শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে

বিএনপির তিন সংগঠনের কর্মসূচি
নিজস্ব প্রতিবেদক
পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে

পূর্বঘোষণা অনুযায়ী গুলশানে ভারতীয় হাইকমিশনমুখী বিএনপির তিন সংগঠনের গতকালের পদযাত্রা পুলিশের বাধার মুখে নয়াপল্টন থেকে রামপুরা এসে থেমে যায়। পরে তিন সংগঠনের পক্ষে একটি প্রতিনিধিদল হাইকমিশনে গিয়ে একটি স্মারকলিপি দেন। ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও উসকানিমূলক অপপ্রচারের প্রতিবাদে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন অভিমুখে প্রতিবাদী পদযাত্রা ও স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচিতে অংশ নেয় বিএনপির তিন সংগঠন- জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। এরই অংশ হিসেবে গতকাল সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন সংগঠন তিনটির নেতা-কর্মীরা। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ আয়োজক সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন। এ সময় রিজভী বলেন, ‘আমরা অবলম্বনহীন নই, আমরাও সর্বোচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে জানি। দেশকে রক্ষা করার জন্য আকাশ, পাতাল, ভূমি, পানি প্রতিটি জায়গায় আমাদের যে শক্তি আছে, তা দিয়ে দিল্লির আগ্রাসন প্রতিহত করতে প্রত্যেকে প্রস্তুত রয়েছি।’ সমবেশ শেষে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নয়াপল্টন থেকে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন অভিমুখে প্রতিবাদী পদযাত্রা শুরু করেন তিন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। পদযাত্রা রামপুরা ব্রিজের কাছে এলে পুলিশ নেতা-কর্মীদের সেখানে আটকে দেয়।

সরেজমিন দেখা যায়, আগে থেকেই পুলিশ রামপুরা ব্রিজের ওপর অবস্থান নিয়ে সেখানে ব্যারিকেড বসায়। পরে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা স্মারকলিপি নিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনের দিকে যান। পদযাত্রা করে নয়াপল্টন থেকে রামপুরা ব্রিজ পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগে প্রায় এক ঘণ্টা। নয়াপল্টন থেকে কাকরাইল, মৌচাক ও মালিবাগ হয়ে পদযাত্রা রামপুরা ব্রিজ পর্যন্ত আসে। এ সময় এ পথে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তায় বের হওয়া সাধারণ লোকজন ব্যাপক দুর্ভোগে পড়েন। ভারতীয় দূতাবাসে স্মারকলিপি জমা দেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিবুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন।

এদিকে, নয়াপল্টনে পদযাত্রাপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রুহুল কবির রিজভী ভারতের উদ্দেশে বলেন, ‘নানা অপপ্রচার-অপতথ্য দিয়ে ভাসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কলকাতার নিউমার্কেট বন্ধ। কলকাতার ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বন্ধ। কলকাতার হাসপাতালে রোগী নেই। ক্লিনিকগুলো বন্ধ। তাতে আপনাদের আনন্দ হতে পারে, কিন্তু আমাদের এখানে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।’ ভারত ভয়ংকর রকমের সাম্প্রদায়িক দেশ উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ঘৃণা দেখানো ছাড়া, ভিন্নধর্মের প্রতি প্রতিহিংসা দেখানো ছাড়া ওদের আর কোনো রাজনীতি নেই। ওদের রাজনীতি শেষ হয়ে গেছে।

রিজভী আরও বলেন, ‘হাসিনা পলাতক, বাংলাদেশ থেকে তাঁকে চলে যেতে হয়েছে। দিল্লির আশীর্বাদে ১৫ থেকে ১৬ বছর তাঁকে টিকে থাকতে হয়েছে। উনি ভোট ধ্বংস করেছিলেন। ভোটারদের ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখেছিলেন। উনি নির্বাচন শেষ করে দিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন ধ্বংস করে দিয়েছেন।’ রিজভী ভারতের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনার নিজের দেশের জনগণ ভোট দিতে পারে, ইচ্ছেমতো সরকার পরিবর্তন করতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশে যাকে সমর্থন করেন, সেই হাসিনা মানুষকে বন্দি ও ক্রীতদাস করে রেখেছিলেন। তাঁকে আপনারা সমর্থন করেন। তার মানে কি আপনারা বাংলাদেশের মানুষকে পছন্দ করেন না? আপনারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে শ্রদ্ধা করেন না? স্বাধীনতাকে শ্রদ্ধা করেন না? তাহলে হাসিনাকে সমর্থন দিয়েছেন কেন?’

রিজভী আরও বলেন, জনগণের প্রবল ক্রোধে হাসিনা পালিয়ে গেলেন। সেই হাসিনাকে ফেরানোর জন্য ভারতের শাসকশ্রেণি যা করছে, এটা পৃথিবীর ইতিহাসে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় আগ্রাসন ছাড়া কিছু নয়। রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘হাসিনার জন্য এত মন খারাপ কেন? কারণ ভারতের সঙ্গে ভুটান নেই, নেপাল নেই, শ্রীলঙ্কা নেই, পাকিস্তান নেই, ছোট দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপ তাদের সঙ্গে নেই। ওদের সঙ্গে কেউ বন্ধুত্ব করতে পারে না। কারণ ওরা মুখে যাই বলুক, ধর্মনিরপেক্ষ বলুক আর সেকুলার বলুক, ওদের মনে কট্টোর হিন্দুত্ববাদী ছাড়া আর কিছু নেই।’

সমাবেশে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন বলেন, ‘ভারতকে বন্ধুরাষ্ট্র মনে করেছিলাম, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক, তারা বন্ধুত্বের সম্পর্ক রাখেনি। তারা ন্যক্কারজনকভাবে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছে, ভিয়েনা কনভেনশন লঙ্ঘন করেছে। তারা বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠায় সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে। হাসিনাকে খুশি করতে অবন্ধুসুলভ আচরণ করছে।’

স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী বলেন, শেখ হাসিনা ভারতে বসে ষড়যন্ত্র করছেন। বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী চেতনার মানুষ কোনো আগ্রাসী মনোভব গ্রহণ করবে না। রাজপথে সোচ্চার থেকে প্রতিবাদ জনাবে।  যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেন, ‘আমরা বন্ধুরাষ্ট্র চাই। প্রভুসুলভ মনোভব চাই না। এমন মনোভব আমরা গ্রহণ করব না।’ সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম। উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন প্রমুখ।

স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপি : ভারতীয় হাইকমিশনে বিএনপির তিন সংগঠনের পক্ষে দেওয়া স্মারকলিপিতে বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সাম্প্রতিক অবন্ধুসুলভ ঘটনাবলি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, দুনিয়া কাঁপানো ছাত্র-জনতার অভাবনীয় তুমুল আন্দোলনে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা আপনার দেশে পালিয়ে যাওয়ার পর আপনারা তাকে আশ্রয় দিয়েছেন। অতঃপর আপনার দেশের অতি উগ্রবাদী নেতারা এবং বিশেষ করে কতিপয় সংবাদ মাধ্যম ও মিডিয়া বাংলাদেশের এই গণশত্রু হাসিনা ওয়াজেদকে পুনরায় পুনর্বাসন এবং বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অস্থিতিশীল করার নিমিত্তে একের পর এক অজ্ঞ-অর্বাচীনের ন্যায় কাজ করে যাচ্ছে। যাতে স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র ভারতের বন্ধুত্ব ছিল হাসিনার সঙ্গে, বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে নয়। হাসিনা এখন বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার বিরুদ্ধে হুমকি হয়ে উঠেছে। একদিকে তিনি বাংলাদেশের ভিন্ন দলমতের মানুষদের ঘরবাড়ি সম্পত্তি জ্বালিয়ে দেওয়ার হুকুম দিচ্ছেন। অপরদিকে যারা তার বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তাদেরকে হত্যা করার হুমকি দিচ্ছেন। ভারতের নিরাপদে আশ্রয়ে থেকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার এই অপচেষ্টা বাংলাদেশের জনগণ ইতিবাচকভাবে নিচ্ছে না।’ ‘এক্সিলেন্সি, আপনি সম্যক অবগত আছেন যে, গত ২ ডিসেম্বর আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। নৈতিক পদস্খলনের কারণে ইসকন থেকে বহিষ্কৃত সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে উগ্র হিন্দুত্ববাদী হাজার হাজার মানুষ যখন রাষ্ট্রীয় মদত ও প্রশ্রয়ে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা করছিল তখন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে আপনার দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ম্যাডিসন কেইস

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল
এমবাপের হ‍্যাটট্রিকে ভায়াদোলিদকে উড়িয়ে দিল রিয়াল

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে চেলসিকে হারিয়ে চারে সিটি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৮ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম