শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভূমিধস বিজয়ে ট্রাম্পের ইতিহাস

রেকর্ড গড়ে ফের ক্ষমতায়, জানুয়ারিতে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব, বললেন আমেরিকার স্বর্ণযুগ হবে
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
ভূমিধস বিজয়ে ট্রাম্পের ইতিহাস

জ্যোতিষী, জরিপ, জল্পনাকল্পনা ও সব পূর্বাভাস তছনছ করে রেকর্ড গড়ে ফের হোয়াইট হাউসে ফিরতে যাচ্ছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (৭৮)। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে শুধু ইলেকটোরাল নয়, পপুলার ভোটেও বড় ব্যবধানে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে হারিয়েছেন তিনি। সিএনএন, বিবিসি, আলজাজিরাসহ বিশ্বের সব প্রভাবশালী গণমাধ্যমগুলোর সর্বশেষ প্রকাশিত তথ্যানুসারে, ৫৩৮ ইলেকটোরাল ভোটের মধ্যে ২৭৬টি পেয়ে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের ঝুড়িতে গেছে ২২৩টি ইলেকটোরাল ভোট। পপুলার ভোটের সর্বশেষ প্রাপ্ত হিসাবে, রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প পেয়েছেন ৭ কোটি ১৩ লাখের বেশি ভোট। আর কমলা পেয়েছেন ৬ কোটি ৬২ লাখের অধিক ভোট। এ হিসাবে ৫০ লাখের বেশি ভোট পেয়েছেন ট্রাম্প। লক্ষণীয় হলো, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল নির্ধারণী সাতটি সুইং স্টেটের সব কটিতেই জয় পেতে যাচ্ছেন ট্রাম্প। সর্বশেষ তথ্যানুসারে, সুইং স্টেটের মধ্যে পেনসিলভানিয়ায় ৫০ শতাংশের বেশি ভোট, জর্জিয়ায় ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন সাবেক এ প্রেসিডেন্ট। অপরদিকে আমেরিকার ২৪৮ বছরের ইতিহাসে এক মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পর বিরতি দিয়ে ফের ক্ষমতায় ফেরা দ্বিতীয় ব্যক্তি হচ্ছেন ট্রাম্প। সেই সঙ্গে যৌননিপীড়ন, সম্পদের হিসাব গোপন রাখাসহ কয়েকটি অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত (কনভিকটেড ফেলন) একমাত্র মার্কিনি হিসেবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় প্রথম ব্যক্তিও তিনি।

সমৃদ্ধ আমেরিকা না গড়া পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না : সমৃদ্ধ আমেরিকা না গড়া পর্যন্ত বিশ্রাম নেবেন না বলে উল্লেখ করেছেন বিজয়ী ট্রাম্প। নিজের বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পরপরই গতকাল (স্থানীয় সময় মঙ্গলবার গভীর রাত) ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে রিপাবলিকান পার্টির প্রধান কার্যালয়ে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে এ কথা বলেন তিনি। ভাষণে নির্বাচনি জয়কে ‘রাজনৈতিক বিজয়’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। বিজয় ভাষণে ট্রাম্প বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ এবং ৪৫তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার অসাধারণ সম্মান প্রদর্শনের জন্য আমি আমেরিকান জনগণকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।’ সেই সঙ্গে ভাষণে স্ত্রী সাবেক ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের ব্যাপক প্রশংসা করেন ট্রাম্প।

ট্রাম্পের বিজয়ে নিউইয়র্কে বিজয় র‌্যালির ঘোষণা দিয়েছেন প্রবাসীরা : বাংলাদেশি আমেরিকানদের বড় একটি অংশ ডেমোক্র্যাট হলেও এবার ভোটের ময়দানে তার ব্যত্যয় দেখা গেছে। মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি, অর্থনৈতিক দুরবস্থা, অভিবাসন সমস্যা ইত্যাদি কারণে অনেকেই ভোট দিয়েছেন ট্রাম্পকে। এমনকি অনেকে প্রকাশ্যে ট্রাম্পের পক্ষে র‌্যালিও করেছেন। ট্রাম্পের প্রতি প্রবাসে হিন্দু-বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সমর্থনের পাল্লা ভারী হয় বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু নির্যাতনের নিন্দা ট্রাম্পের মুখে ধ্বনিত হওয়ায়। ফিলিস্তিনিদেও নির্বিচার হত্যাযজ্ঞে ইসরায়েলকে বাইডেন-কমলার সহযোগিতার কারণে মুসলিম ভোটারদের সঙ্গে অনেক প্রবাসীও ক্ষুব্ধ ছিলেন কমলার প্রতি। তাঁরাও ভোট দেননি কমলাকে। এমনকি ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও দেননি। এই শ্রেণির ভোটারের প্রতিনিধিত্বকারী বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাডভোকেসি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট জয়নাল আবেদীন গত সপ্তাহে এক সমাবেশে সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েই ক্ষান্ত হননি, ভোটের দিন তিনি দলবদ্ধভাবে কেন্দ্রে হাজির হয়ে গ্রিন পার্টির প্রার্থী জিল স্টাইনকে ভোট দেন। অথচ তাঁরা সবাই হচ্ছেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নিবন্ধিত ভোটার। একইভাবে পেনসিলভানিয়া, মিশিগানের মতো সুইং স্টেটগুলোয় ট্রাম্পের পক্ষে ভোটের পাল্লা ভারী হয়। ট্রাম্পের এই বিস্ময়কর বিজয়ে নিউইয়র্কে বিজয় র‌্যালির ঘোষণা দিয়েছেন প্রবাসীরা।

পপুলার ভোটেও জয়ী ট্রাম্প : নির্বাচনে ইলেকটোরাল ভোটের পাশাপাশি পপুলার বা জনসাধারণের ভোটেও কমলা হ্যারিসের চেয়ে অনেক এগিয়ে ট্রাম্প। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, প্রতিদ্বন্দ্বী কমলার সঙ্গে তাঁর ভোটের ব্যবধান ৫০ লাখেরও বেশি।

যুক্তরাষ্ট্রের ভোটের চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হয় ইলেকটোরাল কলেজ নামের একটি বিশেষ নির্বাচকম লীর ভোটের মাধ্যমে। আবার ইলেকটোরাল কলেজের ভোট নির্ভর করে সাধারণ ভোটারদের ভোটের ফলাফলের ওপর। এই ভোটকেই বলা হয় পপুলার ভোট।

ইলেকটোরাল কলেজের ভোটের সংখ্যা মোট ৫৩৮টি। কোনো প্রার্থীকে বিজয়ী হতে হলে অন্তত ২৭০টি ভোট পেতে হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের মধ্যে সবগুলোর আনুষ্ঠানিক ফলাফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। বিবিসি, সিএনএন এবং অন্যান্য প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমগুলোর তথ্য অনুযায়ী, সর্বশেষ খবর পর্যন্ত ৫৩৮টি ইলেকটোরাল ভোটের মধ্যে ২৭৬টি পেয়েছেন ট্রাম্প। অন্যদিকে কমলা পেয়েছেন ২২৩টি ভোট।

সংবাদমাধ্যমগুলোর সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুসারে, পপুলার ভোটেও কমলার চেয়ে স্পষ্ট এগিয়ে ট্রাম্প। তিনি পেয়েছেন ৭ কোটি ১৪ লাখ ১৯ হাজারের বেশি ভোট। আর কমলা পেয়েছেন ৬ কোটি ৬৩ লাখ ৪৩ হাজারের অধিক ভোট। অর্থাৎ কমলার চেয়ে ৫০ লাখের ভোট বেশি পেয়েছেন ট্রাম্প।

লক্ষণীয় হলো, পপুলার ভোটে ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এবারই প্রথম এমন ঘটল। ২০১৬ সালের নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে পরাজিত করেছিলেন তিনি। তখন ইলেকটোরাল কেেলজের ভোটে এগিয়ে থাকলেও পপুলার ভোটে বেশ পিছিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। হিলারির সঙ্গে তাঁর প্রাপ্ত ভোটের ব্যবধান ছিল ৩০ লাখেরও বেশি। আর এবার কমলার চেয়ে ৫০ লাখের বেশি ভোট পেলেন তিনি।

ট্রাম্পকে অভিনন্দন বিশ্বনেতাদের : প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা না হলেও এরই মধ্যে বিশ্বনেতাদের অভিনন্দনে ভাসছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশের ক্ষমতায় ফেরায় ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিসহ আরও অনেক।

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তাঁর এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে লিখেন, ‘নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয়ের জন্য নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন। আগামী দিনে আমি আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।’ ভারতের প্রধানমন্ত্রী এক্স বার্তায় ট্রাম্পকে বন্ধু সম্বোধন করে লিখেন, ‘আন্তরিক অভিনন্দন বন্ধু, আসুন এবার আমরা একসঙ্গে আমাদের জনগণের উন্নতির জন্য এবং বিশ্বশান্তি, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করি।’

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক্স হ্যান্ডলে লিখেন, ‘ইতিহাসের সেরা প্রত্যাবর্তনের জন্য অভিনন্দন! হোয়াইট হাউসে আপনার ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তন আমেরিকার জন্য এক নতুন সূচনা।’

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ শুভেচ্ছা বার্তায় লিখেন, ‘অভিনন্দন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশ্বে আরও শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।’

নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানানো অন্যান্য নেতার মধ্যে আছেন নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গাহর স্টোয়ার, সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন, অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামার, হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ওরবান, চেক প্রধানমন্ত্রী পেত্র ফিয়ালা, রোমানিয়ার প্রধানমন্ত্রী মার্সেল সিওলাক, সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন, ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেন, এল সালভাদরের প্রেসিডেন্ট নায়িব বুকেলে। সব নেতাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে একসঙ্গে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ওয়াশিংটনের সঙ্গে সম্পর্ক ‘রিসেট’ করতে চায় মস্কো : মস্কো এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন রাশিয়ার সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের প্রভাবশালী প্রধান কিরিল দিমিত্রিয়েভ। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলীয় প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয় ঘোষণার পর এই মন্তব্য করেন তিনি।

সোভিয়েত আমলে ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর মস্কো এবং পশ্চিমা বিশ্বের মাঝে সবচেয়ে বড় সংঘাতের সূত্রপাত করেছে ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার শুরু করা যুদ্ধ। ইউরোপের এই সংকট রাশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বকে পারমাণবিক যুদ্ধের প্রায় দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে।

মার্কিন এবং রুশ কূটনীতিকরা বলছেন, বিশ্বের বৃহত্তম দুই পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রের সম্পর্ক বর্তমানে স্নায়ুযুদ্ধের সময়কালীন খারাপ পরিস্থিতিতে পৌঁছেছে।

ট্রাম্পের জয়ের পরপরই নিজের মতামত জানাতে গিয়ে রাশিয়ার সার্বভৌম তহবিলের প্রধান কিরিল দিমিত্রিয়েভ বলেন, প্রচারণার সময় তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর পরও প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ও সিনেটে ট্রাম্পের দল জিতেছে।

গোল্ডম্যান স্যাচের সাবেক এই ব্যাংকারের সঙ্গে ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রচার শিবিরের সম্পর্ক ছিল। তিনি বলেন, রিপাবলিকান শিবিরের অর্জিত বিজয়ের মাধ্যমে এটা পরিষ্কার হয়েছে যে আমেরিকানরা নজিরবিহীন মিথ্যাচার, অদক্ষতা ও বাইডেন প্রশাসনের বিদ্বেষে ক্লান্ত।

দিমিত্রিয়েভ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির বিজয়ে রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন মস্কোর সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। পুনঃস্থাপনের প্রস্তাব সত্ত্বেও সেই সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সম্পর্কে আরও অবনতি ঘটে।

বাইডেনের ভুল থেকে ট্রাম্পকে শিক্ষা নিতে বলল হামাস : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে হামাস। এমনকি বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিতেও তাঁর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠীটি। হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সামি আবু জুহরি বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে পারবেন বলে ট্রাম্প অতীতে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা এখন পরীক্ষা করা হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা ট্রাম্পকে (প্রেসিডেন্ট জো) বাইডেনের ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’

উল্লেখ্য দীর্ঘদিনের নিয়ম অনুসারে নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট পরবর্তী বছরের ২০ জানুয়ারি শপথ নেন। সে রীতি মেনে ডোনাল্ড ট্রাম্পও আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ফের হোয়াইট হাউসে ফিরবেন। এদিন মার্কিন প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু ক্যাপিটলের পাদদেশে ট্রাম্প ও সদ্য নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভান্স গণমাধ্যম ও বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে শপথ নেবেন। এর মধ্য দিয়ে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে শাসনে ঢুকবে আমেরিকাসহ পুরো বিশ্ব। তত দিন পর্যন্ত বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন।

রিপাবলিকান পার্টির নতুন তারকা ইলন মাস্ক, বললেন ট্রাম্প : প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ককে রিপাবলিকান পার্টির ‘নতুন তারকা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচে বিজয়ী বক্তৃতায় এই মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় মাস্ককে নিয়ে স্মৃতিচারণও করেন ট্রাম্প। তিনি জানান, একবার স্পেসএক্স রকেটের একটি ভিডিও দেখার সময় তিনি মাস্ককে ৪০ মিনিটের জন্য আটকে রেখেছিলেন। এ ছাড়াও মাস্ককে বিস্ময়কর ব্যক্তি হিসেবেও উল্লেখ করেন ট্রাম্প।

ভাষণে ট্রাম্প বলেন, ‘দেশের রোগমুক্তিতে সাহায্য করতে যাচ্ছি। এটি হবে আমেরিকার স্বর্ণযুগ।’ ‘এটি আমেরিকান জনগণের জন্য একটি দুর্দান্ত বিজয়, যা আমাদের আমেরিকাকে আবারও মহান রাষ্ট্রে পরিণত করার সুযোগ দেবে’, যোগ করেন তিনি।

ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সদ্য বিজয়ী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষ কর্মকর্তা। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডের লিয়েন বলেন, ‘ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্র কেবল মিত্র নয়, আমাদের মধ্যে প্রকৃত অংশীদারত্ব রয়েছে। যা ৮০ কোটি নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ করেছে।’

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আসুন, আমরা একটি ট্রান্সআটলান্টিক অংশীদারত্বে কাজ করি। যা আমাদের নাগরিকদের জন্য সুফল বয়ে আনতে অব্যাহত থাকবে। আটলান্টিকের দুই পারেই লক্ষাধিক কর্মসংস্থান এবং বিপুল বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্কের স্থিতিশীলতা এবং গতিশীলতার ওপর নির্ভর করে।’

ট্রাম্পের আগের মেয়াদে ইইউ থেকে আমদানি করা স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামে শুল্ক আরোপ ইউরোপের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল।

ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানাবেন না পুতিন : প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন বিশ্বনেতারা। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের এমন কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ গতকাল বলেন, রাশিয়া সতর্কতার সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তথ্য পর্যবেক্ষণ করছে। ‘সুনির্দিষ্ট বক্তব্য ও উদ্যোগ’ না দেখা পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক মূল্যায়ন করার কোনো সম্ভাবনা নেই। এ বিষয়ে দিমিত্রি পেসকভ আরও বলেন, ‘ভুলে গেলে চলবে না যে আমরা একটি ‘অবন্ধুসুলভ’ দেশের কথা বলছি, যেই দেশ আমাদের দেশের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুদ্ধে জড়িয়ে রয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

পেছনের পৃষ্ঠা