শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত

সর্বোচ্চ ১০ বছরের পক্ষে জামায়াত এনসিপি, দ্বিমত বিএনপি এলডিপির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত

জীবদ্দশায় একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন এমন বিধান করার পক্ষে মত দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। অপরদিকে, বিএনপি, এলডিপি ও এনডিএম এ প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করেছে। বিএনপি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ও জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে আসন বণ্টনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আগামীতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের পঞ্চম দিনের সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ ও সংসদের উচ্চকক্ষে আসন বণ্টন, এনসিসি গঠনসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। এনসিপি ও ইসলামী দলগুলো সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তনের পক্ষে থাকলেও বামদলগুলো বাহাত্তরের সংবিধানের চার মূলনীতি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে। অমীমাংসিত বিষয়গুলোতে দলগুলোকে নিজের মধ্যে আলোচনার জন্য দুই দিন সময় দিয়ে আগামী বুধবার সংলাপে বসবে ঐকমত্য কমিশন।

সংলাপ শেষে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, সারা দিন আলোচনায় আমরা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ও সংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি, এ দুটি বিষয়ে বিস্তারিত কথাবার্তা বলেছি। দীর্ঘ আলোচনা শেষে আমরা সুস্পষ্ট এক জায়গায় এসেছি। একজন ব্যক্তি ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। এ রকম একটি জায়গায় আসার পর আমরা এখনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আলোচনার পর তিনটি দল ভিন্নমত পোষণ করে তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার কথা বলেছে। তারা তাদের দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করে আবার কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, এ বিষয়ের সঙ্গে অন্যান্য বিষয় যুক্ত-বিশেষ করে এনসিসি গঠন ও উচ্চকক্ষ কীভাবে গঠন হবে, সেই বিষয়ে আলোচনার সময় তা উপস্থাপন করবেন। 

আলী রীয়াজ বলেন, এখন পর্যন্ত আলোচনা করে যে জায়গায় দাঁড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল তিনটি দল বাদে সবাই এক জায়গায় পৌঁছেছে। আমরা আশাকরি, এ বিষয়ে সবাই একমত হতে পারবে।

আলী রীয়াজ বলেন, সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতির বিষয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। আগামীতে বিভিন্ন দলের সেন্টিমেন্ট ও অবস্থান বিবেচনা করে ঐকমত্য কমিশন থেকে একটি প্রস্তাব হাজির করা হবে। এতে কী আলোচনা হয়েছে তার প্রতিফলন মিলবে।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর অনুরোধে আগামী দুই দিন বৈঠক মুলতবি করা হয়েছে। দলগুলো তাদের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করতে চায়। আমরা আশা করছি এর মাধ্যমে অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধান আসবে।

এর আগে সংলাপের শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক দলগুলোকে আরও নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। তাহলে জুলাই সনদ দ্রুত করা সম্ভব। তিনি বলেন, আমরা এখানে এসেছি একটি বিশেষ ও কঠিন বাস্তবতায় ১৬ বছরের সংগ্রাম, সহস্রাধিক মানুষের আত্মত্যাগ, অনেকের নিখোঁজ হওয়া ও নিপীড়নের প্রেক্ষাপটে। রাজনৈতিক দলগুলোরও অনেক ত্যাগ রয়েছে। তাই আসুন, সবাই মিলে সমঝোতার পথে এগিয়ে যাই।

সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ যদি এখানে নির্ধারণ করা হয়, তবে তার সঙ্গে এনসিসির আলাপটা আনতে হবে। যদি উচ্চকক্ষের একটা জেনারেল বিল পাস হতে ৫০ শতাংশ মেজরিটি লাগবে। সংবিধান সংশোধনের কথা বলা আছে উচ্চকক্ষে। দুই তৃতীয়াংশের মেজরিটির মধ্য দিয়ে উচ্চকক্ষে সংবিধান সংশোধনের কথা বলা আছে। তখন কেউ দুই তৃতীয়াংশ পাবে না। সেই জিনিসগুলো একসঙ্গে আলোচনা হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রসঙ্গে আমরা আগেই বলেছি। এই বিষয়টা আজকে আসেনি, কিন্তু এটা রিলেটেড। যদি উচ্চ কক্ষ প্রতিষ্ঠিত হয়, তার সদস্য সংখ্যা যদি ১০০ হয়, আর যদি নারী আসন ১০০ হয়, সংসদের নিম্নকক্ষ যদি ৩০০ হয়, তাহলে ৫০০ সদস্যের মধ্যে আমরা বলেছি গোপন কক্ষে ব্যালটের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হতে পারে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কী হবে, না হবে, আইনে নির্ধারণের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি আরও ক্ষমতা দেওয়া হয়।

সেই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের বিষয়টা, সরকার পরিচালনার বিষয়টা সম্পৃক্ত। অন্তত এনসিসি উচ্চ কক্ষের বিষয়টা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের সঙ্গে একই প্যাকেজে আলোচনা করে, একটা সিদ্ধান্তে এলে তখন সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে আপনারা জানেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। এভাবে বলা আছে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি আর্টিকেল ৮, ৯, ১০ ও ১২ উল্লেখ করা আছে। এখানে সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক প্রস্তাবে ছিল, এই আর্টিকেলগুলো বিলুপ্ত করা হবে। তার বিকল্প হিসেবে উনারা কয়েকটা বিষয় উল্লেখ করেছিলেন। আমাদের লিখিত প্রশ্ন এবং পরবর্তী আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে, সিদ্ধান্ত না আলোচনা মধ্যে রয়েছে, সাম্য ও মানবিক মর্যাদা, সুবিচার, গণতন্ত্র। এই চারটা সংবিধানের মূলনীতিতে যুক্ত করা যায় কিনা। এখন মূলনীতি নির্ধারণ করবে কীভাবে? এখানে যারা আলোচনা করছেন তারা অনেকে পঞ্চদশ সংশোধনীতে যেভাবে আছে তার পক্ষে। পঞ্চদশ সংশোধনী আমরা পুরোটাই বিলুপ্ত চেয়েছি। যার মধ্যে এই মূলনীতিগুলো আছে। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বের অবস্থা বহাল চাই। জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। আমরা এ বিষয়ে মত দিয়েছি। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই এ মতামতের পক্ষে। তবে দুই-তিনটি দল এর বিপক্ষে। তারা চান একজন একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।

মুজিববাদী সংবিধানের চার মূলনীতির পুরোপুরি বাতিলের দাবি করেছেন বলে জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। তিনি বলেন, সংবিধানের মূলনীতির বিষয়ে কমিশনের প্রস্তাব ছিল, মূলনীতিগুলো বাতিল করা। তাঁরা পাঁচ মূলনীতির প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা চার মূলনীতি বাতিলের প্রস্তাবকে সমর্থন করেছি। তিনি বলেন, আমরা একজন দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন, এমন প্রস্তাব করেছিলাম। সেক্ষেত্রে এখন যদি একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন, এমন বিধান করা হলেও আমাদের আপত্তি নাই।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ১০ বছরের প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদে নানান ফাঁকিজুকি থাকতে পারে। সে বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে বলা হয়েছে। সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে বেশির ভাগ দল একমত থাকলেও ‘স্বাধীনতার বিরোধীতাকারীরা’ আপত্তি জানিয়েছে। কমিউনিস্ট পার্টিসহ বামদলগুলো এ চার মূলনীতি পরিবর্তনের বিপক্ষে অবস্থান জানিয়েছে। সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তন করে কোনো ঐকমত্য হবে না বলেও জানান তিনি।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, একজন দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকার পক্ষে তার দলের অবস্থান। তবে টানা হতে পারবেন কিনা বা প্রথমবার বিরতি দিয়ে দ্বিতীয়বার হতে পারবেন কিনা এ নিয়ে কিছুটা দ্বিমত আছে। আশা করি, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সেটিও ঠিক করা যাবে। তিনি আরও বলেন, সব বিষয়ে কেয়ামত পর্যন্ত একমত হওয়া সম্ভব নয়। তাই কমিশনের উচিত এ বিষয়ে একটি সীমা বেঁধে দেওয়া। কারণ, এভাবে দিনের পর দিন সিদ্ধান্তগুলো অমীমাংসিত থেকে যায়।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সর্বোচ্চ দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন কিনা এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা পারস্পরিক আলোচনা করেছি। সেখানে বিশের ভাগ রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে, একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। তিনি মনে করেন, এতগুলো দল একসঙ্গে বসা অনন্য ঘটনা। এটি ইতিবাচক। তবে আরও বেশি একমত হলে ভালো হয়। আর পুরোপুরি একমত না হলেও সময় অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান বলেন, বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতির বিষয়গুলো আমরা পরিবর্তন চাই। একমত না হওয়াই এ বিষয়ে আলোচনা চলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় যুবদল নেতার উপর হামলা, জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন
বগুড়ায় যুবদল নেতার উপর হামলা, জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার বাংলাদেশ সবার: দুলু
ধর্ম যার যার বাংলাদেশ সবার: দুলু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দেশের কল্যাণে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
দেশের কল্যাণে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’
‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
নওগাঁয় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া দুই ডিবি পুলিশ গ্রেফতার
ভুয়া দুই ডিবি পুলিশ গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারী ও শিশু নিহত
বগুড়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নারী ও শিশু নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিহত রূপলালের পরিবারকে তারাগঞ্জ বিএনপির আর্থিক সহায়তা
নিহত রূপলালের পরিবারকে তারাগঞ্জ বিএনপির আর্থিক সহায়তা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসের ধাক্কায় পথচারী নিহত
বাসের ধাক্কায় পথচারী নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নওগাঁর আত্রাই নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে
নওগাঁর আত্রাই নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি নেতার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
রংপুরে বিএনপি নেতার বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নেত্রকোনায় হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার বিচারের
দাবিতে মানববন্ধন সমাবেশ
রংপুরে হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন সমাবেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ১
কাভার্ড ভ্যান-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থ থাই রাজকুমারি গুরুতর রক্ত সংক্রমণে ভুগছেন
অসুস্থ থাই রাজকুমারি গুরুতর রক্ত সংক্রমণে ভুগছেন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় বিচার দাবি বগুড়া ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় বিচার দাবি বগুড়া ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের যে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন টম ক্রুজ
ট্রাম্পের যে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন টম ক্রুজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধাসহ রাবি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ৮ দফা দাবি
প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধাসহ রাবি শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ৮ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাবিশ্বের শুরুর দিকের বিরল গ্যালাক্সি খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিদরা
মহাবিশ্বের শুরুর দিকের বিরল গ্যালাক্সি খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিদরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিইউএফটিআইমান-এর জাঁকজমকপূর্ণ তিন দিনব্যাপী সংলাপের সমাপ্তি আজ
বিইউএফটিআইমান-এর জাঁকজমকপূর্ণ তিন দিনব্যাপী সংলাপের সমাপ্তি আজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল
মানুষ বিরক্ত ও নিরূপায় হয়ে চিকিৎসা নিতে বিদেশে যায়: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপ্লবের পথ আমরা হারিয়ে ফেলেছি : রেজা কিবরিয়া
বিপ্লবের পথ আমরা হারিয়ে ফেলেছি : রেজা কিবরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আলজেরিয়ায় সেতু থেকে নদীতে বাস, নিহত ১৮
আলজেরিয়ায় সেতু থেকে নদীতে বাস, নিহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন