শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাজধানীতে শোডাউন পাল্টাপাল্টি এক দফা

শেখ হাসিনার সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন নয় : কাদের

আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ জনসমুদ্র
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন নয় : কাদের

মাঠের বিরোধী দল বিএনপির এক দফা দাবির বিপরীতে সরকারি দল আওয়ামী লীগও এক দফা ঘোষণা করেছে। দলীয় সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক দফার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, বিএনপির দফা একটি- ‘শেখ হাসিনার পদত্যাগ’। আমাদেরও দফা একটা- ‘শেখ হাসিনা ছাড়া কোনো নির্বাচন নয়।’  গতকাল বিকালে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগ যৌথভাবে এ শান্তি সমাবেশের আয়োজন করে। ওবায়দুল কাদের বলেন, সংবিধান অনুযায়ী শেখ হাসিনার সরকারের সময়েই নির্বাচন হবে। তিনি ছাড়া (শেখ হাসিনা) কোনো নির্বাচন হবে না। তাঁর নেতৃত্বে নির্বাচন। সেখানে জনগণ যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবে। আওয়ামী  লীগের গতকালের শান্তি সমাবেশ লাখো লোকের উপস্থিতিতে এক পর্যায়ে ‘জনসমুদ্রে’ রূপ নেয়। সমাবেশের নির্ধারিত সময়ে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেট থেকে পশ্চিমে দোয়েল চত্বর, দক্ষিণ ও উত্তরের দৈনিক বাংলা, বলাকা চত্বর এবং ওয়ারী পর্যন্ত জনতার বিস্তৃতি দেখা গেছে। বেলা ৩টার দিকে বৃষ্টির কারণে সমাবেশের কিছুটা ছন্দপতন হলেও পরে জনস্রোত ছিল চোখে পড়ার মতো। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রাজধানীতে বড় ধরনের সাংগঠনিক শক্তি দেখাল ক্ষমতাসীন দলটি। বিএনপির সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে এই শান্তি সমাবেশের আয়োজন করা হয়।  

ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ কারও কর্মসূচিতে বাধা দেবে না। কারও কর্মসূচিতে বাধা হবে না। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা দিতে এলে প্রতিহত করব। বাংলাদেশ কোনো অপশক্তির সঙ্গে আপস করবে না। যাদের হাতে রক্তের দাগ, তাদের সঙ্গে আপস বা সংলাপ নয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যেই নেত্রীর (শেখ হাসিনা) সততাকে পছন্দ করে। তিনি সারা রাত জেগে জেগে জনগণের কথা ভাবেন। আমরা এমন নেত্রীকে হারাতে চাই না। তারা (বিএনপি) শেখ হাসিনার কাছে পরাজিত হবে, ভেসে যাবে, এ জন্য তারা শেখ হাসিনাকে চায় না। উন্নয়ন যাদের পছন্দ নয়, তারা শেখ হাসিনাকে চায় না। তার অপরাধ তিনি উন্নয়ন করেছেন। স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন। বিএনপির এক দফা নয়াপল্টনের কাদাপানিতে আটকে গেছে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে তাদেরও (বিএনপির) এক দফা, আমাদেরও এক দফা। আমাদের এক দফা সংবিধানসম্মত নির্বাচন। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ঢাকায় বিদেশি বন্ধুরা এসেছেন, তারা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রত্যাশা করেন। আমাদেরও লক্ষ্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে যারা বাধা দিতে আসবে, আমরা তাদের প্রতিহত করব।

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, খেলা হবে, নির্বাচন পর্যন্ত। মাঠ ছাড়বেন না। যখনই ডাক দেব শেখ হাসিনার নির্দেশে তখনই আপনারা মাঠে চলে আসবেন। কোনো অপশক্তির সঙ্গে আপস করবেন না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ যখন খেলতে নামবে তখন কোনো অপশক্তি সামনে দাঁড়াতে পারবে না। প্রস্তুত হয়ে যান। বাংলাদেশে আমাদের মায়ের কোল যারা খালি করেছে, যারা আমার দেশের অগণিত মানুষের রক্ত ঝরিয়েছে, যাদের হাতে রক্তের দাগ তাদের সঙ্গে আপস নয়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি জানে নির্বাচন হলে তারা হেরে যাবে। শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তায় তারা ভেসে যাবে। আজ সে জন্য তারা শেখ হাসিনাকে হিংসা করে। যারা পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ে, চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু টানেল চায়নি, এক দিনে ১০০ সেতু উদ্বোধন চায়নি, রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প পছন্দ হয়নি, ঢাকা-চট্টগ্রামসহ সারা দেশের রাস্তাঘাটের যে উন্নয়ন, সেই উন্নয়ন যাদের পছন্দ হয় না, তারা শেখ হাসিনাকে পছন্দ করবে না। শেখ হাসিনার অপরাধ তিনি উন্নয়ন করেছেন, তার অপরাধ তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। ’৪১ সালে উন্নত দেশের স্বপ্ন দেখিয়েছেন শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী তাকে বলেন অনুপ্রেরণা। বিশ্বব্যাংকের সভাপতি তার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। আইএমএফ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে তার অসামান্য নেতৃত্বের প্রশংসা করে। বাংলাদেশের কিছু মানুষ এটা সহ্য করতে পারে না। শেখ হাসিনার প্রশংসা তাদের জ্বলে। এটা তাদের ভালো লাগে না। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা মানে উন্নয়ন, শেখ হাসিনা মানে সাধারণ মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ইতিহাসে শেখ হাসিনার মতো এমন সৎ নেতৃত্ব, সৎ প্রধানমন্ত্রী, সাহসী নেতৃত্ব, দক্ষ প্রশাসক আমরা পাইনি। বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে তারাই হারাতে চায়, যারা জানে ভোট করলে তার সঙ্গে পেরে উঠবে না। এ জন্যই তার ওপর এত ক্ষোভ।

গণতন্ত্রের শত্রুদের সঙ্গে কোনো আপস নয় মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের নেত্রী অনেক দয়া দেখিয়েছেন। ২১ আগস্ট তাকে হত্যার জন্য হামলা করার পরও কোকোর মৃত্যুর পর তার বাড়িতে ছুটে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। দরজা বন্ধ, বাইরের গেট বন্ধ। শেখ হাসিনাকে তারা ঢুকতে দেয়নি। এই অপশক্তি, গণতন্ত্রের এই শত্রুদের সঙ্গে আপস আওয়ামী লীগ করতে পারে না।

সমাবেশে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, বিএনপির নৈরাজ্যের চেষ্টা ভেস্তে গেছে। আজকে তারা গণতন্ত্রের কথা বলে। জিয়াউর রহমান যখন মারা গিয়েছিল তখন কারফিউ ছিল। তারা কারফিউ গণতন্ত্র আনতে চায়। আমাদের লক্ষ্য আরও উন্নয়ন। পরিষ্কার বলতে চাই, তাদের পরাজিত করেই আমরা এগিয়ে যাব।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, অল্প সময়ের নোটিসে আপনারা এই সমাবেশকে সফল করে তুলেছেন। জনসমুদ্রের যে তরঙ্গ আপনারা তুলেছেন তাতে বিএনপির এক দফা ভেসে যাবে। তিনি বলেন, বিএনপি রাজনৈতিক অস্থিরতা করতে চেয়েছে। তারা বিদেশিদের কাছে ভিক্ষা চাচ্ছে। বিদেশি বন্ধুদের বলি আপনারা আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। আপনাদের সম্মান করি। কিন্তু অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না। ৩০ লাখ মানুষের রক্তে ভেজা সংবিধান, সেই সংবিধান মোতাবেক নির্বাচন হবে, এর বাইরে যেতে পারব না। আগামী নির্বাচনে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেব। আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, আজকের সমাবেশের লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতি প্রমাণ করে শেখ হাসিনা সরকারের বিকল্প নেই। বিএনপি আইন মানে না, গণতন্ত্র মানে না। সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় যেতে চায়। তাদের আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, বিএনপির এক দফার জবাবে বলতে চাই, সংবিধানের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সংবিধান অনুযায়ী আগামী সংসদ নির্বাচন হবে। শেখ হাসিনা আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসার কোনো সুযোগ এই দেশে নেই। প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, সন্ত্রাসীদের আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। আজকের এই শান্তি সমাবেশ প্রমাণ করে যতই ষড়যন্ত্র করা হোক না কেন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আবারও আমরা উন্নয়নের সরকার গঠন করব। প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, বিএনপির কীসের এক দফা? আসলে এই দেশের উন্নয়ন ওদের সহ্য হয় না। দেশের মানুষ খেয়ে-পরে উন্নত বাংলাদেশ দেখুক এটা ওদের সহ্য হয় না। তিনি বলেন, ওরা বলে নির্বাচন বর্জন করবে, প্রতিহত করবে। আগেও এগুলো করেছে। সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে। আপনারা প্রস্তুত থাকবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তা করবেন ওদেরকে প্রতিহত করতে। বাঙালি জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য।

প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বলেন, যেই বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ শেখ হাসিনাকে ম্যান্ডেট দিয়েছে, ম্যান্ডেট দিয়েছে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য, সেই শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবি করেছে পলাতক আসামির দল-বিএনপি। পাকিস্তান আজ নিলামে উঠেছে কে কত দিয়ে পাকিস্তান কিনবে। যাদের মুরব্বিদের এ অবস্থা তারা কী করে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে বলে।  

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এখান থেকে ২ কিলোমিটার দূরে বিএনপি সমাবেশ করছে। উদ্দেশ্য দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরি করা। বিশেষ ধরনের সরকার তৈরি করা। আজকে নাকি এক দফা ঘোষণা করবে। ওরা মাঝেমধ্যেই এটা করে। ওদের এই এক দফা সব সময়ই মাঠে মারা গেছে। বেলুনওয়ালার বেলুন যেমন হুট করে ফুটে যায় বিএনপির আন্দোলনও তেমন। ২০১৩-১৪-১৫-১৯-২২ সালেও তারা এক দফা ঘোষণা করেছিল। এবারও তাদের এক দফার বেলুন ফুটে যাবে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, এমন একটি সময়ে আমরা এই সমাবেশ করছি যখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। বিদেশি বন্ধুরা বাংলাদেশে এসেছেন। তাদের দেখাতেই বিএনপি এই সমাবেশ করছে। বিএনপির সঙ্গে সাধারণ মানুষের কোনো সম্পর্ক নেই। এখন বিদেশি প্রভুদের কাছে ধরনা দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছে। বিএনপির সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, দুর্নীতির কথা বাংলাদেশের জনগণ এখনো ভুলে নাই। দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, নয়াপল্টন ফাঁকা হয়ে গেছে। আজকেই বিএনপি হেরে গেছে। ঢাকার মানুষ শেখ হাসিনার পক্ষে। শেখ হাসিনাই আমাদের প্রধানমন্ত্রী। আগামী নির্বাচনেও প্রধানমন্ত্রী হবেন শেখ হাসিনা। সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী এই দলগুলোর ষড়যন্ত্র বারবার ব্যর্থ হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যার দৃঢ়তা, সাহসের ওপর ভর করে এই পরাজিত শক্তিকে আবার পরাজিত করে আমরা সমৃদ্ধ বাংলাদেশের লক্ষ্যে এগিয়ে যাব। সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, মীরজাফরদের বংশধর জিয়াউর রহমান ’৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। সেই দলেরই মহাসচিব মির্জা ফখরুল এখন প্রতিদিন ষড়যন্ত্র করছে শেখ হাসিনাকে হত্যা করে বিদেশিদের হাতে দেশকে তুলে দিতে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থেকে তাদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেবে। এস এম কামাল হোসেন বলেন, যারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করছে তাদের বাংলার মাটি থেকে বিতারিত করতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে বাংলার মাটিতে থাকতে দেওয়া হবে না।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, নির্বাচন নিয়ে নানা ‘ষড়যন্ত্র’ হচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্র আওয়ামী লীগকে রুখতে পারবে না। আজ থেকে ঢাকা দখলে রাখা হবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত করেই ঘরে ফিরে যাব। তিনি বলেন, আগামী জানুয়ারি মাসে দেখিয়ে দেব, সুষ্ঠু নির্বাচন কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী। ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নেই। নৌকার কোনো বিকল্প নেই। নৌকার কোনো ব্যাক গিয়ার নেই। নৌকার ইতিহাস সামনে এগিয়ে যাওয়া। শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, দেলোয়ার হোসেন, ডা. রোকেয়া সুলতানা, শামসুন্নাহার চাপা, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম, আনোয়ার হোসেন, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, শেখ বজলুর রহমান, হুমায়ুন কবির, নুরুল আমিন রুহুল, আবদুল কাদের খান, হাবিব হাসান, বেনজির আহমেদ, সমীর চন্দ, মাইনুল হোসেন খান নিখিল, আফজালুর রহমান বাবু, মেহের আফরোজ চুমকি, শারমীন সুলতানা লিলি, সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ।

সমাবেশে শামীম ওসমানের পক্ষে শোডাউন : রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে আওয়ামী লীগের ‘শান্তি সমাবেশে’ নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমানের পক্ষে গতকাল প্রায় ১০ হাজার নেতা-কর্মী বিশাল শোডাউনে যোগ দিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হাসান নিপু, শরীফ প্রমুখ।

নেতা-কর্মীরা বলেন, বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, নৈরাজ্য, অপরাজনীতি ও অব্যাহত দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য আমাদের নেতা শামীম ওসমান নির্দেশ দিয়েছেন। নির্দেশনা মতো আমরা নারায়ণগঞ্জ থেকে মিছিল

নিয়ে ঢাকায় সমাবেশে যোগ দিয়েছি।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে