শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪

সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

শিক্ষার্থীরা সহ-উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রণালয় তদারকি করবেন ♦ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব ♦ আস্থা ফিরিয়ে আনতে ছাত্ররা কথা বলবেন পুলিশের সঙ্গে ♦ সংস্কার শেষ করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন, নির্ধারণ হয়নি সরকারের মেয়াদ ♦ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত দ্রুত সম্ভব খুলে দেওয়া হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত নতুন সরকারের আকার আরও বড় হচ্ছে। আসছেন আরও ছাত্র। সহ-উপদেষ্টা হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন তারা। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের প্রথম সভায় এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। শপথ নেওয়ার পরদিন গতকাল সরকারি ছুটির দিনে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে এ সভা। শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। এ সময় আরেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পাশে ছিলেন। প্রথম সভার আলোচনার উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল আরও বেশি শিক্ষার্থীকে সরকারে যুক্ত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া, জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদের আলোচনার সুযোগ তৈরি করা, সংস্কারের বিষয়ে গণমাধ্যমসহ সব পেশাজীবীর সঙ্গে আলোচনা করা, আন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যুর বিচারসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া।

সভা শেষে সরকারের পরিসর ও শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সব মন্ত্রণালয়ে আমরা যারা দায়িত্বে থাকব, আমাদের সঙ্গে কাজ পরিচালনার জন্য শিক্ষার্থীরাও দায়িত্বে থাকবেন। কীভাবে তারা দায়িত্বে থাকবেন, এটার কাঠামো কী হবে, এটা আমরা পরবর্তীতে চিন্তা করব।

এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্রদের সরকারে যুক্ত করার বিষয়ে একটা আলোচনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমাদের একটা সিদ্ধান্ত আগেও ছিল। সহকারী উপদেষ্টা বা এ রকমভাবে কোনো একটা পদায়ন করে ছাত্রদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে একটা তদারকির সুযোগ দেওয়া বা বক্তব্য রাখার সুযোগ দিতে হবে। এর মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আমাদের উপদেষ্টা প্যানেলে আমরা অভিজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তিদের মনোনীত করেছি। একই সঙ্গে মনে করছি, পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণ এবং তদারকির ক্ষেত্রে ছাত্রদের ভয়েস থাকার জন্য তাদের মধ্য থেকেও উপদেষ্টা প্রয়োজন। সে জায়গা থেকেই দুজন প্রতিনিধি ছাত্রদের মধ্য থেকে উপদেষ্টা প্যানেলে আছেন। পাশাপাশি আমাদের আরও ছাত্র প্রতিনিধি অন্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে সহকারী হিসেবে সামনের দিনে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

এ দুই উপদেষ্টা সভার বিষয়বস্তু তুলে ধরার পর সাংবাদিকরা সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ডাকাতি ও সহিংসতার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইজিপি মহোদয়ের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে। প্রচারিত সব তথ্যই মিলছে না। থানাগুলোও কাজ করছে না। এখন সব তথ্য পাওয়া যাবে এটাও আমরা আশা করি না। তবে যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশকে মাঠে নেমে যেতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা সবাই যেন পুলিশকে সাহায্য করি সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ পুলিশের মতো একটা বাহিনীর মনোবল যখন ভেঙে যায়, তখন সে অনিরাপদ বোধ করলে নামবে না। সেজন্য আমাদের যারা শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আছেন তারা এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন, যাতে দ্রুত তারা দায়িত্ব নিয়ে কাজে ফিরতে পারেন।

আন্দোলনে গণহত্যার বিচারের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রিজওয়ানা বলেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে এ গণহত্যার বিচার করলে এটা স্বচ্ছ হবে এবং এ ঘটনার আর কখনোই বাংলাদেশে পুনরাবৃত্তি হবে না, সেটার জন্য কোন পথে আমরা যাব, সে পথগুলো কী সেটা নিয়ে আমরা সকলেই চিন্তা করছি। এটার উত্তর আপনারা সহসাই পেয়ে যাবেন। আমরা এটা নিশ্চিত করব যে, প্রত্যেকটা খুনের আমরা বিচার চাইব এবং এটা যেন আর না হয়, সেজন্য একটি স্বচ্ছ, অন্তর্ভুক্তিমূলক বিচারের প্রত্যয় ব্যক্ত করছি আমরা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এখনো রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ নেই। শিক্ষার্থীরা রাস্তায় শৃঙ্খলার দায়িত্বে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা বলতে পারি না, কালই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেব। এ নিয়ে শিক্ষকসমাজের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে এনে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান রিজওয়ানা। তিনি বলেন, এর সঙ্গে আইনশৃঙ্খলার একটা সম্পর্ক রয়েছে।

রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সিস্টেমটাকে আমাদের বদলাতে হবে। সেই রিফর্মগুলো একা তো আর করা যাবে না। সমাজের সবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলা হবে। পেশাজীবীদের সঙ্গেও কথা বলা হবে। সকলের সঙ্গে কথা বলে রিফর্ম এজেন্ডা ঠিক করে তারপর আমরা আলাপ-আলোচনায় যাব। এ ছাড়া জনগণের জীবন এবং জীবিকার কষ্ট লাঘবে বাজারের ক্ষেত্রে যে নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে যে নিয়ন্ত্রণ তা দূর করতে অর্থ মন্ত্রণালয় পরিকল্পনা করবে। ব্যবসাকে উজ্জীবিত করার জন্য যত রকমের সুরক্ষা নেওয়া যায় সেটা চিহ্নিত করে সুরক্ষাগুলো নিতে হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা যে হতোদ্যম হয়ে পড়েছেন, তাদের আবার উজ্জীবিত করা যায়।

আর্থিক ও প্রশাসনিক খাতের দুর্নীতি বিষয়ে তিনি বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি যদি এখন সব ধরনের দুষ্টচক্র (ইভিল প্র্যাকটিস) ধরতে যান, তার জন্য ঠিক লোকগুলোকে দিয়ে ওই দুর্নীতিগুলো চিহ্নিত করতে হবে। তিনি বলেন, অনেক জায়গায় পদত্যাগ হয়েছে, কিছু পদ শূন্য আছে। এগুলো পূরণ করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর্থিক খাতগুলোকে শুধু চালু করলেই হবে না। সক্রিয় করতে হবে এবং সেখানে নেতৃস্থানীয় পরিবর্তন আনার যে প্রয়োজন রয়েছে, অনতিবিলম্বে সে পরিবর্তন আনা হবে। এখন সুনির্দিষ্ট একটা দুর্নীতি বা একটা ব্যাড প্র্যাকটিস নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের কতগুলো ক্ষমতা একটা গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে পড়লে অসুবিধা হয় না। কিন্তু সরকার যখন অগণতান্ত্রিক তখনই এটার অপপ্রয়োগ হয়, সে কথাও আলোচনায় এসেছে। কোন বিধানগুলো অপপ্রয়োগ হচ্ছে, সেগুলো চিহ্নিত করে বাতিলের কথা বিবেচনা করা হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সম্পর্কে জানতে চাইলে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, মেয়াদের বিষয়ে এখন আলোচনা করাটা বা সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সম্ভব না। কারণ কী ধরনের সংস্কার হবে, এটা না বুঝে মেয়াদের কথা বলতে পারব না। তিনি বলেন, মেয়াদ মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নাই। আমরা সকলেই গণতান্ত্রিক দেশের যাত্রা যাতে শুরু করতে পারি সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্যই তো এই অন্তর্বর্তী সরকার। সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য শুধু যেটুকু সময় দরকার, সেটুকু সময় আমরা নেব। শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রের দিকেই আমাদের যাত্রা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে
উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার
পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?
জামিনের পরেও কেন আল্লু অর্জুনকে কারাগারে রাত কাটাতে হয়েছে?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় 
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হাবিপ্রবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায়  শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান
মাইকেল জ্যাকসনের অপ্রকাশিত গানের ক্যাসেটের সন্ধান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিডিইউতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ
দিনাজপুরে শীতবস্ত্র বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম
আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১
রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা
গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন
বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই
শিশু আহনাফকে হত্যার পর সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন আসামি নিজেই

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে