শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ

► নানামুখী টানাপোড়েন ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা ► যেখানে অপরাধ সেখানে উপস্থিতি জানান দিতে হবে, আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে : বিশেষজ্ঞ
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ

জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পাঁচ মাস পেরিয়ে গেলেও আতঙ্ক কাটেনি পুলিশে। হতাশাও কাজ করছে পুরো পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাঝে। এখনো মাঝেমধ্যে হামলার শিকার হচ্ছেন পুলিশ সদস্যরা। থানার মধ্যেই ঘটছে পুলিশ সদস্যদের আত্মহত্যার মতো ঘটনা। আবার গ্রেপ্তার পুলিশ কর্মকর্তার খোদ থানা থেকেই পালানোর ঘটনায় নানা আলোচনার জন্ম দিচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে পুলিশের নিরাপত্তা প্রস্তুতি নিয়েও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সামাজিকভাবে ইমেজ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পুলিশ সদস্যরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় নিগৃহীত হচ্ছেন। সামাজিকভাবে পুলিশ এখন অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে সিনিয়র-জুনিয়র শৃঙ্খলাও নাজুক। কে ছাত্রলীগ, কে কার দালাল, কে কার ক্যাশিয়ার এভাবেও চিহ্নিত করা হচ্ছে অনেককে। সেই সঙ্গে আগের মতো ঘুষবাণিজ্য না থাকায় জীবনযাপনও করতে পারছেন না আগের স্টাইলে। অবৈধভাবে যারা সম্পদের মালিক হয়েছেন, অনেকের সেসব সম্পদও চলে যাচ্ছে ভোগদখলের বাইরে। ব্যক্তিগত, সামাজিক, রাজনৈতিক ও পেশাগত নানা টানাপোড়েনের মধ্যে সময় কাটছে পুলিশের। তবে এত প্রতিকূল অবস্থায়ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীটি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক, সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, জুলাই আন্দোলনের সময় পুলিশের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে তারা নৈতিক সংকটে পড়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো পূর্ণ সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারছে না। এ ছাড়া নতুন করে বিরূপ পরিস্থিতিতে পড়ার ভয়েও অনেক পুলিশ সদস্য তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। এসব কারণে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হচ্ছে, যা জনজীবনে উদ্বেগ তৈরি করছে। বিগত সরকারের সময় পুলিশের ভিতরে রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্যাডার তৈরি হয়েছিল। তারা নিয়মনীতির তোয়াক্কা করত না। যখন যা খুশি তা-ই করত। ঘুষবাণিজ্য থেকে শুরু করে অপহরণ, গুম ও দখল বাণিজ্যে লিপ্ত ছিল। বেপরোয়া জীবনযাপন করত। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের কারণে হঠাৎ ছন্দপতন হয় পুলিশের। কোনোভাবেই ট্রমা কাটিয়ে উঠতে পারছে না। জনগণের আস্থার জায়গায় ফিরতে পারছে না। মূলত পুলিশকে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। যেখানে অপরাধ, সেখানেই তাদের উপস্থিতি জানান দিতে হবে। এতে মানুষের আস্থার জায়গা তৈরি হবে, পরিস্থিতিরও উন্নতি হবে।

জানা গেছে, পুলিশ বাহিনী থেকে লুট হয়ে যাওয়া অস্ত্রগুলোর সব এখনো উদ্ধার হয়নি। বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের ধারণা, দুর্বৃত্তদের কাছেই রয়েছে এসব খোয়া যাওয়া অস্ত্র। এসব অস্ত্র দিয়ে দুর্বৃত্তরা অংশ নিচ্ছে নানা অপরাধমূলক কর্মকাে । আবার অপরাধ দমনসংশ্লিষ্ট নানা অভিযানে গেলেও এখনো স্বাভাবিক হতে পারছেন না পুলিশ সদস্যরা। এখনো ভুগছেন অজানা আতঙ্কে। সোমবার দুপুরে চট্টগ্রামে পাঁচলাইশ পাসপোর্ট অফিসের সামনে কোতোয়ালি থানার সাবেক ওসি মোহাম্মদ নেজাম উদ্দীন মারধরের শিকার হয়েছেন। কোতোয়ালি থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিএনপির অসংখ্য সভাসমাবেশ ভ ুল করার পাশাপাশি নেতা-কর্মীদের হয়রানি, নির্যাতন ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। ৯ জানুয়ারি শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিন তাঁর নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ বলছে, তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিষণœতায় ভুগছিলেন।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) আবদুল কাইয়ুম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর এবার জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থান। তৎকালীন পতিত সরকার পুলিশকে তাদের নিজেদের নানা অপকর্মে ব্যবহার করেছে। বড় একটা পরিবর্তন আসায় পুলিশের মাঝে ভয়-আতঙ্ক কাজ করছে। তবে বর্তমান সরকার নানা চেষ্টা করে যাচ্ছে পুলিশের ভেঙে পড়া ইমেজ ফিরিয়ে আনার। বেশ ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছেও। তবে এজন্য দরকার একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সরকার।

তিনি আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উচিত হবে ঘন ঘন বিভিন্ন ইউনিট পরিদর্শনে যাওয়া। স্থানীয় সম্মানিত এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতিতে বৈঠক করে পুলিশ সদস্যদের আশ্বস্ত করা। এতে তৃণমূলে এবং বিভিন্ন ইউনিটে কাজ করা পুলিশ সদস্যরা নানা বিষয়ে অ্যাসিউর এবং রিঅ্যাসিউর হবেন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিগত সরকার আমলে পুলিশের বেপরোয়া হামলা-মামলার শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ। ঘুষবাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের ফলে তাদের জীবনযাপনও ছিল বেপরোয়া। জুলাই বিপ্লবের পর পুলিশে আগের মতো ঘুষবাণিজ্য না থাকায় তারা আগের মতো জীবনযাপন করতে পারছে না। অনেকেই তাদের অবৈধ সম্পদ ভোগদখল করতেও পারছেন না। অনেকের সন্তানরা বিদেশে পড়াশোনা করছে। কঠোর নজরদারির কারণে তাদের কাছে খরচও পাঠাতে সাহস পাচ্ছেন না কেউ কেউ। অনেক পুলিশ সদস্য তারই সহকর্মীর দ্বারা ট্রলিংয়ের শিকার হচ্ছেন। তবে পুলিশের ভয়ংকর প্রভাবশালী এবং দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে; কিন্তু তাঁদের অধীনে কর্মরত জুনিয়র সদস্যদের মাঝে নানা হতাশা বিরাজ করছে। অনেকেই এখনো কাজে মনোযোগ দিতে পারছেন না। বিশেষ করে আগের সেই বেপরোয়া পুলিশ থেকে ভালো পুলিশের ইমেজ ফিরিয়ে আনার নানা উদ্যোগও যেন খুব একটা কাজে আসছে না। এখনো অজানা আতঙ্ক এবং হতাশা কাজ করছে পুলিশ সদস্যদের মাঝে।

জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে ও পরে হতাহতসহ ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়ে পুলিশ। ৪৪ পুলিশ সদস্য নিহতসহ অসংখ্য সদস্য আহত হন। থানা ও পুলিশের বিভিন্ন স্থাপনা থেকে লুট হয় অস্ত্র-গুলি। ভয়ে গা ঢাকা দেন অনেক পুলিশ সদস্য। দেশ ছাড়েন কেউ কেউ। এখনো ১৮৭ পুলিশ সদস্য কাজেই যোগ দেননি। অনেকে যোগ দিয়েও নিয়মিত অফিস করছেন না। অনেক পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেউ কেউ গ্রেপ্তার হয়েছেন। অনেকে আবার গ্রেপ্তার আতঙ্কে আছেন। পুলিশের প্রতি মানুষের অবহেলা প্রতিনিয়ত ফুটে উঠছে। পুলিশের কথা কেউ শুনতে চাচ্ছে না। সামাজিকভাবেও পুলিশের ইমেজ নষ্ট হয়ে গেছে।

পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশনস) মো. রেজাউল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুলিশ সদস্যদের মাঝে মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য মোটিভেশনাল উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। সম্পৃক্ত করা হচ্ছে সুশীল সমাজকে। সদর দপ্তরসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট এবং দেশের সব থানায় আগের মতো স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু হয়েছে। পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ ইকবাল বলেন, আমরা অনেক বিষয়ের ওপর সুপারিশ করছি। এগুলো এখনো লেখার কাজ চলছে। তবে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিতের জন্য জনগণ পুলিশকে বিশ্বাস করবে। জনগণকে রক্ষা করার জন্য পুলিশ সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে। ঔপনিবেশিক আমলের ধারণাটা পরিবর্তন করে পুলিশকে কল্যাণমূলক বাহিনী হিসেবে তৈরির সুপারিশ করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর
ট্রাম্প-সৌদি যুবরাজ বৈঠক ১৮ নভেম্বর

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে মিশরীয় রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু
তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০
সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু
উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম