শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

অস্বীকার জি এম কাদেরের

♦ সরকারের কাছ থেকে অর্থ নেওয়ার কথা মিথ্যা ♦ স্ত্রীর জন্য অন্যরা মনোনয়ন ছাড় পাননি অযৌক্তিক ♦ ষড়যন্ত্রকারীদের ক্লিন করে দলকে সংগঠিত করছি
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
অস্বীকার জি এম কাদেরের

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের তাঁকে নিয়ে সদ্য অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনকেন্দ্রিক পার্টির বিক্ষুব্ধ একটি অংশের নেতাদের নানা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচনে সরকারের কাছ থেকে অর্থ পেয়েছি বলে অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাঁর স্ত্রী পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শেরীফা কাদেরের জন্য পার্টির অনেকের আসনে নৌকা প্রত্যাহার হয়নি অভিযোগটিও অযৌক্তিক বলে জানান তিনি। পার্টির চলমান বিক্ষোভ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত স্বার্থে দল ভাঙতে চায় এমন ষড়যন্ত্রকারীদের ক্লিন করে পার্টিকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছি।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর জাতীয় পার্টির একটি বিক্ষুব্ধ অংশ দাবি করছে, নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভরাডুবির জন্য পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিব দায়ী। তারা এও বলছেন, নির্বাচনে সরকার পার্টির প্রার্থীদের জন্য আর্থিক ফান্ড দিয়েছে। এ ফান্ড চেয়ারম্যান ও মহাসচিব সবাইকে দেননি। নির্বাচনের সময় কোনো খোঁজও নেননি তারা। পার্টির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শেরীফা কাদেরের জন্য নৌকা প্রতীক প্রত্যাহারের ঘোষণার পর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। এ নিয়ে বিক্ষুব্ধরা পার্টির বনানীর চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনে বিশেষ সভা করেছে। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে পার্টির কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়, সফিকুল ইসলাম সেন্টু, যুগ্ম মহাসচিব ইয়াহইয়াকে পার্টি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনে সরকার থেকে পাওয়া ফান্ডের অভিযোগ প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, বিষয়টি ষড়যন্ত্রমূলক। শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ দুর্ভাগ্যজনক। কেউ টাকা দেয়নি। পার্টি থেকে কাউকে টাকা দেওয়ারও কথা ছিল না। যদি তছরুপ করে থাকি তার প্রমাণ দরকার। প্রমাণ ছাড়া কথা বলার উদ্দেশ্য আমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা, ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা। যারা এগুলো বলছে, তাদের কাছে কোনো প্রমাণ আছে? প্রমাণ না থাকলে এ ধরনের কথা বলার জন্য কি করা যায়, যাচাই করে দেখছি। নির্বাচনে অংশ নেওয়া ও ২৬ আসনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির কোনো সমঝোতা হয়নি। কোনো জোটে যাইনি। আসন ভাগাভাগি হয়নি। জাতীয় পার্টি এককভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচন করেছে। জাতীয় পার্টি সুষ্ঠু নির্বাচন চেয়েছিল। আমরা বলেছি, সরকারি দল যেভাবে চাইছে তাতে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। সরকারি দলের আহ্বানে আমাদের প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হয়েছে। আওয়ামী লীগ ফর্মুলা দিল। তারা অনেক জায়গায় তাদের নৌকা প্রার্থী উঠিয়ে নেবে। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থী থাকবে। তারা কিন্তু বিদ্রোহী প্রার্থী নয়। তাদের আওয়ামী লীগের পদ-পদবি সবই থাকবে, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীও তাদের সঙ্গে থাকবে, শুধু নৌকা প্রতীক থাকবে না। এ ছাড়া লাঙ্গলের যেসব প্রার্থী থাকবে, সেখানেও পক্ষপাতদুষ্ট নির্বাচন হবে না। এর ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের কাছে ৫০-৬০টি আসনের কথা বলেছিলাম। এরপর আওয়ামী লীগ তাদের পছন্দমতো ২৬ আসন ছাড়ের ঘোষণা দেয়।

শেরীফা কাদেরের আসন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এরপর আমরা আরও কিছু বেশি আসন চেয়েছিলাম। তখন বলা হলো, তালিকা দিন। ১০-১৫টি আসনের তালিকা দিয়েছিলাম। এখন যারা অভিযোগ করছেন, তাদের আসনও ছিল তালিকায়। তারা তা জানতেন। সরকারি দল থেকে তখন আমাকে বলা হলো, ‘এগুলো বিবেচনা করা হবে।’ প্রথম তারা জানাল, আমার স্ত্রীর জন্য ঢাকা-১৮ আসন দিয়ে দিয়েছে। তখন বারবার বলেছি, বাকিগুলোর কী হবে। তারা বলেছে, যেখান থেকে সিদ্ধান্ত হয়, সেখানে কথা হচ্ছে। এটা হয়ে যাবে। চিন্তা করবেন না। যারা এখন অভিযোগ করছেন, তারা সামনেই বসা ছিল। ১৭ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিনে তালিকায় দেখা গেল আমার স্ত্রীর আসন আছে, কিন্তু লালমনিরহাট-৩ আসন নেই। আমি এই আসনের বর্তমান এমপি। সেই আসন থেকে নৌকার প্রার্থী প্রত্যাহারের কথা ছিল। কিন্তু লালমনিরহাট-৩ বাদ দিয়ে আমার স্ত্রীর আসন ঢুকিয়ে দেওয়া হলো তালিকায়। ততক্ষণে সময়ও শেষ। জি এম কাদের বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের ওয়াদা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় সুষ্ঠু হলেও সামগ্রিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।

পার্টির তৃণমূল নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে ছিল। শেষ পর্যন্ত জাতীয় পার্টি কেন গেল জানতে চাইলে জি এম কাদের বলেন, পার্টির তৃণমূল ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে মত দিয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য পার্টির চেয়ারম্যানকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। পার্টির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেছি। তারা নির্বাচনে যাওয়ার বিষয়ে মত দিয়েছেন। সবকিছু স্বচ্ছতার সঙ্গে হয়েছে।

১১ আসনে জাতীয় পার্টির জয় প্রসঙ্গে জি এম কাদের বলেন, ১১ আসনে জয়ে জাতীয় পার্টির ভরাডুবি হয়েছে বলা হচ্ছে, কথাটি সঠিক নয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি সাত আসনে জয়ী হয়েছিল। যেখানে বিএনপিসহ অন্য কোনো দল টিকতেই পারছে না, সেখানে ১১ আসন পাওয়া কম কথা নয়। তিনি বলেন, নৌকা প্রত্যাহার করা কিছু আসন ছাড়া সব জায়গায় সরকারি দল ভোট ছিনিয়ে নিয়েছে। নির্বাচনের দিন দুপুর ১২টা থেকে ১টার মধ্যে লালমনিরহাট-৩ আসনের সব কটি ভোট কেন্দ্র দখল করে নিল। এর তিন-চার দিন আগে থেকে জাপার প্রার্থীকে মেরে আহত করা হলো। সব অভিযোগ জানিয়েছি। কিন্তু ডিসি-এসপিরা কোনো সহযোগিতা করেননি। নির্বাচনের দিন জাতীয় পার্টির এজেন্ট বের করে দিয়ে জোর করে সিল মেরেছে। যেখানে এজেন্টরা ধরতে গেছে, সেখানে পুলিশ বাধা দিয়েছে। এগুলোর প্রমাণ আছে। তবে, রংপুর-৩ আসনে শতভাগ সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। ঢাকা-১৮ আসনে এসে শুনলাম, ৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। একজন বলল, ভোট দিতে গিয়েছিলেন, গিয়ে শুনেন ভোট দেওয়া হয়ে গেছে। আধা ঘণ্টা দাঁড়িয়েছিলেন, একজন এসে ভোট দিয়েছেন। ২টার পর সব কেন্দ্র দখল করে তারা সিল মেরেছে। অনেক জায়গায় ফ্রি স্টাইল নির্বাচন হয়েছে। যার টাকা-পয়সা পেশিশক্তি আছে, আসন ছিনিয়ে নিয়েছে। তবে সরকার যেখানে চেয়েছে, সেখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। তাই ফলাফল সম্পূর্ণ প্রত্যাখ্যান করিনি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রধান বিরোধী দল হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, স্বতন্ত্ররা কোনো দল নয়। বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে যাব।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা
ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!
গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী
লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন
গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?
অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩
ইন্দোনেশিয়ার বন্যায় মৃত বেড়ে ২৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল
৩৫তম বিসিএস পুলিশ ব্যাচের সভাপতি জাকারিয়া, সম্পাদক মোর্শেদুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু
ভবন থেকে নিচে পড়ে চীনের জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা
ছুটিতে আবার স্পেনে হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন