শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৮, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ

ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে প্রথমে যেটি করা উচিত, তা হলো আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। আর সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের জন্য নারীর ক্ষমতায়ন অত্যন্ত জরুরি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসের দর্শন বাস্তবায়ন দরকার

সারা দেশ এখন নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে সোচ্চার। মাগুরায় আট বছরের শিশু আছিয়ার মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পর সারা বাংলাদেশ যেন শোক-আবেগে ক্ষুব্ধ। এ সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে নারী নিপীড়নের ঘটনাগুলো গণমাধ্যমে বড় হয়ে আসছে। সারা দেশের মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারীরা নিরাপত্তার এবং নিপীড়ন বন্ধের দাবিতে এখন রাজপথে। ধর্ষকদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ। অনেকেই মনে করেন, ধর্ষক এবং নিপীড়কদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিধান না থাকায় এ ধরনের অপরাধ বাড়ছে। কেউ কেউ মনে করেন, বিচারের দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিচারহীনতার সংস্কৃতি তৈরি  হয়েছে, যে কারণে নিপীড়করা আশকারা পাচ্ছে। এ কথা অনস্বীকার্য যে অপরাধী যে-ই হোক তার বিচার করতে হবে। তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। এ ধরনের ঘৃণ্য জঘন্য অপরাধের সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের বিচার দ্রুততম সময়ের মধ্যে হওয়া উচিত। এ নিয়ে কারও কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু সংকটের উৎস মূলে যেতে হবে। কেন এ ধরনের ঘটনাগুলো বারবার ঘটছে? কেন বিভিন্ন স্থানে, এমনকি শিশুরা পর্যন্ত ধর্ষিত হচ্ছে একের পর এক। নারীর প্রতি সহিংসতা এবং নারী নির্যাতন কেন উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাচ্ছে? এটা কী সাম্প্রতিক সময়ে প্রবণতা, নাকি এখন আমরা নতুন করে এটিকে অনুভব করছি? বাংলাদেশে নারী নিপীড়নের ঘটনা নতুন নয়। দীর্ঘদিন ধরে নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলো আমাদের সমাজে চারপাশে ঘটে চলেছে। মাঝে মাঝে কোনো ঘটনা আমাদের আবেগতাড়িত করে। আমরা ক্ষোভে ফুঁসে উঠি। আবার কদিন পরে সেটি থিতিয়ে যায়। আমাদের নিশ্চয় মনে আছে, নুরজাহান কিংবা তনুর কথা। এই ঘটনাগুলো আমাদের আতঙ্কিত, উদ্বিগ্ন এবং বিক্ষুব্ধ করেছিল বিগত সময়ে। কিন্তু নারী নির্যাতন এবং নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য কেবল শুধু আইন যথেষ্ট নয়, সঙ্গে প্রয়োজন আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, তার সঙ্গে এখনকার যে নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলো ঘটছে, তা মোটেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশের চেতনার সঙ্গে এসব ঘটনা সাংঘর্ষিক, বিপরীত। প্রশ্ন উঠেছে যে নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য কী করা উচিত? নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের পথনির্দেশ আমরা পেতে পারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চিন্তা ও দর্শনের মধ্যেই। ড. ইউনূস মনে করেন, নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে প্রথমে যেটি করা উচিত, তা হলো আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। আর সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের জন্য নারীর ক্ষমতায়ন অত্যন্ত জরুরি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে গ্রামীণ ব্যাংকের মডেল আবিষ্কার করেছিলেন এবং যে মডেল আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সেই মডেলে নারীর ক্ষমতায়নের একটি বিন্যস্ত রূপকল্প রয়েছে। আমরা দেখেছি যে গ্রামীণ ব্যাংকের এই মডেল প্রত্যন্ত গ্রামে বাস্তবায়নের পর বাংলাদেশে নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি এবং নারী নিপীড়ন কিছুটা হলেও কমেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের নারী সদস্যরা তুলনামূলক কম নিপীড়নের শিকার। নারীর ক্ষমতায়নের মডেল যদি আর্থসামাজিক অবকাঠামোর মধ্যে প্রতিস্থাপন করা যায়, তাহলে নারীর প্রতি সহিংসতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমবে বলে সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দর্শনের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা গ্রামীণ ব্যাংকের মডেলে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করলে একদিকে যেমন সমাজে পুরুষদের নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাবে, নারীকে শ্রদ্ধার চোখে দেখবে অন্যদিকে নারীর এই ক্ষমতায়ন নারীকে স্বাবলম্বী করবে এবং তার স্বাধীনতা, অধিকার আদায়ের পথ দেখাবে। এই দুটি সমন্বয়ের ফলে আমরা একটি সহনীয় সমাজ পাব, যে সমাজে নারীর প্রতি নির্যাতন এবং নিপীড়ন কম হবে। নারীর প্রতি সহিংসতাগুলো আইনের আওতায় আসবে।  প্রথমে আমাদের দেখতে হবে যে নারীর প্রতি সহিংসতাগুলো ঘটছে কেন বা এটা নিয়ে সচেতনতা হচ্ছে, বিভিন্ন মহল থেকে ক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজপথ, তারপরেও এই সহিংসতাগুলো বন্ধ হচ্ছে না কেন? বন্ধ না হওয়ার একটা বড় কারণ হলো বিচারহীনতার সংস্কৃতি। আমরা এসব ধর্ষণ, নির্যাতন, নিপীড়নের বিচার সঠিকভাবে অতীতে করতে পারেনি। বিচার মাঝপথে থমকে গেছে। কারণ হলো, যারা এই অপরাধ করেছে তারা ক্ষমতাবান। অন্যদিকে যেসব নারী ভিকটিম হয়েছে, তারা এতই ক্ষমতাহীন এবং অধিকারহীন যে তারা এই মামলাগুলো দীর্ঘ প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য অর্জন করতে পারেনি। আর এখানেই আসে নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নটি। এখানেই আসে গ্রামীণ ব্যাংকের মডেলের কথা।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৭৬ সালে জোবরা গ্রামের মাধ্যমে গ্রামীণ ব্যাংকের যে মডেল শুরু করেছিলেন, সেই মডেলের একটি বড় দিক ছিল নারীর ক্ষমতায়ন। গ্রামীণ ব্যাংকের নারীদের অংশগ্রহণ এবং নারীদের ঋণ প্রদানের হার ৯০ শতাংশেরও বেশি। সবশেষ হিসাবে দেখা যায় যে গ্রামীণ ব্যাংকের আড়াই হাজারের বেশি শাখা থেকে প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ গ্রাহককে ঋণ দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ৯৭ শতাংশই হলেন নারী। আমরা যদি গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মসংস্থানের হার দেখি, সেখানে আমরা দেখব ৯৬ দশমিক ৮১ শতাংশ নারী অংশগ্রহণ রয়েছে। এটি গ্রামাঞ্চলে নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারী নিপীড়ন বন্ধে একটি নীরব বিপ্লব ঘটেছে। আমরা যদি একটু বিশ্লেষণ করে দেখি যেসব জেলা বা স্থানগুলোতে গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রম বিস্তৃত এবং যেসব নারী গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ গ্রহণ করেছেন এবং স্বাবলম্বী হয়েছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজের ক্ষুদ্র সামাজিক ব্যবসার কার্যক্রম আত্মনির্ভর হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন। এসব নারী একদিকে যেমন সামাজিকভাবে মর্যাদাবান হয়েছেন, অন্যদিকে তাদের পারিবারিক এবং সামাজিক নির্যাতনের হার তুলনামূলকভাবে অনেক কম। বিশেষ করে নারীরা যখন শিক্ষিত এবং অর্থনৈতিকভাবে আত্মনির্ভর হন তখন তার ওপর সহিংসতার মাত্রাটা অনেকটাই কম হয়। আমরা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখেছি যে অর্থনৈতিকভাবে পরনির্ভর নারীরা গৃহে যতটা নির্যাতনের শিকার হন, অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী এবং অর্থনৈতিকভাবে ক্রিয়াশীল নারীরা সে তুলনায় অনেক কম নিপীড়নের শিকার হন। আর এখানেই হলো ড. ইউনূসের চিন্তার বাস্তব প্রয়োগের সাফল্য। তিনি সব সময় অনুধাবন করতেন যে আমাদের সমাজে নারীর প্রতি বৈষম্য, নারী নিপীড়ন এবং নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধের জন্য নারীকে শক্তিশালী করতে হবে। নারীর ক্ষমতায়ন করতে হবে। এ কারণেই তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের মডেলকে কেবল নারীর সম্পৃক্ততাকে প্রধান করে তোলেননি, বরং গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে যে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো করা হয়েছে, যে প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারীদের অর্থনৈতিক চাঞ্চল্য এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে যেমন গ্রামীণ টেলিকম, গ্রামীণ উদ্যোগ, গ্রামীণ সল্যুশন, গ্রামীণ ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড, গ্রামীণ শিক্ষা ইত্যাদি। অর্থাৎ এসব প্রতিষ্ঠান কেবল আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং প্রান্তিক জনপদের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করছে না, বরং নারী জাগরণের কাজ করে যাচ্ছে নীরবে, জোরেশোরে। আর এ কারণেই তিনি নারীর মুক্তির একটি সামষ্টিক রূপ আবিষ্কার করেছেন। ড. ইউনূসের দর্শন হলো একজন কন্যাশিশুকে ছোট থেকেই সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। তাকে বিকশিত করতে হবে। তার শিক্ষার সুব্যবস্থা করতে হবে এবং তখন তাকে বাল্যবিয়ে থেকে দূরে রাখতে হবে। উপযুক্ত শিক্ষার পর তার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। গ্রামীণ ব্যাংক এই মডেলের মাধ্যমে বহুমাত্রিক কর্মসূচির মাধ্যমে একটি নারী জাগরণের নীরব বিপ্লবের কাজ করে যাচ্ছে। এর ফলে সারা দেশে নীরবে নারীর অধিকার আদায়ের বিষয়টি সামনে এসেছে। এখন আমরা যে নারী নিপীড়নের ঘটনাগুলো ঘটতে দেখছি সেই ঘটনাগুলো অনাকাক্সিক্ষত, অনভিপ্রেত। কিন্তু এসব দুর্ভাগ্যজনক এবং অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা পাদপ্রদীপে আসছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমরা বিষয়গুলো জানছি। আগে যেমন এই বিষয়গুলোকে মানুষ নিয়তি বলে মেনে নিতে যে একজন নারীর জন্মই হয়েছে নির্যাতিত হওয়ার জন্য, নির্যাতিত হওয়ার পর তিনি কোনো প্রতিবাদ করতে পারবেন না। কারণ নানা রকম লোকলজ্জার ভয়ে এ ধরনের প্রতিবাদ করলে তাকেই উল্টে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করা হবে, সেই বাস্তবতা থেকে নারীকে তার অধিকার আদায়ের জায়গায় সোচ্চার হওয়ার যে মন্ত্রণা, শক্তি সেটি কিন্তু ড. ইউনূসের দর্শন থেকেই আহরিত। সারা দেশে গ্রামীণ ব্যাংকের যে বিস্তৃত কর্মযোগ্য, এই কর্মযোগ্যকে যদি আমরা আরও রাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোর মধ্যে আত্মস্থ করি এবং ড. ইউনূস আবিষ্কৃত গ্রামীণ ব্যাংকের যে চিন্তা এবং দর্শন সেটাকে যদি আমরা আমাদের রাষ্ট্র এবং সমাজে বাস্তবায়নের চেষ্টা করি তাহলে দেখব যে একটা অভূতপূর্ব নারী জাগরণ হবে। এর ফলে নারীর কর্মসংস্থান যেমন বৃদ্ধি পাবে, নারীশিক্ষার হার এবং নারী অধিকার প্রাপ্তির হারও বেড়ে যাবে।

আমাদের মনে রাখতে হবে দেশের ৫১ শতাংশ জনগোষ্ঠী নারী। কাজেই এই বিরাট জনগোষ্ঠীকে বাইরে রেখে কোনোভাবেই একটি কাক্সিক্ষত উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। আর এ কারণেই নারীকে আমাদের উন্নয়নের মূল কাঠামোর মধ্যে সম্পৃক্ত করতে হবে। এই সম্পৃক্তটি যেন বৈষম্যমুক্ত হয় সেজন্য ড. ইউনূসের দর্শনের কোনো বিকল্প নেই। আজকে আছিয়ার মতো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাগুলো ঘটছে এটি শুধু আইন দিয়ে বন্ধ করা যাবে না। এর জন্য প্রয়োজন সমাজের নারীর প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। সমাজে নারীর ন্যায্য অবস্থান নিশ্চিত করা। আর সেটি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় পথ হলো শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যে নারী ক্ষমতায়ন দর্শন তা বাস্তবায়ন। এই দর্শনকে যদি আমরা সর্বস্তরে বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে নারী নিপীড়নমুক্ত একটি দেশ আমরা পেতেই পারি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা