শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

ভোটের আগে যত কূটনৈতিক তৎপরতা

ঢাকায় আওয়ামী লীগের সাক্ষাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে, ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠক বিএনপির, বিদেশেও দুই দল বাড়িয়েছে যোগাযোগ
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের আগে যত কূটনৈতিক তৎপরতা

নির্বাচন ঘনিয়ে আসতেই শুরু হয়েছে কূটনৈতিক তৎপরতা। নির্বাচন নিয়ে দেশের ভিতরে-বাইরে আগ্রহ থেকেই চোখে পড়ার মতো কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়েছে। প্রকাশ্যে ও আড়ালে বৈঠক চলছে হরহামেশা। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দুই দল শামিল হয়েছে এই কূটনৈতিক মিশনে। সঙ্গে যোগ হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রভাবশালী দেশের বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ। আসছে নির্বাচন নিয়ে বৈশ্বিক এই আগ্রহ বড় দেশগুলোর মধ্যে এক ধরনের মেরুকরণও তৈরি করছে বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। জানা যায়, আসন্ন নির্বাচন নিয়ে সর্বশেষ গতকাল দুপুরে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের আমন্ত্রণে তার বাসভবনে মধ্যাহ্ন ভোজে অংশ নিয়েছে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে নেতারা এতে অংশ নেন। আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ফারুক খান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক শাম্মি আহমেদ, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য প্রফেসর মোহাম্মদ এ আরাফাত। দুই পক্ষের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে বৈঠকে ছিলেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কাউন্সিলর স্কট ব্রেন্ডন, রাজনৈতিক শাখাপ্রধান আরতুরো হাইনস, যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা ইউএসএআইডির সুশাসন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক টিম লিডার মেধাউই গিরি এবং যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের রাজনৈতিক কর্মকর্তা মেথিউ বেহ।

বৈঠক প্রসঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস টুইটার বার্তায় বলেছেন, সাক্ষাতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং বাণিজ্য, জনগণের মধ্যে সম্পর্ক, নিরাপত্তা সহযোগিতা পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ ভাগাভাগি করে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ কাজের পরিধি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার এক দিন পরই আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে এ বৈঠক হলো যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের। বৈঠক সূত্র জানায়, এতে নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের অবস্থান জানতে চেয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। অনানুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশার কথাও জানিয়েছেন দেশটির কূটনীতিকরা।

বিপরীত দিকে, গত বৃহস্পতিবার বিএনপির নেতাদের ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠক বিশেষ আলোচনার জন্ম দিয়েছে কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক মহলে। দীর্ঘ সময় ধরে বিএনপির সঙ্গে ভারতের কথিত বৈরিতার পর এই খোলামেলা আলোচনা আগ্রহের জন্ম দিয়েছে সব মহলেই। বৃহস্পতিবারের ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার বাসভবনে ওই নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন বিএনপির পাঁচ নেতা। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে নৈশভোজে যাওয়া অন্য নেতারা হলেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম।

ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে এই বৈঠক নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো পক্ষ থেকেই বক্তব্য-বিবৃতি দেওয়া না হলেও সূত্রের খবর, এ বৈঠকে তাদের মধ্যে আগামী নির্বাচন, আন্দোলনসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হয়। গুরুত্ব পায় ভারত ও বিএনপির মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়টিও। নৈশভোজে মূলত আগামী নির্বাচন ও আন্দোলন সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান জানতে চান ভারতীয় হাইকমিশনার। নির্বাচনে বিএনপি যাবে কি না জানতে চাইলে দলটির নেতারা সাফ জানিয়ে দেন- দলীয় সরকারের অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে যাবেন না। যত দিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা না হবে, তত দিন শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যাবে বিএনপি বলেও জানানো হয়। এ ছাড়া খোলামেলা আলোচনায় ভারতের সঙ্গে বিএনপির দলীয় সম্পর্কের উত্থান-পতন নিয়েও আলোচনা হয়েছে নৈশভোজে।

এ ছাড়া ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোও পাল্টাপাল্টি বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দলীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে। কূটনৈতিক সূত্র জানান, তারা আগামী নির্বাচন নিয়ে অবস্থান তৈরির জন্যই করেছে এ বৈঠক। কারণ সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে কোনো নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠায়নি ইইউ। ওই সময় আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছিল, বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন পর্যবেক্ষণ মিশন পাঠাবে না ইইউ। এবার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার ঘোষণা এসেছে ইতোমধ্যে।

১২ মার্চ সকালে ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির গুলশানের বাসভবনে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। ইইউভুক্ত সাত দেশের কূটনীতিক ও বাংলাদেশ প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সদস্য শ্যামা ওবায়েদ। দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির নেতৃত্বে ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন, ডেনমার্ক, নরওয়ের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতরা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে তারা সাফ জানিয়ে দেন, বর্তমান সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনে তারা অংশ নেবেন না।

এর আগে ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ইইউ কূটনীতিকরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে দলের একটি প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক করেন। কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে ইইউর বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর বিষয়ে বাজেটও বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইইউ থেকে বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর সিদ্ধান্তকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে স্বাগত জানানো হয়।

আগের দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টের কাউন্সিলর ডেরেক এইচ শোলের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে। সেখানেও আসে আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গ। গণভবনে অনুষ্ঠিত সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগামী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে। ইসি সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন। ইসির অধীনেই হবে নির্বাচন। একই দিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বরাত দিয়ে বাংলাদেশের সরকারি বার্তা সংস্থা জানায়, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ সমর্থনের কথা জানিয়েছে ভারত।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচন ঘনিয়ে এলেই বেড়ে যায় বাংলাদেশের রাজনীতি আর অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশি কূটনীতিকসহ প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে বড় দলগুলোর যোগাযোগ। কখনো কখনো তাদের উৎসাহী অবস্থান কূটনীতিকদের নাক গলানোর সুযোগ করে দেয়। সাম্প্রতিক সময়েও দেখা যাচ্ছে একই চিত্র। এবারের বিশেষত্ব বড় কূটনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে মেরুকরণ। কারণ ইতোমধ্যে পশ্চিমা দেশগুলোর পক্ষ থেকে চাপ সৃৃষ্টির চেষ্টা দেখা যাচ্ছে। আবার পশ্চিমা দেশগুলোর বিপরীতে থাকা চীনের রাষ্ট্রদূত ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপে কারও অধিকার নেই বলে প্রকাশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন। আর পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতায় রাশিয়ার পশ্চিমাবিরোধী ভূমিকা এখন চরম বাস্তবতা। আগামী  ডিসেম্বরে ভোট ঘনিয়ে এলেই এসব আরও প্রকাশ্য হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

সরকারদলীয় কূটনৈতিক দায়িত্বে থাকা একাধিক শীর্ষস্থানীয় সূত্র জানায়, বিশ্বের কাছে বার্তা দেওয়া হচ্ছে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাইছেন আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নেতৃত্ব। কূটনীতিকরাও চাইছেন একটা সুন্দর নির্বাচন। আওয়ামী লীগ তাদের সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছে। সেই সঙ্গে আসন্ন নির্বাচন যে এ সরকারের অধীনেই হবে এবং তৃতীয় মাধ্যমের কোনো প্রয়োজন নেই, সে কথাও স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা দূতাবাসের কূটনীতিকদের এ বিষয়ে সজাগ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে সূত্রগুলো। অন্যদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দেশের পরিস্থিতি, সরকারের বিভিন্ন ‘নেতিবাচক কর্মকান্ড’ ও দলের অবস্থান তুলে ধরতে দেশে-বিদেশে নানাভাবে বিএনপির কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করা হচ্ছে। জানা যায়, গত দুই মাসে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি হিসেবে বেশ কয়েকজন নেতা প্রভাবশালী কয়েকটি দেশ সফরও করেছেন। আসছে দিনগুলোতে তাদের এ ধরনের সফর ও বৈঠক বাড়বে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থানীয় নেতারা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি
সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি
ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা
ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা
ঈদ স্বাধীনতা দিবসে নিরাপত্তাঝুঁকি নেই
ঈদ স্বাধীনতা দিবসে নিরাপত্তাঝুঁকি নেই
নারীবান্ধব অবস্থা দেখতে পাই না
নারীবান্ধব অবস্থা দেখতে পাই না
নির্বাচন দেরি হলে ফ্যাসিস্ট মাথা চাড়া দেবে
নির্বাচন দেরি হলে ফ্যাসিস্ট মাথা চাড়া দেবে
আন্তর্জাতিক মানের ভোটে সহায়তা দিতে চায় ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোটে সহায়তা দিতে চায় ইইউ
কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান
কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান
প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর
প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর
কোরআনের আলোকে মানবাধিকার
কোরআনের আলোকে মানবাধিকার
সহযোগিতার বার্তা দিয়ে ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
সহযোগিতার বার্তা দিয়ে ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ কিনতে গিয়ে প্রতারিত ভারতীয় প্রতিরক্ষা সংস্থা, খোয়াল ৫৫ লাখ রুপি
যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ কিনতে গিয়ে প্রতারিত ভারতীয় প্রতিরক্ষা সংস্থা, খোয়াল ৫৫ লাখ রুপি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ইজিবাইক চালক খুন, গ্রেফতার ৪
কক্সবাজারে ইজিবাইক চালক খুন, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্কারকে নিয়ে কঙ্গনার 'তাচ্ছিল্য', তবে কি হতাশা থেকেই?
অস্কারকে নিয়ে কঙ্গনার 'তাচ্ছিল্য', তবে কি হতাশা থেকেই?

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাটকাসহ ৬ মণ মাছ এতিমখানায় বিতরণ
জাটকাসহ ৬ মণ মাছ এতিমখানায় বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ
ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ মাসের শিশুর হাত-পা ভেঙ্গে পালিয়েছে গর্ভধারিণী মা!
৮ মাসের শিশুর হাত-পা ভেঙ্গে পালিয়েছে গর্ভধারিণী মা!

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের নির্দেশনা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আটক আলোচিত সেই ওরি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আটক আলোচিত সেই ওরি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুষ নেওয়ার সময় অডিটর-হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আটক
ঘুষ নেওয়ার সময় অডিটর-হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছরের আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ টানছেন কেন, রিজভীর প্রশ্ন
১৬ বছরের আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের মধ্যে বিভেদ টানছেন কেন, রিজভীর প্রশ্ন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে উপহার দেওয়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চায় ফ্রান্স
যুক্তরাষ্ট্রকে উপহার দেওয়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চায় ফ্রান্স

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ
সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুন্দরবনে হরিণ শিকারে মহোৎসব, একদিনে ২০৫ কেজি মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারে মহোৎসব, একদিনে ২০৫ কেজি মাংস জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২২

৩৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দহগ্রাম সীমান্তে আবারও কাঁটাতার নির্মাণ চেষ্টা বিএসএফের
দহগ্রাম সীমান্তে আবারও কাঁটাতার নির্মাণ চেষ্টা বিএসএফের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে হামলায় জড়িত ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার
গণঅভ্যুত্থানে হামলায় জড়িত ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

৪৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে সরকার উদ্যোগী : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে সরকার উদ্যোগী : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সোনাদিয়ার ৯৪৬৭ একর জমি রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ
সোনাদিয়ার ৯৪৬৭ একর জমি রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি রেজিস্ট্রিতে জালিয়াতি: প্রতারক আটক, মুচলেকায় ছাড়লেন ইউএনও
জমি রেজিস্ট্রিতে জালিয়াতি: প্রতারক আটক, মুচলেকায় ছাড়লেন ইউএনও

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় চার ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় চার ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধু নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ ও সহিংসতার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন
ধর্ষণ ও সহিংসতার প্রতিবাদে কিশোরগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার এক কর্মকর্তার পদায়ন
ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার এক কর্মকর্তার পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৪ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৪ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জমজমাট ঈদবাজার
চট্টগ্রামে জমজমাট ঈদবাজার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বপন ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ১
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দহগ্রাম সীমান্তে ফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধা
দহগ্রাম সীমান্তে ফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউল আহসানকে নিয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন আইকেবি
জিয়াউল আহসানকে নিয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন আইকেবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, নইলে মামলা’
‘প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে, নইলে মামলা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেয়ার হুংকার
যুক্তরাষ্ট্রকে বেদনাদায়ক শাস্তি দেয়ার হুংকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে আরেকটি সাবমেরিন হস্তান্তর চীনের
পাকিস্তানকে আরেকটি সাবমেরিন হস্তান্তর চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে অভিযানের জবাবে মার্কিন জাহাজে পাল্টা হামলা হুতিদের
ইয়েমেনে অভিযানের জবাবে মার্কিন জাহাজে পাল্টা হামলা হুতিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবরুদ্ধ থাকার পর ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার
অবরুদ্ধ থাকার পর ডা. প্রাণ গোপাল দত্তের মেয়েকে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এফ৩৫ বিমানের নতুন চালান পেল ইসরায়েল
এফ৩৫ বিমানের নতুন চালান পেল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্টিওপরোসিস: হাড় ক্ষয় কেন হয়, সেরে ওঠার উপায় কী
অস্টিওপরোসিস: হাড় ক্ষয় কেন হয়, সেরে ওঠার উপায় কী

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বব‍্যাপী বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বব‍্যাপী বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী
দেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শরীর থেকে নাগার শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেললেন সামান্থা
এবার শরীর থেকে নাগার শেষ স্মৃতিটুকুও মুছে ফেললেন সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেন্ডারে কমিশন বাণিজ্য : শেখ সেলিমের সম্পদের খোঁজে দুদক
টেন্ডারে কমিশন বাণিজ্য : শেখ সেলিমের সম্পদের খোঁজে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ডে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান
রিমান্ডে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিকে যে নতুন হুঁশিয়ারি দিল যুক্তরাষ্ট্র
হুথিকে যে নতুন হুঁশিয়ারি দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচ বিদ্রোহীদের হামলায় ৯০ পাকিস্তানি সেনা নিহতের দাবি
বেলুচ বিদ্রোহীদের হামলায় ৯০ পাকিস্তানি সেনা নিহতের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক আগামীকাল
উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক আগামীকাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সম্পর্কে যা বললেন মোদি
পাকিস্তান সম্পর্কে যা বললেন মোদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের ‘শান্তিরক্ষী’ মানেই যুদ্ধ, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইউক্রেনে ন্যাটো জোটের ‘শান্তিরক্ষী’ মানেই যুদ্ধ, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ বিদেশে যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান
স্ত্রীসহ বিদেশে যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের চেয়ারম্যান বিচারপতি কাজী জিনাত হক
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের চেয়ারম্যান বিচারপতি কাজী জিনাত হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভেনেজুয়েলানদের তাড়ালেন ট্রাম্প
আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করে ভেনেজুয়েলানদের তাড়ালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি
বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজেকে ‘এখনও এ আর রহমানের স্ত্রী’ দাবি করে যা বললেন সায়রা বানু
নিজেকে ‘এখনও এ আর রহমানের স্ত্রী’ দাবি করে যা বললেন সায়রা বানু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারতকে হারাতে পারব, বাংলাদেশে এসেই বললেন হামজা
আমরা ভারতকে হারাতে পারব, বাংলাদেশে এসেই বললেন হামজা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অহংকারের কারণে হাসিনাকে খাবার রেখে পালাতে হয়েছে: টুকু
অহংকারের কারণে হাসিনাকে খাবার রেখে পালাতে হয়েছে: টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চাষিদের কান্না দেখার কেউ নেই
চাষিদের কান্না দেখার কেউ নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!
নাগরা জুতোর রাজনীতি, হাওয়াই চপ্পলের পরিণতি!

সম্পাদকীয়

নির্বাচনি সংলাপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে
নির্বাচনি সংলাপ আগস্ট-সেপ্টেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর
প্রাণ গোপালের মেয়েকে উদ্ধার সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাগত হামজা
স্বাগত হামজা

মাঠে ময়দানে

টার্গেট কিলিংয়ে আরও একজন
টার্গেট কিলিংয়ে আরও একজন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি
ব্যাংক সংস্কারে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এডিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা
এক বিচারকের কাঁধে ১৫০০ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার
ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর
ওজন কমাচ্ছেন শাবনূর

শোবিজ

হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
হেজাজকে পুলিশ হেফাজতে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা
শ্বাশত-তানিয়া বৃষ্টির ইচিক দানা

শোবিজ

কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান
কিছু বিষয়ে মতবিরোধ না রাখার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি
আবরার হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদরা যেন ন্যায় বিচার পান, সেই ব্যবস্থা করব
শহীদরা যেন ন্যায় বিচার পান, সেই ব্যবস্থা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহান, সাদমানের সেঞ্চুরি
সোহান, সাদমানের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রশ্নফাঁসে জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জব্দের নির্দেশ
প্রশ্নফাঁসে জসিমের বাড়িসহ ১২ বিঘা জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের টাকা তোলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত
মসজিদের টাকা তোলা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত

দেশগ্রাম

কাজলের সেরা পুরুষ
কাজলের সেরা পুরুষ

শোবিজ

ঢাকা-বেইজিং বাড়বে বোঝাপড়া
ঢাকা-বেইজিং বাড়বে বোঝাপড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা
ঐকমত্য কমিশনে ১১ দলের মতামত জমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি
সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আফজাল হোসেনের কষ্ট
আফজাল হোসেনের কষ্ট

শোবিজ

ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান

সম্পাদকীয়

এ আর রহমান হাসপাতালে
এ আর রহমান হাসপাতালে

শোবিজ

উপজেলা প্রশাসন কর্মচারীকে মারধর পুলিশ কর্মকর্তার
উপজেলা প্রশাসন কর্মচারীকে মারধর পুলিশ কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন
সারা দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজন

দেশগ্রাম