শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

♦ আগামী নির্বাচন নজির সৃষ্টি করবে : গুতেরেস ♦ সংস্কারের ব্যাপারে কোনো কথা বলেননি : ফখরুল ♦ মৌলিক সংস্কারের ভিত এখন করতে হবে : নাহিদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

সংস্কার ও নির্বাচন কীভাবে হবে, জাতিসংঘ সেটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যু বলে মনে করে। তবে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, বাংলাদেশে আগামীতে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সরকার আসবে, পৃথিবীর মধ্যে একটা নজির সৃষ্টি করবে আগামীর নির্বাচন। গতকাল রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টালে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক নেতারা এ তথ্য জানান। বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতা ও ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা এ বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, সদস্য ড. ইফতেখারুজ্জামান, বদিউল আলম মজুমদার, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ তাহের, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, সিপিবির রুহিন হোসেন প্রিন্স, এবি পার্টির আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।

বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখানে (বৈঠকে) কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা ছিলেন। সংস্কার কমিশনের প্রধানরা ছিলেন। মূলত এখানে যে সংস্কারের ব্যাপারগুলো, যেগুলো নিয়ে কমিশনগুলো করা হয়েছে, সেই সম্পর্কে জাতিসংঘের মহাসচিবকে অবহিত করা হয়েছে। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আমরা আমাদের আগের বক্তব্যই তুলে ধরেছি। আমরা একই কথা বলেছি। সংস্কার তো অবশ্যই করতে হবে। আমরা সংস্কারের কথা আগেই বলেছি, সেই সংস্কার অবশ্যই করতে হবে। কিন্তু সংস্কারটা যত দ্রুত করা যায়। তিনি বলেন, আমাদের প্রথম দাবি ছিল নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কার। আমরা বলেছি, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনি সংস্কারগুলো সম্পন্ন করতে হবে। এরপর সংসদ গঠনের মাধ্যমে বাকি সংস্কারগুলো করা যাবে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া - এটাই আমরা বলে এসেছি। বৈঠকে সংস্কারের বিষয়ে কোনো সময়সীমার কথা আপনারা বলেছেন কি না প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ওখানে টাইমফ্রেম নিয়ে কথা বলার কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ এটা তো আমাদের সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। আমরা সংস্কার কমিশনগুলোর সঙ্গে কথা বলছি, তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। তারা যা চাচ্ছে আমরা সব দিয়ে দিচ্ছি। এরই মধ্যে আমাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিবকে আমরা আমাদের টাইমফ্রেমটা দিতে যাব কেন?

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, জাতিসংঘের তরফে বলা হয়েছে যে, এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার, আপনারা বসে রিফর্ম (সংস্কার) কী করবেন- সেটা ঠিক করেন এবং নির্বাচন যা হবে, বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছা অনুযায়ী হবে। বাংলাদেশে যেন একটা শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসে এটা তিনি আশা করেছেন।

বৈঠক শেষে জামায়াতের নায়েবে আমির আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমরা সংস্কারের ব্যাপারে কথা বলেছি। একটা ফেয়ার নির্বাচনের বিষয়ে বলেছি, টেকসই গণতন্ত্র ও জাতীয় ঐক্যের ব্যাপারে কথা বলেছি। জাতিসংঘের মহাসচিব আমাদের অধিকাংশ বক্তব্য সমর্থন করে বলেছেন, বাংলাদেশের সিদ্ধান্তের কাজে আমাদের সহযোগিতা করবেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আশাবাদী।

পরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, সংস্কার এবং বিচারের মৌলিক সংস্কারের ভিত্তি অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ই করতে হবে। জুলাই সনদে সইয়ের মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দলকে এ বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করতে হবে।

সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, গণপরিষদের মাধ্যমেই সংবিধান সংস্কার করতে হবে। অন্যথায় পার্লামেন্টে সংবিধান টেকসই হবে না। ইউএন সেক্রেটারিও বলেছেন রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরাই যেন একটা ঐকমত্যে আসে।

নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, নির্বাচনকে আমরা একটা সংস্কারের প্রক্রিয়া হিসেবেই দেখি। সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন কাজে দেবে না। সব রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে একমত। মতপার্থক্যটা হচ্ছে কোন সংস্কারটা কখন হবে। ইলেকশনের আগে কতটুকু হবে পরে কতটুকু হবে। আমরা মনে করি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হলে সেই মতপার্থক্যটা কেটে যাবে।

তিনি বলেন, আমরা জাতিসংঘের কাছে বিচার ও সংস্কার বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতা চেয়েছি, ধন্যবাদ জানিয়েছি। জাতিসংঘের মহাসচিব বলেছেন, আমরা যেন নিজেরা ঐকমত্যে আসতে পারি। আমরা যদি নিজেরা ঐকমত্যে আসতে পারি তারা তাদের জায়গা থেকে সহযোগিতা করবেন।

রোহিঙ্গাদের নিরাপদে তাদের দেশে প্রত্যাবর্তনের আহ্বান জানিয়ে এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, জাতিসংঘে নিয়োজিত বাংলাদেশ বিষয়ক উপদেষ্টাদের প্রোফাইল খতিয়ে দেখা উচিত। যাতে ভুল তথ্য দিয়ে জাতিসংঘ ও এর বিভিন্ন সংস্থাকে বিভ্রান্ত করতে না পারে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে বিচার ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হলে সর্বপ্রথম জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থায় শেখ হাসিনা পরিবারের যেসব আত্মীয় রাষ্ট্রীয় স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে চাকরি পেয়েছে এবং সেগুলোর অপব্যবহার করেছে তা খতিয়ে দেখা দরকার। বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, জুলাই গণ অভ্যুত্থানে যে হত্যাকাণ্ড হয়েছে তার বিচার আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী ও স্বচ্ছতার সঙ্গে চাই। সেজন্য জাতিসংঘ আমাদের পাশে থাকবে বলে প্রত্যাশা করি।

তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচন সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে হওয়া দরকার। সেখানে সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে জনগণের অভিপ্রায় হিসেবে সংস্কারকৃত সংবিধান দেশে টেকসই হয়, যা আদালত সেটাকে যথাযথ সুরক্ষা দিতে পারে। সেটা কত দিনে বাস্তবায়ন হবে সেটার জন্য জাতীয় ঐকমত্য হওয়া দরকার। যা জাতীয় চার্টার আকারে সামনে আসবে।

বাংলাদেশে জাতিসংঘের নিজস্ব কোনো এজেন্ডা নেই : গুতেরেস : সফররত জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের যেকোনো সংকট ও দুর্যোগে পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন। সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষায় সংস্কার প্রচেষ্টা নিয়েও। পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের জনগণের উদারতার প্রশংসা করেন মহাসচিব। তিনি বলেন, বাংলাদেশে জাতিসংঘের নিজস্ব কোনো এজেন্ডা নেই। বাংলাদেশ ও দেশের জনগণকে সহযোগিতা করাই আমাদের এজেন্ডা। গতকাল ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয় পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষা এবং সংস্কার প্রচেষ্টাকে আমরা স্বাগত জানাই। বাংলাদেশের আতিথেয়তায় আমি মুগ্ধ। বাংলাদেশের যেকোনো সংকটময় পরিস্থিতিতে পাশে থাকবে জাতিসংঘ। বাংলাদেশ যে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, সেজন্য বাংলাদেশের জনগণের উদারতার প্রশংসা করি।

জাতিসংঘ কার্যালয় পরিদর্শনকালে শিল্প, গৃহায়ন ও গণপূর্তবিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ও বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গুয়েন লুইস উপস্থিত ছিলেন।

চার দিনের সফরের গত বৃহস্পতিবার বিকালে বাংলাদেশে আসেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। সফরের তৃতীয় দিন গত সকালে ঢাকা জাতিসংঘের আবাসিক কার্যালয় পরিদর্শন করেন। বাংলাদেশ-জাতিসংঘ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। পরে কার্যালয়ের নতুন অফিস উদ্বোধনের পর তিন ধাপে জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এরপর দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য, রাজনৈতিক দল, তরুণ সমাজ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে অংশ নেন এবং জনগণের সংস্কার ও আকাঙ্ক্ষা সম্পর্কে আলোচনা করেন। সংলাপ শেষে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সঙ্গে নিয়ে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন গুতেরেস। এরপর সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। সবশেষ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতিসংঘ মহাসচিবের সম্মানে প্রধান উপদেষ্টা আয়োজিত ইফতার ও ডিনারে যোগ দেন অ্যান্তোনিও গুতেরেস।

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
২ লাখ ২৬ হাজার কোটি কর ফাঁকি ২০২৩ সালে
২ লাখ ২৬ হাজার কোটি কর ফাঁকি ২০২৩ সালে
সব শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা নিশ্চিতের সুপারিশ
সব শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা নিশ্চিতের সুপারিশ
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
ঐক্যে পৌঁছানোর চেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে
ঐক্যে পৌঁছানোর চেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে
গণহত্যায় আটজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন
গণহত্যায় আটজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স
সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
সর্বশেষ খবর
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও
দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫
মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর
ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন
বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে
ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের
বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুতুবদিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের
কুতুবদিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিঙ্কডইনে ১০ সেকেন্ডের জন্য এক নারীকে পাঠালেন ক্রেডিট কার্ড, তারপর...
লিঙ্কডইনে ১০ সেকেন্ডের জন্য এক নারীকে পাঠালেন ক্রেডিট কার্ড, তারপর...

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই
মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উইকেট পরিবর্তন না হলে মানও বাড়বে না : মুমিনুল
উইকেট পরিবর্তন না হলে মানও বাড়বে না : মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে’
‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৫ সহযোগী কারাগারে
রিমান্ড শেষে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৫ সহযোগী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানুষের ভোটের অধিকার বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : রুমিন ফারহানা
মানুষের ভোটের অধিকার বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গুম-খুনের বিচার এই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : আইন উপদেষ্টা
গুম-খুনের বিচার এই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশানে দুই শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
গুলশানে দুই শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ৩ দিনের রিমান্ডে
মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ৩ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'নির্বাচন ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাই এখন নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ'
'নির্বাচন ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাই এখন নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?
সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন
সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে: ড. আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে: ড. আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খামারবাড়ির অস্থিরতার প্রভাব কৃষিতে
খামারবাড়ির অস্থিরতার প্রভাব কৃষিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক
লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদের রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকব দম ফেলার ফুরসত নেই
ঈদের রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকব দম ফেলার ফুরসত নেই

শোবিজ

সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

সম্পাদকীয়

এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা