শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

কঠোর পদক্ষেপে মোদি, কাশ্মীরে নিহত বেড়ে ২৮
নয়াদিল্লি ও কলকাতা প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

ভারত আপাতত কূটনৈতিক যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ শুরু করেছেন। ভারতের পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের যারা রয়েছেন তাদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ঝিলাম নদীর পানিবণ্টন বা সিন্ধু নদের চুক্তি বাতিল করা হয়েছে।

গতকাল ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির বৈঠকের পর পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি জানান, কাশ্মীর হামলার পর ভারতের পাকিস্তান হাইকমিশনের কর্মী ৫০ থেকে কমিয়ে ৩০ করা হবে। ঝিলাম নদীর পানিবণ্টন বা সিন্ধু নদের চুক্তি আপাতত বাতিল, যতক্ষণ পাকিস্তান জঙ্গিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিচ্ছে। তিনি আরও জানান, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের বাঘা সীমান্ত বন্ধ থাকবে। যারা ভিসা নিয়ে এসেছেন, তাদেরও ফিরে যেতে হবে। এ ছাড়া পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের যারা রয়েছেন তাদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতও পাকিস্তান হাইকমিশন থেকে তাদের প্রত্যাহার করছে।

কাশ্মীরে হামলায় কারা : ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মীরের পর্যটন কেন্দ্র পহেলগাঁওয়ে মঙ্গলবার বিকালে ভয়াবহ হামলার প্রতিবাদে গতকাল সেখানে সর্বাত্মক হরতাল পালিত হয়েছে। খবরে বলা হয়, গত ৩৫ বছরের মধ্যে এই প্রথমবারের মতো কাশ্মীর উপত্যকায় এরকম সর্বাত্মক হরতাল পালিত হয়। সমাজের সব স্তরের সংগঠন এ হরতালে সমর্থন দেয়। এদিকে সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৮ জন। ভারত-পাকিস্তান ছাড়াও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ঘটনাটি নিয়ে তোলপাড় অবস্থা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে সর্বস্তরেই প্রশ্ন উঠেছে, কারা ছিল এই ভয়াবহ হামলার নেপথ্যে? ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, হামলার দিন জলপাই রঙের পোশাক পরে ঘোড়ায় চেপে ছয়-সাতজন জঙ্গি পহেলগাঁও রিসোর্টে প্রবেশ করে। এরপর তারা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে আচমকা ৪০ থেকে ৫০ রাউন্ড গুলি চালায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ধর্মীয় পরিচয় যাচাই করে জঙ্গিরা টার্গেট কিলিং চালায়। নিহতরা সবাই দেশ-বিদেশের পর্যটক, যাদের মধ্যে নারী-পুরুষ ও শিশু রয়েছে। অনেকেই জানান, জঙ্গিরা তাদের ধর্মপরিচয় জানতে চায়। এর পর লাইন করে দাঁড় করিয়ে পুরুষদের ওপর মেশিনগান চালায়। খবরে বলা হয়, এরই মধ্যে এ হামলার দায় স্বীকার করেছে টিআরএফ বা দ্য রেজিস্ট্যান্ট ফ্রন্ট নামে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের মদদপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠী। ভারতীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হামলাকারীদের পরিচয় বের করতে গোয়েন্দারা সন্দেহভাজন জঙ্গিদের ছবি ও স্কেচ প্রকাশ করেছে। হামলায় অংশ নেওয়াদের মধ্যে তিনজনের ছবিও গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। এই তিনজন হলেন- আসিফ ফৌজি, সুলেমান শাহ ও আবু তালহা। তাদের কোডনেম মুসা, ইউনূস এবং আসিফ। এর বাইরে জঙ্গি হামলার মাস্টারমাইন্ড আদিল গুরু পাকিস্তানে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, পহেলগাঁওয়ে যারা জঙ্গিদের হামলার শিকার হন, তারা যে বর্ণনা দিয়েছেন, সেই অনুযায়ী আঁকা হয়েছে স্কেচ। ছবি প্রকাশ করা হয় এর পরে। নিরাপত্তাবাহিনীর সন্দেহ, জঙ্গিরা পাকিস্তানের কিশতওয়ার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে কাশ্মীরে ঢুকে থাকবে। জঙ্গিদের ধরতে এখন চিরুনিতল্লাশি চলছে উপত্যকায়। এ হামলার ঘটনায় এরই মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি ও ভিডিও প্রকাশ হয়েছে। যার একটি ছবিতে একে-৪৭ রাইফেল হাতে নিয়ে একজন জঙ্গি হেঁটে বেড়াচ্ছে। ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, লস্কর-ই-তইবার ছত্রছায়ায় থাকা সংগঠন টিআরএফ হামলা চালানোর আগে এ এলাকায় সাত দিন ধরে র‌্যাকি করে। এপ্রিলে পর্যটনের ভরা মৌসুমে যখন ডাল লেক, গুলমার্গ, সোনমার্গ, পহেলগাঁওয়ে পর্যটকের ঢল নেমেছে, তখনই এই রিসোর্ট জেহাদ-এর ছক কষা হয়। মূলত লস্কর-ই-তইবা তেহরিক-ই-মিলাত ইসলামিয়া এবং ঘাজনাভি হিন্দ-এর মতো জেহাদি সংগঠনের কার্যকলাপ বাস্তবায়নে টিআরএফ একটি ছায়া সংগঠনের ভূমিকা নিয়েছে। এ সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছে সাজিদ জাট, সাজ্জাদ গুল ও সালিম রেহমানি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এ সংগঠন নিজেদের প্রচার ও নেটওয়ার্ক গড়েছে।

আমাদের কলকাতা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, গতকাল গোটা জম্মু-কাশ্মীর উপত্যকার বিভিন্ন অঞ্চলে দোকান, পেট্রোল পাম্প, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। শুধু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান খোলা থাকে। গণপরিবহন কম দেখা গেলেও ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচল করেছে। বেসরকারি স্কুল, কলেজগুলো বন্ধ থাকলেও সরকারি স্কুল খোলা ছিল। এদিন সব পরীক্ষা স্থগিত রেখে কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। উপত্যকার অন্য জেলাগুলোতেও সর্বাত্মক হরতালের চেহারা নিয়েছিল। দক্ষিণ ও উত্তর কাশ্মীরে একই রকম দৃশ্য দেখা গেছে। বারামুল্লায়, শিক্ষার্থী সংগঠন এবং স্থানীয় বাসিন্দারা শোক ও সংহতি প্রকাশ করে প্রতিবাদী মিছিলে সংগঠিত করেছে। গান্ডারবাল এবং অনন্তনাগে দোকানদাররা স্বেচ্ছায় তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়। নজিরবিহীন এ হরতাল সব রাজনৈতিক দল, ধর্মীয় নেতা এবং নাগরিক সমাজের গোষ্ঠীগুলোকে একত্রিত করেছে এবং সবাই এ হামলার নিন্দা জানিয়েছে। ওই ঘটনার পর মঙ্গলবার শ্রীনগর থেকে অনন্তনাগ, শোপিয়ান থেকে বারামুল্লা শান্তি ও ন্যায়বিচারের স্লোগানে গোটা উপত্যকা প্রতিধ্বনিত হয়েছিল। দিনভর প্রতিবাদ সমাবেশ, মোমবাতি প্রজ্বলন এবং নীরব মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শ্রীনগরে, জম্মু কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির (পিডিপি) সভাপতি মেহবুবা মুফতি শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি মর্মস্পর্শী প্রতিবাদ মিছিলের নেতৃত্ব দেন। হুরিয়ত কনফারেন্সের চেয়ারম্যান এবং কাশ্মীরের প্রধান ধর্মীয় নেতা মিরওয়াইজ উমর ফারুকও তার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেছেন, যে একজন নিরীহ ব্যক্তিকে হত্যা করে... সে পুরো মানবজাতিকে হত্যা করেছে।

পাকিস্তানের প্রতিক্রিয়া : আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, পহেলগাঁওয়ে হামলার খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকে পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে এনিয়ে যেকোনো সন্দেহ খারিজ করে শোক জানিয়েছে পাকিস্তান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনসহ বিশ্বনেতারা এ হামলার নিন্দা করে ভারতের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। পাকিস্তানের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের অবৈধভাবে অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় হামলায় পর্যটকদের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। আমরা নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, এই হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো সম্পর্ক নেই। এগুলো সবই তাদের (ভারত) দেশীয় বিদ্রোহ। তাদের বিভিন্ন রাজ্যে সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ চলছে। একটা নয়, দুটো নয় কয়েক ডজন রাজ্যে-নাগাল্যান্ড থেকে কাশ্মীর, দক্ষিণে, ছত্তিশগড়ে, মণিপুরে। তবে তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। তিনি বলেছেন, পাকিস্তান সব সময় যে কোনো ধরনের সন্ত্রান্সের বিরুদ্ধে।

পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা ও সংসদ সদস্য শেরি রহমান এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, পহেলগাঁওয়ের মর্মান্তিক সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা করছি। দুর্ভাগ্যবশত, এ হামলার জন্য আগেভাগে পাকিস্তানের দিকে আঙুল তোলা, ভারতের দিক থেকে একটা সাধারণ বিষয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে