শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

হার্ডলাইনে সরকার

♦ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স ♦ দুর্নীতির মূলোৎপাটনে নির্দেশনা ♦ বিশেষ অভিযান চলছে ♦ শিল্পকারখানার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ♦ প্রশাসনে জবাবদিহি ♦ আর্থিক খাতে কার্যকর সংস্কার
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডলাইনে সরকার

রাষ্ট্র পরিচালনায় হার্ডলাইন নিয়েছে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি পর্যায়ে দুর্নীতির মূলোৎপাটনের। একটি মানবিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে রাজনৈতিক সংস্কারের পাশাপাশি, আইন, বিচার ও নির্বাহী- এই তিন বিভাগের সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করতে নির্বাচন কমিশনসহ সাংবিধানিক সংস্থাগুলোকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। ব্যবসাবাণিজ্যে স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শিল্প-কারখানার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করা হয়েছে। আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির পাশাপাশি বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারেও নজর রয়েছে সরকারের। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল জয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর উপদেষ্টা পরিষদকে এ সরকারের লক্ষ্য ও অগ্রাধিকার সম্পর্কে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিপ্লবের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র মেরামতের যে সুযোগ এসেছে, তা থেকে বিচ্যুত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রধান উপদেষ্টার এই বার্তা একইভাবে সরকারের সচিব, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে প্রশাসনের সব স্তরে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার তার অগ্রাধিকারের মধ্যে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা, দুর্নীতি নির্মূল, সমাজে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা ও সংস্কারের ওপর। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ অভিযান। শুরুতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে পুলিশের সাবেক দুই মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহিদুল হক ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে। এই গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে, দুর্নীতি, অনিয়মের সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। শুধু তাই নয়, বিশেষ অভিযানের শুরুতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জুয়েলারি শিল্পের মাফিয়া ও স্বর্ণ চোরাচালানের সিন্ডিকেটের হোতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে। এই গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে জুয়েলারি শিল্প সিন্ডিকেটমুক্ত হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

শুধু জুয়েলারি শিল্প নয়, দেশের ব্যবসাবাণিজ্যের সব খাতকেই সিন্ডিকেটমুক্ত করার লক্ষ্য গ্রহণ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে এই সিন্ডিকেট ভাঙার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করছেন সরকারের নীতি-নির্ধারকরা। উপরন্তু শিল্প-কারখানায় অস্থিরতা নিরসনে শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি আর্থিক খাতকে দুর্নীতিমুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিগত সরকারের সময় ব্যাংক খাতে লুটপাটের পাশাপাশি যে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে, তা নিয়ে শ্বেতপত্র তৈরি করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ব্যাংকিং খাত পুনর্গঠনে ব্যাংক কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর শীর্ষ পর্যায়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এরই মধ্যে লুটপাটের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করা হয়েছে। দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্তদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করার পাশাপাশি বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হচ্ছে। ঘুষ, দুর্নীতি ও লুটপাটের মাধ্যমে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউট (বিএফআইউি)-সহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে দেশগুলোর সরকারের সহায়তাও চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ প্রসঙ্গে এক ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, যুক্তরাজ্য ছাড়াও যেসব দেশে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার হয়েছে, সেসব দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে প্রধান উপদেষ্টা উদ্যোগ নিয়েছেন।

আর্থিক খাতের পাশাপাশি প্রশাসনিক খাতেও সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়ে গেছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগ এমনকি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও সংস্কারের লক্ষ্যে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এখানেই শেষ নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে বৈঠক করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এই সংস্কার কার্যক্রম যে চলমান রাখতে হবে, জনগণের জন্য প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে হবে- সেই বার্তার এটিই হচ্ছে মূল কথা।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সূত্রগুলো জানায়, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা নিতে রাজনৈতিক দল ছাড়াও ব্যবসায়ী, সম্পাদক, এনজিও সংগঠক, নারী নেতৃত্ব, সংখ্যালঘুসহ বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। বৈঠক করেছেন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা এবং বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকের সঙ্গে। এর মধ্য দিয়ে তিনি একটি নতুন বাংলাদেশ গঠনের বিষয়ে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের আকক্সক্ষা এবং প্রত্যাশার ধরনটি উপলব্ধি করেছেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, গত ৮ আগস্ট বঙ্গবভনে উপদেষ্টা পরিষদের শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে, তাঁর বয়স এরই মধ্যে প্রায় চার সপ্তাহ হয়ে গেছে। ফলে সরকারের হানিমুন পিরিয়ড শেষ হয়েছে। এখন কাজ দেখানোর পালা। রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রশাসন যন্ত্রকে শক্তভাবে (হার্ডলাইনে) সেই কাজ শুরুর বার্তা দেওয়া হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, এটা আমাদের জন্য একটা মস্ত বড় সুযোগ। দেশটাকে মেরামত করার জন্য এটি লাইফ টাইম অপরচুনিটি। এই সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক