শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৮, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ

ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে প্রথমে যেটি করা উচিত, তা হলো আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। আর সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের জন্য নারীর ক্ষমতায়ন অত্যন্ত জরুরি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

সারা দেশ এখন নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার। মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়ার মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পর সারা বাংলাদেশ যেন শোক-আবেগে ক্ষুব্ধ। এ সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে নারী নিপীড়নের ঘটনাগুলো গণমাধ্যমে বড় হয়ে আসছে। সারা দেশের মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীরা নিরাপত্তার এবং নিপীড়ন বন্ধের দাবিতে এখন রাজপথে। ধর্ষকদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ। অনেকেই মনে করেন, ধর্ষক এবং নিপীড়কদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিধান না থাকায় এ ধরনের অপরাধ বাড়ছে। কেউ কেউ মনে করেন, বিচারের দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি  হয়েছে, যে কারণে নিপীড়করা আশকারা পাচ্ছে। এ কথা অনস্বীকার্য যে অপরাধী যে-ই হোক তার বিচার করতে হবে। তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। এ ধরনের ঘৃণ্য জঘন্য অপরাধের সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের বিচার দ্রুততম সময়ের মধ্যে হওয়া উচিত। এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু সংকটের উৎস মূলে যেতে হবে। কেন এ ধরনের ঘটনাগুলো বারবার ঘটছে? কেন বিভিন্ন স্থানে, এমনকি শিশুরা পর্যন্ত ধর্ষিত হচ্ছে একের পর এক। নারীর প্রতি সহিংসতা এবং নারী নির্যাতন কেন উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাচ্ছে? এটা কী সাম্প্রতিক সময়ে প্রবণতা, নাকি এখন আমরা নতুন করে এটিকে অনুভব করছি? বাংলাদেশে নারী নিপীড়নের ঘটনা নতুন নয়। দীর্ঘদিন ধরে নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলো আমাদের সমাজে চারপাশে ঘটে চলেছে। মাঝে মাঝে কোনো ঘটনা আমাদের আবেগতাড়িত করে। আমরা ক্ষোভে ফুঁসে উঠি। আবার কদিন পরে সেটি থিতিয়ে যায়। আমাদের নিশ্চয় মনে আছে, নুরজাহান কিংবা তনুর কথা। এই ঘটনাগুলো আমাদের আতঙ্কিত, উদ্বিগ্ন এবং বিক্ষুব্ধ করেছিল বিগত সময়ে। কিন্তু নারী নির্যাতন এবং নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য কেবল শুধু আইন যথেষ্ট নয়, সঙ্গে প্রয়োজন আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, তার সঙ্গে এখনকার যে নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলো ঘটছে, তা মোটেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশের চেতনার সঙ্গে এসব ঘটনা সাংঘর্ষিক, বিপরীত। প্রশ্ন উঠেছে যে নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য কী করা উচিত? নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের পথনির্দেশ আমরা পেতে পারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চিন্তা ও দর্শনের মধ্যেই। ড. ইউনূস মনে করেন, নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে প্রথমে যেটি করা উচিত, তা হলো আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। আর সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের জন্য নারীর ক্ষমতায়ন অত্যন্ত জরুরি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে গ্রামীণ ব্যাংকের মডেল আবিষ্কার করেছিলেন এবং যে মডেল আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সেই মডেলে নারীর ক্ষমতায়নের একটি বিন্যস্ত রূপকল্প রয়েছে। আমরা দেখেছি যে গ্রামীণ ব্যাংকের এই মডেল প্রত্যন্ত গ্রামে বাস্তবায়নের পর বাংলাদেশে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি এবং নারী নিপীড়ন কিছুটা হলেও কমেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের নারী সদস্যরা তুলনামূলক কম নিপীড়নের শিকার। নারীর ক্ষমতায়নের মডেল যদি আর্থসামাজিক অবকাঠামোর মধ্যে প্রতিস্থাপন করা যায়, তাহলে নারীর প্রতি সহিংসতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে বলে সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দর্শনের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা গ্রামীণ ব্যাংকের মডেলে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করলে একদিকে যেমন সমাজে পুরুষদের নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাবে, নারীকে শ্রদ্ধার চোখে দেখবে অন্যদিকে নারীর এই ক্ষমতায়ন নারীকে স্বাবলম্বী করবে এবং তার স্বাধীনতা, অধিকার আদায়ের পথ দেখাবে। এই দুটি সমন্বয়ের ফলে আমরা একটি সহনীয় সমাজ পাব, যে সমাজে নারীর প্রতি নির্যাতন এবং নিপীড়ন কম হবে। নারীর প্রতি সহিংসতাগুলো আইনের আওতায় আসবে।  প্রথমে আমাদের দেখতে হবে যে নারীর প্রতি সহিংসতাগুলো ঘটছে কেন বা এটা নিয়ে সচেতনতা হচ্ছে, বিভিন্ন মহল থেকে ক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজপথ, তারপরেও এই সহিংসতাগুলো বন্ধ হচ্ছে না কেন? বন্ধ না হওয়ার একটা বড় কারণ হলো বিচারহীনতার সংস্কৃতি। আমরা এসব ধর্ষণ, নির্যাতন, নিপীড়নের বিচার সঠিকভাবে অতীতে করতে পারেনি। বিচার মাঝপথে থমকে গেছে। কারণ হলো, যারা এই অপরাধ করেছে তারা ক্ষমতাবান। অন্যদিকে যেসব নারী ভিকটিম হয়েছে, তারা এতই ক্ষমতাহীন এবং অধিকারহীন যে তারা এই মামলাগুলো দীর্ঘ প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য অর্জন করতে পারেনি। আর এখানেই আসে নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নটি। এখানেই আসে গ্রামীণ ব্যাংকের মডেলের কথা।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে জোবরা গ্রামের মাধ্যমে গ্রামীণ ব্যাংকের যে মডেল শুরু করেছিলেন, সেই মডেলের একটি বড় দিক ছিল নারীর ক্ষমতায়ন। গ্রামীণ ব্যাংকের নারীদের অংশগ্রহণ এবং নারীদের ঋণ প্রদানের হার ৯০ শতাংশেরও বেশি। সবশেষ হিসাবে দেখা যায় যে গ্রামীণ ব্যাংকের আড়াই হাজারের বেশি শাখা থেকে প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ গ্রাহককে ঋণ দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ৯৭ শতাংশই হলেন নারী। আমরা যদি গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মসংস্থানের হার দেখি, সেখানে আমরা দেখব ৯৬ দশমিক ৮১ শতাংশ নারী অংশগ্রহণ রয়েছে। এটি গ্রামাঞ্চলে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারী নিপীড়ন বন্ধে একটি নীরব বিপ্লব ঘটেছে। আমরা যদি একটু বিশ্লেষণ করে দেখি যেসব জেলা বা স্থানগুলোতে গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রম বিস্তৃত এবং যেসব নারী গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ গ্রহণ করেছেন এবং স্বাবলম্বী হয়েছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজের ক্ষুদ্র সামাজিক ব্যবসার কার্যক্রম আত্মনির্ভর হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন। এসব নারী একদিকে যেমন সামাজিকভাবে মর্যাদাবান হয়েছেন, অন্যদিকে তাদের পারিবারিক এবং সামাজিক নির্যাতনের হার তুলনামূলকভাবে অনেক কম। বিশেষ করে নারীরা যখন শিক্ষিত এবং অর্থনৈতিকভাবে আত্মনির্ভর হন তখন তার ওপর সহিংসতার মাত্রাটা অনেকটাই কম হয়। আমরা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখেছি যে অর্থনৈতিকভাবে পরনির্ভর নারীরা গৃহে যতটা নির্যাতনের শিকার হন, অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী এবং অর্থনৈতিকভাবে ক্রিয়াশীল নারীরা সে তুলনায় অনেক কম নিপীড়নের শিকার হন। আর এখানেই হলো ড. ইউনূসের চিন্তার বাস্তব প্রয়োগের সাফল্য। তিনি সব সময় অনুধাবন করতেন যে আমাদের সমাজে নারীর প্রতি বৈষম্য, নারী নিপীড়ন এবং নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য নারীকে শক্তিশালী করতে হবে। নারীর ক্ষমতায়ন করতে হবে। এ কারণেই তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের মডেলকে কেবল নারীর সম্পৃক্ততাকে প্রধান করে তোলেননি, বরং গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে যে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো করা হয়েছে, যে প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারীদের অর্থনৈতিক চাঞ্চল্য এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে যেমন গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সল্যুশন, গ্রামীণ ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড, গ্রামীণ শিক্ষা ইত্যাদি। অর্থাৎ এসব প্রতিষ্ঠান কেবল আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং প্রান্তিক জনপদের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে না, বরং নারী জাগরণের কাজ করে যাচ্ছে নীরবে, জোরেশোরে। আর এ কারণেই তিনি নারীর মুক্তির একটি সামষ্টিক রূপ আবিষ্কার করেছেন। ড. ইউনূসের দর্শন হলো একজন কন্যাশিশুকে ছোট থেকেই সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। তাকে বিকশিত করতে হবে। তার শিক্ষার সুব্যবস্থা করতে হবে এবং তখন তাকে বাল্যবিয়ে থেকে দূরে রাখতে হবে। উপযুক্ত শিক্ষার পর তার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। গ্রামীণ ব্যাংক এই মডেলের মাধ্যমে বহুমাত্রিক কর্মসূচির মাধ্যমে একটি নারী জাগরণের নীরব বিপ্লবের কাজ করে যাচ্ছে। এর ফলে সারা দেশে নীরবে নারীর অধিকার আদায়ের বিষয়টি সামনে এসেছে। এখন আমরা যে নারী নিপীড়নের ঘটনাগুলো ঘটতে দেখছি সেই ঘটনাগুলো অনাকাক্সিক্ষত, অনভিপ্রেত। কিন্তু এসব দুর্ভাগ্যজনক এবং অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা পাদপ্রদীপে আসছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমরা বিষয়গুলো জানছি। আগে যেমন এই বিষয়গুলোকে মানুষ নিয়তি বলে মেনে নিতে যে একজন নারীর জন্মই হয়েছে নির্যাতিত হওয়ার জন্য, নির্যাতিত হওয়ার পর তিনি কোনো প্রতিবাদ করতে পারবেন না। কারণ নানা রকম লোকলজ্জার ভয়ে এ ধরনের প্রতিবাদ করলে তাকেই উল্টে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করা হবে, সেই বাস্তবতা থেকে নারীকে তার অধিকার আদায়ের জায়গায় সোচ্চার হওয়ার যে মন্ত্রণা, শক্তি সেটি কিন্তু ড. ইউনূসের দর্শন থেকেই আহরিত। সারা দেশে গ্রামীণ ব্যাংকের যে বিস্তৃত কর্মযোগ্য, এই কর্মযোগ্যকে যদি আমরা আরও রাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোর মধ্যে আত্মস্থ করি এবং ড. ইউনূস আবিষ্কৃত গ্রামীণ ব্যাংকের যে চিন্তা এবং দর্শন সেটাকে যদি আমরা আমাদের রাষ্ট্র এবং সমাজে বাস্তবায়নের চেষ্টা করি তাহলে দেখব যে একটা অভূতপূর্ব নারী জাগরণ হবে। এর ফলে নারীর কর্মসংস্থান যেমন বৃদ্ধি পাবে, নারীশিক্ষার হার এবং নারী অধিকার প্রাপ্তির হারও বেড়ে যাবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে দেশের ৫১ শতাংশ জনগোষ্ঠী নারী। কাজেই এই বিরাট জনগোষ্ঠীকে বাইরে রেখে কোনোভাবেই একটি কাক্সিক্ষত উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। আর এ কারণেই নারীকে আমাদের উন্নয়নের মূল কাঠামোর মধ্যে সম্পৃক্ত করতে হবে। এই সম্পৃক্তটি যেন বৈষম্যমুক্ত হয় সেজন্য ড. ইউনূসের দর্শনের কোনো বিকল্প নেই। আজকে আছিয়ার মতো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাগুলো ঘটছে এটি শুধু আইন দিয়ে বন্ধ করা যাবে না। এর জন্য প্রয়োজন সমাজের নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। সমাজে নারীর ন্যায্য অবস্থান নিশ্চিত করা। আর সেটি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় পথ হলো শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যে নারী ক্ষমতায়ন দর্শন তা বাস্তবায়ন। এই দর্শনকে যদি আমরা সর্বস্তরে বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে নারী নিপীড়নমুক্ত একটি দেশ আমরা পেতেই পারি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন