শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত

সর্বোচ্চ ১০ বছরের পক্ষে জামায়াত এনসিপি, দ্বিমত বিএনপি এলডিপির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত

জীবদ্দশায় একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন এমন বিধান করার পক্ষে মত দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। অপরদিকে, বিএনপি, এলডিপি ও এনডিএম এ প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করেছে। বিএনপি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ও জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে আসন বণ্টনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আগামীতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের পঞ্চম দিনের সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ ও সংসদের উচ্চকক্ষে আসন বণ্টন, এনসিসি গঠনসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। এনসিপি ও ইসলামী দলগুলো সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তনের পক্ষে থাকলেও বামদলগুলো বাহাত্তরের সংবিধানের চার মূলনীতি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে। অমীমাংসিত বিষয়গুলোতে দলগুলোকে নিজের মধ্যে আলোচনার জন্য দুই দিন সময় দিয়ে আগামী বুধবার সংলাপে বসবে ঐকমত্য কমিশন।

সংলাপ শেষে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, সারা দিন আলোচনায় আমরা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ও সংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি, এ দুটি বিষয়ে বিস্তারিত কথাবার্তা বলেছি। দীর্ঘ আলোচনা শেষে আমরা সুস্পষ্ট এক জায়গায় এসেছি। একজন ব্যক্তি ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। এ রকম একটি জায়গায় আসার পর আমরা এখনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আলোচনার পর তিনটি দল ভিন্নমত পোষণ করে তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার কথা বলেছে। তারা তাদের দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করে আবার কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, এ বিষয়ের সঙ্গে অন্যান্য বিষয় যুক্ত-বিশেষ করে এনসিসি গঠন ও উচ্চকক্ষ কীভাবে গঠন হবে, সেই বিষয়ে আলোচনার সময় তা উপস্থাপন করবেন। 

আলী রীয়াজ বলেন, এখন পর্যন্ত আলোচনা করে যে জায়গায় দাঁড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল তিনটি দল বাদে সবাই এক জায়গায় পৌঁছেছে। আমরা আশাকরি, এ বিষয়ে সবাই একমত হতে পারবে।

আলী রীয়াজ বলেন, সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতির বিষয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। আগামীতে বিভিন্ন দলের সেন্টিমেন্ট ও অবস্থান বিবেচনা করে ঐকমত্য কমিশন থেকে একটি প্রস্তাব হাজির করা হবে। এতে কী আলোচনা হয়েছে তার প্রতিফলন মিলবে।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর অনুরোধে আগামী দুই দিন বৈঠক মুলতবি করা হয়েছে। দলগুলো তাদের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করতে চায়। আমরা আশা করছি এর মাধ্যমে অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধান আসবে।

এর আগে সংলাপের শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক দলগুলোকে আরও নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। তাহলে জুলাই সনদ দ্রুত করা সম্ভব। তিনি বলেন, আমরা এখানে এসেছি একটি বিশেষ ও কঠিন বাস্তবতায় ১৬ বছরের সংগ্রাম, সহস্রাধিক মানুষের আত্মত্যাগ, অনেকের নিখোঁজ হওয়া ও নিপীড়নের প্রেক্ষাপটে। রাজনৈতিক দলগুলোরও অনেক ত্যাগ রয়েছে। তাই আসুন, সবাই মিলে সমঝোতার পথে এগিয়ে যাই।

সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ যদি এখানে নির্ধারণ করা হয়, তবে তার সঙ্গে এনসিসির আলাপটা আনতে হবে। যদি উচ্চকক্ষের একটা জেনারেল বিল পাস হতে ৫০ শতাংশ মেজরিটি লাগবে। সংবিধান সংশোধনের কথা বলা আছে উচ্চকক্ষে। দুই তৃতীয়াংশের মেজরিটির মধ্য দিয়ে উচ্চকক্ষে সংবিধান সংশোধনের কথা বলা আছে। তখন কেউ দুই তৃতীয়াংশ পাবে না। সেই জিনিসগুলো একসঙ্গে আলোচনা হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রসঙ্গে আমরা আগেই বলেছি। এই বিষয়টা আজকে আসেনি, কিন্তু এটা রিলেটেড। যদি উচ্চ কক্ষ প্রতিষ্ঠিত হয়, তার সদস্য সংখ্যা যদি ১০০ হয়, আর যদি নারী আসন ১০০ হয়, সংসদের নিম্নকক্ষ যদি ৩০০ হয়, তাহলে ৫০০ সদস্যের মধ্যে আমরা বলেছি গোপন কক্ষে ব্যালটের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হতে পারে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কী হবে, না হবে, আইনে নির্ধারণের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি আরও ক্ষমতা দেওয়া হয়।

সেই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের বিষয়টা, সরকার পরিচালনার বিষয়টা সম্পৃক্ত। অন্তত এনসিসি উচ্চ কক্ষের বিষয়টা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের সঙ্গে একই প্যাকেজে আলোচনা করে, একটা সিদ্ধান্তে এলে তখন সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে আপনারা জানেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। এভাবে বলা আছে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি আর্টিকেল ৮, ৯, ১০ ও ১২ উল্লেখ করা আছে। এখানে সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক প্রস্তাবে ছিল, এই আর্টিকেলগুলো বিলুপ্ত করা হবে। তার বিকল্প হিসেবে উনারা কয়েকটা বিষয় উল্লেখ করেছিলেন। আমাদের লিখিত প্রশ্ন এবং পরবর্তী আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে, সিদ্ধান্ত না আলোচনা মধ্যে রয়েছে, সাম্য ও মানবিক মর্যাদা, সুবিচার, গণতন্ত্র। এই চারটা সংবিধানের মূলনীতিতে যুক্ত করা যায় কিনা। এখন মূলনীতি নির্ধারণ করবে কীভাবে? এখানে যারা আলোচনা করছেন তারা অনেকে পঞ্চদশ সংশোধনীতে যেভাবে আছে তার পক্ষে। পঞ্চদশ সংশোধনী আমরা পুরোটাই বিলুপ্ত চেয়েছি। যার মধ্যে এই মূলনীতিগুলো আছে। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বের অবস্থা বহাল চাই। জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। আমরা এ বিষয়ে মত দিয়েছি। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই এ মতামতের পক্ষে। তবে দুই-তিনটি দল এর বিপক্ষে। তারা চান একজন একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।

মুজিববাদী সংবিধানের চার মূলনীতির পুরোপুরি বাতিলের দাবি করেছেন বলে জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। তিনি বলেন, সংবিধানের মূলনীতির বিষয়ে কমিশনের প্রস্তাব ছিল, মূলনীতিগুলো বাতিল করা। তাঁরা পাঁচ মূলনীতির প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা চার মূলনীতি বাতিলের প্রস্তাবকে সমর্থন করেছি। তিনি বলেন, আমরা একজন দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন, এমন প্রস্তাব করেছিলাম। সেক্ষেত্রে এখন যদি একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন, এমন বিধান করা হলেও আমাদের আপত্তি নাই।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ১০ বছরের প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদে নানান ফাঁকিজুকি থাকতে পারে। সে বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে বলা হয়েছে। সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে বেশির ভাগ দল একমত থাকলেও ‘স্বাধীনতার বিরোধীতাকারীরা’ আপত্তি জানিয়েছে। কমিউনিস্ট পার্টিসহ বামদলগুলো এ চার মূলনীতি পরিবর্তনের বিপক্ষে অবস্থান জানিয়েছে। সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তন করে কোনো ঐকমত্য হবে না বলেও জানান তিনি।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, একজন দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকার পক্ষে তার দলের অবস্থান। তবে টানা হতে পারবেন কিনা বা প্রথমবার বিরতি দিয়ে দ্বিতীয়বার হতে পারবেন কিনা এ নিয়ে কিছুটা দ্বিমত আছে। আশা করি, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সেটিও ঠিক করা যাবে। তিনি আরও বলেন, সব বিষয়ে কেয়ামত পর্যন্ত একমত হওয়া সম্ভব নয়। তাই কমিশনের উচিত এ বিষয়ে একটি সীমা বেঁধে দেওয়া। কারণ, এভাবে দিনের পর দিন সিদ্ধান্তগুলো অমীমাংসিত থেকে যায়।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সর্বোচ্চ দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন কিনা এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা পারস্পরিক আলোচনা করেছি। সেখানে বিশের ভাগ রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে, একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। তিনি মনে করেন, এতগুলো দল একসঙ্গে বসা অনন্য ঘটনা। এটি ইতিবাচক। তবে আরও বেশি একমত হলে ভালো হয়। আর পুরোপুরি একমত না হলেও সময় অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান বলেন, বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতির বিষয়গুলো আমরা পরিবর্তন চাই। একমত না হওয়াই এ বিষয়ে আলোচনা চলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কার্যকর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছে বিচার বিভাগ
কার্যকর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছে বিচার বিভাগ
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা