শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

বাজেট বিশ্লেষণ

চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

নির্বাচনের বছরে ‘নির্বাচনী বাজেট’ এমন হওয়ার কথা- যেখানে ভোটারতুষ্টির জন্য থাকবে নানা উদ্যোগ। তবে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করায় প্রস্তাবিত বাজেটে ভোটারকে তুষ্ট করার ‘প্রাণখোলা’ উদ্যোগ নিতে পারেননি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি চলমান বৈশ্বিক সংকট, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা তুলে ধরে তা সামাল দেওয়ার জন্য সরকারের গৃহীত উদ্যোগ তুলে ধরেছেন। মৃদুভাবে কিছু নতুন পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে যে রকম প্রতিশ্রুতির ঝোলাপূর্ণ বাজেট হওয়ার কথা, নানা চাপের কারণে এবার সচেতনভাবেই হয়তো তা এড়িয়ে গেছেন অর্থমন্ত্রী। ঘোষিত বাজেটে বরং এসব চাপ সামলাতে মধ্যমেয়াদে কিছু সম্ভাবনার কথা বলেছেন তিনি।

একাদশ দ্বাদশ নির্বাচনী বাজেটের তুলনা : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে যে বাজেটটি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার, তার শিরোনাম ছিল ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’। তখনকার ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট ৫ বছরের মাথায় এসে হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। তখনকার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্বাচনী বাজেটের তুলনায় প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা ব্যয় বাড়িয়ে বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নতুন নির্বাচনী বাজেট ঘোষণা করেছেন। শিরোনাম দিয়েছেন- ‘উন্নয়নের অভিযাত্রা পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’। আর এই অগ্রযাত্রায় নতুন প্রজন্মকে সাথী করার ইচ্ছাপোষণ করেছেন অর্থমন্ত্রী।

আছে চাপ আছে সম্ভাবনা : বিশ্লেষকরা বলছেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ ছিল, তার তুলনায় চাপ বহুগুণে বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট এমন এক সময় ঘোষণা করা হচ্ছে যখন সরকারের সামনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের চাপ; নির্বাচনী পরিবেশ তৈরিতে কূটনৈতিক চাপ; রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের চাপ; বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখার চাপ; ডলার সংকট কাটিয়ে জ্বালানিসহ নিত্যপণ্য আমদানির চাপ; মূল্যস্ফীতি সহনীয় রেখে দরিদ্র মানুষকে সুরক্ষার চাপ, নির্বাচনের আগে ভোটার তুষ্টির চাপ; সর্বোপরি আইএমএফ-এর শর্ত পালনের চাপ। এত সব চাপের মধ্যে সরকারকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন করতে হবে; অর্থনীতি সচল করতে বিনিয়োগের পরিমাণ জিডিপির ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে; এ জন্য বিনিয়োগ লাগবে প্রায় ১৬ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকার। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে জিডিপির ২৭ দশমিক ৪ শতাংশে; অর্থাৎ ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকার বিনিয়োগ আনতে হবে ব্যক্তি খাত থেকে। আর বর্তমান মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ শতাংশে নিয়ে আসতে হবে।

ঘোষিত বাজেটে উদ্যোগ প্রতিশ্রুতি : সামষ্টিক অর্থনীতির এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাজেটে প্রচলিত আর্থিক উদ্যোগের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী। এর মধ্যে রয়েছে ব্যয় সংকোচন নীতি অব্যাহত রাখা; উন্নয়ন প্রকল্পে অপচয় কমানো; কৃষি খাতে উৎপাদন বাড়াতে সার ও জ্বালানিতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা; বিদ্যুৎ, গ্যাসে ভর্তুকি বাড়ানো; মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়ানো; নিম্ন আয়ের মানুষকে সুরক্ষায় টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে কার্ডে নিত্যপণ্য সরবরাহ এবং বিনামূল্যে বা ভর্তুকিমূল্যে দরিদ্র মানুষের সুরক্ষায় খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা।

চলমান এসব উদ্যোগের ফাঁকে কিছু প্রতিশ্রুতি কিছু সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেছেন বাজেটে। দারিদ্র্য হ্রাস ও সাম্যভিত্তিক সমতাগঠনে গৃহ নির্মাণ, কর্মসৃজন ও পল্লী উন্নয়নে অগ্রাধিকার দিয়েছেন; কর্মসংস্থান বাড়াতে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি, সহজ শর্তে ব্যাংকঋণ ও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন; বাড়িয়েছেন বয়স্কভাতা ও বিধবা ভাতা; সাধারণ মানুষের করের বোঝা কমাতে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকায় উন্নীত করেছেন। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নের ঘোষণাও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ভোটার তুষ্টির প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। তবে এসব উদ্যোগের পাশাপাশি আইএমএফ-এর শর্তপূরণের লক্ষ্যে বাজেটে রাজস্ব বাড়াতে কিছু অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তও নিতে হয়েছে অর্থমন্ত্রীকে। রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে ২ হাজার টাকা ট্যাক্স বাধ্যাতামূলক করা হয়েছে; ভ্রমণপ্রিয় বাংলাদেশির ভ্রমণকরও বাড়ানো হয়েছে।

কিছু প্রস্তাব কিছু প্রশ্ন : ঘোষিত বাজেটে কিছু প্রস্তাবকে সামঞ্জস্যহীন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার বাজেট হলেও দেশে তৈরি মোবাইল ফোন এবং আমদানিকৃত অপারেটিং সিস্টেম ও ডাটাবেজ সফটওয়্যারের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। রাজস্ব বৃদ্ধির এসব উদ্যোগ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া বিশ্বব্যাপী সংকটের মুখে দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের ঘোষণা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে জিডিপির অনুপাতে এটি কমেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ ছিল জিডিপির ৩ শতাংশের ওপরে, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপির ২ দশমিক ৬ শতাংশ করা হয়। নতুন বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ কমিয়ে জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।

মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা : নতুন বাজেটে চলমান মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের আশ্বাসও রয়েছে। ২০১৮ সালে নির্বাচনী বাজেট ঘোষণার আগে পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের কার্যক্রম চলমান ছিল। আগামী নির্বাচনের আগে এ দুটি মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে, যার সুফল পাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষের পথে। এ ছাড়া রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হলে জাতীয় গ্রিডে প্রায় ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। বাজেট ঘোষণায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, কর্ণফুলী টানেল ও ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর অদূরে কুতুবখালি পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে অচিরেই চালু হবে; রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের মতো আরও কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে; আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কাটিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো পুরোদমে চালু হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। প্রস্তাবিত বাজেটে এসব সম্ভাবনার কথাই বলা হয়েছে।

তরুণ প্রজন্মের জয়গান : বাজেটের চমৎকৃত দিক হচ্ছে- তরুণ প্রজণে¥র ভোটারদের আকৃষ্ট করার প্রতিশ্রুতি। এমনকি স্মার্ট বাংলাদেশে কর্মতৎপর তরুণ প্রজন্ম গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ ও গবেষণায় ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল বরাদ্দ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তরুণদের নিয়ে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশ কর্মক্ষম এবং কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর ২৮ শতাংশ তরুণ। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা তারুণ্যের শক্তিকে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির অন্যতম উৎস হিসেবে চিহ্নিত করেছিলাম। তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আগামী দিনগুলোতে তরুণরাই হবে উন্নত বাংলাদেশের পথে আমাদের স্মার্ট অভিযাত্রার অন্যতম সারথী। এই স্মার্ট বাংলাদেশের চেহারা কেমন হবে- ঘোষিত বাজেটে সে সম্পর্কেও কিছু ধারণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বলেছেন, ‘আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার; দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে ৩ শতাংশের কম মানুষ; চরম দারিদ্র্য নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়; মূল্যস্ফীতি সীমিত থাকবে ৪ থেকে ৫ শতাংশে; রাজস্ব জিডিপির অনুপাত হবে ২০ শতাংশের ওপরে; বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ; শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা বাড়বে; সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে স্বাস্থ্যসেবা; স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগব্যবস্থা, টেকসই নগরায়ণসহ নাগরিকদের সব সেবা থাকবে হাতের নাগালে; তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি; সবচেয়ে বড় কথা স্মার্ট বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থায় নানামুখী চাপ ও সংকট সামাল দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের এই প্রতিশ্রুতি, এই সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। আবার নানামুখী চাপ সরকারকে সুষ্ঠু নির্বাচনে উৎসাহ জোগাতে পারে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বাজেট বাস্তবায়নের পূর্বশর্ত। বহুজাতিক কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে দেখা যায়, যার মূল কথা হচ্ছে- ‘দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে দাগই ভালো।’ দ্বাদশ নির্বাচনের আগে প্রস্তাবিত বাজেট সম্পর্কেও তাই বলা যায়- চাপ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে চাপই ভালো...।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা