শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী

আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, আমরা দেশের জন্য ও এলাকার জন্য যে কাজ করেছি, তা যদি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তা হলে আমাদের ভোটের আর কোনো সমস্যা নেই। এ ক্ষমতা আর কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। আর যাই হোক ওই দানবদের (বিএনপি) হাতে জনগণকে আর তুলে দিতে পারি না, তুলে দেওয়া হবে না। তারা ক্ষমতায় এলে উন্নয়নের সব কাজ ধ্বংস করে দেবে। একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না, মঙ্গলও চায় না। দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করেছে, দেশকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, মানুষের অধিকার হরণ করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে জন্ম নেওয়া বিএনপিকেও ‘অবৈধ’ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশবাসীকেও বলব এই অবৈধ দলকে ‘অবৈধ’ হিসেবে দেখে প্রত্যাখ্যান করুন। শেখ হাসিনা বলেন, এখন দেখা যায় দেশে-বিদেশে গিয়ে ওরা (বিএনপি) হাহাকার করে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরে থেকে কেউ এসে একেবারে নাগরদোলায় করে তাদের (বিএনপি) ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে, সেই স্বপ্নে তারা বিভোর। হয়তো এক সময় তারা সেটা করতে পেরেছে দালালি করে। কিন্তু এখন আর সেই দালালি করে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই, পারবে না। কারণ দেশের মানুষ দেশ সম্পর্কে এখন অনেক জানে। যারা (বিএনপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে দেশের স্বার্থ বিদেশিদের কাছে বিকিয়ে দেয়, যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করে তারা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে কীভাবে? বিএনপি-জামায়াত জোটের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে তারা সরকার উৎখাতের হুমকিসহ নানা কথা বলছে। আর দেশের কিছু মানুষ আছে যারা অসময়ে নীরব থাকে, সুসময়ে সরব হয়। অথচ এই বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে আমরা রাজপথে একটা মিছিল-মিটিং করতে পারিনি। তাদের ছাত্রদল-যুবদল ক্যাডার ও পুলিশের হাতে কী ভয়াবহ অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে আমাদের নেতা-কর্মীদের। বিএনপি সরকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর যে অত্যাচার করেছে, আওয়ামী লীগ সরকার তার কিছুই করেনি।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। এখন তারা আন্দোলন করবে, সরকার উৎখাত করবে। অনেক কিছু বলে বেড়াচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপি খুব হম্বিতম্বি করেছে। তারা মিছিল-মিটিং করেছে আমরা বাধা দিইনি। কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ তো একটা মিছিল-মিটিংও করতে পারেনি। অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন করেছে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর। তারপরও আমরা কিন্তু প্রতিশোধ নিতে যাইনি। বিএনপি-জামায়াত আমাদের ওপর যা করেছে, আমরা তার কিছুই করিনি। আমরা কোনো প্রতিশোধ নিতে যায়নি, আমরা দেশের উন্নয়নের দিকেই নজর দিয়েছি। দেশের জনগণের জন্য কাজ করেছি বলেই গত ১৪ বছরে পুরো দেশের চেহারাই পাল্টে গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব অগ্নিসন্ত্রাসী, লুটেরা, দুর্নীতিবাজ, জঙ্গিবাদী ও অর্থপাচারকারীদের ব্যাপারে দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। দলের নেতা-কর্মীদেরও বলব- তাদের (বিএনপি-জামায়াত) এই ভয়াল অগ্নিসন্ত্রাস, কুকর্মগুলো দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। আমরা খালেদা জিয়ার দুই পুত্রের পাচারকৃত প্রায় ৪০ কোটি টাকা ফেরত এনেছি। এদের আরও অনেক অর্থ বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক জব্দ করেছে, সেসব ফেরত আনার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে চলছে। বাংলাদেশকে আর কেউ ভিক্ষুকের জাতি কিংবা হাত পেতে চলা জাতি হিসেবে মনে করে না। বরং সারা বিশ্বই এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে মনে করে। আমরা যখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করি তখন বিএনপি নেতারা বলেছিলেন- খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ভালো না, বিদেশ থেকে সাহায্য পাওয়া যাবে না। কারণ বিএনপির নীতিই হচ্ছে দেশের মানুষকে ভিক্ষুকের জাতি দেখিয়ে বিদেশের কাছে হাত পেতে চলবে। আর আওয়ামী লীগের নীতি হচ্ছে বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে গড়ে তোলা, সেটাই আমরা করতে পেরেছি। আমাদের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেই আরও এগিয়ে যেতে হবে।

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা এনে দিয়েছিলেন। আর আমাদের সরকারের সময় বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। স্বাধীনতার পর দেশি-বিদেশি স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতায় যারা বিশ্বাস করে না তারা ভেবেছিল বাংলাদেশ কোনো দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না, উন্নতি করতে পারবে না। কিন্তু মাত্র সাড়ে তিন বছরেই বঙ্গবন্ধু দেশকে গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করেন, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী শক্রদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। নানা অপপ্রচার, অরাজকতা করেই যখন দেশের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি, তখনই তারা ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটাল। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ ২১ বছর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, ভাষার আন্দোলন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ এবং জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করার ইতিহাস সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। মানুষের সব অধিকার আদায়ের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু সবসময় ছিলেন সোচ্চার। অথচ সেই ভাষা আন্দোলনের সংগ্রাম থেকেই বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন রিপোর্ট নিয়ে ১৮ খণ্ডের বই প্রকাশের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশের নজির নেই যে একজন নেতার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট বই আকারে প্রকাশ করেছে। সেই রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর অসীম অবদানের কথা লেখা রয়েছে।

’৭৫-পরবর্তী ইতিহাস বিকৃতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়াউর রহমানের জন্ম কলকাতায়, বেড়ে ওঠা পাকিস্তানে। সে ভালো করে বাংলাই বলতে পারত না। সে কারণেই ইতিহাস বিকৃতি করে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণটি ইউনেস্কো কর্তৃক গত আড়াই হাজার বছরে বিশ্বের সব সামরিক-অসামরিক নেতার ভাষণের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণের স্বীকৃতি পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণটি যুগ যুগ ধরে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ শুনেছে, এখনো শুনছে। বিশ্বের আর কোনো নেতার ক্ষেত্রে এমন নজির নেই। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মাতৃভাষার চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে ইদানীং বাংলার সঙ্গে ইংলিশ মিলিয়ে বিজাতীয় ভাষার মতো কথা বলার সমালোচনা করে বলেন, ইদানীং দেখা যায় কেউ কেউ ইংরেজি এক্সসেন্টে কথা বলার চেষ্টা করে, যা শুনতেও জঘন্য। মাতৃভাষার পাশাপাশি অন্য ভাষা শিখতে কোনো অসুবিধা নেই। গ্লোবাল ভিলেজে ইংরেজি শিখতে পারেন, তবে নিজের মাতৃভাষার সুষ্ঠু চর্চা সবার করা উচিত। ভাষার উচ্চারণে আঞ্চলিকতা থাকবে এটা বিশ্ব স্বীকৃত। কিন্তু ইংরেজি স্কুলে পড়তে গিয়ে মাতৃভাষা বিকৃত করে বিজাতীয় ভাষায় বলার প্রচেষ্টা কেন? নিজের মাতৃভাষা শুদ্ধ করে বলার ব্যাপারে কারোর দৈন্যতা থাকার তো কথা না।

প্রতিবারের মতো গতকালও প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের কাছে নিজ নিজ জায়গা থেকে খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরো বিশ্বকে খাদ্য সংকটে ফেলে দিয়েছে। আমরাও এর বাইরে না। আমরা চাই খাদ্যের জন্য কারও কাছে হাত পাতব না, নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। পারলে অন্য দেশে খাদ্য পাঠাব। তিনি বলেন, আমাদের জমি আছে; উৎপাদনের সুযোগ আছে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না। একটা টমেটো গাছ হলেও লাগান, সাজনা গাছ লাগান, মরিচ গাছ লাগান। যা আপনার দরকার সেটাই লাগান। আপনাদের বাড়ির সামনে তো জায়গা আছে, ছাদে জায়গা আছে। অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপিকা ড. সাদেকা হালিম, নায়ক ফেরদৌস আহমেদ, দলীয় নেতা সেলিম মাহমুদ, নির্মল চ্যাটার্জি, শেখ বজলুর রহমান, হুমায়ুন কবির। সভা পরিচালনা করেন প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য কবি তারিক সুজাত।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর