শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৪, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

কার ক্ষতি কার লাভ

বিএনপি-জামায়াত দূরত্ব
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
কার ক্ষতি কার লাভ

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর টানাপোড়েন বেড়েই চলেছে। দিন দিন দূরত্ব দীর্ঘ হচ্ছে পুরনো দুই মিত্র দলে। 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এককভাবে করার সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে উভয় দলই। জামায়াতের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী বৈঠকে এ কথা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন দলের আমির ডা. শফিকুর রহমান। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিও তার নিজের মতো করে প্রস্তুতি নিচ্ছে সারা দেশের সব আসনে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি অংশ নিচ্ছেন দলের শীর্ষনেতা তারেক রহমান। তাঁরাও এককভাবেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। উভয় দলের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

দুই দলের নির্বাচন প্রস্তুতির শুরুতেই হঠাৎ করে দূরত্ব বাড়তে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে অনেকের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে- দুই দলের মধ্যে এমন দূরত্ব, অবিশ্বাস, আস্থাহীনতা তৈরি হলে কার ক্ষতি কার লাভ!

জানা যায়, নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল দুজনই টানা ছয় মাসের ম্যারাথন প্রোগ্রাম নিয়ে মাঠে নেমেছেন। সারা দেশে পৃথকভাবে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন উভয় দলের নেতারা। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি চায় নির্বাচনসংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো শেষ করে দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন। দলটির মতে, এ ছাড়া দেশের সার্বিক সংকট মোকাবিলা সম্ভব হবে না। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথ আরও প্রলম্বিত হবে। এ কথা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলে এসেছেন। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী চায় সংস্কার শেষ করে ধীরেসুস্থে একটা জাতীয় নির্বাচন। অন্যথায় পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের সাজানো (প্রশাসনের) বাগানের মালিদের দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন কখনোই সম্ভব নয়। এই ইস্যুতে তারা আরেকটু বেশি সময় দিতে চায় অন্তর্বর্তী সরকারকে। দলটির পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে এই বার্তা দিয়ে এসেছেন আমিরে জামায়াত নিজেই। ফলে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর ক্রমবর্ধমান দূরত্ব দিন দিন আরও প্রকট হচ্ছে। এতে দুই মেরুতে চলে যাচ্ছে দল দুটি। এর ফলে রাজনৈতিক মিত্র দুটির কার কত ক্ষতি কিংবা কার কত লাভ হবে? এই হিসাব মেলাতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া দুই দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা, সংস্কার ও নির্বাচন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক, প্রশাসন ও পুলিশে দলীয় অনুগত লোকদের নিয়োগ প্রদানসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে বাগ্যুদ্ধ চলছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে দল দুটির বিপরীত মেরুতে মুখোমুখি অবস্থান দেখতে পাচ্ছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

স্বৈরাচার এরশাদ পতন আন্দোলনে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী ছিল এককাট্টা। বিএনপির নেতৃঅ¡ সাতদলীয় জোটে জামায়াতে ইসলামী না থাকলেও দুই দল ছিল সমমনা। ৯১-এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে। বিএনপি সরকার গঠনের পর একপর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে জামায়াত কৌশলগত নির্বাচনি জোট করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে। এই নির্বাচনি জোটে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি এবং জাসদ (ইনু)-ও ছিল। এই জোটের নির্বাচনি কৌশলে ৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। ৯৬-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয়লাভই ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের টানা ক্ষমতায় থাকার ভিত তৈরি করে। ১৯৯৬-এর নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী অওয়ামী লীগের সঙ্গে কৌশলগত নির্বাচনি জোট না করলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ কখনো কোনো নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারত কি না, তা নিয়ে অনেকের মধ্যে এখনো সংশয়। সুতরাং এই দুই রাজনৈতিক মিত্রের সম্পর্কে ভাঙন হলে বা দূরত্ব তৈরি হলে দেশের ও জনগণের কী পরিমাণের ক্ষতি হয়, সেটা পিছনের দিকে তাকালেই স্পষ্ট হয়ে যায়।

বর্তমানে দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময়ের জোটের শরিক বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব বেড়েই চলেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখন বিপরীতে মুখোমুখি অবস্থানে তারা। উভয় দলের বড় নেতারা একে অপরের প্রতি কটাক্ষ করে বক্তব্যও রাখছেন। এ অবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দল দুটির অবস্থান শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সে আশঙ্কা করছে পর্যবেক্ষক মহল। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, জামায়াত চাচ্ছে সব ধরনের সংস্কারকাজ শেষ করে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আর বিএনপি চাচ্ছে নির্বাচনসংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো শেষে দ্রুত নির্বাচন। এদিকে জামায়াত এককভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা করেছে। কয়েকটি ইসলামি দল নিয়ে নির্বাচনি মোর্চা গঠনের চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। এর মধ্যে দলটির পক্ষ থেকে আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিও তোলা হয়। কিন্তু সেটি ধোপে টেকেনি। অন্যদিকে বিএনপিও নির্বাচন সামনে রেখে সমমনা দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে যাচ্ছে জামায়াতকে ছাড়াই। আজ সোমবার দুপুরেও একটি ইসলামি দলের একজন শীর্ষনেতার সঙ্গে মতবিনিময় করার কথা রয়েছে বিএনপি মহাসচিবের।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা অনেকে মনে করেন, জামায়াত সুদূরপ্রসারী কৌশল নিয়ে সামনে এগোচ্ছে। সংস্কারের ভেতর দিয়ে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে যে আশা-আকাক্সক্ষা সেটা সামনে রেখে তারা অগ্রসর হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, জামায়াত আমাদের একসময়ের মিত্র। আমাদের জোট বিলুপ্ত হওয়ার পর তারা অনেক আন্দোলন-সংগ্রামেই ছিল না। বিএনপি একাই লড়াই করেছে গত ১৬টি বছর। এমনকি জামায়াত ইসলামী আমাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনেও ছিল না। তবে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে মিল রেখে তারা অনেক কর্মসূচি দিয়েছে, সে ক্ষেত্রে তারা আমাদের রাজপথের সঙ্গী। তবে জামায়াতে ইসলামীর আদর্শ, রাজনীতি ও নির্বাচনি কৌশল আলাদা। তারা কীভাবে নির্বাচন সামনে রেখে বক্তৃতা-বিবৃতি দেবে, সেটা তাদের কৌশল। আমরা রাজপথে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। জাতীয় ঐক্য নষ্ট হয় এমন কিছু আমরা চাই না।

কেন বিএনপি দ্রুত জাতীয় নির্বাচন চাচ্ছে? এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, নির্বাচন যদি দ্রুত না হয়, যদি সময়ক্ষেপণ করা হয়। তাহলে অন্য শক্তিগুলো মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে থাকে। তখন জনগণের যে চাহিদা, সেই চাহিদা থেকে তারা পুরোপুরিভাবেই বঞ্চিত হয়। এদিকে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, দলগত কোনো সম্পর্কের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে অথবা আমাদের মধ্যে কোনো গ্যাপ তৈরি হচ্ছে- বিষয়টা এমন না। এটা দল ভার্সেস দল- এভাবে আমরা দেখি না। গণতান্ত্রিক দেশে মানুষের নিজ নিজ মতপ্রকাশের অধিকার আছে। একই সঙ্গে কোনো নেতা যদি বক্তব্য দেন, সেটা তার দলের মতামত না ব্যক্তির নিজের বক্তব্য, এটা জনগণই নির্ধারণ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
মানুষ সংসদ ও গণভোটের জন্য প্রস্তুত
মানুষ সংসদ ও গণভোটের জন্য প্রস্তুত
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
সর্বশেষ খবর
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু
এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’
ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা
৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের প্রথম সুপারমুন
বছরের প্রথম সুপারমুন

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু
ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা
সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ
প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন
কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক
সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল
এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়
সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন
মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি
ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি
শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম
বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন
বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা