শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ

► নানামুখী টানাপোড়েন ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা ► যেখানে অপরাধ সেখানে উপস্থিতি জানান দিতে হবে, আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে : বিশেষজ্ঞ
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ

জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও আতঙ্ক কাটেনি পুলিশে। হতাশাও কাজ করছে পুরো পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাঝে। এখনো মাঝেমধ্যে হামলার শিকার হচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। থানার মধ্যেই ঘটছে পুলিশ সদস্যদের আত্মহত্যার মতো ঘটনা। আবার গ্রেপ্তার পুলিশ কর্মকর্তার খোদ থানা থেকেই পালানোর ঘটনায় নানা আলোচনার জন্ম দিচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে পুলিশের নিরাপত্তা প্রস্তুতি নিয়েও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামাজিকভাবে ইমেজ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পুলিশ সদস্যরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় নিগৃহীত হচ্ছেন। সামাজিকভাবে পুলিশ এখন অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে সিনিয়র-জুনিয়র শৃঙ্খলাও নাজুক। কে ছাত্রলীগ, কে কার দালাল, কে কার ক্যাশিয়ার এভাবেও চিহ্নিত করা হচ্ছে অনেককে। সেই সঙ্গে আগের মতো ঘুষবাণিজ্য না থাকায় জীবনযাপনও করতে পারছেন না আগের স্টাইলে। অবৈধভাবে যারা সম্পদের মালিক হয়েছেন, অনেকের সেসব সম্পদও চলে যাচ্ছে ভোগদখলের বাইরে। ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাজনৈতিক ও পেশাগত নানা টানাপোড়েনের মধ্যে সময় কাটছে পুলিশের। তবে এত প্রতিকূল অবস্থায়ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীটি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক, সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, জুলাই আন্দোলনের সময় পুলিশের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে তারা নৈতিক সংকটে পড়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো পূর্ণ সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারছে না। এ ছাড়া নতুন করে বিরূপ পরিস্থিতিতে পড়ার ভয়েও অনেক পুলিশ সদস্য তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। এসব কারণে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে, যা জনজীবনে উদ্বেগ তৈরি করছে। বিগত সরকারের সময় পুলিশের ভিতরে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্যাডার তৈরি হয়েছিল। তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা করত না। যখন যা খুশি তা-ই করত। ঘুষবাণিজ্য থেকে শুরু করে অপহরণ, গুম ও দখল বাণিজ্যে লিপ্ত ছিল। বেপরোয়া জীবনযাপন করত। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের কারণে হঠাৎ ছন্দপতন হয় পুলিশের। কোনোভাবেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। জনগণের আস্থার জায়গায় ফিরতে পারছে না। মূলত পুলিশকে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। যেখানে অপরাধ, সেখানেই তাদের উপস্থিতি জানান দিতে হবে। এতে মানুষের আস্থার জায়গা তৈরি হবে, পরিস্থিতিরও উন্নতি হবে।

জানা গেছে, পুলিশ বাহিনী থেকে লুট হয়ে যাওয়া অস্ত্রগুলোর সব এখনো উদ্ধার হয়নি। বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের ধারণা, দুর্বৃত্তদের কাছেই রয়েছে এসব খোয়া যাওয়া অস্ত্র। এসব অস্ত্র দিয়ে দুর্বৃত্তরা অংশ নিচ্ছে নানা অপরাধমূলক কর্মকাে । আবার অপরাধ দমনসংশ্লিষ্ট নানা অভিযানে গেলেও এখনো স্বাভাবিক হতে পারছেন না পুলিশ সদস্যরা। এখনো ভুগছেন অজানা আতঙ্কে। সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামে পাঁচলাইশ পাসপোর্ট অফিসের সামনে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি মোহাম্মদ নেজাম উদ্দীন মারধরের শিকার হয়েছেন। কোতোয়ালি থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিএনপির অসংখ্য সভাসমাবেশ ভ ুল করার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের হয়রানি, নির্যাতন ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিন তাঁর নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ বলছে, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিষণœতায় ভুগছিলেন।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আবদুল কাইয়ুম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর এবার জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থান। তৎকালীন পতিত সরকার পুলিশকে তাদের নিজেদের নানা অপকর্মে ব্যবহার করেছে। বড় একটা পরিবর্তন আসায় পুলিশের মাঝে ভয়-আতঙ্ক কাজ করছে। তবে বর্তমান সরকার নানা চেষ্টা করে যাচ্ছে পুলিশের ভেঙে পড়া ইমেজ ফিরিয়ে আনার। বেশ ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছেও। তবে এজন্য দরকার একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সরকার।

তিনি আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উচিত হবে ঘন ঘন বিভিন্ন ইউনিট পরিদর্শনে যাওয়া। স্থানীয় সম্মানিত এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতিতে বৈঠক করে পুলিশ সদস্যদের আশ্বস্ত করা। এতে তৃণমূলে এবং বিভিন্ন ইউনিটে কাজ করা পুলিশ সদস্যরা নানা বিষয়ে অ্যাসিউর এবং রিঅ্যাসিউর হবেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিগত সরকার আমলে পুলিশের বেপরোয়া হামলা-মামলার শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ। ঘুষবাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের ফলে তাদের জীবনযাপনও ছিল বেপরোয়া। জুলাই বিপ্লবের পর পুলিশে আগের মতো ঘুষবাণিজ্য না থাকায় তারা আগের মতো জীবনযাপন করতে পারছে না। অনেকেই তাদের অবৈধ সম্পদ ভোগদখল করতেও পারছেন না। অনেকের সন্তানরা বিদেশে পড়াশোনা করছে। কঠোর নজরদারির কারণে তাদের কাছে খরচও পাঠাতে সাহস পাচ্ছেন না কেউ কেউ। অনেক পুলিশ সদস্য তারই সহকর্মীর দ্বারা ট্রলিংয়ের শিকার হচ্ছেন। তবে পুলিশের ভয়ংকর প্রভাবশালী এবং দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে; কিন্তু তাঁদের অধীনে কর্মরত জুনিয়র সদস্যদের মাঝে নানা হতাশা বিরাজ করছে। অনেকেই এখনো কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন না। বিশেষ করে আগের সেই বেপরোয়া পুলিশ থেকে ভালো পুলিশের ইমেজ ফিরিয়ে আনার নানা উদ্যোগও যেন খুব একটা কাজে আসছে না। এখনো অজানা আতঙ্ক এবং হতাশা কাজ করছে পুলিশ সদস্যদের মাঝে।

জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে ও পরে হতাহতসহ ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ে পুলিশ। ৪৪ পুলিশ সদস্য নিহতসহ অসংখ্য সদস্য আহত হন। থানা ও পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনা থেকে লুট হয় অস্ত্র-গুলি। ভয়ে গা ঢাকা দেন অনেক পুলিশ সদস্য। দেশ ছাড়েন কেউ কেউ। এখনো ১৮৭ পুলিশ সদস্য কাজেই যোগ দেননি। অনেকে যোগ দিয়েও নিয়মিত অফিস করছেন না। অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেউ কেউ গ্রেপ্তার হয়েছেন। অনেকে আবার গ্রেপ্তার আতঙ্কে আছেন। পুলিশের প্রতি মানুষের অবহেলা প্রতিনিয়ত ফুটে উঠছে। পুলিশের কথা কেউ শুনতে চাচ্ছে না। সামাজিকভাবেও পুলিশের ইমেজ নষ্ট হয়ে গেছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) মো. রেজাউল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুলিশ সদস্যদের মাঝে মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য মোটিভেশনাল উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সম্পৃক্ত করা হচ্ছে সুশীল সমাজকে। সদর দপ্তরসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট এবং দেশের সব থানায় আগের মতো স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু হয়েছে। পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, আমরা অনেক বিষয়ের ওপর সুপারিশ করছি। এগুলো এখনো লেখার কাজ চলছে। তবে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য জনগণ পুলিশকে বিশ্বাস করবে। জনগণকে রক্ষা করার জন্য পুলিশ সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে। ঔপনিবেশিক আমলের ধারণাটা পরিবর্তন করে পুলিশকে কল্যাণমূলক বাহিনী হিসেবে তৈরির সুপারিশ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
শুল্ক নিয়ে আশাবাদী অর্থ উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
পরাজিত শক্তির নানান ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : ড. ইউনূস
পরাজিত শক্তির নানান ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : ড. ইউনূস
চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
সর্বশেষ খবর
সাজেকে পাহাড় ধস, আটকা পড়েছেন ৪ শতাধিক পর্যটক
সাজেকে পাহাড় ধস, আটকা পড়েছেন ৪ শতাধিক পর্যটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতনকাঠামো নির্ধারণে পে কমিশন গঠন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকছে না : আসিফ মাহমুদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ নিখোঁজ
রাশিয়ায় যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ নিখোঁজ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা
মাইলস্টোনের নিহত দুই শিক্ষক পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মাননা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমছে না তো? যেভাবে বুঝবেন
লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমছে না তো? যেভাবে বুঝবেন

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সেনবাগে ৩০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সেনবাগে ৩০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পত্নীতলায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
পত্নীতলায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেনকে অন্তর্ভুক্তির দাবি
চাঁদপুরে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেনকে অন্তর্ভুক্তির দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীন থেকে আসছে মেডিকেল টিম
দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীন থেকে আসছে মেডিকেল টিম

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্সেলোনাই এখন রাশফোর্ডের ‘নিজের ঘর’
বার্সেলোনাই এখন রাশফোর্ডের ‘নিজের ঘর’

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নিলামে আরও ১০ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অল স্টার ম্যাচে নেই মেসি ও আলবা
অল স্টার ম্যাচে নেই মেসি ও আলবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
চার বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোশাক সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে পদ্মায় নদী ভাঙন, ঝুঁকিতে বসতবাড়ি-কৃষিজমি
রাজবাড়ীতে পদ্মায় নদী ভাঙন, ঝুঁকিতে বসতবাড়ি-কৃষিজমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় দুই বাসের সংঘর্ষ, আহত ২০
নেত্রকোনায় দুই বাসের সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত নিয়ে ফের সংঘর্ষ, কম্বোডিয়ায় বিমান হামলার দাবি থাইল্যান্ডের
সীমান্ত নিয়ে ফের সংঘর্ষ, কম্বোডিয়ায় বিমান হামলার দাবি থাইল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলহ্যামে যোগ দিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফারহান
ফুলহ্যামে যোগ দিলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফারহান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ইতিহাস গড়ে এবার কাতারে ফিরমিনো
সৌদি আরবে ইতিহাস গড়ে এবার কাতারে ফিরমিনো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়ালের ১০ নম্বর জার্সি পাচ্ছেন এমবাপ্পে
রিয়ালের ১০ নম্বর জার্সি পাচ্ছেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনার্স প্রথমবর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
অনার্স প্রথমবর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা
জাপান সফর বাতিল করলো বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থান-পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থান-পতনে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩
ফরিদপুরে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আপনারা লিখলে আমাদের নিরাপত্তা দেবে কে?’
‘আপনারা লিখলে আমাদের নিরাপত্তা দেবে কে?’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'শিক্ষার্থীদের ক্লাইমেট এক্টিভিস্ট হিসেবে নিজেকে গড়তে হবে'
'শিক্ষার্থীদের ক্লাইমেট এক্টিভিস্ট হিসেবে নিজেকে গড়তে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, বাড়ছে নৌকার চাহিদা
মানিকগঞ্জে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, বাড়ছে নৌকার চাহিদা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে ইতিহাস গড়ে ইউরো ফাইনালে স্পেন
রুদ্ধশ্বাস জয়ে ইতিহাস গড়ে ইউরো ফাইনালে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস
শেখ হাসিনার শাসনের শেষ মুহূর্তের ভয়ংকর চিত্র ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
সাগরে মুখোমুখি যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, পিছু হটতে বাধ্য হলো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর
এনসিপির নিবন্ধনই নেই, বড় দল হিসেবে কীভাবে ডাকে সরকার : নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ
কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পোশাক নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক, ছোট দৈর্ঘ্যের পোশাক বাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার
সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরীর সমাধিতে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫
যুক্তরাষ্ট্রকে টক্কর দিতে চীন নিয়ে এসেছে ফাইটার জে-৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত
ভোল পাল্টে এসিসি সভায় যোগ দিচ্ছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ৫১ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন জয়সওয়াল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান
৬৯ কেজি ওজন কমিয়ে নতুন রূপে আজম খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ
ড. ইউনূসের স্বজনপ্রীতির সবচেয়ে বড় উদাহরণ স্বাস্থ্য উপদেষ্টা : হাসনাত আবদুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‍্যাংকিংয়ে সেরা দশে মুস্তাফিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি : জনগণকে নগদ অর্থ দেবে মালয়েশিয়া সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক
বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত : মার্কিন কংগ্রেস নেতৃবৃন্দের শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৮৭ যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রামে ফিরে এল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছর পর চীনা পর্যটকদের জন্য ভারতের ভিসা চালু
পাঁচ বছর পর চীনা পর্যটকদের জন্য ভারতের ভিসা চালু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে
বিএনপিতে গ্রিন সিগন্যাল শতাধিক প্রার্থীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা
পরিবেশবান্ধন ই-রিকশা

নগর জীবন

চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়
চুল পাকে প্রজ্ঞায়, দাড়ি পাকে কাটায়

সম্পাদকীয়

দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা
দোতলা ভবন যেন বদ্ধখাঁচা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা
দীর্ঘ অপেক্ষায় স্বজনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!
সবজির জমি যেন বিয়েবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি
শেষযাত্রায়ও বোন নাজিয়ার সঙ্গী নাফি

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ
হোয়াইটওয়াশের বদলা কি হোয়াইটওয়াশ

মাঠে ময়দানে

অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা
অর্থ পাচারে ‘এজেন্ট’ প্রথা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮
এক পরিবারের সাতজনসহ নিহত ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!
ছিনতাইয়ের নগরী গাজীপুর!

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন
শ্রীবর্ধনের ফোয়ারা এখন অচল শ্রীহীন

রকমারি নগর পরিক্রমা

আবাহনী-কিংস অনুশীলনে মোহামেডানের নীরবতা
আবাহনী-কিংস অনুশীলনে মোহামেডানের নীরবতা

মাঠে ময়দানে

বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা
বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে যত সিনেমা

শোবিজ

দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল
দুই হাসপাতালে ৩৮ কোটি টাকা খরচের পরও অচল

নগর জীবন

সরকার বললে চলে যাব
সরকার বললে চলে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প
বসুন্ধরার সুদমুক্ত ঋণে বদলে যাওয়া হেলেনার গল্প

নগর জীবন

১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা
১২০০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি কেনায় শীর্ষে চায়নিজরা

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা
পুলিশ-সেনা কর্মকর্তাসহ ১১ জনের নামে হত্যা মামলা

খবর

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে দেশে সংকট তৈরি হবে

নগর জীবন

আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?
আম্মু তুমি কেন দেরি করলে?

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন
উত্তরণের পথ দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট
তিন দলের ১০ মিনিটের প্রতীকী ওয়াকআউট

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরুনি অভিযান অব্যাহত
চিরুনি অভিযান অব্যাহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে
নির্বাচন কমিশন গঠনে বাছাই কমিটি স্পিকারের নেতৃত্বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়
ভারতীয় চিকিৎসক দল ঢাকায়

নগর জীবন

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না
নিহতদের তথ্য গোপনের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা