শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

অর্থনীতি, ব্যাংক খাত, বাজারব্যবস্থা, খাদ্যপণ্য, জ্বালানি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রপ্তানি-রেমিট্যান্স সবখানেই বিরাজ করছে আতঙ্ক
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

দেশের অর্থনীতি, ব্যাংক, খাদ্য ও জ্বালানি সংকটের কারণে জনমনে তৈরি হয়েছে চরম এক আতঙ্ক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে যতটা সংকট বিরাজ করছে তার চেয়েও বেশি বিরাজ করছে আতঙ্ক। ডলার সংকট এবং ব্যাংক খাতের অনিয়ম, দুর্নীতি এ খাতে সৃষ্টি করেছে আস্থাহীনতা; যার ফলে গ্রাহক আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১০টি ব্যাংককে দুর্বল চিহ্নিত করায় এ খাতে আতঙ্ক আরও বেড়েছে। মানুষ ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিচ্ছে। অবশ্য জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে আমানত ভাঙা শুরু করেছিল আরও দেড়-দুই বছর আগেই। করোনা মহামারি শুরুর প্রাক্কালে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছিল জীবন নিয়ে। এখন মানুষের উদ্বেগ জীবন ধারণের। কেননা গত দুই বছরের ব্যবধানে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে কয়েক গুণ। অন্যদিকে মানুষের আয় কমে গেছে। ফলে দৈনন্দিন খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বৈশ্বিক মন্দা ও দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক।

নিত্যপণ্যের বাজারে ক্রেতারা বলছেন পণ্যের সরবরাহ কমে গেছে। এজন্য দামও বেশি। অন্যদিকে এ বছর বিশ্বব্যাপী সব ধরনের উৎপাদনও কমবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। ফলে অপেক্ষমাণ খাদ্য সংকট ও বিশ্বমন্দা মানুষকে যতটা উদ্বিগ্ন করছে, তারা তার চেয়ে বেশি রয়েছে আতঙ্কে।

এদিকে ২৬ অক্টোবর থেকে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির আজ রাতে ঢাকা ছাড়ার কথা। ১৫ দিনের সফরে প্রতিনিধি দলটি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থা, বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে। দেশের সামষ্টিক পরিস্থিতি, ব্যাংক খাত, মূল্যস্ফীতি, আমদানি-রপ্তানি, জাতীয় নির্বাচন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ডলার সংকটসহ সামগ্রিক বিষয়ে তারা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে। আজ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁর দফতরে বিদায়ী বৈঠক করবে প্রতিনিধি দলটি। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আইএমএফ এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রাহুল আনন্দ। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে। যদি তা করেন সেটা হবে করোনা মহামারির পর প্রথম তাঁর সরাসরি সংবাদ সম্মেলন। অবশ্য অনলাইন প্ল্যাটফরমে মাঝেমধ্যে তিনি ব্রিফ করতেন। বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনও করেছিলেন অনলাইনে। আইএমএফের কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ আবেদন করেছে সরকার। এ ঋণ নিয়ে আলোচনা করতেই প্রতিনিধি দলটির ঢাকায় আসা।

উত্তরার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা। পেনশনের টাকা ও বাড়ি ভাড়ার অর্থ দিয়ে সংসার চলে। প্রতিদিনের ওষুধ কেনা, অন্যান্য খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন কয়েক মাস ধরে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক। তিনি বলেন, বাজারে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, চাল, ডাল কোনো কিছুরই অভাব নেই। অথচ বিক্রেতারা বলছেন সরবরাহ কম। কিন্তু পণ্য কিনতে গিয়ে বাজারে তা পাওয়া যায় না এমনটা কিন্তু হচ্ছে না। ফলে কোথাও এক ধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। যেটা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। এ ছাড়া সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কয়েকটি ভাষণে আসন্ন বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষের ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্র্ক করেছেন। তা নিয়েও মানুষের মনে এক ধরনের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

সধারণ ক্রেতা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংকে ডলার সংকট চলছে। এটা সত্যি। দুর্ভিক্ষ আসতে পারে এও সত্যি। বিশ্বমন্দা ধেয়ে আসছে এও সন্দেহাতীত। কিন্তু এসব সংকটের খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বেশি ছড়িয়ে পড়ায় জনমনে উদ্বেগ-দুশ্চিন্তা তীব্র হয়ে উঠছে। কেননা অর্থনৈতিক সংকট, ডলার সংকট, ব্যাংক খাতের সংকট, খাদ্যের মজুদ, আমদানি-রপ্তানি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এসব তথ্য যে-যার মতো ‘পি ত’ হয়ে জ্ঞান বিতরণ করছে। বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভুলভাল, মনগড়া তথ্য মানুষকে চমকে দিচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংকট আসছে বা চলমান এটা তো দেখাই যাচ্ছে। তবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, মূল্যস্ফীতি এবং ডলার সংকট এ-জাতীয় তথ্যের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিবিএস ও সরকারের অন্য সংস্থাগুলো তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কিছুটা গড়িমসি করেছে সাম্প্রতিক সময়ে। এ কারণেও জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হতে পারে। এ ছাড়া এখন পত্রিকা, টেলিভিশনের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ বেশি সক্রিয়। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় অসম্পাদিত নানা ধরনের তথ্যও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বেড়ে গেছে বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে জাতিংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বিশ্ববাসীকে প্রায় তিন মাস আগে থেকেই সতর্ক করে আসছিল বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গে। এমনকি আজ থেকে আট মাস আগে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে বিশ্বব্যাংক বলেছিল এ যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্ব অর্থনীতি চরম সংকটের মুখে পড়বে। এরপর শুরু হয় দেশে খাদ্য মজুদ। খাদ্য রপ্তানির শীর্ষে থাকা দেশগুলো রপ্তানি খাতে নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে থাকে। তারও আগে জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সম্মেলনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর নির্ভর করবে বিশ্ব পরিস্থিতি।

সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বিশ্বব্যাংক বলেছিল বিশ্বমন্দা আসছে। যার মূল প্রভাবটা পড়বে ২০২৩ সালে। এ সংস্থাটি আরও বলে, বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতি সুদহার বাড়াচ্ছে। এর ফলে ২০২৩ সালের মধ্যে মন্দার লক্ষণগুলো আরও তীব্র হচ্ছে। সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি আগে কার্যকর হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সুদহার এত বৃদ্ধির প্রবণতা বিগত ৫০ বছরেও দেখা যায়নি। ‘বিশ্বমন্দা কি আসন্ন’ শিরোনামে বিশ্বব্যাংকের ওই বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে বলা হয়- ১৯৭০ সালের পর এবার অর্থনীতির গতি সবচেয়ে কমে গেছে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং ইউরোপের প্রবৃদ্ধি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আগামী বছর মন্দায় রূপ নিতে পারে। এর পরপরই জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ থেকে বলা হয়- বিশ্বের ৮২টি দেশের অন্তত ৩৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।

জাতিসংঘ খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি সে সময় আরও বলেন, যদি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে এ সংখ্যার সঙ্গে আরও ৭০ কোটি মানুষ যুক্ত হবে। তিনি সে সময় আরও বলেছিলেন, করোনা মহামারির শুরুর পর্যায়ে বিশ্বজুড়ে যতসংখ্যক মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিল, মহামারির আড়াই বছরে এ সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। তিনি বলেন, এটা অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বেগজনক যে, ৪৫টি দেশের ৫০ লাখ মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে এবং দেশগুলোয় দুর্ভিক্ষ দরজায় কড়া নাড়ছে।

তার কয়েকদিন পর সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)-এর পক্ষ থেকে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির ওপর একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মূল্যস্ফীতির অবস্থা লাগামহীন। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। শুধু আমদানি পণ্য নয়, দেশে উৎপাদিত পণ্যের দামও বেশি। এটা কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কাছাকাছি অবস্থান করছে। তবে বাজারের চিত্রে দেখা যায়, সরকারি হিসাবের চেয়ে পণ্যের প্রকৃত মূল্য আরও বেশি। ফলে প্রকৃত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যস্ফীতি নির্ধারণ করা উচিত। সে সময় সিপিডি বলেছিল, দুর্ভিক্ষ আসছে। বাংলাদেশ এখন সাত ধরনের সংকটের মধ্যে রয়েছে। সংকটগুলো হলো- ডলার, জ্বালানি, মূল্যস্ফীতি, খাদ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন, কভিড ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট। এ সংকটগুলো দিন দিন প্রকট আকারই ধারণ করছে। ফলে অর্থনৈতিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে বনে মনে করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

এদিকে এক বছরের কম সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ কমেছে ১১ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের গতিও কমেছে। বৈদেশিক মুদ্রা আয় কম বলে লেনদেনের ঘাটতি এখন রেকর্ড পরিমাণ। আর সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে।

বর্তমানে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব সূচকই অস্বস্তিকর। মূল্যস্ফীতি এখন প্রায় এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ। বর্তমানে এর হার ৯ দশমিক ১ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমেছে ৩৬ বিলিয়নে। অবশ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে এটা আরও অনেক কম। ডলারের দাম তো অনেক আগে থেকেই রেকর্ড করেছে; যা ১২০ টাকাও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে একে ১০৭ টাকায় আটকে রাখা হয়েছে। কড়াকড়ি উঠিয়ে নিলে আবার হয়তো ডলারের দাম ওপরের দিকে যাবে। কেননা বাজারে এখনো ডলার সংকট প্রকট।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং
জেসিআই বাংলাদেশের দ্বিতীয় ন্যাশনাল গভর্নিং বডির মিটিং

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ