শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র

♦ বিশেষ অভিযান ও বৈধ অস্ত্র জমাদানের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি ইসি ♦ দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তায় ব্যস্ত র‌্যাব
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই এ চিন্তা বেড়ে চলছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ বিভিন্ন মহলে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর ৩৫ দিন বাকি থাকলেও নির্বাচন কমিশন থেকে এখনো দেওয়া হয়নি বৈধ অস্ত্র জমা কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিশেষ নির্দেশনা। এলিট ফোর্স-র‌্যাবের বড় একটি অংশ ব্যস্ত সময় পার করছে দূরপাল্লার যানবাহন, জ্বালানি তেলের লরিসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল পরিবহনের কাজে নিয়োজিত বাহনের নিরাপত্তা রক্ষায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অবৈধ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক দেশে প্রবেশ করেছে। এর বাইরে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের মণিপুর রাজ্য এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈধ অস্ত্র জমাদান কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে কমিশন এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা জানানো হবে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর বাইরে রাজনৈতিক কর্মসূচি ও প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করার পরও পার পেয়ে যাচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সমর্থকরা। এভাবে বৈধ অস্ত্র প্রদর্শন নিষিদ্ধ হলেও তেমন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না জেলা প্রশাসন বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হলেও তা পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি। এগুলো সাধারণ জনগণের মধ্যে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক (অপারেশন্স) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার পুলিশের একটি রুটিন ওয়ার্ক। এটা চলমান রয়েছে। মণিপুর ও মিয়ানমারের অস্ত্রের বিষয়ে সীমান্তবর্তী জেলা এবং থানাগুলোকে বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ করে সীমান্তে অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালান বেড়েছে। গত ১০ মাসে বিজিবি ৮৩টি অস্ত্র এবং ৫৯৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে। এসবের মধ্যে রয়েছে পিস্তল-রিভলবার-৩৪টি এবং বন্দুকসহ অস্ত্র-৪৮টি।

জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারত ও বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সুদীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত ৪ হাজার ৪২৭ কিলোমিটার। ভারতের অংশে ৩ হাজার কিলোমিটারে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলেও বাংলাদেশের অংশে তা নেই। সুবিস্তৃত এই সীমান্তের অন্তত ১৭টি পথ দিয়ে ঢুকছে অবৈধ অস্ত্র। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের মণিপুরে সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে লুট হওয়া ৬ হাজার এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা করছেন অনেকেই। যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২ হাজার অস্ত্র তারা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে কাজ করেন এমন একাধিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, গত কয়েক মাসে দেশের অভ্যন্তরে প্রচুর অবৈধ অস্ত্র ঢুকেছে। কিছু বৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ীও অবৈধ অস্ত্রের কারবারিদের কাছ থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সংগ্রহ করেছেন বলে তাদের কাছে তথ্য এসেছে। অনুসন্ধান ও গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সাধারণত নির্বাচনকালে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের, বিশেষ করে পিস্তল ও রিভলবারের মতো ক্ষুদ্র অস্ত্রের চাহিদা থাকে। সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো ছাড়াও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে রাজনৈতিক ক্যাডাররাও এ ধরনের অস্ত্র সংগ্রহ করে থাকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুমিল্লা ও কক্সবাজার-টেকনাফ সীমান্তের ফাঁক গলে এসব অস্ত্র আসছে। কেবল চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন সীমান্তে অস্ত্র চোরাচালানে ২৫টি সিন্ডিকেট সক্রিয় আছে। এর প্রতিটিতে ৫ থেকে ১০ জন করে সক্রিয় সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের তেলকুপি, সোনামসজিদ এবং শিবগঞ্জ। অস্ত্র ব্যবসায় সক্রিয় রয়েছেন তেলকুপির সোহেল, লম্বু সোহেল, কামাল। শিবগঞ্জের টিপু সোনামসজিদের আমীর ও রফিক। গত ২৫ আগস্ট রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। তার এক সপ্তাহ আগে ১৮ আগস্ট রাজশাহীর পুঠিয়ায় বাদাম বিক্রির ছদ্মবেশে অবৈধ অস্ত্র কেনাবেচার অভিযোগে চারটি ওয়ান শুটারগান ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ একজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। ওই সময় র‌্যাব জানিয়েছিল, নির্বাচন সামনে রেখে চোরাইপথে দেশি-বিদেশি অবৈধ অস্ত্রের চালান ঢুকছে রাজশাহীতে। র‌্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, কখনো নানা ছদ্মবেশে, আবার কখনো অভিনব কৌশলে অবৈধ অস্ত্র দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিক্রি করছে অস্ত্র কারবারিরা। এক্ষেত্রে দেশে তৈরি ওয়ান শুটারগান বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকায় আর বিদেশি পিস্তল বিক্রি হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়। জানা গেছে, যশোরে বেনাপোলের বিশু মেম্বার ও আরমান রহস্যজনকভাবে সবকিছুকে ম্যানেজ করেই সক্রিয় রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেভেন পয়েন্ট সিক্স ফাইভ ও নাইন এমএম পিস্তল বেশি ঢুকছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। আর পয়েন্ট টু-টু বোরের রিভলবার আসছে সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত ব্যবহার করে। কুমিল্লা, যশোরের বেনাপোল ও হিলি সীমান্ত হয়েও নানা ধরনের অস্ত্র ঢুকছে দেশে। আখাউড়া সীমান্তে অস্ত্র কারবারে জড়িত স্থানীয় সরকারের একজন জনপ্রতিনিধি। দীর্ঘদিন ধরে সন্দ্বীপের হাতিয়া এলাকায় নদীপথে বিভিন্ন ছোট-বড় ট্রলার থেকে আনলোড হয় অবৈধ অস্ত্র। চকরিয়া, কক্সবাজারের বহির্নোঙরে থাকা জাহাজ থেকে আনলোড হওয়া এসব অস্ত্র ছোট-বড় লাইটার জাহাজ এবং ট্রলারে করে নিয়ে যাওয়া হয় হাতিয়ায়। মোহাম্মদ আলী নামের সেই ব্যক্তির তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্র, মাদকসহ নানা অবৈধ পণ্য আনলোড হয় হাতিয়ায়। পরবর্তীতে নানা কৌশলে এগুলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছানো হয়। মোহাম্মদ আলী একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তালিকাভুক্ত। সিলেটের কানাইঘাটের সীমান্ত দিয়ে মাঝেমাঝেই আসছে নাইন এমএম পিস্তল। দিনাজপুরের হিলিতে প্রশাসনের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে সক্রিয় রয়েছেন রনি, জাভেদ এবং শাহাবুদ্দীন। রাঙামাটির পার্বত্য এলাকা দিয়ে দেদারসে ঢুকছে ছোট-বড় অস্ত্র। চাহিদা অনুযায়ী নিয়মিতভাবেই অস্ত্রের জোগান দিয়ে আসছেন লালটন, পাংকুয়া, এসকে, অবনী নামের অস্ত্র ব্যবসায়ীরা। গত ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যার আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নারায়ণপুর সীমান্তের পদ্মার চর এলাকায় বিজিবির জোহরপুরটেক সীমান্ত ফাঁড়ির একটি দল অভিযান চালায়। এ সময় সূর্যনারায়ণপুর গ্রামের মনিরুল ইসলামকে (৫০) একটি পাতিলসহ আটক করা হয়। তল্লাশি করে পাতিলে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি গুলি ভরা ম্যাগাজিন, এক রাউন্ড গুলি ও ৭ কেজি ৪০০ গ্রাম গানপাউডার জব্দ করা হয়। অভিযানের সময় মনিরুলের ছেলে খাইরুল ইসলাম (২২) নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়ে যান। এ বিষয়ে সদর মডেল থানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা করে বিজিবি। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হচ্ছে আমাদের। তবে এর মধ্যেও অপরাধীদের ওপর থেকে আমাদের দৃষ্টি সরেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন ছিল। অথচ বৈধ অস্ত্র জমাদান এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে নির্বাচন কমিশনের নির্লিপ্ততা সচেতন মানুষকে অবশ্যই ভাবাবে। কারণ এরই মধ্যে আমরা দেশের বিভিন্ন স্থানে বৈধ অস্ত্রের প্রদর্শনী দেখেছি। রাজনৈতিক পরিচয় দেখে আইনের প্রয়োগ হলে অবশ্যই নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক, এখনো বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র সংক্রান্ত কোনো নির্দেশনা দেয়নি নির্বাচন কমিশন। এরই মধ্যে আমরা ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রামে বৈধ অস্ত্রের প্রদর্শনী দেখেছি। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখলাম না। এটা কী বার্তা দিচ্ছে তা সহজেই অনুমেয়। এদিকে র‌্যাব সদর দফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ৫৫৮টি অবৈধ অস্ত্র, ৮৮টি ম্যাগাজিন এবং ১৯৯৫টি গোলাবারুদ, ১৯৯৪টি ককটেল-বোমা এবং ৫১ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে র‌্যাব। গ্রেফতার করা হয়েছে ২৪৫ জনকে। তবে ২০২২ সালে ১৩৯৪টি, ২০২১ সালে ৮৬৪টি এবং ২০২০ সালে ৬৯৮টি বিভিন্ন রকমের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। পুলিশ সদর দফতর চলতি বছরের কোনো পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও গত ২০২২ সালে ৫৮৭৯টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং এর বিপরীতে ১৫৪০টি মামলার কথা জানিয়েছে।

আতঙ্ক বৈধ অস্ত্রেও : ‘আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালা-২০১৬’ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি নিজের লাইসেন্সের বিপরীতে নেওয়া অস্ত্র শুধু আত্মরক্ষার জন্য বহন ও ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যের ভীতি বা বিরক্তি তৈরি হতে পারে এমন ক্ষেত্রে অস্ত্র প্রদর্শন করা যাবে না। এটা করলে তার অস্ত্রের লাইসেন্স তাৎক্ষণিকভাবে বাতিলযোগ্য হবে। তবে সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনাগুলোর বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনাগুলো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক (অপারেশন্স) আনোয়ার হোসেন বলেন, বৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো তথ্য পুলিশ সদর দফতরে এখনো আসেনি। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে না বললেও আমরা একাধিকবার বৈধ অস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। গত ১২ নভেম্বর ময়মনসিংহের নান্দাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিলে অস্ত্র প্রদর্শন করেন স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের জামাতা জাহিদ হাসানের দেহরক্ষী কামরুজ্জামান। এ অস্ত্রের লাইসেন্স কামরুজ্জামানের নামে। মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন আবদুস সালামের মেয়ে (জাহিদের স্ত্রী) ওয়াহিদা ইসলাম। গত ৩১ অক্টোবর ঢাকার মিরপুরের পল্লবীতে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে মাঠে নামেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আওলাদ হোসেন ওরফে লাক্কু। তার নামে দুটি অস্ত্রের লাইসেন্স আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। একটি শটগান ও অন্যটি রিভলবার। সেদিন তিনি যে অস্ত্র প্রদর্শন করেছেন, সেটি বৈধ নাকি অবৈধ, এ বিষয়ে খোঁজ নেয়নি পুলিশ। নির্বাচন ঘিরে নারায়ণগঞ্জেও অস্ত্র প্রদর্শনের চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। গত ৬ জুন ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি গোলাম কবির (৬৮) বাসা ভাড়া নিয়ে বিরোধে অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয় দেখিয়েছিলেন। এ ছাড়া গত ২২ মে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রকাশ্যে পিস্তল হাতে মিছিল করে আলোচনায় আসেন সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। একাধিক গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত দেশে বৈধ অস্ত্রের সংখ্যা ৫০ হাজার ৩১০। ৪৫ হাজার ২২৬টি অস্ত্র ব্যক্তির হাতে ও ৫ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের কাছে রয়েছে। ১০ হাজার ২১৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদধারী।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা