শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী

আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, আমরা দেশের জন্য ও এলাকার জন্য যে কাজ করেছি, তা যদি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তা হলে আমাদের ভোটের আর কোনো সমস্যা নেই। এ ক্ষমতা আর কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। আর যাই হোক ওই দানবদের (বিএনপি) হাতে জনগণকে আর তুলে দিতে পারি না, তুলে দেওয়া হবে না। তারা ক্ষমতায় এলে উন্নয়নের সব কাজ ধ্বংস করে দেবে। একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না, মঙ্গলও চায় না। দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করেছে, দেশকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, মানুষের অধিকার হরণ করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে জন্ম নেওয়া বিএনপিকেও ‘অবৈধ’ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশবাসীকেও বলব এই অবৈধ দলকে ‘অবৈধ’ হিসেবে দেখে প্রত্যাখ্যান করুন। শেখ হাসিনা বলেন, এখন দেখা যায় দেশে-বিদেশে গিয়ে ওরা (বিএনপি) হাহাকার করে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরে থেকে কেউ এসে একেবারে নাগরদোলায় করে তাদের (বিএনপি) ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে, সেই স্বপ্নে তারা বিভোর। হয়তো এক সময় তারা সেটা করতে পেরেছে দালালি করে। কিন্তু এখন আর সেই দালালি করে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই, পারবে না। কারণ দেশের মানুষ দেশ সম্পর্কে এখন অনেক জানে। যারা (বিএনপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে দেশের স্বার্থ বিদেশিদের কাছে বিকিয়ে দেয়, যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করে তারা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে কীভাবে? বিএনপি-জামায়াত জোটের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে তারা সরকার উৎখাতের হুমকিসহ নানা কথা বলছে। আর দেশের কিছু মানুষ আছে যারা অসময়ে নীরব থাকে, সুসময়ে সরব হয়। অথচ এই বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে আমরা রাজপথে একটা মিছিল-মিটিং করতে পারিনি। তাদের ছাত্রদল-যুবদল ক্যাডার ও পুলিশের হাতে কী ভয়াবহ অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে আমাদের নেতা-কর্মীদের। বিএনপি সরকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর যে অত্যাচার করেছে, আওয়ামী লীগ সরকার তার কিছুই করেনি।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। এখন তারা আন্দোলন করবে, সরকার উৎখাত করবে। অনেক কিছু বলে বেড়াচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপি খুব হম্বিতম্বি করেছে। তারা মিছিল-মিটিং করেছে আমরা বাধা দিইনি। কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ তো একটা মিছিল-মিটিংও করতে পারেনি। অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন করেছে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর। তারপরও আমরা কিন্তু প্রতিশোধ নিতে যাইনি। বিএনপি-জামায়াত আমাদের ওপর যা করেছে, আমরা তার কিছুই করিনি। আমরা কোনো প্রতিশোধ নিতে যায়নি, আমরা দেশের উন্নয়নের দিকেই নজর দিয়েছি। দেশের জনগণের জন্য কাজ করেছি বলেই গত ১৪ বছরে পুরো দেশের চেহারাই পাল্টে গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব অগ্নিসন্ত্রাসী, লুটেরা, দুর্নীতিবাজ, জঙ্গিবাদী ও অর্থপাচারকারীদের ব্যাপারে দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। দলের নেতা-কর্মীদেরও বলব- তাদের (বিএনপি-জামায়াত) এই ভয়াল অগ্নিসন্ত্রাস, কুকর্মগুলো দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। আমরা খালেদা জিয়ার দুই পুত্রের পাচারকৃত প্রায় ৪০ কোটি টাকা ফেরত এনেছি। এদের আরও অনেক অর্থ বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক জব্দ করেছে, সেসব ফেরত আনার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে চলছে। বাংলাদেশকে আর কেউ ভিক্ষুকের জাতি কিংবা হাত পেতে চলা জাতি হিসেবে মনে করে না। বরং সারা বিশ্বই এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে মনে করে। আমরা যখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করি তখন বিএনপি নেতারা বলেছিলেন- খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ভালো না, বিদেশ থেকে সাহায্য পাওয়া যাবে না। কারণ বিএনপির নীতিই হচ্ছে দেশের মানুষকে ভিক্ষুকের জাতি দেখিয়ে বিদেশের কাছে হাত পেতে চলবে। আর আওয়ামী লীগের নীতি হচ্ছে বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে গড়ে তোলা, সেটাই আমরা করতে পেরেছি। আমাদের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেই আরও এগিয়ে যেতে হবে।

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা এনে দিয়েছিলেন। আর আমাদের সরকারের সময় বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। স্বাধীনতার পর দেশি-বিদেশি স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতায় যারা বিশ্বাস করে না তারা ভেবেছিল বাংলাদেশ কোনো দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না, উন্নতি করতে পারবে না। কিন্তু মাত্র সাড়ে তিন বছরেই বঙ্গবন্ধু দেশকে গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করেন, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী শক্রদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। নানা অপপ্রচার, অরাজকতা করেই যখন দেশের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি, তখনই তারা ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটাল। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ ২১ বছর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, ভাষার আন্দোলন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ এবং জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করার ইতিহাস সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। মানুষের সব অধিকার আদায়ের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু সবসময় ছিলেন সোচ্চার। অথচ সেই ভাষা আন্দোলনের সংগ্রাম থেকেই বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন রিপোর্ট নিয়ে ১৮ খণ্ডের বই প্রকাশের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশের নজির নেই যে একজন নেতার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট বই আকারে প্রকাশ করেছে। সেই রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর অসীম অবদানের কথা লেখা রয়েছে।

’৭৫-পরবর্তী ইতিহাস বিকৃতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়াউর রহমানের জন্ম কলকাতায়, বেড়ে ওঠা পাকিস্তানে। সে ভালো করে বাংলাই বলতে পারত না। সে কারণেই ইতিহাস বিকৃতি করে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণটি ইউনেস্কো কর্তৃক গত আড়াই হাজার বছরে বিশ্বের সব সামরিক-অসামরিক নেতার ভাষণের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণের স্বীকৃতি পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণটি যুগ যুগ ধরে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ শুনেছে, এখনো শুনছে। বিশ্বের আর কোনো নেতার ক্ষেত্রে এমন নজির নেই। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মাতৃভাষার চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে ইদানীং বাংলার সঙ্গে ইংলিশ মিলিয়ে বিজাতীয় ভাষার মতো কথা বলার সমালোচনা করে বলেন, ইদানীং দেখা যায় কেউ কেউ ইংরেজি এক্সসেন্টে কথা বলার চেষ্টা করে, যা শুনতেও জঘন্য। মাতৃভাষার পাশাপাশি অন্য ভাষা শিখতে কোনো অসুবিধা নেই। গ্লোবাল ভিলেজে ইংরেজি শিখতে পারেন, তবে নিজের মাতৃভাষার সুষ্ঠু চর্চা সবার করা উচিত। ভাষার উচ্চারণে আঞ্চলিকতা থাকবে এটা বিশ্ব স্বীকৃত। কিন্তু ইংরেজি স্কুলে পড়তে গিয়ে মাতৃভাষা বিকৃত করে বিজাতীয় ভাষায় বলার প্রচেষ্টা কেন? নিজের মাতৃভাষা শুদ্ধ করে বলার ব্যাপারে কারোর দৈন্যতা থাকার তো কথা না।

প্রতিবারের মতো গতকালও প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের কাছে নিজ নিজ জায়গা থেকে খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরো বিশ্বকে খাদ্য সংকটে ফেলে দিয়েছে। আমরাও এর বাইরে না। আমরা চাই খাদ্যের জন্য কারও কাছে হাত পাতব না, নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। পারলে অন্য দেশে খাদ্য পাঠাব। তিনি বলেন, আমাদের জমি আছে; উৎপাদনের সুযোগ আছে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না। একটা টমেটো গাছ হলেও লাগান, সাজনা গাছ লাগান, মরিচ গাছ লাগান। যা আপনার দরকার সেটাই লাগান। আপনাদের বাড়ির সামনে তো জায়গা আছে, ছাদে জায়গা আছে। অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপিকা ড. সাদেকা হালিম, নায়ক ফেরদৌস আহমেদ, দলীয় নেতা সেলিম মাহমুদ, নির্মল চ্যাটার্জি, শেখ বজলুর রহমান, হুমায়ুন কবির। সভা পরিচালনা করেন প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য কবি তারিক সুজাত।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

এই মাত্র | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা