শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০১:৫২, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা

নিজস্ব প্রতিবেদক
সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা

রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ব্যবসাবাণিজ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা চলছে। এ ছাড়াও সরকারের নানা কর্মকাণ্ডে ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এরকম অস্থিতিশীলতার কারণে ব্যবসায়ীরা ঘরে বসে যাচ্ছেন। ফলে দেশের বেশ কিছু শিল্প গ্রুপের কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। নতুন করে কোনো শিল্প গড়ে উঠছে না। নানাভাবে ব্যবসায়ীদের ঋণখেলাপি করার পাঁয়তারা শুরু হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিতে হবে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এক ধরনের অনিয়শ্চতা তৈরি হয়েছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। আর ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন, ব্যবসায়ীদের নামে মামলা-বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। সুদ কমানোর পাশাপাশি ঋণখেলাপি করার বিধিতে ছাড় দিতে হবে। গত জুলাইয়ের মাঝামাঝি শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমনে কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধ করলে রপ্তানি খাতসহ শিল্প খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর পরিকল্পিতভাবে একটি গোষ্ঠী কারখানায় ভাঙচুর, বিক্ষোভ

ও হামলা চালিয়েছে। তখন থেকেই সারা দেশে বিপুল সংখ্যক কারখানা বন্ধ রয়েছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের অনিয়শ্চতা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ী নেতারা বলেছেন, এখনো দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির পুরোপুরি উন্নতি হয়নি। ব্যবসায়ীদের নামে অযথা হয়রানিমূলক মামলা বাণিজ্য শুরু হয়েছে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতের অমিল থাকলেই মামলা দেওয়া হচ্ছে। অনেক ব্যবসায়ীর পরিবারসহ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। সম্পদ জব্দ করা হচ্ছে। ব্যবসার প্রয়োজনে বিদেশে যেতে পারছেন না। বিমানবন্দরে হয়রানি করা হচ্ছে। বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। এ ধরনের হয়রানিমূলক কর্মকাে  ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। অস্থিরতার কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য ও নতুন বিনিয়োগ বন্ধ করে ঘরে বসে যাচ্ছেন শিল্পোদ্যোক্তারা। পরিস্থিতি উত্তরণে শিল্প খাতের অস্থিতিশীলতা নিরসনের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। এ বিষয়ে বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে হবে। এখন নতুন ব্যবসা চালু হয়েছে- মামলা বাণিজ্য। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কারও মতের অমিল হলে মামলা দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত শত্রুতা থাকলে তাকে মামলা দেওয়া হয়। এসব মামলা-বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে। যারা কোনো অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন তাদের নামে মামলা বন্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, ব্যাংক খাতে অরাজকতা চলছে। ব্যাংকিং সেক্টরে নানা রকমভাবে আমরা বাধার সম্মুখীন হচ্ছি। রপ্তানি করলে টাকা পাই না। কারখানার বেতন দেওয়া যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত পূরণে আগামী মার্চ থেকে পরিশোধের নির্ধারিত তারিখের পর তিন মাসের মধ্যে কিস্তি পরিশোধ না করলে ব্যাংক যে কোনো ধরনের ঋণকে খেলাপি হিসেবে গণ্য করবে। বর্তমানে কোনো ঋণগ্রহীতা সময়মতো কিস্তি দিতে না পারলে ঋণ পরিশোধের তারিখের ছয় মাস পর সেই ঋণকে খেলাপি হিসেবে গণ্য হয়। মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার বাড়ানোর ফলে ঋণের সুদ বেড়ে ১৬-১৭ শতাংশে উঠেছে। ফলে কমেছে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি। বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ভোক্তা ঋণের সুদহার বাড়ানো হলেও বাংলাদেশে বাড়ছে শিল্পঋণের সুদ। উচ্চ দামেও মিলছে না চাহিদামতো জ্বালানি। সুদহার বেড়ে দ্বিগুণ ও ঋণখেলাপি করার সময় কমিয়ে অর্ধেক করায় স্থবির হয়ে গেছে বিনিয়োগ। চালু হচ্ছে না বন্ধ কারখানা। গড়ে উঠছে না নতুন শিল্পও। যার প্রমাণ মেলে ঋণ বিতরণ ও আমদানি চিত্রে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুনে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ; আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ১০ দশমিক ৫৮ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে জুনে বেসরকারি খাতে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৬ লাখ ৪১ হাজার ২২৯ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের জুন শেষে এর পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ৯৪ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে পণ্য আমদানির এলসি (ঋণপত্র) খোলা ও নিষ্পত্তি উভয়ই কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ। গত জুলাই ও আগস্টে ১০ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানির এলসি খোলা হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার বা ১২ দশমিক ৮৫ শতাংশ কম। ওই বছরের জুলাই-আগস্টে এলসি খোলা হয়েছিল ১১ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারের। আবার ওই দুই মাসে ১০ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারের আমদানির এলসি নিষ্পত্তি করা হয়েছে, যা আগের অর্থবছরে একই সময়ে ছিল ১১ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। সে হিসেবে আগের অর্থবছরের চেয়ে ১ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার বা ১৩ দশমিক ০৩ শতাংশ কম নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা চলছে। আগামী এক-দেড় বছরে রাজনীতি কোন দিকে যায়, তা নিয়ে চিন্তায় আছেন ব্যবসায়ীরা। আবার কারা ক্ষমতায় যেতে পারে, তা-ও তাঁরা বিবেচনায় রাখছেন। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে হলে ব্যবসায়ীদের আস্থায় আনতে হবে। ঢাকা মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি ও লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, এমন দেশ নেই যেখানে ব্যবসায়ীরা দুই অঙ্কের ব্যাংক সুদহারে মুনাফা করতে পারেন। দেশে এখন সুদের হার ১৪ শতাংশের ওপরে। ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান ও এমডি আবদুল মোক্তাদির বলেন, শিল্পকারখানায় অস্থিরতা কাম্য নয়। আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি এবং ছোট ব্যবসায়ীরা কঠিন পরিস্থিতি পার করছেন। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, ব্যবসা করার জন্য অধিকাংশ ব্যবসায়ীর নিজস্ব তহবিল নেই। ফলে অনেক সময় একাধিক পার্টনার ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কোম্পানি গঠন করা হয়। এদের মধ্যে কোনো একজন ব্যক্তি অথবা একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলে সেই প্রতিষ্ঠানের সুবিধা তো বন্ধ করে দেওয়া হয়ই, বাকি সব প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক সুবিধাও বন্ধ করা হয়। এতে সব প্রতিষ্ঠান বিপদে পড়ে। ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। আর ঘুরে দাঁড়াতে পারে না। এগুলো থেকে বের হয়ে আসতে হবে। বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, উন্নত দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি কমাতে ভোক্তা ঋণের সুদহার বাড়ানো হয়। কিন্তু আমাদের দেশে মূল্যস্ফীতি কমাতে সুদহার বাড়িয়ে কোনো কাজ হবে না বলে আমি মনে করি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের মানে জিনিসপত্রের দাম কমানো। তিনি বলেন, আমাদের দেশের অধিকাংশ ঋণ নেয় বড় বড় কোম্পানি, ব্যবসায়ী গ্রুপ ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো। ব্যক্তিগত ঋণ বাংলাদেশে অনেক কম। এটা বিদেশে অনেক বেশি। সেই কারণে বিদেশে মূল্যস্ফীতি কমাতে সুদহার বাড়ানো হয়। আমাদের দেশে যে পাউরুটি বানায়, সে যদি ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়, পাউরুটি বানাতে তার খরচ বেড়ে যাবে। আলটিমেটলি সব জিনিসেই তো খরচটা বাড়ছে। তো এ জন্যই উৎপাদন খরচ বাড়ছে। বিনিয়োগও ইতোমধ্যে কমে গেছে। আগামীতে আরও কমে যাবে। নতুন করে কর্মসংস্থান হবে না। আরও খারাপের দিকে গিয়ে কোথায় দাঁড়াবে বলা যাচ্ছে না।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই
ভ্যাট প্রত্যাহার বৃদ্ধির প্রতিবাদে গণমিছিল
ভ্যাট প্রত্যাহার বৃদ্ধির প্রতিবাদে গণমিছিল
মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা চান ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা চান ট্রাম্প
সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচন করতে অটল আছি
সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচন করতে অটল আছি
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বিমান ও বিমানবন্দর নিয়ে ষড়যন্ত্র!
বিমান ও বিমানবন্দর নিয়ে ষড়যন্ত্র!
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
জুলাই নৃশংসতার প্রতিবেদন প্রকাশ ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই নৃশংসতার প্রতিবেদন প্রকাশ ফেব্রুয়ারিতে
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন
ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা
জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়
শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫
ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি
জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ
গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস
ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি
বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ
নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি
পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে 
গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ
চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে  গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান
সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা
রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা
বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী
জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন
ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা
হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?
ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো
কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প
রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান
‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত
১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা
শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন
পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!
স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান
জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি
হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প
পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই
আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম
মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা
মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস
পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক
ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে বজ্রঝড়ের পূর্বাভাস, নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ
সৌদি আরবে বজ্রঝড়ের পূর্বাভাস, নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার
বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর
এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর

শোবিজ

খুনি নিজেই খুন!
খুনি নিজেই খুন!

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন
তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর
সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর

নগর জীবন

ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরকে থামাল রাজশাহী
রংপুরকে থামাল রাজশাহী

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি
হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন
বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন

শোবিজ

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

সম্পাদকীয়

মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম
মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম

শোবিজ

জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এক ব্যক্তি একাধিক  রিকশার মালিক হতে পারবেন না
এক ব্যক্তি একাধিক রিকশার মালিক হতে পারবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা

নগর জীবন

চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম
চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম

নগর জীবন

পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল
পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল

মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়
ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়

মাঠে ময়দানে

ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের
ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের

নগর জীবন

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান
দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান

নগর জীবন

জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের

নগর জীবন