শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪

সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

শিক্ষার্থীরা সহ-উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রণালয় তদারকি করবেন ♦ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব ♦ আস্থা ফিরিয়ে আনতে ছাত্ররা কথা বলবেন পুলিশের সঙ্গে ♦ সংস্কার শেষ করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন, নির্ধারণ হয়নি সরকারের মেয়াদ ♦ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত দ্রুত সম্ভব খুলে দেওয়া হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত নতুন সরকারের আকার আরও বড় হচ্ছে। আসছেন আরও ছাত্র। সহ-উপদেষ্টা হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন তারা। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের প্রথম সভায় এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। শপথ নেওয়ার পরদিন গতকাল সরকারি ছুটির দিনে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে এ সভা। শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। এ সময় আরেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পাশে ছিলেন। প্রথম সভার আলোচনার উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল আরও বেশি শিক্ষার্থীকে সরকারে যুক্ত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া, জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদের আলোচনার সুযোগ তৈরি করা, সংস্কারের বিষয়ে গণমাধ্যমসহ সব পেশাজীবীর সঙ্গে আলোচনা করা, আন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যুর বিচারসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া।

সভা শেষে সরকারের পরিসর ও শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সব মন্ত্রণালয়ে আমরা যারা দায়িত্বে থাকব, আমাদের সঙ্গে কাজ পরিচালনার জন্য শিক্ষার্থীরাও দায়িত্বে থাকবেন। কীভাবে তারা দায়িত্বে থাকবেন, এটার কাঠামো কী হবে, এটা আমরা পরবর্তীতে চিন্তা করব।

এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্রদের সরকারে যুক্ত করার বিষয়ে একটা আলোচনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমাদের একটা সিদ্ধান্ত আগেও ছিল। সহকারী উপদেষ্টা বা এ রকমভাবে কোনো একটা পদায়ন করে ছাত্রদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে একটা তদারকির সুযোগ দেওয়া বা বক্তব্য রাখার সুযোগ দিতে হবে। এর মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আমাদের উপদেষ্টা প্যানেলে আমরা অভিজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তিদের মনোনীত করেছি। একই সঙ্গে মনে করছি, পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণ এবং তদারকির ক্ষেত্রে ছাত্রদের ভয়েস থাকার জন্য তাদের মধ্য থেকেও উপদেষ্টা প্রয়োজন। সে জায়গা থেকেই দুজন প্রতিনিধি ছাত্রদের মধ্য থেকে উপদেষ্টা প্যানেলে আছেন। পাশাপাশি আমাদের আরও ছাত্র প্রতিনিধি অন্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে সহকারী হিসেবে সামনের দিনে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

এ দুই উপদেষ্টা সভার বিষয়বস্তু তুলে ধরার পর সাংবাদিকরা সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ডাকাতি ও সহিংসতার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইজিপি মহোদয়ের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে। প্রচারিত সব তথ্যই মিলছে না। থানাগুলোও কাজ করছে না। এখন সব তথ্য পাওয়া যাবে এটাও আমরা আশা করি না। তবে যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশকে মাঠে নেমে যেতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা সবাই যেন পুলিশকে সাহায্য করি সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ পুলিশের মতো একটা বাহিনীর মনোবল যখন ভেঙে যায়, তখন সে অনিরাপদ বোধ করলে নামবে না। সেজন্য আমাদের যারা শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আছেন তারা এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন, যাতে দ্রুত তারা দায়িত্ব নিয়ে কাজে ফিরতে পারেন।

আন্দোলনে গণহত্যার বিচারের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রিজওয়ানা বলেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে এ গণহত্যার বিচার করলে এটা স্বচ্ছ হবে এবং এ ঘটনার আর কখনোই বাংলাদেশে পুনরাবৃত্তি হবে না, সেটার জন্য কোন পথে আমরা যাব, সে পথগুলো কী সেটা নিয়ে আমরা সকলেই চিন্তা করছি। এটার উত্তর আপনারা সহসাই পেয়ে যাবেন। আমরা এটা নিশ্চিত করব যে, প্রত্যেকটা খুনের আমরা বিচার চাইব এবং এটা যেন আর না হয়, সেজন্য একটি স্বচ্ছ, অন্তর্ভুক্তিমূলক বিচারের প্রত্যয় ব্যক্ত করছি আমরা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এখনো রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ নেই। শিক্ষার্থীরা রাস্তায় শৃঙ্খলার দায়িত্বে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা বলতে পারি না, কালই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেব। এ নিয়ে শিক্ষকসমাজের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে এনে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান রিজওয়ানা। তিনি বলেন, এর সঙ্গে আইনশৃঙ্খলার একটা সম্পর্ক রয়েছে।

রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সিস্টেমটাকে আমাদের বদলাতে হবে। সেই রিফর্মগুলো একা তো আর করা যাবে না। সমাজের সবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলা হবে। পেশাজীবীদের সঙ্গেও কথা বলা হবে। সকলের সঙ্গে কথা বলে রিফর্ম এজেন্ডা ঠিক করে তারপর আমরা আলাপ-আলোচনায় যাব। এ ছাড়া জনগণের জীবন এবং জীবিকার কষ্ট লাঘবে বাজারের ক্ষেত্রে যে নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে যে নিয়ন্ত্রণ তা দূর করতে অর্থ মন্ত্রণালয় পরিকল্পনা করবে। ব্যবসাকে উজ্জীবিত করার জন্য যত রকমের সুরক্ষা নেওয়া যায় সেটা চিহ্নিত করে সুরক্ষাগুলো নিতে হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা যে হতোদ্যম হয়ে পড়েছেন, তাদের আবার উজ্জীবিত করা যায়।

আর্থিক ও প্রশাসনিক খাতের দুর্নীতি বিষয়ে তিনি বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি যদি এখন সব ধরনের দুষ্টচক্র (ইভিল প্র্যাকটিস) ধরতে যান, তার জন্য ঠিক লোকগুলোকে দিয়ে ওই দুর্নীতিগুলো চিহ্নিত করতে হবে। তিনি বলেন, অনেক জায়গায় পদত্যাগ হয়েছে, কিছু পদ শূন্য আছে। এগুলো পূরণ করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর্থিক খাতগুলোকে শুধু চালু করলেই হবে না। সক্রিয় করতে হবে এবং সেখানে নেতৃস্থানীয় পরিবর্তন আনার যে প্রয়োজন রয়েছে, অনতিবিলম্বে সে পরিবর্তন আনা হবে। এখন সুনির্দিষ্ট একটা দুর্নীতি বা একটা ব্যাড প্র্যাকটিস নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের কতগুলো ক্ষমতা একটা গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে পড়লে অসুবিধা হয় না। কিন্তু সরকার যখন অগণতান্ত্রিক তখনই এটার অপপ্রয়োগ হয়, সে কথাও আলোচনায় এসেছে। কোন বিধানগুলো অপপ্রয়োগ হচ্ছে, সেগুলো চিহ্নিত করে বাতিলের কথা বিবেচনা করা হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সম্পর্কে জানতে চাইলে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, মেয়াদের বিষয়ে এখন আলোচনা করাটা বা সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সম্ভব না। কারণ কী ধরনের সংস্কার হবে, এটা না বুঝে মেয়াদের কথা বলতে পারব না। তিনি বলেন, মেয়াদ মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নাই। আমরা সকলেই গণতান্ত্রিক দেশের যাত্রা যাতে শুরু করতে পারি সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্যই তো এই অন্তর্বর্তী সরকার। সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য শুধু যেটুকু সময় দরকার, সেটুকু সময় আমরা নেব। শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রের দিকেই আমাদের যাত্রা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা