শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

সব অপরাধের ‘কাজি’ রূপগঞ্জের গাজী
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

শুধু দেশে নয়, বিদেশেও গোলাম দস্তগীর গাজী সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিশ্বের আটটি দেশে তাঁর সম্পদ রয়েছে। মালয়েশিয়ায় ‘মাই সেকেন্ড হোম’ কর্মসূচিতে গাজী, তাঁর স্ত্রী হাসিনা গাজী এবং সন্তান পাপ্পা গাজী অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন বিপুল টাকা খরচ করে। গাজী প্লাস্টিক (ইন্টারন্যাশনাল) নামে একটি ভুয়া কোম্পানি খুলে মালয়েশিয়ায় বিনিয়োগের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন গাজী এবং তাঁর পরিবার। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাইয়ে গাজীর সম্পদ রয়েছে বলে দুদকের এক সূত্র জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে দুদক তাঁর এসব অর্থ পাচারের বিষয়ে অনুসন্ধান করছে। প্রাথমিক হিসাবে জানা গেছে, গত ১৫ বছরে ৮ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন গোলাম দস্তগীর গাজী।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর গাজীর উত্থান পর্ব শুরু হয়। এ সময় গাজী নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের টিকিট পান। এমপিও হয়ে যান। কিন্তু এমপির পদ ব্যবহার করে গাজী জনকল্যাণ করেননি। লুটপাট, ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন।

প্রাথমিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজী হুন্ডি, আন্ডার ইনভয়েস এবং ওভার ইনভয়েসের মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন। গাজী প্লাস্টিক বিদেশে তাঁর প্লাস্টিকজাত পণ্য রপ্তানি করে বলে ঘোষণা দেয়। এ ঘোষণা দিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গাজী প্লাস্টিকের পণ্য রপ্তানি শুরু করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ২০১১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত গাজী প্লাস্টিক ৮২৫ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে। কিন্তু এর বিপরীতে বাংলাদেশে এসেছে মাত্র ২৩ কোটি টাকার পণ্য। অর্থাৎ প্রায় ৮০০ কোটি টাকাই বিদেশে পাচার করা হয়েছে। গাজী এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা এ অর্থ অন্য দেশে স্থানান্তর করেছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিভিন্ন শিল্পজাত পণ্যের কাঁচামাল আমদানির নামে গাজী গত ১৫ বছরে প্রায় ৯২৩ কোটি টাকার পণ্য আমদানি করেছেন। কিন্তু আমদানির যে প্রাক্কলিত মূল্য দেখানো হয়েছে, সে মূল্য বাজার মূল্যের প্রায় তিন গুণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে গাজী ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে প্রায় সাড়ে তিন শ কোটি টাকা পাচার করেছেন। এ ছাড়া হুন্ডির মাধ্যমে গাজী বিপুল পরিমাণ টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। যেমন মালয়েশিয়ায় যখন তাঁর সেকেন্ড হোম স্কিম কর্মসূচি চালু করেন, তখন গাজী এবং তাঁর স্ত্রী ও পুত্র তিনজনই এ কর্মসূচির আওতায় সেখানে সেকেন্ড হোম তৈরি করেছিলেন। এ সেকেন্ড হোমের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করতে হয়। অথচ এটি বাংলাদেশ ব্যাংক বা গাজীর আয়কর নথিতে নেই। অর্থাৎ এ অর্থ অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া সরকারের বৈধ অনুমতি ছাড়াই সিঙ্গাপুরে তিনি গাজী প্লাস্টিকের নামে আন্তর্জাতিক কোম্পানি খুলেছেন। সেখানে গাজী প্লাস্টিকের পণ্য বিপণন করা হয়। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এটি অর্থ পাচারের কৌশল হিসেবে করা হয়। এ ছাড়া দুবাইতে গাজীর দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট রয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৭ কোটি টাকা। পাপ্পা গাজীর নামে যুক্তরাষ্ট্রের ল আইল্যান্ডে দুটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এখন যুক্তরাষ্ট্র সরকার এ বাড়িগুলো কীভাবে কেনা হয়েছে তা তদন্ত করছে। একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন, এ তদন্তে যদি পাপ্পা গাজী যথাযথভাবে তাঁর আয়ের উৎস দেখাতে না পারেন, তাহলে তা জব্দ করা হবে।

কানাডার মন্ট্রিলে হাসিনা গাজীর নামে দুটি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। ২০১৫ এবং ২০১৯ সালে এ ফ্ল্যাট দুটি কেনা হয়েছে। বর্তমানে ফ্ল্যাট দুটি ভাড়া রয়েছে। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরে গোলাম দস্তগীর গাজীর নিজের নামে সাড়ে ৪ হাজার স্কয়ার ফিটের একটি অফিস স্পেস এবং একটি কুরিয়ার সার্ভিস রয়েছে। এ ছাড়া মালয়েশিয়ায় গাজীর নামে একটি মানি এক্সচেঞ্জ রয়েছে।

প্রাথমিক হিসাব থেকে দেখা গেছে, গাজী এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা গত ১৫ বছরে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। অথচ গাজীর যে আয়করের হিসাব দেখানো হয়েছে, তাতে তিনি দেখিয়েছেন তাঁর যে মোট উপার্জন তার চেয়ে অনেক বেশি। গাজী এবং তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন একাধিক মামলা করেছে। দুদকের নথি থেকে দেখা যায়, ১৫ বছরে গোলাম দস্তগীর গাজী স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি মিলিয়ে প্রায় ১ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এর বিপরীতে তাঁর ব্যাংকঋণের পরিমাণ ৯৩৫ কোটি টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, এ ব্যাংকঋণের টাকাও গাজী কোথাও বিনিয়োগ করেননি। বরং পুরো টাকাই বিদেশে পাচার করেছেন। অন্যদিকে গোলাম দস্তগীর গাজীর সর্বশেষ অস্থাবর সম্পত্তি ছিল ৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, বিদেশে তাঁর যে পরিমাণ সম্পদ রয়েছে তার প্রাক্কলিত হিসাবের চেয়ে তার আয়কর নথিতে দেখানো হিসাবের চেয়ে অনেক বেশি।

গাজী গত ১৫ বছরে ছয়টি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এ ঋণগুলো এখন সবই খেলাপি। ঋণের টাকায় গাজী কোনো শিল্পকারখানাই করেননি। বরং ঋণের টাকা পুরোপুরি হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন। বিদেশে এসব পাচারকৃত অর্থ এখন তাঁর পরিবারের লোকজন দেখাশোনা করছেন। ২৫ আগস্ট গোলাম দস্তগীর গাজী গ্রেপ্তার হন। কিন্তু তাঁর পুত্র এবং স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।

একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন, ৫ আগস্টের আগেই পাপ্পা গাজী বিদেশে পালিয়ে যান। প্রথমে তিনি দুবাইতে ছিলেন। এখন মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন। মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরে তিনি নতুন করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করছেন। ৫ আগস্টের পর পাপ্পা গাজী নভেম্বরে ‘গাজী এন্টারপ্রাইজ’ নামে মালয়েশিয়ায় নতুন আরেকটি এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন। যে এক্সপোর্ট-ইমপোার্ট কোম্পানি বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন রকম পণ্য মালয়েশিয়ায় নিয়ে যাচ্ছে। মালয়েশিয়া ছাড়াও সিঙ্গাপুরেও এর শাখা খোলা হয়েছে।

বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এ দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ দিয়ে এখন পাপ্পা গাজী নতুন করে বিনিয়োগ করছেন। উল্লেখ্য, দুর্নীতি দমন কমিশন ইতোমধ্যে অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশে চিঠি দিয়েছে। অর্থ উদ্ধারের জন্য বিভিন্ন তৎপরতা নিয়েছে। কিন্তু এসব অর্থ পাচারের তৎপরতায় গোলাম দস্তগীর গাজীর নাম কোথাও দেখা যাচ্ছে না। তাঁর বিদেশের সম্পদ পাচারের বিষয়টি এখনো অধরাই রয়ে গেছে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, আন্ডার ইনভয়েসিং এবং ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে গাজী যে বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন তা এখন সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত। কারণ তিনি যে পরিমাণ রপ্তানি দেখিয়েছেন, সে পরিমাণ টাকা বিদেশ থেকে আসেনি। একই সঙ্গে তিনি যত টাকার কাঁচামাল আমদানি করবেন বলে দেখিয়েছেন সে টাকার কাঁচামাল আসেনি। সুস্পষ্টভাবে এটি মানি লন্ডারিং আইনে দ নীয় অপরাধ। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক মানি লন্ডারিং আইন অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, ইতোমধ্যে সিআইডিকে এ বিষয়ে একটি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সিআইডি এ বিষয়টি তদন্ত করছে। গাজীর ঘনিষ্ঠজনেরা বলছেন, শুধু এ কয়েকটি দেশেই নয়, আরও বিভিন্ন দেশে গাজীর বিপুল পরিমাণ পাচারকৃত অর্থ রয়েছে। এসব অর্থ উদ্ধারের জন্য দ্রুত একটি টাস্কফোর্স গঠন করা উচিত বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত
আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক
আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ
খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ
চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল
দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন
জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’
ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১
ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট
চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা
বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা
আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা