শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বহুল আলোচিত বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেছেন, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন। এতে বিএনপি সন্তুষ্ট নয়। একই দিনে জামায়াত সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনাকালে বলেছে, তারাও জুনে নির্বাচন চান না। তারা আগামী রোজার আগে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তবে মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জরুরি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। এনসিপি কৌশলগত কারণে এখন নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা দল গোছাচ্ছে। বুধবার প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ। শুধু এনসিপিকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচন পেছানো জনগণের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেসব মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে তার মধ্যে ফ্যাসিবাদের হত্যা-দুর্নীতির বিচার অন্যতম। যারাই নির্বাচনে জয়ী হোক এ বিচার তাদের করতেই হবে। সংস্কারেও অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। এটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন বিলম্ব নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচন যখনই হোক তার একটি পথনকশা ঘোষণায় বাধা কোথায়? অনির্দিষ্ট ও অন্তহীন মেয়াদে কোনো সরকারই থাকতে পারে না। এ দেশের সংবিধান অনুযায়ী একটি নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। তাই অনির্বাচিত সরকার কতদিন থাকবে, সে ব্যাপারে এখনই একটি রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার। তা না হলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সংকট আসন্ন। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে যত বেশি বিলম্ব করবে ততই রাজনৈতিক সংকট গভীর হবে। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারেরও একটি রূপপরিকল্পনা অবিলম্বে ঘোষণা করা উচিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ডিসেম্বরের পর নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হবে এবং সেটি সামাল দেওয়া যাবে না। তার কথা বিবেচনার দাবি রাখে। নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সংকট ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নির্বাচন কবে হওয়া উচিত এবং নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে সরকারের আড়ষ্টতা কেন? সরকার কেন একটি সময়সূচি বলে দিচ্ছে না?

প্রধান উপদেষ্টা একটি কথা সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে চান। এ অবস্থান থেকে তিনি সরে আসেননি। সুনির্দিষ্ট নির্বাচনের তারিখ কখন ঘোষণা করবেন, তা নির্ভর করছে সংস্কারের ওপর। তিনি এও বলেছেন, যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। আর যদি সংস্কার বেশি হয় তাহলে জুনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন হবে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুব সুস্পষ্ট। আগামী জুনের পর তিনি একটি নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান। এ নিয়ে তিনি কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব বা ফাঁকফোকড় রাখেননি। কিন্তু সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা না থাকায় এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। এ ভুল বোঝাবুঝি রাজনৈতিক অঙ্গনকে করছে বিভক্ত। বাড়ছে বিভক্তি ও সংঘাতের শঙ্কা। কিন্তু আমরা সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই।

প্রধান উপদেষ্টা একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। তিনি নোবেল লরিয়েট। দেশে বিদেশে তাঁর আলাদা ইমেজ-সুনাম রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি সবাইকে নিয়ে এ অচলাবস্থা দূর করতে পারেন সহজেই। ধরা যাক, নির্বাচন শেষ পর্যন্ত জুনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেভাবেই নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। নির্বাচন কমিশন জুনকে ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে। নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিক ভোটার তালিকা প্রকাশ, সীমানা নির্ধারণ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি মিলিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করতে পারে। আবার আমরা যদি ধরে নিই নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, তাহলে ডিসেম্বর ধরে সরকার সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে পারে। সরকার দুটি রোডম্যাপ সামনে নিয়ে কাজ করতে পারে। একটি ডিসেম্বরে, আরেকটি জুনে। এ রোডম্যাপ মানে যে তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে এমন কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। বরং এ রোডম্যাপ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস এবং আশঙ্কা তৈরি হয়েছে তা দূর করবে। রাজনৈতিক দলগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবে কোন রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমরা লক্ষ করেছি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের যে একটি দূরত্বের আবহ তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমির লন্ডনে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি বৈঠকে ব্রাসেলসে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে লন্ডনে যান এবং তারেক রহমানের বাসভবনে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ হতে পারে, কিন্তু এর রাজনৈতিক তাৎপর্য অনেক। যদিও জামায়াতের আমির এ নিয়ে বিস্তারিত বলেননি। তবে দীর্ঘদিনের মিত্র দুটি দলের শীর্ষ নেতাদের এ আনুষ্ঠানিক সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজনীতিতে একটা নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করবে বলেই অনেকে মনে করছেন। বিশেষ করে জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে দূরত্বের কারণে অনেকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন তা দূর হয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতের দূরত্ব যে কমে গেছে তার প্রমাণ আমরা পাই বুধবার মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জামায়াত প্রায় বিএনপির ভাষায় কথা বলেছে। তারা বলেছে, রোজার আগেই অর্থাৎ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চান। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। তার মানে বিএনপি এবং জামায়াত প্রায় অভিন্ন সুরেই এখন কথা বলছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য, ভিন্নমত থাকবেই। তা দূর করার একমাত্র পথ হলো আলোচনা, সমঝোতা। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে তা হচ্ছে। এটা আশার কথা। বাকি থাকল এনসিপি। এনসিপি এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক নিবন্ধন গ্রহণ করেনি। তাদের সারা দেশে সাংগঠনিক কার্যক্রমও বিস্তৃত হয়নি। আগামী নির্বাচনে এনসিপির কর্মকৌশল কী হবে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। সারা দেশে সাংগঠনিক তৎপরতা বিস্তৃত করার জন্য এনসিপির কার্যক্রম চলছে। তবে সে কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত হাওয়া লাগেনি। এখন প্রশ্ন হলো, শুধু এনসিপির জন্য কি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে? বিএনপির সঙ্গে যেমন প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে তেমন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একটা বৈঠক হতে পারে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রোডম্যাপ তৈরি করতে পারে। সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব সংকটের সমাধান করব। নির্বাচন নিয়ে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তার একটা সমাধান করতে পারব বলে আশাবাদী। কাজেই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার কোনো বিকল্প নেই। সে ধারায় নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা পাওয়া উচিত অবিলম্বে।

সরকার কেন নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা করছে না তা নিয়ে জনমনে ক্রমে নানা প্রশ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। জুনেও যদি নির্বাচন হয় তাহলে সুনির্দিষ্ট করে বলা দরকার নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি কীভাবে নেওয়া হবে, ধাপগুলো কী হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত এ বিষয়গুলো জাতির সামনে স্পষ্ট না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস বাড়তে থাকবে। কারণ আমরা ঘরপোড়া গরু। এর আগে অনির্বাচিত সরকার জগদ্দল পাথরের মতো জাতির বুকের ওপর চেপে ছিল। আমরা সে রকম অবস্থার পুনরাবৃত্তি আবার চাই না। আমরা লক্ষ করছি যে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা কিছু কথাবার্তা বলছেন, যাতে সন্দেহ এবং অবিশ্বাসগুলো দানা বাঁধছে। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ তাদের পাঁচ বছর দেখতে চায়। পরে তিনি বলছেন, এটি তার বক্তব্য নয়, জনগণের বক্তব্য। কোন জনগণের বক্তব্য? সিংহভাগ জনগণ কী মনে করে সেটি ভেবে দেখার বিষয়। বেশ কিছু উপদেষ্টা এক-এগারোর উপদেষ্টাদের মতো রাজনৈতিক দলগুলোকে আক্রমণ করা, তাদের ওপর দোষ চাপানোর এক ধরনের সংস্কৃতি চালু করতে চাইছেন। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপাগল। তারা নির্বাচন চায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি দলমতনির্বিশেষে সব মানুষের আস্থা আছে। কিন্তু ড. ইউনূসের সঙ্গে যেসব ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী কাজ করছেন তারা কতটুকু নির্বাচনমুখী সে নিয়ে কারও কারও মনে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে সব সময় একটি সুশীল গোষ্ঠী থাকে, যারা নির্বাচনবিরোধী। যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চায়। যারা দীর্ঘদিন অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করছে কি না তা-ও ভেবে দেখা দরকার।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে কথায় কথায় দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ঘটছে। আন্তর্জাতিক পরিম লে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এসব থেকে মুক্তির জন্য আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে যেতেই হবে। গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। আর এ কারণেই নির্বাচনে যেতেই হবে। সবচেয়ে বড় কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান বলেছেন, ১৮ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করে তারা ব্যারাকে ফিরতে চান। দীর্ঘদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ সেবাবাহিনীকে দিয়ে করানো ঠিক নয়। সেনাবাহিনীও দীর্ঘদিন এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ইচ্ছুক নয়। এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিতে হবে। এ সরকারকে দলমতনির্বিশেষে সবাই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল শুধু একটি কারণে। তারা একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ করে দেবে। বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত। দীর্ঘদিন ধরে তারা ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ যদি ভুল পথে পরিচালিত করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, সেটি মানুষ মেনে নেবে না। মানুষ এটা প্রতিহত করবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত দায়িত্বশীল আচরণ করছে। তবে বিএনপির ভিতর নির্বাচনের চাপ বাড়ছে। জনগণও নির্বাচনে আগ্রহী। এজন্য অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করা উচিত। এ বৈঠকের মাধ্যমে আমাদের নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ধাপগুলো নির্ধারণ এবং সম্ভাব্য সময়সূচি কী তা ঘোষণা করতে হবে। তাহলে জাতি অত্যন্ত অনিশ্চয়তা থেকে মুক্ত হবে। বারবার আমরা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের ধোঁকায় পড়েছি। এবার তেমন কিছু ঘটবে না বলেই জাতি প্রত্যাশা করে। আর সে প্রত্যাশা পূরণের জন্য নির্বাচনের সময়সীমা যখনই হোক না কেন তার একটি সুনির্দিষ্ট সময় নির্ঘণ্ট প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার অবিশ্বাসের দেয়াল ওঠার আগেই বিশ্বাসের হাত সম্প্রসারণ করবে। আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে সম্মিলিতভাবে অংশ নেবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা