শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুন, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রের যে কারণে বাংলাদেশের নির্বাচনে মাথা ঘামানো উচিত নয়

রামি দেশাই
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের যে কারণে বাংলাদেশের নির্বাচনে মাথা ঘামানো উচিত নয়

দেখা গেছে, আরব বিশ্ব সব সময়ই কোনো না কোনোভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের আলোচনার বাইরেই থেকে যায়। এক রিপোর্টে দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে ৮০টির মতো দেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। মজার ব্যাপার, এসবের অর্ধেকের বেশি দেশে গণতান্ত্রিক শাসন নেই।

নির্বাচনের দিন যেহেতু ঘনিয়ে আসছে, শেখ হাসিনার উচিত হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি মোকাবিলা করা। তবে ব্যাপকমাত্রায় হস্তক্ষেপের সম্মুখীন হয়েও শেখ হাসিনা রাখঢাক করেননি। সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্র প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তারা গণতন্ত্র হরণের চেষ্টা করছে এবং এমন একটি সরকার আনতে চাইছে যাদের গণতান্ত্রিক ভিত্তি নেই। এটি করা হলে তা অগণতান্ত্রিক হবে।’

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রসহ চারটি দেশের কূটনীতিকের ওপর থেকে ‘অতিরিক্ত পুলিশ’ প্রটোকল প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। অনেকে আমেরিকার সাম্প্রতিক ভিসানীতিকে এ ঘটনার প্রতিশোধ হিসেবেও দেখছেন। এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে, দেশটি (আমেরিকা) হয়তো তাঁকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। এ অভিযোগ শুধু শেখ হাসিনারই নয়, বিশ্বজুড়েই বিভিন্ন দেশের ক্ষমতার পালাবদলের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানোর ইতিহাস আরও জটিল।

বিশ্বজুড়ে মার্কিন স্বার্থবিরোধী হওয়ার কারণে অথবা গণতন্ত্রের প্রয়োজনের কথা বলে কিংবা কর্তৃত্ববাদী সরকার থাকলে সেসব দেশের ‘সরকার পতনে’ ঐতিহাসিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্টতার নজির রয়েছে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা যেতে পারে হাওয়াই, কিউবা ও ক্যারিবিয়ান দেশগুলোর কথা। এসব দেশের ক্ষেত্রে মার্কিন সংশ্লিষ্টতা বা কলকাঠি নাড়ার মাত্রা অনেকটাই সরাসরি ছিল।

কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৭ সালে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (সিআইএ)’ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমেরিকা তাদের এসব কর্ম বেশ গোপনেই সারছে। পরের দুই দশকের মধ্যে ১৯৫৩ সালে ইরানে, ১৯৫৪ সালে গুয়েতেমালায় ও ১৯৬৩ সালে দক্ষিণ ভিয়েতনাম তার উদাহরণ।

২০০০ সালে যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট স্লোবোদান মিলোসেভিচের পতন ও ২০০৩ সালের ইরাক আক্রমণে সিআইএ’র ভূমিকা অনেকটাই স্পষ্ট। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বিগনিউ ব্রেজেনস্কি সে সময় জর্জ ডব্লিউ বুশকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার বিপজ্জনক হতে পারে।

যাই হোক, আমেরিকার কোনো হস্তক্ষেপই হয়তো একক ফ্যাক্টরের ওপর ভিত্তি করে করা হয়নি। যদিও দৃশ্যমান পদক্ষেপগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বা গণতন্ত্রীকরণের লড়াই হিসেবে আখ্যা দেওয়া হতে পারে, অনেক ক্ষেত্রেই এর অন্তর্নিহিত কারণগুলো মূলত নিজেদের স্বার্থে। অতীতে বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা তাৎপর্যময় হয়ে উঠেছিল। যেমন স্নায়ুযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন আধিপত্য বিস্তারের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হয়েছিল। তখন সোভিয়েত জোটপন্থি ভারতকে মোকাবিলা করতে পাকিস্তানের মতো দেশগুলোকে সমর্থন দিয়েছিল আমেরিকা।

একইভাবে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবেশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কারণ এখানে তার ভূরাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত। যেমন দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগত অবস্থান, এখানকার মূল্যবান সম্পদ, বাণিজ্যপথ, বাজার, নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা। আফগানিস্তানের মতো দেশে সন্ত্রাসবিরোধী প্রচেষ্টা, বাংলাদেশের মতো দেশে মানবিক উদ্বেগ এবং চীনের মতো দেশের অর্থনৈতিক উদ্বেগ। এসব কারণেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোয় হস্তক্ষেপের সিদ্ধান্তের প্রতি ঝুঁকেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তবর্তী পাকিস্তান ও আফগানিস্তানকে একটি অনিশ্চিত অবস্থানের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এ দুই দেশে বিশৃঙ্খলা এতটাই বড় আকার ধারণ করেছে যে, সম্ভবত সেখানকার ভূরাজনৈতিক পতন ইরাকের পরে সবচেয়ে জটিল হিসেবে চিহ্নিত হবে।

আফগানিস্তানে ‘মার্কিনপন্থি গণতান্ত্রিক’ সরকার বসানোর কয়েক দশকের চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হলে, সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্ত আফগানিস্তানের জনগণকে শুধু হতাশই করেনি বরং এ অঞ্চলের সমগ্র নিরাপত্তাকেই হুমকির মুখে ঠেলে দেয়। বিশ্বের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নৈতিক প্রতিশ্রুতি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, কিন্তু সেখানে তাদের একটি বড় উদ্দেশ্য ছিল যা তারা ঠিকই সাধন করেছিল।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন আমেরিকার জনগণকে বুঝিয়েছেন, ওসামা বিন লাদেন এবং অন্য মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসীদের নিশ্চিহ্ন করতে আফগানিস্তানে তাদের যে মিশন, তা সফল হয়েছে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এটি উদ্বেগের বিষয় বলে মনে হয়নি যে, তারা আফগানিস্তান থেকে যখন বেরিয়ে যাচ্ছে, তখন তালেবান ২০০১ সালের চেয়েও অনেক বেশি শক্ত সামরিক অবস্থানে ছিল। তখন তারা দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছিল। আর ওইসব জায়গায় আমেরিকার সৈন্য ছিল সংখ্যায় খুবই নগণ্য।

প্রতিবেশী পাকিস্তানও বাদ পড়েনি। ইমরান খান যেমন একবার বলেছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেবল পাকিস্তানকে তাদের সমস্যা দূর করার জন্য দরকারি বলে মনে করে। তারা আফগানিস্তানে নিজ সৈন্যদের রসদসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহে পাকিস্তান হয়ে যাতায়াতের সুযোগ ব্যবহার করেছিল। বৈরিতার কারণে ইরান কিংবা রাশিয়াপন্থি উত্তরের দেশগুলো দিয়ে সেখানে প্রবেশ করতে পারেনি তারা। কিন্তু পাকিস্তান প্রথম থেকেই একটি ভিন্ন গল্পের শিকার হয়েছে।

ব্যাপকভাবে সাহায্যনির্ভর পাকিস্তানে ৩ হাজার কোটি ডলার ব্যয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আর এটি করেছে শুধু আফগানিস্তানে তাদের সমর্থন দেওয়ার জন্য। অভিযোগ রয়েছে, পাকিস্তানে মোশাররফের স্বৈরশাসনের সময় গণতান্ত্রিক উত্তরণসংক্রান্ত কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই প্রায় ১ হাজার কোটি ডলার সাহায্য করেছিল বুশ প্রশাসন। আর এ সহায়তার বেশির ভাগই গিয়েছিল সামরিক বাহিনীতে। আর এ ঘটনা তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের প্রতি মার্কিন সমর্থনের ঘটনাও স্মরণ করিয়ে দেয়। অথচ তারা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমানে বাংলাদেশ) গণহত্যার জন্য দায়ী ছিল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরাচারী শাসনকে সমর্থন করেছিল, যদিও তখন ঢাকার মার্কিন কনস্যুলেট জেনারেল দিয়েছিলেন ভিন্ন পরামর্শ।

বাস্তবতা হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য পশ্চিমা শক্তিগুলো তাদের উচ্চাভিলাষী দৃষ্টিকোণ থেকে এ অঞ্চলকে দেখে। তারা নৈতিকতার দোহাই দিয়ে ঢোকে আর যাওয়ার সময় নিজস্বার্থে চম্পট দেয়। আফগানিস্তান এর উজ্জ্বল উদাহরণ।

সুতরাং এটা স্পষ্ট যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে তার আধিপত্য নিশ্চিত করতে চাইছে। বাইডেন প্রশাসন অনেকবার গণতন্ত্রের মূল্যবোধের কথা বলে নিজেকে ‘মুক্তবিশ্বের’ নেতা বলে জাহির করেছে। কিন্তু গণতন্ত্র নিশ্চিত করার জন্য তাদের পর্যবেক্ষণ, চাপ এবং নিষেধাজ্ঞা সারা বিশ্বে সমানভাবে প্রযোজ্য বলে মনে হয় না।

বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের অভিযোগে র‌্যাব কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর আবার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্প্রতি নিখোঁজ বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাড়িতে গিয়ে তার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এসবে বোঝা যায়, বাংলাদেশে গভীরভাবে দৃষ্টি রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।

এ ক্ষেত্রে ভারতকে পরিস্থিতি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে মার্কিন হস্তক্ষেপের ফলে ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তবর্তী এলাকা নাজুক পরিস্থিতির মুখে রয়েছে। একইভাবে উত্তর-পূর্ব সীমান্তের ওপারে তেমনটি হলে আরও জটিলতা দেখা দিতে পারে।

 

বিশ্ববাসীর জন্য এখন আর মোড়ল রাষ্ট্রের কোনো প্রয়োজন নেই। কেননা বর্তমান বিশ্ব প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। সুতরাং যুক্তরাষ্ট্রের উচিত স্থানীয় জনগণকেই তাদের নিজেদের ভালোমন্দ নির্ধারণে স্থানীয় জনগণের সক্ষমতার ওপর আস্থা রাখা। এতদসত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র যদি ‘মুক্তবিশ্বের’ নেতার ভূমিকা পালনের জন্য জেদি হয়, তাহলে তাদের পরামর্শ দেওয়া যায় যে, তারা ওই নেতাগিরিটা আফগানিস্তান দিয়েই শুরু করুক।

লেখক : ডিস্টিংগুইশড ফেলো, ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন

৫ জুন, ২০২৩ ইন্ডিয়া টুডেতে প্রকাশিত

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা