শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বহুল আলোচিত বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেছেন, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন। এতে বিএনপি সন্তুষ্ট নয়। একই দিনে জামায়াত সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনাকালে বলেছে, তারাও জুনে নির্বাচন চান না। তারা আগামী রোজার আগে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তবে মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জরুরি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। এনসিপি কৌশলগত কারণে এখন নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা দল গোছাচ্ছে। বুধবার প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ। শুধু এনসিপিকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচন পেছানো জনগণের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেসব মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে তার মধ্যে ফ্যাসিবাদের হত্যা-দুর্নীতির বিচার অন্যতম। যারাই নির্বাচনে জয়ী হোক এ বিচার তাদের করতেই হবে। সংস্কারেও অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। এটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন বিলম্ব নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচন যখনই হোক তার একটি পথনকশা ঘোষণায় বাধা কোথায়? অনির্দিষ্ট ও অন্তহীন মেয়াদে কোনো সরকারই থাকতে পারে না। এ দেশের সংবিধান অনুযায়ী একটি নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। তাই অনির্বাচিত সরকার কতদিন থাকবে, সে ব্যাপারে এখনই একটি রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার। তা না হলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সংকট আসন্ন। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে যত বেশি বিলম্ব করবে ততই রাজনৈতিক সংকট গভীর হবে। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারেরও একটি রূপপরিকল্পনা অবিলম্বে ঘোষণা করা উচিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ডিসেম্বরের পর নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হবে এবং সেটি সামাল দেওয়া যাবে না। তার কথা বিবেচনার দাবি রাখে। নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সংকট ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নির্বাচন কবে হওয়া উচিত এবং নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে সরকারের আড়ষ্টতা কেন? সরকার কেন একটি সময়সূচি বলে দিচ্ছে না?

প্রধান উপদেষ্টা একটি কথা সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে চান। এ অবস্থান থেকে তিনি সরে আসেননি। সুনির্দিষ্ট নির্বাচনের তারিখ কখন ঘোষণা করবেন, তা নির্ভর করছে সংস্কারের ওপর। তিনি এও বলেছেন, যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। আর যদি সংস্কার বেশি হয় তাহলে জুনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন হবে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুব সুস্পষ্ট। আগামী জুনের পর তিনি একটি নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান। এ নিয়ে তিনি কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব বা ফাঁকফোকড় রাখেননি। কিন্তু সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা না থাকায় এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। এ ভুল বোঝাবুঝি রাজনৈতিক অঙ্গনকে করছে বিভক্ত। বাড়ছে বিভক্তি ও সংঘাতের শঙ্কা। কিন্তু আমরা সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই।

প্রধান উপদেষ্টা একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। তিনি নোবেল লরিয়েট। দেশে বিদেশে তাঁর আলাদা ইমেজ-সুনাম রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি সবাইকে নিয়ে এ অচলাবস্থা দূর করতে পারেন সহজেই। ধরা যাক, নির্বাচন শেষ পর্যন্ত জুনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেভাবেই নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। নির্বাচন কমিশন জুনকে ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে। নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিক ভোটার তালিকা প্রকাশ, সীমানা নির্ধারণ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি মিলিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করতে পারে। আবার আমরা যদি ধরে নিই নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, তাহলে ডিসেম্বর ধরে সরকার সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে পারে। সরকার দুটি রোডম্যাপ সামনে নিয়ে কাজ করতে পারে। একটি ডিসেম্বরে, আরেকটি জুনে। এ রোডম্যাপ মানে যে তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে এমন কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। বরং এ রোডম্যাপ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস এবং আশঙ্কা তৈরি হয়েছে তা দূর করবে। রাজনৈতিক দলগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবে কোন রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমরা লক্ষ করেছি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের যে একটি দূরত্বের আবহ তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমির লন্ডনে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি বৈঠকে ব্রাসেলসে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে লন্ডনে যান এবং তারেক রহমানের বাসভবনে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ হতে পারে, কিন্তু এর রাজনৈতিক তাৎপর্য অনেক। যদিও জামায়াতের আমির এ নিয়ে বিস্তারিত বলেননি। তবে দীর্ঘদিনের মিত্র দুটি দলের শীর্ষ নেতাদের এ আনুষ্ঠানিক সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজনীতিতে একটা নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করবে বলেই অনেকে মনে করছেন। বিশেষ করে জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে দূরত্বের কারণে অনেকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন তা দূর হয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতের দূরত্ব যে কমে গেছে তার প্রমাণ আমরা পাই বুধবার মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জামায়াত প্রায় বিএনপির ভাষায় কথা বলেছে। তারা বলেছে, রোজার আগেই অর্থাৎ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চান। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। তার মানে বিএনপি এবং জামায়াত প্রায় অভিন্ন সুরেই এখন কথা বলছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য, ভিন্নমত থাকবেই। তা দূর করার একমাত্র পথ হলো আলোচনা, সমঝোতা। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে তা হচ্ছে। এটা আশার কথা। বাকি থাকল এনসিপি। এনসিপি এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক নিবন্ধন গ্রহণ করেনি। তাদের সারা দেশে সাংগঠনিক কার্যক্রমও বিস্তৃত হয়নি। আগামী নির্বাচনে এনসিপির কর্মকৌশল কী হবে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। সারা দেশে সাংগঠনিক তৎপরতা বিস্তৃত করার জন্য এনসিপির কার্যক্রম চলছে। তবে সে কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত হাওয়া লাগেনি। এখন প্রশ্ন হলো, শুধু এনসিপির জন্য কি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে? বিএনপির সঙ্গে যেমন প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে তেমন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একটা বৈঠক হতে পারে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রোডম্যাপ তৈরি করতে পারে। সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব সংকটের সমাধান করব। নির্বাচন নিয়ে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তার একটা সমাধান করতে পারব বলে আশাবাদী। কাজেই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার কোনো বিকল্প নেই। সে ধারায় নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা পাওয়া উচিত অবিলম্বে।

সরকার কেন নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা করছে না তা নিয়ে জনমনে ক্রমে নানা প্রশ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। জুনেও যদি নির্বাচন হয় তাহলে সুনির্দিষ্ট করে বলা দরকার নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি কীভাবে নেওয়া হবে, ধাপগুলো কী হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত এ বিষয়গুলো জাতির সামনে স্পষ্ট না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস বাড়তে থাকবে। কারণ আমরা ঘরপোড়া গরু। এর আগে অনির্বাচিত সরকার জগদ্দল পাথরের মতো জাতির বুকের ওপর চেপে ছিল। আমরা সে রকম অবস্থার পুনরাবৃত্তি আবার চাই না। আমরা লক্ষ করছি যে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা কিছু কথাবার্তা বলছেন, যাতে সন্দেহ এবং অবিশ্বাসগুলো দানা বাঁধছে। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ তাদের পাঁচ বছর দেখতে চায়। পরে তিনি বলছেন, এটি তার বক্তব্য নয়, জনগণের বক্তব্য। কোন জনগণের বক্তব্য? সিংহভাগ জনগণ কী মনে করে সেটি ভেবে দেখার বিষয়। বেশ কিছু উপদেষ্টা এক-এগারোর উপদেষ্টাদের মতো রাজনৈতিক দলগুলোকে আক্রমণ করা, তাদের ওপর দোষ চাপানোর এক ধরনের সংস্কৃতি চালু করতে চাইছেন। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপাগল। তারা নির্বাচন চায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি দলমতনির্বিশেষে সব মানুষের আস্থা আছে। কিন্তু ড. ইউনূসের সঙ্গে যেসব ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী কাজ করছেন তারা কতটুকু নির্বাচনমুখী সে নিয়ে কারও কারও মনে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে সব সময় একটি সুশীল গোষ্ঠী থাকে, যারা নির্বাচনবিরোধী। যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চায়। যারা দীর্ঘদিন অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করছে কি না তা-ও ভেবে দেখা দরকার।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে কথায় কথায় দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ঘটছে। আন্তর্জাতিক পরিম লে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এসব থেকে মুক্তির জন্য আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে যেতেই হবে। গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। আর এ কারণেই নির্বাচনে যেতেই হবে। সবচেয়ে বড় কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান বলেছেন, ১৮ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করে তারা ব্যারাকে ফিরতে চান। দীর্ঘদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ সেবাবাহিনীকে দিয়ে করানো ঠিক নয়। সেনাবাহিনীও দীর্ঘদিন এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ইচ্ছুক নয়। এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিতে হবে। এ সরকারকে দলমতনির্বিশেষে সবাই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল শুধু একটি কারণে। তারা একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ করে দেবে। বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত। দীর্ঘদিন ধরে তারা ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ যদি ভুল পথে পরিচালিত করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, সেটি মানুষ মেনে নেবে না। মানুষ এটা প্রতিহত করবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত দায়িত্বশীল আচরণ করছে। তবে বিএনপির ভিতর নির্বাচনের চাপ বাড়ছে। জনগণও নির্বাচনে আগ্রহী। এজন্য অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করা উচিত। এ বৈঠকের মাধ্যমে আমাদের নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ধাপগুলো নির্ধারণ এবং সম্ভাব্য সময়সূচি কী তা ঘোষণা করতে হবে। তাহলে জাতি অত্যন্ত অনিশ্চয়তা থেকে মুক্ত হবে। বারবার আমরা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের ধোঁকায় পড়েছি। এবার তেমন কিছু ঘটবে না বলেই জাতি প্রত্যাশা করে। আর সে প্রত্যাশা পূরণের জন্য নির্বাচনের সময়সীমা যখনই হোক না কেন তার একটি সুনির্দিষ্ট সময় নির্ঘণ্ট প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার অবিশ্বাসের দেয়াল ওঠার আগেই বিশ্বাসের হাত সম্প্রসারণ করবে। আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে সম্মিলিতভাবে অংশ নেবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | পরবাস

আল-শারার যুক্তরাষ্ট্র সফরে সিরিয়ায় নতুন আশার সঞ্চার
আল-শারার যুক্তরাষ্ট্র সফরে সিরিয়ায় নতুন আশার সঞ্চার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন