শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শেখ হাসিনার আরেকটি চমক

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার আরেকটি চমক

অন্য রাজনীতিবিদদের ভাবনা যেখানে শেষ হয়, সেখান থেকে শুরু হয় শেখ হাসিনার ভাবনা। অন্য রাজনীতিবিদরা চিন্তা করেন আজকের। আওয়ামী লীগ সভাপতি চিন্তা করেন আগামীকালের। অন্যরা সবকিছু দেখেন সামনে থেকে। শেখ হাসিনা সবকিছু দেখেন চারপাশ থেকে। এ ভিন্নতা তাঁকে করেছে অসাধারণ। অনন্য। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরের বেশি সময় ক্ষমতায়। ক্ষমতায় থাকার ম্যাজিক কী? এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকে অনেক কথাই বলবেন। কিন্তু টানা ক্ষমতায় থাকার আসল রহস্য হলো শেখ হাসিনার ম্যাজিক। তাঁর অনন্য ও দূরদর্শী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং প্রজ্ঞার জন্যই আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত গ্রহণে কতটা দূরদর্শী এবং ব্যতিক্রমী তার প্রমাণ এবার রাষ্ট্রপতি মনোনয়নে নতুন করে পাওয়া গেল। নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন? এ নিয়ে দেশজুড়ে নানা আলোচনা ছিল। সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতিদের তালিকা প্রকাশে দেশের গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ড. মশিউর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নাম ঘুরে-ফিরে এসেছে বারবার। আওয়ামী লীগের নেতারাও নতুন রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে ছিলেন অন্ধকারে। এমনকি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকও জানতেন না নতুন রাষ্ট্রপতির নাম। গত বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে নেতা-কর্র্মীদের নিয়ে ঘরোয়া আলাপচারিতায় বসেছিলেন ওবায়দুল কাদের। ওই আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের একজন জানালেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে কিছু তথ্য দিচ্ছিলেন। জানাচ্ছিলেন, এমন একজন ব্যক্তি যিনি এমপি নন, আমলা নন, কিন্তু আওয়ামী লীগের। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে বলেছিলেন, নেত্রী এই তিনটা পয়েন্ট দিয়েছেন। তুমি বলতে পার কে? ওবায়দুল কাদের বা নাছিম কেউই তিন সূত্রের উৎস ধরে নতুন রাষ্ট্রপতির নাম ‘আবিষ্কার’ করতে পারেননি। অর্থাৎ নতুন রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন, এ সম্পর্কে ১২ ফেব্রুয়ারি সকালের আগে আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই কিছু জানতেন না। কৌশলগত কারণেই শেখ হাসিনা নামটি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত গোপন রেখেছেন। ২০০৯ সাল থেকেই তিনি রাজনৈতিক কৌশলগুলো এভাবেই গোপন রাখছেন। যে কারণে তাঁর কৌশল অব্যর্থ হয়ে উঠেছে। তাঁর এ কৌশলেই বিরোধী দল পরাজিত। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। দলের নেতা থেকে তিনি রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর চমক এটিই প্রথম নয়। গত ১৪ বছরের রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে তিনি নানা চমক দেখিয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। ঐক্যফ্রন্টের সভায় নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের স্থির বিশ্বাস ছিল প্রধানমন্ত্রী সংলাপের দাবি প্রত্যাখ্যান করবেন। এটিই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ইস্যু করতে পারবে। সে লক্ষ্যেই তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব করে চিঠি পাঠায়। যথারীতি আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। তারা বললেন, কীসের সংলাপ। কোনো সংলাপ হবে না। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সংলাপের প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। শুধু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নয়, স্বাধীনতাবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করলেন। এ সংলাপ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকেই পাল্টে দিল। দলীয় সরকারের অধীনে, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের রেকর্ড হলো।

২০২০ সালের মার্চে করোনা প্রকোপে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল বিশ্বজুড়ে। বাংলাদেশেও লকডাউন ঘোষিত হলো। কিন্তু লকডাউনের চেয়েও বড় চমক দিলেন শেখ হাসিনা। তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় প্রদত্ত নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করে বেগম জিয়াকে জামিন দিলেন। এর ফলে জেল থেকে ‘ফিরোজা’য় থাকার অনুমতি পেলেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। পরে জানা গেল বেগম জিয়ার ছোটভাই, বোন গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাদের অনুরোধে প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক উদারতায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। যিনি তাঁকে গ্রেনেড মেরে শুধু রাজনীতি নয়, পৃথিবী থেকে চিরবিদায় করতে চেয়েছিলেন, তাঁর প্রতি এমন উদারতা এক বিরল ঘটনা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এ কৌশলী সিদ্ধান্ত বিএনপির রাজনীতিকে এক দ্বিধান্বিত রেখায় দাঁড় করিয়েছে। এ সিদ্ধান্ত যেমন চমকপ্রদ ছিল, তেমনি এ ব্যাপারেও আওয়ামী লীগের নেতারা ছিলেন অন্ধকারে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে বেগম জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ায় মারা যান। এ সময় বিএনপি ২০১৪ সালের নির্বাচন বাতিল এবং নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে। অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও এবং সহিংসতায় জনজীবন দুর্বিষহ। এর মধ্যেই প্রটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী চলে যান গুলশানে। বেগম জিয়াকে সান্ত্বনা দিতে। বেগম জিয়া তখন ঘোষণা দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী গুলশানের অফিসে গেলে মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছোট গেট দিয়েও দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ভিতরে প্রবেশের সৌজন্যতা দেখানো হয়নি। সেদিন শেখ হাসিনার এই চমক তাঁকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। বেগম জিয়া এবং তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের এরকম অসৌজন্যমূলক আচরণে হতবাক হয়ে যায় গোটা দেশ। বিএনপির ওই লাগাতার আন্দোলনের অপমৃত্যুর জন্য এ ঘটনা বহুলাংশে ভূমিকা রেখেছে। ২০১৪ সালে আকস্মিকভাবে বেগম জিয়াকে টেলিফোন করে তাঁকে গণভবনে চায়ের নিমন্ত্রণ জানানো ছিল বাংলাদেশের রাজনীতির আরেক টার্নিং পয়েন্ট। আরেক চমক। ওই সাহসী সিদ্ধান্ত জনমতকে বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে নিয়ে যায়। ওই নির্বাচনের আগে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে ‘সর্বদলীয় নির্বাচনকালীন সরকার’ গঠনের সিদ্ধান্ত ছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরেকটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। বিএনপির অনেক নেতাই এখনো বলেন, ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ছিল বিএনপির মহাভুল। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বারের মতো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করেই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বিডিআর বিদ্রোহ সরকারের জন্য এক বড় সমস্যা হিসেবে সামনে আসে। এ সময় শেখ হাসিনা একক সিদ্ধান্তে সেনানিবাসে দরবার হলে গিয়ে সেনা কর্মকর্তাদের মুখোমুখি হন। তাদের উদ্দেশে বক্তৃতা দেন। অনেক উত্তেজনা ঠান্ডা মাথায় সামাল দেন। তার সঙ্গে ছিলেন তৎকালীন কৃষিমন্ত্রী এখন সংসদ উপনেতা, বেগম মতিয়া চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর ওই সিদ্ধান্তে চমক তো ছিলই, সঙ্গে ছিল সাহসিকতা। গত ১৪ বছরে দেশের রাজনৈতিক ঘটনাবলি নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে এরকম বহু চমকের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে। যেসব চমকের সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক তাৎপর্য রয়েছে। এটি আসলে এক ধরনের রাজনৈতিক কৌশল। এটা অনেকটাই ঝানু দাবাড়ুর প্রাজ্ঞ চালের মতো। যে চাল প্রতিপক্ষ আঁচ করতে পারে না। আর আওয়ামী লীগ সভাপতির কৌশল যেন প্রতিপক্ষ জানতে না পারে সে জন্য তাঁর পরিকল্পনা এবং সিদ্ধান্ত তিনি দলের কাউকে বলেন না। এক-এগারোর আগে এরকম বহু ঘটনা আমরা দেখেছি। শেখ হাসিনা একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে তাঁর বিশ্বস্ত, ঘনিষ্ঠ দু-একজনকে বলেছেন। ব্যস তারাই এটা ফাঁস করে দিয়েছেন। পুরো কৌশলটাই ভেস্তে গেছে। এভাবে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার প্রতারিত হয়েছেন। বিশ্বাসঘাকতার শিকার হয়েছেন। এক-এগারো এক্ষেত্রে সম্ভবত আওয়ামী লীগ সভাপতির সবচেয়ে বড় শিক্ষা। এক-এগারোর পর শেখ হাসিনা তাঁর কৌশল পরিবর্তন করেছেন। এখন তাঁর গুরুত্বপূর্ণ, স্পর্শকাতর সিদ্ধান্তগুলো যেমন গোপন থাকে, তেমনি সিদ্ধান্তে থাকে চমক। কেউ কেউ মনে করতেই পারেন নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন, এ নিয়ে গোপনীয়তার দরকার কী? অবশ্যই গোপনীয়তার দরকার ছিল। পাঠক লক্ষ্য করুন, রাষ্ট্রপতি হিসেবে গণমাধ্যমে যাদেরই নাম এসেছে তাদেরই বিতর্কিত করার চেষ্টা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ফেসবুক, ইউটিউবে কিছু ব্যক্তি এখন চরিত্র হননের খেলায় মেতেছে। নতুন রাষ্ট্রপতির নাম আগে জানাজানি হলে সেই নোংরামি শুরু হতো। তাছাড়া আওয়ামী লীগেও নানাজন নানাভাবে সিদ্ধান্ত পাল্টানোর জন্য দেনদরবার করত। একজন রাষ্ট্রপতি হলেন দেশের ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। তাঁকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত। শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন, একটি মহল তৎপর। তারা সবকিছুকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এ কারণেই তিনি এমন একজনকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে বেছে নিলেন, যার যোগ্যতা অসাধারণ কিন্তু তিনি অনালোচিত। কর্মদীপ্ত কিন্তু পাদপ্রদীপে নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে আচমকা। এ সিদ্ধান্তে ষড়যন্ত্রকারীদের সমস্যা হয়েছে। কারণ নতুন মহামান্যকে নিয়ে মিথ্যার বেসাতি সাজাতেও তাদের সময় লাগবে। সমস্যাও হবে। শেখ হাসিনার ‘চমক কৌশল’ই রাজনীতিতে তাঁকে দিয়েছে দার্শনিকের মর্যাদা। সামনে নির্বাচন এবং আন্দোলন। সেখানেও হয়তো দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীর আরও বড় চমক। সেই চমকেই কেটে যাবে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ।

সৈয়দ বোরহান কবীর, নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে