শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

মার্কিন প্রতিনিধিদের সফর ও ইইউ পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক নিয়ে নীতিনির্ধারণী ফোরামে আলোচনা ♦ ঘোষিত এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি আসছে বুধবার
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

উচ্চপর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর নতুন করে হিসাব কষছে বিএনপি। দলীয় নীতিনির্ধারকদের মতে, সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় উড়ে এসে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া আর ডোনাল্ড লু খোদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে বসে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে গেছেন। সেখানে তারা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচনের কথা বলেছেন। দেশের মানবাধিকার ঠিক রাখার কথা বলেছেন, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতাসহ অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায়। এর পর আর কী বাকি থাকে! নীতিনির্ধারকরা বলছেন, তবে বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। বাংলাদেশের জনগণ এবার জেগে উঠেছে। তাদের দাবি আদায়ে যা যা করা দরকার, এর সবই করবে। ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও এক দফা আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচিতে যাবে দলটি। দলের পরবর্তী কর্মসূচি এবং আশু পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে রাজনীতির পুরো হিসাব-নিকাশ ও চালচিত্রই পাল্টে যাবে বলে মনে করছেন তারা। দলের স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্যসহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বলেন, “এখন আর এসব ‘ভিসানীতি কিংবা স্যাংশনে’ কী আছে না আছে ওগুলো আমরা দেখতে চাই না। ওই সব তারাই দেখবেন, এগুলো তাদেরই দেখার দায়িত্ব। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে, আমাদের নিজেদের জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এ আন্দোলন কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়, এ আন্দোলন দেশকে রক্ষা করার আন্দোলন, এ আন্দোলন দেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। দেশের সংবিধানকে আবার জনগণের সত্যিকারের সংবিধানে পরিণত করার আন্দোলন এটি।” সংলাপ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ সরকারের সঙ্গে আপস! এদের অধীনে নির্বাচন? আমি এ কথাগুলো বারবার বলতে চাই না। আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। আন্দোলন, আন্দোলন আর আন্দোলন। আন্দোলনের মাধ্যমেই এ সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন আদায় করব ইনশা আল্লাহ।’

জানা গেছে, মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফরকালে যুগপৎভাবে সরকার পতনের ‘এক দফা’ ঘোষণা করেছে বিএনপি। পাশাপাশি রাজধানীর নয়াপল্টনে তাদের নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে ব্যাপক শো-ডাউনের মধ্য দিয়ে নিজেদের পক্ষে জনসমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। এসব বিষয়ে ভিডিও ফুটেজসহ দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের নিউজ পাঠানোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দলের মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অবস্থান, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাদের এক দফা দাবিসহ সার্বিক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপি নেতারা বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে দেশের জনগণ ভোট দিতে পারবে না। এদের অধীনে কখনোই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ বিগত ২০১৪ সালের নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ সংসদের বেশির ভাগ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ২৯ ডিসেম্বরের রাতেই ‘ব্যালট পেপারে সিল মেরে’ বাক্স ভর্তি করে পরদিন ফলাফল ঘোষণার মাধ্যমে নিজেদের জয়ী ঘোষণা করে আরও পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। এ সম্পর্কে দেশ-বিদেশসহ সারা বিশ্ব অবহিত রয়েছে। কাজেই বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনে ইইউ কিংবা অন্য কোনো দেশের পর্যবেক্ষক এসে কোনো লাভ হবে না বলেও বৈঠকে অভিমত প্রকাশ করেছে বিএনপি।

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রধান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোন সরকারের অধীনে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে সেটি ঠিক করে দেওয়াটা তো মার্কিনিদের কাজ নয়। তবে তারা ২০ ঘণ্টা প্লেন জার্নি করে সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় এসে খোদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসে বাংলাদেশের অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশীদারিত্বমূলক জাতীয় নির্বাচনের কথা বলেছেন। অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায় দেশের মানবাধিকার, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতা, শ্রম অধিকার ও রোহিঙ্গাসহ রাজনৈতিক দলের অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন। সেখানে তো ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা দুই দেশের অন্য কোনো বিষয় বা সম্পর্ক নিয়ে কথা হয়নি। এর চেয়ে আর পরিষ্কার বার্তা কী হতে পারে। এর পরে আর কী বাকি থাকে! এ ঘটনার পর সরকারের উচিত ‘হয় পদত্যাগ করে চলে যাওয়া, না হয় সুইসাইড করা’। এখন কেউ যদি মনে করেন, মার্কিনিরা এসে সরকারকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য গালিগালাজ করবেন, কিংবা হুমকি-ধমকি দেবেন, সেটি তো তারা করবেন না। এর আগে যেমন ডোনাল্ড লু তার পূর্ববর্তী সফরের সময়ও সুন্দর সাবলীল ভাষায় ইতিবাচক আলোচনা করেছিলেন। তখনো তো সরকারের মন্ত্রীরা অত্যন্ত ফুরফুরে মেজাজে বক্তব্য দিয়েছিলেন। কিন্তু ডোনাল্ড লু তার দেশে ফিরে যাওয়ার পরই তার সরকার বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছিল।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আমাদের গণতন্ত্র আমাদেরই পুনরুদ্ধার করতে হবে। জনগণের দাবি জনগণের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আর এ জন্যই আজ আমরা সব বিরোধী দল একমত হয়ে রাজপথে আন্দোলন করছি। জনগণ জেগে উঠেছে। তারা এ গণ আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন। জণগণের আন্দোলন কখনো বিফল হয় না। সামনে বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশা আল্লাহ।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে প্রথম যে কথাটি বলেছেন, সেটি ছিল বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন। তারা চান বাংলাদেশে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচন, যে নির্বাচনে জনগণ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভোট দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারবেন। এর পাশাপাশি রয়েছে বাংলাদেশের মানবাধিকার ঠিক রাখা, রাজনৈতিক দলগুলোকে অবাধে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং বাকস্বাধীনতা প্রদান। এর মানে এগুলো বাংলাদেশে নেই। তা না হলে এত দূর থেকে বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠকে বসে প্রথমেই এসব বিষয়ে তারা নিশ্চয়ই কথা বলতেন না। সুতরাং এটা বুঝতে হবে যে, তারা কী জন্য ঢাকা সফরে এসেছেন। আর কী মেসেজ দিয়ে গেছেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শমসের মবিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মার্কিন প্রতিনিধি উজরা জেয়া ও ডোনাল্ড লুর সফর দেশের জন্য ইতিবাচক হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার কথা বলেছেন তারা। শ্রম অধিকার ও নারীর অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা বলেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী তাদের আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন। তবে সংলাপের ওপরও তারা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন। এদিকে ১২ জুলাই মাত্র দুই দিনের নোটিশে রাজধানীর নয়াপল্টনে ব্যাপক লোকসমাগমের পর নতুন করে উজ্জীবিত হয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। নিজেদের ওপর নতুন করে আস্থা ও বিশ্বাস ফিরে এসেছে তাদের মধ্যে। ঢাকাসহ সারা দেশে আগামীকাল ১৮ ও পরদিন ১৯ জুলাইয়ের পদযাত্রা কর্মসূচি যে কোনো মূল্যে সফল করে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। বিএনপির পাশাপাশি সমমনা ৩৬ দলসহ এক দফা আন্দোলনের সঙ্গে সদ্য যুক্ত হওয়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও যুগপৎভাবে এ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। এদিন পদযাত্রা কর্মসূচি শেষে নতুন করে এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি ঘোষণা করবে তারা। এ ছাড়া আগামী ২২ জুলাই রাজধানীর নয়াপল্টনে ঢাকা বিভাগীয় ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। সেদিনও ঢাকায় ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক