শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

দেশের অর্থনীতি ভালো চলছে না

ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের অর্থনীতি ভালো চলছে না

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ব্যাংক ও আর্থিক খাত হচ্ছে একটি দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড। এ হৃৎপিণ্ডে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। হৃৎপিণ্ডে যদি রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক না থাকে তাহলে সে দেশের অর্থনীতি ভালো চলে না। আমাদের দেশের অর্থনীতি ভালো চলছে না। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে ব্যাংকিং আলমানাক নামের এক পুস্তকের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, আন্তর্জাতিক ঋণমানে আমাদের অবনতি হয়েছে। এখন শুধু বিশ্বব্যাংক আর আইএমএফ বললেই চলে না। বিশ্বে অনেকগুলো ক্রেডিট রেটিং সংস্থা রয়েছে। তাদের কথাও শুনতে হয়। আমাদের দেশের অর্থনীতির ভাবমূর্তিও ঠিক নেই। ব্যাংক খাতের ঋণ অবলোপন মানেই ঋণগ্রহীতা বা ঋণখেলাপির দায়মুক্তি নয়। অথচ সেটা দায়মুক্তির মতোই হয়ে গেছে। প্রতি বছরই বিপুল পরিমাণ ঋণ অবলোপন করা হচ্ছে। সে হিসাব ব্যাংকগুলো তাদের ব্যালান্স সিট থেকে বাদ দিচ্ছে। কিন্তু ঋণটা তো জনগণের কাঁধেই বর্তাচ্ছে। জনগণকে এটা পরিশোধ করতে হচ্ছে। আর্থিক খাত অন্যান্য দশটি খাতের মতো নয়। কেননা এখানে গ্রাহকদের আমানতকারীদের আমানত রয়েছে। তাদের প্রতি ব্যাংকগুলোর দায়বদ্ধতা আছে। ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে কী হচ্ছে-একই পরিচালক বছরের পর বছর বোর্ডে থেকে যাচ্ছেন। তারা ইচ্ছামতো ঋণ নিচ্ছেন। আবার তা পরিশোধও করছেন না। ব্যাংক খাতের কেন এমন দুরবস্থা হলো। এটা তো এক দিনে হয়নি। এটার জন্য সেন্ট্রাল ব্যাংক কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারে না। ঋণখেলাপিরা খুবই প্রভাবশালী। তারা রাজনৈতিক প্রভাবও খাটান। বিভিন্ন সময় ব্যাংক খাতের সংস্কার হয়েছে। তবে এসব সংস্কার সঠিক ছিল না। একসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ডে আমিও ছিলাম। তখন আমরা ৬০-৭০ জনকে ব্যাংক থেকে অপসারণ করেছিলাম। আরও কয়েকজন ব্যাংক থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। কারণ তারা অন্যায় করেছিলেন। বড় ব্যাংকগুলোতে বড় ধরনের স্কিম হয়েছে। কিন্তু এসব ব্যাংক থেকে গ্রাহকদের আস্থা ওঠে যায়নি। কারণ গ্রাহকরা বিশ্বাস করে ব্যাংক বসে গেলে সরকার তাদের টাকা ফেরত দেবে। যারা প্রভাব খাটিয়ে ঋণ নেন তারা ফেরত না দেওয়ার জন্যই ঋণ নেন। একসময় অনিয়ম করলে বিচার হতো। এখন তা হয় না। একজন পরিচালক বছরের পর বছর ব্যাংকের পরিচালক। আবার একই পরিবারের অনেক সদস্য আজীবন ব্যাংকের পরিচালক। এসব নিয়মনীতির সংস্কার হয়েছে। কিন্তু সেগুলো ছিল ভুল সংস্কার।

অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, বাংলাদেশের বাস্তবতায় ঋণের সুদহারের ঊর্ধ্বসীমা ঠিক করে দেওয়ার বাস্তবতা আছে। কিন্তু এ দেশের বাস্তবতা আইএমএফ-বিশ্বব্যাংক বোঝে না। অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠান। হার্ট ভালো থাকে রক্ত সঞ্চালনের কারণে। আজ আমাদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ভালো অবস্থানে নেই। বাংলাদেশের ঋণমানে আন্তর্জাতিকভাবে যে অবনতি হয়েছে তা আর্থিক খাতের কারণেই হয়েছে।

তিনি বলেন, একটা সময় ব্যাংকে রোডম্যাপ ছিল কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে সেগুলো সব চলে গেছে। এখন আবারও কেন সেই বিধিবিধানের কথা বলা হচ্ছে, ঋণখেলাপির সংজ্ঞা আরও আন্তর্জাতিক মানের পর্যায়ে নিয়ে আসার কথা বলা হচ্ছে? রোডম্যাপ যে করা হচ্ছে, সেই রোডম্যাপ দিয়ে আমরা কতদূর আসলাম, কী কারণে সেখান থেকে বিচ্যুত হলাম, কখন হলাম তার যৌক্তিক কারণ থাকতে পারে, আবার নাও থাকতে পারে। তার যৌক্তিক কারণ না বুঝে আবারও রোডম্যাপ করলে কোনো কাজ হবে না। সুদহার বেঁধে দেওয়ার বিষয় নিয়ে খুবই আলোচনা হচ্ছিল। এই সুদহার এক জায়গায় বেঁধে দেওয়া হবে কি না, সেটা ৬ বা ৯ শতাংশ হবে ইত্যাদি নির্ধারণ করে দেওয়া হবে নাকি সম্পূর্ণ উদার করে দেওয়া হবে, ঋণ ও আমানতের চাহিদা অনুযায়ী সুদের হার নির্ধারণ হবে ইত্যাদি। এটা একসময় করা হয়েছিল, তখন এ নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছিল এর পক্ষে-বিপক্ষে। আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংক বলেছিল এটা (সুদহার) উদারীকরণ করা হোক। সেই উদারীকরণ করার পর নয়-ছয়ে আবারও বেঁধে দেওয়া হলো। অনেক দিন ধরে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল, উচিত ছিল তার আগেই ছেড়ে দেওয়া। আবার যখন সম্পূর্ণ ছেড়ে দেওয়া হলো তখন আগের সব যুক্তি আমরা ভুলে গেছি। তিনি বলেন, শুধু আইএমএফ-বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বাস্তবতা বোঝে না। একবারে সম্পূর্ণ ছেড়ে দিলে যেগুলো ছোট ছোট ব্যাংক, যারা নাজুক অবস্থায় আছে, যারা আমানত পায় না, তারা তো গ্রাহককে আমানতের জন্য বেশি সুদহার দিয়ে আকৃষ্ট করতে চাইবে। যারা খুব নিরাপদ ঋণগ্রহীতা না, রিস্কি ঋণগ্রহীতা, তাদের ঋণ দিয়ে আপাতত বেঁচে থাকতে চাইবে। সেখানেও সমস্যা তৈরি হবে। এটার আপাতত একটা সীমা থাকা দরকার। কারণ ঋণের সুদহারে যদি ঊর্ধ্বসীমা না থাকে তাহলে ওই ঋণগ্রহীতারা যারা ঋণ নিচ্ছেন তারা হয় খুব ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ নেবেন অথবা যারা মনে করেন ঋণ নিচ্ছি আর ফেরত দেব না তাদের কাছে তো সুদের হার কোনো বিষয় না। আমাদের বাস্তবতায় ঋণের সুদহারের ঊর্ধ্বসীমা ঠিক করে দেওয়ার বাস্তবতা আছে। নতুন প্রজন্মের ব্যাংক নিয়ে তিনি বলেন, তিন বছর আগে যে ব্যাংকগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল প্রভাবশালীদের, সেই ব্যাংকগুলো যে খুব বেশি আমানত সংগ্রহ করতে পারিনি এটা ঠিক। ১ হাজার কোটি টাকার আমানতও অনেকে সংগ্রহ করতে পারেনি। এভাবে তারা টিকে থাকতে পারবে না। এখন প্রশ্ন উঠেছে ওই ব্যাংকগুলো আবার একত্রিত করা হোক বা কমিয়ে দেওয়া হোক। কিন্তু এই ব্যাংকগুলোকে যখন অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল তখন বহুবার আমরা বলেছি বাংলাদেশের মার্কেটে এত বেশি জায়গা নেই। এটা এতদিন পর বুঝতে পারল কর্তৃপক্ষ এবং ব্যাংকের সংখ্যা বেশি হয়েছিল বলে মনে করল তারা। আমানতকারী নিয়ে তিনি বলেন, একটি বিষয় লক্ষ্যণীয়, যে ব্যাংকগুলো আমানত ও ঋণের দিক থেকে বড় সেগুলোতে বড় ধরনের ঋণ কেলেঙ্কারি হয়েছে। তারপরও এগুলোতে আমানত কমেনি। তার মানে এগুলোতে আমানতকারীরা কোন ব্যাংকে কেলেঙ্কারি হচ্ছে সেটা দেখেন না। একটা অলিখিত নিয়ম দেখেন আমানতকারী যে, ব্যাংকে টাকা রেখেছিল সরকার আছে, বাংলাদেশ ব্যাংক আছে তারা রক্ষা করবে। এখন ব্যাংকে রক্ষা করতে হয় কারণ আমাদের মতো দেশে দু-একটা ব্যাংক উঠে গেলে আমানতকারীর বিরাট ক্ষতি হবে ও ব্যাংকের ওপর থেকে আস্থা চলে যাবে। এতে পুরো ব্যাংক খাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ কারণে ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো না কোনোভাবে ব্যাংক টিকিয়ে রাখতে চেষ্টা করা হয়। তবে এটা সব সময় টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম