শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

বুধবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বহুল আলোচিত বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণমাধ্যমকে বলেছেন, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেননি। তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন। এতে বিএনপি সন্তুষ্ট নয়। একই দিনে জামায়াত সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনাকালে বলেছে, তারাও জুনে নির্বাচন চান না। তারা আগামী রোজার আগে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। তবে মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জরুরি সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। এনসিপি কৌশলগত কারণে এখন নির্বাচনের পক্ষে নয়। তারা দল গোছাচ্ছে। বুধবার প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ। শুধু এনসিপিকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্বাচন পেছানো জনগণের মধ্যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেসব মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে তার মধ্যে ফ্যাসিবাদের হত্যা-দুর্নীতির বিচার অন্যতম। যারাই নির্বাচনে জয়ী হোক এ বিচার তাদের করতেই হবে। সংস্কারেও অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। এটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচন বিলম্ব নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচন যখনই হোক তার একটি পথনকশা ঘোষণায় বাধা কোথায়? অনির্দিষ্ট ও অন্তহীন মেয়াদে কোনো সরকারই থাকতে পারে না। এ দেশের সংবিধান অনুযায়ী একটি নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ পাঁচ বছর। তাই অনির্বাচিত সরকার কতদিন থাকবে, সে ব্যাপারে এখনই একটি রাজনৈতিক সমঝোতা দরকার। তা না হলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সংকট আসন্ন। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে যত বেশি বিলম্ব করবে ততই রাজনৈতিক সংকট গভীর হবে। শুধু নির্বাচন নয়, সংস্কারেরও একটি রূপপরিকল্পনা অবিলম্বে ঘোষণা করা উচিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ডিসেম্বরের পর নির্বাচন হলে দেশের পরিস্থিতি খারাপ হবে এবং সেটি সামাল দেওয়া যাবে না। তার কথা বিবেচনার দাবি রাখে। নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতিতে সংকট ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, নির্বাচন কবে হওয়া উচিত এবং নির্বাচনে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করার ক্ষেত্রে সরকারের আড়ষ্টতা কেন? সরকার কেন একটি সময়সূচি বলে দিচ্ছে না?

প্রধান উপদেষ্টা একটি কথা সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, তিনি ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে চান। এ অবস্থান থেকে তিনি সরে আসেননি। সুনির্দিষ্ট নির্বাচনের তারিখ কখন ঘোষণা করবেন, তা নির্ভর করছে সংস্কারের ওপর। তিনি এও বলেছেন, যদি কম সংস্কার হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। আর যদি সংস্কার বেশি হয় তাহলে জুনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন হবে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুব সুস্পষ্ট। আগামী জুনের পর তিনি একটি নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান। এ নিয়ে তিনি কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব বা ফাঁকফোকড় রাখেননি। কিন্তু সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা না থাকায় এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হচ্ছে। এ ভুল বোঝাবুঝি রাজনৈতিক অঙ্গনকে করছে বিভক্ত। বাড়ছে বিভক্তি ও সংঘাতের শঙ্কা। কিন্তু আমরা সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই।

প্রধান উপদেষ্টা একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। তিনি নোবেল লরিয়েট। দেশে বিদেশে তাঁর আলাদা ইমেজ-সুনাম রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি সবাইকে নিয়ে এ অচলাবস্থা দূর করতে পারেন সহজেই। ধরা যাক, নির্বাচন শেষ পর্যন্ত জুনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, সেভাবেই নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরি করা যেতে পারে। নির্বাচন কমিশন জুনকে ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে। নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিক ভোটার তালিকা প্রকাশ, সীমানা নির্ধারণ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি মিলিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করতে পারে। আবার আমরা যদি ধরে নিই নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, তাহলে ডিসেম্বর ধরে সরকার সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে পারে। সরকার দুটি রোডম্যাপ সামনে নিয়ে কাজ করতে পারে। একটি ডিসেম্বরে, আরেকটি জুনে। এ রোডম্যাপ মানে যে তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে এমন কোনো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয় নয়। বরং এ রোডম্যাপ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস এবং আশঙ্কা তৈরি হয়েছে তা দূর করবে। রাজনৈতিক দলগুলো আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করবে কোন রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন হবে। আমরা লক্ষ করেছি বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের যে একটি দূরত্বের আবহ তৈরি হয়েছিল, তা কেটে গেছে। সম্প্রতি জামায়াতের আমির লন্ডনে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি বৈঠকে ব্রাসেলসে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে লন্ডনে যান এবং তারেক রহমানের বাসভবনে গিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ হতে পারে, কিন্তু এর রাজনৈতিক তাৎপর্য অনেক। যদিও জামায়াতের আমির এ নিয়ে বিস্তারিত বলেননি। তবে দীর্ঘদিনের মিত্র দুটি দলের শীর্ষ নেতাদের এ আনুষ্ঠানিক সৌজন্য সাক্ষাৎ রাজনীতিতে একটা নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করবে বলেই অনেকে মনে করছেন। বিশেষ করে জামায়াত এবং বিএনপির মধ্যে দূরত্বের কারণে অনেকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ নিয়ে শঙ্কিত ছিলেন তা দূর হয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতের দূরত্ব যে কমে গেছে তার প্রমাণ আমরা পাই বুধবার মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে জামায়াত প্রায় বিএনপির ভাষায় কথা বলেছে। তারা বলেছে, রোজার আগেই অর্থাৎ আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চান। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে খুব একটা পার্থক্য নেই। তার মানে বিএনপি এবং জামায়াত প্রায় অভিন্ন সুরেই এখন কথা বলছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য, ভিন্নমত থাকবেই। তা দূর করার একমাত্র পথ হলো আলোচনা, সমঝোতা। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে তা হচ্ছে। এটা আশার কথা। বাকি থাকল এনসিপি। এনসিপি এখন পর্যন্ত রাজনৈতিক নিবন্ধন গ্রহণ করেনি। তাদের সারা দেশে সাংগঠনিক কার্যক্রমও বিস্তৃত হয়নি। আগামী নির্বাচনে এনসিপির কর্মকৌশল কী হবে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। সারা দেশে সাংগঠনিক তৎপরতা বিস্তৃত করার জন্য এনসিপির কার্যক্রম চলছে। তবে সে কার্যক্রমে এখন পর্যন্ত হাওয়া লাগেনি। এখন প্রশ্ন হলো, শুধু এনসিপির জন্য কি নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে? বিএনপির সঙ্গে যেমন প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক হয়েছে তেমন নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে একটা বৈঠক হতে পারে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রোডম্যাপ তৈরি করতে পারে। সিঙ্গাপুর থেকে ফিরে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব সংকটের সমাধান করব। নির্বাচন নিয়ে যে সমস্যা তৈরি হয়েছে তার একটা সমাধান করতে পারব বলে আশাবাদী। কাজেই গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার কোনো বিকল্প নেই। সে ধারায় নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা পাওয়া উচিত অবিলম্বে।

সরকার কেন নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা করছে না তা নিয়ে জনমনে ক্রমে নানা প্রশ্ন সৃষ্টি হচ্ছে। জুনেও যদি নির্বাচন হয় তাহলে সুনির্দিষ্ট করে বলা দরকার নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি কীভাবে নেওয়া হবে, ধাপগুলো কী হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত এ বিষয়গুলো জাতির সামনে স্পষ্ট না করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এ নিয়ে সন্দেহ-অবিশ্বাস বাড়তে থাকবে। কারণ আমরা ঘরপোড়া গরু। এর আগে অনির্বাচিত সরকার জগদ্দল পাথরের মতো জাতির বুকের ওপর চেপে ছিল। আমরা সে রকম অবস্থার পুনরাবৃত্তি আবার চাই না। আমরা লক্ষ করছি যে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টা কিছু কথাবার্তা বলছেন, যাতে সন্দেহ এবং অবিশ্বাসগুলো দানা বাঁধছে। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ তাদের পাঁচ বছর দেখতে চায়। পরে তিনি বলছেন, এটি তার বক্তব্য নয়, জনগণের বক্তব্য। কোন জনগণের বক্তব্য? সিংহভাগ জনগণ কী মনে করে সেটি ভেবে দেখার বিষয়। বেশ কিছু উপদেষ্টা এক-এগারোর উপদেষ্টাদের মতো রাজনৈতিক দলগুলোকে আক্রমণ করা, তাদের ওপর দোষ চাপানোর এক ধরনের সংস্কৃতি চালু করতে চাইছেন। এ ধরনের বক্তব্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপাগল। তারা নির্বাচন চায়। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রতি দলমতনির্বিশেষে সব মানুষের আস্থা আছে। কিন্তু ড. ইউনূসের সঙ্গে যেসব ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী কাজ করছেন তারা কতটুকু নির্বাচনমুখী সে নিয়ে কারও কারও মনে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে সব সময় একটি সুশীল গোষ্ঠী থাকে, যারা নির্বাচনবিরোধী। যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চায়। যারা দীর্ঘদিন অনির্বাচিতভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়। এরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ভুল পথে পরিচালিত করছে কি না তা-ও ভেবে দেখা দরকার।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া নিয়ে রাজপথে প্রতিনিয়ত নানা ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে কথায় কথায় দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ঘটছে। আন্তর্জাতিক পরিম লে বাংলাদেশ সম্পর্কে নানা রকম বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এসব থেকে মুক্তির জন্য আমাদের গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে যেতেই হবে। গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। আর এ কারণেই নির্বাচনে যেতেই হবে। সবচেয়ে বড় কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান বলেছেন, ১৮ মাস অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করে তারা ব্যারাকে ফিরতে চান। দীর্ঘদিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ সেবাবাহিনীকে দিয়ে করানো ঠিক নয়। সেনাবাহিনীও দীর্ঘদিন এ ধরনের দায়িত্ব পালনে ইচ্ছুক নয়। এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিতে হবে। এ সরকারকে দলমতনির্বিশেষে সবাই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল শুধু একটি কারণে। তারা একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ করে দেবে। বাংলাদেশের মানুষ ভোট দেওয়ার জন্য ক্ষুধার্ত, তৃষ্ণার্ত। দীর্ঘদিন ধরে তারা ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত। এখন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ যদি ভুল পথে পরিচালিত করে দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়, সেটি মানুষ মেনে নেবে না। মানুষ এটা প্রতিহত করবে। বিএনপিও এখন পর্যন্ত দায়িত্বশীল আচরণ করছে। তবে বিএনপির ভিতর নির্বাচনের চাপ বাড়ছে। জনগণও নির্বাচনে আগ্রহী। এজন্য অবিলম্বে সব রাজনৈতিক দল নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করা উচিত। এ বৈঠকের মাধ্যমে আমাদের নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ধাপগুলো নির্ধারণ এবং সম্ভাব্য সময়সূচি কী তা ঘোষণা করতে হবে। তাহলে জাতি অত্যন্ত অনিশ্চয়তা থেকে মুক্ত হবে। বারবার আমরা অনির্বাচিত ব্যক্তিদের ধোঁকায় পড়েছি। এবার তেমন কিছু ঘটবে না বলেই জাতি প্রত্যাশা করে। আর সে প্রত্যাশা পূরণের জন্য নির্বাচনের সময়সীমা যখনই হোক না কেন তার একটি সুনির্দিষ্ট সময় নির্ঘণ্ট প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি। আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার অবিশ্বাসের দেয়াল ওঠার আগেই বিশ্বাসের হাত সম্প্রসারণ করবে। আলাপ-আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সব রাজনৈতিক দল গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে সম্মিলিতভাবে অংশ নেবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে গাড়ির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা