শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিন পক্ষের দৌড়ঝাঁপ

পাকিস্তানে সরকার গঠনে জটিল সমীকরণ, চলছে এমপি কেনাবেচা, বিক্ষোভে ইমরান সমর্থকরা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তিন পক্ষের দৌড়ঝাঁপ

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে কারারুদ্ধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর দলের নেতারা এক তৃতীয়াংশ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিজয়ী হওয়ার দাবি করলেও নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফলাফলে ভিন্ন অবস্থান দেখিয়েছে। ভোট গ্রহণের তিন দিন পর গতকাল ঘোষণা করা ফলাফলে দেখানো হয়েছে ইমরান সমর্থক স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১ আসনে, নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-এন ৭৫ আসনে, বিলওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ৫৪ আসনে ও মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম) ১৭ আসনে জয়ী হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য দল পেয়েছে ১৭টি আসন। এ ফল অনুযায়ী ইমরান খান এবং নওয়াজ শরিফ নির্বাচনি খেলায় সুপার ওভারে থাকলেও সরকার গঠনের জন্য কোনো পক্ষেরই প্রয়োজনীয় সংখ্যক আসন নেই। এ অবস্থায় স্বতন্ত্র সদস্যদের ভেড়াতে অর্থ লেনদেনসহ লোভনীয় অফারের অভিযোগও উঠেছে। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এ অবস্থায় সরকার গঠন প্রক্রিয়া এখন পুরো মারপ্যাচের মুখে পড়ে গেছে। সূত্র : আলজাজিরা, জিও নিউজ, ডন, এনডিটিভি, বিবিসি, রয়টার্স।

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ২৬৬ আসনের মধ্যে ২৬৫ আসনে (একটি স্থগিত) গত বৃহস্পতিবার ভোট হয়েছে। একটি আসনে ফল স্থগিত থাকার ঘোষণা দেয় নির্বাচন কমিশন। ফলে গতকাল ২৬৪ আসনে ফল ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার গঠনে প্রয়োজন ১৩৪ আসন। প্রসঙ্গত, জাতীয় পরিষদের মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬। এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট হয়। বাকি ৭০টি আসন সংরক্ষিত। এসব আসনের মধ্যে ৬০টি নারীদের ও ১০টি সংখ্যালঘুদের।

এদিকে এ ফল অনুযায়ী, সরকার গঠনের জন্য ইমরান খানের প্রয়োজন আরও ৩৩ আসনের সমর্থন, আর নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-এন-এর জন্য প্রয়োজন ৫৯ আসনের সমর্থন। আবার বিলওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির এক্ষেত্রে প্রয়োজন আরও ৮০ আসনের সমর্থন। অর্থাৎ সরকার গঠনে জোটের বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে জোর চেষ্টা করছে নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-এন। তারা বিলওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টির সমর্থন প্রাপ্তির জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে পিপিপি এরই মধ্যে এ সমর্থনের শর্ত হিসেবে প্রধানমন্ত্রীসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ দাবি করে বসেছে। এ নিয়ে চলছে সব পক্ষের মধ্যে এক ধরনের মারপ্যাচের খেলা। অভিযোগ আছে, এসবের নেপথ্যে ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী। কোনো কোনো পর্যবেক্ষকের মতে, তুরুপের তাস এখন তাদের হাতেই। এদিকে আরেকটি সমস্যা রয়েছে। তা হলো পাকিস্তানের আইন অনুযায়ী, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মিলে কোনো সরকার গঠন করতে পারেন না। জাতীয় পরিষদে সংরক্ষিত ৭০ আসনে কোনো সদস্যও দিতে পারেন না তারা। সরকারে থাকতে হলেও তাদের কোনো দলে যোগ দিতে হয়। এ জন্য নির্বাচনে জয়ের পর ৭২ ঘণ্টা সময় পান তারা। তবে এসব নির্বাচিত এমপির কোনো নিবন্ধিত দল না থাকায় তারা এখন নির্দিষ্ট কোনো দলেও যোগ দিতে পারছেন না। এক মঞ্চে আনার চেষ্টা যেমন চলছে, তেমন প্রধান প্রধান পক্ষগুলো ‘সুযোগ-সুবিধার’ টোপ দিয়ে তাদের নিজ নিজ পক্ষে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এদিকে নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয়ের পর ইমরান খানের উপদেষ্টা জুলফি বুখারি বলেছেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তার দলের পক্ষ থেকে একটি মঞ্চ ঘোষণা করা হবে। তারপর সেই মঞ্চে সব স্বতন্ত্র প্রার্থীকে যোগ দিতে বলা হবে।

একটি খবরে বলা হয়েছে, নির্বাচনে ইমরানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সবার চেয়ে এগিয়ে থাকায় তারা কেন্দ্র, পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে সরকার গঠন করতে চাইছে। পিটিআই-এর আইনজীবী উমাইর খান নিয়াজি বলেছেন, পিটিআই প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান তাঁর দলের সমর্থিত প্রার্থীদের জয়ের পর কেন্দ্রে, পাঞ্জাবে এবং খাইবার পাখতুনখাওয়ায় সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি আরও জানান, পিটিআই নেতা ইমরান তাঁর রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নওয়াজ শরিফকে জোট সরকার গঠন করতে না দেওয়ার জন্য ক্ষমতাশালীদের আহ্বান জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, অতীতে এমন পরীক্ষা-নিরীক্ষা কাজ দেয়নি। নিয়াজি বলেন, ইমরান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার অবসান এবং দেশের ভবিষ্যতের জন্য এগিয়ে যেতে প্রস্তুত। সরকার গঠনের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে পিটিআই-এর কোর কমিটি এরই মধ্যে বৈঠক করেছে। এরপরই নিয়াজিকে কেন্দ্রীয় পর্যায়ের দল-সমর্থিত জয়ী প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। তাছাড়া আরও দুই নেতাকে পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখাওয়ার পিটিআই সমর্থিত জয়ী প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। আরেক খবর অনুযায়ী ইমরানের পিটিআই দলের মুখপাত্র রউফ হাসান নিশ্চিত করেছেন, এরই মধ্যে মজলিস ওয়াহদাত-ই-মুসলিমিন (এমডব্লিউএম) নামে একটি দলের সঙ্গে সমঝোতা করে ফেলেছে তাদের দল। এরই ভিত্তিতে তারা পাঞ্জাবে সরকার গঠনের চেষ্টা করবেন। এ ছাড়া খাইবার পাখতুনখাওয়ায় (কেপি) সরকার গঠনের মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতাও দলটির রয়েছে।  অপরদিকে পাঞ্জাবের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান মহসিন নাকভির বাড়িতে পিপিপির বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি ও তাঁর বাবা পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে বৈঠকে বসেন নওয়াজের ছোট ভাই শাহবাজ শরিফ। বৈঠক সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে দুই দল জোট বেঁধে কেন্দ্রে ও পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদে সরকার গড়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে বিলাওয়াল বলেন, পিএমএল-এন, পিটিআই বা অন্য কারও সঙ্গে জোট সরকার গঠনের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো আলোচনা হয়নি। কে সরকার গঠন করবে, সে বিষয়ে এখনো কথা বলার সময় আসেনি। এ অবস্থায় সেনাপ্রধান আসিম মুনির এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘সব গণতান্ত্রিক শক্তির সমন্বয়ে গঠিত একটি ঐক্যবদ্ধ সরকারই কেবল ভালোভাবে দেশের বৈচিত্র্যময় রাজনীতি ও বহুত্ববাদের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে।’ আরেক খবরে বলা হয়েছে, পিএমএল-এনের সঙ্গে জোট গঠনের শর্ত হিসেবে বিলওয়াল ভুট্টো জারদারিকে পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী করার দাবি জানিয়েছে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)। সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বিলওয়ালের বাবা আসিফ আলী জারদারি এ দাবি উত্থাপন করেছেন। সমর্থনের বিনিময়ে নতুন সরকারে পিপিপিকে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় দেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তিনি। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, এরই মধ্যে ইমরানপন্থিদের সরকার গঠন আটকাতে ক্ষমতা ভাগাভাগিতে রাজি হয়েছে নওয়াজ শরিফ ও বিলওয়াল ভুট্টোর দল।

১৪৪ ধারা জারি : ভোট কারচুপির অভিযোগে পিটিআইসহ পাকিস্তানের কয়েকটি রাজনৈতিক দল বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে। আর এর প্রেক্ষিতে রাজধানী ইসলামাবাদে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। ইসলামাবাদ পুলিশ হুমকি দিয়েছে, যে বা যারা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ‘গণ জমায়েত’ বা ‘সমাবেশ’ করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ফলাফল চ্যালেঞ্জ করার হিড়িক : পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলাফলকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করার হিড়িক পড়েছে। মূলত ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা নিজেদের জয়ী দাবি করে আদালতে যাচ্ছেন। পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হাইপ্রোফাইল রাজনীতিবিদ যেমন পারভেজ এলাহী ও তার স্ত্রী কায়সার, খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তৈমুর ঘাগরা এবং প্রাক্তন স্পিকার মাহমুদ জান, ইসলামাবাদ-ভিত্তিক আইনজীবী শুয়াইব শাহীন, সাবেক পাঞ্জাবের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. ইয়াসমিন রশিদ, সেই সঙ্গে ওসমান দার মা রেহানা দারের আসনগুলোতে নিজেদের জয়ী দাবি করছেন। লাহোর হাই কোর্টে পৃথক পিটিশনে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ, তার মেয়ে মরিয়ম নওয়াজ, আতাউল্লাহ তারার এবং প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফের জয়ে ‘ফরম ৪৭’-এর কারসাজির অভিযোগ এনেছেন পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। লাহোর-১৩০ আসনে নওয়াজ শরিফের জয়ের বিরুদ্ধে রিট করেছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থী ইয়াসমিন রশিদ। লাহোর-১১৯ আসনে নওযাাজ শরিফের মেয়ে মরিয়ম নেওয়াজের বিরুদ্ধে রিট করেছেন পিটিআই সমর্থিত প্রার্থী শাহজাদ ফারুক।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম