শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

দেশজুড়ে প্রতারণার জাল

নিঃস্ব হচ্ছে হাজারো মানুষ, আশ্রয়দাতা রাজনৈতিক দলের নেতা, মন্ত্রী-এমপিদের এপিএস
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
দেশজুড়ে প্রতারণার জাল

বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার আবদুল আলী ফকির গড়ে তুলেছেন একটি প্রতারক চক্র। চক্রটি ভুয়া ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে কয়লাসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রির নামে নারায়ণগঞ্জ, বাগেরহাটসহ সাত জেলার ব্যবসায়ীদের থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই চক্রের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১১টি মামলার খোঁজ পায় পুলিশ। এরা প্রতারণার কাজে বিভিন্ন সময় প্রায় অর্ধশত সিম ব্যবহার করেছে। র‌্যাব-৬ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে চক্রের হোতা আবদুল আলী ফকিরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। এদিকে প্রতারকদের ০১৮৯০-৩৬৮২১৯ ফোন নম্বরে কল দিলে কলার আইডিতে ভেসে ওঠে ‘বিকাশ প্রতারক’ এবং ০১৭৮২-৫১৬৮৪৮ ফোন নম্বরে কল করলে কলার আইডিতে দেখা যায় ‘বাটপাড় দালাল’ নামে সিমটি রেজিস্ট্রেশন করা। দুটি নম্বর একই ব্যক্তির। এদের প্রতারণার ধরন একটু অন্যরকম। কেউ পত্রিকায় জমি বা মূল্যবান জিনিস বিক্রির বিজ্ঞাপন দিলে প্রথমে ক্রেতা সেজে ফোন দেয়। এরপর ওই জমি দেখানো যাবে কি না জানতে চায়। যদি বলা হয় কেয়ারটেকার আছে সে দেখাবে। তখন জমির মালিকের কাছে কেয়ারটেকারের ফোন নম্বর চায়। পরে ওই কেয়ারটেকারকে ফোন করে বলে জায়গাটা দেখার জন্য সে রওনা দিয়েছে, এখন রাস্তায়। চলতি পথে তার গাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে। তার কাছে ক্রেডিট কার্ড আছে কিন্তু কোনো নগদ টাকা নেই। বিকাশে টাকা পাঠালে গাড়ি ঠিক করে এসে টাকা ফেরত দেবে। সরল বিশ্বাসে কেউ টাকা দেওয়ার পরই ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়। টাকা না পাঠালে শুরু করে উল্টো গালাগালি। এ ছাড়া আরও নানান কায়দায় প্রতারণা হয়েছে ওই দুটি ফোন নম্বর দিয়ে। গত এক বছরে সারা দেশে অন্তত ১৫১ জন প্রতারককে চিহ্নিত করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বলছে, একই ব্যক্তি বারবার প্রতারণা করছে। গ্রেফতারের পর কিছুদিন জেল খেটে জামিনে বেরিয়ে এসে ফের জড়ায় প্রতারণায়। ৬৪ জেলার মধ্যে নাটোর, মাগুরা আর ফরিদপুরে প্রতারকের সংখ্যা বেশি। নানান কৌশল আর প্রযুক্তিতে চলছে এদের প্রতারণা। আবার অনেক এলাকার সবাই প্রতারক। কোথাও কোথাও মামলা করলে হুমকিতে পড়েন প্রতারিতরা। এভাবে নিঃস্ব হচ্ছে হাজারো মানুষ। গ্রেফতার হলেও আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে আসে অপরাধীরা। অভিযোগ রয়েছে, প্রতারকদের আশ্রয়দাতা রাজনৈতিক দলের নেতা, মন্ত্রী-এমপিদের এপিএস। যে কারণে অনেক ক্ষেত্রে অসহায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম আশরাফুল ইসলাম বলেন, প্রতারণার ক্ষেত্রে সময়োপযোগী একটি বিশেষ আইন দরকার। যে আইনে দ্রুত বিচার সম্পন্ন করে শাস্তি দেওয়া শুরু হবে। তাহলে অপরাধীরা ভয় পেয়ে প্রতারণা থেকে বিরত থাকবে। তবে অবশ্যই বিদ্যমান আইনটি সময়োপযোগী করার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

ফরিদপুরের মধুখালী : মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পশ্চিমপাড়া গ্রামে ৬২ প্রতারককে চিহ্নিত করে সিআইডি। ওই গ্রামটি সম্পর্কে আশপাশ এলাকার বাসিন্দাদের ভাষ্য, আগে যাদের ছাপরা ঘর ছিল, সেখানে আজ পাকা দালান। তিন বেলা যাদের ভাত জুটত না, সেসব লোক বাজারে যায় ৩-৪ হাজার টাকা পকেটে নিয়ে। চাকরি, ব্যবসা বা অন্য কোনো পরিশ্রমের আয়ে এমন পরিবর্তন হয়নি। মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে অল্প সময়ের ব্যবধানেই অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে তারা। জেলা পুলিশের তথ্যানুযায়ী, ডুমাইনের পশ্চিমপাড়া গ্রামে প্রতারক চক্রের সদস্য সংখ্যা ৭৭। পাশের ডুমাইন গ্রাম মিলে এ সংখ্যা ৯৫। আশপাশের গ্রাম ও এলাকায়ও ছড়িয়ে পড়েছে চক্রের সদস্যরা। সিআইডির সিরিয়াস ক্রাইমের এসআই এমদাদুল কবিরের তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, ডুমাইনের পশ্চিমপাড়ার শাহারুপ শেখের বিরুদ্ধে ডিজিটাল প্রতারণার অভিযোগে মধুখালী থানায় দুটি মামলা থাকার তথ্য মিলেছে। এ ছাড়া ময়নাল শেখ, রতন শেখ, ওবায়দুল কাজী, সাগর কাজী, তপন শেখ, মেহেদী হাসান, মিঠুন শেখ, মিলন শেখ, আশরাফুল শেখ, ইলিয়াস শেখ, রিপন শেখ ও আবদুল কাদের শেখের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। মামলাগুলো সব ডিজিটাল প্রতারণার। ২০১৮ সাল থেকে গত মার্চ পর্যন্ত এসব মামলা হয়েছে। ২০২১ সালে রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার একটি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে মধুখালীর পশ্চিমপাড়া গ্রামের ৬২ প্রতারকের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা বের করে সিআইডি। গত বছরের ২৮ মার্চ তাদের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। এসআই এমদাদুল কবির বলেন, মধুখালীর ডুমাইনের পশ্চিমপাড়ার ৬২ জন ডিজিটাল প্রতারণার সঙ্গে জড়িত। তার মধ্যে আটজন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। তাদের জবানবন্দিতে মোট ৬৪ জনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া যায়।

নাটোরের লালপুর আর রাজশাহীর বাঘা : ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় একটি মামলা হয়। এরপর তদন্তে নেমে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম-দক্ষিণ বিভাগ অভিযান চালায় নাটোরে। ১ মার্চ সোহাগ, রিপন ইসলাম, সোহেল রানা ও লিটন আলী নামে চারজনকে গ্রেফতার করে। ডিবি জানায়, এরা মোবাইল ফোন হার্ডওয়্যার অ্যান্ড সফটওয়্যার ফিক্সিংয়ের কাজ খুব ভালোভাবে রপ্ত করেছে। নারীকণ্ঠে কথা বলার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে প্রতারণার ফাঁদ পাতে তারা। প্রতারণায় টার্গেট করে অনলাইন যোগাযোগমাধ্যম ইমো ব্যবহারকারী মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসীদের। নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমারিয়া ও রাজশাহীর বাঘা উপজেলার দুড়দুড়িয়া গ্রামের ৮০ ভাগ মানুষই প্রতারণার সঙ্গে জড়িত। নাটোর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমান বলেন, বিলমারিয়ার প্রতারকরা মূলত হ্যাকার গ্রুপ। এদের বাড়ি লালপুরে কিন্তু এরা সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতারণা করে। তবে দেশের যে কোনো স্থানে তাদের নামে মামলা হলে মামলার রিকুইজিশনে গ্রেফতার করা যায়। এতে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই।

যা আছে ফিঙ্গারপ্রিন্টের তথ্য বিশ্লেষণে : সারা দেশে গ্রেফতার আসামিদের ফিঙ্গারপ্রিন্টের নমুনা থানা কিংবা আদালত থেকে সংগ্রহ করে থাকে সিআইডির ফরেনসিক বিভাগ। ফরেনসিক ল্যাবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ১৪ আগস্ট পর্যন্ত তাদের ডাটা ব্যাংকে ২ লাখ ৪৩ হাজার ফিঙ্গারপ্রিন্টের তথ্য জমা হয়েছে। এসবের মধ্যে ঢাকায় যেসব ব্যক্তির ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ করা হয়েছে তাদের ৬০ শতাংশই এক অপরাধে বারবার জড়িয়ে পড়ে। অর্থাৎ প্রতারণা, চুরি, মাদক কিংবা ছিনতাইয়ে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে যায়, জামিনে বেরিয়ে আবার অপরাধ করে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রথাগত পদ্ধতিতে (ম্যানুয়াল) আঙুলের ছাপের তথ্য সংরক্ষণ করা হতো। পরে অটোমেটিক ফিঙ্গার আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে আসামিদের আঙুলের ছাপের সংরক্ষণ শুরু হয়। ১০ হাজারের বেশি আসামির আঙুলের ছাপ ডাটা ব্যাংকে থাকা ছাপের সঙ্গে একাধিকবার মিলেছে। এ মিলে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে তারা বারবার গ্রেফতার হচ্ছে।

কী আছে আইনে : সাধারণত প্রতারণার ক্ষেত্রে দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় মামলা অনেক বেশি প্রচলিত। এ ধারায় শাস্তি সর্বোচ্চ সাত বছর। পাশাপাশি অর্থদণ্ডেরও বিধান আছে।

দণ্ডবিধির ৪১৫ ধারায় বলা আছে : কোনো ব্যক্তি যদি অসৎ উদ্দেশ্যে কারও ওপর প্রভাব বিস্তার করে, তার কাছ থেকে কোনো কিছু আদায় করে সেটা ওই ব্যক্তির সম্মতি সাপেক্ষে হলেও প্রতারণা হবে। এ ছাড়া মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনেও প্রতারণার ঘটনায় মামলা করার সুযোগ রয়েছে। কারণ এ আইনের ২৭টি সম্পৃক্ত অপরাধের মধ্যে প্রতারণাও রয়েছে। এ আইনে সম্পদ ক্রোকসহ কঠিন শাস্তির কথা উল্লেখ রয়েছে। তবে সারা দেশে হাজারো প্রতারণার ঘটনা ঘটলেও মানি লন্ডারিং আইনে মামলার সংখ্যা খুবই কম। মানি লন্ডারিং আইনে করা মামলার তদন্তের ক্ষমতা পুলিশের একমাত্র সংস্থা সিআইডির। সংস্থাটির সূত্র বলছেন, শুধু প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় মানি লন্ডারিং আইনে মামলা হয়েছে শতাধিক।

প্রতারকদের আরেক গ্রাম : মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার গোয়ালদহ ও মহেশপুর নামে দুটি গ্রামের ১৩৫ প্রতারকের ব্যাপারে তথ্য পায় পুলিশ। এরা গ্রামে বসেই বিকাশের মাধ্যমে দেশজুড়ে প্রতারণার জাল বিস্তার করেছে। পুলিশ বলছে, ২০২১ সালের ১ থেকে ৮ জুন পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরের ইপিজেড ও হালিশহর এলাকার শতাধিক বিকাশ গ্রাহক প্রতারণার শিকার হন। একের পর এক অভিযোগের পর তদন্তে নেমেই মাগুরার ওই দুটি গ্রামের খোঁজ পাওয়া যায়। সেখানে তদন্তসংশ্লিষ্টরা গিয়ে দেখে, গোয়ালদহ ও মহেশপুর গ্রামে পুকুরপাড়ে বা পাটের ক্ষেতে মাচার মতো কিছু টংঘর আছে। অধিকাংশ যুবকই সেই টংঘরে আড্ডা দেয়। যাদের বয়স ১৫ থেকে ৩০ বছর। তারা সেখানে বসেই একের পর এক মানুষকে বিকাশ বা রকেটের কর্মকর্তা সেজে ফোন করে। এরপর গ্রাহকদের কাছ থেকে পিন কোড হাতিয়ে নেয়। দুটি গ্রামে এমন সাত-আটটি চক্র রয়েছে। শ্রীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গনি এই প্রতিবেদককে বলেন, অনলাইনের কারণে প্রতারণা একসময় ব্যাপক আকার ধারণ করেছিল, প্রশাসনের তৎপরতায় এখন তা কিছুটা কমেছে। এখন ওই দুই গ্রাম অনেকটা পুলিশ পাহারায় থাকে। সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেন, মানুষের সংখ্যা যত বাড়বে, সামাজিক সমস্যাও বাড়বে। কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতার কারণে প্রতারণার মতো অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা