শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিন পক্ষের দৌড়ঝাঁপ

পাকিস্তানে সরকার গঠনে জটিল সমীকরণ, চলছে এমপি কেনাবেচা, বিক্ষোভে ইমরান সমর্থকরা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তিন পক্ষের দৌড়ঝাঁপ

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে কারারুদ্ধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর দলের নেতারা এক তৃতীয়াংশ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার দাবি করলেও নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফলাফলে ভিন্ন অবস্থান দেখিয়েছে। ভোট গ্রহণের তিন দিন পর গতকাল ঘোষণা করা ফলাফলে দেখানো হয়েছে ইমরান সমর্থক স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১ আসনে, নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-এন ৭৫ আসনে, বিলওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ৫৪ আসনে ও মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম) ১৭ আসনে জয়ী হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য দল পেয়েছে ১৭টি আসন। এ ফল অনুযায়ী ইমরান খান এবং নওয়াজ শরিফ নির্বাচনি খেলায় সুপার ওভারে থাকলেও সরকার গঠনের জন্য কোনো পক্ষেরই প্রয়োজনীয় সংখ্যক আসন নেই। এ অবস্থায় স্বতন্ত্র সদস্যদের ভেড়াতে অর্থ লেনদেনসহ লোভনীয় অফারের অভিযোগও উঠেছে। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এ অবস্থায় সরকার গঠন প্রক্রিয়া এখন পুরো মারপ্যাচের মুখে পড়ে গেছে। সূত্র : আলজাজিরা, জিও নিউজ, ডন, এনডিটিভি, বিবিসি, রয়টার্স।

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ২৬৬ আসনের মধ্যে ২৬৫ আসনে (একটি স্থগিত) গত বৃহস্পতিবার ভোট হয়েছে। একটি আসনে ফল স্থগিত থাকার ঘোষণা দেয় নির্বাচন কমিশন। ফলে গতকাল ২৬৪ আসনে ফল ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার গঠনে প্রয়োজন ১৩৪ আসন। প্রসঙ্গত, জাতীয় পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। বাকি ৭০টি আসন সংরক্ষিত। এসব আসনের মধ্যে ৬০টি নারীদের ও ১০টি সংখ্যালঘুদের।

এদিকে এ ফল অনুযায়ী, সরকার গঠনের জন্য ইমরান খানের প্রয়োজন আরও ৩৩ আসনের সমর্থন, আর নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-এন-এর জন্য প্রয়োজন ৫৯ আসনের সমর্থন। আবার বিলওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির এক্ষেত্রে প্রয়োজন আরও ৮০ আসনের সমর্থন। অর্থাৎ সরকার গঠনে জোটের বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে জোর চেষ্টা করছে নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-এন। তারা বিলওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টির সমর্থন প্রাপ্তির জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে পিপিপি এরই মধ্যে এ সমর্থনের শর্ত হিসেবে প্রধানমন্ত্রীসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ দাবি করে বসেছে। এ নিয়ে চলছে সব পক্ষের মধ্যে এক ধরনের মারপ্যাচের খেলা। অভিযোগ আছে, এসবের নেপথ্যে ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী। কোনো কোনো পর্যবেক্ষকের মতে, তুরুপের তাস এখন তাদের হাতেই। এদিকে আরেকটি সমস্যা রয়েছে। তা হলো পাকিস্তানের আইন অনুযায়ী, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মিলে কোনো সরকার গঠন করতে পারেন না। জাতীয় পরিষদে সংরক্ষিত ৭০ আসনে কোনো সদস্যও দিতে পারেন না তারা। সরকারে থাকতে হলেও তাদের কোনো দলে যোগ দিতে হয়। এ জন্য নির্বাচনে জয়ের পর ৭২ ঘণ্টা সময় পান তারা। তবে এসব নির্বাচিত এমপির কোনো নিবন্ধিত দল না থাকায় তারা এখন নির্দিষ্ট কোনো দলেও যোগ দিতে পারছেন না। এক মঞ্চে আনার চেষ্টা যেমন চলছে, তেমন প্রধান প্রধান পক্ষগুলো ‘সুযোগ-সুবিধার’ টোপ দিয়ে তাদের নিজ নিজ পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এদিকে নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয়ের পর ইমরান খানের উপদেষ্টা জুলফি বুখারি বলেছেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তার দলের পক্ষ থেকে একটি মঞ্চ ঘোষণা করা হবে। তারপর সেই মঞ্চে সব স্বতন্ত্র প্রার্থীকে যোগ দিতে বলা হবে।

একটি খবরে বলা হয়েছে, নির্বাচনে ইমরানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সবার চেয়ে এগিয়ে থাকায় তারা কেন্দ্র, পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে সরকার গঠন করতে চাইছে। পিটিআই-এর আইনজীবী উমাইর খান নিয়াজি বলেছেন, পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান তাঁর দলের সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ের পর কেন্দ্রে, পাঞ্জাবে এবং খাইবার পাখতুনখাওয়ায় সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি আরও জানান, পিটিআই নেতা ইমরান তাঁর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নওয়াজ শরিফকে জোট সরকার গঠন করতে না দেওয়ার জন্য ক্ষমতাশালীদের আহ্বান জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, অতীতে এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা কাজ দেয়নি। নিয়াজি বলেন, ইমরান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার অবসান এবং দেশের ভবিষ্যতের জন্য এগিয়ে যেতে প্রস্তুত। সরকার গঠনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পিটিআই-এর কোর কমিটি এরই মধ্যে বৈঠক করেছে। এরপরই নিয়াজিকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দল-সমর্থিত জয়ী প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। তাছাড়া আরও দুই নেতাকে পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখাওয়ার পিটিআই সমর্থিত জয়ী প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। আরেক খবর অনুযায়ী ইমরানের পিটিআই দলের মুখপাত্র রউফ হাসান নিশ্চিত করেছেন, এরই মধ্যে মজলিস ওয়াহদাত-ই-মুসলিমিন (এমডব্লিউএম) নামে একটি দলের সঙ্গে সমঝোতা করে ফেলেছে তাদের দল। এরই ভিত্তিতে তারা পাঞ্জাবে সরকার গঠনের চেষ্টা করবেন। এ ছাড়া খাইবার পাখতুনখাওয়ায় (কেপি) সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতাও দলটির রয়েছে।  অপরদিকে পাঞ্জাবের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান মহসিন নাকভির বাড়িতে পিপিপির বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি ও তাঁর বাবা পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে বৈঠকে বসেন নওয়াজের ছোট ভাই শাহবাজ শরিফ। বৈঠক সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে দুই দল জোট বেঁধে কেন্দ্রে ও পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদে সরকার গড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে বিলাওয়াল বলেন, পিএমএল-এন, পিটিআই বা অন্য কারও সঙ্গে জোট সরকার গঠনের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা হয়নি। কে সরকার গঠন করবে, সে বিষয়ে এখনো কথা বলার সময় আসেনি। এ অবস্থায় সেনাপ্রধান আসিম মুনির এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সব গণতান্ত্রিক শক্তির সমন্বয়ে গঠিত একটি ঐক্যবদ্ধ সরকারই কেবল ভালোভাবে দেশের বৈচিত্র্যময় রাজনীতি ও বহুত্ববাদের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।’ আরেক খবরে বলা হয়েছে, পিএমএল-এনের সঙ্গে জোট গঠনের শর্ত হিসেবে বিলওয়াল ভুট্টো জারদারিকে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী করার দাবি জানিয়েছে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিলওয়ালের বাবা আসিফ আলী জারদারি এ দাবি উত্থাপন করেছেন। সমর্থনের বিনিময়ে নতুন সরকারে পিপিপিকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় দেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তিনি। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, এরই মধ্যে ইমরানপন্থিদের সরকার গঠন আটকাতে ক্ষমতা ভাগাভাগিতে রাজি হয়েছে নওয়াজ শরিফ ও বিলওয়াল ভুট্টোর দল।

১৪৪ ধারা জারি : ভোট কারচুপির অভিযোগে পিটিআইসহ পাকিস্তানের কয়েকটি রাজনৈতিক দল বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে। আর এর প্রেক্ষিতে রাজধানী ইসলামাবাদে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। ইসলামাবাদ পুলিশ হুমকি দিয়েছে, যে বা যারা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ‘গণ জমায়েত’ বা ‘সমাবেশ’ করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফলাফল চ্যালেঞ্জ করার হিড়িক : পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলাফলকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করার হিড়িক পড়েছে। মূলত ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা নিজেদের জয়ী দাবি করে আদালতে যাচ্ছেন। পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হাইপ্রোফাইল রাজনীতিবিদ যেমন পারভেজ এলাহী ও তার স্ত্রী কায়সার, খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তৈমুর ঘাগরা এবং প্রাক্তন স্পিকার মাহমুদ জান, ইসলামাবাদ-ভিত্তিক আইনজীবী শুয়াইব শাহীন, সাবেক পাঞ্জাবের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. ইয়াসমিন রশিদ, সেই সঙ্গে ওসমান দার মা রেহানা দারের আসনগুলোতে নিজেদের জয়ী দাবি করছেন। লাহোর হাই কোর্টে পৃথক পিটিশনে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ, তার মেয়ে মরিয়ম নওয়াজ, আতাউল্লাহ তারার এবং প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফের জয়ে ‘ফরম ৪৭’-এর কারসাজির অভিযোগ এনেছেন পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। লাহোর-১৩০ আসনে নওয়াজ শরিফের জয়ের বিরুদ্ধে রিট করেছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থী ইয়াসমিন রশিদ। লাহোর-১১৯ আসনে নওযাাজ শরিফের মেয়ে মরিয়ম নেওয়াজের বিরুদ্ধে রিট করেছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থী শাহজাদ ফারুক।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা