শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সিরিজ বৈঠকে ভোট ও র‌্যাব ইস্যু

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে পরামর্শ দিতে থাকব : লু ॥ গ্রহণযোগ্য হলে পরামর্শ নেব : মোমেন
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সিরিজ বৈঠকে ভোট ও র‌্যাব ইস্যু

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে যখনই সমস্যা দেখতে পাবে তখনই যুক্তরাষ্ট্র পরামর্শ দিতে থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা সফর করা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু। এর জবাবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে গ্রহণযোগ্য পরামর্শ গ্রহণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার কথা জানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাকে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞায় র‌্যাবের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়েছে। ডোনাল্ড লু তার সফরে ১০ ডিসেম্বর বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেওয়ায় ধন্যবাদও জানিয়েছেন।

শনিবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসা ডোনাল্ড লু গতকাল সকাল থেকে ঢাকায় সিরিজ বৈঠক করেন। সকালে প্রাতরাশ বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বাসভবনে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের বিষয়ে এ আলোচনা হয়েছে ঘণ্টা দুয়েক। সেখান থেকে বেরিয়ে শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন সলিডারিটি সেন্টারে যান ডোনাল্ড লু। সেখানেও তিনি দুই ঘণ্টার বৈঠক করেন। পরে চলে যান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখানে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে। পরে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে।

এ বৈঠক শেষে সরাসরি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ডোনাল্ড লু। বাংলায় শুরু করেন নিজের বক্তব্য। তিনি বাংলায় বলেন, মনোমুগ্ধকর অতিথিপরায়ণ মানুষের দেশে বন্ধুত্ব শক্তিশালী করতে এসেছি। বৈঠক প্রসঙ্গে বলেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে আমাদের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। আমরা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদি কোনো সমস্যা দেখি, তখন আমরা বিষয়টি উত্থাপন করি এবং আমরা পরামর্শ দিতে পারি। এটা আমরা দিতেই থাকব। আমরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখায় বিশ্বাস করি এবং বাংলাদেশের মতো অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করি। পরে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেন ডোনাল্ড লু। র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে লু বলেন, ‘র‌্যাবের বিষয়ে ভালো আলোচনা হয়েছে। আপনারা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বিবৃতি লক্ষ্য করলে দেখবেন বিচারবহির্ভূত হত্যার সংখ্যা কমানোর ক্ষেত্রে র‌্যাবের অসাধারণ অগ্রগতির কথা স্বীকার করা হয়েছে। আমরাও এই অগ্রগতির বিষয়টি স্বীকার করি। এটি একটি অসাধারণ কাজ। এতে প্রমাণ হয় যে মানবাধিকার সমুন্নত রেখে র‌্যাব আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সন্ত্রাসবাদ দমনে ভালো কাজ করছে। জিএসপি প্রসঙ্গে লু বলেন, বর্তমানে কোনো দেশই যুক্তরাষ্ট্রে জিএসপির অধীনে বাজার সুবিধা পায় না। জিএসপি পুনর্বহালে কংগ্রেস যদি কোনো সিদ্ধান্ত নেয়, তবে প্রথম তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। ঢাকা ও ওয়াশিংটনের মধ্যে আইপিএস নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে ডোনাল্ড লু বলেন, আইপিএস নিয়ে আমাদের চমৎকার আলোচনা হয়েছে। এটি কোনো ক্লাব নয়, বরং একটি কৌশল। তাই এখানে যোগ দেওয়া না দেওয়া বিষয়টি তেমন নয়।

ডোনাল্ড লুকে পাশে নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেন, আমাদের মধ্যে গঠনমূলক আলোচনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের পুরনো বন্ধু। আমরা সামনের ৫০ বছর কীভাবে সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি গঠনমূলক পরামর্শ দেয় তবে সেটি গ্রহণ করবে বাংলাদেশ। আমাদের মধ্যে যদি কোনো কিছু নিয়ে প্রশ্ন থাকে, তবে আমরা আলোচনা করে সমাধান করব। যদি গঠনমূলক পরামর্শ আসে, আমরা অবশ্যই সেটি গ্রহণ করব। এর নমুনা আমরা দেখিয়েছি। আমাদের যদি কোনো দুর্বলতা থাকে, সেটি আমরা দূর করব।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরাও অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চাই। তারা বলেছেন, অনেক সময় অনেকে অভিযোগ করেন। আমরা বলেছি, অভিযোগ তো তোমার দেশেরও করে। তোমার ৭৭ পারসেন্ট রিপাবলিকান বলছে, তোমাদের ভুয়া নির্বাচন হয়েছে। আমাদের দেশেও এ রকম কিছু লোক আছে এগুলো বলে। এগুলো তো কিছু লোক বলবে। আওয়ামী লীগ সবসময় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছে। সবসময় ব্যালটের মাধ্যমে সরকারে এসেছে, বুলেটের মাধ্যমে নয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে তাদের সহযোগিতা চাই। কোস্টাল বেল্ট আরও ব্রডেন করতে চাই। এ বিষয়ে তাদের সহযোগিতা চেয়েছি। এ সময় পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, আমাদের মধ্যে বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়েছে। আমি নিজে খোলামেলা আলোচনা করেছি। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শ্রমপরিস্থিতি, নিষেধাজ্ঞা, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, সহযোগিতা, ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে আমাদের চিন্তাভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মাসুদ বিন মোমেন বলেন, গত বছরের মতো এবারও আমাদের মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে, আমরা একটি সময়সূচি ধরে চলমান মেকানিজমের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্পর্ককে পরের ধাপে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করব। আমাদের যে সম্পদ ও প্রক্রিয়া আছে, সেগুলো ব্যবহার করে সম্পর্ককে পরের ধাপে উন্নতি করব।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ডোনাল্ড লু যান ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে। সেখানে সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, আইনমন্ত্রী ড. আনিসুল হক ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে আলাদা আলাদা বৈঠক করেন মার্কিন কর্মকর্তা।

সুশীল সমাজের কাছে নির্বাচন, সুশাসন ও মানবাধিকার নিয়ে জিজ্ঞাসা : বাংলাদেশের নির্বাচন, সুশাসন ও মানবাধিকার বিষয়ে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের কাছে জানতে চেয়েছেন ডোনাল্ড লু। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না তাও জানতে চান ডোনাল্ড লু। যদিও ওই মতবিনিময়ে বিএনপির কেউ ছিলেন না বলেই জানিয়েছেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) নির্বাহী প্রধান সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না মতবিনিময়ে ওনারা জানতে চেয়েছেন। তারা বলেছেন, আমরা কোনো দলের পক্ষ নিয়ে কখনো কথা বলি না। আমরা একটি প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলি। মতবিনিময়ে কোনো দল নিয়ে কথা হয়নি। এতে আমার দেখামতে ওখানে বিএনপির কেউ ছিল না। ডোনাল্ড লু বলেছেন, গণতন্ত্র এবং সার্বজনীন মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিষয় দুটির অবস্থান মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে। তাই এ নিয়ে বিশ্বের যেখানেই সমস্যা সেখানেই যুক্তরাষ্ট্র কথা বলে, প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়। মুক্তভাবে মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা এবং এক বা সম্মিলিতভাবে মতামত, আইডিয়া কিংবা চিন্তা জনসমক্ষে শেয়ার করার স্বাধীনতার পক্ষেই যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান।

র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ইঙ্গিত : ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, চলমান সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত থাকলে র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ইঙ্গিত দিয়েছেন ডোনাল্ড লু। তিনি আরও বলেন, র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার জটিল প্রক্রিয়া হলেও ভবিষ্যতে ক্লিয়ার হবে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলছে, র‌্যাব ইস্যুতে বাংলাদেশ সঠিক প্রক্রিয়ায় এগোচ্ছে। এতেই মীমাংসা হবে। এ ছাড়া গত ১০ ডিসেম্বর  বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেওয়ায় মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ধন্যবাদ জানিয়েছেন বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক দফতরের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড লু এর সঙ্গে বৈঠকে উভয়পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহায়তা, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল, শ্রম, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়াও, বাংলাদেশে অবস্থানরত ১০ লক্ষাধিক জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা, তাদের প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসনের বিষয়সমূহ আলোচনায় উঠে আসে। এ সময় রাষ্ট্রদূত লু রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানের জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ ছাড়াও, বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী; বিশেষ করে,  র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এর কার্যক্রমের ইতিবাচক পরিবর্তনের বিষয়ে সাধুবাদ জানান।  উভয়পক্ষ দুদেশের বর্তমান সুসম্পর্কের বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং এ ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও পারস্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণে নতুন পন্থা অন্বেষণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে অভুতপূর্ব সাফল্য অর্জনের জন্য  রাষ্ট্রদূত লু বাংলাদেশকে ভূয়সী প্রশংসা করেন। ১০ কোটিরও বেশি কভিড ভ্যাকসিন প্রদানের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানানো হয়। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো অতিমারির ক্ষেত্রেও একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আগ্রহ প্রকাশ করে। উভয়পক্ষ পারস্পরিক অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশীদারিত্ব বজায় রেখে অন্যান্য খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে সম্মত হয়। বাংলাদেশে ব্যাপক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত লু বাংলাদেশের সব ইতিবাচক প্রচেষ্টার বিষয়ে মার্কিন প্রশাসনের অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এবং স্টাফ অফিসার উইলিয়াম শিবার বৈঠকসমূহে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সচিব (মেরিটাইম বিষয়ক) রিয়ার এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম, যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মাদ ইমরান, সচিব (পশ্চিম) শাব্বির আহমেদ চৌধুরী, মহাপরিচালক এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিভিন্ন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

এই মাত্র | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

২২ মিনিট আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’
‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস
সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম