শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৩

নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই : শাহাবুদ্দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই : শাহাবুদ্দিন

নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিন বলেছেন, সবাই মুখে মুখে বলছেন সামনের নির্বাচন অনেক ক্রুশিয়াল।

আমি মনে করি কোনো কিছুই ক্রুশিয়াল নয়। আমাদের সংবিধান আছে, নির্বাচন নিয়ে কারও মাথা ঘামানোর দরকার নেই। একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একজন রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার যা কিছু করার আমি তা করব। গতকাল দুপুরে গুলশানে তাঁর লেখা ‘এগিয়ে যাও বাংলাদেশ’ বইটি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, দেশের সংবিধান অনুযায়ী স্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাদের সর্বোচ্চ স্বাধীনতা প্রয়োগ করে সংবিধানের আলোকে একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে সক্ষম হবে। সেখানে রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার যেটুকু দায়িত্ব এই নিরপেক্ষতাকে বজায় রাখার জন্য, সমস্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য জন্য যতটুকু প্রয়োজন করব।  মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, সাহস না থাকলে রাজনীতি করা যায় না। রাজনীতি করতে হলে দৃঢ়চেতা হতে হয়। আমি যখন দুদকে কমিশনারের দায়িত্ব পালন করি, তখন সরকারের ভিতরে ছায়া সরকার ছিল। একজন সিনিয়র মন্ত্রী, তিনি প্রয়াত। আমি তাকে দেশপ্রেমিক বলি, ভাষাসৈনিক বলি। তিনি এবং আমাদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বললেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যা বলবে, তাই করতে হবে। আমি বললাম, হোয়াই? ওয়ার্ল্ড ব্যাংক কি আমাদের ফাদার-মাদার? আমার সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে আসুক। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক যা বলবে, আমি তা করতে পারব না। আমরা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। আপনারা পারলে করে নেন। আমার একার দৃঢ়তার কারণে বিশ্বব্যাংকের এজেন্ডা পূরণ করতে দিইনি।

বই হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আগামী প্রকাশনীর প্রকাশক ওসমান গনি স্বাগত বক্তব্য দেন। গবেষক অধ্যাপক ড. এম আবদুল আলীম তাঁর বইয়ের ওপর আলোচনা করেন। বই প্রকাশের অনুভূতি ব্যক্ত করে প্রায় ৪০ মিনিট বক্তৃতা করেন নতুন রাষ্ট্রপতি মো. শাহাবুদ্দিন। ছাত্রজীবন, রাজনৈতিক জীবন, সংগ্রাম, আইন পেশা, দুদকের চ্যালেঞ্জিং দায়িত্ব পালনসহ নানা বিষয়ে স্মৃতিচারণা করেন নতুন রাষ্ট্রপতি। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন চুপ্পুর লেখা ২১টি কলাম ও স্মৃতিচারণামূলক লেখা, তিনটি সাক্ষাৎকার এবং তাঁর জীবন সম্পর্কিত একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ গ্রন্থটিতে স্থান পেয়েছে। এ ছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দু®প্রাপ্য, ঐতিহাসিক কিছু আলোকচিত্র বইটিতে যুক্ত করা হয়েছে।

মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাকে গুরুদায়িত্ব দিয়েছেন। অনেকে চমক বলছেন। আমিও চমক বলি। আওয়ামী লীগের সংসদীয় দল-নেত্রীকে দায়িত্ব দিয়েছেন। তিনি আমাকে নির্বাচিত করেছেন। তাঁকে অসংখ্য ধন্যবাদ-কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি কী ছিলাম, কেমন ছিলাম তা এই বইটা পড়লে সবকিছুই জানতে পারবেন। তিনি বলেন, আমি দুর্দান্ত প্রকৃতির ছিলাম। না হলে পায়ে ডান্ডাবেড়ি দেয় কেমনে? দুর্দান্ত না হলে, সাহস না থাকলে রাজনীতি করা যায় না। সাহসিকতার সঙ্গে পদ্মা সেতু ফেস করেছি আমি একা। কী অবস্থা তখন হয়েছে? একটা পত্রিকা আমাদের সপক্ষে লেখে না। সব ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের পক্ষে লেখে। চিলে কান নিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। কেউ কানে হাত দেয়নি। আমার দুজন কমিশনার, একজন চেয়ারম্যান সাহেব হঠাৎ করে চুপ হয়ে গেলেন। কথা বলতে হয় আমাকে। আমি বিচার বিভাগ থেকে এসেছি, ড. কামাল হোসেনের আইন দ্বারা আমাকে পরাস্ত করা যাবে না। ড. কামাল হোসেন আর বন্ধু রশিদের আইন দ্বারা কি পরাস্ত করা যাবে। ওনারা ছিলেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের টিমের উপদেষ্টা। ওনারা জানেন কোম্পানি আইন, শ্রম আইন। ওনারা কি পেনাল কোর্ট জানেন? সিআরপিসি জানেন? পেনাল কোর্ট, সিআরপিসি যারা জানেন, তারাই মাত্র বুঝতে পারবে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে কি না? সে কারণেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমি যখন দুদকের কমিশনার ছিলাম, আমি সেদিন প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলাম, সরকারের ভিতরে ছায়া সরকার আপনার বিরোধিতা করেছে। তারপরও আপনি জিতেছেন। কারণ, আপনি বলেছেন, পদ্মা সেতু করব। আমি দেড় বছর আগে রিপোর্ট দিয়েছি, কোনো কিছু নেই। তখন টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, এখনই কেন দুদক রিপোর্ট দিয়ে দিল? হোয়াই? আমরা তো স্বাধীন দেশ, স্বাধীন সংস্থা। বলতে কোনো সমস্যা আছে? আমরা দেড় বছর ধরে তদন্ত করে পেলাম, কিছুই নেই। রিপোর্ট দিয়েছিলাম। তখন একজন রিপোর্টার বললেন, তাহলে কি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল? আমি বলেছিলাম, অবশ্যই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। আমরা যা বলেছিলাম, কানাডার কোর্ট অব জাস্টিস দেড় বছর পরই একই কথা বলেছেন। তারাও বলেছেন, চায়ের কাপের ঝড় তোলার মতো। যে কারণে ডেইলি স্টার ও প্রথম আলো আমার কার্টুন ছেপেছে। আমার ব্যঙ্গাত্মক ছবি দিয়ে লিখেছে দুদক। আমি সত্যের পথে আছি। আমরা যা দেড় বছর আগে দিয়েছিলাম, কানাডার কোর্ট সে রকমই রিপোর্ট দিয়েছিল দেড় বছর পর।

‘এগিয়ে যাও বাংলাদেশ’ বইয়ের লেখক শাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেন, এই বইটা আমি কেন রাষ্ট্রপতি হলাম, সেটা পরিষ্কার হবে। তখন সবাই বলবে, প্রধানমন্ত্রীর চয়েস রাইট ছিল। ড. মসিউর রহমান হয়নি, অমুক হয়নি, তমুক হয়নি, শাহাবুদ্দিন চুপ্পু হয়েছে, ঠিক যথার্থ মানুষই হয়েছে। যদিও আমি নিজেকে যথার্থ মনে করি না। কিন্তু যিনি বাছাই করেছেন, তাঁর চয়েসকে যথাযথই মনে করি। তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা, আলোর দিশারি। বাংলাদেশ আজকে গর্বে গর্বিত। বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। যিনি আমাকে চয়েস করতে দ্বিধান্বিত হননি, কোনো সমালোচনার স্বীকার হবেন সেটাও ভাবেননি।

আমি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হয়েছি চার বছর আগে। এই আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদে ঠাঁই হয়েছে, যেখানে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদের মতো বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ আছেন। আমাকে দলের প্রচার-প্রকাশনা উপকমিটির চেয়ারম্যান করা হলো। যেখানে দায়িত্ব পালন করেছেন এইচ টি ইমাম। উনি রাজনৈতিক উপদেষ্টাও ছিলেন। আওয়ামী লীগের সম্মেলনে আমাকে নির্বাচন কমিশনার বানিয়ে দিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মতো ঐতিহাসিক একটি দলে নির্বাচন কমিশনার হয়েছি এটাও আমার বড় পাওয়া। রাষ্ট্রপতি হওয়ার তিন মাস আগে প্রধানমন্ত্রীকে সালাম করতে গেলে উনি সালাম নিতেন না। আমি মন খারাপ করতাম, প্রধানমন্ত্রীর চরণধূলি পাই না। এ জন্য আমার মনের ভিতরে চরম মিশ্র প্রতিক্রিয়া হচ্ছে। কিন্তু তখন যে রাষ্ট্রপতি হিসেবে আমার নাম ‘প্রধানমন্ত্রীর মনে প্রোথিত হয়ে গেছে’ সেটা জানা ছিল না। উনি আমাকে গুরুদায়িত্ব দিয়েছেন, আমিও চমক বলছি।

তিনি বলেন, কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমরা চিনি, কিন্তু দেশবাসী তো তাকে চেনেন না। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উনি একজন দেশপ্রেমিক, মুক্তিযোদ্ধা, প্রচারবিমুখ মানুষ। সে কারণে হয়তো অনেকেই চোনেন না। তিনি বলেন, আমি শুধু জেলার নেতা ছিলাম না। আমি জাতীয় নেতাও ছিলাম। বাংলাদেশের নেতাও ছিলাম। এমন কোনো স্ট্রেজ নেই, যা আমি পার করে আসিনি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ১৯৬৬ সালে যদি দেখা না হতো তাহলে হয়তো আমার ইতিহাস অন্য ধারায় লেখা হতো। জাতির পিতার ৬ দফা নিয়ে পাবনাতে গেলেন, প্রচার করতে। আমাকে বললেন, মাঠে আয়। আমি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনলাম। আমার মন থেকে বের হলো শিক্ষা শান্তি প্রগতি। এটা ছাত্রলীগের স্লোগান। সিনিয়র নেতারা আমাকে ছাত্রলীগের সদস্য হতে বললেন। ১৯৭০ সালে আমি ছাত্রলীগের সহসভাপতি, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আমি সভাপতি, ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ গঠিত হলে আমি আহ্বায়ক, পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করি ২৩ মার্চ। এরপর পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে প্রতিরোধ যুদ্ধে টিকতে না পারে ভারতে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিই। ১৭ এপ্রিল যখন মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়, তখন আমিও ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুুদ্ধে আমার অবিস্মরণীয় অবদান।

আমি রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলাম। বঙ্গবন্ধু যখন বাকশাল গঠন করলেন, তখন পাবনায় আমাকে জয়েন সেক্রেটারি করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর হাতে লেখা। একমাত্র টেলিভিশনে দেখলাম, আমার নাম। এরপর শানে নুজুল জানার চেষ্টার করলাম। সে সময়ে আমি একটা কলেজের প্রভাষক। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এম মনসুর আলীকে জিজ্ঞেস করলাম, আমাকে কেন করল? উনি বললেন, তোমার মাস্টার্স এবং আইনের ডিগ্রিটাকেই প্রাধান্য দিয়েছে। কারণ, তুমি তো পড়ালেখা জানো। এরপর ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়। প্রয়াত মোহাম্মদ নাসিমের মাধ্যমে খবরটি পাওয়ার পর আমরা প্রতিবাদ মিছিল বের করলাম। এরপর জেলার এসপি আমাকে বললেন, ঢাকায় বস বাহিনী মোশতাক সরকারের অনুগত স্বীকার করেছে। তোমরা আত্মগোপনে চলে যাও। এরপর ভারত চলে গেলাম। ফিরে এসে গ্রেফতার হলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে