শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

গানম্যান নিয়ে চলেন সন্ত্রাসী বজলু

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গানম্যান নিয়ে চলেন সন্ত্রাসী বজলু

চার মাস আগে নব কিশলয় গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে টানা পাঁচ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করে স্থানীয় সিটি শাহীন গ্রুপের সদস্যরা। প্রথমে চনপাড়া ৭ নম্বর ব্লকের শাহীনের (বৃহস্পতিবার র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত) দখল করা এক তলা বাড়িতে তাকে রাখা হয়। পরে ৯ নম্বর ব্লকের ডন আরিফের ডেরায় রাখা হয় তিন দিন। সব শেষ ডন আরিফের ভাগনের বাড়িতে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতন করা হয় মেয়েটিকে। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, মেয়েটির পরিবারকে থানায় পর্যন্ত যেতে দেওয়া হয়নি। ঘটনার বিচার চেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য বজলুর রহমানের কাছে যান ধর্ষিতার পরিবারের সদস্যরা। তখন তার উত্তর ছিল, ‘চামড়ার সঙ্গে চামড়া লাগছে। এতে কী হইছে!’ এর পর থেকে ওই ছাত্রী ভয়ে আর স্কুলমুখী হয়নি। ভয়ে স্কুলে যাওয়া বাদ দিয়েছে ধর্ষিতার এক বান্ধবীও।

শুক্রবার দুপুরে রূপগঞ্জে গা শিউরে ওঠা নারকীয় এ ঘটনার বিষয়ে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় ধর্ষিতা ছাত্রীটির বড় বোনের। হাউমাউ করে কাঁদতে থাকেন তিনি। বলেন, ‘আমরা বড়ই অসহায়। এই চনপাড়া বস্তিতে বজলুর কথাই আইন। তার ইশারা ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না। চনপাড়ার সবাই তার কাছে জিম্মি। প্রকাশ্যে অস্ত্র ও গানম্যান নিয়ে চলাফেরা করেন সন্ত্রাসী বজলু। চনপাড়ার মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে এমন কোনো অপকর্ম নেই, যা বজলু নিয়ন্ত্রণ করেন না। চনপাড়া ও আশপাশ এলাকায় বজলুর কথাই চূড়ান্ত। তার বিরুদ্ধে ‘টুঁ’শব্দ করার মতো সাহস কারও নেই।’

শুক্রবার ও গতকাল এই প্রতিবেদক যান সরেজমিন চনপাড়া গ্রামে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার মূল ভূখন্ড থেকে প্রায় যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন চনপাড়ার তিন দিকে নদী, একদিকে খাল। ডেমরা হয়ে বালু নদের ওপর নির্মিত সেতু দিয়েই চনপাড়ায় প্রবেশের একমাত্র রাস্তা। বিশাল এলাকা হওয়ায় বস্তির নিয়ন্ত্রকরা গ্রামটিকে নয়টি মহল্লায় ভাগ করেছেন। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এখানে পাঁচ-ছয়টি গ্রুপ সব সময়ই নিজেদের মধ্যে বিবাদে জড়িয়ে থাকে। তবে সব কটি গ্রুপের নিয়ন্ত্রক হলেন কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ড (চনপাড়া বস্তি এলাকা) মেম্বার এবং রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা বজলুর রহমান ওরফে বজলু। নিজেকে তিনি কায়েতপাড়া ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দেন, যদিও এখনো তা ঘোষিত হয়নি। শুধু সাধারণ মানুষ নন, রহস্যজনক কারণে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরাও বজলুকে সমীহ করে চলেন। ২৭ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-১-এর একটি দল চনপাড়ায় অভিযানে গেলে তাদের ওপর হামলে পড়ে বজলুর লোকজন। চারজন র‌্যাব সদস্য গুরুতর আহত হন। র‌্যাবের গাড়িতে হামলা চালায় তারা। এ ঘটনায় বজলুসহ ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে র‌্যাব মামলা করে।

শুক্রবার ও গতকাল এসব বিষয়ে কথা হয় স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে। তবে তাদের কেউই নাম-পরিচয় প্রকাশ করতে রাজি হননি। বলেছেন, বজলু ও তার গংদের নিয়ে বহু রিপোর্ট হয়েছে। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। উল্টো তিনি আরও প্রভাবশালী হয়েছেন। তবে তারা বলেছেন, ১৫, ১৬ ও ১৭ এপ্রিল জয়নাল ও শাহীন গ্রুপের মধ্যে টানা তিন দিন সংঘর্ষের পর জয়নাল পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন। এর কয়েক দিন পরই জয়নাল গ্রুপের ‘র’ আদ্যাক্ষরের এক সদস্যের বোনকে তুলে নিয়ে আসেন শাহীন গ্রুপের সদস্যরা। টানা পাঁচ দিন আটকে রেখে ছেড়ে দেন। বিষয়টি বজলুকে জানানো হলেও এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেননি। স্কুল কর্তৃপক্ষকেও অবহিত করে ধর্ষিতার পরিবার। কিন্তু তারাও বজলুর ক্ষমতার কাছে নস্যি। তারাও কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সাহস করেনি।

তবে বজলুর নামে কেবল রূপগঞ্জ থানাতেই হত্যা, অস্ত্র, মাদকের মামলা মিলিয়ে ১২টি মামলা রয়েছে। অস্ত্র ও খুনের মামলায় একসময়ের জেলখাটা বজলু এখন নাম লিখিয়েছেন সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তির খাতায়।

জানা গেছে, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, দখলবাজিসহ এলাকার সব ধরনের অপরাধের সঙ্গে বজলুর সম্পৃক্ততার বিষয়টি অনেকটাই ওপেন সিক্রেট। চনপাড়া নামের এই অন্ধকার জগতের একচ্ছত্র অধিপতি তিনি। তার বিরুদ্ধে ‘টুঁ’ শব্দটি করতেও সাহস পান না চনপাড়ার কেউ। নিজের প্রয়োজনে যাকে-তাকে তুলে নিয়ে আসা হয় বজলুর ডেরায়। বাইরে থেকেও অনেক ভুক্তভোগীকে অপহরণ করে আনা হয় তার ডেরায়। টর্চার সেলে রেখে করা হয় অমানুষিক নির্যাতন। মাদক, চাঁদাবাজি, ডিসকো পার্টি, দেহব্যবসা, রাহাজানি, দখলসহ সব কটি সেক্টর থেকে নির্দিষ্ট অঙ্কের মাসোহারা চলে যায় তার পকেটে।

বজলু সব সময় চলাফেরা করেন তিনজন সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে। তার ২০-২৫ জনের বাহিনী আছে। এর মধ্যে রয়েছেন তার শ্যালক জাকির, মেয়েজামাই রিপন, রাসেল, রাজু আহমেদ রাজা, রায়হান, ইউসুফ, সাদ্দাম হোসেন ওরফে স্বপন, সায়েম, নাজমা, রিপন, শাওন, রেহান মিয়া, জাকির হোসেন, আনোয়ার হোসেন, শাহীন, হাসান, মিজু, রাজা, রুমা প্রমুখ।

যাদের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ চনপাড়া বস্তি : এলাকার নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে বিভিন্ন গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করেন বজলু। এর একটি বাহিনীর নেতৃত্বে রয়েছেন জয়নাল আবেদীন, একটি বাহিনী চালান সাদ্দাম হোসেন ওরফে স্বপন, এর বাইরে একটি বাহিনীর প্রধান হলেন মো. রাজা, একটি বাহিনীর নেতৃত্বে টাক রবিন, অন্য একটি গ্রুপের নেতৃত্বে শাওন। তবে সিটি শাহীন গ্রুপের প্রধান বৃহস্পতিবার র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন তাই এ বাহিনীর দায়িত্বে বর্তমানে রাজা। জয়নালের সেকেন্ড ইন কমান্ডের দায়িত্বে রয়েছেন সোহরাব। তার মাধ্যমে ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই গ্রুপে রয়েছেন ইংলিশ মনির, গোনডার সাদ্দাম, গুলজার, ইমন, নিয়াজ, মুজাহিদ, নুরুজ্জামান, নাডা মুকতার, আইস ফারুক, ফেন্সি ফারুক ও শাকিল। শাকিল সম্পর্কে জয়নালের শ্যালক।

স্বতন্ত্র হিসেবে সম্প্রতি এলাকায় নিজের অবস্থান জানান দিয়েছেন রবিন ওরফে টাক রবিন। ১ ও ২ নম্বর ওয়ার্ড তার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করেন বজলু। তার গ্রুপে রয়েছেন টাক দুলাল, হীরা, ডালাই সেলিম, উজ্জ্বল, পিচ্চি আকাশ, লাল সুয়েল, বাদশা ফারুক, আল-আমিন, সাকিল ও শিক জাহাঙ্গীর।

চনপাড়ায় শাওন গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন রায়হান। সম্পর্কে শাওনের বোনজামাই রায়হান। ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড এই গ্রুপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে রাখেন বজলু। এই গ্রুপের সদস্যরা হলেন- কালা রায়হান, সুমন, সুজন, সাব্বির, মামুন, নয়ন, সায়েম, জালাল, বিকাশ, চোর সায়েম, মো. আলী, হিনগুল ফরাদ, ডাব মামুন, মাসুদ ও ইয়াসিন।

মিলাদ-মোস্তফা গ্রুপের মাধ্যমে ৫ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছেন বজলু। এই গ্রুপের অন্যতম সদস্য হলেন আরব আলী ও মোস্তফা। এর মধ্যে আরব আলী ও মোস্তফা অস্ত্র তৈরির কারিগর হিসেবে কাজ করেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জের এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল গতকাল বলেন, ‘অল্প দিন হলো আমি নারায়ণগঞ্জে যোগদান করেছি। রূপগঞ্জের একজন ইউপি সদস্যের অপকর্মের বিষয়ে কিছু তথ্য পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’

মাদক-সাম্রাজ্য : চনপাড়া বস্তিতে মাদকের স্পট রয়েছে ২০০টির মতো। প্রতিটি স্পট থেকে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা চলে যায় বজলুর পকেটে। সে অনুসারে প্রতিদিন কেবল মাদক স্পট থেকেই বজলুর কাছে যায় ন্যূনতম ৬ লাখ টাকা। কয়েকটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বজলু নিয়ন্ত্রণ করেন এই ব্যবসা। প্রতিটি সিন্ডিকেটের একটি বা দুটি করে ওয়াচ পার্টি থাকে। এদের কাজ হচ্ছে পোশাকে বা সাদা পোশাকের পুলিশ-র‌্যাব দেখলেই সতর্ক করা। ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, মদ, গাঁজা বিক্রির জন্য রয়েছে পৃথক সিন্ডিকেট। সংঘর্ষ এবং খুনোখুনিও ঘটছে মাঝেমধ্যে। মাদক সিন্ডিকেটে বেশ কয়েকজন নারী সদস্যও আছেন। রুমার কাছ থেকে কেনা ইয়াবা বিক্রি হয় ৪০টি আস্তানায়। এ ছাড়া জুয়ার স্পট রয়েছে ২৫টির বেশি। অত্যাধুনিক অস্ত্র বেচাকেনা ও ভাড়া দেওয়া হয় চনপাড়া বস্তি থেকে।

সরেজমিন চনপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় নব কিশলয় গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান-সংলগ্ন এলাকা এবং বহর এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে দিনে-দুপুরেই চলছে মাদক বিক্রি। স্থানীয় রায়হানের বাড়ির ভিতরও চলছিল ইয়াবা সেবন। ওই বাড়িটি ইয়াবা সেবন কেন্দ্র হিসেবে এলাকায় পরিচিত।

সন্ত্রাসী বাহিনীর দৌরাত্ম্য : স্থানীয়রা বলছেন, ২০০৩ সালে রূপগঞ্জের সাবেক এমপি মেজর জেনারেল (অব.) কে এম শফিউল্লাহর বিরুদ্ধে অনাস্থা এনে ঝাড়ু-জুতা মিছিল করে আলোচনায় আসেন বজলু। ২০০৬ সালে ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় গ্রেফতার হন তিনি। ওই সময় তার বিরুদ্ধে ১১টি মামলা ছিল। তিন বছর আগেও চনপাড়ার ‘নিয়ন্ত্রক’ ছিলেন দুজন। একজন কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য বিউটি আক্তার ওরফে কুট্টি এবং অন্যজন ইউপি সদস্য বজলুর রহমান বজলু। আধিপত্য বিস্তারের দ্বন্দ্বে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিউটির স্বামী এম এ হাসান এবং ২০১৯ সালের জুনে বিউটি খুন হলে বদলে যায় পরিস্থিতি। চনপাড়ার একক ‘নিয়ন্ত্রণ’ চলে আসে বজলুর কাছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় যারাই চনপাড়ার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করেছেন তারাই হত্যার শিকার হয়েছেন। কুট্টি ও হাসান ছাড়াও আলোচিত হত্যাকান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে- চান মিয়া, ফিরোজ সরকার, ফারুক মিয়া, পুলিশের এএসআই হানিফ মিয়া, ফালান মিয়া, আবদুর রহমান, খোরশেদ মিয়া, মনির হোসেন, আসলাম হোসেন, আনোয়ার, সজল ও সামসু হত্যা।

কায়েতপাড়ায় সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে বজলুর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ৪২টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে অন্তত ৩০ কোটি টাকা লোপাট করেছেন বজলু।

হামলা-নির্যাতন-টর্চার সেল : স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেছেন, গত দুই মাসে অন্তত ১৩ জনকে তুলে নিয়ে জিম্মি করে অর্থ আদায় করেছেন বজলু। টাকা না দিলে মাদক মামলায় জড়ানো হবে এমন হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করেছেন তিনি। একেকজনের কাছ থেকে ২০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হয়েছে।

হারুন অর রশীদ মিয়াজী নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, চনপাড়ার গাজী বিশ্ববিদ্যালয় এবং সেতুবন্ধন এলাকায় বজলুর দুটি টর্চার সেল আছে। তার দেহরক্ষীরা জোর করে মানুষকে তুলে নিয়ে টর্চার সেলে নির্যাতনের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করে। সাম্প্রতিক সময়ে ২০ জনকে তুলে নিয়ে অর্থ আদায় করা হয়। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- রতন, দ্বীন ইসলাম, আক্তার, কবির, আলমগীর (১), আলমগীর (২), ইউসুফ হাওলাদার, মো. রফিক, মোহাম্মদ আলী, ইদ্রিস, মাসুম প্রমুখ।

হারুন অর রশীদ মিয়াজী বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমার বাড়িতেও হামলা করেছেন বজলু। ইদ্রিসের কাছ থেকে বজলু অনেকবার টাকা নিয়েছেন। পুলিশের ভয় দেখিয়ে সপ্তাহখানেক আগে সাড়ে ৩ লাখ টাকা চাঁদা নিয়েছেন তিনি। তিন মাস আগে টর্চার সেলে নিয়ে রফিককে হাতুড়িপেটা করেছেন বজলু। তার শরীরে হাতুড়িপেটার ৭৮টি দাগ রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘কেউ বজলুর কথা না শুনলে তাকে ইয়াবা দিয়ে চালান দেওয়া হয়। কয়েক দিন আগে শাকিল হোসেন নামে এক শিক্ষার্থীকে ১ হাজার ৩০০ পিস ইয়াবা ও ২০ গ্রাম হেরোইন দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন বজলু। অথচ ছয় মাস পর ইঞ্জিনিয়ারিং ফাইনাল পরীক্ষা ওই শিক্ষার্থীর। কিন্তু বজলুর রোষানলে পড়ে তিনি সেমিস্টার পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি।’

স্থানীয় আরেক বাসিন্দা বাচ্চু মিয়া। তবে বর্তমানে ওই এলাকায় থাকেন না। তিনি অভিযোগ করেন, ‘বছর দুয়েক আগে আমার ১৯ বছর বয়সী মেয়ে বৃষ্টিকে শ্বাস রোধ করে হত্যা করা হয়। মাদক ব্যবসায়ী ইউসুফের নির্দেশে এ হত্যার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই সিদ্দিককে হাতেনাতে ধরে বজলুর কাছে দিই। কিন্তু বজলু তাকে ছেড়ে দেন। পুলিশ তদন্ত করে আবু বক্কর সিদ্দিক ও নাছিমা নামে দুজনকে আসামি করে চার্জশিট দিয়েছে। কিন্তু আসামিরা বজলু মেম্বারের লোক হওয়ায় তাদের ভয়ে কেউ আদালতে সাক্ষ্য দিতে যাচ্ছেন না।’

স্থানীয় আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘জয়নাল ও সিটি শাহীন গ্রুপের দ্বন্দ্বের বলি হয়ে মাস তিনেক আগে আমার ১৭ বছর বয়সী ভাগনে সজল প্রাণ হারায়। মাথায় ইট দিয়ে থেঁতলে নির্মমভাবে তাকে হত্যা করা হয়। আমার ভাগনে মারা যাওয়ার আগের দিনও ৯ নম্বর রোডের আরিফকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। ভাগ্যগুণে বেঁচে যায় সে।’

কায়েতপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শামসুল আলম বলেন, ‘আমরা আসলে প্রকৃত কথা বলতে পারি না। শুধু চনপাড়া নয়, পুরো কায়েতপাড়া ইউনিয়ন নিয়ন্ত্রণ করা হয় চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে। দেশের সব অঞ্চলের অপরাধীরা সেখানে আশ্রয় নেয়। এসবের নিয়ন্ত্রক বজলু।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে