শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

♦ জেলা উপজেলায় দল ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ ♦ বিএনপি জামায়াত ছাত্রদল শিবির থেকে এনেও অর্থের বিনিময়ে পদ ♦ অভিযোগগুলো আমলে নিয়েছে কেন্দ্র ♦ এখন থেকে তদন্ত নিয়ে ব্যবস্থা ষনির্বাচন সামনে রেখে কাছে টানা হচ্ছে দলের ত্যাগীদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এই সময়ে জেলা-মহানগর, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ‘টাকা’ নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ জমা পড়ে কেন্দ্রে। দলীয় রাজনীতির ধারে কাছে না থেকেও টাকা দিয়ে নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা কিংবা ক্ষমতাবান কারও ‘আশীর্বাদে’ কোনো কমিটিতে পদ বাগিয়ে নেওয়ার প্রবণতা রাজনীতিতে ওপেন সিক্রেট। ক্ষমতাসীন দলে এই অভিযোগ আরও বেশি। জেলা-মহানগর, উপজেলা কমিটিতে বাণিজ্যের মাধ্যমে যে কমিটি হচ্ছে, সে কথা খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতাদের মুখ থেকেই উঠে এসেছে। ঢাকা মহানগরের ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা সম্মেলনে গত বছরের ২৬ অক্টোবর খিলগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা দলটাকে বাঁচান। টাকা-পয়সার লেনদেন বন্ধ করেন। কমিটি করতে টাকা লাগবে- এটা বিএনপিতে হতে পারে। আওয়ামী লীগ এটা প্র্যাকটিস (চর্চা) করতে পারে না। টাকা-পয়সা নিয়ে মনোনয়ন, টাকা-পয়সা নিয়ে কমিটি গঠন এই প্র্যাকটিস চিরতরে বন্ধ করতে হবে- এটা শেখ হাসিনার নির্দেশ।’  

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের ইতিহাসে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে সুসময় পার করছে। মাঠে শক্তিশালী বিরোধী দল নেই। সরকারবিরোধী আন্দোলন মোকাবিলা করতে হয় না। ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবিতে আসতে পারলে ‘প্রভাব’ খাটিয়ে অর্থবিত্তের মালিক হওয়া যায়। সে কারণে এই ‘সুসময়ে’ ‘ঝুঁকিমুক্ত’ এবং ‘নিশ্চিত লাভ’ বিনিয়োগ করছেন বিত্তশালী থেকে শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের

নেতারা। আবার কেউ কেউ নাশকতার মামলা, হত্যা মামলা থেকে বাঁচতে ‘খোলস’ পাল্টে টাকার বিনিময়ে ‘আওয়ামী’ তকমা লাগাচ্ছেন। এই সুযোগ করে দিচ্ছেন জেলা-মহানগর, উপজেলার শীর্ষ নেতা, এমপি এমনকি প্রভাবশালী কেউ কেউ। কমিটি গঠনে বাণিজ্যের অভিযোগ সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর দলের নীতিনির্ধারকরা নড়েচড়ে বসছেন। এখন থেকে অভিযোগ পেলেই ‘উভয়ের’ (যে বাণিজ্য করবে, যে অর্থ দেবে) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়নের তাগিদ দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড। 

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগের সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে বাণিজ্য করবে এবং যে টাকা দেবে উভয়ের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিক ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কিন্তু অভিযোগের সত্যতা থাকতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স অবস্থান।’ তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগের কোনো জেলা-উপজেলা বা মহানগরের কমিটিতে যদি বিতর্কিত ব্যক্তিদের নাম দেখি কিংবা অভিযোগ পাই তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে দেব।’ 

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আগে কমপক্ষে ৩৫টি জেলার সম্মেলন হয়েছে। এই জেলা কমিটিতে পদবাণিজ্য করা হয়েছে বলে কেন্দ্রে একাধিক অভিযোগ এসেছে। যারা বিএনপি-জামায়াত-শিবির করেছেন তারাই স্থানীয় নেতাদের ম্যানেজ করে কমিটিতে প্রবেশ করছেন।

আবার কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারাও দলের সরাসরি জেলা-মহানগরে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসছেন। চট্টগ্রাম বিভাগ, ময়মনসিংহ বিভাগ, খুলনা বিভাগের জেলা কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের প্রাধান্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের থানা-ওয়ার্ড কমিটিতে টাকার বিনিময়ে ফ্রীডম পার্টি, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকারের সন্তানদের সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে আনা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে খতিয়ে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। অভিযোগের সত্যতা মিললে বিতর্কিতদের তো কমিটিতে রাখা হবেই না, যারা এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রয়োজনে পদ-পদবি থেকে বাদ দেওয়া হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে কেন্দ্রে জমা পড়া দুটি জেলা কমিটিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ দুটি জেলা কমিটিতে সদস্য পদে তো বটেই, গুরুত্বপূর্ণ সম্পাদকীয় পদে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন ব্যক্তিদের পদে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে কেউ কখনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না থাকলেও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কমিটিতে নাম রাখা হয়েছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জেলা-উপজেলা, মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পাওয়ার মতো শত শত নেতা থাকে। কিন্তু কমিটিতে পদসংখ্যা নির্ধারিত। ফলে কেউ কেউ কাক্সিক্ষত পদ না পেয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন। মৌখিক অভিযোগ নয়, যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কারণ ত্যাগী নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে বিতর্কিতদের নিয়ে কমিটি করা হলে সেটা কেন্দ্র থেকে অনুমোদন পাবে না।’ 

গতকাল ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় তিনি দ্রুত জেলা-উপজেলা কমিটি সম্মেলনের তাগাদা দিয়ে বলেন, ‘নিজের লোক, আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করা চলবে না। ত্যাগী, দুঃসময়ে যারা ছিল তাদের দিয়ে কমিটি করবেন। পদ না থাকলে কেউ সালামও দেবে না। মুখের দিকে চেয়ে নেতা বানাবেন না।’

জানা গেছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গত বছরের নভেম্বরে ওয়ার্ড-ইউনিট ও থানা কমিটির সম্মেলন শেষ করে। কিন্তু এখনো কমিটি করতে পারেনি। তবে খসড়া তালিকা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওয়ার্ড-ইউনিট কমিটি গঠনের সময়ে ‘সমন্বয়’ কমিটি গঠন করে দিলেও এখন তাদের মতামত রাখা হচ্ছে না বলে অভিযোগ দক্ষিণের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে। শেষ মুহূর্তে কমিটি গঠন নিয়ে দুই নেতা এক হতে পারছেন না বলেও অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে শীর্ষ দুই নেতাকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একজন বসবেন, আরেকজন বসবেন না। আবার না বসার অজুহাতে অসুস্থ হয়ে যাবেন- এটা হবে না। দুজন বসে কমিটিগুলো করেন।’

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, খসড়া তালিকায় পল্টনে ফ্রীডম মানিকের শিষ্য ও নিজ দলের দুই নেতাকে হত্যা মামলার আসামি, শাহবাগে শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ী ও নকল ওষুধ ব্যবসায় জড়িত, কোতোয়ালি থানায় একজন রাজাকারপুত্র এবং জমি ও দোকান দখলকারী, চকবাজারে ক্যাসিনোকান্ডে গ্রেফতার ব্যক্তি, ওয়ারীতে বিতর্কিত এক কাউন্সিলর, যাত্রাবাড়ীতে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, শাজাহানপুরে হত্যা মামলার আসামিসহ একাধিক বিতর্কিত ব্যক্তিকে দলের শীর্ষ পদের খসড়া তালিকায় রাখা হয়েছে। শ্যামপুর ও কদমতলীতে শীর্ষ পদে নাম প্রস্তাব করা হচ্ছে এক শিল্পপতির দুই ছেলেকে। যারা ২০১৮ সালের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেছেন।  গত বছর ৩০ জুলাইয়ে ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানা সম্মেলন শেষ করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। উত্তরের কমিটি গঠনে তেমন কোনো অভিযোগ না উঠলেও দীর্ঘ সময়ে কমিটি গঠনের ব্যর্থতার গ্লানি নিতে হচ্ছে তাদের। তবে বিতর্কিত কেউ কেউ কমিটিতে স্থান পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন বলে জানা গেছে। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, তাঁতী লীগ, শ্রমিক লীগের কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ পুরনো। গত বুধবার বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দিন স্টেডিয়ামে জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, ‘এখন সময় এসেছে, আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করার। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। টেন্ডারবাজি বন্ধ করুন। মাস্তানি-রংবাজি বন্ধ করুন। মানুষকে অত্যাচার নিপীড়ন করা যাবে না। বরং কোথাও অন্যায়-অবিচার দেখলে তার প্রতিবাদ করতে হবে। প্রকাশ্যে কথা দিচ্ছি, যুবলীগের পদ-পদবি পেতে হলে কোনো আর্থিক উপঢৌকন দিতে হবে না। আর্থিক সহায়তাও লাগবে না। সুতরাং আপনারা এই পবিত্র পদ-পদবি চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি অথবা অবৈধ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম