শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

দায় নিতে নারাজ শরিকরা

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
দায় নিতে নারাজ শরিকরা

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নেমে আসা বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে চিন্তাভাবনায় পড়েছে ১৪ দলের শরিক দলগুলো। তারা বলছে, আওয়ামী লীগ যে অন্যায়-অপকর্ম করেছে তার দায়ভার তাদেরই বহন করতে হবে। কোনোভাবেই শরিকরা এর দায় নেবে না। জোটে থেকে ‘মধু’ খেলেও আওয়ামী লীগের দায় নিতে নারাজ তারা। ১৪ দলের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন মনোভাব পাওয়া গেছে। নবম সংসদ নির্বাচনের পর জোটের কারণে ন্যাপ নেত্রী আমিনা আহমেদকে সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি করা হয়। সংসদ নির্বাচনে সরাসরি আসন দাবি করলেও আওয়ামী লীগ ছাড় দেয়নি। এ প্রসঙ্গে ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা জোটে ছিলাম সত্য, কিন্তু সেটা ছিল নিবন্ধন টেকানোর জন্য। দীর্ঘদিন ধরেই আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচিতে আমরা যাইনি। কাজেই আওয়ামী লীগের অপকর্মের দায় কেন আমরা নিতে যাব। এর দায়ভার আওয়ামী লীগকেই বহন করতে হবে।’ চট্টগ্রাম-১ আসন থেকে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোট করে সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া পান ৫১১ ভোট। ২০০৪ সালে ১৪ দলীয় জোট গঠন করা হলে সাম্যবাদী দল সে জোটে যোগদান করে। এরপর আর তিনি ভোট করেননি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের ভোটের পর মহাজোট সরকারে টেকনোক্র্যাট কোঠায় শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পান দিলীপ বড়ুয়া। সারা জীবন নীতি নৈতিকতার কথা বললেও মন্ত্রী থাকা অবস্থায় নিয়েছেন নিজের ও সন্তানদের নামে কয়েকটি প্লট। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়ও আওয়ামী লীগের কাছে কাকুতি জানিয়েছিলেন জীবনে কোনোদিন জনপ্রতিনিধি হতে পারেননি, নৌকা নিয়ে জনপ্রতিনিধি হতে চান। কিন্তু ভোটের বাস্তবতায় ছাড় দেয়নি আওয়ামী লীগ। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গা ঢাকা দিয়েছেন দিলীপ বড়ুয়া। এখন আওয়ামী লীগের কোনো দায় নিতে নারাজ দিলীপ বড়ুয়াসহ তাঁর দল। এ প্রসঙ্গে দিলীপ বড়ুয়ার মোবাইলে একাধিকবার চেষ্টা করেও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের একজন নেতা জানিয়েছেন, ‘আওয়ামী লীগ শরিকদের শক্তি সঞ্চার করতে বলেছিল। ২০১৮ সালের ভোটের পর থেকে তারা শরিকদের কোনো গুরুত্ব দেয়নি। যে কারণে আওয়ামী লীগ বার বার ভুল করেছে। যারা ভুল করেছে, অন্যায় করেছে, তাদের প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। আমরা কোনো দায় নেব না।’ 

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু দুই দফা মন্ত্রী হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের ছেড়ে দেওয়া আসন থেকে কয়েক দফা এমপিও হয়েছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইনু স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হেরে যান। পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়ে আওয়ামী লীগের শরিক দল জাসদ প্রধান হাসানুল হক ইনু বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন। এ প্রসঙ্গে দলটির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শরিক হওয়ার কারণেই আমাদের দলের ওপর খড়গ নেমেছে। আমরা কেন আওয়ামী লীগের ভুক্তভোগী হব। দায়ভার কেন বহন করব’। স্থায়ী কমিটির ওই সদস্যের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছেন দলটির দপ্তর সম্পাদক মো. সাজ্জাদ হোসেন। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাষ্ট্র পরিচালনায় ভুলত্রুটি থাকতে পারে। সেখানেই দেশের প্রচলিত আইন রয়েছে। দোষী ব্যক্তিকে আইনের আওতায় আনা উচিত। এ জন্য সাংবিধানিক যে অধিকার রয়েছে, তা যেন লঙ্ঘিত না হয়।’ প্রকাশ্যে কেউ মুখ না খুললেও জোটের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ ও তার সরকারের দুর্নীতি-লুটপাটসহ অতীত কর্মকান্ডের দায় শরিক দলগুলোর ওপর চাপানো মোটেই ঠিক হবে না। শরিকদের অনেকেই মন্ত্রিসভায় ছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে সেটার বিচার হতে পারে। কিন্তু শরিক হিসেবে আওয়ামী লীগের দায় তাদের ওপর চাপানো মোটেও ঠিক নয়। কারণ একাদশ ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ বড্ড অহংকারী হয়ে পড়েছিল। জোটে রাখলেও কাউকে যোগ্য মূল্যায়ন করেনি। এ ছাড়াও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শরিক দলগুলোর পক্ষে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার পরামর্শ দেওয়া হলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি। যে কারণে বর্তমান অবস্থার জন্য আওয়ামী লীগ ও তার সরকার এককভাবে দায়ী। ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোট গঠন করা হয়। ২০০৮ সাল, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালেও জোটগতভাবে ভোট করা হয়। নবম সংসদের শুরুর দিকে একজন এবং শেষের দিকে জোটের দুই নেতাকে মন্ত্রিসভায় নেওয়া হয়। দশম সংসদেও তা বহাল থাকে। সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অনেক নেতা জোটের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এতে আওয়ামী লীগের কোনো হস্তক্ষেপ ছিল না। কুষ্টিয়া থেকে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু হেরে যান। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মামলা হয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (ইনু) সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, জাতীয় পার্টির (জেপি) সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাসহ আরও অনেকের বিরুদ্ধে। হেভিওয়েটদের মধ্যে গ্রেপ্তার হয়েছেন ইনু-মেনন। তাদের কয়েক দফায় রিমান্ডও হয়েছে। এখন তারা কারাভোগ করছেন। মঞ্জুকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তাকে পরে জামিন দেওয়া হয় শারীরিকভাবে গুরুতর অসুস্থ ও বয়োবৃদ্ধ হওয়ায়। সাবেক মন্ত্রী-এমপি ও নেতাদের নামে মামলা দেওয়া অব্যাহত রয়েছে। জোটের শরিক দলগুলোর সাবেক এমপি ও জেলা পর্যায়ের নেতাদের নামেও মামলা হয়েছে। ওয়ার্কার্স পার্টির অন্তত ১০ জন, জাসদের নয়জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে বলে দল দুটি থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। এ দুই দলের নেতারা জানিয়েছেন, তারা বর্তমান পরিস্থিতিতে মামলার আতঙ্কে রয়েছেন। কার বিরুদ্ধে কখন মামলা হয়, কোন মামলা হয়- এগুলো নিয়ে তারা ভয় পাচ্ছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ

এই মাত্র | নগর জীবন

‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’
‘জামায়াত কখনো নির্বাচন পেছানো বা আগানোর কথা বলেনি’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ
ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু, হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার
বড়াইগ্রাম পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বহিষ্কার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি
দায়িত্ব অবহেলায় ঢাবি ছাত্রদলের ১২ নেতাকে অব্যাহতি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন যত দেরি হবে বাংলাদেশ ততো পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%
জুন মাসে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.৪৮%

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে অটোমোবাইল ওয়ার্কসপ মালিক সমিতির পরিচিতি সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে ধরা ৩ মণ মাছ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে প্রাণ গেল চালকের

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ধর্ষণ-হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় অভিযুক্ত চালক ঢাকায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে এক দফা দাবিতে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১১

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা
কলাপাড়ায় নকল সিগারেট জব্দ, এক লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার
লালমনিরহাটে স্কুলের ক্লাসরুম থেকে দপ্তরির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর
হত্যা মামলায় আইভী রিমান্ডে, অন্য মামলায় জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর সেন্ট ফিলিপস হাইস্কুল এন্ড কলেজে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন
দিনাজপুর সেন্ট ফিলিপস হাইস্কুল এন্ড কলেজে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ভুয়া চিকিৎসক আটক, পুলিশে সোপর্দ
যশোরে ভুয়া চিকিৎসক আটক, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে লরিচাপায় পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক