শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ জুন, ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রের যে কারণে বাংলাদেশের নির্বাচনে মাথা ঘামানো উচিত নয়

রামি দেশাই
প্রিন্ট ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের যে কারণে বাংলাদেশের নির্বাচনে মাথা ঘামানো উচিত নয়

দেখা গেছে, আরব বিশ্ব সব সময়ই কোনো না কোনোভাবে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের আলোচনার বাইরেই থেকে যায়। এক রিপোর্টে দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে ৮০টির মতো দেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। মজার ব্যাপার, এসবের অর্ধেকের বেশি দেশে গণতান্ত্রিক শাসন নেই।

নির্বাচনের দিন যেহেতু ঘনিয়ে আসছে, শেখ হাসিনার উচিত হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে বিষয়টি মোকাবিলা করা। তবে ব্যাপকমাত্রায় হস্তক্ষেপের সম্মুখীন হয়েও শেখ হাসিনা রাখঢাক করেননি। সংসদে দাঁড়িয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্র প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘তারা গণতন্ত্র হরণের চেষ্টা করছে এবং এমন একটি সরকার আনতে চাইছে যাদের গণতান্ত্রিক ভিত্তি নেই। এটি করা হলে তা অগণতান্ত্রিক হবে।’

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রসহ চারটি দেশের কূটনীতিকের ওপর থেকে ‘অতিরিক্ত পুলিশ’ প্রটোকল প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ। অনেকে আমেরিকার সাম্প্রতিক ভিসানীতিকে এ ঘটনার প্রতিশোধ হিসেবেও দেখছেন। এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে, দেশটি (আমেরিকা) হয়তো তাঁকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। এ অভিযোগ শুধু শেখ হাসিনারই নয়, বিশ্বজুড়েই বিভিন্ন দেশের ক্ষমতার পালাবদলের ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানোর ইতিহাস আরও জটিল।

বিশ্বজুড়ে মার্কিন স্বার্থবিরোধী হওয়ার কারণে অথবা গণতন্ত্রের প্রয়োজনের কথা বলে কিংবা কর্তৃত্ববাদী সরকার থাকলে সেসব দেশের ‘সরকার পতনে’ ঐতিহাসিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্টতার নজির রয়েছে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা যেতে পারে হাওয়াই, কিউবা ও ক্যারিবিয়ান দেশগুলোর কথা। এসব দেশের ক্ষেত্রে মার্কিন সংশ্লিষ্টতা বা কলকাঠি নাড়ার মাত্রা অনেকটাই সরাসরি ছিল।

কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৭ সালে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (সিআইএ)’ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আমেরিকা তাদের এসব কর্ম বেশ গোপনেই সারছে। পরের দুই দশকের মধ্যে ১৯৫৩ সালে ইরানে, ১৯৫৪ সালে গুয়েতেমালায় ও ১৯৬৩ সালে দক্ষিণ ভিয়েতনাম তার উদাহরণ।

২০০০ সালে যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট স্লোবোদান মিলোসেভিচের পতন ও ২০০৩ সালের ইরাক আক্রমণে সিআইএ’র ভূমিকা অনেকটাই স্পষ্ট। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বিগনিউ ব্রেজেনস্কি সে সময় জর্জ ডব্লিউ বুশকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার বিপজ্জনক হতে পারে।

যাই হোক, আমেরিকার কোনো হস্তক্ষেপই হয়তো একক ফ্যাক্টরের ওপর ভিত্তি করে করা হয়নি। যদিও দৃশ্যমান পদক্ষেপগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে বা গণতন্ত্রীকরণের লড়াই হিসেবে আখ্যা দেওয়া হতে পারে, অনেক ক্ষেত্রেই এর অন্তর্নিহিত কারণগুলো মূলত নিজেদের স্বার্থে। অতীতে বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা তাৎপর্যময় হয়ে উঠেছিল। যেমন স্নায়ুযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন আধিপত্য বিস্তারের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত হয়েছিল। তখন সোভিয়েত জোটপন্থি ভারতকে মোকাবিলা করতে পাকিস্তানের মতো দেশগুলোকে সমর্থন দিয়েছিল আমেরিকা।

একইভাবে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবেশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কারণ এখানে তার ভূরাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত। যেমন দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগত অবস্থান, এখানকার মূল্যবান সম্পদ, বাণিজ্যপথ, বাজার, নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা। আফগানিস্তানের মতো দেশে সন্ত্রাসবিরোধী প্রচেষ্টা, বাংলাদেশের মতো দেশে মানবিক উদ্বেগ এবং চীনের মতো দেশের অর্থনৈতিক উদ্বেগ। এসব কারণেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোয় হস্তক্ষেপের সিদ্ধান্তের প্রতি ঝুঁকেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তবর্তী পাকিস্তান ও আফগানিস্তানকে একটি অনিশ্চিত অবস্থানের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এ দুই দেশে বিশৃঙ্খলা এতটাই বড় আকার ধারণ করেছে যে, সম্ভবত সেখানকার ভূরাজনৈতিক পতন ইরাকের পরে সবচেয়ে জটিল হিসেবে চিহ্নিত হবে।

আফগানিস্তানে ‘মার্কিনপন্থি গণতান্ত্রিক’ সরকার বসানোর কয়েক দশকের চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হলে, সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্ত আফগানিস্তানের জনগণকে শুধু হতাশই করেনি বরং এ অঞ্চলের সমগ্র নিরাপত্তাকেই হুমকির মুখে ঠেলে দেয়। বিশ্বের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নৈতিক প্রতিশ্রুতি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিল, কিন্তু সেখানে তাদের একটি বড় উদ্দেশ্য ছিল যা তারা ঠিকই সাধন করেছিল।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন আমেরিকার জনগণকে বুঝিয়েছেন, ওসামা বিন লাদেন এবং অন্য মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসীদের নিশ্চিহ্ন করতে আফগানিস্তানে তাদের যে মিশন, তা সফল হয়েছে। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এটি উদ্বেগের বিষয় বলে মনে হয়নি যে, তারা আফগানিস্তান থেকে যখন বেরিয়ে যাচ্ছে, তখন তালেবান ২০০১ সালের চেয়েও অনেক বেশি শক্ত সামরিক অবস্থানে ছিল। তখন তারা দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছিল। আর ওইসব জায়গায় আমেরিকার সৈন্য ছিল সংখ্যায় খুবই নগণ্য।

প্রতিবেশী পাকিস্তানও বাদ পড়েনি। ইমরান খান যেমন একবার বলেছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেবল পাকিস্তানকে তাদের সমস্যা দূর করার জন্য দরকারি বলে মনে করে। তারা আফগানিস্তানে নিজ সৈন্যদের রসদসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহে পাকিস্তান হয়ে যাতায়াতের সুযোগ ব্যবহার করেছিল। বৈরিতার কারণে ইরান কিংবা রাশিয়াপন্থি উত্তরের দেশগুলো দিয়ে সেখানে প্রবেশ করতে পারেনি তারা। কিন্তু পাকিস্তান প্রথম থেকেই একটি ভিন্ন গল্পের শিকার হয়েছে।

ব্যাপকভাবে সাহায্যনির্ভর পাকিস্তানে ৩ হাজার কোটি ডলার ব্যয় করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আর এটি করেছে শুধু আফগানিস্তানে তাদের সমর্থন দেওয়ার জন্য। অভিযোগ রয়েছে, পাকিস্তানে মোশাররফের স্বৈরশাসনের সময় গণতান্ত্রিক উত্তরণসংক্রান্ত কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই প্রায় ১ হাজার কোটি ডলার সাহায্য করেছিল বুশ প্রশাসন। আর এ সহায়তার বেশির ভাগই গিয়েছিল সামরিক বাহিনীতে। আর এ ঘটনা তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের প্রতি মার্কিন সমর্থনের ঘটনাও স্মরণ করিয়ে দেয়। অথচ তারা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমানে বাংলাদেশ) গণহত্যার জন্য দায়ী ছিল। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক স্বৈরাচারী শাসনকে সমর্থন করেছিল, যদিও তখন ঢাকার মার্কিন কনস্যুলেট জেনারেল দিয়েছিলেন ভিন্ন পরামর্শ।

বাস্তবতা হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য পশ্চিমা শক্তিগুলো তাদের উচ্চাভিলাষী দৃষ্টিকোণ থেকে এ অঞ্চলকে দেখে। তারা নৈতিকতার দোহাই দিয়ে ঢোকে আর যাওয়ার সময় নিজস্বার্থে চম্পট দেয়। আফগানিস্তান এর উজ্জ্বল উদাহরণ।

সুতরাং এটা স্পষ্ট যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে তার আধিপত্য নিশ্চিত করতে চাইছে। বাইডেন প্রশাসন অনেকবার গণতন্ত্রের মূল্যবোধের কথা বলে নিজেকে ‘মুক্তবিশ্বের’ নেতা বলে জাহির করেছে। কিন্তু গণতন্ত্র নিশ্চিত করার জন্য তাদের পর্যবেক্ষণ, চাপ এবং নিষেধাজ্ঞা সারা বিশ্বে সমানভাবে প্রযোজ্য বলে মনে হয় না।

বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের অভিযোগে র‌্যাব কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর আবার ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্প্রতি নিখোঁজ বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাড়িতে গিয়ে তার ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেছেন। এসবে বোঝা যায়, বাংলাদেশে গভীরভাবে দৃষ্টি রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।

এ ক্ষেত্রে ভারতকে পরিস্থিতি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে মার্কিন হস্তক্ষেপের ফলে ভারতের উত্তর-পশ্চিম সীমান্তবর্তী এলাকা নাজুক পরিস্থিতির মুখে রয়েছে। একইভাবে উত্তর-পূর্ব সীমান্তের ওপারে তেমনটি হলে আরও জটিলতা দেখা দিতে পারে।

 

বিশ্ববাসীর জন্য এখন আর মোড়ল রাষ্ট্রের কোনো প্রয়োজন নেই। কেননা বর্তমান বিশ্ব প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। সুতরাং যুক্তরাষ্ট্রের উচিত স্থানীয় জনগণকেই তাদের নিজেদের ভালোমন্দ নির্ধারণে স্থানীয় জনগণের সক্ষমতার ওপর আস্থা রাখা। এতদসত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্র যদি ‘মুক্তবিশ্বের’ নেতার ভূমিকা পালনের জন্য জেদি হয়, তাহলে তাদের পরামর্শ দেওয়া যায় যে, তারা ওই নেতাগিরিটা আফগানিস্তান দিয়েই শুরু করুক।

লেখক : ডিস্টিংগুইশড ফেলো, ইন্ডিয়া ফাউন্ডেশন

৫ জুন, ২০২৩ ইন্ডিয়া টুডেতে প্রকাশিত

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার
ফিডশিল্পের বাজার প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকার

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান
লাল পতাকা মিছিল ‘বাম বিকল্প’ গড়ার আহ্বান

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে
ঐকমত্যের বাইরে কথা বললে বিভেদ বাড়বে

নগর জীবন

ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান
ভয়াবহতা না বুঝেই চলছে আগুন নেভানোর অভিযান

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!
২২০০ শয্যার হাসপাতালে একটি ইকো মেশিন!

নগর জীবন

১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার
১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে শ্রমিক থাকবে ৫ হাজার

নগর জীবন

তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে
তারা ডাকসু নির্বাচনে ভয় পেয়েছে

নগর জীবন

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

নগর জীবন