শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বিলাসী পণ্যে ঠেকানো যাচ্ছে না হুন্ডি

♦ বন্ধ করা গেলে সংকট অনেকটা কেটে যাবে ♦ আমদানির নামে হুন্ডিতে টাকা পাঠানোর কারণে সর্বনাশ হচ্ছে অর্থনীতির ♦ ডলারের অভাবে শিল্পকারখানার মালিকরা এলসি খুলতে পারছেন না ♦ কাঁচামালের অভাবে কলকারখানা বন্ধ হয়ে শ্রমিকরা চাকরি হারালে তৈরি হবে অস্থিতিশীলতা
শাহেদ আলী ইরশাদ
বিলাসী পণ্যে ঠেকানো যাচ্ছে না হুন্ডি

গাড়ি, মোটরসাইকেল, মোটর পার্টস, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী, বিভিন্ন ফলসহ বিলাসী পণ্য আমদানির নামে হুন্ডিতে টাকা পাঠানোর কারণে সর্বনাশ হচ্ছে অর্থনীতির। অল্প টাকার এলসি খুলে হুন্ডিতে বাকি টাকা পাঠানোর কারণে শিল্পকারখানার এলসিতে জটিলতা তৈরি হচ্ছে। নবাবপুরের ইলেকট্রনিক্স মার্কেটে ও গাড়ির বাজারেও একই ধরনের অভিযোগ উঠছে। ফল আমদানিতে অর্থ পাচার হচ্ছে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে। প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, ফল আমদানিতে প্রকৃত মূল্যের ২০ থেকে ২০০ ভাগ পর্যন্ত অতিরিক্ত দেখিয়ে এলসি করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব হুন্ডি বন্ধ করা গেলে সংকট অনেকটা কেটে যাবে। বর্তমান কঠিন অর্থনীতিতে ডলারের অভাবে শিল্পকারখানা মালিকরা এলসি খুলতে পারছেন না। স্বাভাবিক ব্যবসা-বাণিজ্য থমকে যাচ্ছে। অনেকে ব্যাংক ঋণ নিয়ে শিল্পকারখানা গড়ে তোলার জন্য এলসির অভাবে মালামাল আনতে পারছেন না। অন্যদিকে ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী আমদানির নামে টাকা পাচার হচ্ছে। এভাবে শিল্প স্থাপনে ব্যাঘাত হলে এবং কাঁচামালের অভাবে কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেলে শ্রমিকরা চাকরি হারাবে। এতে দেশে তৈরি হবে অস্থিতিশীলতা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের তথ্য বলছে, গত বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে চট্টগ্রাম ও মোংলা কাস্টম হাউস দিয়ে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে আনা সাত-আটটি চালানের কাগজপত্র জব্দ করেছেন গোয়েন্দারা। মিথ্যা ঘোষণায় আমদানি গাড়ির বেশির ভাগই বিলাসবহুল, দামি এবং নতুন। এসব গাড়ি আমদানিতে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কম মূল্য দেখিয়ে টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে। যুক্তরাজ্য থেকে থেকে নতুন মডেলের ১৩৩২ সিসির একটি মার্সিডিজ বেঞ্জ জিপ আমদানিকারক মূল্য ঘোষণা করেছেন ২৯ লাখ টাকা। কাস্টমস পরীক্ষা করে দেখেছে, আন্তর্জাতিক বাজারে গাড়িটির দাম প্রায় ৪০ লাখ টাকা। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ২০০০ সিসির গাড়ির মূল্য ঘোষণা করে ৪১ লাখ টাকা। গোয়েন্দারা বলেছেন, গাড়িটির শুল্কায়নযোগ্য মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা।

শুল্ক গোয়েন্দার তদন্তে এ রকম ৩০-৪০টি গাড়ি আমদানিতে টাকা পাচারের ঘটনা বেরিয়ে এসেছে। কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ৮ থেকে ১০টি চালানে এসব গাড়ি এনেছে যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর ও জার্মানি থেকে। গাড়ি ব্যবসায়ীরা জানান, দেশে আমদানি করা গাড়ির ২০ শতাংশ নতুন। গত বছর দেশে প্রায় ২৫ হাজার গাড়ি আমদানি হয়। এর মধ্যে ৫ হাজার নতুন গাড়ি আনা হয় জার্মানি, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশ থেকে। কিছু নতুন গাড়ি আসে জাপান থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার এক অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন, ১ লাখ ডলারের মার্সিডিজের দাম ঘোষণা করা হয় মাত্র ২০ হাজার ডলার। বাকি অর্থ পাঠানো হয় হুন্ডিতে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অভিনব কৌশলে অর্থ পাচার হচ্ছে। অর্থ পাচার রোধে বিলাসবহুল গাড়ি, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী, ফল আমদানি সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে। এগুলো অপরিহার্য় কোনো পণ্য নয় যে আমদানি বন্ধ রাখলে ক্ষতি হবে। রপ্তানি, রেমিট্যান্স ও বিদেশি বিনিয়োগ না বাড়ালে এ সংকট শিগগির কাটবে না।’

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর সূত্র বলছেন, বিদেশি ফল আমদানির আড়ালে অর্থ পাচারের রেকর্ড তৈরি করেছে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। ২০২২ সালে ৫ হাজার ১৭ কোটি টাকার ফল আমদানি হয়েছে; যা আগের বছরের চেয়ে প্রায় ৯৭ শতাংশ বেশি। ২০২১ সালে যা ছিল ২ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা।

এনবিআরসূত্র বলছেন, ফল আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে অর্থ পাচার হচ্ছে। ফল আমদানি নিরুৎসাহ করতে আমদানি শুল্ক বাড়ানোর জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বেশ কয়েকবার উদ্যোগ নিলেও এখনো কার্যকর হয়নি। এ পরিস্থিতিতে ফল আমদানি বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর সূত্র জানান, ফল আমদানির এলসি খোলা হলেও এসেছে সিগারেট। এলসি খোলা হয়েছে ৩ হাজার ডলারের (প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা), কিন্তু আমদানি করা হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকার। আরব আমিরাতে পাচার করা হয়েছে সেই টাকা। নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠানের নামে খোলা হিসাব যাচাই-বাছাই না করে এলসি করে পাঠাচ্ছে ব্যাংকগুলো। প্রতিবারই ফল আমদানির নাম করে পাঠানো হয়েছে টাকা। আর আমদানি করা হয়েছে সিগারেট।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেন, বেশি দামের পণ্য কম দামে এলসি খুলে বাকি অর্থ হুন্ডিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমদানি করা বিভিন্ন পণ্যে ২০ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত ওভার ইনভয়েস (আমদানি মূল্য বাড়িয়ে দেখানো) হয়েছে। ভারত থেকে আঙুর আমদানিতে এলসি খোলা হচ্ছে প্রতি কেজি ৯০ সেন্ট, সবুজ কমলা ও আনার ৭০ সেন্ট কেজিতে এলসি খোলা হচ্ছে। যেখানে ভারতের বাজারে সবচেয়ে ভালো মানের প্রতি কেজি আঙুর বিক্রি হচ্ছে গড়ে ৬০ রুপি, কমলা ৫০ রুপি। প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, আঙুর, কমলা ও আনার বেশি দামে আমদানি করা হচ্ছে। দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিল, নিউজিল্যান্ড ও আর্জেন্টিনা থেকে আপেল আমদানি করা হচ্ছে অতিরিক্ত দাম উল্লেখ করে। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন অনেক ফল উৎপাদন হচ্ছে। বিশেষ করে যেসব ফল আমদানি করা হচ্ছে, এগুলোও চাষ হচ্ছে। এখন দেশে উৎপাদিত ফল দিয়ে চাহিদা মেটানো সম্ভব। তাই চলমান সংকটের মধ্যে ফল আমদানি বন্ধ রাখা হোক।’

দেশে কনজিউমার ডিউরেবলস বা দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার্য ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজার ক্রমেই বড় হচ্ছে। গত পাঁচ বছরে এসব পণ্যের আমদানি বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। এর মধ্যে টিভি, ফ্রিজ ও এসি এবং মোটরসাইকেলের আমদানিও বেড়েছে। ২০২২ সালে মোটরসাইকেল আমদানি বেড়েছে আগের বছরের চেয়ে প্রায় ২০ শতাংশ। গত বছর আমদানি ও বিক্রি হয়েছে প্রায় ৫ লাখ ৯০ হাজার মোটরসাইকেল, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১ লাখ বেশি।

দেশে টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার ও রেফ্রিজারেটর কোম্পানিগুলোর চাহিদা মেটানোর সক্ষমতা থাকলেও এসব পণ্যও আমদানি করা হচ্ছে। দেশে ৬ হাজার কোটি টাকার রেফ্রিজারেটরের চাহিদা থাকলেও আমদানি করা ফ্রিজ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩৮০ কোটি টাকার। ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকার এয়াকন্ডিশনারের বাজারের ৩০ শতাংশ রয়েছে বিদেশি কোম্পানিগুলোর দখলে। ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকার টেলিভিশন বাজারের একটি অংশ বিদেশি কোম্পানিগুলোর দখলে। এ ছাড়া বিক্রি হচ্ছে আমদানিকৃত ওয়াশিং মেশিনসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স পণ্য।

মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ আমদানিও বেড়েছে। দেশে সব ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন হলেও থেমে নেই এসব পণ্য আমদানি। এসব পণ্য আমদানির জন্য এলসি খোলা হচ্ছে প্রকৃত মূল্যের চার ভাগের এক ভাগ দাম দেখিয়ে। বাকি অর্থ পাঠানো হচ্ছে হুন্ডিতে। রাজধানীর নবাবপুরে বিক্রি হচ্ছে এসব পণ্য। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফিন্যান্সিশয়াল ইন্টেগ্রিটির (জিএফআই) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আন্ডার ইনভয়েসিং এবং ওভার ইনভয়েসিংয়ের কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে বহির্বিশ্বের বছরে গড়ে ৭৫৩ কোটি ডলারের গরমিল রয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬০ হাজার কোটি টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ব্যবসায়ী নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ব্যবসায়ী নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ গোষ্ঠী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বিশেষ গোষ্ঠী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাকরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কাকরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত
ইরানে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে আটদিন ব্যাপী বইমেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে আটদিন ব্যাপী বইমেলা

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তিনদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় কমেছে শুঁটকি উৎপাদন
তিনদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় কমেছে শুঁটকি উৎপাদন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খুবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সড়ক অবরোধ
খুবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সড়ক অবরোধ

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি
শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল
আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে
জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা
কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা
এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন
প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন
পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু
নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান
অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ
গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ
ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড
ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড

৭ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ
বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা
জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'
'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট জয় বাংলাদেশের
১৫ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট জয় বাংলাদেশের

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী
ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর
সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭
সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল
ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস
এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা
তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা

১৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস
শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ
যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার
কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়
যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান
দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান

১১ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল
এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ
সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা
সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’
কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’

নগর জীবন

বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক
আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক

নগর জীবন

কঠোর অবস্থানে ঢাকা
কঠোর অবস্থানে ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি
বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে
অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের
মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ
পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা কখনোই নেতিবাচক ক্রিকেট খেলিনি : মিরাজ
আমরা কখনোই নেতিবাচক ক্রিকেট খেলিনি : মিরাজ

মাঠে ময়দানে

‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা
‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা

শোবিজ

সাবেক পৌর মেয়র গ্রেপ্তার
সাবেক পৌর মেয়র গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্বাগতার নতুন পরিচয়
স্বাগতার নতুন পরিচয়

শোবিজ