শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

অজানা শত্রু মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

গয়েশ্বর চন্দ্র রায়
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
অজানা শত্রু মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের ভয়াবহ পতনের মাধ্যমে যে বিজয় এসেছে ‘এটি আংশিক বিজয়’। বাংলাদেশের মানুষের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য এখনো অর্জিত হয়নি। দীর্ঘ ১৬ বছর ভয়ানক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকা পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের লোকেরা এতে একবারে নিশ্চুপ হয়ে গেছে, সেটি ভাববার কোনো অবকাশ নেই। তিনি বলেন, দৃশ্যমান শত্রুকে চেনা যায় এবং সহজেই মোকাবিলা করা যায়। কিন্তু অজ্ঞাত বা অজানা শত্রুকে মোকাবিলা করাটা যথেষ্ট কঠিন। এই অজ্ঞাত-অজানা শত্রুর ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় রাজপথে থাকা সব রাজনৈতিক দলকে সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এ ব্যাপারে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকেও সর্বদা সতর্ক ও সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান তিনি। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপির এই নীতি-নির্ধারক আরও বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নৃশংস গণহত্যাসহ পতিত সরকারের বিগত ১৬ বছরের দুঃশাসনামলে হত্যা, অপহরণ, গুমসহ যত অপরাধ সংগঠিত হয়েছে, সমস্ত অপরাধের বিচার করতে হবে। এমন বিচার করতে হবে যাতে সব পক্ষই ন্যায়বিচার পায়। আমাদের নেত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মীর প্রতি মিথ্যা-গায়েবি মামলা দিয়ে সাজানো রায় প্রদানের মাধ্যমে যে অন্যায়-অবিচার করা হয়েছে, আমরা চাই না আর কারও প্রতি সেই অন্যায়-অবিচার করা হোক। অর্থাৎ বিচারটা যেন প্রকৃত অর্থেই ন্যায়বিচার হয়। এক প্রশ্নের জবাবে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে বিএনপির রাজনীতিতে আসা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বর্তমান পরিস্থিতিতে দলীয় নেতা-কর্মীসহ সবার প্রতি একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময়ের নিপীড়িত-নির্যাতিত অনেকে সন্তানহারা, বাবাহারা, স্ত্রীহারা, ভাই বা বোনহারা। আবার অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য, ঘরবাড়ি হারিয়ে একেবারে নিঃস্ব হয়ে গেছেন তাদের ক্ষোভ যন্ত্রণা অসহনীয়। লাখ লাখ নেতা-কর্মী এখনো কোর্টে হাজিরা দিচ্ছেন। আমি নিজেও আদালতে গিয়ে নিয়মিত হাজিরা দিচ্ছি। তার পরও তাদের সবার প্রতি আমার উদাত্ত আহ্বান- অবাধ, সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচনের জন্য ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় আমাদের অর্জিত হবেই। ‘অন্তর্বর্তী সরকারের এখন প্রধান করণীয় বিষয় কী?’ এমন প্রশ্নের জবাবে বর্ষিয়ান এই রাজনীতিক বলেন, পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকার গত ১৬ বছরে দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়ে গেছে। তারা নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, সিভিল প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন থেকে শুরু করে প্রশাসন, বিচার বিভাগ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনসহ সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, অন্তর্বর্তী সরকারকে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাতে সব প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন এবং শতভাগ পেশাদারিত্ব বজায় থাকে। এখন এটা সম্পন্ন করতে অন্তর্বর্তী সরকার কী ধরনের সংস্কার, পুনর্গঠন কিংবা পুনর্নিয়োগ করবে, সে প্রক্রিয়াটা সরকারই নির্ধারণ করবে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশের অর্থনীতিসহ সামগ্রিক বিষয়ে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনাটাই এখন অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ দীর্ঘদিনের এই প্রশাসনে যারা ছিলেন- তারা বিগত সরকারের ন্যায়-অন্যায়ের সহযোগী। এদের পেশাদারিত্বে ফেরত না আনতে পারলে এই সরকারের যে কোনো উদ্যোগই বাধাগ্রস্ত হবে। বর্তমানে যে ভঙ্গুর অর্থনৈতিক অবস্থা বিরাজ করছে, সেটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে। স্বাস্থ্য খাত, আইনশৃঙ্খলাসহ প্রয়োজনীয় খাত পুনর্গঠনে সরকারের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান উদ্যোগ নিতে হবে। তাহলে জনগণ অপেক্ষা করবে এবং তাদের সহযোগিতা করবে। তিনি আরও বলেন, বিগত ১৬-১৭ বছর ধরে যেসব রাজনৈতিক দল ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে রাজপথে আন্দোলন করেছে, তাদের সহযোগিতাও অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। রাজনৈতিক দলগুলোর এই সহযোগিতা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে ইতিবাচক উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি দেশের জনগণ এবং ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ সর্বস্তরের মানুষ প্রত্যাশা করে। সুতরাং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে আস্থায় নিয়ে কাজটি সম্পাদন করলে সরকারের সব উদ্যোগই সফল হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই সহজ হবে। ‘ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বাংলাদেশের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন এবং তার দেশের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রাখার কথা বলেছেন’, এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী তার দেশের সেনাবাহিনী প্রস্তুত রাখতে বলেছেন। এটাই তার রাখার কথা। কিন্তু এর আড়ালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে কোনো উদ্যোগ আছে কিনা? সেটা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ভাবনা, প্রত্যাশা এবং তাদের সঙ্গে সর্বস্তরের জনগণের চিন্তাভাবনা ও আশা-আকাক্সক্ষা এক ও অভিন্ন। তাই সার্বিক অর্থে গণতন্ত্র উদ্ধার ও মাফিয়াচক্রের বিরুদ্ধে সরকারের পদক্ষেপ যেমন জরুরি, তেমনি একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণও জরুরি। আয়নাঘর থেকে দীর্ঘদিন পরে কেউ কেউ ফিরে এসে আলোর মুখ দেখলেও, এখনো যাদের খোঁজ মেলেনি তাদের সন্ধান জানা নেই, এসব বিষয়গুলোর সমাধান করতে হবে। এ ছাড়া ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় ইতিহাসের জঘন্যতম বিডিআর হত্যাকান্ডে সামরিক বাহিনীর চৌকস ৫৬ জন অফিসার ও ১৬ জন কমান্ডারসহ মোট ৭৪ জনকে যে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে এবং অসংখ্য বিডিআর সদস্যকে বিচারের নামে মৃত্যুদ ও কারারুদ্ধ করার যে অন্যায় রায় দেওয়া হয়েছে, জরুরিভিত্তিতে এসব ঘটনার সঠিক তদন্ত করে ন্যায়বিচার করাটা জনগণের প্রত্যাশা। সবশেষে তিনি বলেন, স্কুল-কলেজ ও ইউনিভার্সিটি খুলে দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ অবিলম্বে শুরু করার মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনাটাও সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলোর একটি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
রংপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

এই মাত্র | নগর জীবন

মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা
মৃত রোগীকে জীবিত দেখানোর অভিযোগ, হাসপাতালে উত্তেজনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করেই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে : দুলু

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক
পাটের দাম বাড়লেও লাভবান হচ্ছে না কৃষক

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সাঘাটায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা