শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

♦ জেলা উপজেলায় দল ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ ♦ বিএনপি জামায়াত ছাত্রদল শিবির থেকে এনেও অর্থের বিনিময়ে পদ ♦ অভিযোগগুলো আমলে নিয়েছে কেন্দ্র ♦ এখন থেকে তদন্ত নিয়ে ব্যবস্থা ষনির্বাচন সামনে রেখে কাছে টানা হচ্ছে দলের ত্যাগীদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এই সময়ে জেলা-মহানগর, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ‘টাকা’ নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ জমা পড়ে কেন্দ্রে। দলীয় রাজনীতির ধারে কাছে না থেকেও টাকা দিয়ে নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা কিংবা ক্ষমতাবান কারও ‘আশীর্বাদে’ কোনো কমিটিতে পদ বাগিয়ে নেওয়ার প্রবণতা রাজনীতিতে ওপেন সিক্রেট। ক্ষমতাসীন দলে এই অভিযোগ আরও বেশি। জেলা-মহানগর, উপজেলা কমিটিতে বাণিজ্যের মাধ্যমে যে কমিটি হচ্ছে, সে কথা খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতাদের মুখ থেকেই উঠে এসেছে। ঢাকা মহানগরের ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা সম্মেলনে গত বছরের ২৬ অক্টোবর খিলগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা দলটাকে বাঁচান। টাকা-পয়সার লেনদেন বন্ধ করেন। কমিটি করতে টাকা লাগবে- এটা বিএনপিতে হতে পারে। আওয়ামী লীগ এটা প্র্যাকটিস (চর্চা) করতে পারে না। টাকা-পয়সা নিয়ে মনোনয়ন, টাকা-পয়সা নিয়ে কমিটি গঠন এই প্র্যাকটিস চিরতরে বন্ধ করতে হবে- এটা শেখ হাসিনার নির্দেশ।’  

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের ইতিহাসে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে সুসময় পার করছে। মাঠে শক্তিশালী বিরোধী দল নেই। সরকারবিরোধী আন্দোলন মোকাবিলা করতে হয় না। ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবিতে আসতে পারলে ‘প্রভাব’ খাটিয়ে অর্থবিত্তের মালিক হওয়া যায়। সে কারণে এই ‘সুসময়ে’ ‘ঝুঁকিমুক্ত’ এবং ‘নিশ্চিত লাভ’ বিনিয়োগ করছেন বিত্তশালী থেকে শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের

নেতারা। আবার কেউ কেউ নাশকতার মামলা, হত্যা মামলা থেকে বাঁচতে ‘খোলস’ পাল্টে টাকার বিনিময়ে ‘আওয়ামী’ তকমা লাগাচ্ছেন। এই সুযোগ করে দিচ্ছেন জেলা-মহানগর, উপজেলার শীর্ষ নেতা, এমপি এমনকি প্রভাবশালী কেউ কেউ। কমিটি গঠনে বাণিজ্যের অভিযোগ সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর দলের নীতিনির্ধারকরা নড়েচড়ে বসছেন। এখন থেকে অভিযোগ পেলেই ‘উভয়ের’ (যে বাণিজ্য করবে, যে অর্থ দেবে) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়নের তাগিদ দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড। 

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগের সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে বাণিজ্য করবে এবং যে টাকা দেবে উভয়ের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিক ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কিন্তু অভিযোগের সত্যতা থাকতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স অবস্থান।’ তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগের কোনো জেলা-উপজেলা বা মহানগরের কমিটিতে যদি বিতর্কিত ব্যক্তিদের নাম দেখি কিংবা অভিযোগ পাই তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে দেব।’ 

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আগে কমপক্ষে ৩৫টি জেলার সম্মেলন হয়েছে। এই জেলা কমিটিতে পদবাণিজ্য করা হয়েছে বলে কেন্দ্রে একাধিক অভিযোগ এসেছে। যারা বিএনপি-জামায়াত-শিবির করেছেন তারাই স্থানীয় নেতাদের ম্যানেজ করে কমিটিতে প্রবেশ করছেন।

আবার কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারাও দলের সরাসরি জেলা-মহানগরে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসছেন। চট্টগ্রাম বিভাগ, ময়মনসিংহ বিভাগ, খুলনা বিভাগের জেলা কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের প্রাধান্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের থানা-ওয়ার্ড কমিটিতে টাকার বিনিময়ে ফ্রীডম পার্টি, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকারের সন্তানদের সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে আনা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে খতিয়ে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। অভিযোগের সত্যতা মিললে বিতর্কিতদের তো কমিটিতে রাখা হবেই না, যারা এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রয়োজনে পদ-পদবি থেকে বাদ দেওয়া হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে কেন্দ্রে জমা পড়া দুটি জেলা কমিটিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ দুটি জেলা কমিটিতে সদস্য পদে তো বটেই, গুরুত্বপূর্ণ সম্পাদকীয় পদে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন ব্যক্তিদের পদে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে কেউ কখনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না থাকলেও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কমিটিতে নাম রাখা হয়েছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জেলা-উপজেলা, মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পাওয়ার মতো শত শত নেতা থাকে। কিন্তু কমিটিতে পদসংখ্যা নির্ধারিত। ফলে কেউ কেউ কাক্সিক্ষত পদ না পেয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন। মৌখিক অভিযোগ নয়, যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কারণ ত্যাগী নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে বিতর্কিতদের নিয়ে কমিটি করা হলে সেটা কেন্দ্র থেকে অনুমোদন পাবে না।’ 

গতকাল ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় তিনি দ্রুত জেলা-উপজেলা কমিটি সম্মেলনের তাগাদা দিয়ে বলেন, ‘নিজের লোক, আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করা চলবে না। ত্যাগী, দুঃসময়ে যারা ছিল তাদের দিয়ে কমিটি করবেন। পদ না থাকলে কেউ সালামও দেবে না। মুখের দিকে চেয়ে নেতা বানাবেন না।’

জানা গেছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গত বছরের নভেম্বরে ওয়ার্ড-ইউনিট ও থানা কমিটির সম্মেলন শেষ করে। কিন্তু এখনো কমিটি করতে পারেনি। তবে খসড়া তালিকা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওয়ার্ড-ইউনিট কমিটি গঠনের সময়ে ‘সমন্বয়’ কমিটি গঠন করে দিলেও এখন তাদের মতামত রাখা হচ্ছে না বলে অভিযোগ দক্ষিণের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে। শেষ মুহূর্তে কমিটি গঠন নিয়ে দুই নেতা এক হতে পারছেন না বলেও অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে শীর্ষ দুই নেতাকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একজন বসবেন, আরেকজন বসবেন না। আবার না বসার অজুহাতে অসুস্থ হয়ে যাবেন- এটা হবে না। দুজন বসে কমিটিগুলো করেন।’

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, খসড়া তালিকায় পল্টনে ফ্রীডম মানিকের শিষ্য ও নিজ দলের দুই নেতাকে হত্যা মামলার আসামি, শাহবাগে শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ী ও নকল ওষুধ ব্যবসায় জড়িত, কোতোয়ালি থানায় একজন রাজাকারপুত্র এবং জমি ও দোকান দখলকারী, চকবাজারে ক্যাসিনোকান্ডে গ্রেফতার ব্যক্তি, ওয়ারীতে বিতর্কিত এক কাউন্সিলর, যাত্রাবাড়ীতে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, শাজাহানপুরে হত্যা মামলার আসামিসহ একাধিক বিতর্কিত ব্যক্তিকে দলের শীর্ষ পদের খসড়া তালিকায় রাখা হয়েছে। শ্যামপুর ও কদমতলীতে শীর্ষ পদে নাম প্রস্তাব করা হচ্ছে এক শিল্পপতির দুই ছেলেকে। যারা ২০১৮ সালের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেছেন।  গত বছর ৩০ জুলাইয়ে ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানা সম্মেলন শেষ করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। উত্তরের কমিটি গঠনে তেমন কোনো অভিযোগ না উঠলেও দীর্ঘ সময়ে কমিটি গঠনের ব্যর্থতার গ্লানি নিতে হচ্ছে তাদের। তবে বিতর্কিত কেউ কেউ কমিটিতে স্থান পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন বলে জানা গেছে। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, তাঁতী লীগ, শ্রমিক লীগের কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ পুরনো। গত বুধবার বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দিন স্টেডিয়ামে জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, ‘এখন সময় এসেছে, আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করার। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। টেন্ডারবাজি বন্ধ করুন। মাস্তানি-রংবাজি বন্ধ করুন। মানুষকে অত্যাচার নিপীড়ন করা যাবে না। বরং কোথাও অন্যায়-অবিচার দেখলে তার প্রতিবাদ করতে হবে। প্রকাশ্যে কথা দিচ্ছি, যুবলীগের পদ-পদবি পেতে হলে কোনো আর্থিক উপঢৌকন দিতে হবে না। আর্থিক সহায়তাও লাগবে না। সুতরাং আপনারা এই পবিত্র পদ-পদবি চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি অথবা অবৈধ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা