শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছেন?

বাংলাদেশে অভূতপূর্ব একটি জাগরণ সৃষ্টি করেছিলেন জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কয়েকজন অকুতোভয় তরুণ অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন। এ দেশ নিয়ে অনেকেই আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশ চিরস্থায়ীভাবে একটা স্বৈরাচারের কবলে থাকা দেশে পরিণত হবে এমন শঙ্কায় যারা নীরবে নিভৃতে হতাশার দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলেন, তাদের জন্য সঞ্জীবনী হিসেবে দেখা দিয়েছিলেন জুলাই বিপ্লবের যোদ্ধারা। কোটা আন্দোলন থেকে আস্তে আস্তে পরিকল্পিতভাবে অমিত সাহস আর ঝুঁকি নিয়ে তারা একটি প্রচণ্ড ক্ষমতাবান স্বৈরাচার সরকারকে হটিয়েছিলেন। ৫ আগস্টের এ গণ অভ্যুত্থান বা বিপ্লবের পর ৮ আগস্ট একটি নতুন সরকার যাত্রা করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসংগঠনের নেতারা নতুন সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও প্রজ্ঞার পরিচয় দেন। তাঁরা বাংলাদেশের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, শান্তিতে নোবেলজয়ী ড . মুহাম্মদ ইউনূসকে এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন। উপদেষ্টাম লীতে রাখা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে যোগ্য আলোচিত এবং স্বনামধন্য ব্যক্তিদের। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেন। তিনি ঘোষণা করেন, যাঁরা জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁদের প্রতিনিধিদেরও উপদেষ্টাম লীতে থাকতে হবে। এটিও ছিল উপদেষ্টাম লীর একটি চমক।

দেশবাসীর প্রত্যাশা তরুণরা তাঁদের স্বপ্নের মতো করে বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবেন। তরুণরা বাংলাদেশ তাঁদের মতো করে সাজাবেন। তাঁরা সবাইকে পথ দেখাবেন। আমরা যদি বাংলাদেশের ইতিহাস দেখি তাহলে দেখব যে তরুণরাই বারবার এ দেশের ইতিহাসের বাঁক বদল করছেন। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ আন্দোলন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থান এবং চব্বিশের বিপ্লব সবকিছুই আসলে তরুণদের অবদান। আর সে কারণেই রাষ্ট্রে তরুণদের অংশীদারি বা অংশগ্রহণ থাকাটা জরুরি ছিল, সেই জরুরি কাজটা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্পন্ন করেছেন। তরুণ এবং প্রবীণের মিশ্রণ এ উপদেষ্টাম লী বাংলাদেশকে একটি স্বপ্নের দেশ বিনির্মাণের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। দেশবাসীর প্রত্যাশা একটি নতুন বাংলাদেশ। কিন্তু এ বিপ্লবের পর আমরা লক্ষ করছি গত সাত মাসে চব্বিশের আন্দোলনের কিছু কিছু তরুণ লড়াকু সৈনিক এবং বীর যোদ্ধার মধ্যে অতি আত্মবিশ্বাস এবং নানা রকম বিভ্রান্তি। ফলে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা নানাভাবে বিতর্কিত হচ্ছেন। তাঁদের কেউ কেউ যেন পথ হারিয়েছেন। গত সাড়ে সাত মাসে তাঁদের কার্যক্রম দেখে বঙ্কিম চট্টোপাধ্যায়ের কপালকু লা উপন্যাসের সেই উক্তি মনে পড়ে। যেভাবে কপালকু লা নবকুমারকে বলেছিল, পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছ? ঠিক তেমনিভাবে যেন জনগণ মনে করছে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানরা কি পথ হারিয়েছে?

আমরা জুলাই বিপ্লবের পরপর দেখলাম যে তারুণ্য রাষ্ট্র সংস্কার এবং দেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করল। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে তাদের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখল। এ পদক্ষেপগুলো অধিকাংশ মানুষ ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেছিল। কিন্তু হঠাৎ সংবিধানের বাইরে গিয়ে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের দাবিতে সোচ্চার হলো কিছু তরুণ। বাংলাদেশের সাংবিধানিক কাঠামোয় রাষ্ট্রপতি হলেন আলংকারিক প্রধান। তিনি রাষ্ট্রের প্রথম ব্যক্তি। তাকে একটি বৈধ প্রক্রিয়া ছাড়া অপসারণ করা যায় না। এ ধরনের অপসারণ একটি বড় ধরনের সাংবিধানিক সংকট তৈরি করতে পারে। তা ছাড়া ড. ইউনূসসহ উপদেষ্টাম লীকে শপথবাক্য পাঠ করিয়েছেন বর্তমান রাষ্ট্রপতি। কাজেই রাষ্ট্রপতির বৈধতা স্বীকার করে নেওয়ার পর আবার তাকে অপসারণের চিন্তা একটি সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি করার সুযোগ তৈরি করে দেয়। এ রকম পরিস্থিতিতে বিএনপিসহ কয়েকটি একটি বড় দল দায়িত্বশীল অবস্থান গ্রহণ করে। তারা তরুণদের শেষ পর্যন্ত বোঝাতে সক্ষম হয় যে এটি সাংবিধানিক পন্থা নয়। এরপর তরুণরা ফিরে আসে। এ নিয়ে কম জল ঘোলা হয়নি। এ ধরনের অতি আবেগ আর যা-ই হোক রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য ইতিবাচক নয়। রাষ্ট্র পরিচালনা করতে হয় ধীরস্থিরভাবে। আইন এবং সংবিধান মেনে। সেখানে অতি উৎসাহ বা আবেগের জায়গা নেই। একটি বিপ্লব আবেগনির্ভর আকাক্সক্ষা। সেখানে জীবন বাজি রেখে সবকিছু করা যায়। কিন্তু যখন রাষ্ট্র পরিচালনার কাজটি সমঝোতা এবং বিধিবিধানের মধ্যে থেকে করতে হয়। জুলাই বিপ্লবের তরুণদের বোঝানোর দরকার ছিল। কিন্তু যারা তাদের অভিভাবক তারা এ বাস্তবতা তরুণদের ঠিকমতো বোঝাতে পারেননি। এরপর হঠাৎই ডিসেম্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দেওয়ার দাবি উত্থাপিত হয়। তারা সমাজমাধ্যমে নাও অর নেভার বলে ঘোষণা দিয়ে ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আনুষ্ঠানিকভাবে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করা হবে বলে জানালেন। সে সময় তাদের এ তৎপরতা আবার জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। আবার দেশে কী হতে যাচ্ছে, অস্থিতিশীলতা হচ্ছে কি না এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। এ বিভ্রান্তির প্রেক্ষাপটে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের আবার বোঝানো হয়। তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা এবং যোগাযোগের পর শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র করা হয়নি। তারা সরকারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এরপর সরকার এখন এটিকে রাজনীতির মাঠে নিয়ে গেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার এ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছে। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল সাংবিধানিক ধারার বাইরে গিয়ে দ্বিতীয় ঘোষণাপত্র দেওয়ার পক্ষে নয়। ফলে রাজনৈতিকভাবেই জুলাই ঘোষণাপত্রের মৃত্যু ঘটেছে। ছাত্রদের সংগঠন এনসিপিও এ নিয়ে তেমন জোরালো দাবি এখন আর করে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। বিপ্লবের আকাক্সক্ষার ধারকদের নেতৃত্বে একটি রাজনৈতিক দল গঠন হতেই পারে। সেটি ইতিবাচক। আমরা তরুণদের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। কিন্তু এ রাজনৈতিক দল গঠনের পরপরই প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বিতর্ক তৈরি হচ্ছে। তাদের কিছু কিছু অপরিপক্বতা এবং ছেলেমানুষি নতুন রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অনেক প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। যেমন জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে, তারা প্রথমে গণপরিষদ নির্বাচন চান। গণপরিষদ নির্বাচন কেন হবে, কীভাবে হবে জাতির কাছে এটা একটি বড় প্রশ্ন। এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। একটি রাজনৈতিক দল পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কোড অব কন্ডাক্ট বা নিয়মতান্ত্রিক বিধিবিধান থাকে। একটি রাজনৈতিক দলের সবাই সব কথা বলতে পারেন না। একটি গণতন্ত্র এবং বিধিবদ্ধ নিয়মকানুনের অধীনেই রাজনৈতিক দলকে চলতে হয়। কিন্তু গত এক মাসে আমরা লক্ষ করেছি জাতীয় নাগরিক পার্টির অফুরন্ত সম্ভাবনার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো তাদের সবাই কথা বলছেন। যে-যার মতো ফ্রিস্টাইলে কথা বলছেন। একটি রাজনৈতিক দল এভাবে নেতৃত্বহীন অবস্থায় থাকতে পারে না। যে-যার মতো করে কথা বলতে পারে না। জাতীয় নাগরিক পার্টির দুজন অন্যতম নেতা সেনানিবাসে গিয়েছিলেন, সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বলতে। একটি রাজনৈতিক দলের নেতা দলের কেন্দ্রীয় কমিটি বা শীর্ষ নেতার অনুমতির বাইরে গিয়ে কি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? এটি কি দলের শৃঙ্খলাভঙ্গের শামিল নয়? এ ধরনের বৈঠকের পর তিনি দলীয় ফোরামে আলোচনা না করে ফেসবুকে পুরো ঘটনার বিবরণ দিলেন তাঁর মতো। যে বিবরণটি পুরোপুরি সত্য নয় বলে জানালেন তাঁরই সহকর্মী। যিনি জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা। একটি দলের ভিতরে অন্যতম শীর্ষ দুই নেতার মধ্যে এ রকম পাল্টাপাল্টি অবস্থান সমাজমাধ্যমে দলের ইমেজ বৃদ্ধি করবে, নাকি এটি দলকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করবে?

আমরা লক্ষ্য করলাম হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং সারজিসের ফেসবুক স্ট্যাটাস নিয়ে দলের ভিতরেই নানা রকম মতামত এবং ক্ষোভ। অর্থাৎ দলের ভিতরেই বিষয়টি নিয়ে এখন নেতিবাচক আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে হাসনাত আবদুল্লাহর এ অতিকথন এবং অতিবিপ্লব একদিকে যেমন রাজনৈতিক দল হিসেবে জাতীয় নাগরিক পার্টির ম্যাচুরিটি বা পরিপক্বতা ক্ষুণ্ন করেছে, তেমন নেতা হিসেবে হাসনাত বা সারজিস কিংবা অন্যরা কতটুকু প্রস্তুত সে প্রশ্নটিও উঠেছে। কারণ একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান লক্ষ্য থাকবে তারা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসবে। ক্ষমতায় এলে তারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে। রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম অংশ হলো সশস্ত্র বাহিনী, দেশে সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্ক থেকে দূরে রাখাটা রাষ্ট্রীয় শিষ্টাচার। রাজনৈতিক দলগুলোকে একটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। সবকিছু নিয়ে দায়িত্বহীন মন্তব্য কোনো রাজনৈতিক নেতার কাজ না। কিন্তু এখানে হাসনাত আবদুল্লাহ এবং সারজিস যেভাবে সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন তা দুর্ভাগ্যজনক। দ্বিতীয়ত. একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন জায়গায় যাবেন, বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন এবং সেসব অনানুষ্ঠানিক কথাগুলো কোনো সময় অযাচিতভাবে প্রকাশ করা উচিত নয়। তাহলে পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশন বা রাজনৈতিক দরকষাকষি সম্ভব হয় না। রাজনীতিবিদরা বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে মেশেন এবং বিভিন্ন ধরনের দরকষাকষি করেন। এখন কেউ যদি দরকষাকষির হিসাবটা জনগণের কাছে প্রকাশ করে দেন, তাহলে কেউ কি তাদের বিশ্বাস করবে? সেনানিবাসের ঘটনা নিয়ে হাসনাত এবং সারজিস যে ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তা তাদের বিশ্বাসযোগ্যতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঘাটতি সৃষ্টি করবে। এর ফলে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তাদের সঙ্গে নিশ্চিন্তে খোলা মনে কথা বলতে রাজি হবেন না। এটি জাতীয় নাগরিক পার্টিরও রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে একটি বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করবে। তৃতীয়ত. একটি রাজনৈতিক দলকে সবার সঙ্গে সহাবস্থান এবং সমতা নিয়ে চলতে হয়। জাতীয় নাগরিক পার্টি কোনো বিপ্লবী সংগঠন না। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল। যে দলটি সবে কাজ শুরু করেছে। কাজেই এ রাজনৈতিক দলকে সবার আস্থা অর্জন করতে হবে। সবার বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। তারা যেভাবে সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিছেন, যেভাবে বিতর্ক সৃষ্টি করছেন তা একটি বাজে দৃষ্টান্ত। এর ফলে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর একটা অনাস্থা এবং দূরত্ব তৈরি হবে। এটি বাংলাদেশের মতো একটি রাষ্ট্রের জন্য কখনোই ইতিবাচক নয়। সবচেয়ে বড় কথা হলো এ ধরনের বিতর্ক সৃষ্টি করে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা এখন পর্যন্ত মূলধারার রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং দেশ পরিচালনার জন্য কতটুকু সক্ষম এবং যোগ্য সে প্রশ্নটি সামনে নিয়ে এসেছেন। সাধারণ মানুষ মনে করে তারা জুলাই বিপ্লব করেছেন এজন্য তাদের স্যালুট করতে হবে; কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যে ধরনের বিচক্ষণতা দরকার তাদের তা আসতে অনেক বাকি। আমার মনে হয় জুলাই বিপ্লবের পর সূর্যসন্তানরা কেউ কেউ দিশাহারা হয়ে যাচ্ছেন। এখনো সময় আছে তাদের বুঝতে হবে তাদের সামনে দীর্ঘ পথ রয়েছে। তাদের অনেক শিখতে হবে, জানতে হবে, বুঝতে হবে এবং তার পরে তারা জাতীয় রাজনীতিতে একটা অবদান রাখতে পারবেন। নইলে অঙ্কুরেই বিনষ্ট হবে জুলাই বিপ্লবের সূর্যসন্তানদের স্বপ্ন।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়