শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বেড়েছে ডাকাতি ছিনতাই খুন

অপ্রতিরোধ্য অপরাধ

নিয়ন্ত্রণে বসানো হচ্ছে আধুনিক ডিভাইস বাড়ানো হচ্ছে টহল - মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার
সাখাওয়াত কাওসার ও আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য অপরাধ

চরম নিরাপত্তা আতঙ্ক। ঘরে কিংবা বাইরে। সড়ক-মহাসড়কের পাশাপাশি বাদ থাকছে না মহল্লা-অলিগলিও। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই অসহায় মানুষের ওপর হামলে পড়ছে দুর্বৃত্তরা। অতীতে অপরাধীরা রাতে সক্রিয় হলেওৃ বর্তমানে দিনদুপুরেই তারা বেপরোয়া। সাধারণ মানুষ তাদের ভয়াল থাবা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারছে না চার দেয়ালের ভিতরে থেকেও। দুর্বৃত্তদের হামলায় ঘটছে নির্মম মৃত্যুর ঘটনা। অন্যদিকে রাস্তায় নেমে মহাসড়কে চরম নিরাপত্তাহীনতার প্রতিবাদ জানিয়েছেন যানবাহনের চালকেরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশির ভাগ এলাকায় একই চেহারার অপরাধীরাই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। কেবল পরিবর্তন হয়েছে তাদের পৃষ্ঠপোষক। অপরাধীকে অপরাধী হিসেবে না দেখলে কোনোভাবেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসবে না।

গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছিনতাইয়ের দৃশ্য ভেসে বেড়াচ্ছে। ক্যাপশনে ঘটনাস্থল মগবাজার বলা হয়। বোঝা যাচ্ছিল ফ্লাইওভারের নিচে রাতের কোনো একসময়ে একটি মোটরসাইকেলে করে মাস্ক পরিহিত তিনজন যুবক এসে থামে। ঠিক কয়েক সেকেন্ড পর পেছন থেকে একটি রিকশায় করে আসছিলেন দুই যাত্রী। মুহূর্তেই তারা চাপাতি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই যাত্রীর ওপর। প্রাণভয়ে রিকশা ফেলে দৌড় দেন চালক। যাত্রীদের কাছ থেকে সবকিছু ছিনিয়ে নিয়ে ফ্লাইওভারের নিচের ক্রসিং দিয়ে ইউটার্ন করে চলে যায় দুর্বৃত্তরা। ভাইরাল হওয়া ওই ঘটনাটির বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার মাসুদ আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঘটনাটি এক সপ্তাহ আগের ইস্কাটন জনকণ্ঠ ভবনের সামনে। এসব ঘটনা কখনোই কাম্য নয়। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। তবে অনুসন্ধান বলছে, ১৩ ফেব্রুয়ারি ইস্কাটনের দিলু রোড এলাকায় ভোর পৌনে পাঁচটার দিকের ঘটনা ছিল এটা। দুই যাত্রী রিকশায় করে কলাবাগান থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনে যাচ্ছিলেন। ইতোমধ্যে সন্দেহজনক একজনকে আইনের আওতায় নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মো. ইবনে মিজান।

গত সোমবার রাত ৯টার দিকে রাজধানীর উত্তরায় মোটরসাইকেল ্আরোহীকে কোপানোর ঘটনার দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে সাধারণ মানুষ ভীতসস্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। নাসরিন আক্তার ইপ্তি ঢাল হয়ে মেহেবুল হাসানকে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের হাত থেকে বাঁচানোর দৃশ্যও অনেক প্রশংসিত হয়েছে। পরবর্তী সময়ে জানা যায়, ৭নং সেক্টরের ৯নং রোডের ১০নং বাসার সামনে কিশোর গ্যাংয়ের অপরাধের প্রতিবাদ করেছিলেন মেহেবুল হাসান। বখাটে কিশোরদের বেপরোয়া মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যায় রিকশায় বাড়ি ফিরতে যাওয়া চার বছরের কিশোর ও তার বাবা-মা। যদিও পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে পরে মো. আলফাজ মিয়া ওরফে শিশির, সজীব ও মেহেদী হাসান সাইফ নামে আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।

এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। তবে এমন অপরাধ প্রতিনিয়ত ঘটছে রাজধানীর বাইরেও। বৃহস্পতিবার রাতে নরসিংদীর রায়পুরা নামাপাড়ায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে পুলিশের ভুয়া চেকপোস্ট বসিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা দুটি মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কার ভাঙচুর এবং অস্ত্রের মুখে যাত্রী ও চালকদের জিম্মি করে মোবাইল ফোন, সোনার গয়না ও নগদ অর্থ ছিনিয়ে নেয়। ভৈরব থানার সামনে ভুক্তভোগীদের একটি ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শেয়ার করেন এস এম দুর্জয় নামে এক ব্যক্তি। মাত্র তিন মিনিটের ওই ভিডিওতে ডাকাতির শিকার ব্যক্তিরা তাদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেন। ডাকাতরা সবাই মুখোশধারী ছিল। গত বুধবার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম নগরীর আতুরার ডিপো পেঁয়াজু গলিতে মো. আকাশ নামের এক যুবককে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে জখম করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। ভুক্তভোগী আকাশের চিৎকারে আশপাশের দোকানদার ও পথচারীরা এগিয়ে এলে আসামিরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। নৃশংস এই ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে পড়ে। পরবর্তী সময়ে খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানার পুলিশ আসামি মো. জুলহাস ও শাহীন আলম নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ ও ঢাকার আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় পাঁচ মাসে ছিনতাইকারীর হাতে নিহত হয়েছেন ১৬ জন। চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনায় কত মামলা হয়েছে তার সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না। অনেক ক্ষেত্রে চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীরা থানায় অভিযোগ নিয়ে যান না। ফলে শুধু মামলার পরিসংখ্যান দিয়ে অপরাধের প্রকৃত চিত্র উঠে আসে না। গত জানুয়ারি মাসে ডিএমপির হিসাবেই উঠে এসেছে গত জানুয়ারি মাসে ৮টি ডাকাতি, ৫৪টি ছিনতাই, ৩৬টি খুন এবং ১৪৬টি চুরির ঘটনা ঘটেছে। যদিও এই সংখ্যা বাস্তবের তুলনায় অনেক কম। অভিযোগ রয়েছে, ছিনতাইয়ের ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলে ভুক্তভোগীদের অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। পরবর্তী সময়ে আদালতে হাজিরা ভয়াবহ গ্লানির পর্যায়ে চলে যায়। বছরের পর বছর চলতে থাকে মামলার বিচারকাজ।

এদিকে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের উপমহাপরিদর্শক (অপারেশন) রেজাউল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সদর দপ্তর থেকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সবগুলো ইউনিটকে। বিশেষভাবে বলা হয়েছে, অপরাধীর কোনো পরিচয় বিবেচনায় না আনতে। মহাসড়কে ডাকাতির ঘটনায় আমরা ইতোমধ্যে থানার ওসিকে ক্লোজড করেছি।

সোমবার রাতে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ইউনিক রোড রয়েলস পরিবহনের একটি বাসে ডাকাতির ঘটনাটি বহুল আলোচিত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, বাসের চালক এবং স্টাফ ডাকাতদের যোগসাজশে ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ডাকাতরা নগদ টাকা, স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান মালামাল লুট ছাড়াও এক নারী যাত্রীর শ্লীলতাহানি ও এক নারী যাত্রীকে বাসের পেছনের সিটে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়।

সোমবার সন্ধ্যায় আদাবর থানার শেখেরটেক পিসিকালচার হাউজিংয়ের ১/১ নম্বর রোডে অস্ত্র হাতে কিশোর গ্যাংয়ের গণছিনতাইয়ের ঘটনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, মুখে মাস্ক ও গায়ে কালো পোশাক পরিহিত ৮-১০ জন কিশোরের হাতে ধারালো চাপাতিসহ দেশি অস্ত্র। তারা প্রথমেই ১ নম্বর সড়কের পাশে একটি মোটরসাইকেলের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা চারজনকে টার্গেট করে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা করে। হামলা থেকে দুজন দৌড়ে বাঁচলেও বাকি দুজনকে চাপাতির উল্টো পাশ দিয়ে মারধর করা হয়। অস্ত্রের মুখে দুজনের মোবাইল ফোন ও টাকাপয়সা কেড়ে নেওয়া হয়।

 

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অপারেশন্স) এস এন মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পুলিশের নিরাপত্তা টহল নিশ্চিত করতে ডিএমপির পক্ষ থেকে অত্যাধুনিক ডিভাইস বসানো হচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়ানো হচ্ছে মোটরসাইকেল টহল। অপরাধীদের বিষয়ে কোনো তদবির গ্রহণ না করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে যাদের নাম আসছে, তাদের বিষয়ে খতিয়ে দেখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক তৌহিদুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবে দেখতে হবে। নইলে পরিস্থিতি কখনো স্বাভাবিক হবে না। নইলে একসময় মানুষ ফ্যাসিস্টকেই ভালো বলতে শুরু করবে। শুধু চুনোপুঁটি নয়, অপরাধের নেপথ্য কুশীলবদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তবেই রাষ্ট্র-সমাজে শান্তি ফিরবে।

ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে যুবক গ্রেপ্তার : রাজধানীর পল্টনে ছিনতাইয়ের চেষ্টাকালে মোটরসাইকেলসহ এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তানভীর আহম্মেদ নিজাম (৩১) নামে ওই যুবকের কাছ থেকে ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল ও দুটি মোবাইলফোন জব্দ করা হয়। গতকাল বিকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এসব জানান। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়- তিন ছিনতাইকারী মোটরসাইকেলে করে পল্টনের ভিআইপি রোডে ছিনতাই করছেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে থানার টহল টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং তানভীর আহম্মেদ নিজামকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তার দুই সহযোগী কৌশলে পালিয়ে যান।

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেপ্তার ৫ : রাজধানীর পল্লবী থেকে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশি অস্ত্র ও ককটেলসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় পল্লবী থানায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। তারা হলেন- সোহেল হাওলাদার (২৯), রাজা (৩২), শাহাদাৎ হোসেন (৩৬), আবদুল মান্নান (২৯) ও সুজন (৩০)। তাদের কাছ থেকে একটি ছুরি, একটি রামদা ও চারটি ককটেল জব্দ করা হয়।

গতকাল বিকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, ডাকাতি করার উদ্দেশে তারা একত্রিত হয় বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে পল্লবীর সেকশন-১২, ব্লক-ই, রোড-৫ এর শহীদ জিয়া কলেজের উত্তর পাশে কয়েকজন দুষ্কৃতকারী ডাকাতি করার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের সঙ্গে থাকা ৩-৪ জন দৌড়ে পালিয়ে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে