শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

♦ জেলা উপজেলায় দল ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ ♦ বিএনপি জামায়াত ছাত্রদল শিবির থেকে এনেও অর্থের বিনিময়ে পদ ♦ অভিযোগগুলো আমলে নিয়েছে কেন্দ্র ♦ এখন থেকে তদন্ত নিয়ে ব্যবস্থা ষনির্বাচন সামনে রেখে কাছে টানা হচ্ছে দলের ত্যাগীদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এই সময়ে জেলা-মহানগর, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ‘টাকা’ নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ জমা পড়ে কেন্দ্রে। দলীয় রাজনীতির ধারে কাছে না থেকেও টাকা দিয়ে নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা কিংবা ক্ষমতাবান কারও ‘আশীর্বাদে’ কোনো কমিটিতে পদ বাগিয়ে নেওয়ার প্রবণতা রাজনীতিতে ওপেন সিক্রেট। ক্ষমতাসীন দলে এই অভিযোগ আরও বেশি। জেলা-মহানগর, উপজেলা কমিটিতে বাণিজ্যের মাধ্যমে যে কমিটি হচ্ছে, সে কথা খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতাদের মুখ থেকেই উঠে এসেছে। ঢাকা মহানগরের ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা সম্মেলনে গত বছরের ২৬ অক্টোবর খিলগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা দলটাকে বাঁচান। টাকা-পয়সার লেনদেন বন্ধ করেন। কমিটি করতে টাকা লাগবে- এটা বিএনপিতে হতে পারে। আওয়ামী লীগ এটা প্র্যাকটিস (চর্চা) করতে পারে না। টাকা-পয়সা নিয়ে মনোনয়ন, টাকা-পয়সা নিয়ে কমিটি গঠন এই প্র্যাকটিস চিরতরে বন্ধ করতে হবে- এটা শেখ হাসিনার নির্দেশ।’  

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের ইতিহাসে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে সুসময় পার করছে। মাঠে শক্তিশালী বিরোধী দল নেই। সরকারবিরোধী আন্দোলন মোকাবিলা করতে হয় না। ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবিতে আসতে পারলে ‘প্রভাব’ খাটিয়ে অর্থবিত্তের মালিক হওয়া যায়। সে কারণে এই ‘সুসময়ে’ ‘ঝুঁকিমুক্ত’ এবং ‘নিশ্চিত লাভ’ বিনিয়োগ করছেন বিত্তশালী থেকে শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের

নেতারা। আবার কেউ কেউ নাশকতার মামলা, হত্যা মামলা থেকে বাঁচতে ‘খোলস’ পাল্টে টাকার বিনিময়ে ‘আওয়ামী’ তকমা লাগাচ্ছেন। এই সুযোগ করে দিচ্ছেন জেলা-মহানগর, উপজেলার শীর্ষ নেতা, এমপি এমনকি প্রভাবশালী কেউ কেউ। কমিটি গঠনে বাণিজ্যের অভিযোগ সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর দলের নীতিনির্ধারকরা নড়েচড়ে বসছেন। এখন থেকে অভিযোগ পেলেই ‘উভয়ের’ (যে বাণিজ্য করবে, যে অর্থ দেবে) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়নের তাগিদ দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড। 

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগের সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে বাণিজ্য করবে এবং যে টাকা দেবে উভয়ের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিক ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কিন্তু অভিযোগের সত্যতা থাকতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স অবস্থান।’ তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগের কোনো জেলা-উপজেলা বা মহানগরের কমিটিতে যদি বিতর্কিত ব্যক্তিদের নাম দেখি কিংবা অভিযোগ পাই তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে দেব।’ 

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আগে কমপক্ষে ৩৫টি জেলার সম্মেলন হয়েছে। এই জেলা কমিটিতে পদবাণিজ্য করা হয়েছে বলে কেন্দ্রে একাধিক অভিযোগ এসেছে। যারা বিএনপি-জামায়াত-শিবির করেছেন তারাই স্থানীয় নেতাদের ম্যানেজ করে কমিটিতে প্রবেশ করছেন।

আবার কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারাও দলের সরাসরি জেলা-মহানগরে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসছেন। চট্টগ্রাম বিভাগ, ময়মনসিংহ বিভাগ, খুলনা বিভাগের জেলা কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের প্রাধান্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের থানা-ওয়ার্ড কমিটিতে টাকার বিনিময়ে ফ্রীডম পার্টি, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকারের সন্তানদের সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে আনা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে খতিয়ে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। অভিযোগের সত্যতা মিললে বিতর্কিতদের তো কমিটিতে রাখা হবেই না, যারা এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রয়োজনে পদ-পদবি থেকে বাদ দেওয়া হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে কেন্দ্রে জমা পড়া দুটি জেলা কমিটিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ দুটি জেলা কমিটিতে সদস্য পদে তো বটেই, গুরুত্বপূর্ণ সম্পাদকীয় পদে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন ব্যক্তিদের পদে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে কেউ কখনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না থাকলেও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কমিটিতে নাম রাখা হয়েছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জেলা-উপজেলা, মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পাওয়ার মতো শত শত নেতা থাকে। কিন্তু কমিটিতে পদসংখ্যা নির্ধারিত। ফলে কেউ কেউ কাক্সিক্ষত পদ না পেয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন। মৌখিক অভিযোগ নয়, যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কারণ ত্যাগী নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে বিতর্কিতদের নিয়ে কমিটি করা হলে সেটা কেন্দ্র থেকে অনুমোদন পাবে না।’ 

গতকাল ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় তিনি দ্রুত জেলা-উপজেলা কমিটি সম্মেলনের তাগাদা দিয়ে বলেন, ‘নিজের লোক, আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করা চলবে না। ত্যাগী, দুঃসময়ে যারা ছিল তাদের দিয়ে কমিটি করবেন। পদ না থাকলে কেউ সালামও দেবে না। মুখের দিকে চেয়ে নেতা বানাবেন না।’

জানা গেছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গত বছরের নভেম্বরে ওয়ার্ড-ইউনিট ও থানা কমিটির সম্মেলন শেষ করে। কিন্তু এখনো কমিটি করতে পারেনি। তবে খসড়া তালিকা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওয়ার্ড-ইউনিট কমিটি গঠনের সময়ে ‘সমন্বয়’ কমিটি গঠন করে দিলেও এখন তাদের মতামত রাখা হচ্ছে না বলে অভিযোগ দক্ষিণের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে। শেষ মুহূর্তে কমিটি গঠন নিয়ে দুই নেতা এক হতে পারছেন না বলেও অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে শীর্ষ দুই নেতাকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একজন বসবেন, আরেকজন বসবেন না। আবার না বসার অজুহাতে অসুস্থ হয়ে যাবেন- এটা হবে না। দুজন বসে কমিটিগুলো করেন।’

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, খসড়া তালিকায় পল্টনে ফ্রীডম মানিকের শিষ্য ও নিজ দলের দুই নেতাকে হত্যা মামলার আসামি, শাহবাগে শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ী ও নকল ওষুধ ব্যবসায় জড়িত, কোতোয়ালি থানায় একজন রাজাকারপুত্র এবং জমি ও দোকান দখলকারী, চকবাজারে ক্যাসিনোকান্ডে গ্রেফতার ব্যক্তি, ওয়ারীতে বিতর্কিত এক কাউন্সিলর, যাত্রাবাড়ীতে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, শাজাহানপুরে হত্যা মামলার আসামিসহ একাধিক বিতর্কিত ব্যক্তিকে দলের শীর্ষ পদের খসড়া তালিকায় রাখা হয়েছে। শ্যামপুর ও কদমতলীতে শীর্ষ পদে নাম প্রস্তাব করা হচ্ছে এক শিল্পপতির দুই ছেলেকে। যারা ২০১৮ সালের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেছেন।  গত বছর ৩০ জুলাইয়ে ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানা সম্মেলন শেষ করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। উত্তরের কমিটি গঠনে তেমন কোনো অভিযোগ না উঠলেও দীর্ঘ সময়ে কমিটি গঠনের ব্যর্থতার গ্লানি নিতে হচ্ছে তাদের। তবে বিতর্কিত কেউ কেউ কমিটিতে স্থান পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন বলে জানা গেছে। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, তাঁতী লীগ, শ্রমিক লীগের কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ পুরনো। গত বুধবার বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দিন স্টেডিয়ামে জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, ‘এখন সময় এসেছে, আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করার। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। টেন্ডারবাজি বন্ধ করুন। মাস্তানি-রংবাজি বন্ধ করুন। মানুষকে অত্যাচার নিপীড়ন করা যাবে না। বরং কোথাও অন্যায়-অবিচার দেখলে তার প্রতিবাদ করতে হবে। প্রকাশ্যে কথা দিচ্ছি, যুবলীগের পদ-পদবি পেতে হলে কোনো আর্থিক উপঢৌকন দিতে হবে না। আর্থিক সহায়তাও লাগবে না। সুতরাং আপনারা এই পবিত্র পদ-পদবি চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি অথবা অবৈধ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে