শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সিরিজ বৈঠকে ভোট ও র‌্যাব ইস্যু

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে পরামর্শ দিতে থাকব : লু ॥ গ্রহণযোগ্য হলে পরামর্শ নেব : মোমেন
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সিরিজ বৈঠকে ভোট ও র‌্যাব ইস্যু

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে যখনই সমস্যা দেখতে পাবে তখনই যুক্তরাষ্ট্র পরামর্শ দিতে থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা সফর করা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু। এর জবাবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে গ্রহণযোগ্য পরামর্শ গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার কথা জানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাকে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞায় র‌্যাবের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়েছে। ডোনাল্ড লু তার সফরে ১০ ডিসেম্বর বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেওয়ায় ধন্যবাদও জানিয়েছেন।

শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসা ডোনাল্ড লু গতকাল সকাল থেকে ঢাকায় সিরিজ বৈঠক করেন। সকালে প্রাতরাশ বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের বিষয়ে এ আলোচনা হয়েছে ঘণ্টা দুয়েক। সেখান থেকে বেরিয়ে শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন সলিডারিটি সেন্টারে যান ডোনাল্ড লু। সেখানেও তিনি দুই ঘণ্টার বৈঠক করেন। পরে চলে যান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখানে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে। পরে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে।

এ বৈঠক শেষে সরাসরি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ডোনাল্ড লু। বাংলায় শুরু করেন নিজের বক্তব্য। তিনি বাংলায় বলেন, মনোমুগ্ধকর অতিথিপরায়ণ মানুষের দেশে বন্ধুত্ব শক্তিশালী করতে এসেছি। বৈঠক প্রসঙ্গে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে আমাদের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। আমরা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি কোনো সমস্যা দেখি, তখন আমরা বিষয়টি উত্থাপন করি এবং আমরা পরামর্শ দিতে পারি। এটা আমরা দিতেই থাকব। আমরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখায় বিশ্বাস করি এবং বাংলাদেশের মতো অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করি। পরে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেন ডোনাল্ড লু। র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে লু বলেন, ‘র‌্যাবের বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে। আপনারা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতি লক্ষ্য করলে দেখবেন বিচারবহির্ভূত হত্যার সংখ্যা কমানোর ক্ষেত্রে র‌্যাবের অসাধারণ অগ্রগতির কথা স্বীকার করা হয়েছে। আমরাও এই অগ্রগতির বিষয়টি স্বীকার করি। এটি একটি অসাধারণ কাজ। এতে প্রমাণ হয় যে মানবাধিকার সমুন্নত রেখে র‌্যাব আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সন্ত্রাসবাদ দমনে ভালো কাজ করছে। জিএসপি প্রসঙ্গে লু বলেন, বর্তমানে কোনো দেশই যুক্তরাষ্ট্রে জিএসপির অধীনে বাজার সুবিধা পায় না। জিএসপি পুনর্বহালে কংগ্রেস যদি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, তবে প্রথম তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। ঢাকা ও ওয়াশিংটনের মধ্যে আইপিএস নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে ডোনাল্ড লু বলেন, আইপিএস নিয়ে আমাদের চমৎকার আলোচনা হয়েছে। এটি কোনো ক্লাব নয়, বরং একটি কৌশল। তাই এখানে যোগ দেওয়া না দেওয়া বিষয়টি তেমন নয়।

ডোনাল্ড লুকে পাশে নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, আমাদের মধ্যে গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের পুরনো বন্ধু। আমরা সামনের ৫০ বছর কীভাবে সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি গঠনমূলক পরামর্শ দেয় তবে সেটি গ্রহণ করবে বাংলাদেশ। আমাদের মধ্যে যদি কোনো কিছু নিয়ে প্রশ্ন থাকে, তবে আমরা আলোচনা করে সমাধান করব। যদি গঠনমূলক পরামর্শ আসে, আমরা অবশ্যই সেটি গ্রহণ করব। এর নমুনা আমরা দেখিয়েছি। আমাদের যদি কোনো দুর্বলতা থাকে, সেটি আমরা দূর করব।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরাও অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চাই। তারা বলেছেন, অনেক সময় অনেকে অভিযোগ করেন। আমরা বলেছি, অভিযোগ তো তোমার দেশেরও করে। তোমার ৭৭ পারসেন্ট রিপাবলিকান বলছে, তোমাদের ভুয়া নির্বাচন হয়েছে। আমাদের দেশেও এ রকম কিছু লোক আছে এগুলো বলে। এগুলো তো কিছু লোক বলবে। আওয়ামী লীগ সবসময় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছে। সবসময় ব্যালটের মাধ্যমে সরকারে এসেছে, বুলেটের মাধ্যমে নয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে তাদের সহযোগিতা চাই। কোস্টাল বেল্ট আরও ব্রডেন করতে চাই। এ বিষয়ে তাদের সহযোগিতা চেয়েছি। এ সময় পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, আমাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়েছে। আমি নিজে খোলামেলা আলোচনা করেছি। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শ্রমপরিস্থিতি, নিষেধাজ্ঞা, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, সহযোগিতা, ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে আমাদের চিন্তাভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মাসুদ বিন মোমেন বলেন, গত বছরের মতো এবারও আমাদের মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে, আমরা একটি সময়সূচি ধরে চলমান মেকানিজমের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্পর্ককে পরের ধাপে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করব। আমাদের যে সম্পদ ও প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো ব্যবহার করে সম্পর্ককে পরের ধাপে উন্নতি করব।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ডোনাল্ড লু যান ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে। সেখানে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, আইনমন্ত্রী ড. আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠক করেন মার্কিন কর্মকর্তা।

সুশীল সমাজের কাছে নির্বাচন, সুশাসন ও মানবাধিকার নিয়ে জিজ্ঞাসা : বাংলাদেশের নির্বাচন, সুশাসন ও মানবাধিকার বিষয়ে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের কাছে জানতে চেয়েছেন ডোনাল্ড লু। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না তাও জানতে চান ডোনাল্ড লু। যদিও ওই মতবিনিময়ে বিএনপির কেউ ছিলেন না বলেই জানিয়েছেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) নির্বাহী প্রধান সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না মতবিনিময়ে ওনারা জানতে চেয়েছেন। তারা বলেছেন, আমরা কোনো দলের পক্ষ নিয়ে কখনো কথা বলি না। আমরা একটি প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলি। মতবিনিময়ে কোনো দল নিয়ে কথা হয়নি। এতে আমার দেখামতে ওখানে বিএনপির কেউ ছিল না। ডোনাল্ড লু বলেছেন, গণতন্ত্র এবং সার্বজনীন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিষয় দুটির অবস্থান মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে। তাই এ নিয়ে বিশ্বের যেখানেই সমস্যা সেখানেই যুক্তরাষ্ট্র কথা বলে, প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়। মুক্তভাবে মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা এবং এক বা সম্মিলিতভাবে মতামত, আইডিয়া কিংবা চিন্তা জনসমক্ষে শেয়ার করার স্বাধীনতার পক্ষেই যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান।

র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ইঙ্গিত : ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, চলমান সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত থাকলে র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ইঙ্গিত দিয়েছেন ডোনাল্ড লু। তিনি আরও বলেন, র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার জটিল প্রক্রিয়া হলেও ভবিষ্যতে ক্লিয়ার হবে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলছে, র‌্যাব ইস্যুতে বাংলাদেশ সঠিক প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছে। এতেই মীমাংসা হবে। এ ছাড়া গত ১০ ডিসেম্বর  বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেওয়ায় মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ধন্যবাদ জানিয়েছেন বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক দফতরের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড লু এর সঙ্গে বৈঠকে উভয়পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহায়তা, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল, শ্রম, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও, বাংলাদেশে অবস্থানরত ১০ লক্ষাধিক জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা, তাদের প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসনের বিষয়সমূহ আলোচনায় উঠে আসে। এ সময় রাষ্ট্রদূত লু রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানের জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ ছাড়াও, বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী; বিশেষ করে,  র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এর কার্যক্রমের ইতিবাচক পরিবর্তনের বিষয়ে সাধুবাদ জানান।  উভয়পক্ষ দুদেশের বর্তমান সুসম্পর্কের বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং এ ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও পারস্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণে নতুন পন্থা অন্বেষণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে অভুতপূর্ব সাফল্য অর্জনের জন্য  রাষ্ট্রদূত লু বাংলাদেশকে ভূয়সী প্রশংসা করেন। ১০ কোটিরও বেশি কভিড ভ্যাকসিন প্রদানের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানানো হয়। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো অতিমারির ক্ষেত্রেও একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আগ্রহ প্রকাশ করে। উভয়পক্ষ পারস্পরিক অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশীদারিত্ব বজায় রেখে অন্যান্য খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে সম্মত হয়। বাংলাদেশে ব্যাপক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত লু বাংলাদেশের সব ইতিবাচক প্রচেষ্টার বিষয়ে মার্কিন প্রশাসনের অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এবং স্টাফ অফিসার উইলিয়াম শিবার বৈঠকসমূহে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সচিব (মেরিটাইম বিষয়ক) রিয়ার এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম, যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মাদ ইমরান, সচিব (পশ্চিম) শাব্বির আহমেদ চৌধুরী, মহাপরিচালক এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিভিন্ন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ