শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ঈদের আগে স্বপ্ন পুড়ে শেষ

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের আগে স্বপ্ন পুড়ে শেষ

গতকাল বেলা ১১টা। তখনো দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে রাজধানীর বঙ্গবাজারে। নিজের পুড়ে যাওয়া দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে অঝোরে কাঁদছেন আর রহমান শাড়ি বিতানের মালিক মনজিল আহাদ। জানালেন, সোমবার রাতেও প্রায় ৪ লাখ টাকার মাল ঢুকেছে গোডাউনে। দোকান আর গোডাউন মিলিয়ে ৫০ লাখ টাকার মালামাল ছাই হয়ে গেছে এই আগুনে। কথা বলতে বলতে হাতে থাকা দোকানের চাবি ছুড়ে মারেন আগুনে, বলেন, এই চাবি দিয়ে আর কী হবে। কাঁদতে কাঁদতে আহাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শুধুমাত্র এই একটা মাস নিয়েই আমাদের অনেক স্বপ্ন থাকে। এই মাসেই নির্ধারণ হয় সারা বছরের লাভ লসের হিসাব। এবার তো হিসাবের খাতাটাও পুড়ে গেছে।

সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের সামনের ফুটপাতে নিজের ১০ বছরের মেয়ে হাফসাকে নিয়ে দাঁড়িয়ে কাঁদছেন এক্সেসরিজ ওয়ার্ল্ডের মালিক নজরুল ইসলাম। বাবার দোকান পুড়তে দেখে কাঁদছে হাফসাও। কাঁদতে কাঁদতে নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা ঈদে মানুষের জন্য নতুন জামা তৈরি করি। এবার হয়তো আমার পরিবারের কেউই নতুন জামা পরতে পারবে না। আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম।

শুধু আহাদ বা নজরুল নয়, বঙ্গবাজারের এই আগুনে পুড়ে ছাই হয়েছে ৫ হাজারের বেশি ব্যবসায়ীর স্বপ্ন। অনেকে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ধার-দেনা করে মালামাল তুলেছেন দোকানে। কেউ ব্যাংক ঋণ, কেউ আবার আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ধার নিয়ে পুঁজি বাড়িয়েছেন। শর্ত ছিল ঈদের পরই টাকা পরিশোধ করবেন। সেই শর্ত হয়তো আর পূরণ করতে পারবেন না অনেকে। ব্যবসায়ীরা জানান, সারা বছর ব্যবসা করে কোনোভাবে দোকান চালিয়ে রাখি আমরা। এই একটা মাসেই আমাদের সারা বছরের লাভ-লসের হিসাব করা হয়। রমজানের এই মাস ব্যবসায়ীদের জন্য সিজন হিসেবে পরিচিত। বঙ্গবাজারে আগুন লাগার খবরে ছুটে এসেছেন দোকানদারদের পরিবারের সদস্যরাও। তাদের কান্না আর আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে বঙ্গবাজারের আশপাশের এলাকা।

এই আগুনে স্বপ্ন পুড়েছে দোকান কর্মচারীদেরও। প্রায় ৫০ হাজার কর্মচারী বেকার হবেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া বেতন-বোনাস যেন সোনার হরিণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই আগুনে দোকান মালিক, কর্মচারীদের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বিভিন্ন কারখানার মালিকও। নিজেদের পাওনা টাকা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। জানতে চাইলে ১১৮০ নম্বর দোকানের মালিক আবদুর রহমান বলেন, এই মার্কেটে আমার তিনটি গোডাউন, দুটি দোকান। গত রাতেও (সোমবার রাতে) ১১ লাখ টাকার মালামাল এসেছে। আমি একেবারেই নিঃস্ব হয়ে গেলাম। সব কিছু শেষ হয়ে গেছে আমার। আমার মতো হাজারো ব্যবসায়ী নিঃস্ব হয়ে গেছে এই আগুনে। ফায়ার সার্ভিসের প্রতি দোষারোপ করে তিনি বলেন, প্রথমে বঙ্গবাজারের আদর্শ মার্কেটে আগুন লাগে। এখন ফায়ার সার্ভিস (সকাল সোয়া ১১টা) যেভাবে কাজ করছে, শুরু থেকে যদি এমন গুরুত্ব দিত, তাহলে হয়তো অনেকের দোকানই বেঁচে যেত। আমাদের পরিবারগুলো বাঁচতো। একটা সুতাও দোকান থেকে বের করতে পারি নাই।

নিজের দোকান নেই তবুও কাঁদছেন কারখানা মালিক : ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে প্রায় ১ লাখ পিস শার্ট তৈরি করে বঙ্গবাজারের ব্যবসায়ীদের সরবরাহ করেছেন শাহী ইমরান নামের কারখানা মালিক। অধিকাংশ টাকাই বাকি। জ্বলন্ত বঙ্গবাজারের সামনে দাঁড়িয়ে তিনিও কাঁদছেন। তিনি বলেন, শুধু আমি না, অধিকাংশ কারখানা মালিকই সারা বছর বাকিতে মালামাল সরবরাহ করি দোকানগুলোতে। তারা ১৫ রোজার পর থেকে আমাদের টাকা দেওয়া শুরু করেন ১ লাখ ২ লাখ করে। আমরাও এই টাকা নিয়ে আমাদের কারখানার কর্মচারীদের পেমেন্ট দিতে থাকি। ২৮ রোজার মধ্যে সব পাওনা পরিশোধ করে দেন দোকানদাররা। তবে এখন তো তাদেরও সব শেষ, আমাদের পাওনা কীভাবে দেবেন। আমার কারখানায় ৪৫ জন কর্মচারী। আমি জানি না, কী দিয়ে তাদের টাকা দেব। এই টাকা দিয়েই তাদের ঘরে ঈদের বাজার হয়, সেমাই চিনি কিনে নিয়ে বাড়ি যায় তারা। এবার আমার কর্মচারীরা কী নিয়ে বাড়ি যাবে?

ফুঁপিয়ে কাঁদছেন কর্মচারীরাও : দুপুর ১২টায় ফায়ার সার্ভিসের সামনের ফুটপাতে দাঁড়িয়ে কাঁদছেন ঢাকা ফ্যাশনের কর্মচারী নাসির উদ্দিন। কথা বলছেন, আর তার চোখ বেয়ে পানি পড়ছে। জানালেন, দোকান ও পার্টি (সাপ্লাইয়ার) বোনাস মিলিয়ে ঈদের আগে প্রায় লাখ টাকা পাওয়ার কথা ছিল তার। এই টাকায় কুমিল্লায় ঘরের মেরামত করবেন। কিন্তু এখন কে দেবে টাকা। মালিকেরও সব শেষ। সঙ্গে তার স্বপ্নও পুড়েছে। নাসির উদ্দিন বলেন, প্রতি বছর আশায় থাকি এই একটা মাস নিয়েই। সারা বছর যা বেতন পাই, তাই দিয়ে কোনোভাবে সংসার চলে। রোজার ঈদের আগে একসঙ্গে বেশ কিছু টাকা পাই। এই টাকাটা নিয়ে আগে থেকেই পরিকল্পনা করা থাকে। এবারও ঘরটা ঠিক করার পরিকল্পনা ছিল। তবে তা আর হবে না। ঈদে দুই মেয়েকে নতুন জামা তো আর কিনে দিতে পারব না, হয়তো ভালো খাবারের ব্যবস্থাটাও করতে পারব না। কথাগুলো বলছিলেন আর কাঁদছিলেন নাসির উদ্দিন।

 

বঙ্গবাজারে ভয়ংকর আগুন

(১) দাউদাউ আগুনের ধোঁয়া (২) হেলিকপ্টারে করে আনা হয় পানি (৩) মালামাল সরিয়ে নিচ্ছেন একজন (৪ ও ৫) আগুন নেভানোর চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা (৬) সেনাবাহিনীর সদস্যদের অবস্থান (৭) মানুষের ভিড়ে ব্যাহত হয় উদ্ধার কাজ    -বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক