শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ভোটের পরও ভয়াবহ হিংস্রতা

♦ থামছে না আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র বনাম নৌকা সমর্থকদের লড়াই ♦ সারা দেশে নিহত ১৫ আহত ২ হাজার ২০০, গুলিবিদ্ধ ১০০ ♦ হামলা লুট আগুন ৩৫০ ঘরবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ♦ ইসিতে ১০৫১ মামলা, চ্যালেঞ্জে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো
সাখাওয়াত কাওসার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটের পরও ভয়াবহ হিংস্রতা

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভয়াবহ সহিংসতায় উত্তাল ছিল সারা দেশ। নির্বাচনের ১১ দিন পেরিয়ে গেলেও থামেনি সহিংসতার মাত্রা। রূপ নিচ্ছে রীতিমতো হিংস্রতায়। নির্বাচনের পর মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশের অন্তত ৩৯ জেলায় সংঘর্ষ ঘটেছে। এসব ঘটনায় ১৫ জন নিহত, ১ হাজার ২০০ জনের বেশি আহত, ১০০ জনের বেশি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এ ছাড়া ৩৫০টির বেশি ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ঘটেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নির্বাচনকেন্দ্রিক এসব সহিংস ঘটনার লাগাম টানা সম্ভব না হলে ভবিষ্যতে এর চরম মূল্য দিতে হবে। সৃষ্টি হতে পারে ভয়াবহ রকমের সামাজিক অস্থিরতার। যদিও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নেপথ্য ইন্ধনদাতা ও অপরাধীদের বিষয়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে। জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে ভয়াবহ সহিংসতায় উত্তাল ছিল সারা দেশ। ১৫ নভেম্বর তফসিল ঘোষণা থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের বেশির ভাগ জেলায় নির্বাচন ঘিরে সংঘর্ষ, সংঘাত, হত্যা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ঘটেছে। তবে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার মাত্রা ছিল আরও তীব্র। গতকাল এ বিষয়ে পুলিশ সদর দফতরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন) আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইতোমধ্যে পুলিশ সদর দফতর থেকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটে। দলীয় পরিচয় দেখে অপরাধী শনাক্ত করা হবে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির চেষ্টা করা হলে কোনো ছাড় নেই। সে যে-ই হোক না কেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে প্রয়োজনীয় সবকিছু করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনপূর্ব এবং নির্বাচনোত্তর সহিংসতা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি। তাতেও উল্লেখ করা হয়েছে, কোনো একটি নির্দিষ্ট দল কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে কাজ করাই সহিংসতার মূল কারণ। এসব ঘটনায় নির্মম মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। আহত ২ হাজার ২০০ জনের মধ্যে ১০০ জনের বেশি গুলিবিদ্ধ। ৩৫০টির বেশি ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, লুটপাট করেছে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকরা। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় দেশের অন্তত ৩৯ জেলায় সংঘর্ষ ঘটেছে। এসব ঘটনায় অন্তত পাঁচজন নিহত, ৪৫০ জনের বেশি আহত, ৬০ জনের বেশি গুলিবিদ্ধ এবং ৩০০টির বেশি ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট ঘটেছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালতে মামলা ১০৫১, ৭৮৪টিতে জরিমানা : ভোটের মাঠে বিভিন্ন অপরাধে প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১ হাজার ৫১টি মামলা হওয়ার তথ্য দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে আচরণবিধি ভঙ্গে ৭৪৬ জনকে শোকজ, ৭০ জনের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে ২৮ নভেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে থাকা ৩ সহস্রাধিক নির্বাহী ও বিচারিক হাকিম তাৎক্ষণিক বিচারে এসব জরিমানা ও সাজা দিয়েছেন। সংস্থাটির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানান, এসব মামলার মধ্যে ৭৮৪টিতে ১০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বাকি ২৬৭ মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ১১১টি মামলা হয়েছে বিভিন্ন থানা ও আদালতে।

যত ঘটনা : ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন কমপক্ষে ৫০টি সহিংসতায় মুন্সীগঞ্জ, বরগুনা ও কুমিল্লায় নিহত হয়েছেন তিনজন এবং ১৫০-এর অধিক আহত হয়ছেন। এর মধ্যে ১৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় নির্বাচনের প্রার্থী, পোলিং এজেন্ট ও প্রিসাইডিং অফিসাররাও আক্রমণের শিকার হয়েছেন। এদিন পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ৩০ জনের অধিক সাংবাদিক আক্রমণ, লাঞ্ছনা ও হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন কেন্দ্রে ব্যালট ছিনতাই, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ ঘটে। মঙ্গলবার রাতে জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার মাত্রাইয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কাঁচি মার্কার সমর্থিত কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে উভয় পক্ষের সাতজন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজনকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। নেত্রকোনা-৩ আসনে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে জয়ী হয়ে ইফতিকার উদ্দিন তালুকদারের কর্মী-সমর্থকরা মিছিল বের করলে তাতে হামলা চালানো হয়। হামলার অভিযোগ ওঠে প্রতিপক্ষ কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এতে আহত হয়ে পরদিন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন মারা যান। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার আরেক ঘটনায় ১৪ জানুয়ারি নোয়াখালীতে একজন মারা গেছেন। নোয়াখালী-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র নির্বাচন করা আতাউর রহমান ভূঁইয়ার একজন পোলিং এজেন্টকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ওই প্রার্থী। এর আগে ঝিনাইদহে একজন আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত হয়েছেন। গণমাধ্যমের খবর, নিহত ঝিনাইদহ-২ আসনে পরাজিত নৌকার প্রার্থী তাহজীব আলম সিদ্দিকীর সমর্থক। নির্বাচনের পর গত দেড় সপ্তাহে সারা দেশের বিভিন্ন জেলায় ২ শতাধিক সহিংসতার খবর পাওয়া যাচ্ছে। এতে অন্তত ২০০ মানুষ আহত হয়েছে বলছে দেশের গণমাধ্যমগুলো। কুষ্টিয়া-৪ আসনের খোকসায় নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা চরম রূপ নিয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই নিয়ম করে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে নৌকা ও ট্রাক প্রতীকের সমর্থকরা। সর্বশেষ মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা হয়েছে। এসব ঘটনায় বাড়ি ভাঙচুর, গরু ও নগদ টাকা লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মাদারীপুর-৩ আসনে (কালকিনি-ডাসার-সদরের একাংশ) ঈগল প্রার্থীর বিজয় মিছিলে বোমা হামলায় এমারত সর্দার (৪৫) নামে এক চা দোকানি নিহত হয়েছেন।

হামলায় স্তম্ভিত রূপগঞ্জ : মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২ শতাধিক জনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। মামলার বাদী দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম ওরফে জাহাঙ্গীর মাস্টার। তবে নৃশংস এ ঘটনায় জড়িত কেউ গতকাল পর্যন্ত গ্রেফতার হয়নি। ওই ঘটনার পর থেকে পুরো এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। রীতিমতো স্তম্ভিত হয়ে পড়েছে রূপগঞ্জবাসী। এলাকাবাসী বলছে, রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের ভাই সন্ত্রাসী মিজানের নেতৃত্বে এ হামলা ও অগ্নিসংযোগ হয়েছে। কেউ মুখ না খুললেও তাদের হাতে থাকা হামলার ভিডিও দেখিয়েছেন তদন্ত তদারক ব্যক্তিদের। ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর মাস্টার বলেছেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী (কেটলি) শাহজাহান ভূঁইয়ার পক্ষে নির্বাচনি প্রচার চালানোর কারণেই এ বর্বর হামলা ঘটিয়েছে রফিকুল এবং তার ভাই মিজানের ভাড়াটে ক্যাডাররা। বর্তমানে তিনি, তার পরিবারসহ অনুসারীরা প্রাণনাশের হুমকিতে রয়েছেন। মঙ্গলবার উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে বিভিন্ন কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। বাইরে থাকা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর মাস্টারের গাড়িসহ অন্তত পাঁচটি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান কার্যালয়ে থাকা বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবিও ভাঙচুর করে মেঝেতে ফেলে রাখা হয়। এ সময় অফিসের গোডাউনে থাকা চার বস্তা সরকারি চাল ও তিন বস্তা কম্বল নিয়ে যায় হামলাকারীরা।

বাদ ছিল না সংখ্যালঘুরাও : সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর ও বেলকুচিতে ঈগল প্রতীকে ভোট দেওয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা জেলেপাড়া, ভাঙ্গাবাড়ী গ্রামের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর চড়াও হয়ে প্রতিমা ও ঘরবাড়ি ভাঙচুর করে। তারা লুটপাট চালায় এবং গবাদি পশু নিয়ে যায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের তাঁতীপাড়ায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের কমপক্ষে ছয়টি বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়। কুষ্টিয়ার কুমারখালীর ৫০টি হিন্দু পরিবারকে সাত দিন অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। ঠাকুরগাঁও-১ আসনের তেনাই তোলা প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট প্রদান শেষে ফেরার পথে রোশনি রায় ও জয়দেব বর্মণের ওপর হামলা হয়। কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ঈগল প্রতীকের সমর্থক পিপলু সাহা ও রঞ্জন সাহাকে কুপিয়ে আহত করা হয়। ফরিদপুর ৩ আসনে স্বতন্ত্র বিজয়ী এ কে আজাদকে সমর্থন করায় মাঝিপাড়ায় বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ১৫ সংখ্যালঘুকে আহত করা হয়। গাইবান্ধা-৫ আসনে চার হিন্দু বাড়িতে হামলা করে প্রায় ৫ লাখ নগদ টাকা ও গবাদি পশু কেড়ে নেওয়া হয়। এ ছাড়া মাদারীপুরের কালকিনিতে বেদে এবং ঝিনাইদহসহ বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা করে ক্ষমতাসীন দলের কর্মী-সমর্থকরা।

তারা গণতন্ত্র আদর্শের শত্রু

টিকে থাকার লড়াই

সাংগঠনিক ও আইনি ব্যবস্থা

শক্ত হাতে দমন করতে হবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম