শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

মার্কিন প্রতিনিধিদের সফর ও ইইউ পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক নিয়ে নীতিনির্ধারণী ফোরামে আলোচনা ♦ ঘোষিত এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি আসছে বুধবার
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন হিসাব কষছে বিএনপি

উচ্চপর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর নতুন করে হিসাব কষছে বিএনপি। দলীয় নীতিনির্ধারকদের মতে, সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় উড়ে এসে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া আর ডোনাল্ড লু খোদ প্রধানমন্ত্রীর অফিসে বসে পরিষ্কার বার্তা দিয়ে গেছেন। সেখানে তারা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচনের কথা বলেছেন। দেশের মানবাধিকার ঠিক রাখার কথা বলেছেন, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতাসহ অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায়। এর পর আর কী বাকি থাকে! নীতিনির্ধারকরা বলছেন, তবে বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। বাংলাদেশের জনগণ এবার জেগে উঠেছে। তাদের দাবি আদায়ে যা যা করা দরকার, এর সবই করবে। ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও এক দফা আদায়ে ধারাবাহিক কর্মসূচিতে যাবে দলটি। দলের পরবর্তী কর্মসূচি এবং আশু পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে রাজনীতির পুরো হিসাব-নিকাশ ও চালচিত্রই পাল্টে যাবে বলে মনে করছেন তারা। দলের স্থায়ী কমিটির একাধিক সদস্যসহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলাপ করে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ প্রসঙ্গে বলেন, “এখন আর এসব ‘ভিসানীতি কিংবা স্যাংশনে’ কী আছে না আছে ওগুলো আমরা দেখতে চাই না। ওই সব তারাই দেখবেন, এগুলো তাদেরই দেখার দায়িত্ব। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে, আমাদের নিজেদের জনগণের শক্তি দিয়ে আমরা আন্দোলন করছি। এ আন্দোলন কোনো ব্যক্তি বা দলের নয়, এ আন্দোলন দেশকে রক্ষা করার আন্দোলন, এ আন্দোলন দেশের মানুষের মুক্তির আন্দোলন। দেশের সংবিধানকে আবার জনগণের সত্যিকারের সংবিধানে পরিণত করার আন্দোলন এটি।” সংলাপ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ সরকারের সঙ্গে আপস! এদের অধীনে নির্বাচন? আমি এ কথাগুলো বারবার বলতে চাই না। আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। আন্দোলন, আন্দোলন আর আন্দোলন। আন্দোলনের মাধ্যমেই এ সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন আদায় করব ইনশা আল্লাহ।’

জানা গেছে, মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফরকালে যুগপৎভাবে সরকার পতনের ‘এক দফা’ ঘোষণা করেছে বিএনপি। পাশাপাশি রাজধানীর নয়াপল্টনে তাদের নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে ব্যাপক শো-ডাউনের মধ্য দিয়ে নিজেদের পক্ষে জনসমর্থনের বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। এসব বিষয়ে ভিডিও ফুটেজসহ দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের নিউজ পাঠানোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণেরও চেষ্টা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দলের মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অবস্থান, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাদের এক দফা দাবিসহ সার্বিক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপি নেতারা বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে দেশের জনগণ ভোট দিতে পারবে না। এদের অধীনে কখনোই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ বিগত ২০১৪ সালের নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দলকে বাইরে রেখে একতরফা নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ সংসদের বেশির ভাগ আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেছে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ২৯ ডিসেম্বরের রাতেই ‘ব্যালট পেপারে সিল মেরে’ বাক্স ভর্তি করে পরদিন ফলাফল ঘোষণার মাধ্যমে নিজেদের জয়ী ঘোষণা করে আরও পাঁচ বছর কাটিয়ে দিয়েছে। এ সম্পর্কে দেশ-বিদেশসহ সারা বিশ্ব অবহিত রয়েছে। কাজেই বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনে ইইউ কিংবা অন্য কোনো দেশের পর্যবেক্ষক এসে কোনো লাভ হবে না বলেও বৈঠকে অভিমত প্রকাশ করেছে বিএনপি।

এসব বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও দলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির প্রধান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোন সরকারের অধীনে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে সেটি ঠিক করে দেওয়াটা তো মার্কিনিদের কাজ নয়। তবে তারা ২০ ঘণ্টা প্লেন জার্নি করে সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে ঢাকায় এসে খোদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বসে বাংলাদেশের অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশীদারিত্বমূলক জাতীয় নির্বাচনের কথা বলেছেন। অত্যন্ত শ্রুতিমধুর ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার-সংবলিত ভাষায় দেশের মানবাধিকার, গণমাধ্যম ও বাকস্বাধীনতা, শ্রম অধিকার ও রোহিঙ্গাসহ রাজনৈতিক দলের অবাধ সভা-সমাবেশের তাগিদ দিয়ে গেছেন। সেখানে তো ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা দুই দেশের অন্য কোনো বিষয় বা সম্পর্ক নিয়ে কথা হয়নি। এর চেয়ে আর পরিষ্কার বার্তা কী হতে পারে। এর পরে আর কী বাকি থাকে! এ ঘটনার পর সরকারের উচিত ‘হয় পদত্যাগ করে চলে যাওয়া, না হয় সুইসাইড করা’। এখন কেউ যদি মনে করেন, মার্কিনিরা এসে সরকারকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য গালিগালাজ করবেন, কিংবা হুমকি-ধমকি দেবেন, সেটি তো তারা করবেন না। এর আগে যেমন ডোনাল্ড লু তার পূর্ববর্তী সফরের সময়ও সুন্দর সাবলীল ভাষায় ইতিবাচক আলোচনা করেছিলেন। তখনো তো সরকারের মন্ত্রীরা অত্যন্ত ফুরফুরে মেজাজে বক্তব্য দিয়েছিলেন। কিন্তু ডোনাল্ড লু তার দেশে ফিরে যাওয়ার পরই তার সরকার বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছিল।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘বিদেশিদের এসব উদ্যোগ আমাদের দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু আমাদের দাবি আমাদের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আমাদের গণতন্ত্র আমাদেরই পুনরুদ্ধার করতে হবে। জনগণের দাবি জনগণের নিজেদেরই আদায় করতে হবে। আর এ জন্যই আজ আমরা সব বিরোধী দল একমত হয়ে রাজপথে আন্দোলন করছি। জনগণ জেগে উঠেছে। তারা এ গণ আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন। জণগণের আন্দোলন কখনো বিফল হয় না। সামনে বিজয় আমাদের সুনিশ্চিত ইনশা আল্লাহ।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে প্রথম যে কথাটি বলেছেন, সেটি ছিল বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন। তারা চান বাংলাদেশে আগামীতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারত্বমূলক নির্বাচন, যে নির্বাচনে জনগণ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভোট দিয়ে নিজেদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে পারবেন। এর পাশাপাশি রয়েছে বাংলাদেশের মানবাধিকার ঠিক রাখা, রাজনৈতিক দলগুলোকে অবাধে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং বাকস্বাধীনতা প্রদান। এর মানে এগুলো বাংলাদেশে নেই। তা না হলে এত দূর থেকে বাংলাদেশে এসে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠকে বসে প্রথমেই এসব বিষয়ে তারা নিশ্চয়ই কথা বলতেন না। সুতরাং এটা বুঝতে হবে যে, তারা কী জন্য ঢাকা সফরে এসেছেন। আর কী মেসেজ দিয়ে গেছেন। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শমসের মবিন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মার্কিন প্রতিনিধি উজরা জেয়া ও ডোনাল্ড লুর সফর দেশের জন্য ইতিবাচক হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার কথা বলেছেন তারা। শ্রম অধিকার ও নারীর অধিকার নিয়ে কথা বলেছেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়েও কথা বলেছেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী তাদের আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন। তবে সংলাপের ওপরও তারা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছেন। এদিকে ১২ জুলাই মাত্র দুই দিনের নোটিশে রাজধানীর নয়াপল্টনে ব্যাপক লোকসমাগমের পর নতুন করে উজ্জীবিত হয়েছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। নিজেদের ওপর নতুন করে আস্থা ও বিশ্বাস ফিরে এসেছে তাদের মধ্যে। ঢাকাসহ সারা দেশে আগামীকাল ১৮ ও পরদিন ১৯ জুলাইয়ের পদযাত্রা কর্মসূচি যে কোনো মূল্যে সফল করে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। বিএনপির পাশাপাশি সমমনা ৩৬ দলসহ এক দফা আন্দোলনের সঙ্গে সদ্য যুক্ত হওয়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও যুগপৎভাবে এ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। এদিন পদযাত্রা কর্মসূচি শেষে নতুন করে এক দফা আন্দোলনের দ্বিতীয় ধাপের কর্মসূচি ঘোষণা করবে তারা। এ ছাড়া আগামী ২২ জুলাই রাজধানীর নয়াপল্টনে ঢাকা বিভাগীয় ‘তারুণ্যের সমাবেশ’ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। সেদিনও ঢাকায় ব্যাপক শোডাউনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি