শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী

আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আর দানবের হাতে তুলে দেওয়া হবে না জনগণকে

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেছেন, আমরা দেশের জন্য ও এলাকার জন্য যে কাজ করেছি, তা যদি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন তা হলে আমাদের ভোটের আর কোনো সমস্যা নেই। এ ক্ষমতা আর কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। আর যাই হোক ওই দানবদের (বিএনপি) হাতে জনগণকে আর তুলে দিতে পারি না, তুলে দেওয়া হবে না। তারা ক্ষমতায় এলে উন্নয়নের সব কাজ ধ্বংস করে দেবে। একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে গতকাল বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি দেশের মানুষের কল্যাণ চায় না, মঙ্গলও চায় না। দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করেছে, দেশকে দুর্নীতিবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, মানুষের অধিকার হরণ করেছে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে জন্ম নেওয়া বিএনপিকেও ‘অবৈধ’ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশবাসীকেও বলব এই অবৈধ দলকে ‘অবৈধ’ হিসেবে দেখে প্রত্যাখ্যান করুন। শেখ হাসিনা বলেন, এখন দেখা যায় দেশে-বিদেশে গিয়ে ওরা (বিএনপি) হাহাকার করে বেড়ায়। মনে হচ্ছে বাইরে থেকে কেউ এসে একেবারে নাগরদোলায় করে তাদের (বিএনপি) ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে, সেই স্বপ্নে তারা বিভোর। হয়তো এক সময় তারা সেটা করতে পেরেছে দালালি করে। কিন্তু এখন আর সেই দালালি করে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই, পারবে না। কারণ দেশের মানুষ দেশ সম্পর্কে এখন অনেক জানে। যারা (বিএনপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লোভে দেশের স্বার্থ বিদেশিদের কাছে বিকিয়ে দেয়, যারা অগ্নিসন্ত্রাস করে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করে তারা আবার ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে কীভাবে? বিএনপি-জামায়াত জোটের অশুভ তৎপরতা সম্পর্কে দেশবাসীকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আন্দোলনের নামে তারা সরকার উৎখাতের হুমকিসহ নানা কথা বলছে। আর দেশের কিছু মানুষ আছে যারা অসময়ে নীরব থাকে, সুসময়ে সরব হয়। অথচ এই বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকতে আমরা রাজপথে একটা মিছিল-মিটিং করতে পারিনি। তাদের ছাত্রদল-যুবদল ক্যাডার ও পুলিশের হাতে কী ভয়াবহ অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে আমাদের নেতা-কর্মীদের। বিএনপি সরকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর ওপর যে অত্যাচার করেছে, আওয়ামী লীগ সরকার তার কিছুই করেনি।

সরকারপ্রধান বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। এখন তারা আন্দোলন করবে, সরকার উৎখাত করবে। অনেক কিছু বলে বেড়াচ্ছে। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে বিএনপি খুব হম্বিতম্বি করেছে। তারা মিছিল-মিটিং করেছে আমরা বাধা দিইনি। কিন্তু বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ তো একটা মিছিল-মিটিংও করতে পারেনি। অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন করেছে আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর। তারপরও আমরা কিন্তু প্রতিশোধ নিতে যাইনি। বিএনপি-জামায়াত আমাদের ওপর যা করেছে, আমরা তার কিছুই করিনি। আমরা কোনো প্রতিশোধ নিতে যায়নি, আমরা দেশের উন্নয়নের দিকেই নজর দিয়েছি। দেশের জনগণের জন্য কাজ করেছি বলেই গত ১৪ বছরে পুরো দেশের চেহারাই পাল্টে গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব অগ্নিসন্ত্রাসী, লুটেরা, দুর্নীতিবাজ, জঙ্গিবাদী ও অর্থপাচারকারীদের ব্যাপারে দেশবাসীকে সচেতন থাকতে হবে। দলের নেতা-কর্মীদেরও বলব- তাদের (বিএনপি-জামায়াত) এই ভয়াল অগ্নিসন্ত্রাস, কুকর্মগুলো দেশের মানুষের সামনে তুলে ধরতে হবে। ক্ষমতায় থাকতে তারা দেশের সম্পদ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। আমরা খালেদা জিয়ার দুই পুত্রের পাচারকৃত প্রায় ৪০ কোটি টাকা ফেরত এনেছি। এদের আরও অনেক অর্থ বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক জব্দ করেছে, সেসব ফেরত আনার চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে চলছে। বাংলাদেশকে আর কেউ ভিক্ষুকের জাতি কিংবা হাত পেতে চলা জাতি হিসেবে মনে করে না। বরং সারা বিশ্বই এখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে মনে করে। আমরা যখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করি তখন বিএনপি নেতারা বলেছিলেন- খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ভালো না, বিদেশ থেকে সাহায্য পাওয়া যাবে না। কারণ বিএনপির নীতিই হচ্ছে দেশের মানুষকে ভিক্ষুকের জাতি দেখিয়ে বিদেশের কাছে হাত পেতে চলবে। আর আওয়ামী লীগের নীতি হচ্ছে বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে গড়ে তোলা, সেটাই আমরা করতে পেরেছি। আমাদের এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেই আরও এগিয়ে যেতে হবে।

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা এনে দিয়েছিলেন। আর আমাদের সরকারের সময় বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। স্বাধীনতার পর দেশি-বিদেশি স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতায় যারা বিশ্বাস করে না তারা ভেবেছিল বাংলাদেশ কোনো দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না, উন্নতি করতে পারবে না। কিন্তু মাত্র সাড়ে তিন বছরেই বঙ্গবন্ধু দেশকে গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করেন, তখনই স্বাধীনতাবিরোধী শক্রদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। নানা অপপ্রচার, অরাজকতা করেই যখন দেশের উন্নয়ন ঠেকাতে পারেনি, তখনই তারা ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটাল। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ ২১ বছর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, ভাষার আন্দোলন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ এবং জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করার ইতিহাস সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। মানুষের সব অধিকার আদায়ের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু সবসময় ছিলেন সোচ্চার। অথচ সেই ভাষা আন্দোলনের সংগ্রাম থেকেই বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন রিপোর্ট নিয়ে ১৮ খণ্ডের বই প্রকাশের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশের নজির নেই যে একজন নেতার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা সংস্থার রিপোর্ট বই আকারে প্রকাশ করেছে। সেই রিপোর্ট থেকেই স্পষ্ট ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর অসীম অবদানের কথা লেখা রয়েছে।

’৭৫-পরবর্তী ইতিহাস বিকৃতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়াউর রহমানের জন্ম কলকাতায়, বেড়ে ওঠা পাকিস্তানে। সে ভালো করে বাংলাই বলতে পারত না। সে কারণেই ইতিহাস বিকৃতি করে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণটি ইউনেস্কো কর্তৃক গত আড়াই হাজার বছরে বিশ্বের সব সামরিক-অসামরিক নেতার ভাষণের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণের স্বীকৃতি পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণটি যুগ যুগ ধরে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ শুনেছে, এখনো শুনছে। বিশ্বের আর কোনো নেতার ক্ষেত্রে এমন নজির নেই। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মাতৃভাষার চর্চার প্রতি গুরুত্বারোপ করে ইদানীং বাংলার সঙ্গে ইংলিশ মিলিয়ে বিজাতীয় ভাষার মতো কথা বলার সমালোচনা করে বলেন, ইদানীং দেখা যায় কেউ কেউ ইংরেজি এক্সসেন্টে কথা বলার চেষ্টা করে, যা শুনতেও জঘন্য। মাতৃভাষার পাশাপাশি অন্য ভাষা শিখতে কোনো অসুবিধা নেই। গ্লোবাল ভিলেজে ইংরেজি শিখতে পারেন, তবে নিজের মাতৃভাষার সুষ্ঠু চর্চা সবার করা উচিত। ভাষার উচ্চারণে আঞ্চলিকতা থাকবে এটা বিশ্ব স্বীকৃত। কিন্তু ইংরেজি স্কুলে পড়তে গিয়ে মাতৃভাষা বিকৃত করে বিজাতীয় ভাষায় বলার প্রচেষ্টা কেন? নিজের মাতৃভাষা শুদ্ধ করে বলার ব্যাপারে কারোর দৈন্যতা থাকার তো কথা না।

প্রতিবারের মতো গতকালও প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষের কাছে নিজ নিজ জায়গা থেকে খাদ্য উৎপাদনের আহ্বান জানান। তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পুরো বিশ্বকে খাদ্য সংকটে ফেলে দিয়েছে। আমরাও এর বাইরে না। আমরা চাই খাদ্যের জন্য কারও কাছে হাত পাতব না, নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। পারলে অন্য দেশে খাদ্য পাঠাব। তিনি বলেন, আমাদের জমি আছে; উৎপাদনের সুযোগ আছে। এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না। একটা টমেটো গাছ হলেও লাগান, সাজনা গাছ লাগান, মরিচ গাছ লাগান। যা আপনার দরকার সেটাই লাগান। আপনাদের বাড়ির সামনে তো জায়গা আছে, ছাদে জায়গা আছে। অনাবাদি ফেলে রাখা যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য অধ্যাপিকা ড. সাদেকা হালিম, নায়ক ফেরদৌস আহমেদ, দলীয় নেতা সেলিম মাহমুদ, নির্মল চ্যাটার্জি, শেখ বজলুর রহমান, হুমায়ুন কবির। সভা পরিচালনা করেন প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আবদুল আউয়াল শামীম। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য কবি তারিক সুজাত।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা
যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’
পাবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ‘পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতা’

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি
পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম