শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

বাজেট বিশ্লেষণ

চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চাপের সঙ্গে আছে সম্ভাবনাও

নির্বাচনের বছরে ‘নির্বাচনী বাজেট’ এমন হওয়ার কথা- যেখানে ভোটারতুষ্টির জন্য থাকবে নানা উদ্যোগ। তবে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করায় প্রস্তাবিত বাজেটে ভোটারকে তুষ্ট করার ‘প্রাণখোলা’ উদ্যোগ নিতে পারেননি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি চলমান বৈশ্বিক সংকট, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা তুলে ধরে তা সামাল দেওয়ার জন্য সরকারের গৃহীত উদ্যোগ তুলে ধরেছেন। মৃদুভাবে কিছু নতুন পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে যে রকম প্রতিশ্রুতির ঝোলাপূর্ণ বাজেট হওয়ার কথা, নানা চাপের কারণে এবার সচেতনভাবেই হয়তো তা এড়িয়ে গেছেন অর্থমন্ত্রী। ঘোষিত বাজেটে বরং এসব চাপ সামলাতে মধ্যমেয়াদে কিছু সম্ভাবনার কথা বলেছেন তিনি।

একাদশ দ্বাদশ নির্বাচনী বাজেটের তুলনা : একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে যে বাজেটটি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ সরকার, তার শিরোনাম ছিল ‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ’। তখনকার ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার বাজেট ৫ বছরের মাথায় এসে হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। তখনকার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের নির্বাচনী বাজেটের তুলনায় প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা ব্যয় বাড়িয়ে বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল নতুন নির্বাচনী বাজেট ঘোষণা করেছেন। শিরোনাম দিয়েছেন- ‘উন্নয়নের অভিযাত্রা পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’। আর এই অগ্রযাত্রায় নতুন প্রজন্মকে সাথী করার ইচ্ছাপোষণ করেছেন অর্থমন্ত্রী।

আছে চাপ আছে সম্ভাবনা : বিশ্লেষকরা বলছেন, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে যে পরিবেশ ছিল, তার তুলনায় চাপ বহুগুণে বেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট এমন এক সময় ঘোষণা করা হচ্ছে যখন সরকারের সামনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের চাপ; নির্বাচনী পরিবেশ তৈরিতে কূটনৈতিক চাপ; রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের চাপ; বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখার চাপ; ডলার সংকট কাটিয়ে জ্বালানিসহ নিত্যপণ্য আমদানির চাপ; মূল্যস্ফীতি সহনীয় রেখে দরিদ্র মানুষকে সুরক্ষার চাপ, নির্বাচনের আগে ভোটার তুষ্টির চাপ; সর্বোপরি আইএমএফ-এর শর্ত পালনের চাপ। এত সব চাপের মধ্যে সরকারকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন করতে হবে; অর্থনীতি সচল করতে বিনিয়োগের পরিমাণ জিডিপির ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে; এ জন্য বিনিয়োগ লাগবে প্রায় ১৬ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকার। বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে জিডিপির ২৭ দশমিক ৪ শতাংশে; অর্থাৎ ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৮২৮ কোটি টাকার বিনিয়োগ আনতে হবে ব্যক্তি খাত থেকে। আর বর্তমান মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ শতাংশে নিয়ে আসতে হবে।

ঘোষিত বাজেটে উদ্যোগ প্রতিশ্রুতি : সামষ্টিক অর্থনীতির এসব লক্ষ্য অর্জনের জন্য বাজেটে প্রচলিত আর্থিক উদ্যোগের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী। এর মধ্যে রয়েছে ব্যয় সংকোচন নীতি অব্যাহত রাখা; উন্নয়ন প্রকল্পে অপচয় কমানো; কৃষি খাতে উৎপাদন বাড়াতে সার ও জ্বালানিতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা; বিদ্যুৎ, গ্যাসে ভর্তুকি বাড়ানো; মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়ানো; নিম্ন আয়ের মানুষকে সুরক্ষায় টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে কার্ডে নিত্যপণ্য সরবরাহ এবং বিনামূল্যে বা ভর্তুকিমূল্যে দরিদ্র মানুষের সুরক্ষায় খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা।

চলমান এসব উদ্যোগের ফাঁকে কিছু প্রতিশ্রুতি কিছু সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেছেন বাজেটে। দারিদ্র্য হ্রাস ও সাম্যভিত্তিক সমতাগঠনে গৃহ নির্মাণ, কর্মসৃজন ও পল্লী উন্নয়নে অগ্রাধিকার দিয়েছেন; কর্মসংস্থান বাড়াতে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি, সহজ শর্তে ব্যাংকঋণ ও সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন; বাড়িয়েছেন বয়স্কভাতা ও বিধবা ভাতা; সাধারণ মানুষের করের বোঝা কমাতে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকায় উন্নীত করেছেন। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নের ঘোষণাও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ভোটার তুষ্টির প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। তবে এসব উদ্যোগের পাশাপাশি আইএমএফ-এর শর্তপূরণের লক্ষ্যে বাজেটে রাজস্ব বাড়াতে কিছু অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তও নিতে হয়েছে অর্থমন্ত্রীকে। রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র দেখাতে ২ হাজার টাকা ট্যাক্স বাধ্যাতামূলক করা হয়েছে; ভ্রমণপ্রিয় বাংলাদেশির ভ্রমণকরও বাড়ানো হয়েছে।

কিছু প্রস্তাব কিছু প্রশ্ন : ঘোষিত বাজেটে কিছু প্রস্তাবকে সামঞ্জস্যহীন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রার বাজেট হলেও দেশে তৈরি মোবাইল ফোন এবং আমদানিকৃত অপারেটিং সিস্টেম ও ডাটাবেজ সফটওয়্যারের ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। রাজস্ব বৃদ্ধির এসব উদ্যোগ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া বিশ্বব্যাপী সংকটের মুখে দরিদ্র মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের ঘোষণা থাকলেও প্রকৃতপক্ষে জিডিপির অনুপাতে এটি কমেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তায় বরাদ্দ ছিল জিডিপির ৩ শতাংশের ওপরে, যা ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপির ২ দশমিক ৬ শতাংশ করা হয়। নতুন বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বরাদ্দ কমিয়ে জিডিপির ২ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে।

মেগা প্রকল্পে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা : নতুন বাজেটে চলমান মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের আশ্বাসও রয়েছে। ২০১৮ সালে নির্বাচনী বাজেট ঘোষণার আগে পদ্মা সেতু ও মেট্রোরেলের কার্যক্রম চলমান ছিল। আগামী নির্বাচনের আগে এ দুটি মেগা প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে, যার সুফল পাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেলের কাজও প্রায় শেষের পথে। এ ছাড়া রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হলে জাতীয় গ্রিডে প্রায় ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। বাজেট ঘোষণায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, কর্ণফুলী টানেল ও ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাবাড়ীর অদূরে কুতুবখালি পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে অচিরেই চালু হবে; রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের মতো আরও কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে; আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কাটিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো পুরোদমে চালু হলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। প্রস্তাবিত বাজেটে এসব সম্ভাবনার কথাই বলা হয়েছে।

তরুণ প্রজন্মের জয়গান : বাজেটের চমৎকৃত দিক হচ্ছে- তরুণ প্রজণে¥র ভোটারদের আকৃষ্ট করার প্রতিশ্রুতি। এমনকি স্মার্ট বাংলাদেশে কর্মতৎপর তরুণ প্রজন্ম গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ ও গবেষণায় ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল বরাদ্দ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তরুণদের নিয়ে বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশ কর্মক্ষম এবং কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর ২৮ শতাংশ তরুণ। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা তারুণ্যের শক্তিকে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির অন্যতম উৎস হিসেবে চিহ্নিত করেছিলাম। তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। আগামী দিনগুলোতে তরুণরাই হবে উন্নত বাংলাদেশের পথে আমাদের স্মার্ট অভিযাত্রার অন্যতম সারথী। এই স্মার্ট বাংলাদেশের চেহারা কেমন হবে- ঘোষিত বাজেটে সে সম্পর্কেও কিছু ধারণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বলেছেন, ‘আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার; দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে ৩ শতাংশের কম মানুষ; চরম দারিদ্র্য নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়; মূল্যস্ফীতি সীমিত থাকবে ৪ থেকে ৫ শতাংশে; রাজস্ব জিডিপির অনুপাত হবে ২০ শতাংশের ওপরে; বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ; শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা বাড়বে; সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে স্বাস্থ্যসেবা; স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগব্যবস্থা, টেকসই নগরায়ণসহ নাগরিকদের সব সেবা থাকবে হাতের নাগালে; তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি; সবচেয়ে বড় কথা স্মার্ট বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থায় নানামুখী চাপ ও সংকট সামাল দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের এই প্রতিশ্রুতি, এই সম্ভাবনা বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচন। আবার নানামুখী চাপ সরকারকে সুষ্ঠু নির্বাচনে উৎসাহ জোগাতে পারে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বাজেট বাস্তবায়নের পূর্বশর্ত। বহুজাতিক কোম্পানির একটি বিজ্ঞাপন টিভিতে দেখা যায়, যার মূল কথা হচ্ছে- ‘দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে দাগই ভালো।’ দ্বাদশ নির্বাচনের আগে প্রস্তাবিত বাজেট সম্পর্কেও তাই বলা যায়- চাপ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তবে চাপই ভালো...।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

এই মাত্র | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

৪৪ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে