শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র

♦ বিশেষ অভিযান ও বৈধ অস্ত্র জমাদানের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি ইসি ♦ দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তায় ব্যস্ত র‌্যাব
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই এ চিন্তা বেড়ে চলছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ বিভিন্ন মহলে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর ৩৫ দিন বাকি থাকলেও নির্বাচন কমিশন থেকে এখনো দেওয়া হয়নি বৈধ অস্ত্র জমা কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিশেষ নির্দেশনা। এলিট ফোর্স-র‌্যাবের বড় একটি অংশ ব্যস্ত সময় পার করছে দূরপাল্লার যানবাহন, জ্বালানি তেলের লরিসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল পরিবহনের কাজে নিয়োজিত বাহনের নিরাপত্তা রক্ষায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অবৈধ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক দেশে প্রবেশ করেছে। এর বাইরে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের মণিপুর রাজ্য এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈধ অস্ত্র জমাদান কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে কমিশন এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা জানানো হবে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর বাইরে রাজনৈতিক কর্মসূচি ও প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করার পরও পার পেয়ে যাচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সমর্থকরা। এভাবে বৈধ অস্ত্র প্রদর্শন নিষিদ্ধ হলেও তেমন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না জেলা প্রশাসন বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হলেও তা পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি। এগুলো সাধারণ জনগণের মধ্যে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক (অপারেশন্স) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার পুলিশের একটি রুটিন ওয়ার্ক। এটা চলমান রয়েছে। মণিপুর ও মিয়ানমারের অস্ত্রের বিষয়ে সীমান্তবর্তী জেলা এবং থানাগুলোকে বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ করে সীমান্তে অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালান বেড়েছে। গত ১০ মাসে বিজিবি ৮৩টি অস্ত্র এবং ৫৯৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে। এসবের মধ্যে রয়েছে পিস্তল-রিভলবার-৩৪টি এবং বন্দুকসহ অস্ত্র-৪৮টি।

জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারত ও বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সুদীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত ৪ হাজার ৪২৭ কিলোমিটার। ভারতের অংশে ৩ হাজার কিলোমিটারে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলেও বাংলাদেশের অংশে তা নেই। সুবিস্তৃত এই সীমান্তের অন্তত ১৭টি পথ দিয়ে ঢুকছে অবৈধ অস্ত্র। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের মণিপুরে সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে লুট হওয়া ৬ হাজার এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা করছেন অনেকেই। যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২ হাজার অস্ত্র তারা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে কাজ করেন এমন একাধিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, গত কয়েক মাসে দেশের অভ্যন্তরে প্রচুর অবৈধ অস্ত্র ঢুকেছে। কিছু বৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ীও অবৈধ অস্ত্রের কারবারিদের কাছ থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সংগ্রহ করেছেন বলে তাদের কাছে তথ্য এসেছে। অনুসন্ধান ও গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সাধারণত নির্বাচনকালে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের, বিশেষ করে পিস্তল ও রিভলবারের মতো ক্ষুদ্র অস্ত্রের চাহিদা থাকে। সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো ছাড়াও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে রাজনৈতিক ক্যাডাররাও এ ধরনের অস্ত্র সংগ্রহ করে থাকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুমিল্লা ও কক্সবাজার-টেকনাফ সীমান্তের ফাঁক গলে এসব অস্ত্র আসছে। কেবল চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন সীমান্তে অস্ত্র চোরাচালানে ২৫টি সিন্ডিকেট সক্রিয় আছে। এর প্রতিটিতে ৫ থেকে ১০ জন করে সক্রিয় সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের তেলকুপি, সোনামসজিদ এবং শিবগঞ্জ। অস্ত্র ব্যবসায় সক্রিয় রয়েছেন তেলকুপির সোহেল, লম্বু সোহেল, কামাল। শিবগঞ্জের টিপু সোনামসজিদের আমীর ও রফিক। গত ২৫ আগস্ট রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। তার এক সপ্তাহ আগে ১৮ আগস্ট রাজশাহীর পুঠিয়ায় বাদাম বিক্রির ছদ্মবেশে অবৈধ অস্ত্র কেনাবেচার অভিযোগে চারটি ওয়ান শুটারগান ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ একজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। ওই সময় র‌্যাব জানিয়েছিল, নির্বাচন সামনে রেখে চোরাইপথে দেশি-বিদেশি অবৈধ অস্ত্রের চালান ঢুকছে রাজশাহীতে। র‌্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, কখনো নানা ছদ্মবেশে, আবার কখনো অভিনব কৌশলে অবৈধ অস্ত্র দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিক্রি করছে অস্ত্র কারবারিরা। এক্ষেত্রে দেশে তৈরি ওয়ান শুটারগান বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকায় আর বিদেশি পিস্তল বিক্রি হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়। জানা গেছে, যশোরে বেনাপোলের বিশু মেম্বার ও আরমান রহস্যজনকভাবে সবকিছুকে ম্যানেজ করেই সক্রিয় রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেভেন পয়েন্ট সিক্স ফাইভ ও নাইন এমএম পিস্তল বেশি ঢুকছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। আর পয়েন্ট টু-টু বোরের রিভলবার আসছে সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত ব্যবহার করে। কুমিল্লা, যশোরের বেনাপোল ও হিলি সীমান্ত হয়েও নানা ধরনের অস্ত্র ঢুকছে দেশে। আখাউড়া সীমান্তে অস্ত্র কারবারে জড়িত স্থানীয় সরকারের একজন জনপ্রতিনিধি। দীর্ঘদিন ধরে সন্দ্বীপের হাতিয়া এলাকায় নদীপথে বিভিন্ন ছোট-বড় ট্রলার থেকে আনলোড হয় অবৈধ অস্ত্র। চকরিয়া, কক্সবাজারের বহির্নোঙরে থাকা জাহাজ থেকে আনলোড হওয়া এসব অস্ত্র ছোট-বড় লাইটার জাহাজ এবং ট্রলারে করে নিয়ে যাওয়া হয় হাতিয়ায়। মোহাম্মদ আলী নামের সেই ব্যক্তির তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্র, মাদকসহ নানা অবৈধ পণ্য আনলোড হয় হাতিয়ায়। পরবর্তীতে নানা কৌশলে এগুলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছানো হয়। মোহাম্মদ আলী একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তালিকাভুক্ত। সিলেটের কানাইঘাটের সীমান্ত দিয়ে মাঝেমাঝেই আসছে নাইন এমএম পিস্তল। দিনাজপুরের হিলিতে প্রশাসনের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে সক্রিয় রয়েছেন রনি, জাভেদ এবং শাহাবুদ্দীন। রাঙামাটির পার্বত্য এলাকা দিয়ে দেদারসে ঢুকছে ছোট-বড় অস্ত্র। চাহিদা অনুযায়ী নিয়মিতভাবেই অস্ত্রের জোগান দিয়ে আসছেন লালটন, পাংকুয়া, এসকে, অবনী নামের অস্ত্র ব্যবসায়ীরা। গত ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যার আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নারায়ণপুর সীমান্তের পদ্মার চর এলাকায় বিজিবির জোহরপুরটেক সীমান্ত ফাঁড়ির একটি দল অভিযান চালায়। এ সময় সূর্যনারায়ণপুর গ্রামের মনিরুল ইসলামকে (৫০) একটি পাতিলসহ আটক করা হয়। তল্লাশি করে পাতিলে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি গুলি ভরা ম্যাগাজিন, এক রাউন্ড গুলি ও ৭ কেজি ৪০০ গ্রাম গানপাউডার জব্দ করা হয়। অভিযানের সময় মনিরুলের ছেলে খাইরুল ইসলাম (২২) নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়ে যান। এ বিষয়ে সদর মডেল থানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা করে বিজিবি। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হচ্ছে আমাদের। তবে এর মধ্যেও অপরাধীদের ওপর থেকে আমাদের দৃষ্টি সরেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন ছিল। অথচ বৈধ অস্ত্র জমাদান এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে নির্বাচন কমিশনের নির্লিপ্ততা সচেতন মানুষকে অবশ্যই ভাবাবে। কারণ এরই মধ্যে আমরা দেশের বিভিন্ন স্থানে বৈধ অস্ত্রের প্রদর্শনী দেখেছি। রাজনৈতিক পরিচয় দেখে আইনের প্রয়োগ হলে অবশ্যই নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক, এখনো বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র সংক্রান্ত কোনো নির্দেশনা দেয়নি নির্বাচন কমিশন। এরই মধ্যে আমরা ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রামে বৈধ অস্ত্রের প্রদর্শনী দেখেছি। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখলাম না। এটা কী বার্তা দিচ্ছে তা সহজেই অনুমেয়। এদিকে র‌্যাব সদর দফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ৫৫৮টি অবৈধ অস্ত্র, ৮৮টি ম্যাগাজিন এবং ১৯৯৫টি গোলাবারুদ, ১৯৯৪টি ককটেল-বোমা এবং ৫১ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে র‌্যাব। গ্রেফতার করা হয়েছে ২৪৫ জনকে। তবে ২০২২ সালে ১৩৯৪টি, ২০২১ সালে ৮৬৪টি এবং ২০২০ সালে ৬৯৮টি বিভিন্ন রকমের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। পুলিশ সদর দফতর চলতি বছরের কোনো পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও গত ২০২২ সালে ৫৮৭৯টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং এর বিপরীতে ১৫৪০টি মামলার কথা জানিয়েছে।

আতঙ্ক বৈধ অস্ত্রেও : ‘আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালা-২০১৬’ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি নিজের লাইসেন্সের বিপরীতে নেওয়া অস্ত্র শুধু আত্মরক্ষার জন্য বহন ও ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যের ভীতি বা বিরক্তি তৈরি হতে পারে এমন ক্ষেত্রে অস্ত্র প্রদর্শন করা যাবে না। এটা করলে তার অস্ত্রের লাইসেন্স তাৎক্ষণিকভাবে বাতিলযোগ্য হবে। তবে সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনাগুলোর বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনাগুলো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক (অপারেশন্স) আনোয়ার হোসেন বলেন, বৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো তথ্য পুলিশ সদর দফতরে এখনো আসেনি। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে না বললেও আমরা একাধিকবার বৈধ অস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। গত ১২ নভেম্বর ময়মনসিংহের নান্দাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিলে অস্ত্র প্রদর্শন করেন স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের জামাতা জাহিদ হাসানের দেহরক্ষী কামরুজ্জামান। এ অস্ত্রের লাইসেন্স কামরুজ্জামানের নামে। মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন আবদুস সালামের মেয়ে (জাহিদের স্ত্রী) ওয়াহিদা ইসলাম। গত ৩১ অক্টোবর ঢাকার মিরপুরের পল্লবীতে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে মাঠে নামেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আওলাদ হোসেন ওরফে লাক্কু। তার নামে দুটি অস্ত্রের লাইসেন্স আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। একটি শটগান ও অন্যটি রিভলবার। সেদিন তিনি যে অস্ত্র প্রদর্শন করেছেন, সেটি বৈধ নাকি অবৈধ, এ বিষয়ে খোঁজ নেয়নি পুলিশ। নির্বাচন ঘিরে নারায়ণগঞ্জেও অস্ত্র প্রদর্শনের চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। গত ৬ জুন ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি গোলাম কবির (৬৮) বাসা ভাড়া নিয়ে বিরোধে অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয় দেখিয়েছিলেন। এ ছাড়া গত ২২ মে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রকাশ্যে পিস্তল হাতে মিছিল করে আলোচনায় আসেন সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। একাধিক গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত দেশে বৈধ অস্ত্রের সংখ্যা ৫০ হাজার ৩১০। ৪৫ হাজার ২২৬টি অস্ত্র ব্যক্তির হাতে ও ৫ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের কাছে রয়েছে। ১০ হাজার ২১৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদধারী।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ
নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা
বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী
ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’
‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা
মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর