে আরও ৭০ কোটি মানুষ যুক্ত হবে। তিনি সে সময় আরও বলেছিলেন, করোনা মহামারির শুরুর পর্যায়ে বিশ্বজুড়ে যতসংখ্যক মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিল, মহামারির আড়াই বছরে এ সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। তিনি বলেন, এটা অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বেগজনক যে, ৪৫টি দেশের ৫০ লাখ মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে এবং দেশগুলোয় দুর্ভিক্ষ দরজায় কড়া নাড়ছে।

তার কয়েকদিন পর সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)-এর পক্ষ থেকে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির ওপর একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মূল্যস্ফীতির অবস্থা লাগামহীন। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। শুধু আমদানি পণ্য নয়, দেশে উৎপাদিত পণ্যের দামও বেশি। এটা কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কাছাকাছি অবস্থান করছে। তবে বাজারের চিত্রে দেখা যায়, সরকারি হিসাবের চেয়ে পণ্যের প্রকৃত মূল্য আরও বেশি। ফলে প্রকৃত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যস্ফীতি নির্ধারণ করা উচিত। সে সময় সিপিডি বলেছিল, দুর্ভিক্ষ আসছে। বাংলাদেশ এখন সাত ধরনের সংকটের মধ্যে রয়েছে। সংকটগুলো হলো- ডলার, জ্বালানি, মূল্যস্ফীতি, খাদ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন, কভিড ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট। এ সংকটগুলো দিন দিন প্রকট আকারই ধারণ করছে। ফলে অর্থনৈতিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে বনে মনে করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

এদিকে এক বছরের কম সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ কমেছে ১১ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের গতিও কমেছে। বৈদেশিক মুদ্রা আয় কম বলে লেনদেনের ঘাটতি এখন রেকর্ড পরিমাণ। আর সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে।

বর্তমানে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব সূচকই অস্বস্তিকর। মূল্যস্ফীতি এখন প্রায় এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ। বর্তমানে এর হার ৯ দশমিক ১ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমেছে ৩৬ বিলিয়নে। অবশ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে এটা আরও অনেক কম। ডলারের দাম তো অনেক আগে থেকেই রেকর্ড করেছে; যা ১২০ টাকাও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে একে ১০৭ টাকায় আটকে রাখা হয়েছে। কড়াকড়ি উঠিয়ে নিলে আবার হয়তো ডলারের দাম ওপরের দিকে যাবে। কেননা বাজারে এখনো ডলার সংকট প্রকট।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা