শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

বাংলাদেশে অভূতপূর্ব একটি জাগরণ সৃষ্টি করেছিলেন জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কয়েকজন অকুতোভয় তরুণ অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। এ দেশ নিয়ে অনেকেই আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশ চিরস্থায়ীভাবে একটা স্বৈরাচারের কবলে থাকা দেশে পরিণত হবে এমন শঙ্কায় যারা নীরবে নিভৃতে হতাশার দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলেন, তাদের জন্য সঞ্জীবনী হিসেবে দেখা দিয়েছিলেন জুলাই বিপ্লবের যোদ্ধারা। কোটা আন্দোলন থেকে আস্তে আস্তে পরিকল্পিতভাবে অমিত সাহস আর ঝুঁকি নিয়ে তারা একটি প্রচণ্ড ক্ষমতাবান স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়েছিলেন। ৫ আগস্টের এ গণ অভ্যুত্থান বা বিপ্লবের পর ৮ আগস্ট একটি নতুন সরকার যাত্রা করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসংগঠনের নেতারা নতুন সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও প্রজ্ঞার পরিচয় দেন। তাঁরা বাংলাদেশের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড . মুহাম্মদ ইউনূসকে এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন। উপদেষ্টাম লীতে রাখা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য আলোচিত এবং স্বনামধন্য ব্যক্তিদের। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ঘোষণা করেন, যাঁরা জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁদের প্রতিনিধিদেরও উপদেষ্টাম লীতে থাকতে হবে। এটিও ছিল উপদেষ্টাম লীর একটি চমক।

দেশবাসীর প্রত্যাশা তরুণরা তাঁদের স্বপ্নের মতো করে বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবেন। তরুণরা বাংলাদেশ তাঁদের মতো করে সাজাবেন। তাঁরা সবাইকে পথ দেখাবেন। আমরা যদি বাংলাদেশের ইতিহাস দেখি তাহলে দেখব যে তরুণরাই বারবার এ দেশের ইতিহাসের বাঁক বদল করছেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ আন্দোলন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান এবং চব্বিশের বিপ্লব সবকিছুই আসলে তরুণদের অবদান। আর সে কারণেই রাষ্ট্রে তরুণদের অংশীদারি বা অংশগ্রহণ থাকাটা জরুরি ছিল, সেই জরুরি কাজটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্পন্ন করেছেন। তরুণ এবং প্রবীণের মিশ্রণ এ উপদেষ্টাম লী বাংলাদেশকে একটি স্বপ্নের দেশ বিনির্মাণের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। দেশবাসীর প্রত্যাশা একটি নতুন বাংলাদেশ। কিন্তু এ বিপ্লবের পর আমরা লক্ষ করছি গত সাত মাসে চব্বিশের আন্দোলনের কিছু কিছু তরুণ লড়াকু সৈনিক এবং বীর যোদ্ধার মধ্যে অতি আত্মবিশ্বাস এবং নানা রকম বিভ্রান্তি। ফলে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা নানাভাবে বিতর্কিত হচ্ছেন। তাঁদের কেউ কেউ যেন পথ হারিয়েছেন। গত সাড়ে সাত মাসে তাঁদের কার্যক্রম দেখে বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়ের কপালকু লা উপন্যাসের সেই উক্তি মনে পড়ে। যেভাবে কপালকু লা নবকুমারকে বলেছিল, পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছ? ঠিক তেমনিভাবে যেন জনগণ মনে করছে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছে?

আমরা জুলাই বিপ্লবের পরপর দেখলাম যে তারুণ্য রাষ্ট্র সংস্কার এবং দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করল। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে তাদের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখল। এ পদক্ষেপগুলো অধিকাংশ মানুষ ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। কিন্তু হঠাৎ সংবিধানের বাইরে গিয়ে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের দাবিতে সোচ্চার হলো কিছু তরুণ। বাংলাদেশের সাংবিধানিক কাঠামোয় রাষ্ট্রপতি হলেন আলংকারিক প্রধান। তিনি রাষ্ট্রের প্রথম ব্যক্তি। তাকে একটি বৈধ প্রক্রিয়া ছাড়া অপসারণ করা যায় না। এ ধরনের অপসারণ একটি বড় ধরনের সাংবিধানিক সংকট তৈরি করতে পারে। তা ছাড়া ড. ইউনূসসহ উপদেষ্টাম লীকে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি। কাজেই রাষ্ট্রপতির বৈধতা স্বীকার করে নেওয়ার পর আবার তাকে অপসারণের চিন্তা একটি সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করার সুযোগ তৈরি করে দেয়। এ রকম পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ কয়েকটি একটি বড় দল দায়িত্বশীল অবস্থান গ্রহণ করে। তারা তরুণদের শেষ পর্যন্ত বোঝাতে সক্ষম হয় যে এটি সাংবিধানিক পন্থা নয়। এরপর তরুণরা ফিরে আসে। এ নিয়ে কম জল ঘোলা হয়নি। এ ধরনের অতি আবেগ আর যা-ই হোক রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য ইতিবাচক নয়। রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হয় ধীরস্থিরভাবে। আইন এবং সংবিধান মেনে। সেখানে অতি উৎসাহ বা আবেগের জায়গা নেই। একটি বিপ্লব আবেগনির্ভর আকাক্সক্ষা। সেখানে জীবন বাজি রেখে সবকিছু করা যায়। কিন্তু যখন রাষ্ট্র পরিচালনার কাজটি সমঝোতা এবং বিধিবিধানের মধ্যে থেকে করতে হয়। জুলাই বিপ্লবের তরুণদের বোঝানোর দরকার ছিল। কিন্তু যারা তাদের অভিভাবক তারা এ বাস্তবতা তরুণদের ঠিকমতো বোঝাতে পারেননি। এরপর হঠাৎই ডিসেম্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দেওয়ার দাবি উত্থাপিত হয়। তারা সমাজমাধ্যমে নাও অর নেভার বলে ঘোষণা দিয়ে ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনুষ্ঠানিকভাবে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে বলে জানালেন। সে সময় তাদের এ তৎপরতা আবার জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। আবার দেশে কী হতে যাচ্ছে, অস্থিতিশীলতা হচ্ছে কি না এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এ বিভ্রান্তির প্রেক্ষাপটে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের আবার বোঝানো হয়। তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা এবং যোগাযোগের পর শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র করা হয়নি। তারা সরকারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এরপর সরকার এখন এটিকে রাজনীতির মাঠে নিয়ে গেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার এ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছে। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সাংবিধানিক ধারার বাইরে গিয়ে দ্বিতীয় ঘোষণাপত্র দেওয়ার পক্ষে নয়। ফলে রাজনৈতিকভাবেই জুলাই ঘোষণাপত্রের মৃত্যু ঘটেছে। ছাত্রদের সংগঠন এনসিপিও এ নিয়ে তেমন জোরালো দাবি এখন আর করে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। বিপ্লবের আকাক্সক্ষার ধারকদের নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক দল গঠন হতেই পারে। সেটি ইতিবাচক। আমরা তরুণদের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। কিন্তু এ রাজনৈতিক দল গঠনের পরপরই প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। তাদের কিছু কিছু অপরিপক্বতা এবং ছেলেমানুষি নতুন রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অনেক প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। যেমন জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, তারা প্রথমে গণপরিষদ নির্বাচন চান। গণপরিষদ নির্বাচন কেন হবে, কীভাবে হবে জাতির কাছে এটা একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। একটি রাজনৈতিক দল পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোড অব কন্ডাক্ট বা নিয়মতান্ত্রিক বিধিবিধান থাকে। একটি রাজনৈতিক দলের সবাই সব কথা বলতে পারেন না। একটি গণতন্ত্র এবং বিধিবদ্ধ নিয়মকানুনের অধীনেই রাজনৈতিক দলকে চলতে হয়। কিন্তু গত এক মাসে আমরা লক্ষ করেছি জাতীয় নাগরিক পার্টির অফুরন্ত সম্ভাবনার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো তাদের সবাই কথা বলছেন। যে-যার মতো ফ্রিস্টাইলে কথা বলছেন। একটি রাজনৈতিক দল এভাবে নেতৃত্বহীন অবস্থায় থাকতে পারে না। যে-যার মতো করে কথা বলতে পারে না। জাতীয় নাগরিক পার্টির দুজন অন্যতম নেতা সেনানিবাসে গিয়েছিলেন, সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বলতে। একটি রাজনৈতিক দলের নেতা দলের কেন্দ্রীয় কমিটি বা শীর্ষ নেতার অনুমতির বাইরে গিয়ে কি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? এটি কি দলের শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল নয়? এ ধরনের বৈঠকের পর তিনি দলীয় ফোরামে আলোচনা না করে ফেসবুকে পুরো ঘটনার বিবরণ দিলেন তাঁর মতো। যে বিবরণটি পুরোপুরি সত্য নয় বলে জানালেন তাঁরই সহকর্মী। যিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা। একটি দলের ভিতরে অন্যতম শীর্ষ দুই নেতার মধ্যে এ রকম পাল্টাপাল্টি অবস্থান সমাজমাধ্যমে দলের ইমেজ বৃদ্ধি করবে, নাকি এটি দলকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে?

আমরা লক্ষ্য করলাম হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং সারজিসের ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে দলের ভিতরেই নানা রকম মতামত এবং ক্ষোভ। অর্থাৎ দলের ভিতরেই বিষয়টি নিয়ে এখন নেতিবাচক আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে হাসনাত আবদুল্লাহর এ অতিকথন এবং অতিবিপ্লব একদিকে যেমন রাজনৈতিক দল হিসেবে জাতীয় নাগরিক পার্টির ম্যাচুরিটি বা পরিপক্বতা ক্ষুণ্ন করেছে, তেমন নেতা হিসেবে হাসনাত বা সারজিস কিংবা অন্যরা কতটুকু প্রস্তুত সে প্রশ্নটিও উঠেছে। কারণ একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান লক্ষ্য থাকবে তারা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসবে। ক্ষমতায় এলে তারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে। রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম অংশ হলো সশস্ত্র বাহিনী, দেশে সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্ক থেকে দূরে রাখাটা রাষ্ট্রীয় শিষ্টাচার। রাজনৈতিক দলগুলোকে একটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। সবকিছু নিয়ে দায়িত্বহীন মন্তব্য কোনো রাজনৈতিক নেতার কাজ না। কিন্তু এখানে হাসনাত আবদুল্লাহ এবং সারজিস যেভাবে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন তা দুর্ভাগ্যজনক। দ্বিতীয়ত. একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন জায়গায় যাবেন, বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন এবং সেসব অনানুষ্ঠানিক কথাগুলো কোনো সময় অযাচিতভাবে প্রকাশ করা উচিত নয়। তাহলে পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশন বা রাজনৈতিক দরকষাকষি সম্ভব হয় না। রাজনীতিবিদরা বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে মেশেন এবং বিভিন্ন ধরনের দরকষাকষি করেন। এখন কেউ যদি দরকষাকষির হিসাবটা জনগণের কাছে প্রকাশ করে দেন, তাহলে কেউ কি তাদের বিশ্বাস করবে? সেনানিবাসের ঘটনা নিয়ে হাসনাত এবং সারজিস যে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তা তাদের বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঘাটতি সৃষ্টি করবে। এর ফলে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তাদের সঙ্গে নিশ্চিন্তে খোলা মনে কথা বলতে রাজি হবেন না। এটি জাতীয় নাগরিক পার্টিরও রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে একটি বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করবে। তৃতীয়ত. একটি রাজনৈতিক দলকে সবার সঙ্গে সহাবস্থান এবং সমতা নিয়ে চলতে হয়। জাতীয় নাগরিক পার্টি কোনো বিপ্লবী সংগঠন না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল। যে দলটি সবে কাজ শুরু করেছে। কাজেই এ রাজনৈতিক দলকে সবার আস্থা অর্জন করতে হবে। সবার বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। তারা যেভাবে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিছেন, যেভাবে বিতর্ক সৃষ্টি করছেন তা একটি বাজে দৃষ্টান্ত। এর ফলে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটা অনাস্থা এবং দূরত্ব তৈরি হবে। এটি বাংলাদেশের মতো একটি রাষ্ট্রের জন্য কখনোই ইতিবাচক নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো এ ধরনের বিতর্ক সৃষ্টি করে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা এখন পর্যন্ত মূলধারার রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং দেশ পরিচালনার জন্য কতটুকু সক্ষম এবং যোগ্য সে প্রশ্নটি সামনে নিয়ে এসেছেন। সাধারণ মানুষ মনে করে তারা জুলাই বিপ্লব করেছেন এজন্য তাদের স্যালুট করতে হবে; কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যে ধরনের বিচক্ষণতা দরকার তাদের তা আসতে অনেক বাকি। আমার মনে হয় জুলাই বিপ্লবের পর সূর্যসন্তানরা কেউ কেউ দিশাহারা হয়ে যাচ্ছেন। এখনো সময় আছে তাদের বুঝতে হবে তাদের সামনে দীর্ঘ পথ রয়েছে। তাদের অনেক শিখতে হবে, জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং তার পরে তারা জাতীয় রাজনীতিতে একটা অবদান রাখতে পারবেন। নইলে অঙ্কুরেই বিনষ্ট হবে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানদের স্বপ্ন।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম