শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

মার্কিন প্রতিনিধিদের সফর ও ইইউ পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক নিয়ে নীতিনির্ধারণী ফোরামে আলোচনা ♦ ঘোষিত এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি আসছে বুধবার
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

উচ্চপর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর নতুন করে হিসাব কষছে বিএনপি। দলীয় নীতিনির্ধারকদের মতে, সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় উড়ে এসে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া আর ডোনাল্ড লু খোদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে বসে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে গেছেন। সেখানে তারা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচনের কথা বলেছেন। দেশের মানবাধিকার ঠিক রাখার কথা বলেছেন, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতাসহ অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায়। এর পর আর কী বাকি থাকে! নীতিনির্ধারকরা বলছেন, তবে বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। বাংলাদেশের জনগণ এবার জেগে উঠেছে। তাদের দাবি আদায়ে যা যা করা দরকার, এর সবই করবে। ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও এক দফা আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচিতে যাবে দলটি। দলের পরবর্তী কর্মসূচি এবং আশু পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে রাজনীতির পুরো হিসাব-নিকাশ ও চালচিত্রই পাল্টে যাবে বলে মনে করছেন তারা। দলের স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্যসহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বলেন, “এখন আর এসব ‘ভিসানীতি কিংবা স্যাংশনে’ কী আছে না আছে ওগুলো আমরা দেখতে চাই না। ওই সব তারাই দেখবেন, এগুলো তাদেরই দেখার দায়িত্ব। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে, আমাদের নিজেদের জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এ আন্দোলন কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়, এ আন্দোলন দেশকে রক্ষা করার আন্দোলন, এ আন্দোলন দেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। দেশের সংবিধানকে আবার জনগণের সত্যিকারের সংবিধানে পরিণত করার আন্দোলন এটি।” সংলাপ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ সরকারের সঙ্গে আপস! এদের অধীনে নির্বাচন? আমি এ কথাগুলো বারবার বলতে চাই না। আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। আন্দোলন, আন্দোলন আর আন্দোলন। আন্দোলনের মাধ্যমেই এ সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন আদায় করব ইনশা আল্লাহ।’

জানা গেছে, মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফরকালে যুগপৎভাবে সরকার পতনের ‘এক দফা’ ঘোষণা করেছে বিএনপি। পাশাপাশি রাজধানীর নয়াপল্টনে তাদের নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে ব্যাপক শো-ডাউনের মধ্য দিয়ে নিজেদের পক্ষে জনসমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। এসব বিষয়ে ভিডিও ফুটেজসহ দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের নিউজ পাঠানোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দলের মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অবস্থান, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাদের এক দফা দাবিসহ সার্বিক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপি নেতারা বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে দেশের জনগণ ভোট দিতে পারবে না। এদের অধীনে কখনোই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ বিগত ২০১৪ সালের নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ সংসদের বেশির ভাগ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ২৯ ডিসেম্বরের রাতেই ‘ব্যালট পেপারে সিল মেরে’ বাক্স ভর্তি করে পরদিন ফলাফল ঘোষণার মাধ্যমে নিজেদের জয়ী ঘোষণা করে আরও পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। এ সম্পর্কে দেশ-বিদেশসহ সারা বিশ্ব অবহিত রয়েছে। কাজেই বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনে ইইউ কিংবা অন্য কোনো দেশের পর্যবেক্ষক এসে কোনো লাভ হবে না বলেও বৈঠকে অভিমত প্রকাশ করেছে বিএনপি।

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রধান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোন সরকারের অধীনে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে সেটি ঠিক করে দেওয়াটা তো মার্কিনিদের কাজ নয়। তবে তারা ২০ ঘণ্টা প্লেন জার্নি করে সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় এসে খোদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসে বাংলাদেশের অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশীদারিত্বমূলক জাতীয় নির্বাচনের কথা বলেছেন। অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায় দেশের মানবাধিকার, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতা, শ্রম অধিকার ও রোহিঙ্গাসহ রাজনৈতিক দলের অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন। সেখানে তো ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা দুই দেশের অন্য কোনো বিষয় বা সম্পর্ক নিয়ে কথা হয়নি। এর চেয়ে আর পরিষ্কার বার্তা কী হতে পারে। এর পরে আর কী বাকি থাকে! এ ঘটনার পর সরকারের উচিত ‘হয় পদত্যাগ করে চলে যাওয়া, না হয় সুইসাইড করা’। এখন কেউ যদি মনে করেন, মার্কিনিরা এসে সরকারকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য গালিগালাজ করবেন, কিংবা হুমকি-ধমকি দেবেন, সেটি তো তারা করবেন না। এর আগে যেমন ডোনাল্ড লু তার পূর্ববর্তী সফরের সময়ও সুন্দর সাবলীল ভাষায় ইতিবাচক আলোচনা করেছিলেন। তখনো তো সরকারের মন্ত্রীরা অত্যন্ত ফুরফুরে মেজাজে বক্তব্য দিয়েছিলেন। কিন্তু ডোনাল্ড লু তার দেশে ফিরে যাওয়ার পরই তার সরকার বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছিল।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আমাদের গণতন্ত্র আমাদেরই পুনরুদ্ধার করতে হবে। জনগণের দাবি জনগণের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আর এ জন্যই আজ আমরা সব বিরোধী দল একমত হয়ে রাজপথে আন্দোলন করছি। জনগণ জেগে উঠেছে। তারা এ গণ আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন। জণগণের আন্দোলন কখনো বিফল হয় না। সামনে বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশা আল্লাহ।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে প্রথম যে কথাটি বলেছেন, সেটি ছিল বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন। তারা চান বাংলাদেশে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচন, যে নির্বাচনে জনগণ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভোট দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারবেন। এর পাশাপাশি রয়েছে বাংলাদেশের মানবাধিকার ঠিক রাখা, রাজনৈতিক দলগুলোকে অবাধে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং বাকস্বাধীনতা প্রদান। এর মানে এগুলো বাংলাদেশে নেই। তা না হলে এত দূর থেকে বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠকে বসে প্রথমেই এসব বিষয়ে তারা নিশ্চয়ই কথা বলতেন না। সুতরাং এটা বুঝতে হবে যে, তারা কী জন্য ঢাকা সফরে এসেছেন। আর কী মেসেজ দিয়ে গেছেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শমসের মবিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মার্কিন প্রতিনিধি উজরা জেয়া ও ডোনাল্ড লুর সফর দেশের জন্য ইতিবাচক হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার কথা বলেছেন তারা। শ্রম অধিকার ও নারীর অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা বলেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী তাদের আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন। তবে সংলাপের ওপরও তারা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন। এদিকে ১২ জুলাই মাত্র দুই দিনের নোটিশে রাজধানীর নয়াপল্টনে ব্যাপক লোকসমাগমের পর নতুন করে উজ্জীবিত হয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। নিজেদের ওপর নতুন করে আস্থা ও বিশ্বাস ফিরে এসেছে তাদের মধ্যে। ঢাকাসহ সারা দেশে আগামীকাল ১৮ ও পরদিন ১৯ জুলাইয়ের পদযাত্রা কর্মসূচি যে কোনো মূল্যে সফল করে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। বিএনপির পাশাপাশি সমমনা ৩৬ দলসহ এক দফা আন্দোলনের সঙ্গে সদ্য যুক্ত হওয়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও যুগপৎভাবে এ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। এদিন পদযাত্রা কর্মসূচি শেষে নতুন করে এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি ঘোষণা করবে তারা। এ ছাড়া আগামী ২২ জুলাই রাজধানীর নয়াপল্টনে ঢাকা বিভাগীয় ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। সেদিনও ঢাকায় ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগ্নিপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগ্নিপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শত কোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শত কোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কোচিং সেন্টারগুলো নীতিমালার আওতায় আনতে হবে
কোচিং সেন্টারগুলো নীতিমালার আওতায় আনতে হবে

নগর জীবন

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

চুরির অপবাদে হত্যা, বিচার দাবি
চুরির অপবাদে হত্যা, বিচার দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্যাপেন্টাডলসহ বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার
ট্যাপেন্টাডলসহ বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাঞ্ছনার অভিযোগে কর্মবিরতি
লাঞ্ছনার অভিযোগে কর্মবিরতি

দেশগ্রাম

২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ
২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ

দেশগ্রাম

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেড় কোটি টাকার অবৈধ জাল ধ্বংস
দেড় কোটি টাকার অবৈধ জাল ধ্বংস

দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

টেক্সটাইল সিরিজ অব এক্সিবিশন
টেক্সটাইল সিরিজ অব এক্সিবিশন

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা