শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১১:৩৫, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার

শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

আন্দালিব রহমান পার্থ
শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ বলেছেন, তরুণদের আগে যেভাবে হ্যান্ডেল করা যেত, এখন আর সেভাবে করা যাবে না। কারণ নতুন এই জেনারেশন অনেক সচেতন, মোর ডেমোক্রেটিক। তাই কেবল আগামী নির্বাচন নয়, টোটাল রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। সাবেক এই এমপি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শফিউল আলম দোলন

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এত বড় একটা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ঘটে গেল দেশে। অনেকে একে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলছে। এই তুলনাকে আপনি কীভাবে দেখেন?

আন্দালিব রহমান পার্থ : তুলনা করতেই পারেন। কিন্তু স্বাধীনতা জিনিসটার গুরুত্ব তো আলাদা। একটা সম্পূর্ণ বাংলাদেশের জন্ম। তবে আমি কোনো অর্জনকেই ছোট করে দেখি না। স্বাধীনতার সময় ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছিলেন এবং সেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের অংশগ্রহণটা ছিল আলাদা বিষয়। তবে এবারও অনেক মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে। আসলে এ আন্দোলনটা ছিল গত ১৫/১৬ বছরে মানুষের মনে পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহির্প্রকাশ। সরকার প্রচ অহংকারী হয়ে গিয়েছিল। আমি মনে করি আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে এই পতন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ আন্দোলনে বিজেপিসহ রাজনৈতিক দলগুলোর অবদান কতটুকু?

আন্দালিব রহমান পার্থ : অবদান কতটুকু বলতে পারব না। তবে আমাদের ছাত্র সংগঠন তো সক্রিয়ভাবেই অংশগ্রহণ করেছে। আমাদের ছয়জন ছেলে এই আন্দোলনে মারা গেছেন। আমি নিজেও জেলে গিয়েছিলাম এই আন্দোলনের পক্ষে স্ট্যান্ড নেওয়ার জন্য। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো প্রথম থেকেই আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু এই আন্দোলনকে শুধু ১৫ দিনের আন্দোলন বললে ভুল হবে। ২০০ রানের ১৮০ রান আমরা করে দিয়েছি, আর এরা হয়তো ১০ বলে ২০ রান করেছে। এই ছাত্র-জনতা একটি ম্যাচিউরড আন্দোলনে লিড দিয়েছে। যার ফলে আন্দোলনের সফলতা এসেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন আপনি? কোন কোন বিষয়ে সংস্কারের ওপর আপনারা অধিক গুরুত্ব দিচ্ছেন?

আন্দালিব রহমান পার্থ : আমরা এটাকে পজিটিভলি দেখছি। আমরা সংবিধান সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি। ওদিকে নির্বাচন কমিশনেরও কিছু কিছু ব্যাপার আছে। সেগুলোও দেখছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের রাজনৈতিক অবস্থাটা আসলে কী? কেমন চলছে অর্থনীতি?

আন্দালিব রহমান পার্থ : সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমরা পজিটিভই মনে করি। কারণ একটা বিপ্লবের মাধ্যমে এই সরকার এসেছে। নৈতিকভাবে আমরা সবাই এই সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছি। সমর্থন করছি। প্রত্যেকটা সরকারের মতো একটু-আধটু ভুলত্রুটি তো হবেই। আর এটাও মাথায় রাখতে হবে যে, এটি কোনো রাজনৈতিক সরকার নয়। এটি একটি অন্তর্বর্তী সরকার। যাকে আমরা সবাই সব জায়গা থেকেই সাপোর্ট করার চেষ্টা করছি। যাতে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পেঁৗঁছাতে পারি। কোনোভাবেই যেন এ সরকার ফেল না করে। অর্থনীতির কথা বলতে গেলে আমি বলব, অর্থনীতি একটু স্থবির। কারণ বড় বড় ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি কিংবা ইনভেস্টর বলেন সবাই মনে করছেন যে, জনগণের সরকার অর্থাৎ নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ববোধ বা জবাবদিহিতা বেশি থাকে। হয়তো এই চিন্তা থেকেই ইনভেস্টমেন্টটা কম হচ্ছে। কিন্তু অন্ততপক্ষে ভালো দিকটা হলো- আমরা এখন ব্যাংক লুটপাটের কথা শুনছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন বিএনপির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। আপনার দলের জন্যও কি এটা চ্যালেঞ্জ?

আন্দালিব রহমান পার্থ : এটা সবার জন্যই চ্যালেঞ্জ। আওয়ামী লীগ যেভাবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নষ্ট করে দিয়ে গেছে- পার্লামেন্টারি সিস্টেম, নির্বাচনি ব্যবস্থা সবকিছুই নষ্ট করে দিয়েছে। এ অবস্থায় দেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক দল হিসেবে সমস্ত দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী শক্তিকে লিড দিতে হলে বিএনপির নিজেকে নতুনভাবে সামনে নিয়ে আসতে হবে। সম্প্রতি আর একটি নতুন ম্যাসেজ আমাদেরকে বাংলাদেশ দিয়েছে। দেশে বর্তমানে চার থেকে পাঁচ কোটি তরুণ ভোটার আছে। এদের আগে যেভাবে হ্যান্ডেল করা যেত- এখন আর সেভাবে করা যাবে না। কারণ নতুন এই জেনারেশন মোর ডেমোক্রেটিক। কাজেই কাজেই শুধুমাত্র নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আগামী দিনে আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা যদি জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা অনুসারে কাজ না করতে পারি, নতুন প্রজন্মের প্রত্যাশা অনুযায়ী রাজনীতি না করতে পারি এবং এদেরকে যদি সেভাবে হ্যান্ডেল করা না যায়- তাহলে হয়তো আমাদেরকেও একদিন ওরা আঁস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে দেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। এই কমিশনের কাছে আপনার প্রত্যাশা কতটুকু?

আন্দালিব রহমান পার্থ : একটা ভালো নির্বাচন করার জন্য তো শুধু নির্বাচন কমিশন নয়, লোকাল গভর্নমেন্ট, পুলিশ, অন্যান্য অনেক মন্ত্রণালয় আছে- যাদের ইনভলবমেন্ট আছে কারণ নির্বাচন কমিশনের তো হাত-পা বাঁধা থাকে। কারণ তাদের তো প্রয়োজনীয় জনবল থাকে না। আমি মনে করি যে, এই নির্বাচন কমিশনকে আমাদের সবারই পজিটিভলি দেখা উচিত। সহযোগিতা করা উচিত। প্রায় ১৫/১৬ বছর পর সাধারণ মানুষ আবারও ভোট দেওয়ার স্বপ্ন দেখছে। এই অবস্থায় এই নির্বাচন কমিশনকে যদি আমরা সবাই মিলে সহযোগিতা করি তাহলে এই কমিশন ইনশা আল্লাহ একটা ভালো নির্বাচন করতে পারবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রোডম্যাপ না দিলেও সরকারের আইন উপদেষ্টা সম্প্রতি বলেছেন, আগামী বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। এ সম্পর্কে আপনার বক্তব্য কি?

আন্দালিব রহমান পার্থ : আমরা ধারণা করছি, ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার পরেই সরকার নির্বাচন দিতে পারে। তবে এই ভোটার তালিকার কী অবস্থা তা আমরা জানি না। তবে আগামী বছরের শেষের দিকে কিংবা ২০২৬-এর প্রথম দিকে একটা ভালো সময়ে নির্বাচন হতে পারে। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে সংস্কারের কথাও বলা হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনাও করা হয়েছে। আমরা সে অনুযায়ী আমাদের প্রস্তাবগুলো দিয়েও দিয়েছি। এই সংস্কার কার্যক্রমের একটা রোডম্যাপ সরকারের পক্ষ থেকে দিলে সেটি দেখে হয়তো আমরা বুঝতে পারব যে, নির্বাচনটা অ্যাকচুয়েলি কবে নাগাদ হতে পারে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলেছে। এতে আপনাদের সম্মতি আছে কি না?

আন্দালিব রহমান পার্থ : ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকার পরে আওয়ামী লীগ আমাদেরকে যে অবস্থায় রেখে গিয়েছে, এই অবস্থায় একটা জাতীয় সরকার গঠন করাটা সময়ের দাবি। সবাই মিলে আমরা কীভাবে একটা ভালো দেশ গঠন করতে পারব, কিংবা দেশ গঠনের প্রক্রিয়াটা অন্তত শুরু করতে পারব সে উদ্দেশেই মূলত এই জাতীয় সরকার গঠনের কথাটি এসেছে। কাজেই আমার মনে হয় বিএনপির এই জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাবটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও পজিটিভ একটা প্রস্তাব এবং এটা সবাই মেনেও নেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার দাবি আসছে। গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ কিংবা রাজনীতি করতে দেওয়া উচিত কি না?

আন্দালিব রহমান পার্থ : আমি নিজেই বিশ্বাস করি, কোনো রাজনৈতিক দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের বিষয়টা আসলে কোনো কলমের খোঁচায় হয় না। এটা ঠিক করবে দেশের জনগণ। কিন্তু আওয়ামী লীগ কিংবা কোনো রাজনৈতিক দল যদি তার বেসিক ক্যারেক্টার হারিয়ে ফেলে, হত্যাকারী রাজনৈতিক দল হিসেবে আবির্ভূত হয়, শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য। আমার মনে হয়, এখন একটা সময় এসেছে চিন্তা করার, আসলেই যদি কোনো একটা রাজনৈতিক দল তার রাজনৈতিক ক্যারেক্টার থেকে দূরে সরে যায়, জনগণের কথা না বলে যদি জনগণকেই হত্যা করার প্রক্রিয়ায় ঢুকে যায় এবং জাতীয়ভাবে কিংবা দলীয়ভাবে তারা যদি এটাকে এনডোরস্ করে- তখন শুধু আওয়ামী লীগ কেন- যে কোনো দলকেই রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করার একটা প্রভিশন সংবিধানে রাখা উচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগের বিচার করা উচিত কি না? সেটি কীভাবে হওয়া উচিত?

আন্দালিব রহমান পার্থ : গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। আওয়ামী লীগ যদি দলীয়ভাবে এই হত্যাকা কে এনডোরস করে থাকে তাহলে দলীয়ভাবে করা উচিত। আর যদি ক্ষমতায় থাকার জন্য ব্যক্তিগতভাবে করে থাকে, তাহলে ব্যক্তিগতভাবে বিচার করা উচিত। মোটকথা বিচারটা করা উচিত। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের অন্যায় করার সাহস আর কেউ না পায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

আন্দালিব রহমান পার্থ : খুবই পজিটিভলি দেখি। ছাত্রলীগ তো কোনো রাজনীতি করত না। হত্যা, ধর্ষণ, খুন, গুম, রাহাজানি, অর্থ পাচারসহ যাবতীয় অপরাধ তারা করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা উচিত কি না?

আন্দালিব রহমান পার্থ : আমি সব সময়ই স্থানীয় নির্বাচনের পক্ষে। আর যেহেতেু এই সরকার কোনো রাজনৈতিক সরকার নয়, বরং এই সরকারও নতুন এবং নির্বাচন কমিশনও নতুন। সুতরাং স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রক্রিয়াটা শুরু করলে অন্তত এটা বোঝা যেত যে, তারা কতটুকু কি করতে পারেন এবং কোন কোন জায়গায় তারা বাধার সম্মুখীন হন?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে সংবিধান সংশোধনের দাবি উঠেছে। এই পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো মুখ্য হওয়া উচিত?

আন্দালিব রহমান পার্থ : সংবিধান পরিবর্তনটা আসলে জনগণের সরকারের করা উচিত। তারপরও এই সরকার যেহেতু একটি বিপ্লবী সরকার, কিছু পরিবর্তন যদি এই সরকার করে তাহলে আমরা এটাকে নৈতিকভাবে সমর্থন দিই। কিন্তু মেজর বিষয়গুলো যেমন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা। আর্টিক্যাল ২-এ মহানবী (সা.)-এর নাম অন্তর্ভুক্ত করা। এমপিদের কর্মপরিধি নির্ধারণ করে দেওয়া। তাছাড়া সাংবাদিক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক থেকে শুরু করে প্রবাসী, গার্মেন্টস কর্মী পর্যন্ত সর্বস্তরের পেশাজীবীদেরই একজন প্রতিনিধি থাকতে পারে। যারা তাদের নিজ নিজ পেশার মানুষের প্রতিনিধিত্ব করবেন। মাদক সমস্যার নিরসন, এই বিষয়গুলো সংবিধানে থাকতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ইসলামিক রাজনৈতিক দল বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি নিয়ে আপনার মন্তব্য কী?

আন্দালিব রহমান পার্থ : প্রথম কথা হলো- জামায়াতে ইসলামী কোনো ইসলামিক রাজনৈতিক দল নয়। জামায়াতে ইসলামী হলো একটা রাজনৈতিক দল। তাদের রাজনীতি তারা করছে। তাদের গায়ে যে যুদ্ধাপরাধীর তকমা রয়েছে, ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে তাদের স্বাধীনতাবিরোধী ভূমিকা ছিল, এটা থাকবে। ‘জামায়াতের আমির বলেছেন, এটা যদি নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ হয় তাহলে তারা ’৭১ সালের ভূমিকার জন্য জাতির কাছে ক্ষমতা চাইবেন।’ তার এ বক্তব্যেই প্রমাণ হয় যে, তারা স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। সারা পৃথিবীর মানুষ জানে যে, জামায়াত স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। ’৭১-এ তাদের কী ভূমিকা ছিল, কিছু বিষয় আছে যে, প্রমাণ করতে হয় না। এগুলো মানুষের হৃদয়ে থাকে। মানুষ জানে কখন কার কী ভূমিকা ছিল। এখন জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনা যদি প্রমাণিত না হয়, তাহলে কি আওয়ামী লীগ দোষী না! এটা তো কোনো ইনডিভিজুয়াল চুরির ঘটনা নয় যে, প্রমাণিত হলো কি হলো না- তার ওপর নির্ভর করবে অপরাধের বিচার। সারা বাংলাদেশের মানুষ আকাশ-বাতাস পরিবেশ সবাই জানে যে, দেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে কী হয়েছিল। আর এই আন্দোলনে আওয়ামী লীগের কী ভূমিকা ছিল। সবকিছু প্রমাণ দিয়ে হিসাব হয় না। পলিটিক্স পারসেপশনে চলে। প্রমাণে চলে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে চান, এমন কথা শোনা যাচ্ছে। আপনার অভিমত কী?

আন্দালিব রহমান পার্থ : অবশ্যই, আমি এটাকে ওয়েলকাম জানাই। তারা যদি মনে করেন রাজনৈতিক দল গঠন করে জনগণের কথা বলতে চান, তারা যদি মনে করেন, সরকার নামানো আর সরকার চালানো এক জিনিস নয়। এই উপলব্ধি থেকে তারা যদি মেধাবী ছাত্রদের নিয়ে নতুন নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে চান তাহলে এটাকে আমি সব সময়ই এপ্রিশিয়েট করব। এমনকি যদি আমাদের কাছে যদি অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে কোনো সহযোগিতা চায়, তাহলে সে ক্ষেত্রেও আমরা তাদের সহযোগিতা করব। যদি তারা জনগণের পক্ষে থাকেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন চায় জামায়াত, আপনারা একমত কি না?

আন্দালিব রহমান পার্থ : এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত ইলেক্টেড পলিটিক্যাল গভর্নন্টেকেই করা উচিত। এটা একটা বড় সিদ্ধান্তের ব্যাপার। কারণ এটার জন্য বিস্তর আলোচনা করতে হবে। সেটা পরেও করা যাবে। এই মুহূর্তে জনগণের মালিকানা জনগণকে ফিরিয়ে দেওয়াটাই বেটার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কোনো কোনো স্থানে দেশের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন?

আন্দালিব রহমান পার্থ : না এটা তো চরম হয়রানিমূলক কাজ। যদি পলিটিক্যালি কারও কোনো ইনভলবমেন্ট না থাকে তাহলে কোনোক্রমেই এ ধরনের হয়রানি করা উচিত নয়। কারও ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা বা কোনো স্বার্থে কারও বিরুদ্ধে কোনো রকমের মামলা দায়ের করা যাবে না। এটা আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনাকালেও বলেছি, যেন এ ধরনের অপ্রয়োজনীয় মামলা দায়ের করা না হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আপনার মূল প্রত্যাশাটা কী?

আন্দালিব রহমান পার্থ : আমাদের মূল প্রত্যাশা হচ্ছে- নির্বাচনমুখী সংস্কার করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া। গণহত্যার বিচার করা এবং লুণ্ঠিত অর্থগুলো দেশে ফিরিয়ে আনতে না পারলেও অন্ততপক্ষে তার প্রক্রিয়াটা শুরু করা। যাতে করে পরবর্তী সরকার তা ফিরিয়ে আনতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের সাড়ে তিন মাসের পারফরমেন্স কি সন্তুষ্টজনক?

আন্দালিব রহমান পার্থ : সফলতা বা ব্যর্থতা পরিমাপের সময় এখনো আসেনি। সরকারের সময় যখন শেষ হবে তখন আমি তা মূল্যায়ন করব। তবে এটুকু বলব যে, এই সরকার শুরুটা করেছে। আমার সমর্থন দিচ্ছি। সহযোগিতা করছি। আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়তো পুরোটা করতে পারছেন না। তবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। বাকিটাও শামাল দিয়ে ফেলবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকার ও জনগণের প্রতি আপনার আহ্বান কী?

আন্দালিব রহমান পার্থ : সরকারের প্রতি আহ্বান হলো- আপনারা জনগণের পালস বোঝার চেষ্টা করেন। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করেন। বাজারটা নিয়ন্ত্রণে রাখেন যাতে জনগণের ক্রয়ক্ষমতার ভিতরে থাকে। অন্যদিকে জনগণের প্রতি আহ্বান হলো- আপনারা আগামীতে ইমোশনাল বা কোনো রকমের আবেগের বশবর্তী হয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না। আবেগ থাকুক কিন্তু কাজ করতে হবে বিবেক দিয়ে। পছন্দমতো যোগ্য ব্যক্তিদের ভোট দিয়ে নিজের প্রতিনিধি নিয়োগ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ধন্যবাদ ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

আন্দালিব রহমান পার্থ : আপনাকেও ধন্যবাদ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১৯ দফায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান
১৯ দফায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান
আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি
আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি
আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা
আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, ৩০ বাড়ি ভাঙচুর
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, ৩০ বাড়ি ভাঙচুর
ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করুন
ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করুন
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ভ্যাট বৃদ্ধি অবিবেচনাপ্রসূত সুদ বাড়লে ব্যবসা বন্ধ
ভ্যাট বৃদ্ধি অবিবেচনাপ্রসূত সুদ বাড়লে ব্যবসা বন্ধ
ভ্যাট-শুল্কে জনগণ চরম চাপে পড়বে : বিএনপি
ভ্যাট-শুল্কে জনগণ চরম চাপে পড়বে : বিএনপি
অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে হবে
অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে হবে
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর
ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নিরাপত্তাসহ তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ
যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নিরাপত্তাসহ তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের বাসায় মিলল ১৭ লাখ টাকা
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের বাসায় মিলল ১৭ লাখ টাকা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘কার্যকর প্রেসকাউন্সিল গঠনের মাধ্যমে গণমাধ্যমের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে’
‌‘কার্যকর প্রেসকাউন্সিল গঠনের মাধ্যমে গণমাধ্যমের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে’

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে সোনারগাঁওয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে সোনারগাঁওয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রেস সচিব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর আত্মহত্যার ঘটনায় ২০ বছর পর আদালতের রায়
শিশুর আত্মহত্যার ঘটনায় ২০ বছর পর আদালতের রায়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল
মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত, ক্ষোভে সড়ক অবরোধ
ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত, ক্ষোভে সড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হয় এমন দেশ চাইনি : মান্না
দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হয় এমন দেশ চাইনি : মান্না

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যা নিরসনে কমিটি গঠন
জবি শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যা নিরসনে কমিটি গঠন

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন পালন
নাটোরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন পালন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে মতবিনিময়
বরিশালে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে মতবিনিময়

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ধ্বংস
সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ধ্বংস

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কার্যকর গাজা যুদ্ধবিরতি
অবশেষে কার্যকর গাজা যুদ্ধবিরতি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাগলকাণ্ডের মতিউরের স্ত্রীর রিমান্ড শুনানি আবারও পেছাল
ছাগলকাণ্ডের মতিউরের স্ত্রীর রিমান্ড শুনানি আবারও পেছাল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউটিউবের নতুন ফিচারে থাকছে যেসব সুবিধা
ইউটিউবের নতুন ফিচারে থাকছে যেসব সুবিধা

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জিয়াউর রহমানের জন্মদিনে বিএনপির আলোচনা সভা
জিয়াউর রহমানের জন্মদিনে বিএনপির আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে দরকার প্রতিযোগিতা, প্রতিহিংসা নয়’
‘ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে দরকার প্রতিযোগিতা, প্রতিহিংসা নয়’

৩৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

খাগড়াছড়িতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
খাগড়াছড়িতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুরা সবজি খেতে না চাইলে কী করবেন?
শিশুরা সবজি খেতে না চাইলে কী করবেন?

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মৌলভীবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবদল নেতার মৃত্যু
মৌলভীবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবদল নেতার মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ মহাকাশে পাঠালো পাকিস্তান
প্রথম পর্যবেক্ষণ উপগ্রহ মহাকাশে পাঠালো পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিরল রোগ আইবিডি: লক্ষণ, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা
বিরল রোগ আইবিডি: লক্ষণ, রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

প্রতিবন্ধী মন্ত্রণালয় ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর জন্য সেইফ হোম সময়ের দাবি
প্রতিবন্ধী মন্ত্রণালয় ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর জন্য সেইফ হোম সময়ের দাবি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিয়াকৈর স্কুল শিক্ষিকার পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন
কালিয়াকৈর স্কুল শিক্ষিকার পদত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারা গঠনের চুম্বকীয় প্রভাবের নতুন ধারণা দিল জেমস ওয়েব
তারা গঠনের চুম্বকীয় প্রভাবের নতুন ধারণা দিল জেমস ওয়েব

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

ফুটবলের সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়াতে আর্জেন্টিনার প্রতি আহ্বান
ফুটবলের সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা বাড়াতে আর্জেন্টিনার প্রতি আহ্বান

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে ভারতীয় মদসহ কারবারি গ্রেফতার
বিশ্বনাথে ভারতীয় মদসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার সিদ্ধান্ত খুবই যৌক্তিক : প্রেস সচিব
সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার সিদ্ধান্ত খুবই যৌক্তিক : প্রেস সচিব

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত
আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল কবে, জানা যাবে আজ
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল কবে, জানা যাবে আজ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ছাত্রী হলে বহিরাগত যুবক, অতঃপর..!
নারী সেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ছাত্রী হলে বহিরাগত যুবক, অতঃপর..!

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ
আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠান: কারা থাকছেন, আয়োজন কী, কেন এতো পরিবর্তন?
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠান: কারা থাকছেন, আয়োজন কী, কেন এতো পরিবর্তন?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ
পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু
গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর
বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার সাইফ আলীর মূল হামলাকারীকে গ্রেফতারের দাবি: রিপোর্ট
এবার সাইফ আলীর মূল হামলাকারীকে গ্রেফতারের দাবি: রিপোর্ট

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা
চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

১৪ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন
‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে নির্ধারিত সময়ে কার্যকর হল না গাজা যুদ্ধবিরতি
যে কারণে নির্ধারিত সময়ে কার্যকর হল না গাজা যুদ্ধবিরতি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রক্ত ঝরবে কিন্তু দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে, কেউ ক্ষতি করতে পারবে না’
‘রক্ত ঝরবে কিন্তু দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে, কেউ ক্ষতি করতে পারবে না’

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে আসছেন ট্রাম্প, হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ পাচ্ছেন মোদি
ভারত সফরে আসছেন ট্রাম্প, হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ পাচ্ছেন মোদি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ফের হামলা শুরু ইসরায়েলের
গাজায় ফের হামলা শুরু ইসরায়েলের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে ইলিশ বিক্রি করবে বিএফডিসি
আজ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে ইলিশ বিক্রি করবে বিএফডিসি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী
এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী

২০ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেদুইনের সেরা বন্ধু ‘সালুকি’ রক্ষায় সৌদি আরবের উদ্যোগ
বেদুইনের সেরা বন্ধু ‘সালুকি’ রক্ষায় সৌদি আরবের উদ্যোগ

৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড
এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা
রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী
সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা
নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি
মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের
বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ
রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ

নগর জীবন

চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব

পেছনের পৃষ্ঠা

সুবিধা নেই তবু করের বোঝা
সুবিধা নেই তবু করের বোঝা

নগর জীবন

আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি
আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়
অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে
শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর
ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী
আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা

সম্পাদকীয়