শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী

আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, আমরা দেশের জন্য ও এলাকার জন্য যে কাজ করেছি, তা যদি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তা হলে আমাদের ভোটের আর কোনো সমস্যা নেই। এ ক্ষমতা আর কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। আর যাই হোক ওই দানবদের (বিএনপি) হাতে জনগণকে আর তুলে দিতে পারি না, তুলে দেওয়া হবে না। তারা ক্ষমতায় এলে উন্নয়নের সব কাজ ধ্বংস করে দেবে। একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না, মঙ্গলও চায় না। দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করেছে, দেশকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, মানুষের অধিকার হরণ করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে জন্ম নেওয়া বিএনপিকেও ‘অবৈধ’ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশবাসীকেও বলব এই অবৈধ দলকে ‘অবৈধ’ হিসেবে দেখে প্রত্যাখ্যান করুন। শেখ হাসিনা বলেন, এখন দেখা যায় দেশে-বিদেশে গিয়ে ওরা (বিএনপি) হাহাকার করে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরে থেকে কেউ এসে একেবারে নাগরদোলায় করে তাদের (বিএনপি) ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে, সেই স্বপ্নে তারা বিভোর। হয়তো এক সময় তারা সেটা করতে পেরেছে দালালি করে। কিন্তু এখন আর সেই দালালি করে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই, পারবে না। কারণ দেশের মানুষ দেশ সম্পর্কে এখন অনেক জানে। যারা (বিএনপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে দেশের স্বার্থ বিদেশিদের কাছে বিকিয়ে দেয়, যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করে তারা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে কীভাবে? বিএনপি-জামায়াত জোটের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে তারা সরকার উৎখাতের হুমকিসহ নানা কথা বলছে। আর দেশের কিছু মানুষ আছে যারা অসময়ে নীরব থাকে, সুসময়ে সরব হয়। অথচ এই বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে আমরা রাজপথে একটা মিছিল-মিটিং করতে পারিনি। তাদের ছাত্রদল-যুবদল ক্যাডার ও পুলিশের হাতে কী ভয়াবহ অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে আমাদের নেতা-কর্মীদের। বিএনপি সরকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর যে অত্যাচার করেছে, আওয়ামী লীগ সরকার তার কিছুই করেনি।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। এখন তারা আন্দোলন করবে, সরকার উৎখাত করবে। অনেক কিছু বলে বেড়াচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপি খুব হম্বিতম্বি করেছে। তারা মিছিল-মিটিং করেছে আমরা বাধা দিইনি। কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ তো একটা মিছিল-মিটিংও করতে পারেনি। অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন করেছে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর। তারপরও আমরা কিন্তু প্রতিশোধ নিতে যাইনি। বিএনপি-জামায়াত আমাদের ওপর যা করেছে, আমরা তার কিছুই করিনি। আমরা কোনো প্রতিশোধ নিতে যায়নি, আমরা দেশের উন্নয়নের দিকেই নজর দিয়েছি। দেশের জনগণের জন্য কাজ করেছি বলেই গত ১৪ বছরে পুরো দেশের চেহারাই পাল্টে গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব অগ্নিসন্ত্রাসী, লুটেরা, দুর্নীতিবাজ, জঙ্গিবাদী ও অর্থপাচারকারীদের ব্যাপারে দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। দলের নেতা-কর্মীদেরও বলব- তাদের (বিএনপি-জামায়াত) এই ভয়াল অগ্নিসন্ত্রাস, কুকর্মগুলো দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। আমরা খালেদা জিয়ার দুই পুত্রের পাচারকৃত প্রায় ৪০ কোটি টাকা ফেরত এনেছি। এদের আরও অনেক অর্থ বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক জব্দ করেছে, সেসব ফেরত আনার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে চলছে। বাংলাদেশকে আর কেউ ভিক্ষুকের জাতি কিংবা হাত পেতে চলা জাতি হিসেবে মনে করে না। বরং সারা বিশ্বই এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে মনে করে। আমরা যখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করি তখন বিএনপি নেতারা বলেছিলেন- খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ভালো না, বিদেশ থেকে সাহায্য পাওয়া যাবে না। কারণ বিএনপির নীতিই হচ্ছে দেশের মানুষকে ভিক্ষুকের জাতি দেখিয়ে বিদেশের কাছে হাত পেতে চলবে। আর আওয়ামী লীগের নীতি হচ্ছে বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে গড়ে তোলা, সেটাই আমরা করতে পেরেছি। আমাদের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেই আরও এগিয়ে যেতে হবে।

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা এনে দিয়েছিলেন। আর আমাদের সরকারের সময় বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। স্বাধীনতার পর দেশি-বিদেশি স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতায় যারা বিশ্বাস করে না তারা ভেবেছিল বাংলাদেশ কোনো দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না, উন্নতি করতে পারবে না। কিন্তু মাত্র সাড়ে তিন বছরেই বঙ্গবন্ধু দেশকে গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করেন, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী শক্রদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। নানা অপপ্রচার, অরাজকতা করেই যখন দেশের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি, তখনই তারা ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটাল। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ ২১ বছর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, ভাষার আন্দোলন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ এবং জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করার ইতিহাস সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। মানুষের সব অধিকার আদায়ের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু সবসময় ছিলেন সোচ্চার। অথচ সেই ভাষা আন্দোলনের সংগ্রাম থেকেই বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন রিপোর্ট নিয়ে ১৮ খণ্ডের বই প্রকাশের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশের নজির নেই যে একজন নেতার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট বই আকারে প্রকাশ করেছে। সেই রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর অসীম অবদানের কথা লেখা রয়েছে।

’৭৫-পরবর্তী ইতিহাস বিকৃতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়াউর রহমানের জন্ম কলকাতায়, বেড়ে ওঠা পাকিস্তানে। সে ভালো করে বাংলাই বলতে পারত না। সে কারণেই ইতিহাস বিকৃতি করে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণটি ইউনেস্কো কর্তৃক গত আড়াই হাজার বছরে বিশ্বের সব সামরিক-অসামরিক নেতার ভাষণের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণের স্বীকৃতি পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণটি যুগ যুগ ধরে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ শুনেছে, এখনো শুনছে। বিশ্বের আর কোনো নেতার ক্ষেত্রে এমন নজির নেই। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মাতৃভাষার চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে ইদানীং বাংলার সঙ্গে ইংলিশ মিলিয়ে বিজাতীয় ভাষার মতো কথা বলার সমালোচনা করে বলেন, ইদানীং দেখা যায় কেউ কেউ ইংরেজি এক্সসেন্টে কথা বলার চেষ্টা করে, যা শুনতেও জঘন্য। মাতৃভাষার পাশাপাশি অন্য ভাষা শিখতে কোনো অসুবিধা নেই। গ্লোবাল ভিলেজে ইংরেজি শিখতে পারেন, তবে নিজের মাতৃভাষার সুষ্ঠু চর্চা সবার করা উচিত। ভাষার উচ্চারণে আঞ্চলিকতা থাকবে এটা বিশ্ব স্বীকৃত। কিন্তু ইংরেজি স্কুলে পড়তে গিয়ে মাতৃভাষা বিকৃত করে বিজাতীয় ভাষায় বলার প্রচেষ্টা কেন? নিজের মাতৃভাষা শুদ্ধ করে বলার ব্যাপারে কারোর দৈন্যতা থাকার তো কথা না।

প্রতিবারের মতো গতকালও প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের কাছে নিজ নিজ জায়গা থেকে খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরো বিশ্বকে খাদ্য সংকটে ফেলে দিয়েছে। আমরাও এর বাইরে না। আমরা চাই খাদ্যের জন্য কারও কাছে হাত পাতব না, নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। পারলে অন্য দেশে খাদ্য পাঠাব। তিনি বলেন, আমাদের জমি আছে; উৎপাদনের সুযোগ আছে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না। একটা টমেটো গাছ হলেও লাগান, সাজনা গাছ লাগান, মরিচ গাছ লাগান। যা আপনার দরকার সেটাই লাগান। আপনাদের বাড়ির সামনে তো জায়গা আছে, ছাদে জায়গা আছে। অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপিকা ড. সাদেকা হালিম, নায়ক ফেরদৌস আহমেদ, দলীয় নেতা সেলিম মাহমুদ, নির্মল চ্যাটার্জি, শেখ বজলুর রহমান, হুমায়ুন কবির। সভা পরিচালনা করেন প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য কবি তারিক সুজাত।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে