শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র

♦ বিশেষ অভিযান ও বৈধ অস্ত্র জমাদানের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি ইসি ♦ দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তায় ব্যস্ত র‌্যাব
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটে উদ্বেগ বৈধ অবৈধ অস্ত্র

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই এ চিন্তা বেড়ে চলছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ বিভিন্ন মহলে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর ৩৫ দিন বাকি থাকলেও নির্বাচন কমিশন থেকে এখনো দেওয়া হয়নি বৈধ অস্ত্র জমা কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিশেষ নির্দেশনা। এলিট ফোর্স-র‌্যাবের বড় একটি অংশ ব্যস্ত সময় পার করছে দূরপাল্লার যানবাহন, জ্বালানি তেলের লরিসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল পরিবহনের কাজে নিয়োজিত বাহনের নিরাপত্তা রক্ষায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অবৈধ অস্ত্র এবং বিস্ফোরক দেশে প্রবেশ করেছে। এর বাইরে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের মণিপুর রাজ্য এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈধ অস্ত্র জমাদান কিংবা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে কমিশন এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে তা জানানো হবে। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর বাইরে রাজনৈতিক কর্মসূচি ও প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করার পরও পার পেয়ে যাচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সমর্থকরা। এভাবে বৈধ অস্ত্র প্রদর্শন নিষিদ্ধ হলেও তেমন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না জেলা প্রশাসন বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হলেও তা পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি। এগুলো সাধারণ জনগণের মধ্যে নেতিবাচক বার্তা দিচ্ছে। পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক (অপারেশন্স) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার পুলিশের একটি রুটিন ওয়ার্ক। এটা চলমান রয়েছে। মণিপুর ও মিয়ানমারের অস্ত্রের বিষয়ে সীমান্তবর্তী জেলা এবং থানাগুলোকে বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এক সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ করে সীমান্তে অবৈধ অস্ত্রের চোরাচালান বেড়েছে। গত ১০ মাসে বিজিবি ৮৩টি অস্ত্র এবং ৫৯৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে। এসবের মধ্যে রয়েছে পিস্তল-রিভলবার-৩৪টি এবং বন্দুকসহ অস্ত্র-৪৮টি।

জানা গেছে, বাংলাদেশ-ভারত ও বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সুদীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত ৪ হাজার ৪২৭ কিলোমিটার। ভারতের অংশে ৩ হাজার কিলোমিটারে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া হলেও বাংলাদেশের অংশে তা নেই। সুবিস্তৃত এই সীমান্তের অন্তত ১৭টি পথ দিয়ে ঢুকছে অবৈধ অস্ত্র। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের মণিপুরে সরকারি বাহিনীর কাছ থেকে লুট হওয়া ৬ হাজার এবং মিয়ানমার সেনাবাহিনীর লুট হওয়া অস্ত্র সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা করছেন অনেকেই। যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, ২ হাজার অস্ত্র তারা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে কাজ করেন এমন একাধিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, গত কয়েক মাসে দেশের অভ্যন্তরে প্রচুর অবৈধ অস্ত্র ঢুকেছে। কিছু বৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ীও অবৈধ অস্ত্রের কারবারিদের কাছ থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সংগ্রহ করেছেন বলে তাদের কাছে তথ্য এসেছে। অনুসন্ধান ও গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সাধারণত নির্বাচনকালে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের, বিশেষ করে পিস্তল ও রিভলবারের মতো ক্ষুদ্র অস্ত্রের চাহিদা থাকে। সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো ছাড়াও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে রাজনৈতিক ক্যাডাররাও এ ধরনের অস্ত্র সংগ্রহ করে থাকে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুমিল্লা ও কক্সবাজার-টেকনাফ সীমান্তের ফাঁক গলে এসব অস্ত্র আসছে। কেবল চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন সীমান্তে অস্ত্র চোরাচালানে ২৫টি সিন্ডিকেট সক্রিয় আছে। এর প্রতিটিতে ৫ থেকে ১০ জন করে সক্রিয় সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের তেলকুপি, সোনামসজিদ এবং শিবগঞ্জ। অস্ত্র ব্যবসায় সক্রিয় রয়েছেন তেলকুপির সোহেল, লম্বু সোহেল, কামাল। শিবগঞ্জের টিপু সোনামসজিদের আমীর ও রফিক। গত ২৫ আগস্ট রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। তার এক সপ্তাহ আগে ১৮ আগস্ট রাজশাহীর পুঠিয়ায় বাদাম বিক্রির ছদ্মবেশে অবৈধ অস্ত্র কেনাবেচার অভিযোগে চারটি ওয়ান শুটারগান ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ একজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। ওই সময় র‌্যাব জানিয়েছিল, নির্বাচন সামনে রেখে চোরাইপথে দেশি-বিদেশি অবৈধ অস্ত্রের চালান ঢুকছে রাজশাহীতে। র‌্যাব-৫ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, কখনো নানা ছদ্মবেশে, আবার কখনো অভিনব কৌশলে অবৈধ অস্ত্র দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিক্রি করছে অস্ত্র কারবারিরা। এক্ষেত্রে দেশে তৈরি ওয়ান শুটারগান বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকায় আর বিদেশি পিস্তল বিক্রি হচ্ছে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকায়। জানা গেছে, যশোরে বেনাপোলের বিশু মেম্বার ও আরমান রহস্যজনকভাবে সবকিছুকে ম্যানেজ করেই সক্রিয় রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেভেন পয়েন্ট সিক্স ফাইভ ও নাইন এমএম পিস্তল বেশি ঢুকছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। আর পয়েন্ট টু-টু বোরের রিভলবার আসছে সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত ব্যবহার করে। কুমিল্লা, যশোরের বেনাপোল ও হিলি সীমান্ত হয়েও নানা ধরনের অস্ত্র ঢুকছে দেশে। আখাউড়া সীমান্তে অস্ত্র কারবারে জড়িত স্থানীয় সরকারের একজন জনপ্রতিনিধি। দীর্ঘদিন ধরে সন্দ্বীপের হাতিয়া এলাকায় নদীপথে বিভিন্ন ছোট-বড় ট্রলার থেকে আনলোড হয় অবৈধ অস্ত্র। চকরিয়া, কক্সবাজারের বহির্নোঙরে থাকা জাহাজ থেকে আনলোড হওয়া এসব অস্ত্র ছোট-বড় লাইটার জাহাজ এবং ট্রলারে করে নিয়ে যাওয়া হয় হাতিয়ায়। মোহাম্মদ আলী নামের সেই ব্যক্তির তত্ত্বাবধানে দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্র, মাদকসহ নানা অবৈধ পণ্য আনলোড হয় হাতিয়ায়। পরবর্তীতে নানা কৌশলে এগুলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছানো হয়। মোহাম্মদ আলী একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তালিকাভুক্ত। সিলেটের কানাইঘাটের সীমান্ত দিয়ে মাঝেমাঝেই আসছে নাইন এমএম পিস্তল। দিনাজপুরের হিলিতে প্রশাসনের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে সক্রিয় রয়েছেন রনি, জাভেদ এবং শাহাবুদ্দীন। রাঙামাটির পার্বত্য এলাকা দিয়ে দেদারসে ঢুকছে ছোট-বড় অস্ত্র। চাহিদা অনুযায়ী নিয়মিতভাবেই অস্ত্রের জোগান দিয়ে আসছেন লালটন, পাংকুয়া, এসকে, অবনী নামের অস্ত্র ব্যবসায়ীরা। গত ২৭ অক্টোবর সন্ধ্যার আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নারায়ণপুর সীমান্তের পদ্মার চর এলাকায় বিজিবির জোহরপুরটেক সীমান্ত ফাঁড়ির একটি দল অভিযান চালায়। এ সময় সূর্যনারায়ণপুর গ্রামের মনিরুল ইসলামকে (৫০) একটি পাতিলসহ আটক করা হয়। তল্লাশি করে পাতিলে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি গুলি ভরা ম্যাগাজিন, এক রাউন্ড গুলি ও ৭ কেজি ৪০০ গ্রাম গানপাউডার জব্দ করা হয়। অভিযানের সময় মনিরুলের ছেলে খাইরুল ইসলাম (২২) নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পালিয়ে যান। এ বিষয়ে সদর মডেল থানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা করে বিজিবি। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, দূরপাল্লার যানবাহনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হচ্ছে আমাদের। তবে এর মধ্যেও অপরাধীদের ওপর থেকে আমাদের দৃষ্টি সরেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিন ছিল। অথচ বৈধ অস্ত্র জমাদান এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে নির্বাচন কমিশনের নির্লিপ্ততা সচেতন মানুষকে অবশ্যই ভাবাবে। কারণ এরই মধ্যে আমরা দেশের বিভিন্ন স্থানে বৈধ অস্ত্রের প্রদর্শনী দেখেছি। রাজনৈতিক পরিচয় দেখে আইনের প্রয়োগ হলে অবশ্যই নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক, এখনো বৈধ এবং অবৈধ অস্ত্র সংক্রান্ত কোনো নির্দেশনা দেয়নি নির্বাচন কমিশন। এরই মধ্যে আমরা ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রামে বৈধ অস্ত্রের প্রদর্শনী দেখেছি। অথচ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখলাম না। এটা কী বার্তা দিচ্ছে তা সহজেই অনুমেয়। এদিকে র‌্যাব সদর দফতরের দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ৫৫৮টি অবৈধ অস্ত্র, ৮৮টি ম্যাগাজিন এবং ১৯৯৫টি গোলাবারুদ, ১৯৯৪টি ককটেল-বোমা এবং ৫১ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করেছে র‌্যাব। গ্রেফতার করা হয়েছে ২৪৫ জনকে। তবে ২০২২ সালে ১৩৯৪টি, ২০২১ সালে ৮৬৪টি এবং ২০২০ সালে ৬৯৮টি বিভিন্ন রকমের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছিল। পুলিশ সদর দফতর চলতি বছরের কোনো পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও গত ২০২২ সালে ৫৮৭৯টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং এর বিপরীতে ১৫৪০টি মামলার কথা জানিয়েছে।

আতঙ্ক বৈধ অস্ত্রেও : ‘আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালা-২০১৬’ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি নিজের লাইসেন্সের বিপরীতে নেওয়া অস্ত্র শুধু আত্মরক্ষার জন্য বহন ও ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যের ভীতি বা বিরক্তি তৈরি হতে পারে এমন ক্ষেত্রে অস্ত্র প্রদর্শন করা যাবে না। এটা করলে তার অস্ত্রের লাইসেন্স তাৎক্ষণিকভাবে বাতিলযোগ্য হবে। তবে সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনাগুলোর বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঘটনাগুলো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক (অপারেশন্স) আনোয়ার হোসেন বলেন, বৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো তথ্য পুলিশ সদর দফতরে এখনো আসেনি। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে না বললেও আমরা একাধিকবার বৈধ অস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। গত ১২ নভেম্বর ময়মনসিংহের নান্দাইলে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিলে অস্ত্র প্রদর্শন করেন স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের জামাতা জাহিদ হাসানের দেহরক্ষী কামরুজ্জামান। এ অস্ত্রের লাইসেন্স কামরুজ্জামানের নামে। মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন আবদুস সালামের মেয়ে (জাহিদের স্ত্রী) ওয়াহিদা ইসলাম। গত ৩১ অক্টোবর ঢাকার মিরপুরের পল্লবীতে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে মাঠে নামেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আওলাদ হোসেন ওরফে লাক্কু। তার নামে দুটি অস্ত্রের লাইসেন্স আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। একটি শটগান ও অন্যটি রিভলবার। সেদিন তিনি যে অস্ত্র প্রদর্শন করেছেন, সেটি বৈধ নাকি অবৈধ, এ বিষয়ে খোঁজ নেয়নি পুলিশ। নির্বাচন ঘিরে নারায়ণগঞ্জেও অস্ত্র প্রদর্শনের চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। গত ৬ জুন ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি গোলাম কবির (৬৮) বাসা ভাড়া নিয়ে বিরোধে অস্ত্র প্রদর্শন করে ভয় দেখিয়েছিলেন। এ ছাড়া গত ২২ মে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রকাশ্যে পিস্তল হাতে মিছিল করে আলোচনায় আসেন সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী। একাধিক গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত দেশে বৈধ অস্ত্রের সংখ্যা ৫০ হাজার ৩১০। ৪৫ হাজার ২২৬টি অস্ত্র ব্যক্তির হাতে ও ৫ হাজার ৮৪টি প্রতিষ্ঠানের কাছে রয়েছে। ১০ হাজার ২১৫টি আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পদধারী।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা