শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

অর্থনীতি, ব্যাংক খাত, বাজারব্যবস্থা, খাদ্যপণ্য, জ্বালানি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রপ্তানি-রেমিট্যান্স সবখানেই বিরাজ করছে আতঙ্ক
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

দেশের অর্থনীতি, ব্যাংক, খাদ্য ও জ্বালানি সংকটের কারণে জনমনে তৈরি হয়েছে চরম এক আতঙ্ক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে যতটা সংকট বিরাজ করছে তার চেয়েও বেশি বিরাজ করছে আতঙ্ক। ডলার সংকট এবং ব্যাংক খাতের অনিয়ম, দুর্নীতি এ খাতে সৃষ্টি করেছে আস্থাহীনতা; যার ফলে গ্রাহক আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১০টি ব্যাংককে দুর্বল চিহ্নিত করায় এ খাতে আতঙ্ক আরও বেড়েছে। মানুষ ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিচ্ছে। অবশ্য জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে আমানত ভাঙা শুরু করেছিল আরও দেড়-দুই বছর আগেই। করোনা মহামারি শুরুর প্রাক্কালে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছিল জীবন নিয়ে। এখন মানুষের উদ্বেগ জীবন ধারণের। কেননা গত দুই বছরের ব্যবধানে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে কয়েক গুণ। অন্যদিকে মানুষের আয় কমে গেছে। ফলে দৈনন্দিন খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বৈশ্বিক মন্দা ও দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক।

নিত্যপণ্যের বাজারে ক্রেতারা বলছেন পণ্যের সরবরাহ কমে গেছে। এজন্য দামও বেশি। অন্যদিকে এ বছর বিশ্বব্যাপী সব ধরনের উৎপাদনও কমবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। ফলে অপেক্ষমাণ খাদ্য সংকট ও বিশ্বমন্দা মানুষকে যতটা উদ্বিগ্ন করছে, তারা তার চেয়ে বেশি রয়েছে আতঙ্কে।

এদিকে ২৬ অক্টোবর থেকে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির আজ রাতে ঢাকা ছাড়ার কথা। ১৫ দিনের সফরে প্রতিনিধি দলটি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থা, বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে। দেশের সামষ্টিক পরিস্থিতি, ব্যাংক খাত, মূল্যস্ফীতি, আমদানি-রপ্তানি, জাতীয় নির্বাচন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ডলার সংকটসহ সামগ্রিক বিষয়ে তারা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে। আজ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁর দফতরে বিদায়ী বৈঠক করবে প্রতিনিধি দলটি। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আইএমএফ এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রাহুল আনন্দ। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে। যদি তা করেন সেটা হবে করোনা মহামারির পর প্রথম তাঁর সরাসরি সংবাদ সম্মেলন। অবশ্য অনলাইন প্ল্যাটফরমে মাঝেমধ্যে তিনি ব্রিফ করতেন। বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনও করেছিলেন অনলাইনে। আইএমএফের কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ আবেদন করেছে সরকার। এ ঋণ নিয়ে আলোচনা করতেই প্রতিনিধি দলটির ঢাকায় আসা।

উত্তরার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা। পেনশনের টাকা ও বাড়ি ভাড়ার অর্থ দিয়ে সংসার চলে। প্রতিদিনের ওষুধ কেনা, অন্যান্য খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন কয়েক মাস ধরে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক। তিনি বলেন, বাজারে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, চাল, ডাল কোনো কিছুরই অভাব নেই। অথচ বিক্রেতারা বলছেন সরবরাহ কম। কিন্তু পণ্য কিনতে গিয়ে বাজারে তা পাওয়া যায় না এমনটা কিন্তু হচ্ছে না। ফলে কোথাও এক ধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। যেটা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। এ ছাড়া সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কয়েকটি ভাষণে আসন্ন বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষের ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্র্ক করেছেন। তা নিয়েও মানুষের মনে এক ধরনের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

সধারণ ক্রেতা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংকে ডলার সংকট চলছে। এটা সত্যি। দুর্ভিক্ষ আসতে পারে এও সত্যি। বিশ্বমন্দা ধেয়ে আসছে এও সন্দেহাতীত। কিন্তু এসব সংকটের খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বেশি ছড়িয়ে পড়ায় জনমনে উদ্বেগ-দুশ্চিন্তা তীব্র হয়ে উঠছে। কেননা অর্থনৈতিক সংকট, ডলার সংকট, ব্যাংক খাতের সংকট, খাদ্যের মজুদ, আমদানি-রপ্তানি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এসব তথ্য যে-যার মতো ‘পি ত’ হয়ে জ্ঞান বিতরণ করছে। বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভুলভাল, মনগড়া তথ্য মানুষকে চমকে দিচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংকট আসছে বা চলমান এটা তো দেখাই যাচ্ছে। তবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, মূল্যস্ফীতি এবং ডলার সংকট এ-জাতীয় তথ্যের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিবিএস ও সরকারের অন্য সংস্থাগুলো তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কিছুটা গড়িমসি করেছে সাম্প্রতিক সময়ে। এ কারণেও জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হতে পারে। এ ছাড়া এখন পত্রিকা, টেলিভিশনের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ বেশি সক্রিয়। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় অসম্পাদিত নানা ধরনের তথ্যও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বেড়ে গেছে বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে জাতিংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বিশ্ববাসীকে প্রায় তিন মাস আগে থেকেই সতর্ক করে আসছিল বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গে। এমনকি আজ থেকে আট মাস আগে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে বিশ্বব্যাংক বলেছিল এ যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্ব অর্থনীতি চরম সংকটের মুখে পড়বে। এরপর শুরু হয় দেশে খাদ্য মজুদ। খাদ্য রপ্তানির শীর্ষে থাকা দেশগুলো রপ্তানি খাতে নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে থাকে। তারও আগে জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সম্মেলনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর নির্ভর করবে বিশ্ব পরিস্থিতি।

সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বিশ্বব্যাংক বলেছিল বিশ্বমন্দা আসছে। যার মূল প্রভাবটা পড়বে ২০২৩ সালে। এ সংস্থাটি আরও বলে, বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতি সুদহার বাড়াচ্ছে। এর ফলে ২০২৩ সালের মধ্যে মন্দার লক্ষণগুলো আরও তীব্র হচ্ছে। সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি আগে কার্যকর হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সুদহার এত বৃদ্ধির প্রবণতা বিগত ৫০ বছরেও দেখা যায়নি। ‘বিশ্বমন্দা কি আসন্ন’ শিরোনামে বিশ্বব্যাংকের ওই বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে বলা হয়- ১৯৭০ সালের পর এবার অর্থনীতির গতি সবচেয়ে কমে গেছে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং ইউরোপের প্রবৃদ্ধি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আগামী বছর মন্দায় রূপ নিতে পারে। এর পরপরই জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ থেকে বলা হয়- বিশ্বের ৮২টি দেশের অন্তত ৩৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।

জাতিসংঘ খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি সে সময় আরও বলেন, যদি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে এ সংখ্যার সঙ্গে আরও ৭০ কোটি মানুষ যুক্ত হবে। তিনি সে সময় আরও বলেছিলেন, করোনা মহামারির শুরুর পর্যায়ে বিশ্বজুড়ে যতসংখ্যক মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিল, মহামারির আড়াই বছরে এ সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। তিনি বলেন, এটা অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বেগজনক যে, ৪৫টি দেশের ৫০ লাখ মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে এবং দেশগুলোয় দুর্ভিক্ষ দরজায় কড়া নাড়ছে।

তার কয়েকদিন পর সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)-এর পক্ষ থেকে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির ওপর একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মূল্যস্ফীতির অবস্থা লাগামহীন। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। শুধু আমদানি পণ্য নয়, দেশে উৎপাদিত পণ্যের দামও বেশি। এটা কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কাছাকাছি অবস্থান করছে। তবে বাজারের চিত্রে দেখা যায়, সরকারি হিসাবের চেয়ে পণ্যের প্রকৃত মূল্য আরও বেশি। ফলে প্রকৃত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যস্ফীতি নির্ধারণ করা উচিত। সে সময় সিপিডি বলেছিল, দুর্ভিক্ষ আসছে। বাংলাদেশ এখন সাত ধরনের সংকটের মধ্যে রয়েছে। সংকটগুলো হলো- ডলার, জ্বালানি, মূল্যস্ফীতি, খাদ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন, কভিড ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট। এ সংকটগুলো দিন দিন প্রকট আকারই ধারণ করছে। ফলে অর্থনৈতিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে বনে মনে করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

এদিকে এক বছরের কম সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ কমেছে ১১ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের গতিও কমেছে। বৈদেশিক মুদ্রা আয় কম বলে লেনদেনের ঘাটতি এখন রেকর্ড পরিমাণ। আর সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে।

বর্তমানে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব সূচকই অস্বস্তিকর। মূল্যস্ফীতি এখন প্রায় এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ। বর্তমানে এর হার ৯ দশমিক ১ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমেছে ৩৬ বিলিয়নে। অবশ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে এটা আরও অনেক কম। ডলারের দাম তো অনেক আগে থেকেই রেকর্ড করেছে; যা ১২০ টাকাও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে একে ১০৭ টাকায় আটকে রাখা হয়েছে। কড়াকড়ি উঠিয়ে নিলে আবার হয়তো ডলারের দাম ওপরের দিকে যাবে। কেননা বাজারে এখনো ডলার সংকট প্রকট।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা
বরিশালে ১১ জেলেকে লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
মেক্সিকোর অর্ধশতাধিক রাজনীতিকের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?
প্রতিদিন অতিরিক্ত হাঁটা কি বিপজ্জনক?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা
পরিবারের সঙ্গে অভিমান করে বৃদ্ধার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের
গাজার সব সীমান্ত খুলে দেওয়ার আহ্বান জাতিসংঘ ও রেড ক্রসের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক