শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

বাজেট বিশ্লেষণ

চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

নির্বাচনের বছরে ‘নির্বাচনী বাজেট’ এমন হওয়ার কথা- যেখানে ভোটারতুষ্টির জন্য থাকবে নানা উদ্যোগ। তবে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করায় প্রস্তাবিত বাজেটে ভোটারকে তুষ্ট করার ‘প্রাণখোলা’ উদ্যোগ নিতে পারেননি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি চলমান বৈশ্বিক সংকট, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা তুলে ধরে তা সামাল দেওয়ার জন্য সরকারের গৃহীত উদ্যোগ তুলে ধরেছেন। মৃদুভাবে কিছু নতুন পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে যে রকম প্রতিশ্রুতির ঝোলাপূর্ণ বাজেট হওয়ার কথা, নানা চাপের কারণে এবার সচেতনভাবেই হয়তো তা এড়িয়ে গেছেন অর্থমন্ত্রী। ঘোষিত বাজেটে বরং এসব চাপ সামলাতে মধ্যমেয়াদে কিছু সম্ভাবনার কথা বলেছেন তিনি।

একাদশ দ্বাদশ নির্বাচনী বাজেটের তুলনা : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে যে বাজেটটি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার, তার শিরোনাম ছিল ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’। তখনকার ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট ৫ বছরের মাথায় এসে হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। তখনকার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্বাচনী বাজেটের তুলনায় প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা ব্যয় বাড়িয়ে বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নতুন নির্বাচনী বাজেট ঘোষণা করেছেন। শিরোনাম দিয়েছেন- ‘উন্নয়নের অভিযাত্রা পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’। আর এই অগ্রযাত্রায় নতুন প্রজন্মকে সাথী করার ইচ্ছাপোষণ করেছেন অর্থমন্ত্রী।

আছে চাপ আছে সম্ভাবনা : বিশ্লেষকরা বলছেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ ছিল, তার তুলনায় চাপ বহুগুণে বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট এমন এক সময় ঘোষণা করা হচ্ছে যখন সরকারের সামনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের চাপ; নির্বাচনী পরিবেশ তৈরিতে কূটনৈতিক চাপ; রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের চাপ; বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখার চাপ; ডলার সংকট কাটিয়ে জ্বালানিসহ নিত্যপণ্য আমদানির চাপ; মূল্যস্ফীতি সহনীয় রেখে দরিদ্র মানুষকে সুরক্ষার চাপ, নির্বাচনের আগে ভোটার তুষ্টির চাপ; সর্বোপরি আইএমএফ-এর শর্ত পালনের চাপ। এত সব চাপের মধ্যে সরকারকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন করতে হবে; অর্থনীতি সচল করতে বিনিয়োগের পরিমাণ জিডিপির ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে; এ জন্য বিনিয়োগ লাগবে প্রায় ১৬ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকার। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে জিডিপির ২৭ দশমিক ৪ শতাংশে; অর্থাৎ ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকার বিনিয়োগ আনতে হবে ব্যক্তি খাত থেকে। আর বর্তমান মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ শতাংশে নিয়ে আসতে হবে।

ঘোষিত বাজেটে উদ্যোগ প্রতিশ্রুতি : সামষ্টিক অর্থনীতির এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাজেটে প্রচলিত আর্থিক উদ্যোগের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী। এর মধ্যে রয়েছে ব্যয় সংকোচন নীতি অব্যাহত রাখা; উন্নয়ন প্রকল্পে অপচয় কমানো; কৃষি খাতে উৎপাদন বাড়াতে সার ও জ্বালানিতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা; বিদ্যুৎ, গ্যাসে ভর্তুকি বাড়ানো; মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়ানো; নিম্ন আয়ের মানুষকে সুরক্ষায় টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে কার্ডে নিত্যপণ্য সরবরাহ এবং বিনামূল্যে বা ভর্তুকিমূল্যে দরিদ্র মানুষের সুরক্ষায় খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা।

চলমান এসব উদ্যোগের ফাঁকে কিছু প্রতিশ্রুতি কিছু সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেছেন বাজেটে। দারিদ্র্য হ্রাস ও সাম্যভিত্তিক সমতাগঠনে গৃহ নির্মাণ, কর্মসৃজন ও পল্লী উন্নয়নে অগ্রাধিকার দিয়েছেন; কর্মসংস্থান বাড়াতে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি, সহজ শর্তে ব্যাংকঋণ ও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন; বাড়িয়েছেন বয়স্কভাতা ও বিধবা ভাতা; সাধারণ মানুষের করের বোঝা কমাতে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকায় উন্নীত করেছেন। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নের ঘোষণাও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ভোটার তুষ্টির প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। তবে এসব উদ্যোগের পাশাপাশি আইএমএফ-এর শর্তপূরণের লক্ষ্যে বাজেটে রাজস্ব বাড়াতে কিছু অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তও নিতে হয়েছে অর্থমন্ত্রীকে। রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে ২ হাজার টাকা ট্যাক্স বাধ্যাতামূলক করা হয়েছে; ভ্রমণপ্রিয় বাংলাদেশির ভ্রমণকরও বাড়ানো হয়েছে।

কিছু প্রস্তাব কিছু প্রশ্ন : ঘোষিত বাজেটে কিছু প্রস্তাবকে সামঞ্জস্যহীন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার বাজেট হলেও দেশে তৈরি মোবাইল ফোন এবং আমদানিকৃত অপারেটিং সিস্টেম ও ডাটাবেজ সফটওয়্যারের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। রাজস্ব বৃদ্ধির এসব উদ্যোগ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া বিশ্বব্যাপী সংকটের মুখে দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের ঘোষণা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে জিডিপির অনুপাতে এটি কমেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ ছিল জিডিপির ৩ শতাংশের ওপরে, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপির ২ দশমিক ৬ শতাংশ করা হয়। নতুন বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ কমিয়ে জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।

মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা : নতুন বাজেটে চলমান মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের আশ্বাসও রয়েছে। ২০১৮ সালে নির্বাচনী বাজেট ঘোষণার আগে পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের কার্যক্রম চলমান ছিল। আগামী নির্বাচনের আগে এ দুটি মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে, যার সুফল পাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষের পথে। এ ছাড়া রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হলে জাতীয় গ্রিডে প্রায় ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। বাজেট ঘোষণায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, কর্ণফুলী টানেল ও ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর অদূরে কুতুবখালি পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে অচিরেই চালু হবে; রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের মতো আরও কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে; আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কাটিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো পুরোদমে চালু হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। প্রস্তাবিত বাজেটে এসব সম্ভাবনার কথাই বলা হয়েছে।

তরুণ প্রজন্মের জয়গান : বাজেটের চমৎকৃত দিক হচ্ছে- তরুণ প্রজণে¥র ভোটারদের আকৃষ্ট করার প্রতিশ্রুতি। এমনকি স্মার্ট বাংলাদেশে কর্মতৎপর তরুণ প্রজন্ম গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ ও গবেষণায় ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল বরাদ্দ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তরুণদের নিয়ে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশ কর্মক্ষম এবং কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর ২৮ শতাংশ তরুণ। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা তারুণ্যের শক্তিকে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির অন্যতম উৎস হিসেবে চিহ্নিত করেছিলাম। তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আগামী দিনগুলোতে তরুণরাই হবে উন্নত বাংলাদেশের পথে আমাদের স্মার্ট অভিযাত্রার অন্যতম সারথী। এই স্মার্ট বাংলাদেশের চেহারা কেমন হবে- ঘোষিত বাজেটে সে সম্পর্কেও কিছু ধারণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বলেছেন, ‘আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার; দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে ৩ শতাংশের কম মানুষ; চরম দারিদ্র্য নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়; মূল্যস্ফীতি সীমিত থাকবে ৪ থেকে ৫ শতাংশে; রাজস্ব জিডিপির অনুপাত হবে ২০ শতাংশের ওপরে; বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ; শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা বাড়বে; সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে স্বাস্থ্যসেবা; স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগব্যবস্থা, টেকসই নগরায়ণসহ নাগরিকদের সব সেবা থাকবে হাতের নাগালে; তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি; সবচেয়ে বড় কথা স্মার্ট বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থায় নানামুখী চাপ ও সংকট সামাল দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের এই প্রতিশ্রুতি, এই সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। আবার নানামুখী চাপ সরকারকে সুষ্ঠু নির্বাচনে উৎসাহ জোগাতে পারে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বাজেট বাস্তবায়নের পূর্বশর্ত। বহুজাতিক কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে দেখা যায়, যার মূল কথা হচ্ছে- ‘দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে দাগই ভালো।’ দ্বাদশ নির্বাচনের আগে প্রস্তাবিত বাজেট সম্পর্কেও তাই বলা যায়- চাপ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে চাপই ভালো...।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা