শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:৩১, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪

মঞ্চ প্রস্তুত আরেকটি এক-এগারোর?

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মঞ্চ প্রস্তুত আরেকটি এক-এগারোর?

গণতন্ত্রের ট্রেন যেন সংস্কারের জটে আটকে গেছে। নতুন নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘ ঘন হয়ে উঠছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব বাড়ছে ক্রমশ। সঙ্গে বাড়ছে সন্দেহ এবং অবিশ্বাস। দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নানা ক্ষেত্রে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাচ্ছে। কোথাও শান্তি নেই, নেই স্বস্তি। সবকিছু মিলে এক ধরনের অনিশ্চয়তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক  আকাশে। কী হতে যাচ্ছে-সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

এ অনিশ্চয়তার মধ্যেই বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নির্বাচনের সম্ভাব্য একটি সময়সীমা ঘোষণা করলেন। আগামী দেড় বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে একটি নতুন নির্বাচনের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। পর দিন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের ব্যাখ্যায় তাঁর প্রেস সচিব বলেন, ২০২৬-এর ৩০ জুনের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে। প্রশ্ন হলো-নির্বাচন আয়োজনে এত সময় লাগবে কেন? নাকি পর্দার আড়ালে অন্য কোনো খেলা শুরু হয়েছে? প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। অন্যদিকে সরকার ও শিক্ষার্থীদের সমর্থনপুষ্ট ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ বলেছে, শেখ হাসিনার বিচার শেষ হওয়ার আগে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। তাহলে প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হবে, নাকি এ নিয়ে নতুন করে শুরু হবে সংঘাত? রাজনৈতিক দলগুলো সম্পর্কে উপদেষ্টাদের কারও কারও নেতিবাচক মন্তব্য এখন বেড়েই চলেছে। ১৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘রোডম্যাপ ঘোষণার কথা বললেই যদি উপদেষ্টাদের চেহারায় অস্বস্তির ভাব ফুটে ওঠে, সেটি গণ অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী।’ উপদেষ্টাদের অনেকে নির্বাচন চান না, তাঁরা দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চান-রাজনীতির মাঠে এমন গুঞ্জন বাড়ছে। বাংলাদেশে কি তাহলে আরেকটি এক-এগারো আসছে? আরেকটি এক-এগারোর মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে সবার অগোচরে?

২০০৭ সালে এক অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে ওই সরকারের প্রধান কাজ ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পর এক-এগারো সরকার সুশীল এজেন্ডা বাস্তবায়নে মনোযোগী হয়। মাইনাস টু ফর্মুলার মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া শুরু করে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অধিকারহরণের উন্মত্ততায় মেতে ওঠে। ‘কিংস পার্টি’ গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করে; যার ফলে সাধারণ মানুষ সে সময় এক-এগারো সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল। তাদের ‘মাইনাস ফর্মুলা’ শেষ পর্যন্ত জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। পরাজিত সুশীলরা কি একই রকম নাটক মঞ্চস্থ করতে যাচ্ছেন?

২০০৭ সালে এক-এগারো সরকারের অন্যতম কুশীলব ছিলেন প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরাই বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি একটি সুশীল রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলেন। এখন ২০২৪ সালে এসে আবার সেই একই চিত্র। সুশীল সমাজের একটি অংশ আবার বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া এবং মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বেগম জিয়া, তারেক জিয়াসহ বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতা এখনো মামলার জালে বন্দি। রাজনীতিবিদদের অযোগ্য প্রমাণের নানা কসরত আবার দৃশ্যমান।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য ছিল বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণের নির্বাচিত সরকারে ক্ষমতা হস্তান্তর। গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করেছিল। ২০১৪ সালে বিনা ভোটে নির্বাচন, ২০১৮ সালে ‘রাতের ভোট’, আর ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচনের’ মাধ্যমে নির্বাচনব্যবস্থা তামাশায় পরিণত করা হয়েছিল। যে তরুণ প্রজন্ম জুলাই বিপ্লবে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল, তারা বাংলাদেশে কোনো নির্বাচনই দেখেনি, ভোট দিতে পারেনি। সেই ভোট দেওয়ার অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক বৈষম্যহীন সাম্যের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাই ছিল জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই যেন আমরা লক্ষ্যচ্যুত হয়ে যাচ্ছি। নির্বাচন যত পেছাবে গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ততই দুরূহ হয়ে যাবে।

রাজনৈতিক দলগুলো বিগত সরকারের জঞ্জাল-আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে একটি নির্দিষ্ট ও যৌক্তিক সময় দেওয়ার পক্ষে। তারা এখন পর্যন্ত ধৈর্য এবং সহনশীলতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপি যে রাজনৈতিক সহনশীলতার পরিচয় দিচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। কিন্তু এ সহনশীলতাকে সরকারের কেউ কেউ দুর্বলতা মনে করছেন। এতে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি বাড়ছে, বাড়ছে উত্তাপ। প্রথম আলো, ডেইলি স্টার মনোনীত সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে রাজনীতিবিরোধী অবস্থান এখন প্রকাশ্য। রাজনীতিবিদদের তিরস্কার করা, দোষারোপ করার সেই পুরনো রোগ সুশীলদের মধ্যে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। ফলে নতুন করে মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়নের শঙ্কা জোরালো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য অনেক কমিটি গঠন করেছে। প্রশ্ন উঠছে-এসব সংস্কারের ম্যান্ডেট অন্তর্বর্তী সরকারকে কে দিয়েছে? জনগণের নির্বাচিত সরকার ছাড়া এ ধরনের সংস্কার করা আদৌ গ্রহণযোগ্য হবে? সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত কি টিকবে? নাকি এসব সংস্কারের আড়ালে ক্ষমতা দীর্ঘমেয়াদে আঁকড়ে রাখার কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের কারও কারও রয়েছে? যদি এ ধরনের পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের থাকে তাহলে তা হবে দেশের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। কয়েকজন উপদেষ্টা ইদানীং যে ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন, তা এক-এগারোর বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলারই নতুন সংস্করণ। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, ৫৩ বছরে রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার করতে পারল না কেন? আরেকজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কাজ করছে। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। ঐক্যের বাংলাদেশে আজ বিভক্তির কালো ছায়া।

এ সরকারের দায়িত্ব খুব পরিষ্কার। প্রাথমিকভাবে জঞ্জালগুলো পরিষ্কার করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা। নির্বাচন করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা জনগণের ম্যান্ডেটের ভিত্তিতে যে বিষয়গুলো সংস্কার করা দরকার সে সংস্কারগুলো করবে। কিন্তু এ কাজটিকে কেউ কেউ জটিল ও কঠিন করে তুলছে কেন-সে প্রশ্নের উত্তর আমাদের খুঁজতে হবে গণতন্ত্রের জন্য, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। বাংলাদেশের জনগণ শেষ পর্যন্ত তাদের অধিকার ফিরে পেতে চায়। তাদের অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য প্রয়োজন একটি নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত এ নির্বাচন দেবে তত দেশের মঙ্গল।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, বর্তমান সরকার গঠিত হয়েছে সব রাজনৈতিক দলের বিপুল সমর্থনে। রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে ক্ষমতার চাবি তুলে দিয়েছে এ প্রত্যাশা থেকে যে, তারা নির্মোহভাবে, পক্ষপাতহীন প্রক্রিয়ায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রায় অবজ্ঞা করছে। অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে পাশ কাটিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। যেমন ধরা যাক অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে উপদেষ্টাম লীর সদস্যদের নিয়োগ করছে, সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ন্যূনতম পরামর্শ করা হয়নি। উপদেষ্টাম লীতে বিতর্কিত সদস্যদের নেওয়া হয়েছে। জন আকাক্সক্ষার বিরুদ্ধ ব্যক্তিদের উপদেষ্টাম লীতে অন্তর্ভুক্ত করে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে এক ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে তো পারছেই না, বরং জীবনযাত্রা ক্রমে দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। এক-এগারোর সময় সুশীলদের ইচ্ছাপূরণের বলি হয়েছিল জনগণ। জিনিসপত্র চলে গিয়েছিল মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। এখন সে রকমই অস্থির পরিস্থিতির মুখোমুখি দেশ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ইত্যাদি নিয়ে মানুষ ক্রমে সরকারের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। ২০০৭ সালের এক-এগারোর সরকারের একটা বড় বৈশিষ্ট্য ছিল উন্নয়নবিরোধী তৎপরতা। তথাকথিত দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের নামে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছিল সুশীল সরকার। বেসরকারি খাতের মেরুদ  ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে হয়রানি করা শুরু হয়েছিল সে সময়। শিল্পোদ্যোক্তাদের গ্রেপ্তার, হয়রানির মাধ্যমে গলা টিপে ধরা হয়েছিল দেশের অর্থনীতির। এখন সেই পুরনো খেলাই যেন নতুন করে শুরু হয়েছে। আবারও দেখা যাচ্ছে সেই অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা। অন্তর্বর্তী সরকার দুর্নীতি দমনের নামে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসায়ী, শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে রীতিমতো অভিযানে নেমেছে। বিভিন্ন শিল্প পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িক গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে হয়রানি শুরু হয়েছে। এটা কোনোভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হতে পারে না। এ ধরনের উন্নয়নবিরোধী তৎপরতার ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে নেমে এসেছে ভয়াবহ স্থবিরতা। এ স্থবিরতা যদি অবিলম্বে দূর না করা যায় তাহলে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। ইতোমধ্যে অর্থনীতিতে ছন্দপতন ঘটেছে। এটাও ২০০৭ সালের এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি। ওই সময় সুশীলদের পরামর্শে ব্যবসায়ীদের ওপর এভাবেই চাপ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু তার ফল শুভ হয়নি।

এক-এগারোতে যেমন ক্ষমতাসীনরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় একটি ‘কিংস পার্টি’ গড়ে তোলার চেষ্টা করে, এবারও সেই একইরকম লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে, সেজন্য সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সারা দেশে সংগঠন গোছানো হচ্ছে। ছাত্রসমাজ আন্দোলন করেছিল একটি গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার জন্য, সেখানে নির্বাচনে সময় ক্ষেপণ কোনোভাবেই কাক্সিক্ষত নয়। এক-এগারোর মতো করে যদি বাংলাদেশে আবার সুশীলরা বিরাজনীতিকরণ করতে চান, শিল্পকারখানা, ব্যবসাবাণিজ্য অচল করে অনির্বাচিত সরকারকে দীর্ঘমেয়াদি রাখতে চান তাহলে দেশের মানুষ তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, যেভাবে চারদিকে জাল বিস্তার করা হয়েছে তাতে অনেকের মনে হতে পারে যে, আরেকটি এক-এগারোর মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে। গণতন্ত্রের স্বপ্ন গ্রাস করছে নতুন এক-এগারোর ষড়যন্ত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া নকল গবেষণাপত্রে শেকৃবি উপাচার্যের নাম ব্যবহার
অনুমতি ছাড়া নকল গবেষণাপত্রে শেকৃবি উপাচার্যের নাম ব্যবহার

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের
লাল কার্ড দেখার পর নিজেকে নির্দোষ দাবি বার্সা কোচের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
গাছের ডাল পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা
বরিশালে এসএসিপির কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক