শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

বাজেট বিশ্লেষণ

চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

নির্বাচনের বছরে ‘নির্বাচনী বাজেট’ এমন হওয়ার কথা- যেখানে ভোটারতুষ্টির জন্য থাকবে নানা উদ্যোগ। তবে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করায় প্রস্তাবিত বাজেটে ভোটারকে তুষ্ট করার ‘প্রাণখোলা’ উদ্যোগ নিতে পারেননি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি চলমান বৈশ্বিক সংকট, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা তুলে ধরে তা সামাল দেওয়ার জন্য সরকারের গৃহীত উদ্যোগ তুলে ধরেছেন। মৃদুভাবে কিছু নতুন পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে যে রকম প্রতিশ্রুতির ঝোলাপূর্ণ বাজেট হওয়ার কথা, নানা চাপের কারণে এবার সচেতনভাবেই হয়তো তা এড়িয়ে গেছেন অর্থমন্ত্রী। ঘোষিত বাজেটে বরং এসব চাপ সামলাতে মধ্যমেয়াদে কিছু সম্ভাবনার কথা বলেছেন তিনি।

একাদশ দ্বাদশ নির্বাচনী বাজেটের তুলনা : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে যে বাজেটটি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার, তার শিরোনাম ছিল ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’। তখনকার ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট ৫ বছরের মাথায় এসে হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। তখনকার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্বাচনী বাজেটের তুলনায় প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা ব্যয় বাড়িয়ে বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নতুন নির্বাচনী বাজেট ঘোষণা করেছেন। শিরোনাম দিয়েছেন- ‘উন্নয়নের অভিযাত্রা পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’। আর এই অগ্রযাত্রায় নতুন প্রজন্মকে সাথী করার ইচ্ছাপোষণ করেছেন অর্থমন্ত্রী।

আছে চাপ আছে সম্ভাবনা : বিশ্লেষকরা বলছেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ ছিল, তার তুলনায় চাপ বহুগুণে বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট এমন এক সময় ঘোষণা করা হচ্ছে যখন সরকারের সামনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের চাপ; নির্বাচনী পরিবেশ তৈরিতে কূটনৈতিক চাপ; রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের চাপ; বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখার চাপ; ডলার সংকট কাটিয়ে জ্বালানিসহ নিত্যপণ্য আমদানির চাপ; মূল্যস্ফীতি সহনীয় রেখে দরিদ্র মানুষকে সুরক্ষার চাপ, নির্বাচনের আগে ভোটার তুষ্টির চাপ; সর্বোপরি আইএমএফ-এর শর্ত পালনের চাপ। এত সব চাপের মধ্যে সরকারকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন করতে হবে; অর্থনীতি সচল করতে বিনিয়োগের পরিমাণ জিডিপির ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে; এ জন্য বিনিয়োগ লাগবে প্রায় ১৬ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকার। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে জিডিপির ২৭ দশমিক ৪ শতাংশে; অর্থাৎ ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকার বিনিয়োগ আনতে হবে ব্যক্তি খাত থেকে। আর বর্তমান মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ শতাংশে নিয়ে আসতে হবে।

ঘোষিত বাজেটে উদ্যোগ প্রতিশ্রুতি : সামষ্টিক অর্থনীতির এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাজেটে প্রচলিত আর্থিক উদ্যোগের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী। এর মধ্যে রয়েছে ব্যয় সংকোচন নীতি অব্যাহত রাখা; উন্নয়ন প্রকল্পে অপচয় কমানো; কৃষি খাতে উৎপাদন বাড়াতে সার ও জ্বালানিতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা; বিদ্যুৎ, গ্যাসে ভর্তুকি বাড়ানো; মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়ানো; নিম্ন আয়ের মানুষকে সুরক্ষায় টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে কার্ডে নিত্যপণ্য সরবরাহ এবং বিনামূল্যে বা ভর্তুকিমূল্যে দরিদ্র মানুষের সুরক্ষায় খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা।

চলমান এসব উদ্যোগের ফাঁকে কিছু প্রতিশ্রুতি কিছু সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেছেন বাজেটে। দারিদ্র্য হ্রাস ও সাম্যভিত্তিক সমতাগঠনে গৃহ নির্মাণ, কর্মসৃজন ও পল্লী উন্নয়নে অগ্রাধিকার দিয়েছেন; কর্মসংস্থান বাড়াতে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি, সহজ শর্তে ব্যাংকঋণ ও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন; বাড়িয়েছেন বয়স্কভাতা ও বিধবা ভাতা; সাধারণ মানুষের করের বোঝা কমাতে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকায় উন্নীত করেছেন। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নের ঘোষণাও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ভোটার তুষ্টির প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। তবে এসব উদ্যোগের পাশাপাশি আইএমএফ-এর শর্তপূরণের লক্ষ্যে বাজেটে রাজস্ব বাড়াতে কিছু অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তও নিতে হয়েছে অর্থমন্ত্রীকে। রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে ২ হাজার টাকা ট্যাক্স বাধ্যাতামূলক করা হয়েছে; ভ্রমণপ্রিয় বাংলাদেশির ভ্রমণকরও বাড়ানো হয়েছে।

কিছু প্রস্তাব কিছু প্রশ্ন : ঘোষিত বাজেটে কিছু প্রস্তাবকে সামঞ্জস্যহীন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার বাজেট হলেও দেশে তৈরি মোবাইল ফোন এবং আমদানিকৃত অপারেটিং সিস্টেম ও ডাটাবেজ সফটওয়্যারের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। রাজস্ব বৃদ্ধির এসব উদ্যোগ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া বিশ্বব্যাপী সংকটের মুখে দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের ঘোষণা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে জিডিপির অনুপাতে এটি কমেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ ছিল জিডিপির ৩ শতাংশের ওপরে, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপির ২ দশমিক ৬ শতাংশ করা হয়। নতুন বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ কমিয়ে জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।

মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা : নতুন বাজেটে চলমান মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের আশ্বাসও রয়েছে। ২০১৮ সালে নির্বাচনী বাজেট ঘোষণার আগে পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের কার্যক্রম চলমান ছিল। আগামী নির্বাচনের আগে এ দুটি মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে, যার সুফল পাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষের পথে। এ ছাড়া রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হলে জাতীয় গ্রিডে প্রায় ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। বাজেট ঘোষণায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, কর্ণফুলী টানেল ও ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর অদূরে কুতুবখালি পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে অচিরেই চালু হবে; রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের মতো আরও কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে; আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কাটিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো পুরোদমে চালু হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। প্রস্তাবিত বাজেটে এসব সম্ভাবনার কথাই বলা হয়েছে।

তরুণ প্রজন্মের জয়গান : বাজেটের চমৎকৃত দিক হচ্ছে- তরুণ প্রজণে¥র ভোটারদের আকৃষ্ট করার প্রতিশ্রুতি। এমনকি স্মার্ট বাংলাদেশে কর্মতৎপর তরুণ প্রজন্ম গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ ও গবেষণায় ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল বরাদ্দ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তরুণদের নিয়ে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশ কর্মক্ষম এবং কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর ২৮ শতাংশ তরুণ। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা তারুণ্যের শক্তিকে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির অন্যতম উৎস হিসেবে চিহ্নিত করেছিলাম। তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আগামী দিনগুলোতে তরুণরাই হবে উন্নত বাংলাদেশের পথে আমাদের স্মার্ট অভিযাত্রার অন্যতম সারথী। এই স্মার্ট বাংলাদেশের চেহারা কেমন হবে- ঘোষিত বাজেটে সে সম্পর্কেও কিছু ধারণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বলেছেন, ‘আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার; দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে ৩ শতাংশের কম মানুষ; চরম দারিদ্র্য নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়; মূল্যস্ফীতি সীমিত থাকবে ৪ থেকে ৫ শতাংশে; রাজস্ব জিডিপির অনুপাত হবে ২০ শতাংশের ওপরে; বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ; শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা বাড়বে; সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে স্বাস্থ্যসেবা; স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগব্যবস্থা, টেকসই নগরায়ণসহ নাগরিকদের সব সেবা থাকবে হাতের নাগালে; তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি; সবচেয়ে বড় কথা স্মার্ট বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থায় নানামুখী চাপ ও সংকট সামাল দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের এই প্রতিশ্রুতি, এই সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। আবার নানামুখী চাপ সরকারকে সুষ্ঠু নির্বাচনে উৎসাহ জোগাতে পারে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বাজেট বাস্তবায়নের পূর্বশর্ত। বহুজাতিক কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে দেখা যায়, যার মূল কথা হচ্ছে- ‘দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে দাগই ভালো।’ দ্বাদশ নির্বাচনের আগে প্রস্তাবিত বাজেট সম্পর্কেও তাই বলা যায়- চাপ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে চাপই ভালো...।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা