শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

♦ জেলা উপজেলায় দল ও সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতার বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ ♦ বিএনপি জামায়াত ছাত্রদল শিবির থেকে এনেও অর্থের বিনিময়ে পদ ♦ অভিযোগগুলো আমলে নিয়েছে কেন্দ্র ♦ এখন থেকে তদন্ত নিয়ে ব্যবস্থা ষনির্বাচন সামনে রেখে কাছে টানা হচ্ছে দলের ত্যাগীদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কমিটি বাণিজ্যে জিরো টলারেন্স

টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। এই সময়ে জেলা-মহানগর, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ‘টাকা’ নিয়ে কমিটি দেওয়ার অভিযোগ জমা পড়ে কেন্দ্রে। দলীয় রাজনীতির ধারে কাছে না থেকেও টাকা দিয়ে নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা কিংবা ক্ষমতাবান কারও ‘আশীর্বাদে’ কোনো কমিটিতে পদ বাগিয়ে নেওয়ার প্রবণতা রাজনীতিতে ওপেন সিক্রেট। ক্ষমতাসীন দলে এই অভিযোগ আরও বেশি। জেলা-মহানগর, উপজেলা কমিটিতে বাণিজ্যের মাধ্যমে যে কমিটি হচ্ছে, সে কথা খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতাদের মুখ থেকেই উঠে এসেছে। ঢাকা মহানগরের ইউনিট-ওয়ার্ড-থানা সম্মেলনে গত বছরের ২৬ অক্টোবর খিলগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা দলটাকে বাঁচান। টাকা-পয়সার লেনদেন বন্ধ করেন। কমিটি করতে টাকা লাগবে- এটা বিএনপিতে হতে পারে। আওয়ামী লীগ এটা প্র্যাকটিস (চর্চা) করতে পারে না। টাকা-পয়সা নিয়ে মনোনয়ন, টাকা-পয়সা নিয়ে কমিটি গঠন এই প্র্যাকটিস চিরতরে বন্ধ করতে হবে- এটা শেখ হাসিনার নির্দেশ।’  

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, জন্মের ইতিহাসে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে সুসময় পার করছে। মাঠে শক্তিশালী বিরোধী দল নেই। সরকারবিরোধী আন্দোলন মোকাবিলা করতে হয় না। ক্ষমতাসীন দলের পদ-পদবিতে আসতে পারলে ‘প্রভাব’ খাটিয়ে অর্থবিত্তের মালিক হওয়া যায়। সে কারণে এই ‘সুসময়ে’ ‘ঝুঁকিমুক্ত’ এবং ‘নিশ্চিত লাভ’ বিনিয়োগ করছেন বিত্তশালী থেকে শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের

নেতারা। আবার কেউ কেউ নাশকতার মামলা, হত্যা মামলা থেকে বাঁচতে ‘খোলস’ পাল্টে টাকার বিনিময়ে ‘আওয়ামী’ তকমা লাগাচ্ছেন। এই সুযোগ করে দিচ্ছেন জেলা-মহানগর, উপজেলার শীর্ষ নেতা, এমপি এমনকি প্রভাবশালী কেউ কেউ। কমিটি গঠনে বাণিজ্যের অভিযোগ সাম্প্রতিক সময়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর দলের নীতিনির্ধারকরা নড়েচড়ে বসছেন। এখন থেকে অভিযোগ পেলেই ‘উভয়ের’ (যে বাণিজ্য করবে, যে অর্থ দেবে) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে আওয়ামী লীগ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়নের তাগিদ দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড। 

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগের সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যে বাণিজ্য করবে এবং যে টাকা দেবে উভয়ের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিক ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কিন্তু অভিযোগের সত্যতা থাকতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স অবস্থান।’ তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভাগের কোনো জেলা-উপজেলা বা মহানগরের কমিটিতে যদি বিতর্কিত ব্যক্তিদের নাম দেখি কিংবা অভিযোগ পাই তাহলে সঙ্গে সঙ্গে কমিটি থেকে বাদ দিয়ে দেব।’ 

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানিয়েছে, দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের আগে কমপক্ষে ৩৫টি জেলার সম্মেলন হয়েছে। এই জেলা কমিটিতে পদবাণিজ্য করা হয়েছে বলে কেন্দ্রে একাধিক অভিযোগ এসেছে। যারা বিএনপি-জামায়াত-শিবির করেছেন তারাই স্থানীয় নেতাদের ম্যানেজ করে কমিটিতে প্রবেশ করছেন।

আবার কখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, তারাও দলের সরাসরি জেলা-মহানগরে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসছেন। চট্টগ্রাম বিভাগ, ময়মনসিংহ বিভাগ, খুলনা বিভাগের জেলা কমিটিতে বিতর্কিত ব্যক্তিদের প্রাধান্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের থানা-ওয়ার্ড কমিটিতে টাকার বিনিময়ে ফ্রীডম পার্টি, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, রাজাকারের সন্তানদের সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে আনা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে খতিয়ে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। অভিযোগের সত্যতা মিললে বিতর্কিতদের তো কমিটিতে রাখা হবেই না, যারা এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রয়োজনে পদ-পদবি থেকে বাদ দেওয়া হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে কেন্দ্রে জমা পড়া দুটি জেলা কমিটিতে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ দুটি জেলা কমিটিতে সদস্য পদে তো বটেই, গুরুত্বপূর্ণ সম্পাদকীয় পদে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এমন ব্যক্তিদের পদে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে কেউ কখনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না থাকলেও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কমিটিতে নাম রাখা হয়েছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জেলা-উপজেলা, মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পাওয়ার মতো শত শত নেতা থাকে। কিন্তু কমিটিতে পদসংখ্যা নির্ধারিত। ফলে কেউ কেউ কাক্সিক্ষত পদ না পেয়ে মৌখিক অভিযোগ করেন। মৌখিক অভিযোগ নয়, যদি লিখিত অভিযোগ দেয়, সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কারণ ত্যাগী নেতা-কর্মীদের বাদ দিয়ে বিতর্কিতদের নিয়ে কমিটি করা হলে সেটা কেন্দ্র থেকে অনুমোদন পাবে না।’ 

গতকাল ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় তিনি দ্রুত জেলা-উপজেলা কমিটি সম্মেলনের তাগাদা দিয়ে বলেন, ‘নিজের লোক, আত্মীয়স্বজন দিয়ে কমিটি করা চলবে না। ত্যাগী, দুঃসময়ে যারা ছিল তাদের দিয়ে কমিটি করবেন। পদ না থাকলে কেউ সালামও দেবে না। মুখের দিকে চেয়ে নেতা বানাবেন না।’

জানা গেছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ গত বছরের নভেম্বরে ওয়ার্ড-ইউনিট ও থানা কমিটির সম্মেলন শেষ করে। কিন্তু এখনো কমিটি করতে পারেনি। তবে খসড়া তালিকা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। ওয়ার্ড-ইউনিট কমিটি গঠনের সময়ে ‘সমন্বয়’ কমিটি গঠন করে দিলেও এখন তাদের মতামত রাখা হচ্ছে না বলে অভিযোগ দক্ষিণের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে। শেষ মুহূর্তে কমিটি গঠন নিয়ে দুই নেতা এক হতে পারছেন না বলেও অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে শীর্ষ দুই নেতাকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘একজন বসবেন, আরেকজন বসবেন না। আবার না বসার অজুহাতে অসুস্থ হয়ে যাবেন- এটা হবে না। দুজন বসে কমিটিগুলো করেন।’

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ সূত্র জানিয়েছে, খসড়া তালিকায় পল্টনে ফ্রীডম মানিকের শিষ্য ও নিজ দলের দুই নেতাকে হত্যা মামলার আসামি, শাহবাগে শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ী ও নকল ওষুধ ব্যবসায় জড়িত, কোতোয়ালি থানায় একজন রাজাকারপুত্র এবং জমি ও দোকান দখলকারী, চকবাজারে ক্যাসিনোকান্ডে গ্রেফতার ব্যক্তি, ওয়ারীতে বিতর্কিত এক কাউন্সিলর, যাত্রাবাড়ীতে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, শাজাহানপুরে হত্যা মামলার আসামিসহ একাধিক বিতর্কিত ব্যক্তিকে দলের শীর্ষ পদের খসড়া তালিকায় রাখা হয়েছে। শ্যামপুর ও কদমতলীতে শীর্ষ পদে নাম প্রস্তাব করা হচ্ছে এক শিল্পপতির দুই ছেলেকে। যারা ২০১৮ সালের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেছেন।  গত বছর ৩০ জুলাইয়ে ইউনিট-ওয়ার্ড ও থানা সম্মেলন শেষ করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। উত্তরের কমিটি গঠনে তেমন কোনো অভিযোগ না উঠলেও দীর্ঘ সময়ে কমিটি গঠনের ব্যর্থতার গ্লানি নিতে হচ্ছে তাদের। তবে বিতর্কিত কেউ কেউ কমিটিতে স্থান পেতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন বলে জানা গেছে। শুধু আওয়ামী লীগই নয়, যুবলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, তাঁতী লীগ, শ্রমিক লীগের কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ পুরনো। গত বুধবার বাগেরহাট শেখ হেলাল উদ্দিন স্টেডিয়ামে জেলা যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, ‘এখন সময় এসেছে, আমাদের নিজেদের পরিবর্তন করার। চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে। টেন্ডারবাজি বন্ধ করুন। মাস্তানি-রংবাজি বন্ধ করুন। মানুষকে অত্যাচার নিপীড়ন করা যাবে না। বরং কোথাও অন্যায়-অবিচার দেখলে তার প্রতিবাদ করতে হবে। প্রকাশ্যে কথা দিচ্ছি, যুবলীগের পদ-পদবি পেতে হলে কোনো আর্থিক উপঢৌকন দিতে হবে না। আর্থিক সহায়তাও লাগবে না। সুতরাং আপনারা এই পবিত্র পদ-পদবি চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি অথবা অবৈধ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না।’

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম