শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

আজ জাতীয় ভোটার দিবস

ফ্যাক্টর তরুণ ভোটাররাই

গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাক্টর তরুণ ভোটাররাই

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে ভোটের হিসাবনিকাশ। আসন্ন নির্বাচনে ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াবেন ৩ কোটির বেশি তরুণ ভোটার। যাদের বসয় এখন ১৮ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। বর্তমান সরকারের তিন মেয়াদে হওয়া নতুন ভোটাররাই আগামী নির্বাচনে জয়-পরাজয় নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখতে যাচ্ছেন। ১৮ থেকে ২৯ বছরের এসব ভোটারের সমর্থনেই ঠিক হবে ক্ষমতায় বসবে কোন দল। তাই তরুণ ভোটারের চিন্তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন ভাবনা শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। সেভাবেই তৈরি হচ্ছে আসন্ন নির্বাচনের ইশতেহার। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়নেও এবারে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে তারুণ্যকে। এদিকে আজ পঞ্চমবারের মতো সারা দেশে পালিত হবে জাতীয় ভোটার দিবস। এবার ভোটার দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘ভোটার হব নিয়ম মেনে, ভোট দেব যোগ্যজনে’। সেই সঙ্গে আজ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। সে তালিকা দিয়ে অনুষ্ঠিত হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এখন সারা দেশে ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯০ লাখের বেশি। আজ ইসি নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য প্রকাশ কবে। নির্বাচন কমিশনের হিসাব মতে, দেশের ১৮ থেকে ২৯ বছরের ভোটারের সংখ্যা ৩ কোটি ৮ লাখ ১৩ হাজার ২৪৪; তারা দেশের মোট ভোটারের প্রায় ২৫.৮৫ শতাংশ। এর মধ্যে প্রায় ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৭ হাজার তরুণ এবারই প্রথম সংসদ নির্বাচনে ভোট দেবেন। যারা দেশের মোট ভোটারের ১৬ শতাংশের বেশি। এ কারণে তারাই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন। এ ছাড়া ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচনের পর থেকে গত ১৪ বছরে ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছেন ৩ কোটি ৭২ লাখ ৫২ হাজার ৮১৫ জন তথা ৩২.৭৭ শতাংশ; তাদের বয়স এখন ১৮ থেকে ৩৩ বছরের মধ্যে।

নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ী, গত ১ মার্চ পর্যন্ত খসড়া হিসাবে দেশে ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৯৫ হাজার ৬৮ জন। এর মধ্যে ১৮ থেকে ২১ বছর বয়সী ৮৪৬৫২৫৫ জন। ২২ থেকে ২৫ বছর বয়সী ১১২২২৫৪৮ জন। ২৬ থেকে ২৯ বছর বয়সী ১১১২৫৩৪১ জন। এ ছাড়া ৩০ থেকে ৩৩ বছর বয়সী ভোটার ১০৩২৪১৭৮ জন। ৩৪ থেকে ৩৭ বছর বয়সী ভোটার ১৪৪৩২০১৩ জন। ৩৮ থেকে ৪১ বছর বয়সী ভোটার ১২২০৮২০৫ জন। ৪২ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ভোটার ১০৬২৮৫১৬ জন। ৪৬ থেকে ৪৯ বছর বয়সী ভোটার ৬৩৬৫০৬৭ জন। ৫০ থেকে ৫৩ বছর বয়সী ভোটার ৮২৬৯৯৮৫ জন। ৫৪ থেকে ৫৭ বছর বয়সী ভোটার ৬৭০৪৪৬৫ জন। ৫৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী ভোটার ৩৯৮০৫২৮ জন এবং ৬০ বছরের বেশি বয়সী ভোটারের সংখ্যা ১৭৭৯৫২৭৮ জন। ইতোমধ্যে সারা দেশে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শেষ হয়েছে। আজ নতুনদের যুক্ত করে এবং মৃতদের বাদ দিয়ে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি। বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত নবম সংসদ নির্বাচনের পর যারা ভোটার হয়েছেন, তাদের আমরা তরুণ ভোটার হিসেবেই বিবেচনা করতে পারি। নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ২০০৮ সালে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর থেকে ১৪ বছরে দেশে ভোটার বেড়েছে ৩ কোটি ৮১ লাখ ৮ হাজার ৬৫ জন তথা ৩১.৯৭ শতাংশ; ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচনের সময় দেশে ভোটার ছিল ৮ কোটি ১০ লাখ ৮৭ হাজার ৩ জন। বর্তমানে খড়সা ভোটার ১১ কোটি ৯১ লাখ ৯৫ হাজার ৬৮ জন। নির্বাচনে তরুণ ভোটারের প্রভাবের বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের দেশের ভোটগুলো মূলত দু-তিন ভাগে ভাগ হয়ে যায়। সেই ধারাবাহিকতা চলে আসছে, খুব বেশি হেরফের হয় না। তবে নতুন ভোটারের ক্ষেত্রে হেরফের হয়, এটা নির্ভর করে কোন দল, কত বেশি তরুণ ভোটার আকৃষ্ট করতে পারে তাদের নির্বাচনী ইশতেহারের মাধ্যমে। দেশের প্রধান দুই দলের ভোটের হারেও খুব বেশি তফাত নেই। তাই নির্বাচনে তরুণ ভোটাররা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াবেন।’

 

ভয়ভীতিহীন নির্বাচন করতে চায় ইসি : আহসান হাবিব খান

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, ভয়ভীতিহীন নির্বাচন ও নির্বিঘ্ন পরিবেশ করতে নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ তৎপর। নিজেদের মেয়াদের প্রথম বছরে এ পর্যন্ত যত নির্বাচন হয়েছে তাতে যেখানে বাধা, অনিয়মের অভিযোগ এসেছে সেখানেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। আজ জাতীয় ভোটার দিবস-২০২৩ উপলক্ষে গতকাল তিনি গণমাধ্যমের কাছে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। তিনি জানান, এ পর্যন্ত বর্তমান ইসির অধীনে পাঁচ শতাধিক নির্বাচন হয়েছে; যার সিহংভাগই ইভিএমে। এসব ভোটে নির্ভরযোগ্য কোনো অভিযোগ তো আসেইনি এবং সংক্ষুব্ধ কেউ আদালতেও দ্বারস্থ হয়নি। ইভিএমের নির্বাচনে ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোট দেওয়া প্রসারিত করেছে। নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রের গোপন কক্ষে অবাঞ্ছিত লোকের উপস্থিতি ও কেন্দ্রে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিকভাবে কয়েকজনকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

সব দলকে ভোটের আসার বিষয়ে ইসির আহ্বান বরাবরই অব্যাহত থাকে জানিয়ে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ভোটাধিকার মুখের কথা নয়, এটাকে অর্থবহ করতে আমাদের সব ধরনের উদ্যোগ, সর্বোচ্চ সদিচ্ছা থাকবে। আমরা চাই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনসহ সব নির্বাচন হোক অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক’।

তিনি বলেন, ভোটাররাও উৎসবমুখরভাবে কেন্দ্রে আসবেন, নিরাপদে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে ঘরে ফিরে যাবেন। ‘ভোটার দিবসেই শুধু নয়, আমরা সব সময় আশ্বস্ত করতে চাই-আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দিয়ে পালন করব। পাশাপাশি সবার সহযোগিতাও কামনা করি। ভালো নির্বাচনও উপহার দিতে সক্ষম হব।’ সাবেক এ সেনা কর্মকর্তা আশ্বস্ত করেন, ভোটে আসেন সবাই, প্রতিদ্বন্দ্বিতা হোক। গোলযোগ, সহিংসতা পরিহার করতে হবে; নির্বাচন কমিশনও অনিয়ম ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হলে ভোটের মাঠেও ভারসাম্য থাকবে। ভোটে সবার জন্য সমান সুযোগ থাকবে।

ভোটার, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট, গণমাধ্যমকর্মীসহ সংশ্লিষ্টদের ‘সেফটি’র বিষয়ে কমিশন বদ্ধপরিকর উল্লেখ করে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা সারা বছরই ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে কাজ করে যাচ্ছি। হালনাগাদে নির্ধারিত কর্মসূচির বাইরেও সারা বছরই যোগ্যরা ভোটার হতে পারছেন। ভোটার হওয়ার পাশাপাশি তাদের এনআইডি সেবাও সহজীকরণে সব ধরনের পদক্ষেপ রয়েছে। প্রত্যেক ভোটারের নাগরিক অধিকার তার ভোটাধিকার। এ অধিকার রক্ষায় আমাদের দিক থেকে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নিয়েছি এবং তা অব্যাহত থাকবে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশন শুধু ভালো নির্বাচন করব; কিন্তু যিনি বা যারা পরাজিত হবেন তিনি বা তারা সমালোচনায় মুখর হবেন তা সমীচীন নয়। নির্বাচনের গুণগত সংস্কৃতির বিকাশে ভোটার, দল, অংশীজনসহ সবার সহযোগিতা দরকার। ভোট নিয়ে কল্পনাপ্রসূত কোনো শঙ্কার বশবর্তী হয়ে নির্বাচন বর্জনের সংস্কৃতিও কাক্সিক্ষত নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

 

সব রাজনৈতিক দল ইসিকে আস্থায় নেওয়া উচিত : ইসি আলমগীর

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, আগামী সংসদ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। আমাদের পক্ষ থেকে যত রকম ব্যবস্থা নেওয়া দরকার নির্বাচন কমিশন থেকে আমরা নেব। পার্টিসিপেটরি নির্বাচন হবে বলে আমরা মনে করি। গতকাল তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের আমাদেরকে আস্থায় নেওয়া উচিত। কারণ আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এ পর্যন্ত যতগুলো নির্বাচন করেছি। কেউ বলতে পারবে না যে, আমরা কোনো পক্ষপাতিত্ব দেখিয়েছি। প্রত্যেকটা নির্বাচনই আমরা সুষ্ঠুভাবে করার চেষ্টা করেছি।

ভোট পড়ার হার কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, সেগুলোর নানারকম পরিস্থিতি ছিল। একটি বড় রাজনৈতিক দল কোনো নির্বাচনেই অংশগ্রহণ করছে না। স্বাভাবিকভাবেই তাদের যারা সাপোর্টার তারা তো ভোট দিতে আসেন না। এ জন্য ভোটের কাস্টিং কমে যাচ্ছে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারণে করোনার মধ্যে আমাদের কিছু নির্বাচন করতে হয়েছে। স্বাভাবিক কারণে তখন অনেকে ভয়ে ভোট দিতে আসেননি। এ ছাড়া উপনির্বাচনগুলো যখন হয়, উপনির্বাচনের মেয়াদ থাকে অল্প এবং এতে সরকারের কোনো পরিবর্তন হয় না। তাই ভোটদানে আগ্রহ কম থাকে। সামনের যে জাতীয় নির্বাচন হবে সে নির্বাচনে কিন্তু সরকার পরিবর্তন হতে পারে। সেই সুযোগ যেহেতু এখানে রয়েছে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যে দলকে ভোট দেবে, সেই দল সরকার গঠন করবে। তো সেক্ষেত্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে। যারা নির্বাচনে আসছে না তাদের নির্বাচনে আনার জন্য শেষ পর্যন্ত আপনাদের কোনো ভূমিকা থাকবে কি-না- জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনো আছে, শেষ পর্যন্ত থাকবে। বুঝতে হবে আমাদের ভূমিকাটা কী। আমরা আশাও করি যে, সবদল নির্বাচনে আসবে। কারণ আমাদের কাজ হলো নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন করা। আমরা যদি নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন করি, তাহলে সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসবে। ভোটার দিবসের বিষয়ে তিনি বলেন, ২০১৮ সাল থেকে আমরা এটি করে আসছি। আগে ১ মার্চ এ দিবসটি পালন করা হতো। এখন ২ মার্চ পালন করা হয়। এদিন যারা আগের ভোটার আছেন, যারা মারা গেছেন তাদের নাম কাটা, নতুন ভোটার হয়েছেন এটি হিসাব করে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। আগামী সংসদ নির্বাচনে কত ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন তা এদিন জানতে পারবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হল রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হল রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম