শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

অর্থনীতি, ব্যাংক খাত, বাজারব্যবস্থা, খাদ্যপণ্য, জ্বালানি, রাজনৈতিক পরিস্থিতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রপ্তানি-রেমিট্যান্স সবখানেই বিরাজ করছে আতঙ্ক
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সংকটের চেয়ে আতঙ্ক বেশি

দেশের অর্থনীতি, ব্যাংক, খাদ্য ও জ্বালানি সংকটের কারণে জনমনে তৈরি হয়েছে চরম এক আতঙ্ক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সামগ্রিক পরিস্থিতিতে যতটা সংকট বিরাজ করছে তার চেয়েও বেশি বিরাজ করছে আতঙ্ক। ডলার সংকট এবং ব্যাংক খাতের অনিয়ম, দুর্নীতি এ খাতে সৃষ্টি করেছে আস্থাহীনতা; যার ফলে গ্রাহক আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১০টি ব্যাংককে দুর্বল চিহ্নিত করায় এ খাতে আতঙ্ক আরও বেড়েছে। মানুষ ব্যাংক থেকে আমানত তুলে নিচ্ছে। অবশ্য জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে আমানত ভাঙা শুরু করেছিল আরও দেড়-দুই বছর আগেই। করোনা মহামারি শুরুর প্রাক্কালে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছিল জীবন নিয়ে। এখন মানুষের উদ্বেগ জীবন ধারণের। কেননা গত দুই বছরের ব্যবধানে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে কয়েক গুণ। অন্যদিকে মানুষের আয় কমে গেছে। ফলে দৈনন্দিন খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বৈশ্বিক মন্দা ও দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক।

নিত্যপণ্যের বাজারে ক্রেতারা বলছেন পণ্যের সরবরাহ কমে গেছে। এজন্য দামও বেশি। অন্যদিকে এ বছর বিশ্বব্যাপী সব ধরনের উৎপাদনও কমবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। ফলে অপেক্ষমাণ খাদ্য সংকট ও বিশ্বমন্দা মানুষকে যতটা উদ্বিগ্ন করছে, তারা তার চেয়ে বেশি রয়েছে আতঙ্কে।

এদিকে ২৬ অক্টোবর থেকে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলটির আজ রাতে ঢাকা ছাড়ার কথা। ১৫ দিনের সফরে প্রতিনিধি দলটি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থা, বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে। দেশের সামষ্টিক পরিস্থিতি, ব্যাংক খাত, মূল্যস্ফীতি, আমদানি-রপ্তানি, জাতীয় নির্বাচন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ডলার সংকটসহ সামগ্রিক বিষয়ে তারা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে। আজ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁর দফতরে বিদায়ী বৈঠক করবে প্রতিনিধি দলটি। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন আইএমএফ এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান রাহুল আনন্দ। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন করার কথা রয়েছে। যদি তা করেন সেটা হবে করোনা মহামারির পর প্রথম তাঁর সরাসরি সংবাদ সম্মেলন। অবশ্য অনলাইন প্ল্যাটফরমে মাঝেমধ্যে তিনি ব্রিফ করতেন। বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনও করেছিলেন অনলাইনে। আইএমএফের কাছ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ আবেদন করেছে সরকার। এ ঋণ নিয়ে আলোচনা করতেই প্রতিনিধি দলটির ঢাকায় আসা।

উত্তরার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা। পেনশনের টাকা ও বাড়ি ভাড়ার অর্থ দিয়ে সংসার চলে। প্রতিদিনের ওষুধ কেনা, অন্যান্য খরচ মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন কয়েক মাস ধরে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক। তিনি বলেন, বাজারে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, চাল, ডাল কোনো কিছুরই অভাব নেই। অথচ বিক্রেতারা বলছেন সরবরাহ কম। কিন্তু পণ্য কিনতে গিয়ে বাজারে তা পাওয়া যায় না এমনটা কিন্তু হচ্ছে না। ফলে কোথাও এক ধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। যেটা মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। এ ছাড়া সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কয়েকটি ভাষণে আসন্ন বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষের ব্যাপারে দেশবাসীকে সতর্র্ক করেছেন। তা নিয়েও মানুষের মনে এক ধরনের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

সধারণ ক্রেতা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংকে ডলার সংকট চলছে। এটা সত্যি। দুর্ভিক্ষ আসতে পারে এও সত্যি। বিশ্বমন্দা ধেয়ে আসছে এও সন্দেহাতীত। কিন্তু এসব সংকটের খবর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বেশি ছড়িয়ে পড়ায় জনমনে উদ্বেগ-দুশ্চিন্তা তীব্র হয়ে উঠছে। কেননা অর্থনৈতিক সংকট, ডলার সংকট, ব্যাংক খাতের সংকট, খাদ্যের মজুদ, আমদানি-রপ্তানি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এসব তথ্য যে-যার মতো ‘পি ত’ হয়ে জ্ঞান বিতরণ করছে। বিশেষ করে ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভুলভাল, মনগড়া তথ্য মানুষকে চমকে দিচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংকট আসছে বা চলমান এটা তো দেখাই যাচ্ছে। তবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, মূল্যস্ফীতি এবং ডলার সংকট এ-জাতীয় তথ্যের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিবিএস ও সরকারের অন্য সংস্থাগুলো তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কিছুটা গড়িমসি করেছে সাম্প্রতিক সময়ে। এ কারণেও জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হতে পারে। এ ছাড়া এখন পত্রিকা, টেলিভিশনের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ বেশি সক্রিয়। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় অসম্পাদিত নানা ধরনের তথ্যও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বেড়ে গেছে বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে জাতিংঘ নিরাপত্তা পরিষদ, বিশ্বব্যাংক, বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বিশ্ববাসীকে প্রায় তিন মাস আগে থেকেই সতর্ক করে আসছিল বিশ্বমন্দা ও দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গে। এমনকি আজ থেকে আট মাস আগে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে বিশ্বব্যাংক বলেছিল এ যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে বিশ্ব অর্থনীতি চরম সংকটের মুখে পড়বে। এরপর শুরু হয় দেশে খাদ্য মজুদ। খাদ্য রপ্তানির শীর্ষে থাকা দেশগুলো রপ্তানি খাতে নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে থাকে। তারও আগে জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) সম্মেলনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর খাদ্য নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। সেখানে বলা হয়- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর নির্ভর করবে বিশ্ব পরিস্থিতি।

সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বিশ্বব্যাংক বলেছিল বিশ্বমন্দা আসছে। যার মূল প্রভাবটা পড়বে ২০২৩ সালে। এ সংস্থাটি আরও বলে, বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতি সুদহার বাড়াচ্ছে। এর ফলে ২০২৩ সালের মধ্যে মন্দার লক্ষণগুলো আরও তীব্র হচ্ছে। সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি আগে কার্যকর হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সুদহার এত বৃদ্ধির প্রবণতা বিগত ৫০ বছরেও দেখা যায়নি। ‘বিশ্বমন্দা কি আসন্ন’ শিরোনামে বিশ্বব্যাংকের ওই বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে বলা হয়- ১৯৭০ সালের পর এবার অর্থনীতির গতি সবচেয়ে কমে গেছে। বিশ্বের সর্ববৃহৎ অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং ইউরোপের প্রবৃদ্ধি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আগামী বছর মন্দায় রূপ নিতে পারে। এর পরপরই জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ থেকে বলা হয়- বিশ্বের ৮২টি দেশের অন্তত ৩৪ কোটি ৫০ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।

জাতিসংঘ খাদ্য নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি সে সময় আরও বলেন, যদি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আরও দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে এ সংখ্যার সঙ্গে আরও ৭০ কোটি মানুষ যুক্ত হবে। তিনি সে সময় আরও বলেছিলেন, করোনা মহামারির শুরুর পর্যায়ে বিশ্বজুড়ে যতসংখ্যক মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছিল, মহামারির আড়াই বছরে এ সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। তিনি বলেন, এটা অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বেগজনক যে, ৪৫টি দেশের ৫০ লাখ মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে এবং দেশগুলোয় দুর্ভিক্ষ দরজায় কড়া নাড়ছে।

তার কয়েকদিন পর সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)-এর পক্ষ থেকে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির ওপর একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মূল্যস্ফীতির অবস্থা লাগামহীন। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। শুধু আমদানি পণ্য নয়, দেশে উৎপাদিত পণ্যের দামও বেশি। এটা কমার কোনো লক্ষণ নেই। খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কাছাকাছি অবস্থান করছে। তবে বাজারের চিত্রে দেখা যায়, সরকারি হিসাবের চেয়ে পণ্যের প্রকৃত মূল্য আরও বেশি। ফলে প্রকৃত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মূল্যস্ফীতি নির্ধারণ করা উচিত। সে সময় সিপিডি বলেছিল, দুর্ভিক্ষ আসছে। বাংলাদেশ এখন সাত ধরনের সংকটের মধ্যে রয়েছে। সংকটগুলো হলো- ডলার, জ্বালানি, মূল্যস্ফীতি, খাদ্য, রাশিয়া-ইউক্রেন, কভিড ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট। এ সংকটগুলো দিন দিন প্রকট আকারই ধারণ করছে। ফলে অর্থনৈতিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে বনে মনে করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।

এদিকে এক বছরের কম সময়ে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ কমেছে ১১ বিলিয়ন ডলার। রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ের গতিও কমেছে। বৈদেশিক মুদ্রা আয় কম বলে লেনদেনের ঘাটতি এখন রেকর্ড পরিমাণ। আর সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে।

বর্তমানে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির প্রায় সব সূচকই অস্বস্তিকর। মূল্যস্ফীতি এখন প্রায় এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ। বর্তমানে এর হার ৯ দশমিক ১ শতাংশ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নেমেছে ৩৬ বিলিয়নে। অবশ্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবে এটা আরও অনেক কম। ডলারের দাম তো অনেক আগে থেকেই রেকর্ড করেছে; যা ১২০ টাকাও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে একে ১০৭ টাকায় আটকে রাখা হয়েছে। কড়াকড়ি উঠিয়ে নিলে আবার হয়তো ডলারের দাম ওপরের দিকে যাবে। কেননা বাজারে এখনো ডলার সংকট প্রকট।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা