শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বহুল আলোচিত বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেছেন, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন। এতে বিএনপি সন্তুষ্ট নয়। একই দিনে জামায়াত সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনাকালে বলেছে, তারাও জুনে নির্বাচন চান না। তারা আগামী রোজার আগে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তবে মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জরুরি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। এনসিপি কৌশলগত কারণে এখন নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা দল গোছাচ্ছে। বুধবার প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ। শুধু এনসিপিকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচন পেছানো জনগণের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেসব মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে তার মধ্যে ফ্যাসিবাদের হত্যা-দুর্নীতির বিচার অন্যতম। যারাই নির্বাচনে জয়ী হোক এ বিচার তাদের করতেই হবে। সংস্কারেও অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। এটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন বিলম্ব নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচন যখনই হোক তার একটি পথনকশা ঘোষণায় বাধা কোথায়? অনির্দিষ্ট ও অন্তহীন মেয়াদে কোনো সরকারই থাকতে পারে না। এ দেশের সংবিধান অনুযায়ী একটি নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। তাই অনির্বাচিত সরকার কতদিন থাকবে, সে ব্যাপারে এখনই একটি রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার। তা না হলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সংকট আসন্ন। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে যত বেশি বিলম্ব করবে ততই রাজনৈতিক সংকট গভীর হবে। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারেরও একটি রূপপরিকল্পনা অবিলম্বে ঘোষণা করা উচিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ডিসেম্বরের পর নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হবে এবং সেটি সামাল দেওয়া যাবে না। তার কথা বিবেচনার দাবি রাখে। নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সংকট ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নির্বাচন কবে হওয়া উচিত এবং নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে সরকারের আড়ষ্টতা কেন? সরকার কেন একটি সময়সূচি বলে দিচ্ছে না?

প্রধান উপদেষ্টা একটি কথা সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে চান। এ অবস্থান থেকে তিনি সরে আসেননি। সুনির্দিষ্ট নির্বাচনের তারিখ কখন ঘোষণা করবেন, তা নির্ভর করছে সংস্কারের ওপর। তিনি এও বলেছেন, যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। আর যদি সংস্কার বেশি হয় তাহলে জুনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন হবে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুব সুস্পষ্ট। আগামী জুনের পর তিনি একটি নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান। এ নিয়ে তিনি কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব বা ফাঁকফোকড় রাখেননি। কিন্তু সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা না থাকায় এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। এ ভুল বোঝাবুঝি রাজনৈতিক অঙ্গনকে করছে বিভক্ত। বাড়ছে বিভক্তি ও সংঘাতের শঙ্কা। কিন্তু আমরা সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই।

প্রধান উপদেষ্টা একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। তিনি নোবেল লরিয়েট। দেশে বিদেশে তাঁর আলাদা ইমেজ-সুনাম রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি সবাইকে নিয়ে এ অচলাবস্থা দূর করতে পারেন সহজেই। ধরা যাক, নির্বাচন শেষ পর্যন্ত জুনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেভাবেই নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। নির্বাচন কমিশন জুনকে ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে। নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিক ভোটার তালিকা প্রকাশ, সীমানা নির্ধারণ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি মিলিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করতে পারে। আবার আমরা যদি ধরে নিই নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, তাহলে ডিসেম্বর ধরে সরকার সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে পারে। সরকার দুটি রোডম্যাপ সামনে নিয়ে কাজ করতে পারে। একটি ডিসেম্বরে, আরেকটি জুনে। এ রোডম্যাপ মানে যে তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে এমন কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। বরং এ রোডম্যাপ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস এবং আশঙ্কা তৈরি হয়েছে তা দূর করবে। রাজনৈতিক দলগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবে কোন রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমরা লক্ষ করেছি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের যে একটি দূরত্বের আবহ তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমির লন্ডনে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি বৈঠকে ব্রাসেলসে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে লন্ডনে যান এবং তারেক রহমানের বাসভবনে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ হতে পারে, কিন্তু এর রাজনৈতিক তাৎপর্য অনেক। যদিও জামায়াতের আমির এ নিয়ে বিস্তারিত বলেননি। তবে দীর্ঘদিনের মিত্র দুটি দলের শীর্ষ নেতাদের এ আনুষ্ঠানিক সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজনীতিতে একটা নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করবে বলেই অনেকে মনে করছেন। বিশেষ করে জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে দূরত্বের কারণে অনেকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন তা দূর হয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতের দূরত্ব যে কমে গেছে তার প্রমাণ আমরা পাই বুধবার মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জামায়াত প্রায় বিএনপির ভাষায় কথা বলেছে। তারা বলেছে, রোজার আগেই অর্থাৎ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চান। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। তার মানে বিএনপি এবং জামায়াত প্রায় অভিন্ন সুরেই এখন কথা বলছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য, ভিন্নমত থাকবেই। তা দূর করার একমাত্র পথ হলো আলোচনা, সমঝোতা। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে তা হচ্ছে। এটা আশার কথা। বাকি থাকল এনসিপি। এনসিপি এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক নিবন্ধন গ্রহণ করেনি। তাদের সারা দেশে সাংগঠনিক কার্যক্রমও বিস্তৃত হয়নি। আগামী নির্বাচনে এনসিপির কর্মকৌশল কী হবে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। সারা দেশে সাংগঠনিক তৎপরতা বিস্তৃত করার জন্য এনসিপির কার্যক্রম চলছে। তবে সে কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত হাওয়া লাগেনি। এখন প্রশ্ন হলো, শুধু এনসিপির জন্য কি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে? বিএনপির সঙ্গে যেমন প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে তেমন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একটা বৈঠক হতে পারে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রোডম্যাপ তৈরি করতে পারে। সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব সংকটের সমাধান করব। নির্বাচন নিয়ে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তার একটা সমাধান করতে পারব বলে আশাবাদী। কাজেই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার কোনো বিকল্প নেই। সে ধারায় নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা পাওয়া উচিত অবিলম্বে।

সরকার কেন নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা করছে না তা নিয়ে জনমনে ক্রমে নানা প্রশ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। জুনেও যদি নির্বাচন হয় তাহলে সুনির্দিষ্ট করে বলা দরকার নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি কীভাবে নেওয়া হবে, ধাপগুলো কী হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত এ বিষয়গুলো জাতির সামনে স্পষ্ট না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস বাড়তে থাকবে। কারণ আমরা ঘরপোড়া গরু। এর আগে অনির্বাচিত সরকার জগদ্দল পাথরের মতো জাতির বুকের ওপর চেপে ছিল। আমরা সে রকম অবস্থার পুনরাবৃত্তি আবার চাই না। আমরা লক্ষ করছি যে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা কিছু কথাবার্তা বলছেন, যাতে সন্দেহ এবং অবিশ্বাসগুলো দানা বাঁধছে। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ তাদের পাঁচ বছর দেখতে চায়। পরে তিনি বলছেন, এটি তার বক্তব্য নয়, জনগণের বক্তব্য। কোন জনগণের বক্তব্য? সিংহভাগ জনগণ কী মনে করে সেটি ভেবে দেখার বিষয়। বেশ কিছু উপদেষ্টা এক-এগারোর উপদেষ্টাদের মতো রাজনৈতিক দলগুলোকে আক্রমণ করা, তাদের ওপর দোষ চাপানোর এক ধরনের সংস্কৃতি চালু করতে চাইছেন। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপাগল। তারা নির্বাচন চায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি দলমতনির্বিশেষে সব মানুষের আস্থা আছে। কিন্তু ড. ইউনূসের সঙ্গে যেসব ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী কাজ করছেন তারা কতটুকু নির্বাচনমুখী সে নিয়ে কারও কারও মনে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে সব সময় একটি সুশীল গোষ্ঠী থাকে, যারা নির্বাচনবিরোধী। যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চায়। যারা দীর্ঘদিন অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করছে কি না তা-ও ভেবে দেখা দরকার।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে কথায় কথায় দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ঘটছে। আন্তর্জাতিক পরিম লে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এসব থেকে মুক্তির জন্য আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে যেতেই হবে। গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। আর এ কারণেই নির্বাচনে যেতেই হবে। সবচেয়ে বড় কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান বলেছেন, ১৮ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করে তারা ব্যারাকে ফিরতে চান। দীর্ঘদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ সেবাবাহিনীকে দিয়ে করানো ঠিক নয়। সেনাবাহিনীও দীর্ঘদিন এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ইচ্ছুক নয়। এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিতে হবে। এ সরকারকে দলমতনির্বিশেষে সবাই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল শুধু একটি কারণে। তারা একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ করে দেবে। বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত। দীর্ঘদিন ধরে তারা ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ যদি ভুল পথে পরিচালিত করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, সেটি মানুষ মেনে নেবে না। মানুষ এটা প্রতিহত করবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত দায়িত্বশীল আচরণ করছে। তবে বিএনপির ভিতর নির্বাচনের চাপ বাড়ছে। জনগণও নির্বাচনে আগ্রহী। এজন্য অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করা উচিত। এ বৈঠকের মাধ্যমে আমাদের নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ধাপগুলো নির্ধারণ এবং সম্ভাব্য সময়সূচি কী তা ঘোষণা করতে হবে। তাহলে জাতি অত্যন্ত অনিশ্চয়তা থেকে মুক্ত হবে। বারবার আমরা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের ধোঁকায় পড়েছি। এবার তেমন কিছু ঘটবে না বলেই জাতি প্রত্যাশা করে। আর সে প্রত্যাশা পূরণের জন্য নির্বাচনের সময়সীমা যখনই হোক না কেন তার একটি সুনির্দিষ্ট সময় নির্ঘণ্ট প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার অবিশ্বাসের দেয়াল ওঠার আগেই বিশ্বাসের হাত সম্প্রসারণ করবে। আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে সম্মিলিতভাবে অংশ নেবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম