শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

বাংলাদেশে অভূতপূর্ব একটি জাগরণ সৃষ্টি করেছিলেন জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কয়েকজন অকুতোভয় তরুণ অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। এ দেশ নিয়ে অনেকেই আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশ চিরস্থায়ীভাবে একটা স্বৈরাচারের কবলে থাকা দেশে পরিণত হবে এমন শঙ্কায় যারা নীরবে নিভৃতে হতাশার দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলেন, তাদের জন্য সঞ্জীবনী হিসেবে দেখা দিয়েছিলেন জুলাই বিপ্লবের যোদ্ধারা। কোটা আন্দোলন থেকে আস্তে আস্তে পরিকল্পিতভাবে অমিত সাহস আর ঝুঁকি নিয়ে তারা একটি প্রচণ্ড ক্ষমতাবান স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়েছিলেন। ৫ আগস্টের এ গণ অভ্যুত্থান বা বিপ্লবের পর ৮ আগস্ট একটি নতুন সরকার যাত্রা করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসংগঠনের নেতারা নতুন সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও প্রজ্ঞার পরিচয় দেন। তাঁরা বাংলাদেশের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড . মুহাম্মদ ইউনূসকে এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন। উপদেষ্টাম লীতে রাখা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য আলোচিত এবং স্বনামধন্য ব্যক্তিদের। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ঘোষণা করেন, যাঁরা জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁদের প্রতিনিধিদেরও উপদেষ্টাম লীতে থাকতে হবে। এটিও ছিল উপদেষ্টাম লীর একটি চমক।

দেশবাসীর প্রত্যাশা তরুণরা তাঁদের স্বপ্নের মতো করে বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবেন। তরুণরা বাংলাদেশ তাঁদের মতো করে সাজাবেন। তাঁরা সবাইকে পথ দেখাবেন। আমরা যদি বাংলাদেশের ইতিহাস দেখি তাহলে দেখব যে তরুণরাই বারবার এ দেশের ইতিহাসের বাঁক বদল করছেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ আন্দোলন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান এবং চব্বিশের বিপ্লব সবকিছুই আসলে তরুণদের অবদান। আর সে কারণেই রাষ্ট্রে তরুণদের অংশীদারি বা অংশগ্রহণ থাকাটা জরুরি ছিল, সেই জরুরি কাজটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্পন্ন করেছেন। তরুণ এবং প্রবীণের মিশ্রণ এ উপদেষ্টাম লী বাংলাদেশকে একটি স্বপ্নের দেশ বিনির্মাণের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। দেশবাসীর প্রত্যাশা একটি নতুন বাংলাদেশ। কিন্তু এ বিপ্লবের পর আমরা লক্ষ করছি গত সাত মাসে চব্বিশের আন্দোলনের কিছু কিছু তরুণ লড়াকু সৈনিক এবং বীর যোদ্ধার মধ্যে অতি আত্মবিশ্বাস এবং নানা রকম বিভ্রান্তি। ফলে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা নানাভাবে বিতর্কিত হচ্ছেন। তাঁদের কেউ কেউ যেন পথ হারিয়েছেন। গত সাড়ে সাত মাসে তাঁদের কার্যক্রম দেখে বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়ের কপালকু লা উপন্যাসের সেই উক্তি মনে পড়ে। যেভাবে কপালকু লা নবকুমারকে বলেছিল, পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছ? ঠিক তেমনিভাবে যেন জনগণ মনে করছে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছে?

আমরা জুলাই বিপ্লবের পরপর দেখলাম যে তারুণ্য রাষ্ট্র সংস্কার এবং দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করল। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে তাদের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখল। এ পদক্ষেপগুলো অধিকাংশ মানুষ ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। কিন্তু হঠাৎ সংবিধানের বাইরে গিয়ে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের দাবিতে সোচ্চার হলো কিছু তরুণ। বাংলাদেশের সাংবিধানিক কাঠামোয় রাষ্ট্রপতি হলেন আলংকারিক প্রধান। তিনি রাষ্ট্রের প্রথম ব্যক্তি। তাকে একটি বৈধ প্রক্রিয়া ছাড়া অপসারণ করা যায় না। এ ধরনের অপসারণ একটি বড় ধরনের সাংবিধানিক সংকট তৈরি করতে পারে। তা ছাড়া ড. ইউনূসসহ উপদেষ্টাম লীকে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি। কাজেই রাষ্ট্রপতির বৈধতা স্বীকার করে নেওয়ার পর আবার তাকে অপসারণের চিন্তা একটি সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করার সুযোগ তৈরি করে দেয়। এ রকম পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ কয়েকটি একটি বড় দল দায়িত্বশীল অবস্থান গ্রহণ করে। তারা তরুণদের শেষ পর্যন্ত বোঝাতে সক্ষম হয় যে এটি সাংবিধানিক পন্থা নয়। এরপর তরুণরা ফিরে আসে। এ নিয়ে কম জল ঘোলা হয়নি। এ ধরনের অতি আবেগ আর যা-ই হোক রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য ইতিবাচক নয়। রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হয় ধীরস্থিরভাবে। আইন এবং সংবিধান মেনে। সেখানে অতি উৎসাহ বা আবেগের জায়গা নেই। একটি বিপ্লব আবেগনির্ভর আকাক্সক্ষা। সেখানে জীবন বাজি রেখে সবকিছু করা যায়। কিন্তু যখন রাষ্ট্র পরিচালনার কাজটি সমঝোতা এবং বিধিবিধানের মধ্যে থেকে করতে হয়। জুলাই বিপ্লবের তরুণদের বোঝানোর দরকার ছিল। কিন্তু যারা তাদের অভিভাবক তারা এ বাস্তবতা তরুণদের ঠিকমতো বোঝাতে পারেননি। এরপর হঠাৎই ডিসেম্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দেওয়ার দাবি উত্থাপিত হয়। তারা সমাজমাধ্যমে নাও অর নেভার বলে ঘোষণা দিয়ে ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনুষ্ঠানিকভাবে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে বলে জানালেন। সে সময় তাদের এ তৎপরতা আবার জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। আবার দেশে কী হতে যাচ্ছে, অস্থিতিশীলতা হচ্ছে কি না এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এ বিভ্রান্তির প্রেক্ষাপটে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের আবার বোঝানো হয়। তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা এবং যোগাযোগের পর শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র করা হয়নি। তারা সরকারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এরপর সরকার এখন এটিকে রাজনীতির মাঠে নিয়ে গেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার এ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছে। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সাংবিধানিক ধারার বাইরে গিয়ে দ্বিতীয় ঘোষণাপত্র দেওয়ার পক্ষে নয়। ফলে রাজনৈতিকভাবেই জুলাই ঘোষণাপত্রের মৃত্যু ঘটেছে। ছাত্রদের সংগঠন এনসিপিও এ নিয়ে তেমন জোরালো দাবি এখন আর করে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। বিপ্লবের আকাক্সক্ষার ধারকদের নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক দল গঠন হতেই পারে। সেটি ইতিবাচক। আমরা তরুণদের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। কিন্তু এ রাজনৈতিক দল গঠনের পরপরই প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। তাদের কিছু কিছু অপরিপক্বতা এবং ছেলেমানুষি নতুন রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অনেক প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। যেমন জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, তারা প্রথমে গণপরিষদ নির্বাচন চান। গণপরিষদ নির্বাচন কেন হবে, কীভাবে হবে জাতির কাছে এটা একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। একটি রাজনৈতিক দল পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোড অব কন্ডাক্ট বা নিয়মতান্ত্রিক বিধিবিধান থাকে। একটি রাজনৈতিক দলের সবাই সব কথা বলতে পারেন না। একটি গণতন্ত্র এবং বিধিবদ্ধ নিয়মকানুনের অধীনেই রাজনৈতিক দলকে চলতে হয়। কিন্তু গত এক মাসে আমরা লক্ষ করেছি জাতীয় নাগরিক পার্টির অফুরন্ত সম্ভাবনার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো তাদের সবাই কথা বলছেন। যে-যার মতো ফ্রিস্টাইলে কথা বলছেন। একটি রাজনৈতিক দল এভাবে নেতৃত্বহীন অবস্থায় থাকতে পারে না। যে-যার মতো করে কথা বলতে পারে না। জাতীয় নাগরিক পার্টির দুজন অন্যতম নেতা সেনানিবাসে গিয়েছিলেন, সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বলতে। একটি রাজনৈতিক দলের নেতা দলের কেন্দ্রীয় কমিটি বা শীর্ষ নেতার অনুমতির বাইরে গিয়ে কি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? এটি কি দলের শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল নয়? এ ধরনের বৈঠকের পর তিনি দলীয় ফোরামে আলোচনা না করে ফেসবুকে পুরো ঘটনার বিবরণ দিলেন তাঁর মতো। যে বিবরণটি পুরোপুরি সত্য নয় বলে জানালেন তাঁরই সহকর্মী। যিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা। একটি দলের ভিতরে অন্যতম শীর্ষ দুই নেতার মধ্যে এ রকম পাল্টাপাল্টি অবস্থান সমাজমাধ্যমে দলের ইমেজ বৃদ্ধি করবে, নাকি এটি দলকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে?

আমরা লক্ষ্য করলাম হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং সারজিসের ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে দলের ভিতরেই নানা রকম মতামত এবং ক্ষোভ। অর্থাৎ দলের ভিতরেই বিষয়টি নিয়ে এখন নেতিবাচক আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে হাসনাত আবদুল্লাহর এ অতিকথন এবং অতিবিপ্লব একদিকে যেমন রাজনৈতিক দল হিসেবে জাতীয় নাগরিক পার্টির ম্যাচুরিটি বা পরিপক্বতা ক্ষুণ্ন করেছে, তেমন নেতা হিসেবে হাসনাত বা সারজিস কিংবা অন্যরা কতটুকু প্রস্তুত সে প্রশ্নটিও উঠেছে। কারণ একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান লক্ষ্য থাকবে তারা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসবে। ক্ষমতায় এলে তারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে। রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম অংশ হলো সশস্ত্র বাহিনী, দেশে সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্ক থেকে দূরে রাখাটা রাষ্ট্রীয় শিষ্টাচার। রাজনৈতিক দলগুলোকে একটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। সবকিছু নিয়ে দায়িত্বহীন মন্তব্য কোনো রাজনৈতিক নেতার কাজ না। কিন্তু এখানে হাসনাত আবদুল্লাহ এবং সারজিস যেভাবে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন তা দুর্ভাগ্যজনক। দ্বিতীয়ত. একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন জায়গায় যাবেন, বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন এবং সেসব অনানুষ্ঠানিক কথাগুলো কোনো সময় অযাচিতভাবে প্রকাশ করা উচিত নয়। তাহলে পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশন বা রাজনৈতিক দরকষাকষি সম্ভব হয় না। রাজনীতিবিদরা বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে মেশেন এবং বিভিন্ন ধরনের দরকষাকষি করেন। এখন কেউ যদি দরকষাকষির হিসাবটা জনগণের কাছে প্রকাশ করে দেন, তাহলে কেউ কি তাদের বিশ্বাস করবে? সেনানিবাসের ঘটনা নিয়ে হাসনাত এবং সারজিস যে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তা তাদের বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঘাটতি সৃষ্টি করবে। এর ফলে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তাদের সঙ্গে নিশ্চিন্তে খোলা মনে কথা বলতে রাজি হবেন না। এটি জাতীয় নাগরিক পার্টিরও রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে একটি বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করবে। তৃতীয়ত. একটি রাজনৈতিক দলকে সবার সঙ্গে সহাবস্থান এবং সমতা নিয়ে চলতে হয়। জাতীয় নাগরিক পার্টি কোনো বিপ্লবী সংগঠন না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল। যে দলটি সবে কাজ শুরু করেছে। কাজেই এ রাজনৈতিক দলকে সবার আস্থা অর্জন করতে হবে। সবার বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। তারা যেভাবে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিছেন, যেভাবে বিতর্ক সৃষ্টি করছেন তা একটি বাজে দৃষ্টান্ত। এর ফলে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটা অনাস্থা এবং দূরত্ব তৈরি হবে। এটি বাংলাদেশের মতো একটি রাষ্ট্রের জন্য কখনোই ইতিবাচক নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো এ ধরনের বিতর্ক সৃষ্টি করে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা এখন পর্যন্ত মূলধারার রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং দেশ পরিচালনার জন্য কতটুকু সক্ষম এবং যোগ্য সে প্রশ্নটি সামনে নিয়ে এসেছেন। সাধারণ মানুষ মনে করে তারা জুলাই বিপ্লব করেছেন এজন্য তাদের স্যালুট করতে হবে; কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যে ধরনের বিচক্ষণতা দরকার তাদের তা আসতে অনেক বাকি। আমার মনে হয় জুলাই বিপ্লবের পর সূর্যসন্তানরা কেউ কেউ দিশাহারা হয়ে যাচ্ছেন। এখনো সময় আছে তাদের বুঝতে হবে তাদের সামনে দীর্ঘ পথ রয়েছে। তাদের অনেক শিখতে হবে, জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং তার পরে তারা জাতীয় রাজনীতিতে একটা অবদান রাখতে পারবেন। নইলে অঙ্কুরেই বিনষ্ট হবে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানদের স্বপ্ন।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে