শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:৩১, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪

মঞ্চ প্রস্তুত আরেকটি এক-এগারোর?

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মঞ্চ প্রস্তুত আরেকটি এক-এগারোর?

গণতন্ত্রের ট্রেন যেন সংস্কারের জটে আটকে গেছে। নতুন নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘ ঘন হয়ে উঠছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব বাড়ছে ক্রমশ। সঙ্গে বাড়ছে সন্দেহ এবং অবিশ্বাস। দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নানা ক্ষেত্রে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাচ্ছে। কোথাও শান্তি নেই, নেই স্বস্তি। সবকিছু মিলে এক ধরনের অনিশ্চয়তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক  আকাশে। কী হতে যাচ্ছে-সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

এ অনিশ্চয়তার মধ্যেই বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নির্বাচনের সম্ভাব্য একটি সময়সীমা ঘোষণা করলেন। আগামী দেড় বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে একটি নতুন নির্বাচনের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। পর দিন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের ব্যাখ্যায় তাঁর প্রেস সচিব বলেন, ২০২৬-এর ৩০ জুনের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে। প্রশ্ন হলো-নির্বাচন আয়োজনে এত সময় লাগবে কেন? নাকি পর্দার আড়ালে অন্য কোনো খেলা শুরু হয়েছে? প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। অন্যদিকে সরকার ও শিক্ষার্থীদের সমর্থনপুষ্ট ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ বলেছে, শেখ হাসিনার বিচার শেষ হওয়ার আগে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। তাহলে প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হবে, নাকি এ নিয়ে নতুন করে শুরু হবে সংঘাত? রাজনৈতিক দলগুলো সম্পর্কে উপদেষ্টাদের কারও কারও নেতিবাচক মন্তব্য এখন বেড়েই চলেছে। ১৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘রোডম্যাপ ঘোষণার কথা বললেই যদি উপদেষ্টাদের চেহারায় অস্বস্তির ভাব ফুটে ওঠে, সেটি গণ অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী।’ উপদেষ্টাদের অনেকে নির্বাচন চান না, তাঁরা দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চান-রাজনীতির মাঠে এমন গুঞ্জন বাড়ছে। বাংলাদেশে কি তাহলে আরেকটি এক-এগারো আসছে? আরেকটি এক-এগারোর মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে সবার অগোচরে?

২০০৭ সালে এক অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে ওই সরকারের প্রধান কাজ ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পর এক-এগারো সরকার সুশীল এজেন্ডা বাস্তবায়নে মনোযোগী হয়। মাইনাস টু ফর্মুলার মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া শুরু করে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অধিকারহরণের উন্মত্ততায় মেতে ওঠে। ‘কিংস পার্টি’ গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করে; যার ফলে সাধারণ মানুষ সে সময় এক-এগারো সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল। তাদের ‘মাইনাস ফর্মুলা’ শেষ পর্যন্ত জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। পরাজিত সুশীলরা কি একই রকম নাটক মঞ্চস্থ করতে যাচ্ছেন?

২০০৭ সালে এক-এগারো সরকারের অন্যতম কুশীলব ছিলেন প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরাই বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি একটি সুশীল রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলেন। এখন ২০২৪ সালে এসে আবার সেই একই চিত্র। সুশীল সমাজের একটি অংশ আবার বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া এবং মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বেগম জিয়া, তারেক জিয়াসহ বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতা এখনো মামলার জালে বন্দি। রাজনীতিবিদদের অযোগ্য প্রমাণের নানা কসরত আবার দৃশ্যমান।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য ছিল বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণের নির্বাচিত সরকারে ক্ষমতা হস্তান্তর। গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করেছিল। ২০১৪ সালে বিনা ভোটে নির্বাচন, ২০১৮ সালে ‘রাতের ভোট’, আর ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচনের’ মাধ্যমে নির্বাচনব্যবস্থা তামাশায় পরিণত করা হয়েছিল। যে তরুণ প্রজন্ম জুলাই বিপ্লবে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল, তারা বাংলাদেশে কোনো নির্বাচনই দেখেনি, ভোট দিতে পারেনি। সেই ভোট দেওয়ার অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক বৈষম্যহীন সাম্যের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাই ছিল জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই যেন আমরা লক্ষ্যচ্যুত হয়ে যাচ্ছি। নির্বাচন যত পেছাবে গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ততই দুরূহ হয়ে যাবে।

রাজনৈতিক দলগুলো বিগত সরকারের জঞ্জাল-আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে একটি নির্দিষ্ট ও যৌক্তিক সময় দেওয়ার পক্ষে। তারা এখন পর্যন্ত ধৈর্য এবং সহনশীলতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপি যে রাজনৈতিক সহনশীলতার পরিচয় দিচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। কিন্তু এ সহনশীলতাকে সরকারের কেউ কেউ দুর্বলতা মনে করছেন। এতে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি বাড়ছে, বাড়ছে উত্তাপ। প্রথম আলো, ডেইলি স্টার মনোনীত সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে রাজনীতিবিরোধী অবস্থান এখন প্রকাশ্য। রাজনীতিবিদদের তিরস্কার করা, দোষারোপ করার সেই পুরনো রোগ সুশীলদের মধ্যে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। ফলে নতুন করে মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়নের শঙ্কা জোরালো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য অনেক কমিটি গঠন করেছে। প্রশ্ন উঠছে-এসব সংস্কারের ম্যান্ডেট অন্তর্বর্তী সরকারকে কে দিয়েছে? জনগণের নির্বাচিত সরকার ছাড়া এ ধরনের সংস্কার করা আদৌ গ্রহণযোগ্য হবে? সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত কি টিকবে? নাকি এসব সংস্কারের আড়ালে ক্ষমতা দীর্ঘমেয়াদে আঁকড়ে রাখার কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের কারও কারও রয়েছে? যদি এ ধরনের পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের থাকে তাহলে তা হবে দেশের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। কয়েকজন উপদেষ্টা ইদানীং যে ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন, তা এক-এগারোর বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলারই নতুন সংস্করণ। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, ৫৩ বছরে রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার করতে পারল না কেন? আরেকজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কাজ করছে। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। ঐক্যের বাংলাদেশে আজ বিভক্তির কালো ছায়া।

এ সরকারের দায়িত্ব খুব পরিষ্কার। প্রাথমিকভাবে জঞ্জালগুলো পরিষ্কার করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা। নির্বাচন করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা জনগণের ম্যান্ডেটের ভিত্তিতে যে বিষয়গুলো সংস্কার করা দরকার সে সংস্কারগুলো করবে। কিন্তু এ কাজটিকে কেউ কেউ জটিল ও কঠিন করে তুলছে কেন-সে প্রশ্নের উত্তর আমাদের খুঁজতে হবে গণতন্ত্রের জন্য, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। বাংলাদেশের জনগণ শেষ পর্যন্ত তাদের অধিকার ফিরে পেতে চায়। তাদের অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য প্রয়োজন একটি নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত এ নির্বাচন দেবে তত দেশের মঙ্গল।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, বর্তমান সরকার গঠিত হয়েছে সব রাজনৈতিক দলের বিপুল সমর্থনে। রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে ক্ষমতার চাবি তুলে দিয়েছে এ প্রত্যাশা থেকে যে, তারা নির্মোহভাবে, পক্ষপাতহীন প্রক্রিয়ায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রায় অবজ্ঞা করছে। অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে পাশ কাটিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। যেমন ধরা যাক অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে উপদেষ্টাম লীর সদস্যদের নিয়োগ করছে, সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ন্যূনতম পরামর্শ করা হয়নি। উপদেষ্টাম লীতে বিতর্কিত সদস্যদের নেওয়া হয়েছে। জন আকাক্সক্ষার বিরুদ্ধ ব্যক্তিদের উপদেষ্টাম লীতে অন্তর্ভুক্ত করে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে এক ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে তো পারছেই না, বরং জীবনযাত্রা ক্রমে দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। এক-এগারোর সময় সুশীলদের ইচ্ছাপূরণের বলি হয়েছিল জনগণ। জিনিসপত্র চলে গিয়েছিল মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। এখন সে রকমই অস্থির পরিস্থিতির মুখোমুখি দেশ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ইত্যাদি নিয়ে মানুষ ক্রমে সরকারের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। ২০০৭ সালের এক-এগারোর সরকারের একটা বড় বৈশিষ্ট্য ছিল উন্নয়নবিরোধী তৎপরতা। তথাকথিত দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের নামে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছিল সুশীল সরকার। বেসরকারি খাতের মেরুদ  ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে হয়রানি করা শুরু হয়েছিল সে সময়। শিল্পোদ্যোক্তাদের গ্রেপ্তার, হয়রানির মাধ্যমে গলা টিপে ধরা হয়েছিল দেশের অর্থনীতির। এখন সেই পুরনো খেলাই যেন নতুন করে শুরু হয়েছে। আবারও দেখা যাচ্ছে সেই অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা। অন্তর্বর্তী সরকার দুর্নীতি দমনের নামে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসায়ী, শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে রীতিমতো অভিযানে নেমেছে। বিভিন্ন শিল্প পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িক গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে হয়রানি শুরু হয়েছে। এটা কোনোভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হতে পারে না। এ ধরনের উন্নয়নবিরোধী তৎপরতার ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে নেমে এসেছে ভয়াবহ স্থবিরতা। এ স্থবিরতা যদি অবিলম্বে দূর না করা যায় তাহলে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। ইতোমধ্যে অর্থনীতিতে ছন্দপতন ঘটেছে। এটাও ২০০৭ সালের এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি। ওই সময় সুশীলদের পরামর্শে ব্যবসায়ীদের ওপর এভাবেই চাপ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু তার ফল শুভ হয়নি।

এক-এগারোতে যেমন ক্ষমতাসীনরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় একটি ‘কিংস পার্টি’ গড়ে তোলার চেষ্টা করে, এবারও সেই একইরকম লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে, সেজন্য সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সারা দেশে সংগঠন গোছানো হচ্ছে। ছাত্রসমাজ আন্দোলন করেছিল একটি গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার জন্য, সেখানে নির্বাচনে সময় ক্ষেপণ কোনোভাবেই কাক্সিক্ষত নয়। এক-এগারোর মতো করে যদি বাংলাদেশে আবার সুশীলরা বিরাজনীতিকরণ করতে চান, শিল্পকারখানা, ব্যবসাবাণিজ্য অচল করে অনির্বাচিত সরকারকে দীর্ঘমেয়াদি রাখতে চান তাহলে দেশের মানুষ তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, যেভাবে চারদিকে জাল বিস্তার করা হয়েছে তাতে অনেকের মনে হতে পারে যে, আরেকটি এক-এগারোর মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে। গণতন্ত্রের স্বপ্ন গ্রাস করছে নতুন এক-এগারোর ষড়যন্ত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট সংক্রান্ত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট সংক্রান্ত প্রস্তাব গৃহীত
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
মাটি মেশানো কয়লায় মেঘনার জালিয়াতি ধরতে তদন্ত কমিটি
মাটি মেশানো কয়লায় মেঘনার জালিয়াতি ধরতে তদন্ত কমিটি
প্রধান বিচারপতি অক্সফোর্ডের ফেলো
প্রধান বিচারপতি অক্সফোর্ডের ফেলো
ব্যবসায়ী ও যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ব্যবসায়ী ও যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার মিশনে ভারত
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
দুর্নীতি-অপচয়ে রেলে লোকসান
দুর্নীতি-অপচয়ে রেলে লোকসান
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সম্পর্ক জোরদার হবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সম্পর্ক জোরদার হবে
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
সর্বশেষ খবর
দে‌শে এখ‌নও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
দে‌শে এখ‌নও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ মোকাবিলায় কার্যকর আঞ্চলিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
আন্তঃসীমান্ত বায়ুদূষণ মোকাবিলায় কার্যকর আঞ্চলিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদ ফিরতি ট্রেনযাত্রা: আজ বিক্রি হচ্ছে ৬ এপ্রিলের টিকিট
ঈদ ফিরতি ট্রেনযাত্রা: আজ বিক্রি হচ্ছে ৬ এপ্রিলের টিকিট

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হামাসের মুখপাত্র নিহত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ মার্চ)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ মার্চ)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচারের কথা বলে দ্বিচারিতা করা হচ্ছে: ইশরাক
বিচারের কথা বলে দ্বিচারিতা করা হচ্ছে: ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া ১০ বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করবেন
খালেদা জিয়া ১০ বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করবেন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সব সমস্যার সমাধান সংসদেই হতে হবে: আমীর খসরু
সব সমস্যার সমাধান সংসদেই হতে হবে: আমীর খসরু

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শবেকদরের সন্ধানে করণীয়
শবেকদরের সন্ধানে করণীয়

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

২৭ রমজান শবেকদরের অধিক সম্ভাবনা
২৭ রমজান শবেকদরের অধিক সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শবেকদরের মর্যাদা ও আমল
শবেকদরের মর্যাদা ও আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান
তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে
ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মিয়ানমার সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৫ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৫ কি.মি. যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরের ‘মদ বাবু’ ঢাকায় গ্রেফতার
পিরোজপুরের ‘মদ বাবু’ ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৬ কেজি গাঁজাসহ বেনাপোলে আটক ১
৯৬ কেজি গাঁজাসহ বেনাপোলে আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণ মহড়ায় দুটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের প্রতিবাদ: নোয়াবের সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের সঙ্গে চরম নিষ্ঠুরতা
সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের প্রতিবাদ: নোয়াবের সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের সঙ্গে চরম নিষ্ঠুরতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বিএনপির ইফতার মাহফিল
ফরিদপুরে বিএনপির ইফতার মাহফিল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একুশে পদকপ্রাপ্ত লোকসংগীত শিল্পী সুষমা দাশ আর নেই
একুশে পদকপ্রাপ্ত লোকসংগীত শিল্পী সুষমা দাশ আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ডাকাতির চেষ্টাকালে গুলি ছুড়ে পলায়ন
চট্টগ্রামে ডাকাতির চেষ্টাকালে গুলি ছুড়ে পলায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে: টুকু
সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ না করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে: টুকু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে শ্রমিকদল সভাপতিকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা
মাদারীপুরে শ্রমিকদল সভাপতিকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিএনপির আলোচনা সভা
গাজীপুরে বিএনপির আলোচনা সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
চীনে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’
‘মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা উঠলে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অস্পষ্ট : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

জাপানের পর এশিয়া থেকে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে ইরান
জাপানের পর এশিয়া থেকে বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক
আর্জেন্টিনার কাছে নাকানিচুবানি খাওয়ায় ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি শিশুদের ‘মৃত্যুদণ্ড’র পরামর্শ, ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার
স্বেচ্ছায় গেজেট বাতিলের আবেদন ১২ অমুক্তিযোদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু
মেট্রোরেলের আদলে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে কমিউটার ট্রেন চালু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে
ভারতে সংখ্যালঘু নিপীড়নের তথ্য মার্কিন সংস্থার প্রতিবেদনে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র'কে নিষিদ্ধ করার সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস
আর্জেন্টিনার এই জয় বাংলাদেশেরও : ফার্নান্দেস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান
তুরস্কে সরকার পতনের ডাক, বিপাকে এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাসী : গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
স্বাধীনতা দিবসে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
আগামী ৩ দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড, ২৪ দিনেই এলো ২৭৫ কোটি ডলার
রেমিট্যান্সে নতুন রেকর্ড, ২৪ দিনেই এলো ২৭৫ কোটি ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কিত প্রস্তাব গৃহীত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি
অক্সফোর্ডের অনারারি ফেলো হলেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না
নিষেধাজ্ঞা না উঠলে রাশিয়া যুদ্ধবিরতিতে যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন
গোপালগঞ্জে 'ওয়াচ টাওয়ার' উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করতেই চব্বিশের অভ্যুত্থান: আসিফ মাহমুদ
একাত্তরে অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করতেই চব্বিশের অভ্যুত্থান: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তর এবং চব্বিশ আলাদা কিছু নয় : নাহিদ ইসলাম
একাত্তর এবং চব্বিশ আলাদা কিছু নয় : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল
আন্তঃনগর ট্রেনের সাপ্তাহিক বন্ধ বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির এলিট প্যানেলে নতুন দুই আম্পায়ার, বাদ পড়লেন দুই অভিজ্ঞ
আইসিসির এলিট প্যানেলে নতুন দুই আম্পায়ার, বাদ পড়লেন দুই অভিজ্ঞ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল
আমরা এভাবে প্রতিপক্ষকে কখনো অসম্মান করিনি : ডি পল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
চট্টগ্রামে কৃষক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা
আন্ডারওয়ার্ল্ডে অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ
হেরে না যাওয়ায় নিজেদের ভাগ্যবান বললেন ভারতীয় কোচ

মাঠে ময়দানে

কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার
কার স্বার্থে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

সম্পাদকীয়

টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি
টার্গেট কিলিংয়ে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে আশায় তিস্তাপাড়ের মানুষ

নগর জীবন

জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই
জরুরি সংস্কার প্রশাসনিকভাবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁধার কেটে আলোর পথে
আঁধার কেটে আলোর পথে

মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য
ঈদযাত্রায় এখনো স্বাচ্ছন্দ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে
ঈদযাত্রায় উত্তরাঞ্চলবাসীর ভোগান্তি বাড়ছে

নগর জীবন

চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ
চার বছর পর ঈদ নাটকে আফজাল-মৌ

শোবিজ

ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
ব্রাজিলকে গুঁড়িয়ে বিশ্বকাপে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি
শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবি, এসিল্যান্ডকে অব্যাহতি

নগর জীবন

২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস
২৬ মার্চ গৌরব ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!
তিন বছরের প্রকল্প ১০ বছরে!

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত
দাম্পত্য কলহ নিয়ে হানিফ সংকেত

শোবিজ

অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন
অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালে সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

মাঠে ময়দানে

হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর
হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম রজনি শবেকদর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে
দেশে বিভাজন সৃষ্টি করছে

নগর জীবন

চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস
চীনের আগে ভারত সফর চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

পেছনের পৃষ্ঠা

র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা
র-এর ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় মার্কিন সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাত না খেয়ে ২১ বছর
ভাত না খেয়ে ২১ বছর

দেশগ্রাম

নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব
নির্বাহী আদেশে অনেক সংস্কার সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফরে ড. ইউনূস
চীন সফরে ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে পথচারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই
কিছু কিছু বিচার করে যেতে চাই

নগর জীবন

ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী
ইডির চেয়ার দখল করে চাকরি হারালেন বিএমডিএ প্রকৌশলী

নগর জীবন

সেনা ও নৌবাহিনীতে ৪৯ জনকে অনারারি কমিশন প্রদান
সেনা ও নৌবাহিনীতে ৪৯ জনকে অনারারি কমিশন প্রদান

নগর জীবন

অংশীদারি এগিয়ে নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত
অংশীদারি এগিয়ে নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা