শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:৩১, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪

মঞ্চ প্রস্তুত আরেকটি এক-এগারোর?

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মঞ্চ প্রস্তুত আরেকটি এক-এগারোর?

গণতন্ত্রের ট্রেন যেন সংস্কারের জটে আটকে গেছে। নতুন নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘ ঘন হয়ে উঠছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব বাড়ছে ক্রমশ। সঙ্গে বাড়ছে সন্দেহ এবং অবিশ্বাস। দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার নানা ক্ষেত্রে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাচ্ছে। কোথাও শান্তি নেই, নেই স্বস্তি। সবকিছু মিলে এক ধরনের অনিশ্চয়তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক  আকাশে। কী হতে যাচ্ছে-সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

এ অনিশ্চয়তার মধ্যেই বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নির্বাচনের সম্ভাব্য একটি সময়সীমা ঘোষণা করলেন। আগামী দেড় বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে একটি নতুন নির্বাচনের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। পর দিন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণের ব্যাখ্যায় তাঁর প্রেস সচিব বলেন, ২০২৬-এর ৩০ জুনের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে। প্রশ্ন হলো-নির্বাচন আয়োজনে এত সময় লাগবে কেন? নাকি পর্দার আড়ালে অন্য কোনো খেলা শুরু হয়েছে? প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। অন্যদিকে সরকার ও শিক্ষার্থীদের সমর্থনপুষ্ট ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ বলেছে, শেখ হাসিনার বিচার শেষ হওয়ার আগে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। তাহলে প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হবে, নাকি এ নিয়ে নতুন করে শুরু হবে সংঘাত? রাজনৈতিক দলগুলো সম্পর্কে উপদেষ্টাদের কারও কারও নেতিবাচক মন্তব্য এখন বেড়েই চলেছে। ১৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিষয়টি নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘রোডম্যাপ ঘোষণার কথা বললেই যদি উপদেষ্টাদের চেহারায় অস্বস্তির ভাব ফুটে ওঠে, সেটি গণ অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী।’ উপদেষ্টাদের অনেকে নির্বাচন চান না, তাঁরা দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চান-রাজনীতির মাঠে এমন গুঞ্জন বাড়ছে। বাংলাদেশে কি তাহলে আরেকটি এক-এগারো আসছে? আরেকটি এক-এগারোর মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে সবার অগোচরে?

২০০৭ সালে এক অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল। ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে ওই সরকারের প্রধান কাজ ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করা। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পর এক-এগারো সরকার সুশীল এজেন্ডা বাস্তবায়নে মনোযোগী হয়। মাইনাস টু ফর্মুলার মাধ্যমে বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া শুরু করে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অধিকারহরণের উন্মত্ততায় মেতে ওঠে। ‘কিংস পার্টি’ গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করে; যার ফলে সাধারণ মানুষ সে সময় এক-এগারো সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিল। তাদের ‘মাইনাস ফর্মুলা’ শেষ পর্যন্ত জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। পরাজিত সুশীলরা কি একই রকম নাটক মঞ্চস্থ করতে যাচ্ছেন?

২০০৭ সালে এক-এগারো সরকারের অন্যতম কুশীলব ছিলেন প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরাই বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদি একটি সুশীল রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছিলেন। এখন ২০২৪ সালে এসে আবার সেই একই চিত্র। সুশীল সমাজের একটি অংশ আবার বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া এবং মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বেগম জিয়া, তারেক জিয়াসহ বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতা এখনো মামলার জালে বন্দি। রাজনীতিবিদদের অযোগ্য প্রমাণের নানা কসরত আবার দৃশ্যমান।

২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য ছিল বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণের নির্বাচিত সরকারে ক্ষমতা হস্তান্তর। গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করেছিল। ২০১৪ সালে বিনা ভোটে নির্বাচন, ২০১৮ সালে ‘রাতের ভোট’, আর ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচনের’ মাধ্যমে নির্বাচনব্যবস্থা তামাশায় পরিণত করা হয়েছিল। যে তরুণ প্রজন্ম জুলাই বিপ্লবে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল, তারা বাংলাদেশে কোনো নির্বাচনই দেখেনি, ভোট দিতে পারেনি। সেই ভোট দেওয়ার অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক বৈষম্যহীন সাম্যের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাই ছিল জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই যেন আমরা লক্ষ্যচ্যুত হয়ে যাচ্ছি। নির্বাচন যত পেছাবে গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন ততই দুরূহ হয়ে যাবে।

রাজনৈতিক দলগুলো বিগত সরকারের জঞ্জাল-আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে একটি নির্দিষ্ট ও যৌক্তিক সময় দেওয়ার পক্ষে। তারা এখন পর্যন্ত ধৈর্য এবং সহনশীলতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপি যে রাজনৈতিক সহনশীলতার পরিচয় দিচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। কিন্তু এ সহনশীলতাকে সরকারের কেউ কেউ দুর্বলতা মনে করছেন। এতে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিভক্তি বাড়ছে, বাড়ছে উত্তাপ। প্রথম আলো, ডেইলি স্টার মনোনীত সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে রাজনীতিবিরোধী অবস্থান এখন প্রকাশ্য। রাজনীতিবিদদের তিরস্কার করা, দোষারোপ করার সেই পুরনো রোগ সুশীলদের মধ্যে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। ফলে নতুন করে মাইনাস ফর্মুলা বাস্তবায়নের শঙ্কা জোরালো হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য অনেক কমিটি গঠন করেছে। প্রশ্ন উঠছে-এসব সংস্কারের ম্যান্ডেট অন্তর্বর্তী সরকারকে কে দিয়েছে? জনগণের নির্বাচিত সরকার ছাড়া এ ধরনের সংস্কার করা আদৌ গ্রহণযোগ্য হবে? সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত কি টিকবে? নাকি এসব সংস্কারের আড়ালে ক্ষমতা দীর্ঘমেয়াদে আঁকড়ে রাখার কোনো পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের কারও কারও রয়েছে? যদি এ ধরনের পরিকল্পনা অন্তর্বর্তী সরকারের থাকে তাহলে তা হবে দেশের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। কয়েকজন উপদেষ্টা ইদানীং যে ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন, তা এক-এগারোর বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলারই নতুন সংস্করণ। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, ৫৩ বছরে রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার করতে পারল না কেন? আরেকজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলো কাজ করছে। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। ঐক্যের বাংলাদেশে আজ বিভক্তির কালো ছায়া।

এ সরকারের দায়িত্ব খুব পরিষ্কার। প্রাথমিকভাবে জঞ্জালগুলো পরিষ্কার করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা। নির্বাচন করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা জনগণের ম্যান্ডেটের ভিত্তিতে যে বিষয়গুলো সংস্কার করা দরকার সে সংস্কারগুলো করবে। কিন্তু এ কাজটিকে কেউ কেউ জটিল ও কঠিন করে তুলছে কেন-সে প্রশ্নের উত্তর আমাদের খুঁজতে হবে গণতন্ত্রের জন্য, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। বাংলাদেশের জনগণ শেষ পর্যন্ত তাদের অধিকার ফিরে পেতে চায়। তাদের অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য প্রয়োজন একটি নির্বাচন। অন্তর্বর্তী সরকার যত দ্রুত এ নির্বাচন দেবে তত দেশের মঙ্গল।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, বর্তমান সরকার গঠিত হয়েছে সব রাজনৈতিক দলের বিপুল সমর্থনে। রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে ক্ষমতার চাবি তুলে দিয়েছে এ প্রত্যাশা থেকে যে, তারা নির্মোহভাবে, পক্ষপাতহীন প্রক্রিয়ায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে। কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রায় অবজ্ঞা করছে। অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে পাশ কাটিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। যেমন ধরা যাক অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে উপদেষ্টাম লীর সদস্যদের নিয়োগ করছে, সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ন্যূনতম পরামর্শ করা হয়নি। উপদেষ্টাম লীতে বিতর্কিত সদস্যদের নেওয়া হয়েছে। জন আকাক্সক্ষার বিরুদ্ধ ব্যক্তিদের উপদেষ্টাম লীতে অন্তর্ভুক্ত করে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে এক ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে তো পারছেই না, বরং জীবনযাত্রা ক্রমে দুর্বিষহ হয়ে উঠছে। এক-এগারোর সময় সুশীলদের ইচ্ছাপূরণের বলি হয়েছিল জনগণ। জিনিসপত্র চলে গিয়েছিল মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছিল। এখন সে রকমই অস্থির পরিস্থিতির মুখোমুখি দেশ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ইত্যাদি নিয়ে মানুষ ক্রমে সরকারের ওপর আস্থা হারাচ্ছে। ২০০৭ সালের এক-এগারোর সরকারের একটা বড় বৈশিষ্ট্য ছিল উন্নয়নবিরোধী তৎপরতা। তথাকথিত দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের নামে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছিল সুশীল সরকার। বেসরকারি খাতের মেরুদ  ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে হয়রানি করা শুরু হয়েছিল সে সময়। শিল্পোদ্যোক্তাদের গ্রেপ্তার, হয়রানির মাধ্যমে গলা টিপে ধরা হয়েছিল দেশের অর্থনীতির। এখন সেই পুরনো খেলাই যেন নতুন করে শুরু হয়েছে। আবারও দেখা যাচ্ছে সেই অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা। অন্তর্বর্তী সরকার দুর্নীতি দমনের নামে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসায়ী, শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে রীতিমতো অভিযানে নেমেছে। বিভিন্ন শিল্প পরিবারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে। বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়িক গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্তের নামে হয়রানি শুরু হয়েছে। এটা কোনোভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ হতে পারে না। এ ধরনের উন্নয়নবিরোধী তৎপরতার ফলে ব্যবসাবাণিজ্যে নেমে এসেছে ভয়াবহ স্থবিরতা। এ স্থবিরতা যদি অবিলম্বে দূর না করা যায় তাহলে দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। ইতোমধ্যে অর্থনীতিতে ছন্দপতন ঘটেছে। এটাও ২০০৭ সালের এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি। ওই সময় সুশীলদের পরামর্শে ব্যবসায়ীদের ওপর এভাবেই চাপ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু তার ফল শুভ হয়নি।

এক-এগারোতে যেমন ক্ষমতাসীনরা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় একটি ‘কিংস পার্টি’ গড়ে তোলার চেষ্টা করে, এবারও সেই একইরকম লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে, সেজন্য সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সারা দেশে সংগঠন গোছানো হচ্ছে। ছাত্রসমাজ আন্দোলন করেছিল একটি গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষার জন্য, সেখানে নির্বাচনে সময় ক্ষেপণ কোনোভাবেই কাক্সিক্ষত নয়। এক-এগারোর মতো করে যদি বাংলাদেশে আবার সুশীলরা বিরাজনীতিকরণ করতে চান, শিল্পকারখানা, ব্যবসাবাণিজ্য অচল করে অনির্বাচিত সরকারকে দীর্ঘমেয়াদি রাখতে চান তাহলে দেশের মানুষ তা গ্রহণ করবে না। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, যেভাবে চারদিকে জাল বিস্তার করা হয়েছে তাতে অনেকের মনে হতে পারে যে, আরেকটি এক-এগারোর মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে। গণতন্ত্রের স্বপ্ন গ্রাস করছে নতুন এক-এগারোর ষড়যন্ত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৬ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ