শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪

সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

শিক্ষার্থীরা সহ-উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রণালয় তদারকি করবেন ♦ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব ♦ আস্থা ফিরিয়ে আনতে ছাত্ররা কথা বলবেন পুলিশের সঙ্গে ♦ সংস্কার শেষ করা পর্যন্ত দায়িত্ব পালন, নির্ধারণ হয়নি সরকারের মেয়াদ ♦ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যত দ্রুত সম্ভব খুলে দেওয়া হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারে আসছেন আরও ছাত্র

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত নতুন সরকারের আকার আরও বড় হচ্ছে। আসছেন আরও ছাত্র। সহ-উপদেষ্টা হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকবেন তারা। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের প্রথম সভায় এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। শপথ নেওয়ার পরদিন গতকাল সরকারি ছুটির দিনে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ বিশেষ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ১২টায় শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে এ সভা। শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। এ সময় আরেক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পাশে ছিলেন। প্রথম সভার আলোচনার উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল আরও বেশি শিক্ষার্থীকে সরকারে যুক্ত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া, জনমনে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদের আলোচনার সুযোগ তৈরি করা, সংস্কারের বিষয়ে গণমাধ্যমসহ সব পেশাজীবীর সঙ্গে আলোচনা করা, আন্দোলনে প্রতিটি মৃত্যুর বিচারসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া।

সভা শেষে সরকারের পরিসর ও শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তি বাড়ানোর প্রসঙ্গে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সব মন্ত্রণালয়ে আমরা যারা দায়িত্বে থাকব, আমাদের সঙ্গে কাজ পরিচালনার জন্য শিক্ষার্থীরাও দায়িত্বে থাকবেন। কীভাবে তারা দায়িত্বে থাকবেন, এটার কাঠামো কী হবে, এটা আমরা পরবর্তীতে চিন্তা করব।

এ বিষয়ে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্রদের সরকারে যুক্ত করার বিষয়ে একটা আলোচনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমাদের একটা সিদ্ধান্ত আগেও ছিল। সহকারী উপদেষ্টা বা এ রকমভাবে কোনো একটা পদায়ন করে ছাত্রদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে একটা তদারকির সুযোগ দেওয়া বা বক্তব্য রাখার সুযোগ দিতে হবে। এর মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, আমাদের উপদেষ্টা প্যানেলে আমরা অভিজ্ঞ ও দক্ষ ব্যক্তিদের মনোনীত করেছি। একই সঙ্গে মনে করছি, পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণ এবং তদারকির ক্ষেত্রে ছাত্রদের ভয়েস থাকার জন্য তাদের মধ্য থেকেও উপদেষ্টা প্রয়োজন। সে জায়গা থেকেই দুজন প্রতিনিধি ছাত্রদের মধ্য থেকে উপদেষ্টা প্যানেলে আছেন। পাশাপাশি আমাদের আরও ছাত্র প্রতিনিধি অন্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে সহকারী হিসেবে সামনের দিনে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

এ দুই উপদেষ্টা সভার বিষয়বস্তু তুলে ধরার পর সাংবাদিকরা সাম্প্রতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ডাকাতি ও সহিংসতার বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইজিপি মহোদয়ের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে। প্রচারিত সব তথ্যই মিলছে না। থানাগুলোও কাজ করছে না। এখন সব তথ্য পাওয়া যাবে এটাও আমরা আশা করি না। তবে যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশকে মাঠে নেমে যেতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা সবাই যেন পুলিশকে সাহায্য করি সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ পুলিশের মতো একটা বাহিনীর মনোবল যখন ভেঙে যায়, তখন সে অনিরাপদ বোধ করলে নামবে না। সেজন্য আমাদের যারা শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আছেন তারা এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন, যাতে দ্রুত তারা দায়িত্ব নিয়ে কাজে ফিরতে পারেন।

আন্দোলনে গণহত্যার বিচারের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে রিজওয়ানা বলেন, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে এ গণহত্যার বিচার করলে এটা স্বচ্ছ হবে এবং এ ঘটনার আর কখনোই বাংলাদেশে পুনরাবৃত্তি হবে না, সেটার জন্য কোন পথে আমরা যাব, সে পথগুলো কী সেটা নিয়ে আমরা সকলেই চিন্তা করছি। এটার উত্তর আপনারা সহসাই পেয়ে যাবেন। আমরা এটা নিশ্চিত করব যে, প্রত্যেকটা খুনের আমরা বিচার চাইব এবং এটা যেন আর না হয়, সেজন্য একটি স্বচ্ছ, অন্তর্ভুক্তিমূলক বিচারের প্রত্যয় ব্যক্ত করছি আমরা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এখনো রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ নেই। শিক্ষার্থীরা রাস্তায় শৃঙ্খলার দায়িত্বে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা বলতে পারি না, কালই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেব। এ নিয়ে শিক্ষকসমাজের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে এনে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে যত দ্রুত সম্ভব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান রিজওয়ানা। তিনি বলেন, এর সঙ্গে আইনশৃঙ্খলার একটা সম্পর্ক রয়েছে।

রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সিস্টেমটাকে আমাদের বদলাতে হবে। সেই রিফর্মগুলো একা তো আর করা যাবে না। সমাজের সবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলা হবে। পেশাজীবীদের সঙ্গেও কথা বলা হবে। সকলের সঙ্গে কথা বলে রিফর্ম এজেন্ডা ঠিক করে তারপর আমরা আলাপ-আলোচনায় যাব। এ ছাড়া জনগণের জীবন এবং জীবিকার কষ্ট লাঘবে বাজারের ক্ষেত্রে যে নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক খাতে যে নিয়ন্ত্রণ তা দূর করতে অর্থ মন্ত্রণালয় পরিকল্পনা করবে। ব্যবসাকে উজ্জীবিত করার জন্য যত রকমের সুরক্ষা নেওয়া যায় সেটা চিহ্নিত করে সুরক্ষাগুলো নিতে হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা যে হতোদ্যম হয়ে পড়েছেন, তাদের আবার উজ্জীবিত করা যায়।

আর্থিক ও প্রশাসনিক খাতের দুর্নীতি বিষয়ে তিনি বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি যদি এখন সব ধরনের দুষ্টচক্র (ইভিল প্র্যাকটিস) ধরতে যান, তার জন্য ঠিক লোকগুলোকে দিয়ে ওই দুর্নীতিগুলো চিহ্নিত করতে হবে। তিনি বলেন, অনেক জায়গায় পদত্যাগ হয়েছে, কিছু পদ শূন্য আছে। এগুলো পূরণ করে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর্থিক খাতগুলোকে শুধু চালু করলেই হবে না। সক্রিয় করতে হবে এবং সেখানে নেতৃস্থানীয় পরিবর্তন আনার যে প্রয়োজন রয়েছে, অনতিবিলম্বে সে পরিবর্তন আনা হবে। এখন সুনির্দিষ্ট একটা দুর্নীতি বা একটা ব্যাড প্র্যাকটিস নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।

সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের বিষয়ে রিজওয়ানা হাসান বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের কতগুলো ক্ষমতা একটা গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে পড়লে অসুবিধা হয় না। কিন্তু সরকার যখন অগণতান্ত্রিক তখনই এটার অপপ্রয়োগ হয়, সে কথাও আলোচনায় এসেছে। কোন বিধানগুলো অপপ্রয়োগ হচ্ছে, সেগুলো চিহ্নিত করে বাতিলের কথা বিবেচনা করা হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সম্পর্কে জানতে চাইলে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, মেয়াদের বিষয়ে এখন আলোচনা করাটা বা সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সম্ভব না। কারণ কী ধরনের সংস্কার হবে, এটা না বুঝে মেয়াদের কথা বলতে পারব না। তিনি বলেন, মেয়াদ মেয়াদ করে অস্থির হওয়ার কিছু নাই। আমরা সকলেই গণতান্ত্রিক দেশের যাত্রা যাতে শুরু করতে পারি সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্যই তো এই অন্তর্বর্তী সরকার। সেই প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য শুধু যেটুকু সময় দরকার, সেটুকু সময় আমরা নেব। শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রের দিকেই আমাদের যাত্রা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা