শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

অজানা শত্রু মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
অজানা শত্রু মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের ভয়াবহ পতনের মাধ্যমে যে বিজয় এসেছে ‘এটি আংশিক বিজয়’। বাংলাদেশের মানুষের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য এখনো অর্জিত হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর ভয়ানক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকা পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকেরা এতে একবারে নিশ্চুপ হয়ে গেছে, সেটি ভাববার কোনো অবকাশ নেই। তিনি বলেন, দৃশ্যমান শত্রুকে চেনা যায় এবং সহজেই মোকাবিলা করা যায়। কিন্তু অজ্ঞাত বা অজানা শত্রুকে মোকাবিলা করাটা যথেষ্ট কঠিন। এই অজ্ঞাত-অজানা শত্রুর ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় রাজপথে থাকা সব রাজনৈতিক দলকে সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ ব্যাপারে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকেও সর্বদা সতর্ক ও সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান তিনি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির এই নীতি-নির্ধারক আরও বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নৃশংস গণহত্যাসহ পতিত সরকারের বিগত ১৬ বছরের দুঃশাসনামলে হত্যা, অপহরণ, গুমসহ যত অপরাধ সংগঠিত হয়েছে, সমস্ত অপরাধের বিচার করতে হবে। এমন বিচার করতে হবে যাতে সব পক্ষই ন্যায়বিচার পায়। আমাদের নেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মীর প্রতি মিথ্যা-গায়েবি মামলা দিয়ে সাজানো রায় প্রদানের মাধ্যমে যে অন্যায়-অবিচার করা হয়েছে, আমরা চাই না আর কারও প্রতি সেই অন্যায়-অবিচার করা হোক। অর্থাৎ বিচারটা যেন প্রকৃত অর্থেই ন্যায়বিচার হয়। এক প্রশ্নের জবাবে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে বিএনপির রাজনীতিতে আসা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বর্তমান পরিস্থিতিতে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সবার প্রতি একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময়ের নিপীড়িত-নির্যাতিত অনেকে সন্তানহারা, বাবাহারা, স্ত্রীহারা, ভাই বা বোনহারা। আবার অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য, ঘরবাড়ি হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে গেছেন তাদের ক্ষোভ যন্ত্রণা অসহনীয়। লাখ লাখ নেতা-কর্মী এখনো কোর্টে হাজিরা দিচ্ছেন। আমি নিজেও আদালতে গিয়ে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছি। তার পরও তাদের সবার প্রতি আমার উদাত্ত আহ্বান- অবাধ, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় আমাদের অর্জিত হবেই। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের এখন প্রধান করণীয় বিষয় কী?’ এমন প্রশ্নের জবাবে বর্ষিয়ান এই রাজনীতিক বলেন, পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকার গত ১৬ বছরে দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তারা নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, সিভিল প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে প্রশাসন, বিচার বিভাগ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, অন্তর্বর্তী সরকারকে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাতে সব প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন এবং শতভাগ পেশাদারিত্ব বজায় থাকে। এখন এটা সম্পন্ন করতে অন্তর্বর্তী সরকার কী ধরনের সংস্কার, পুনর্গঠন কিংবা পুনর্নিয়োগ করবে, সে প্রক্রিয়াটা সরকারই নির্ধারণ করবে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশের অর্থনীতিসহ সামগ্রিক বিষয়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনাটাই এখন অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ দীর্ঘদিনের এই প্রশাসনে যারা ছিলেন- তারা বিগত সরকারের ন্যায়-অন্যায়ের সহযোগী। এদের পেশাদারিত্বে ফেরত না আনতে পারলে এই সরকারের যে কোনো উদ্যোগই বাধাগ্রস্ত হবে। বর্তমানে যে ভঙ্গুর অর্থনৈতিক অবস্থা বিরাজ করছে, সেটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে। স্বাস্থ্য খাত, আইনশৃঙ্খলাসহ প্রয়োজনীয় খাত পুনর্গঠনে সরকারের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান উদ্যোগ নিতে হবে। তাহলে জনগণ অপেক্ষা করবে এবং তাদের সহযোগিতা করবে। তিনি আরও বলেন, বিগত ১৬-১৭ বছর ধরে যেসব রাজনৈতিক দল ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে রাজপথে আন্দোলন করেছে, তাদের সহযোগিতাও অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। রাজনৈতিক দলগুলোর এই সহযোগিতা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে ইতিবাচক উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি দেশের জনগণ এবং ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ সর্বস্তরের মানুষ প্রত্যাশা করে। সুতরাং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে আস্থায় নিয়ে কাজটি সম্পাদন করলে সরকারের সব উদ্যোগই সফল হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই সহজ হবে। ‘ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন এবং তার দেশের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রাখার কথা বলেছেন’, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী তার দেশের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রাখতে বলেছেন। এটাই তার রাখার কথা। কিন্তু এর আড়ালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কোনো উদ্যোগ আছে কিনা? সেটা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ভাবনা, প্রত্যাশা এবং তাদের সঙ্গে সর্বস্তরের জনগণের চিন্তাভাবনা ও আশা-আকাক্সক্ষা এক ও অভিন্ন। তাই সার্বিক অর্থে গণতন্ত্র উদ্ধার ও মাফিয়াচক্রের বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপ যেমন জরুরি, তেমনি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণও জরুরি। আয়নাঘর থেকে দীর্ঘদিন পরে কেউ কেউ ফিরে এসে আলোর মুখ দেখলেও, এখনো যাদের খোঁজ মেলেনি তাদের সন্ধান জানা নেই, এসব বিষয়গুলোর সমাধান করতে হবে। এ ছাড়া ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় ইতিহাসের জঘন্যতম বিডিআর হত্যাকান্ডে সামরিক বাহিনীর চৌকস ৫৬ জন অফিসার ও ১৬ জন কমান্ডারসহ মোট ৭৪ জনকে যে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে এবং অসংখ্য বিডিআর সদস্যকে বিচারের নামে মৃত্যুদ ও কারারুদ্ধ করার যে অন্যায় রায় দেওয়া হয়েছে, জরুরিভিত্তিতে এসব ঘটনার সঠিক তদন্ত করে ন্যায়বিচার করাটা জনগণের প্রত্যাশা। সবশেষে তিনি বলেন, স্কুল-কলেজ ও ইউনিভার্সিটি খুলে দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ অবিলম্বে শুরু করার মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনাটাও সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলোর একটি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা