শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

মার্কিন প্রতিনিধিদের সফর ও ইইউ পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক নিয়ে নীতিনির্ধারণী ফোরামে আলোচনা ♦ ঘোষিত এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি আসছে বুধবার
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

উচ্চপর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর নতুন করে হিসাব কষছে বিএনপি। দলীয় নীতিনির্ধারকদের মতে, সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় উড়ে এসে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া আর ডোনাল্ড লু খোদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে বসে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে গেছেন। সেখানে তারা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচনের কথা বলেছেন। দেশের মানবাধিকার ঠিক রাখার কথা বলেছেন, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতাসহ অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায়। এর পর আর কী বাকি থাকে! নীতিনির্ধারকরা বলছেন, তবে বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। বাংলাদেশের জনগণ এবার জেগে উঠেছে। তাদের দাবি আদায়ে যা যা করা দরকার, এর সবই করবে। ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও এক দফা আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচিতে যাবে দলটি। দলের পরবর্তী কর্মসূচি এবং আশু পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে রাজনীতির পুরো হিসাব-নিকাশ ও চালচিত্রই পাল্টে যাবে বলে মনে করছেন তারা। দলের স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্যসহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বলেন, “এখন আর এসব ‘ভিসানীতি কিংবা স্যাংশনে’ কী আছে না আছে ওগুলো আমরা দেখতে চাই না। ওই সব তারাই দেখবেন, এগুলো তাদেরই দেখার দায়িত্ব। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে, আমাদের নিজেদের জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এ আন্দোলন কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়, এ আন্দোলন দেশকে রক্ষা করার আন্দোলন, এ আন্দোলন দেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। দেশের সংবিধানকে আবার জনগণের সত্যিকারের সংবিধানে পরিণত করার আন্দোলন এটি।” সংলাপ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ সরকারের সঙ্গে আপস! এদের অধীনে নির্বাচন? আমি এ কথাগুলো বারবার বলতে চাই না। আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। আন্দোলন, আন্দোলন আর আন্দোলন। আন্দোলনের মাধ্যমেই এ সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন আদায় করব ইনশা আল্লাহ।’

জানা গেছে, মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফরকালে যুগপৎভাবে সরকার পতনের ‘এক দফা’ ঘোষণা করেছে বিএনপি। পাশাপাশি রাজধানীর নয়াপল্টনে তাদের নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে ব্যাপক শো-ডাউনের মধ্য দিয়ে নিজেদের পক্ষে জনসমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। এসব বিষয়ে ভিডিও ফুটেজসহ দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের নিউজ পাঠানোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দলের মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অবস্থান, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাদের এক দফা দাবিসহ সার্বিক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপি নেতারা বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে দেশের জনগণ ভোট দিতে পারবে না। এদের অধীনে কখনোই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ বিগত ২০১৪ সালের নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ সংসদের বেশির ভাগ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ২৯ ডিসেম্বরের রাতেই ‘ব্যালট পেপারে সিল মেরে’ বাক্স ভর্তি করে পরদিন ফলাফল ঘোষণার মাধ্যমে নিজেদের জয়ী ঘোষণা করে আরও পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। এ সম্পর্কে দেশ-বিদেশসহ সারা বিশ্ব অবহিত রয়েছে। কাজেই বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনে ইইউ কিংবা অন্য কোনো দেশের পর্যবেক্ষক এসে কোনো লাভ হবে না বলেও বৈঠকে অভিমত প্রকাশ করেছে বিএনপি।

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রধান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোন সরকারের অধীনে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে সেটি ঠিক করে দেওয়াটা তো মার্কিনিদের কাজ নয়। তবে তারা ২০ ঘণ্টা প্লেন জার্নি করে সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় এসে খোদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসে বাংলাদেশের অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশীদারিত্বমূলক জাতীয় নির্বাচনের কথা বলেছেন। অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায় দেশের মানবাধিকার, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতা, শ্রম অধিকার ও রোহিঙ্গাসহ রাজনৈতিক দলের অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন। সেখানে তো ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা দুই দেশের অন্য কোনো বিষয় বা সম্পর্ক নিয়ে কথা হয়নি। এর চেয়ে আর পরিষ্কার বার্তা কী হতে পারে। এর পরে আর কী বাকি থাকে! এ ঘটনার পর সরকারের উচিত ‘হয় পদত্যাগ করে চলে যাওয়া, না হয় সুইসাইড করা’। এখন কেউ যদি মনে করেন, মার্কিনিরা এসে সরকারকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য গালিগালাজ করবেন, কিংবা হুমকি-ধমকি দেবেন, সেটি তো তারা করবেন না। এর আগে যেমন ডোনাল্ড লু তার পূর্ববর্তী সফরের সময়ও সুন্দর সাবলীল ভাষায় ইতিবাচক আলোচনা করেছিলেন। তখনো তো সরকারের মন্ত্রীরা অত্যন্ত ফুরফুরে মেজাজে বক্তব্য দিয়েছিলেন। কিন্তু ডোনাল্ড লু তার দেশে ফিরে যাওয়ার পরই তার সরকার বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছিল।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আমাদের গণতন্ত্র আমাদেরই পুনরুদ্ধার করতে হবে। জনগণের দাবি জনগণের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আর এ জন্যই আজ আমরা সব বিরোধী দল একমত হয়ে রাজপথে আন্দোলন করছি। জনগণ জেগে উঠেছে। তারা এ গণ আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন। জণগণের আন্দোলন কখনো বিফল হয় না। সামনে বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশা আল্লাহ।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে প্রথম যে কথাটি বলেছেন, সেটি ছিল বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন। তারা চান বাংলাদেশে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচন, যে নির্বাচনে জনগণ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভোট দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারবেন। এর পাশাপাশি রয়েছে বাংলাদেশের মানবাধিকার ঠিক রাখা, রাজনৈতিক দলগুলোকে অবাধে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং বাকস্বাধীনতা প্রদান। এর মানে এগুলো বাংলাদেশে নেই। তা না হলে এত দূর থেকে বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠকে বসে প্রথমেই এসব বিষয়ে তারা নিশ্চয়ই কথা বলতেন না। সুতরাং এটা বুঝতে হবে যে, তারা কী জন্য ঢাকা সফরে এসেছেন। আর কী মেসেজ দিয়ে গেছেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শমসের মবিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মার্কিন প্রতিনিধি উজরা জেয়া ও ডোনাল্ড লুর সফর দেশের জন্য ইতিবাচক হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার কথা বলেছেন তারা। শ্রম অধিকার ও নারীর অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা বলেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী তাদের আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন। তবে সংলাপের ওপরও তারা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন। এদিকে ১২ জুলাই মাত্র দুই দিনের নোটিশে রাজধানীর নয়াপল্টনে ব্যাপক লোকসমাগমের পর নতুন করে উজ্জীবিত হয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। নিজেদের ওপর নতুন করে আস্থা ও বিশ্বাস ফিরে এসেছে তাদের মধ্যে। ঢাকাসহ সারা দেশে আগামীকাল ১৮ ও পরদিন ১৯ জুলাইয়ের পদযাত্রা কর্মসূচি যে কোনো মূল্যে সফল করে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। বিএনপির পাশাপাশি সমমনা ৩৬ দলসহ এক দফা আন্দোলনের সঙ্গে সদ্য যুক্ত হওয়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও যুগপৎভাবে এ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। এদিন পদযাত্রা কর্মসূচি শেষে নতুন করে এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি ঘোষণা করবে তারা। এ ছাড়া আগামী ২২ জুলাই রাজধানীর নয়াপল্টনে ঢাকা বিভাগীয় ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। সেদিনও ঢাকায় ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামদানি কি মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন?
মামদানি কি মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে পারবেন?

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকটকে প্রেম তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
টিকটকে প্রেম তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল
পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারপতিদের বেতনভাতাসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
বিচারপতিদের বেতনভাতাসংক্রান্ত আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা