শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪

ঝিনাইদহে নানামুখী আলোচনা

শেখ রুহুল আমিন, ঝিনাইদহ
প্রিন্ট ভার্সন
ঝিনাইদহে নানামুখী আলোচনা

ঝিনাইদহ-৪ (কালীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের হত্যাকান্ড নিয়ে জেলাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। নানা মানুষ তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে মতামত পোষণ করছেন। সংশ্লিষ্টদের মতে, ছাত্রজীবনে জনপ্রিয় ফুটবলার আনোয়ারুল আজিম আনারের রাজনৈতিক উত্থান ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ থেকেই। একসময় সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ করলেও পরে যোগ দেন রাজনীতিতে। সর্বশেষ কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। আনোয়ারুল আজিম আনার আওয়ামী লীগ থেকে তিন মেয়াদে এমপি নির্বাচিত হন। ইন্টারপোলের ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ছিলেন এই জনপ্রতিনিধি। অস্ত্র ও বিস্ফোরক পাচারের মূলহোতা হিসেবে পুলিশের খাতায় তার নাম ছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কয়েক বছর ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী ও চরমপন্থিদের মাফিয়া হিসেবে পরিচিত পান। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদকদ্রব্য, সোনা চোরাচালান এবং চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগে ৯টির বেশি মামলা হয়।

ঝিনাইদহ রাজনৈতিক কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় থাকা সময়ে আনার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। একসময় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মাদক সম্রাট হিসেবে তার পরিচিতি ছিল। এ মাদক ব্যবসার মাধ্যমে বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হন তিনি। ১৯৯১ সালে আরেক শীর্ষ চোরাচালানি পরিতোষ ঠাকুরের সঙ্গে মিলে সোনা চোরাচালানে জড়িয়ে পড়েন আনার। সোনার বড় বড় চালান রাজধানী থেকে মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করতেন। ১৯৯৬ সালে আনার বিএনপি থেকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে যোগ দেন। মাদক ও সোনা চোরাচালানের ব্যবসার সঙ্গে কালীগঞ্জ পৌরসভার এক কমিশনারের হাত ধরে অস্ত্র চোরাকারবারে জড়িয়ে পড়েন। তার অবৈধ অস্ত্রের চালান চরমপন্থি ক্যাডার সামসেল ওরফে রবিন ও আরেক শীর্ষ সন্ত্রাসী মুকুলের কাছে বিক্রি হতো।

২০০৭ সালে চুয়াডাঙ্গার লোকনাথপুর এলাকা থেকে ১৩ কেজি সোনা আটক করে তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিডিআর। চোরাচালানিরা জানতে পারেন, দর্শনার ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম সোনাগুলো ধরিয়ে দিয়েছেন। ওই ঘটনায় হত্যাকান্ডের শিকার হন সাইফুল। এ হত্যা মামলায় আনারসহ আসামি করা হয় ২৫ জনকে। কুষ্টিয়ার চরমপন্থি নেতা মুকুল, শাহীন রুমী, পরিতোষ ঠাকুর, আনারসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে পরের বছর আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।

২০১২ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে রাজনৈতিক বিবেচনায় পরিতোষ, আনারসহ বেশ কয়েকজন ওই মামলা থেকে অব্যাহতি পান। তার বিরুদ্ধে দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশকে সীমান্ত দিয়ে ভারত পার করিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ সরকার ওই সময় তাকে নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে। আনারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে শীর্ষ সন্ত্রাসী পাচারের সংবাদ বের হয়।

জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা জানান, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ধীরে ধীরে আনারের বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলো কমতে শুরু করে। ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হলে ক্ষমতার দাপটে বেশির ভাগ মামলা থেকে নিজেকে মুক্ত করেন আনার।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে বিরোধ : ২০১৪ সালে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয় সাবেক এমপি আবদুল মান্নানের সঙ্গে। পরে আনোয়ারুল আজিম আনার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলে আবদুল মান্নানের সঙ্গে বিরোধ আরও তীব্র হয়। তখন কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। আনার ক্ষমতাসীন দলের এমপি হওয়ায় তখন থেকেই কালীগঞ্জ উপজেলাকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে দলীয় পদ-পদবি ও চেয়ারম্যান নির্বাচিত করান। এ নিয়ে তৃণমূলে বিভেদ বেড়ে যায়। এরই জেরে ২০১৫ সালে আনারের কর্মী-সমর্থকদের হাতে নৃশংস হত্যার শিকার হন কোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি আনন্দ মোহন ঘোষ। এভাবেই তার অন্যায় কর্মকান্ড নিয়ে কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে হামলা-মামলাসহ নানাভাবে হয়রানি করা হতো। সর্বশেষ সদ্য সমাপ্ত সংসদ নির্বাচনের আগে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কালীগঞ্জের রাজনীতির মাঠ। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নেতৃত্বে আনারের বিরুদ্ধে শক্তিশালী গ্রুপ তৈরি হয়।

হত্যাকান্ড নিয়ে স্থানীয় ভাবনা : আনার নিখোঁজের পর থেকেই নানা গুঞ্জন শোনা গেছে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে। গতকাল দুপুরে হত্যাকান্ডের খবরের পর স্থানীয়রা জানান, তিনি ভারতে একা একা যাওয়ায় সবার মধ্যে কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। চোরাকারবারিদের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন আনার। এদিকে তার পরিবারের সদস্যরা নিখোঁজের পরও কেন ভারতে গেলেন না এ নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তোলেন। রাজনৈতিক অঙ্গনের প্রতিপক্ষরা ভারতে চোরাকারবারিদের সঙ্গে যোগসাজশ করে প্রলোভন দেখিয়ে এ হত্যাকান্ড ঘটাতে পারে বলেও তারা জানান।

এলাকায় শোকের ছায়া : ভারতে আনোয়ারুল আজিম আনারের মৃতদেহ উদ্ধারের খবর শুনে তার নির্বাচনি এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে আত্মীয়স্বজন, নেতা-কর্মী ও শুভাকাক্সক্ষীরা ভিড় করেন। স্বজনদের আহাজারিতে চারপাশ ভারী হয়ে ওঠে। এ সময় দলীয় নেতা-কর্মীরা এমপি আনারের হত্যার রহস্য উদঘাটন এবং জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। তার মৃত্যুর ঘটনায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি আলহাজ সফিকুল ইসলাম অপু দলের পক্ষ থেকে শোক জানিয়ে বিবৃতি দেন। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মৃত ইয়াকুব আলীর ছেলে আনোয়ারুল আজিম আনার। তিনি ১৯৬৮ সালের ৩ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। পেশায় ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কালীগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি ছিলেন।

ঝিনাইদহ-৪ আসন থেকে তিনবার নির্বাচিত এমপি। একজন ক্রীড়া সংগঠক এবং একসময়ের জনপ্রিয় ফুটবল খেলোয়াড়। ছাত্রজীবনে আন্তস্কুল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ফুটবলে তার নেতৃত্বাধীন দল কালীগঞ্জ সরকারি ভূষণ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। ছাত্রজীবন থেকে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ নিয়ে রাজনীতিতে পা রাখেন। স্থানীয় পৌর নির্বাচনে কাউন্সিলর নির্বাচন দিয়ে ভোটের রাজনীতি শুরু করেন তিনি। এর আগে বিশাল ভোটের ব্যবধানে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে দায়িত্ব¡ পালন করেন। জাতীয় নির্বাচনগুলোতেও তিনি জয়ের ব্যবধান দিয়ে একই জনপ্রিয়তার স্বাক্ষর রাখেন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর এলাকায় কখনো তাকে পুলিশি প্রটোকল ব্যবহার করতে দেখা যায়নি। তিনি নিজেই মোটরসাইকেল চালিয়ে দিন অথবা রাতে যখন প্রয়োজন তখনই নির্বাচনি এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলের যে কোনো গ্রামে পৌঁছে যেতেন। এমপি হিসেবে বিভিন্ন সেবামূলক কাজের জন্য তার বেশ সুনামও রয়েছে এলাকায়। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নির্বাচনি এলাকার গ্রামে গ্রামে গিয়ে মানুষের সমস্যা শোনে সমাধান করে দিতেন। তিনি চলাচলের সময় কোনো পুলিশ প্রটোকল ব্যবহার না করে একা একা চলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। তার কাছে গরিব-দুঃখী অথবা কেউ কোনো কাজ নিয়ে গেলে সাধ্যমতো সাহায্য করার চেষ্টা করতেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের অনেকের বিপদ-আপদে ছুটে যেতেন। কেউ অসুস্থ হলে দলমত নির্বিশেষে তাকে দেখতে যেতেন। এমনকি গাড়ি না পাওয়া গেলে নিজে চালিয়ে তিনি রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করাতেন।

দাফনের ব্যাপারে পরিবার যা ভাবছে : সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের দাফনের বিষয়ে পরিবার এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। তার স্ত্রী-কন্যারা ঢাকা থেকে রওনা হয়েছেন। তারা এসে সিদ্ধান্ত নেবেন কোথায় কীভাবে কী করবেন। তবে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার লাশ দেশে কখন আসবে তার ওপর নির্ভর করছে সবকিছু। এ ব্যাপারে তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন বলেন, ‘আমরা এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। লাশ আইনি প্রক্রিয়া শেষে দেশে আসুক তারপর সবকিছু জানানো হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেও না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেও না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক