রবিবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ০০:০০ টা
দেশব্যাপী শোডাউনে দুই দল

ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ

হিরো আলমের সঙ্গে নির্বাচনেও রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যবহার হয়েছে : ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার শুধু চাপার জোরে টিকে আছে। বারবার মিথ্যা কথা বলে মানুষকে তারা প্রতারিত করছে। দেশ বাঁচাতে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতেই হবে। তিনি আরও বলেন, এ সরকার হিরো আলমের কাছেও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পায়। তারা সেখানেও (উপনির্বাচনে) রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করেছে। হিরো আলম প্রমাণ করেছেন আওয়ামী লীগের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না।

গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কেন্দ্র ঘোষিত বিভাগীয় বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকাসহ সারা দেশে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো যুগপৎ এ কর্মসূচি পালন করে। গ্যাস, বিদ্যুৎ, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ এবং সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। সমাবেশ থেকে ১০ দফা দাবিতে আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি দেশের সব ইউনিয়নে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেন মহাসচিব। তিনি বলেন, ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসূচি শুরু করে পর্যায়ক্রমে উপজেলা-জেলা পর্যায়ে কর্মসূচি পালন করা হবে। তারপর চূড়ান্ত আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। ঢাকা মহানগরেও সে কর্মসূচি পালিত হবে। সে আন্দোলনের মাধ্যমেই জনগণ এই অবৈধ সরকারকে বিদায় করবে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এবং নগর বিএনপির উত্তর ও দক্ষিণের সদস্য সচিব আমিনুল হক ও রফিকুল আলম মজনুর পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আযম খান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবীর খোকন, দলের বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, বিএনপি নেতা মীর সরাফত আলী সপু, শিরিন সুলতানা, বিএনপি নেতা তাবিথ আউয়াল, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, বেনজির আহমেদ টিটু, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস প্রমুখ। রাজধানীর পাশাপাশি দেশের ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে গতকাল এ বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো। সকাল ১০টা থেকে নয়াপল্টন ও এর আশপাশের এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। বিভিন্ন ইউনিটের ছোট ছোট মিছিল নয়াপল্টনে আসতে থাকে। মোহাম্মদপুর থেকে ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা হাজী মো. ইউসুফ, আদাবর থানা থেকে আবুল কালাম আজাদ ও পল্লবী থানা এলাকা থেকে আলমগীর জাহান মিলন, বনানী থানা থেকে মাওলানা মোস্তফা কামাল সেলিম (হুজুর)-সহ বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড বিএনপির নেতারা এসব খণ্ড খণ্ড মিছিলের নেতৃত্ব দেন। নয়াপল্টনে জড়ো হয়ে তারা বিদ্যুতের দাম কমানোসহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।

এলডিপি : রাজধানীর পান্থপথে বিক্ষোভ মিছিল-পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, নূরুল আলম, ড. নেয়ামূল বশির, ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, এস এম মোরশেদ, অধ্যক্ষ স্যাকলায়েন, অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপিকা কারিমা খাতুন প্রমুখ।

গণফোরাম : রাজধানীর আরামবাগে গণফোরাম (একাংশ) ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টির বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বক্তব্য রাখেন গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল সর্দার চাখারী, গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, মহিউদ্দিন আবদুল কাদের প্রমুখ।

জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট : রাজধানীর বিজয়নগরে সমাবেশ করে সংগঠনটি। বক্তব্য রাখেন জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান, অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী, এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি প্রমুখ।

পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট : রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জোটের সমন্বয়কারী ও বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান, মাইনুদ্দিন মজুমদার, সৈয়দ ওমর ফারুক, আতিকুর রহমান, আফজাল হোসাইন মৃধা, হোসেন বাদশা, শেখ আলীম উল্লাহ আলীম, তোফায়েল আহমেদ, ওমর ফারুক।

১২-দলীয় জোট : বিজয়নগরে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, আবদুল গনি, শাহাদাত হোসেন সেলিম, মুহাম্মদ আবু তাহের, মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, আহসান হাবীব লিংকন। ঢাকার বাইরে অনুষ্ঠিত সব বিভাগের বিক্ষোভ সমাবেশ : বরিশাল : বরিশালে বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে মগের মুল্লুকে পরিণত করেছে। তারা দফায় দফায় সংবিধান সংশোধন করে অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে আছে। এ অবস্থায় জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে বিএনপি দেশের জনগণকে নিয়ে আন্দোলন করছে।

রাজশাহী : রাজশাহীর বিভাগীয় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, এ সরকারের আর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই। ১৫ বছর আগে যারা ভোটার হয়েছে তারা আজও একটি ভোট দিতে পারেননি। আমিও ভোট দেওয়া ভুলেই গেছি। সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয় নগরীর সোনাদীঘি মোড়ে। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। নগর বিএনপি আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশার সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু ও হাবিবুর রহমান।

সিলেট : সিলেটে বিভাগীয় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী সেলিমা রহমান বলেন, দেশ এখন চরম ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে কোনো মানুষ ভোট কেন্দ্রে যায়নি। আর ২০১৮ সালে দিনের ভোট আগের রাতেই শেষ হয়ে যায়। এ সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি। বিএনপি সারা দেশে তেল, গ্যাস, বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাবেশ করছে। এ দাবি শুধু বিএনপির একার নয়, এটি জনগণের দাবি। বিকালে নগরীর রেজিস্ট্র্রারি মাঠে সিলেট মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল কাইয়ুম জালালি পংকির সভাপতিতে এবং মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী ও জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদের যৌথ সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা তাহসিনা রুশদীর লুনা, ড. মো. এনামুল হক চৌধুরী ও খন্দকার আবদুল মোক্তাদির, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এম নাসের রহমান, সমবায়বিষয়ক সম্পাদক জি কে গউস, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, সহ-ক্ষুদ্র ঋণবিষয়ক সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক, সহ-স্থানীয় সরকারবিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আক্তার, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী প্রমুখ।

খুলনা : খুলনার বিভাগীয় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগ, অবৈধ সংসদ বাতিল, নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন এবং নতুন নির্বাচন কমিশনের অধীনে সবার অংশগ্রহণে জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। খুলনার কেসিসি মার্কেটের সামনে কেডি ঘোষ রোডে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা। বক্তৃতা করেন কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মেহেদী আহমেদ রুমী, বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক সোহরাব উদ্দিন, অধ্যাপক ওবায়দুল ইসলাম, জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু, শামীমুর রহমান।

ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহে বিভাগীয় সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, টাকা ছাপিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে বর্তমান অবৈধ সরকার। গত দুই মাসে তারা ৫০ হাজার কোটি টাকা নতুন ছাপিয়েছে। এটা অব্যাহতভাবে চলতে পারে না। এমন অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে রাস্তায় আন্দোলন করে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করাতে হবে। বিকালে ময়মনসিংহ নগরীর পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট মাঠে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ কে এম শফিকুল ইসলাম। এ সময় সমাবেশটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু ওয়াহাব আকন্দ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু ও উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ওয়ারেস আলী মামুন ও শরীফুল আলম।

কুমিল্লা : কুমিল্লায় বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, সরকার পাঠ্যপুস্তককে বিকৃত করে শিক্ষার্থীদের ভুল ইতিহাস শিক্ষা দিচ্ছে। এই সরকার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্য গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। কুমিল্লা টাউন হল প্রাঙ্গণে গণসমাবেশটি হয়। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিনের সভাপতিত্বে গণসমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সায়েদুল হক সাইদ ও চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লার নেতারা।

রংপুর : রংপুরে বিভাগীয় সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান বলেন, জনগণ আজ ঐক্যবদ্ধ হয়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে। তারা এক মিনিটের জন্য শেখ হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। শেখ হাসিনা যদি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করে বিএনপি আন্দোলন করে যাবে। বিকালে রংপুর নগরীর গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে রংপুর বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামুর সভাপতিত্বে গণসমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলু, গ্রাম সরকার বিষয়ক সম্পাদক আনিসুজ্জামানসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।

সর্বশেষ খবর