শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৩

মন্তব্য কলাম

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষায় শহীদ পুলিশের আমিরুল পারভেজ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষায় শহীদ পুলিশের আমিরুল পারভেজ

১৯৭১ সালে দেশমাতৃকাকে শত্রুমুক্ত করার জন্য শহীদ হয়েছিলেন ৩০ লাখ বঙ্গ সন্তান। পরবর্তীতে সেই স্বাধীনতার পতাকা উজ্জীবিত রাখার জন্য বিভিন্ন সময়ে বহু দেশপ্রেমিককে জীবন দিতে হয়েছে। সেই তালিকায়ই সর্বশেষে যুক্ত হলো শহীদ আমিরুল ইসলাম পারভেজের নাম। যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর বিরুদ্ধে দন্ডাদেশ দেওয়ার পরে তাকে চাঁদে দেখা গেছে- এ ধরনের অবান্তর কথা বলে বহু পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছিল এ ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর লোকেরা। এ ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে বহু পুলিশ, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীকেও হত্যা করেছিল এ নরপিশাচরা। শহীদ পারভেজের  পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকান্দার আলী মোল্লা যেমন সময়ের ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, যোগ্য পিতার যোগ্য পুত্র পারভেজও তেমনি সময়ের ডাক উপেক্ষা করতে পারেননি। জীবনের ঝুঁকি আছে জেনেও স্বাধীনতাবিরোধী হায়েনাদের প্রতিহত করতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনের পবিত্র ব্রত নিয়ে। সেই যুদ্ধে তার প্রয়াণ হয়েছে, কিন্তু তিনি পরাজিত হয়েছেন- এটা বলা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষায় যারা প্রাণ দিয়েছেন তারা কখনো পরাস্ত হননি, হবেন না। তার রক্ত বৃথা যাবে না। সেই রক্ত অনুপ্রেরণা দেবে বহুজনকে ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হলে তা দমনের জন্য। তার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে অবিরাম। এটাই স্বাভাবিক। মাত্র ৩৪ বছরের এক যুবক। যার কাছ থেকে বাঙালি জাতি অনেক কিছু পেতে পারত, তার প্রয়াণ শুধু পরিবারের জন্যই মহাদুর্যোগ বয়ে আনেনি, এটিকে জাতীয় ক্ষতি হিসেবেই ভাবতে হবে। তার বুদ্ধিদীপ্ত দুটি চোখ দেখে মনে হলো সর্বকালের মহানায়ক উত্তম কুমারের কথা, যার বুদ্ধিদীপ্ত চাহনি কোটি কোটি বাঙালি দর্শকের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছিল। এ যুবকের কাছ থেকে জাতির প্রত্যাশার সীমা ছিল না। কিন্তু আজ তার ৭ বছরের শিশুকন্যা হয়ে গেল পিতৃহীন, তার স্ত্রীকে বরণ করতে হলো বৈধব্য। তারপরও তার শিশুকন্যা বেড়ে উঠবে এক বীরত্বগাথা পিতার গৌরবময় স্মৃতি নিয়ে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, সিসিটিভিতে খুনির নৃশংসতার চিত্র ফুটে উঠেছে। গোটা শহর সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছিল বিধায় ভুলের কোনো অবকাশ নেই। প্রকৃত অপরাধীদের সহজেই চিহ্নিত করা সম্ভব। তাছাড়া উসকানিদাতাদের পরিচয় তো সবাই জানেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, খুনি ব্যক্তি বিএনপির ছাত্রদলের এক নেতা। আরও তদন্তে হয়তো জানা যাবে তার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পিতার মতো এই খুনি ছাত্রদল নেতার পিতা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিরোধী এক রাজাকার। সে ব্যক্তির এবং অন্য হুকুমের আসামিদের দ্রুত আদালতে বিচার হবে, সেটাই সব সুস্থ মনের মানুষের প্রত্যাশা। তবে সেই খুনিকে যারা হুকুম দিয়েছিল, যারা এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল তাদেরও বিচার হতে হবে হুকুমের আসামি হিসেবে। পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য দেশের মতো আমাদের আইনেও হুকুমের আসামিদের এবং প্ররোচনাকারীদের সাজা অধিক হয়ে থাকে।

’৭১-এর পরাজিত এই অপশক্তি, ধর্মান্ধ, ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াতে ইসলামের সঙ্গে একত্রিত হয়ে বহু দিন ধরেই পরিকল্পনা করছিল ২৮ অক্টোবর একটি মহাপ্রলয় ঘটিয়ে অবৈধ, অসাংবিধানিক পন্থায় মুক্তিযুদ্ধের সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার, যেটি করেছিলেন বিএনপি দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। আমাদের দক্ষ এবং দেশপ্রেমী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং আপামর জনগণ কঠোর অবস্থানে থাকায় এ দস্যুর দল তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য, অর্থাৎ তালেবানি শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করলেও তারা পরিকল্পিত মহাপ্রলয় ঘটাতে পারেনি, বরং তাদেরই মহাপ্রয়াণ ঘটেছে। জনগণের যে অংশের মধ্যে এদের নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল, তাদের কাছে এ বর্বরদের পরিচয় এখন স্পষ্ট হয়ে যাবে। মাননীয় প্রধান বিচারপতির বাসভবন আক্রমণ করে এ অপশক্তি প্রমাণ করেছে তাদের আক্রমণ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, কেননা প্রধান বিচারপতি কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি নন, তিনি একটি প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের একটির প্রধান। ’৭১-এর পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্যই এরা সমস্ত জীবনের ক্রোধের বশবর্তী হয়ে এসব উন্মাদনা চালিয়েছে। এ নিষ্ঠুরতা দেখলে সম্ভবত চেঙ্গিস, তৈমুর, নাদির শাহর মতো গণহত্যাযজ্ঞের খলনায়করাও লজ্জিত হতেন। খুনিদের এ জিঘাংসাপরায়ণতার একটিই কারণ, যা হলো এই যে শহীদ পারভেজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখতে মাঠে নেমেছিলেন, যে চেতনা খুনির দল কখনো সইতে পারছে না।

টেলিভিশনের পর্দায় তাকে হত্যা করার পৈশাচিক ঘটনার কিছুটা দেখে আঁতকে উঠেছেন সব বিবেকসম্পন্ন দর্শক। নির্মমতার চরম প্রকাশ দেখা গেছে এসব হৃদয়হীন মানুষের মধ্যে। দানবতার অর্থে এরা তাদের দীক্ষাগুরু জিয়াউর রহমানের সফল অনুসারী। জিয়ার কাছ থেকেই তারা শিখেছে অভিলাষ আদায়ের জন্য গণহত্যা প্রয়োজন, যা জিয়াউর রহমান নিজে বহুবার করেছিলেন। শহীদ পারভেজ এসব মানুষরূপী অসুরদের প্রাথমিক আক্রমণে ধরাশায়ী হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু তার পরেও জিয়া অনুসারী অমানুষের দল শহীদ পারভেজকে বাঁচতে দেয়নি। তার অস্ত্র কেড়ে নিয়ে ভয়ংকর চাপাতি দিয়ে তার মাথায় উপর্যুপরি আঘাত চালিয়েছিল। শুধু শহীদ পারভেজকেই নয়, এই নরদস্যুদের দল কর্তব্যরত বহু পুলিশকে মারাত্মকভাবে আহত করেছে। জ্বালিয়ে দিয়েছে পুলিশ হাসপাতাল, অ্যাম্বুলেন্স, বহু বাস, ট্রাক, ঠিক যেমনটি তারা করেছিল ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে। সংবাদ সংগ্রহের কাজে দায়িত্বরত বহু সাংবাদিকও এসব রাসেল ভাইপারদের আক্রমণ থেকে রেহাই পাননি। কবিগুরু লিখেছেন, ‘নাগিনীরা চারদিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস’। এসব বিষাক্ত নাগিনীরাই দেশকে পাকিস্তানে পরিণত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। এদের বিষদাঁত অবশ্যই ভাঙতে হবে। ভুক্তভোগীদের কেউই রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় বিধায় এটা ধরে নেওয়াই স্বাভাবিক যে, সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য ছিল রাষ্ট্রযন্ত্রসমূহকে ধ্বংস করা। অগ্নিসন্ত্রাস বিএনপি-জামায়াতের যে মজ্জাগত তা বহুবার প্রমাণিত হয়েছে। কানাডার আদালত বিএনপিকে একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। আর আদালতের রায় ক্রমে অবৈধ দল জামায়াতের জঙ্গি ইতিহাস তো বহু পুরনো। ১৯৫২-৫৩ সালে জামায়াত নেতা মওদুদির নেতৃত্বে পাকিস্তানি আহমেদিয়া মুসলমানদের গণহত্যার অপরাধে মওদুদিকে ফাঁসিতে ঝুলানোর আদেশ প্রদান করা হয়েছিল। ১৯৭১-এ এটি দল হিসেবে যুদ্ধাপরাধে সম্পৃক্ত ছিল বলে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালই রায়ে ব্যক্ত করেছেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন বাঙালিদের ওপর যে গণহত্যা চালানো হয়েছিল, জামায়াতি এবং অন্য ধর্মান্ধদের প্রত্যক্ষ সহায়তা এবং ভূমিকা ছাড়া তা সম্ভব হতো না। ’৭১ সালে দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর জামায়াতের নেতা-কর্মীরা দেশ ছেড়ে পালালেও বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়া তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে রাজনৈতিক, আর্থিক এবং সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করলে এবং ক্ষমতায় বসালে এরা নতুন উদ্যমে তাদের তালেবানপন্থি নীতি চালাতে শুরু করে। পরবর্তীকালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায় আসার পর এদের ধ্বংসাত্মক এবং জঙ্গি কার্যকলাপ চলতে থাকে। প্রতিটি পূজার সময় তারা মিথ্যা, বানোয়াট সংবাদ সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করে দাঙ্গা পরিস্থিতির সৃষ্টি করে আসছে। এদের সমূলে দমন করার জন্য কঠোরতার বিকল্প নেই বলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের দাবি। ২৮ অক্টোবর অপরাধগুলোর জন্য বিএনপি-জামায়াতের অনেকের বিরুদ্ধেই হুকুমের এবং উসকানিমূলক বক্তব্যের জন্য মামলা হওয়া বাঞ্ছনীয়। যেসব ব্যক্তি ২৮ অক্টোবরের পরিকল্পনা করেছিলেন, মাস্তানদের জড়ো হতে বলেছিলেন, উসকানিমূলক ভাষণ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করার প্ররোচনা দিয়েছিলেন, প্রচলিত আইনে তারা সবাই কৃত অপরাধগুলোর জন্য দায়ী বটে এবং তাই আসামির কাঠগড়ায় তাদেরও হাজির করতে হবে। ২৮ অক্টোবর ছিল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের লক্ষ্মী পূজার এবং বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রবারণা পূর্ণিমার দিবস। উভয় ধর্মের নেতারা বিএনপি-জামায়াতকে অনুরোধ করেছিলেন সেই দিনগুলোতে কোনো কর্মসূচি না দিতে। কিন্তু সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন দল দুটির নেতারা এসব অনুরোধের তোয়াক্কা না করে তাদের ধ্বংসাত্মক কাজ চালিয়ে যায়। অতীতের অভিজ্ঞতা বলছে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী এ অপরাধীদের বিরুদ্ধে মামলা হলেই তাদের বিদেশি প্রভুরা হয়তো মামলা বন্ধের দাবি নিয়ে হাজির হতে পারে। এ ধরনের উদ্ভট দাবি উপেক্ষা করে তাদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়। কবিগুরু লিখেছেন, ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী’। গুরুদেবের এই কবিতা আমাদের নির্ভীক জননেত্রী শেখ হাসিনার বেলায় শতভাগ প্রযোজ্য। বিশ্বের বহু প্রভাবশালী নেতার অবান্তর দাবি উপেক্ষা করে তিনি যুদ্ধাপরাধীদের মামলা এবং শাস্তির ব্যবস্থা করে প্রমাণ করেছেন নীতির প্রশ্নে তিনি আপসহীন এবং কারও অযৌক্তিক চাপের কাছে তিনি মাথানত করেন না। তার পক্ষেই সম্ভব এই দৈত্যদের চিরতরে শায়েস্তা করা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের জনতার এটিই দাবি।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে