শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪

সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

শিক্ষার্থীরা সহ-উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রণালয় তদারকি করবেন ♦ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব ♦ আস্থা ফিরিয়ে আনতে ছাত্ররা কথা বলবেন পুলিশের সঙ্গে ♦ সংস্কার শেষ করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন, নির্ধারণ হয়নি সরকারের মেয়াদ ♦ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত দ্রুত সম্ভব খুলে দেওয়া হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত নতুন সরকারের আকার আরও বড় হচ্ছে। আসছেন আরও ছাত্র। সহ-উপদেষ্টা হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন তারা। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের প্রথম সভায় এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। শপথ নেওয়ার পরদিন গতকাল সরকারি ছুটির দিনে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে এ সভা। শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। এ সময় আরেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পাশে ছিলেন। প্রথম সভার আলোচনার উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল আরও বেশি শিক্ষার্থীকে সরকারে যুক্ত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া, জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদের আলোচনার সুযোগ তৈরি করা, সংস্কারের বিষয়ে গণমাধ্যমসহ সব পেশাজীবীর সঙ্গে আলোচনা করা, আন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যুর বিচারসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া।

সভা শেষে সরকারের পরিসর ও শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সব মন্ত্রণালয়ে আমরা যারা দায়িত্বে থাকব, আমাদের সঙ্গে কাজ পরিচালনার জন্য শিক্ষার্থীরাও দায়িত্বে থাকবেন। কীভাবে তারা দায়িত্বে থাকবেন, এটার কাঠামো কী হবে, এটা আমরা পরবর্তীতে চিন্তা করব।

এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্রদের সরকারে যুক্ত করার বিষয়ে একটা আলোচনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমাদের একটা সিদ্ধান্ত আগেও ছিল। সহকারী উপদেষ্টা বা এ রকমভাবে কোনো একটা পদায়ন করে ছাত্রদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে একটা তদারকির সুযোগ দেওয়া বা বক্তব্য রাখার সুযোগ দিতে হবে। এর মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আমাদের উপদেষ্টা প্যানেলে আমরা অভিজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তিদের মনোনীত করেছি। একই সঙ্গে মনে করছি, পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণ এবং তদারকির ক্ষেত্রে ছাত্রদের ভয়েস থাকার জন্য তাদের মধ্য থেকেও উপদেষ্টা প্রয়োজন। সে জায়গা থেকেই দুজন প্রতিনিধি ছাত্রদের মধ্য থেকে উপদেষ্টা প্যানেলে আছেন। পাশাপাশি আমাদের আরও ছাত্র প্রতিনিধি অন্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে সহকারী হিসেবে সামনের দিনে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

এ দুই উপদেষ্টা সভার বিষয়বস্তু তুলে ধরার পর সাংবাদিকরা সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ডাকাতি ও সহিংসতার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইজিপি মহোদয়ের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে। প্রচারিত সব তথ্যই মিলছে না। থানাগুলোও কাজ করছে না। এখন সব তথ্য পাওয়া যাবে এটাও আমরা আশা করি না। তবে যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশকে মাঠে নেমে যেতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা সবাই যেন পুলিশকে সাহায্য করি সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ পুলিশের মতো একটা বাহিনীর মনোবল যখন ভেঙে যায়, তখন সে অনিরাপদ বোধ করলে নামবে না। সেজন্য আমাদের যারা শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আছেন তারা এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন, যাতে দ্রুত তারা দায়িত্ব নিয়ে কাজে ফিরতে পারেন।

আন্দোলনে গণহত্যার বিচারের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রিজওয়ানা বলেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে এ গণহত্যার বিচার করলে এটা স্বচ্ছ হবে এবং এ ঘটনার আর কখনোই বাংলাদেশে পুনরাবৃত্তি হবে না, সেটার জন্য কোন পথে আমরা যাব, সে পথগুলো কী সেটা নিয়ে আমরা সকলেই চিন্তা করছি। এটার উত্তর আপনারা সহসাই পেয়ে যাবেন। আমরা এটা নিশ্চিত করব যে, প্রত্যেকটা খুনের আমরা বিচার চাইব এবং এটা যেন আর না হয়, সেজন্য একটি স্বচ্ছ, অন্তর্ভুক্তিমূলক বিচারের প্রত্যয় ব্যক্ত করছি আমরা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এখনো রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ নেই। শিক্ষার্থীরা রাস্তায় শৃঙ্খলার দায়িত্বে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা বলতে পারি না, কালই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেব। এ নিয়ে শিক্ষকসমাজের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে এনে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান রিজওয়ানা। তিনি বলেন, এর সঙ্গে আইনশৃঙ্খলার একটা সম্পর্ক রয়েছে।

রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সিস্টেমটাকে আমাদের বদলাতে হবে। সেই রিফর্মগুলো একা তো আর করা যাবে না। সমাজের সবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলা হবে। পেশাজীবীদের সঙ্গেও কথা বলা হবে। সকলের সঙ্গে কথা বলে রিফর্ম এজেন্ডা ঠিক করে তারপর আমরা আলাপ-আলোচনায় যাব। এ ছাড়া জনগণের জীবন এবং জীবিকার কষ্ট লাঘবে বাজারের ক্ষেত্রে যে নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে যে নিয়ন্ত্রণ তা দূর করতে অর্থ মন্ত্রণালয় পরিকল্পনা করবে। ব্যবসাকে উজ্জীবিত করার জন্য যত রকমের সুরক্ষা নেওয়া যায় সেটা চিহ্নিত করে সুরক্ষাগুলো নিতে হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা যে হতোদ্যম হয়ে পড়েছেন, তাদের আবার উজ্জীবিত করা যায়।

আর্থিক ও প্রশাসনিক খাতের দুর্নীতি বিষয়ে তিনি বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি যদি এখন সব ধরনের দুষ্টচক্র (ইভিল প্র্যাকটিস) ধরতে যান, তার জন্য ঠিক লোকগুলোকে দিয়ে ওই দুর্নীতিগুলো চিহ্নিত করতে হবে। তিনি বলেন, অনেক জায়গায় পদত্যাগ হয়েছে, কিছু পদ শূন্য আছে। এগুলো পূরণ করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর্থিক খাতগুলোকে শুধু চালু করলেই হবে না। সক্রিয় করতে হবে এবং সেখানে নেতৃস্থানীয় পরিবর্তন আনার যে প্রয়োজন রয়েছে, অনতিবিলম্বে সে পরিবর্তন আনা হবে। এখন সুনির্দিষ্ট একটা দুর্নীতি বা একটা ব্যাড প্র্যাকটিস নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের কতগুলো ক্ষমতা একটা গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে পড়লে অসুবিধা হয় না। কিন্তু সরকার যখন অগণতান্ত্রিক তখনই এটার অপপ্রয়োগ হয়, সে কথাও আলোচনায় এসেছে। কোন বিধানগুলো অপপ্রয়োগ হচ্ছে, সেগুলো চিহ্নিত করে বাতিলের কথা বিবেচনা করা হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সম্পর্কে জানতে চাইলে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, মেয়াদের বিষয়ে এখন আলোচনা করাটা বা সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সম্ভব না। কারণ কী ধরনের সংস্কার হবে, এটা না বুঝে মেয়াদের কথা বলতে পারব না। তিনি বলেন, মেয়াদ মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নাই। আমরা সকলেই গণতান্ত্রিক দেশের যাত্রা যাতে শুরু করতে পারি সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্যই তো এই অন্তর্বর্তী সরকার। সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য শুধু যেটুকু সময় দরকার, সেটুকু সময় আমরা নেব। শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রের দিকেই আমাদের যাত্রা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক